![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
“পালানোয় পদক”- এক নতুন দিগন্ত.....
অক্টোবর মাস- নোবেল পুরষ্কারের মাস....আফায় নোবেল পেতে অনেক চেষ্টাতদ্বির করেছে। নোবেল কিনে দেওয়ার কথা বলে- অনেকেই তার অনুমোদনে রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে বেশুমার হাতিয়েছে- বলে গল্প আছে! 'সাউথ মাউথ' কতো আজাইরা পুরস্কারই কিনলো, কিন্তু নোবেল অধরাই রয়ে গেল!
তবুও সম্ভাবনা একেবারেই শেষ হয়ে যায়নি।
যে যুগে মেধা নয়, মিথ্যার মেরুদণ্ড দিয়েই পুরস্কার পাওয়া যায়, সেখানে পালিয়ে যাওয়া তো এক বিশাল অর্জন! ভাবুন একবার- কত দক্ষতা, কত কৌশল, কত দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা লাগে এমন পালানোতে! কেউ কেউ তো পালানোর আগেই গলায় ফিতা ঝুলিয়ে "বীরপলায়ন" উপাধি দিয়ে দিতে চায়।
একসময় শুনতাম, মানুষ Nobel পায় মানবতার অবদানে। এখন বুঝি, "No-bell" মানে আসলে "ঘণ্টা বাজানোর দরকার নেই"- সবাই জানে কে কেমন! কেউ কেউ বহু দেনদরবার করেও নোবেলের ধারে-কাছেও যেতে পারে না, অথচ "ফ্যাসিস্ট অব দ্য ইয়ার" পুরস্কার জিততে পারে চোখ বন্ধ করে।
এমন এক মহাপলাতক আছেন, যিনি শুধু নিজে পালাননি, সাথে নিয়ে গেছেন নীতিহীনতার উত্তরাধিকার, চাটুকারিতার সনদ, আর জাতির ঘাড়ে রেখে গেছেন ভয়, ভণ্ডামি আর ভয়ঙ্কর নীরবতা।
তাই প্রস্তাব দিচ্ছি-
জাতিসংঘ বা অন্তত কোনো স্বনামধন্য গ্লোবাল ইন্সটিটিউশন যেন “Special Award for Strategic Escape” নামের একটা পুরস্কার চালু করে।
ক্রাইটেরিয়া হবে এমন-
★ জনগণের রোষ থেকে সফল পলায়ন,
★ ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টায় ধারাবাহিকতা,
★ দায়মুক্তির অদ্ভুত আত্মবিশ্বাস,
★ বিদেশে বসে দেশ নিয়ে নাটকীয় কান্না!
পুরস্কারের প্রতীক হতে পারে একজোড়া চপ্পল (যে চপ্পল পায়ে দৌড়ে হেলিকপ্টার চেপে ছিলেন), নিচে লেখা থাকবে-
“Run for your legacy!”
চলুন, Nobel না হোক, অন্তত “No-bell Escape Medal” তো পাওয়া যাক!
শেষ পর্যন্ত, সব নেতা দেশ চালাতে পারে না — কেউ কেউ কেবল পালাতে পারে, আর সেটাই তাদের একমাত্র দক্ষতা।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: দুনিয়ায় যত প্রতিযোগিতা হোক না কেন- “পলায়নবিদ্যা”- তে ঐ পরিবারটা আজও অপ্রতিদ্বন্দ্বী!
যখন দায়িত্ব আসে, তখন উধাও!
যখন জবাবদিহি চাওয়া হয়, তখন বিদেশে “গুরুত্বপূর্ণ মিটিং”! যখন জনগণ প্রশ্ন করে, তখন ইন্টারনেট বন্ধ বা ঠ্যাংগে হঠাৎ সর্দি!
এই “পলায়ন বিশেষজ্ঞ”রা যুদ্ধ নয়, জবাবদিহিতা থেকে পালায়; গণতন্ত্র নয়, গণমাধ্যমের সামনে পালায়;
আর শেষে বলে- “আমি জনগণের পাশে আছি”… শুধু একটু দূরে, নিরাপদে, লন্ডনে!
এরা এমন এক জাতের মানুষ-
দেশে থাকলে দায়, বিদেশে থাকলে “নেতা”।
কাজে নামলে লজ্জা, পালিয়ে গেলে মর্যাদা!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:০০
অপু তানভীর বলেছেন: এই পালানো এই প্রথমবার নয়। সে তো আগেও পালিয়েছে!