|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 জুনায়েদ বি রাহমান
জুনায়েদ বি রাহমান
	মৌসুমি রোদ্দুর মেঘ হলে, আমি বৃষ্টির জলে খুঁজবো তোমাকে; নীল খামে কাব্য করে বর্ষার ঠিকানায় লিখবো প্রেমপত্র।
গল্পটা সোহানের। সোহান আমার ক্লাসমেট। বাড়ি মাধুকুন্ড জলপ্রভাতের পাশে- কাঠালতলী ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত সবুজ পাহাড়ি ছোট্ট একটি গ্রামে। তখন আমরা মাত্র মাধ্যমিক শেষ করেছি। আমাদের এলাকার সোহানের মামার বাড়ি। স্কুল লাইফ মামার বাড়িতেই পার করেছে সোহান। আপাতত সোহানের মামা মুতব্বির আলীকে নিয়ে প্যাঁচাল করে গল্পের পরিধি না বাড়িয়ে সরাসরি মেইন থিমে চলে যাচ্ছি। 
   
 
সোহান দুই ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট। ফ্যামিলির ছোট সদস্য একটু এক্সট্রা ভালোবাসা, স্বাধীনতা পেয়ে থাকে। সোহানও সেটা পেয়েছে। বাড়ির সবাই নিজেদের কাজকর্মে ব্যস্ত থাকলেও সে অবসর। মন চাইলে মাঝেমধ্যে বিকেলে বাবা-ভাইয়ের ব্যবসার হিসেব নিকেশের কাজে সহায়তা করে। সোহানের বাবা নূর ইসলাম পাথারিয়া পাহাড়ের বেশ কয়েকটা পানপুঞ্জির মালিক। সাপ্তাহবারে (বৃহস্পতিবার) স্থানীয় খাসিয়া দিনমজুরদের নিয়ে পানপাতা সংগ্রহ করে পরদিন ভোরে বাজারে পাইকারি দরে বিক্রি করাই উনার একমাত্র বিজনেস। 
১.
কোনোএক শরতের সকালে সোহান একাগ্রচিত্তে মাধবকুণ্ডের চূঁড়ায় বসে ঝর্নার অপরূপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করছে। সাঁ সাঁ স্বরে বিরামহীন জল গড়িয়ে পড়ছে নিচে, কয়েকজন তরুণ তরুণীর একটি দল পাশের পাকাকরা একটা স্থানে ফটোসেশন করছে। দূরে কয়েকজ ছ্যাকড়া ছেলেপিলে হাটুসমান ঠাণ্ডা জলে বল খেলছে.... এমন সময়, নিচ থেকে মেয়ে কণ্ঠে... 
- এই যে... শুনছেন? এই। এই ভাই...য়া.. আ
- (সোহান সামনে পেছনে তাকিয়ে) জ্বী। আমাকে বলছেন?
- জ্বী আপনাকে'ই...
- বলুন। কি করতে পারি? 
- আমি আপনার কাছে অর্থাৎ চূঁড়ায় আসতে চাই, হ্যাল্প লাগবে।
-শিওর। নেমে, ডান হাত'টা বাড়িয়ে দিল সোহান। মেয়েটি পাহাড়ের চূড়ায় উঠে এলো।
- ধন্যবাদ। আমি ইতি। বাসা মতিঝিল। কলেজ থেকে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসেছি।
- আমি সোহান। বাড়ি পাশেই। 
- তাই। তাহলে তো এটা আপনার এলাকা। আমাদের একটু ঘুরে দেখাবেন।
- অবশ্যই। চলুন.... 
এভাবেই কমন কিছু কথোপকথনের মাধ্যমে তাদের মধ্যকার প্রাথমিক পরিচয় পর্বটা শেষ হলো। মেয়েটি তার দলের সদস্যদের সাথে সোহানকে পরিচয় করিয়ে দিলো। অতঃপর, সোহান তাদের মাধবকুণ্ড, চা বাগান, খাসিয়াপুঞ্জি ঘুরেঘুরে দেখালো। মেয়েটি খুব মিষ্টি করে কথা বলে। দেখতেও বেশ সুন্দর এবং স্মার্ট। পরীর মতো। প্রথম দেখাতেই যেকেউ প্রেমে পড়ে যাবে। সোহানও  প্রেমে পড়ে গেলো। এবং ইশারা ইঙ্গিতে একটাসময় প্রপোজ করে বসলো। মেয়েটি সাড়া দিলো। তারপর আরো আরো বিভিন্ন রোমান্টিসিজম আলাপসালাপ, ইশারা ইংগিত ইত্যাদির মাধ্যমে সেদিনের পৃথিবীতে সন্ধ্যা নামলো।  
মেয়েটিসহ মতিঝিল থেকে ভ্রমণে আসা তাদের পুরু দলের বিদায়কাল ঘনিয়ে এলো। সন্ধ্যার পূর্বে কাঠালতলী বাজারে পৌছুতে হবে। মেয়েটির দলের দায়িত্বশীল ছেলেটা বেশ অস্থির। কারণ, মাধবকুণ্ড থেকে কাঁঠালতলী বাজারের দুরত্ব প্রায় ৭ কি.মি। এখনি লেগুনা বা অটোরিকশা না পেলে সন্ধ্যার পূর্বে সেখানে পৌঁছানো পসিবল না। সোহান এখানে সেখানে দৌড়াদৌড়ি করে একটা লেগুনা ঠিক করে দিলো। বিদায়বেলা মেয়েটা ব্যাগ থেকে ছোট কাগজে ফোন নাম্বারসহ একটা চিরকুট দিলো। সোহান কাজগটা বুকপকেটে রাখতে রাখতে লেগুনার প্রস্থান দেখলো। সূর্যের একরাশ লালচে আভা তখন পশ্চিমের টিলার গাছপাতা গলে গাঙ্গের জলে টলমল করছে। সাথে টলমল করছে সোহানের দুচোখ.... 
রাতে চিরকুট পড়ে, মন্ত্রমুগ্ধ সোহান পরের দিন বিকেল থেকে নিয়মিত ট্রাই করে যাচ্ছে ইতি নামক সেই মেয়েটিকে। কিন্তু, কল ঢুকছে না।  আআজ প্রায় তিনদিন। অথচ, মেয়েটির কথানুযায়ী পরের দিন বিকেলে থেকেই মোবাইলে পাওয়ার কথা। 
পরিত্যক্ত রেল লাইনের স্লিপ গুনে গুনে হাটতে হাটতে সোহানের এই সিনেমাট্যিক ঝুলে থাকা প্রেম কাহিনী শুনে আমি রীতিমতো নির্বাক। সুলতান ততোক্ষণে বললো, রাস্তায় কোনো দুর্ঘটনা-টটনা ঘটলো না তো?! আর কারো নাম্বার রাখিস নাই?  ইতির কয়েকজন সহপাঠীর সাথেও বেশ সখ্যতা হয়েছিলো। নাম্বার রাখিনি। জানালো, সোহান। দু'একজনের নাম্বার রাখলে তো এখন খবর-টবর নেওয়া যেতো। তুই আসলেই একটা আস্ত বেকুব। সুযোগে শব্দটা প্রয়োগ করে সোহানকে জ্ঞান দিতে দিতে নিজের গল্প জুড়ে দিলো সুলতান। সুলতানের এই গল্পগুলো বারবার শুনতে শুনতে আমাদের প্রায় মুখস্থ। হঠাৎ আমার মনে পড়লো, দুর্ঘটনা ঘটলে নিউজ নিশ্চয়ই পত্রিকাতে আসবে। বললাম, চলো স্টেশন মার্কেটের পাশের পত্রিকা স্টলে ঘুরে আসি। সুলতান ছেলেটা যেমন বেশি কথা বললেও ব্রিলিয়ান্ট, ইঁচড়েপাকা টাইপ। সুতরাং পত্রিকা অফিসে যাওয়ার কারণ আমাকে আর ব্যাখ্যা করতে হলো না। 
তিনজন মিলে দুই তিনদিনের প্রায় সবকটা দৈনিক তন্নতন্ন করে খুঁজেও 'সম্ভব্য রুটে'  বড়সড় বাস দুর্ঘটনার কোনো নিউজ পেলাম না।  ততক্ষণে সন্ধ্যা নেমে এলো। ডাকবাংলার অপজিটের পুরানো বিরানি হাউজ থেকে পিয়াজু,চপ, জিলাপি খেয়ে সেদিনের মতো যে যার বাড়ির পথে পা বাড়ালাম। 
২.
অচেনা কিংবা কয়েকঘন্টার চেনা সেই ইতি নামক মেয়েটাকে নিয়ে ইদানীং বেশ বিভোর থাকে সোহান। বেলা অবেলায় কল্পনার রাজ্যে গাঙচিলের মতো ভাসে, স্বপ্ন আঁকে.... নীলচে শাড়ির সাথে মেচিং চুড়ি আর টিপে নাকি অপরূপা লাগে মেয়েটাকে।
অথচ মেয়েটি যাওয়ার প্রায় দুমাস পেরিয়ে গেছে। দুমাসে অন্তত লক্ষবার মোবাইলে ট্রাই করেছে & কয়েকশো মেসেজ সেন্ড করেছে। সুতরাং, তার এইসব প্রেমিকগিরি ততদিনে আমাদের কাছে স্রেফ পাগলামি বা বিনোদনের খোরাক ছাড়া আর কিছুই না। পরিচিত সবাই তাকে ইচ্ছেমত খ্যাপায়, জ্বালায়, জ্ঞান দেয়... তার ফিলিং বুঝতে সবাই অক্ষম। ফলাফল সরূপ, দুতিনমাস তাকে আর কলেজ, স্টেশন মার্কেট, ডাকবাংলা কোথাও দেখা গেলো না। অনেকদিন আমি মুতব্বির মামাসহ তার আত্মীয়স্বজনদের কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করে ভালোমন্দ ছাড়া তেমন কোনো তথ্য পেলাম না। ফোনেও সে তেমন কিছু বলতো না। ততদিনে কলেজে সাময়িক পরিক্ষার দিনতারিখ ঠিক হয়ে গেলো। আমরা কয়েকজন রত দেখে কলা কিনার প্ল্যান নিয়ে একদিন মাধবের উদ্দেশ্য যাত্রা করলাম। এবং দুপুরের শুরুতে সোহানদের বাড়িতে পৌঁছলাম। সমির ভাই আমাদেরকে (সোহানের বড় ভাই) দেখে বেশ খুশি হয়ে সোহানের রুমে নিয়ে গেলেন। 
কয়েকমাসে সোহান বেশ বদলে গেছে। চোখের নিচে কালি জমেছে, মাথাভর্তি উষ্কখুষ্ক চুল, ঠোট দুটো গাঁজাখোরদের মতো কালো... আমাদের দেখেও তার তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। সুলতানের মজা করাতে উল্টো খ্যাপে বেশ বাজে রিয়েক্ট করলো। দেখে মনে হচ্ছিলো, তার মন মেজাজ বেশ রুক্ষ...
আমরা চা নাস্তা সেরে দুঃখ,ভারাক্রান্ত মন নিয়ে মাধবের পথে যাত্রা শুরু করলাম। আড্ডাবাজী করে ফিরলাম বিকেলে। মনেমনে সোহানের অপেক্ষা করলেও সোহান আর আমাদের সাথে জয়েন করলো না। 
  
 
৩. 
প্রায় ৩-৪ মাস পর, একদিন কলেজ ক্যাম্পাসে তাড়াহুড়ো করে সোহানকে ঢুকতে দেখে দূর থেকে ফলো করলাম। কেরানীর রুমে তখন ছাত্রছাত্রীদের ভিড়। সোহান টাকা পরিশোধ করে রিসিট নিয়ে বেরিয়ে আসলে, সামনে গেলাম। লজ্জানত মুখে হাসতে হাসতে ঐদিনের ব্যবহারের জন্য সরি বললো। তারপর যতক্ষণ ছিলো স্রেফ সুলতানের প্রশংসা করলো। সুলতান নাকি তার চোখ খুলে দিয়েছে, নতুন জীবন দিয়েছে, নতুন স্বপ্ন দিয়েছে। সুলতানের জন্যই আজ সে কলেজে.... ইত্যাদি, ইত্যাদি....
পরদিন সুলতানের কাছ থেকে বিস্তারিত জানলাম।  সুলতান নাকি আমাদের ইয়ার ম্যাট ফাহমিকে ইতি সাজিয়ে ফোনকলে নতুন নাটক ক্রেট করেছে। তারপর, দেখা হলে শুরুতে রিয়েক্ট করলেও পরে নাটক'টা ভালোবাসায় রূপ নিয়েছে। অর্থাৎ সোহান আর ফাহমি এখন প্রেমিক প্রেমিকা। শুনে মনটা খচখচ করে মুচড়ে উঠলো। কেননা, গোপনে গোপনে ফাহমিকে নিয়ে আমিও যে ভালোবাসার আকাশে উড়বার স্বপ্ন দেখতাম। রাতজাগা ঝিঝিদের ডাক শুনতে শুনতে ভাবনার রাজ্যে হারিয়ে যেতাম। কবিতা লিখতাম.... ছবি আঁকতাম.....
হা... হা... থাক। স্মৃতির ডায়েরীতেই থাক ঐসব পুরানো সব কাহিনী। আপাতত মাধবকুণ্ড নিয়ে একটা চতুষ্পদী কবিতা বা সনেট পড়ে নিন।  সনেট'টি কয়েকবছর পূর্বে লিখা। একবার স্থানীয় একবড় ভাইকে (কবি ও সাংবাদিক) একটা গদ্যছন্দের কবিতা দিয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বললেন, ভালো হয়েছে। তবে সত্যি বললে এইসব গদ্যছন্দের কবিতাকে আমার কবিতা মনে হয় না। কবিতা হলো সনেট, অমিত্রাক্ষর..... মাত্রার হিসেব বুঝো? ব্লা... ব্লা... 
তারপর এই সনেট'টি লিখা। এটাই আমার প্রথম এবং একমাত্র সনেট। কবিতা বোদ্ধাদের গঠনমূলক মন্তব্যের প্রত্যাশায়-  
* মাধবকুণ্ড *  
রূপসী! চাকা-অশ্মরী, সুশ্রী জলকুণ্ড
ঝিরঝির প্রস্রবণ ঝরে অবিরত
নিহারনে দেহমন হয় উলসিত
অপরূপা রূপে রাঙ্গা ক্ষুদ্র পরিকুণ্ড।
অত্যুত্তম দর্শনীয় মুক্ত গিরিমুণ্ড
ঝরঝর প্রস্রবণ ঝরে অবিরত
শিলাময় আবরণ বিস্তর উন্নত
প্রসাধিত জলধারা সুশ্রী জলকুণ্ড।
মাধব! জলপ্রপাত মূর্তিপরিগ্রহ
অপরূপ, অকৃত্রিম, কম্র অহরহ।
কুসুমিত শিলারূপী, যেনো মহারাণী
সাঁ-সাঁ রাগিণী রমণী, চিত্তগ্রাহী গান
চমকপ্রদ সৌষ্ঠব স্রবণ মোহিনী
নিহারনে প্রফুল্লিত হয় মনঃ প্রাণ।
________________________
সনেট- ফরাসি রীতি
পর্ব ও মাত্রাঃ ৮+৬=১৪
(Note: পরিকুণ্ড: মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের পাশে খুঁজে পাওয়া নতুন আরেক'টি ঝর্নাকুণ্ড।)  
ছবি- কালেক্টেড 
 ২৪ টি
    	২৪ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:২৯
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:২৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বোন'ডি, প্রথম মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।  আমি গল্প লিখি না। গল্প লিখতে গেলে কেমন যেনো প্রবন্ধের মতো হয়ে যায়। কবিতা মাঝেমধ্যে লিখি। আজ 'মাধবকুণ্ড' নামক কবিতাটা ব্লগে পোস্ট করতে গিয়ে ঘটনা'টা মনে পড়ে গেলো। তাই এই প্রচেষ্টা। 
আবারো ধন্যবাদ। ভালো থেকো নিরন্তর।
২|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:১৫
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:১৫
রাকু হাসান বলেছেন: প্রথম সনেটেই চমক   । সনেট তো আমার খুব ভাল লাগলো  । আপনার নতুন প্রতিভার সাথে পরিচিত হলাম । তাহলে তো আরেক জন সনেট কবি ব্লগে আশা করতেই পারি আমরা! আপনার শব্দ ভান্ডার সমৃদ্ধ বুঝা যায় ।
  । সনেট তো আমার খুব ভাল লাগলো  । আপনার নতুন প্রতিভার সাথে পরিচিত হলাম । তাহলে তো আরেক জন সনেট কবি ব্লগে আশা করতেই পারি আমরা! আপনার শব্দ ভান্ডার সমৃদ্ধ বুঝা যায় ।
  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩০
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সনেট ভালো লেগেছে জেনে উচ্ছ্বাসিত। চেষ্টা করবো আরো দু'চারটে লিখার। 
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রাকু ভাই।
৩|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:২১
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:২১
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: মাধবকুন্ড চমৎকার এক ঝরনা!
অনেক আগে গিয়েছি এবং স্বভাবসূলভ ভাবেই ঝরনার উৎস খুজতে পাহাড় বেয়ে জলপ্রপাতের উপরে উঠেও অনেকদূর গিয়েছিলাম।
সনেট ভাল লেগেছে।।
  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩২
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হুম। মাধবকুণ্ড দারুণ। 
সনেট ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগছে। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৫
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৫
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন! গল্প প্লাস সনেট অসম্ভব ভালো লাগল। পোস্টে প্লাস।
  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মন্তব্যে উচ্ছ্বাসিত। ++ এর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
৫|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:০৪
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: মাধবকুন্ড বেশ কয়েকবার গিয়েছি।
সুন্দর লিখেছেন।
সনেট ভালো হয়েছে।
  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত। অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রাজীব ভাই।
৬|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:০৮
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন: 
গল্পের প্লটটা খুবই  সহজ সরল, লেখাটা রচনার মতো; গল্পের মতো গাঁথুনী হয়নি; ভালো গল্প লেখকদের লেখা  সাজানোর পদ্ধতিগুলো দেখুন।
  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: গল্পের প্লটটা বাস্তব, জীবন থেকে নেওয়া। আমি গল্প, কবিতা খুব একটা লিখি না। আপনার সাজেশন মাথায় থাকবে শ্রদ্ধেয়। 
ভালো লেখকদের লিখনশৈলী ফলো করবো। 
গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
৭|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:১২
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:১২
বাকপ্রবাস বলেছেন: দুইটাই দারুণ হয়েছে। +++++
  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৯
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাইজান। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
৮|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:৩৪
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন: 
Link to a story 
উপরের লেখাটি ব্লগার অপর্ণা মন্ময়ের; উনার লেখার স্টাইলটা দেখুন। ব্লগার ফাহমিদা বারীর লেখার স্টাইলও দেখতে পারেন।
  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪২
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ফাহমিদা বারী আপুর দুএকটা গল্প পড়েছি। আপু বেশ ভালো লিখেন।
অর্পণা মন্ময়ের গল্প ও পড়বো।  
আবারো ধন্যবাদসহ কৃতজ্ঞতা।
৯|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:২০
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:২০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: 
আপনার লেখা সনেটটি আমার বেশি ভাল লেগেছে৷আশা করি, অদূর ভবিষ্যতে গল্পের গাঁথুনি আরো মজবুত হবে৷
  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪৪
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সনেট ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে। নেক্সট গল্প লিখবার আগে আপনাদের বেশি বেশি পড়তে হবে। দোয়া রাখবেন। 
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
১০|  ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ৮:০০
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ৮:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় জুনায়েদভাই, 
সোহান - ফাহমির কেমিস্ট জমে উঠুক। আমি আপনি বরং রব নিষ্ফলে হতাশার দলে , বসে ডাইরি লিখবো।   
সনেটটা আমার ভালো লেগেছে। লিখতে থাকুন। আর পোস্টে অনেকগুলি স্থানে টাইপো দেখলাম।  সবমিলিয়ে বেশ ভালো লাগলো।  লাইক দিয়েছি।  
শুভকামনা রইল।
  ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ২:৫৭
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ২:৫৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন:  আমি আপনি বরং রব নিষ্ফলে হতাশার দলে , বসে ডাইরি লিখবো।  - হ্যা, দাদা। আমরা হতাশের দলেই না হয় থাকি। 
সনেট ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে। লেখায় ভুলত্রুটি প্রচুর আছে। শুধরানোর চেষ্টা করবো।  
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। শুভরাত্রি।
১১|  ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:২১
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:২১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এটা কী গল্প না যাপিতজীবনের ঘটনা? 
বানানের দিকে খেয়াল রাইখেন। সনেট / কবিতা বুঝি না।
  ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:২৯
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:২৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জীবন থেকে নেওয়া। বাস্তব; পুরানো দিনের স্মৃতিকথা বলা যায়।
'মাধবকুণ্ড'  - কবিতা'টি পোস্ট করতে গিয়ে মনে পড়লো।  তাই লিখা। সোহান, ফাহমি কারো সাথেই এখন আর যোগাযোগ নেই। সামুর এই লিখাটা কাকতালীয়ভাবে যদি কখনো তাদের চোখে পড়ে পুরানো দিনে কিছুক্ষণের জন্য হলেও হারিয়ে যাবে....   
সুলতান জীবন নিয়ে খুব বিজি। এইসব ব্লগিং, লিখালিখি তার কাছে অকাজ ছাড়া কিছুই না। মাঝেমধ্যে কন্ট্রাক্ট হলে, আমাকে জীবন নিয়ে সিরিয়াস হওয়ার উপদেশ দেয়।   
আপনার পরামর্শ মনে নিলাম। ব্লগে ঘুরে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
১২|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১০:৫৬
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১০:৫৬
কবীর বলেছেন: 
গল্প পড়ে ভালো লাগলো !!!
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ২:০৩
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ২:০৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:১২
২৯ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:১২
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: খুবই ভিন্নধর্মী একটা গল্প লাগলো ভাইয়া। দারুন লেগেছে বিষয়টি, কাউকে সাজিয়ে প্রেম করানো আর তিনি আবার আরেক বন্ধুর স্বপ্নের নায়িকা একদিকে একজনের ঘর গড়েছে আরেকদিকে আরেকজনের ঘর ভেঙেছে
 একদিকে একজনের ঘর গড়েছে আরেকদিকে আরেকজনের ঘর ভেঙেছে   তবে সুলতান ভাইকে ধন্যবাদ বেচারা সোহান কে বিরহের সমুদ্র থেকে তুলে উঠাবার জন্য ।
 তবে সুলতান ভাইকে ধন্যবাদ বেচারা সোহান কে বিরহের সমুদ্র থেকে তুলে উঠাবার জন্য । 
 এমন একটা চমৎকার গল্পের সাথে কিছু ফ্রী না দিলেও পাঠক তা সানন্দে নিত
  এমন একটা চমৎকার গল্পের সাথে কিছু ফ্রী না দিলেও পাঠক তা সানন্দে নিত   সনেটের জন্যও ভালোলাগা রইলো ।
 সনেটের জন্যও ভালোলাগা রইলো ।
গল্পের সাথে সনেট ফ্রী