নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিদেশ নিয়ে ভাবি সর্বদা তবে দেশের কথাও কিন্তু ভুলি নাই । আমার চরম শত্রু পরা শক্তিধর সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তাদের দালাল,সুবিধা ভোগী, চাটার দল ও জি হুজুর হ হুজুর মার্কা ব্যক্তিত্বহীন লোকগুলি । আমার ব্যক্তিগত শত্রুতা কারো সঙ্গে নেই । মাঝে মধ্যে লিখার স্বার্থে

বিদেশ পাগলা

বিদেশ নিয়ে চিন্তা ভাবনা করি । দেশের কথাও ভাবি । আমার এলার্জি বা ক্ষোভ রক্তচোষা পরাশক্তিধর সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তাদের অনুগত দালাল,সুবিধা ভোগী ব্যক্তিত্বহীন জি হুজুর হহুজুর মার্কা চাটার দলদের ব্যাপারে । ব্যক্তিগত ভাবে কারো সাথে কোন শত্রুতা নেই । মত প্রকাশ ও লেখার কারণে মাঝে মধ্যে ঝগড়া হওয়া অস্বাভাবিক না কিন্তু পরক্ষনে সেটা ভুলে যায় । কারণ এ পৃথিবী বড় ক্ষনস্থায়ী !

বিদেশ পাগলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতিগত নির্মূল অভিযান !

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭



ঠান্ডা মস্তিষ্কে
দীর্ঘ দিন ধরে
পরিকল্পনা
করা হয়েছে
ছঁক কষে কষে ।
কিভাবে কি করে
রোহিঙ্গাদের নিশ্চিহ্ন
করতে হবে ।

এক যুবক রোহিঙ্গা
বৌদ্ধ নারীকে
ধর্ষন করেছে
সত্য মিথ্যা
যাই হউক --
খবরটি দ্রুত
ছড়িয়ে দাও
রাষ্ট্র যন্ত্রের
নির্দেশে।

“ঘোলা পানিতে
মাছ শিকার”।
“মশা মারতে
কামান দাগাও”।
“এক ঢিলে
দুই পাখি মারা”।
---প্রবাদ গুলি
কাজে লাগাও।

বু্দ্ধপ্রেমিক ভান্তে
দান্তে মগরা
জেগে উঠ।
ধর্ষনের কারণে
বিশ্ব নাপাক
হয়ে গেছে ।
পাক পবিত্র
হতে হলে
গণহারে রোহিঙ্গা
নির্মূল করতে
হবে।

আরসা থানা
আক্রমন করেছে
গোটা পৃথিবী
ধ্বংসের মুখে।
যুদ্ধ ঘোষনা কর
গোটা রোহিঙ্গা
নির্মূল কর
মুহুর্তের ভিতরে ।

মগ ভিক্ষুদের
বাবাজি ভারত,চীন
আরও আছে রাশিয়া ।
চিন্তা নাই
ধ্বংস যজ্ঞ
চালিয়ে যেতে ।
মনের মাধুরী
মিশিয়য়ে
নিত্য নতুন
ফন্দি ফিকিরের
কমতি নেই ঐ
নিষ্ঠুর অভিযানের।


গনহত্যা কাহাকে বলে
কত প্রকার কী কী ?
তা জানতে হলে
চলে যান
মিয়ানমারে ।
সমস্যা আছে
ঢুকার অনুমতি
নাই কাহারও যে ।
ভয় সব
অপকর্ম জেনে
ফেলে সকলে যে ।
একমাত্র ভরসা
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে
খবর সংগ্রহে ।

দুঃখ জনক ও
অপ্রিয় সত্য হচ্ছে !
এসব অপকর্মে
অনেকে জড়িত আছে
আইএমএফ ফেসবুক
জাতিসংঘ কমকর্তা
আরও অনেক।

ওআইসি হিজড়া
সৌদিআরব খঁয়ের খা
কেঊ নেই
পাশে যে
নিত্য মরার
সাথী যে।
ওরা মরছে
সেই ১৪০০ সাল হতে
এ খবর কজনা জানে ?

শক্তি সমর্থনের অভাবে
স্বাধীনতাকামীরা দেশ ছাড়ে
শরনার্থী সন্ত্রাসী
নির্মম সব
খেতাব পেয়ে ।

ন্যায় বিচার
মানবাধিকার
কাকে বলে
কে জানে ?
পরাশক্তিদের
প্রত্যক্ষ পরোক্ষ
সমর্থনে
ধ্বংস যজ্ঞ
চলছে যে পুরোদমে।

“শক্তের ভক্ত
নরমের যম”।
“জোর যার
মুল্লুক তার”।
---এ প্রবাদ বাক্যগুলি
প্রমাণিত হলো
আরেক বার
ইতিহাস হয়ে।

এ অত্যাধুনিক যুগে
জাতিগত নির্মূল অভিযান !
কত নিষ্ঠুর !
কত নিমম ?
মানব জাতির লজ্জা
ঢাকবেন কিভাবে ?
বলুন সে কথা
ভেবে চিন্তে ! !

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ব্যপক লিখেছেন ++

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বিদেশ পাগলা বলেছেন: কি করবো বলুন লিখা যেন শেষ হয় না।


ধৈর্য্য ধারণ করে কষ্ট করে পড়া ও মন্তব্য করার জন্য
অসংখ্য ধন্যবাদ---------ভাইয়া

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এ অত্যাধুনিক যুগে
জাতিগত নির্মূল অভিযান !
সত্যি কথাই, এরা একটা জাতিকে উৎখাত করে সে স্থানে অন্য কোনো কিছু করার প্লান করছে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৫

বিদেশ পাগলা বলেছেন: সত্য কথা হচ্ছে রোহিঙ্গা অধ্যুষিত অঞ্চল প্রাকৃতিক মূল্যবান দুস্প্রাপ্য খনিজ সম্পদে ভরপুর। ভৌগলিক অবস্থানের গুরুত্ব এবং ঐ অঞ্চলে বড় ধরনের একাধিক স্থাপনার জন্য জমি অধিগ্রহন দরকার ছিল। গোপন (পারমানবিক) কিছু অবশ্যই আছে। তাই এই কুটকৌশল।
এ সব নির্মান ও অর্থ বিনিয়োগে চীন-ভারত শীর্ষে আছে। সমর্থনের বড় কারণ এটা।
বিভিন্ন পত্রিকা বিশেষ করে যুগান্তর--নয়াদিগন্ত দেখলে সহজ হবেে।
অনেক ধন্যবাদ

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভাল লিখেছেন।



শুভ কামনা রইলো।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

বিদেশ পাগলা বলেছেন: ইতিবাচক মন্তব্য পেয়ে ---------- ভাাইয়া অনুপ্রাণিত হইলাম । ভালো থাকুন সু্স্থ্য থাকুন ।
ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.