নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মায়াবতী বেঁচে থাকবে আমার গল্পে, গল্পেই তার জন্ম, গল্পেই তার অস্তিত্ব আর আমার অস্তিত্ব মায়াবতীর কল্পনায়...... অসাধারন কল্পনা থেকে বাস্তবতায় সাধারন বেশে হেঁটে হেঁটে পৃথিবীর ধূলিকণা খাই...

কাব্যপ্রেমী রিফাত

হিমু মত এলোমেলো পথে জোছনায় ময়ুরাক্ষীর পাড়ে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকা, ধীরে নদীর পানি গ্রাস করতে থাকে আমাকে .....। ফেসবুকে আমিঃ https://www.facebook.com/hiimmuu

কাব্যপ্রেমী রিফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভ্যালেন্টাইনের সতী ও সুপুরুষের রাসলীলার অফটপিক ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

অফটপিকঃ ভ্যালেন্টাইন শেষ পর্ব। [SHARE MUST]



পিয়াল আর নবনী দুজন দুজনকে ভালোবাসে। ১৪ ফেব্রুয়ারীকে ঘিরে ছিলো অনেক প্লান ।

কিন্তু ,

বন্ধুর ফাঁকা ফ্লাটে এডাল্ট মুভি দেখতে গিয়ে দুজন করে ফেলেছে ভুল।

ফলে ,

একটি অবৈধ সম্পর্কের শেষ পরিনতিঃ এবোরেশান ।



ফেব্রুয়ারীকে কর্পোরেট এই সমাজব্যবস্হা করে ফেলেছে হস্তগত । বাচ্চা মেয়েরা দোকানে প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট খোঁজে ।

অল্প বয়সী এই মেয়েগুলো বোঝে না একটি প্রানকে সে জেনে শুনে থামিয়ে দিচ্ছে।

ছোট ছেলেগুলো সেফটির জন্য খোঁজে কনডম ।

কিন্তু ,

এসব ব্যবহারের সঠিক জ্ঞান কি তাদের থাকে ? বা থাকলেও কোথায় পায় ? বন্ধুর কাছে ? সে বন্ধু কি সঠিক জানে ?



আগামীকাল সারাদিন চলবে রাসলীলা । বাবা মা কে ধোঁকা দেয়ার জন্য থাকবে হাজার কৌশল আর অজুহাত ।

তারপর ,

ছোট ছোট খুপরীতে যাবে ।

লিটনের ফ্লাটগুলো বরাদ্দ হয়তো ইতিমধ্যে শেষ ।

তারপর ?

১। কেউ হারাবে সম্ভ্রম ।

২। কেউ হবে ভিডিও ব্লাকমেইলের শিকার ।

৩। কেউ হবে রেপ।

৪। কারো ভিডিও আসবে নেটে ।



তারপর কেউ আত্নহত্যা করবে ।

কাউকে সমাজ বলবে পতিতা ।



আর ছেলেরা ?

ছেলেরা তো বসেই থাকে এই সুযোগের অপেক্ষায়। ইমোশনালভাবে ব্লাকমেইল করে শারীরিক সম্পর্ক স্হাপনে বাধ্য করে।

ভালোবাসার পরীক্ষা বা সতীত্বের পরীক্ষা দিতেই প্রিয় মানুষকে শরীর বাড়িয়ে দিতে বাধ্য হয় অনেকে মেয়ে।

মিষ্টি কথা আর চোখের জলেও যদি মন না গলে কেউ কেটে ফেলে হাত , আরো কত নাটক ।

কিন্তু

উদ্দেশ্য ?

উদ্দেশ্য একটাইঃ আপনাকে লিটনের ফ্লাটে নেয়া ।

তারপর ও যদি সাথে থাকে তবে ভালো ।

কিন্তু

শারীরিক সম্পর্ক করলেই তা টিকবে তা পুরো ভুল । বরং উল্টো তো হতে পারে ।

অপরজন এটাও ভেবে বসতে পারেঃ আপনি আপনার আগের প্রতিটি রিলেশানে একইভাবে শরীর বিলিয়েছেন ।



কিছু ছেলে আছ যারা একটার পর একটা মেয়ের শরীর ভোগ করে আর রিলেশান ব্রেক করে ।



ভাইজান ও আপুরা থামেন।



ভ্যালেন্টাইনের ১ টা দিন ।

তার মাঝে মাত্র ২ মিনিটের আনন্দ ।



হ্যাঁ ,

মাত্র দুমিনিটের আনন্দের জন্য এবরেশান করাবেন ?

না করালে কি উপায় থাকবে ?

কুমারী মা আর স্কুল , কলেজ বা ভার্সিটি পড়ুয়া বাবা সন্তানের পরিচয় কিভাবে দিবে ?

সহজ সমাধানঃ এবোরেশান ।



সাবধান ,

ভ্যালেন্টাইন ভালোবাসার দিন না । প্রতিটা দিন ভালোবাসার । যে আপনাকে কেবল শারীরিক সম্পর্ক না করায় ছেড়ে যায় জেনে রাখুন সে ধোঁকাবাজ ।

বরং

কাল আপনার প্রিয় মানুষকে না বলে ভালোবাসার পরীক্ষা নিন ।

যার কাছে আপনিই সব সে আপনকে ছেড়ে যাবে না ।

আর

যার কাছে আপনার শরীরটাই সব ,সে সুখ খুঁজবে অন্য কারো শরীরে ।



লিখাঃ কাব্যপ্রেমী রিফাত ।।



বিঃদ্রঃ কথাগুলো নোংরা কিন্তু বাস্তব । বলতেই পারেন ১৮ কন্টেন্ট।

কিন্তু ,

আপনিও পর্ণ দেখেন। সেকারনে কোন ন্যাকামোর ধার ধারলাম না।



তাই ,

কথাগুলো সত্য মনে হলে শেয়ার করুন অথবা কমেন্টে যুক্তি দিন।

অথবা ব্লক বা আনফ্রেন্ড অপশন তো আছেই।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: একদম সঠিক কথাগুলোই বলেছেন। বোকা মেয়েরা এভাবেই একশ্রেণীর ছেলেদের নিকট নিজেদের সতীত্ব বিলিয়ে দেয়। আপনার সাহসী উচ্চারণ সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করুক এই কামনা করছি। পোস্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.