![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
বাংলাদেশের মহাবিপদঃ দাবার ছকে বন্দী একটা জাতি....
একটা দেশের অনেক রকম আপদ-বিপদ থাকে। কিন্তু কিছু বিপদ খালি বিপদই না, মহাবিপদ! বাংলাদেশ আজ সেই মহাবিপদের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে- চুপচাপ, কিন্তু দম বন্ধ করা এক ভয়াবহ বাস্তবতায়।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহ ২৬ জন মন্ত্রী, সাবেক নিরাপত্তা উপদেষ্টা, সাবেক পুলিশ ও তিন গোয়েন্দা প্রধান ছাড়াও অন্তত দুই শতাধিক প্রশিক্ষিত পুলিশ, সেনাবাহিনীর উর্ধতন কর্মকর্তা, কয়েক হাজার সন্ত্রাসী নেতা- বর্তমানে ইন্ডিয়ান সরকারের আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে আছে। এই “সাবেক” এবং "ইন্ডিয়া" শব্দ দুইটার ভেতরে লুকিয়ে আছে বাংলাদেশের আজকের বিপদের চাবিকাঠি। তারা সবাই অর্থাৎ এইসব সাবেকরাই একসময় এমন একটা কাঠামো বানিয়েছিলেন, যাতে করে বাংলাদেশকে গত ১৬ বছরে ধীরে ধীরে সিকিম মডেলে নামিয়ে আনা হয়েছে। প্রদেশ বানানো শুধু সময়ের ব্যাপার ছিল।
আর এখন?
এই “সাবেক”রা বিদেশে বসে যে জামাইতোয়াজ পাচ্ছেন, তার বিনিময়ে কী দিচ্ছেন তাদের আশ্রয়দাতাদের?
তথ্য? কৌশল? নাকি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ?
আমাদের প্রতিপক্ষ এখন শুধু বাইরে না, ভেতরেও ঢুকে গেছে। আপনি যখন দাবার খেলায় নামেন, আর প্রতিপক্ষ আপনার সব চাল আগেভাগে জেনে যায়- তখন জেতা নয়, বাঁচাটাই কঠিন হয়ে যায়। বাংলাদেশ আজ ঠিক সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে এমন স্ট্র্যাটেজিক্যালি নাজুক সময় আর কোনোদিন এসেছে কিনা সন্দেহ আছে।
সীমান্তের ওপারের “Evil Cabinet” যদ্দিন অক্ষত থাকবে, ততদিন কোনো মাহাথির, কোনো লি কুয়ান ইউ, এমনকি কোনো ইউনুসও কিছু করতে পারবে না। কারণ, দাবার চালের দিক এখন আর আমাদের হাতে নেই।
শুধু এতটুকু জানিয়ে রাখি- দাবার ছকে বন্দী একটা জাতি, একটা রাষ্ট্র.... "চেকমেট" (Checkmate)!
If we can't unite,
They will crash us one by one.
Not today, but tomorrow.
Be sure.
এই সময়টা রাজনীতির না, অস্তিত্ব রক্ষার সময়।
এখন একটাই প্রশ্ন-
আমরা কি নিজেদের হারিয়ে ফেলবো,
নাকি শেষবারের মতো এক হয়ে দাঁড়াবো?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: তেমনটাই প্রত্যাশা।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: সকল ভেদাভেদ ভুলে জাতীয় ঐক্যই একমাত্র মুক্তির পথ। সব কেপিয়াই এবং সকল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান সেনাবাহিনীও আইন শৃংখলা বাহিনীর সাথে জনগনকেও যুক্ত করে পাহাড়া দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হোক। বিএনপি, জামাত , এনসিপি কর্মীরা সবাই এখন ভলান্টিয়ার হয়ে দেশ পাহাড়ায় যুক্ত হোক। কথার চাইতে এখন দরকার কাজ। আপাতত দেশকে বাচাঁনো ফরজ। পরবর্তীতে অর্থের জোগান দেবে প্রবাসীরা। কোন অবস্থাতেই আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনালের বিচার থামিয়ে দেয়া যাবে না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: একটি জাতি, এক হৃদয়- বাস্তব সম্মত নয়। কারণ, আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর গং বাংলাদেশে ভারতের গোলামী করতেই সৃষ্টি হয়েছে। অবশিষ্ট যারা আছি তাদের নিয়েই বাংলাদেশ। এখন সময় সকল ভেদাভেদ ভুলে মিলিত হওয়ার। দেশ বাঁচানো এখন আমাদের ফরজ; কথায় নয়, কাজে নামার পালা। সেনাবাহিনী, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও জনগণ- সবাই একসাথে দাঁড়িয়ে দেশ পাহারা দিক, যাতে শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা পায়। যারা মানুষত্ববিরোধী অপরাধ করেছে তাদের বিচার থামবে না; আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনালের ন্যায়ই হবে অপরাধের বিরুদ্ধে একমাত্র সুরক্ষিত প্রতিকার। প্রবাসীরাও স্বদেশের জন্য যখন হবে পাশে, তখন মানে শক্তি হবে- একসঙ্গে আমরা বাধা কাটিয়ে উঠব। আজকের আত্মাগ্রাহী ঐক্যই আমাদের আগামী প্রজন্মকে স্বাধীন, সুশাসিত ও ন্যায়পূর্ণ দেশ দেবে। আমরা একসাথে- দেশ বাঁচাব, ন্যায় নিশ্চিত করব।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩
রাসেল বলেছেন: আপনার জাতীয় গুরুত্বপূর্ন লেখা পড়ার এবং মন্তব্য করার কোনো ইচ্ছা ছিল না। যাহাহোক, বাংলাদেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন, এর জন্য বাংলাদেশের অভিভাবকরা দায়ী।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি কে নন্দলাল? আপনাকে কে বলেছে আমার পোস্ট পড়তে? কে বলেছে আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আমার পোস্টে মন্তব্য করতে! ফুটানি মারার যায়গা পাননা!
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ ও ভারত ভয়ঙ্কর খেলাই মেতে উঠেছে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: মরন কামড় দিয়ে যাচ্ছে.....
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:১০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
কেউ খারাপ কাজ করে থাকলে, তার জবাব খোদা এই মাটিতেই দিবেন, ইনশাআল্লাহ।