![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিয়ানমার-এর রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের ওপর অব্যাহত নির্যাতন, দমন, পীড়ন, অগ্নিকাণ্ড, হত্যাকাণ্ড, নিধনযজ্ঞ ইত্যাদি যাকিছু চলছে সরকারি সিদ্ধান্তেই চলছে, জাতিসংঘ এ ব্যাপারে কার্যত নিষ্ক্রিয় দর্শকের ভূমিকাই পালন করছে। বিশ্ব মোড়লদের মোড়লিপনাও একঅর্থে সচেতনভাবেই নপুংসকের ভূমিকায় পরিণত হয়েছে। শান্তিতে নোবেলজয়ী অং সান সুচি বা সুকি যাই হোক না কেনো শুরু থেকেই রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন। এখনও তিনি মুখে কুলুপ এঁটেই আছেন। অবশ্য সরকারি বাহিনী যেখানে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে, সেখানে তিনি হত্যাকাণ্ডের নীরব নির্দেশদাতা ছাড়া কিছুই নন। তাহলে এই মুহূর্তে এইসব অসহায়, মুমূর্ষু মানুষগুলোর পাশে কে দাঁড়াবে! রোহিাঙ্গাদের ওপর নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ এটাই প্রমাণ করে যে ওইদেশে মুসলমান হওয়াটা কত বড় অপরাধ! বিশ্বব্যাপী বিবেকবান সাধারণ মানুষের এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা এখনি জরুরি। যতটা সম্ভব বাংলাদেশকেও রোহিঙ্গা অনু্প্রবেশ না ঠেকিয়ে মানবিকতার চূড়ান্ত দৃষ্টান্ত দেখানো উচিত। একটা দেশের একটা জনগোষ্ঠী নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে আর তাদের পাশে কেউ দাঁড়াবে না! যারা মানবাধিকার এর ব্যবসা করেন, তাদের আওয়াজও এতটাই ক্ষীণ যে, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী নিশ্চিহ্ন না হওয়া পর্যন্ত হত্যাযজ্ঞ চলতেই থাকবে! তবে বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের নামে যেসমস্ত দোকানপাট চলছে সব বন্ধ করে দিন! অথবা হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দিন..নিজেদের প্রমাণ করুন
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪
আহা রুবন বলেছেন: বাংলাদেশকে এত মানবিক হতে হবে কেন? সর্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা করুন সমাধান একটা করবেনই।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬
আশরাফ ও নীল বলেছেন: মনবাধিকার হল মানবদের জন্য - ঠাকুগায়ের সাঁওতাল বা নাসিরনগরের হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য। রোহিঙ্গা বা ফিলিস্তিনের অধিবাসীরা কি মানুষের পর্যায়ে পড়ে যে তাদের জন্য মানবতার পুরুষাঙ্গ উত্তেজিত হবে? মানুষের মত দেখতে হলেই সবাই মানব হয়না।