![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলঃ আগামীর বিজয়ের পতাকা....
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (ডাকসু) কেন্দ্রীয় কমিটি ও হল সংসদসমূহের নির্বাচন ২০২৫ নির্বাচনে নিশ্চয়ই যোগ্যরাই মনোনয়ন পেয়েছে- এটা আনন্দের বিষয়। সবাইকে অভিনন্দন ও শুভকামনা জানাই।
দেশপ্রেমের অদম্য শক্তিঃ ছাত্রদল।
আন্দোলনের কান্ডারী, বিজয়ের অগ্রদূত ছাত্রদল।
ছাত্রদল মানেই দেশপ্রেমের জয়ধ্বনি।
সংগ্রামের সামনের সারিতে ছাত্রদল।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেবল একটি সংগঠন নয়, একটি শক্তিশালী আন্দোলনের নাম। প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই ছাত্রদল মেধাবীদের কণ্ঠস্বর, মূল দলের কান্ডারী। একক শক্তিতে বেড়ে ওঠা এই সংগঠন বহুবার প্রমাণ করেছে- সকল ছাত্রসংগঠনের সম্মিলিত শক্তিকেও পরাজিত করার ক্ষমতা ছাত্রদলের রয়েছে।
ছাত্রদলের প্রকৃত শক্তি তাদের দেশপ্রেম। আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে অদম্য লড়াইয়ের প্রমাণ ছাত্রদল বারবার দিয়েছে। শিক্ষা, ছাত্র অধিকার আন্দোলনে- এমনকি জনগণের আন্দোলনে ছাত্রদল বারবার জনগণের স্বার্থে সামনে দাঁড়িয়েছে, সংগ্রামের প্রথম সারিতে থেকেছে। বর্তমান বিএনপি তে সাবেক ছাত্রদল নেতাদেরই প্রধান্য। আশা করি- আগামীতেও ছাত্রদলের হাতে থাকবে দলের পতাকা, দেশের পতাকা।
জুলাইয়ের রক্তাক্ত আন্দোলনেও ছাত্রদল ছিলো সামনের কাতারে। বরাবরের মতো বিএনপি, ছাত্রদল মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার। তাই তাদের নাম আলাদা করে উচ্চারণ হয়নি, কিন্তু তাদের ত্যাগ-অবদান কখনোই ইতিহাস থেকে মুছে যাবে না। বরং ছাত্রদল কর্মীদের রক্ত ও ত্যাগ আগামী দিনের বিজয়ের ভিত্তি হয়ে থাকবে।
ডাকসুতে ‘গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক’ পদে একজন জুলাই যোদ্ধার সম্মানে প্রার্থী না রেখে ছাত্রদল সম্মান জানিয়েছে- তোমাদের এই উদারতা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
তোমাদের হাত ধরেই ফিরে আসুক ছাত্রদলের সোনালী অধ্যায়। যে ছাত্রদল ছিল গণতন্ত্রের অগ্রদূত, মুক্ত চিন্তার আলোকবর্তিকা আর ত্যাগ-সাহসের প্রতীক। সেই সংগঠন আবারও নতুন করে দাঁড়াবে। তোমাদের তারুণ্যের উচ্ছ্বাস, সততা আর সাহসী পদক্ষেপই পারে হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে।
তোমাদের চোখের আগুন, বুকের ভেতর জমে থাকা মমতা আর নির্ভীক পদক্ষেপই পারে এই মাটি কাঁপাতে। পারে ফেরাতে হারানো দিন, পারে আবারও গড়তে ইতিহাস।
যতদিন অন্যায় আছে, ততদিন ছাত্রদল থাকবে প্রতিবাদের অগ্নিশিখা হয়ে। যতদিন গণতন্ত্রকে দাবিয়ে রাখা হবে, ততদিন ছাত্রদল থাকবে মুক্তির অগ্রদূত হয়ে।
আমাদের প্রত্যাশা- ছাত্রদল একই রকম অদম্য, সাহসী, দেশপ্রেমিক থেকে যাবে। আগামীর ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ের মুকুটও ছাত্রদলের মাথায়ই শোভা পাবে ইন শা আল্লাহ। মনে রেখো- দেশই সবার ঊর্ধ্বে। তোমাদের বিজয় মানে দেশপ্রেমের বিজয়। ডাকসুর বিজয় মানে জাতীয় সংসদে বিজয়ের ভিত্তিপ্রস্তরস্থাপন।
আমরাও আছি তোমাদেরই পাশে। তোমাদের জয় আমাদেরই জয়। তোমাদের জয় বাংলাদেশের নাগরিকদের জয়। তোমাদের জয়- শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান তথা বাংলাদেশের জয়।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জিন্দাবাদ।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: কখনো কখনও এমন দুর্যোগ অনেকেরই হয়। তখন যাদের জন্য ছাত্রদল মাঠে নামতে পারেনি- সেই মহা দানবেরা জ্ঞাতিগুষ্টি নিয়ে আজ দেশ ছেড়ে পালিয়েছে।
২| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:২০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শিবিরের সংগে পেরে ওঠা কষ্ট হবে; সবাইকে পরিশ্রম করতে হবে না হলে ফসল ঘরে তুলতে পারবেনা।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: দেখা যাক.....
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সাদেক ভিপি হবে, বসু জিএস । নেক্সট টাইম ভালো করবে আশা করি ।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার একাডেমিক ছাত্রত্ব শেষ হয়েছে ১৯৮৩ সালে- তাই ছাত্র রাজনীতির অনেক কিছুই অজানা। সময়ই প্রমাণিত হবে।
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ত্রিমুখি লড়াই হবে,জিতবে ছাত্রদল।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: ইন শা আল্লাহ।
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: ডাকসুতে এবার ফাইট হবে শিবির ও বাগছাসের মধ্যে । ছাত্রদল বা বামপন্থীরা সব গোহারা হারবে। এবারের ডাকসু ইলেকশনে বৈষম্য বিরোধি আন্দোলন সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ফ্যক্টর । নুর ভিপি হবার পেছনে সমচেয়ে বড় ফ্যক্টর ছিল কোটা সংস্কার আন্দোলন। ভিসি পদে এবার সাদিক কাইউম ও আব্দুল কাদেরের মাঝে জোরালো লড়াই হবে। দুইজনেই জুলাই আন্দোলনের অন্যতম যোদ্ধা। সাদিক কাইউম ও আব্দুল কাদের দুইজনেরই অসামান্য অবদান রয়েছে বৈষম্যবিরোধি আন্দোলনে। তবে সাদিক কাইউম আড়ালে ছিল আর আব্দুল কাদের হচ্ছে সম্মুখভাগের যোদ্ধাে। তবে আব্দুল কাদেরের বদলে রিফাত রশিদ ভিপি পদে দাড়ালে ভাল হত।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: ডাকসু নির্বাচনে যদি স্বাধীনতা বিরোধীদের উত্তরসূরি, ছাত্র শিবির জয়লাভ করে, যারা দুইদিন আগেও বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ মতিউর রহমানের মতো মহান মুক্তিযোদ্ধাকে “গাদ্দার” বলার দুঃসাহস দেখায়- তাহলে তা হবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের প্রতি ভয়ঙ্করতম আঘাত। সেই বিজয় হবে অগণিত শহীদদের রক্তের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা, নির্যাতিতা মা-বোনদের আত্মত্যাগের প্রতি নির্মম উপহাস। যারা মুক্তিযুদ্ধকে অবমাননা করে, শহীদদের মর্যাদা নিয়ে কটাক্ষ করে, তাদের হাতে ডাকসুর নেতৃত্ব যাওয়া মানে জাতির চেতনা ধ্বংস করা। এটি কেবল লজ্জাজনকই নয়, তা হবে এক অমার্জনীয় অপরাধ। তা হবে শহীদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, নির্যাতিতা মা-বোনের প্রতি চরম উপহাস। এটি জাতির জন্য এক অমার্জনীয় কলঙ্ক, যা ইতিহাস কোনোদিন ক্ষমা করবে না।
৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৩
মীর আলী বলেছেন: ছাত্রদল ক্লিন ম্রা খেতে যাচ্ছে!
(অরাজনৈতিক ডাকসু ভোটার)
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: নামের সাথে শব্দ চয়নের মিল আছে।
৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আশাবাদী।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৪:১২
ধুলো মেঘ বলেছেন: এরাও ঐ বিএনপির মত ম্যান্দা মারা দল। আওয়ামী আমলে আমি ক্যাম্পাসে ছিলাম। শিবির যদিও ছাত্রলীগের মুখোশ পরে কোনমতে টিকে ছিল, কিন্তু ছাত্রদলের কোন নাম গন্ধও ক্যাম্পাসে কোথাও ছিলনা। পুরো ফ্যসিবাদ আমলে এরা একদম নাকে মুখে গামছা বেঁধে ছিল। ইভেন ২০১৩ সালের শাহবাগীদের ইতরামীদের সময়েও এদের কেউ কেউ শাহবাগে গিয়ে বসে ছিল।