![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
“শেখ হাসিনাকে চাই”- এই স্লোগান তোলার ধৃষ্টতা যারা দেখাচ্ছে, তারা আসলে জনগণের রক্তচোষা ফ্যাসিবাদী দোসর। এরা হলো সেই রাজনৈতিক দালাল, ভাড়াটে নষ্টামিবাজ আর চাটুকার, যারা আবারও জাতিকে অন্ধকার কারাগারে ঠেলে দিতে চায়।
আমরা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিচ্ছি-
★ বাংলাদেশে আর কোনোদিন শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদ ফিরতে দেওয়া হবে না।
★“শেখ হাসিনাকে চাই” মানেই গণহত্যাকে চায়, গুম-খুনকে চায়, দুর্নীতিকে চায়, বিচারহীনতাকে চায়- এই বিশ্বাসঘাতকতায় যারা জড়িত, তারা জনগণের শত্রু।
★ এরা দেশদ্রোহী, গণতন্ত্রের শত্রু, মানুষ ও মানবতার শত্রু।
★ ★সতর্কবার্তাঃ
আপনাদের আপা আর ফিরে আসবে না। দেশকে আবারও ফ্যাসিবাদের দিকে ঠেলে দেওয়ার নোংরা চক্রান্ত করলে জনগণ তাদের দাঁতভাঙা জবাব দেবে। এই মাটিতে আর কোনোদিন স্বৈরাচার, লুটেরা পরিবারতন্ত্র ও দমনপীড়নের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া হবে না। যারা এখনো “শেখ হাসিনাকে চাই” বলে চিৎকার করছে, তাদের নাম ইতিহাসে থাকবে শুধু ‘গণশত্রু’ হিসেবে এবং তাদের জন্যই মবতন্ত্র চালু থাকবে।
তাই ফ্যাসিবাদের দোসরদের উদ্দেশ্যে আবারও বলছি- আপা আর ফিরবে না।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৭:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: বলা যায়, সবই আছে- শুধু আপা নাই!
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫০
লোকমানুষ বলেছেন: জনগণের জাগরণ স্বৈরাচারের পথ রুদ্ধ করেছে, তবে পুরনো ধারার রাজনীতি নতুন মোড়কে ফিরে আসার চেষ্টা করতে পারে। সচেতন থাকা জরুরি, কারণ মানুষ এখন আর অতীতের অন্ধকারকে ফিরে আসতে দেবে না।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৭:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:২৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: দেশে যদি সুশাষন কায়েম হয় , তবে আওয়ামিলীগ নিশ্চিহ হয়ে যাবে। কিন্তু যদি পুরাতন ফ্যসিবাদি বন্দোবস্ত কায়েম থাকে , কোণ বিচার ও সংস্কার না হয় তবে আওয়ামিলীগ ফিরবেই। হয়ত শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নয়, তবে শেখ পরিবারের অন্য কারো নেতৃত্ব।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার কথার মধ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতা লুকিয়ে আছে। বিষয়টা আসলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির গভীরে প্রোথিত কিছু কাঠামোগত সমস্যার সাথে সম্পর্কিত।
প্রকৃত গণতন্ত্র, আইনের শাসন, জবাবদিহি, নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা, প্রশাসনের নিরপেক্ষতা- এসব নিশ্চিত হলে আওয়ামী লীগ টিকে থাকতে পারবে না। কারণ তাদের টিকে থাকা নির্ভর করেছে দুর্নীতি, দমননীতি, দলীয়করণ এবং প্রশাসনিক অপব্যবহারের ওপর। সুশাসনের আলোয় তাদের আসল চেহারা স্পষ্ট হয়ে যাবে, তখন জনগণ স্বাভাবিকভাবেই তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।
ব্যক্তি নয়, সিস্টেমই সবচেয়ে বড় বিষয়। সুশাসন প্রতিষ্ঠিত না হলে কেবল আওয়ামী লীগ নয়, যেকোনো দলই সেই ফ্যাসিবাদি কাঠামোর সুযোগ নিয়ে জনগণকে প্রতারিত করতে পারে। তাই জাতির সামনে আসল চ্যালেঞ্জ হলো-
★ সুশাসনের ভিত্তি গড়ে তোলা।
★ আইনের শাসন ও গণতান্ত্রিক সংস্কার বাস্তবায়ন করা।
★ রাষ্ট্রকে দলীয়করণ থেকে মুক্ত করা।
তাহলেই আওয়ামী লীগ বা যেকোনো দলই আর স্বেচ্ছাচারী হয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না।
৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৪৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ঢাবিয়ান @নিলা মারকেট কিংবা ওয়েসটিনে চলেন হাসের মাংস খাই ।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: এনসিপি সেটাই স্টাব্লিস্ট করতে চায়।
৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২৬
বিজন রয় বলেছেন: সমস্যা কোথায়? শেখ হাসিনায় না ফ্যাসিবাদে?
অন্য কোনো ফ্যাসিবাদ তবে আসতে পারবে?
১৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা আর কোনো ফ্যাসিবাদের ক্ষমতায় দেখতে চাইনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:১৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপা না থাকলেও জাপা আছে। এরা খুব আরামেই দেশে পলিটিক্স করছে।