নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলাবাগান১

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা দেশপ্রেমের ই অংশ

কলাবাগান১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞান বলে ১৩,৮০০,০০০,০০০ বছর আগে ইউনিভার্স এর সৃস্টি!!!!

১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:২১

আজ নাসা Webb Telescope দ্বারা তোলা প্রথম ছবি প্রকাশ করেছে। বিউটিফুল ছবি। আমাদের মহাবিশ্বের সামান্য একটু অংশের এমন পরিস্কার এবং এত দুর এর ছবি আগে কখনই দেখা যায় নাই। তাই এমন ছবি প্রকাশ করা হয়েছে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এর বাসভবন হোয়াইট হাউজে এক লাইভ টিভি সম্প্রচার এর মাধ্যমে। এটা কে অনেকেই বলছেন এ যাবত কালের মাঝে নাসার এবং তার কলাবোরিটিভ পার্টনার দের অন্যতম কাজ। আগামি কাল থেকে আরো অনেক ছবি প্রকাশ হবে।

এই ছবি টা তোলা হয়েছে প্রায় ৫ বিলিয়ন লাইট ইয়ার দুরত্তে (বানান হয় নাই) থাকা গ্যালাস্কি সমূহের (এক লাইট ইয়ার দুরত্ত তো আমরা সবাই জানি -আলো এক বছর যে টুকু পথ অতিক্রম করে। আলোর গতি এক সেকেন্ডে ১৮৬,০০০ মাইল) কিন্তু gravitational lensing effect এর জন্য ১৩ বিলিয়ন লাইট ইয়ার দুরে থাকা গ্যালাস্কীর ছবিও এই ছবিতে ধরা পড়েছে। নীচের ছবিতে বলা হয়েছে এটা কিভাবে সম্ভব।

From Webb Telescope webpage (This diagram illustrates how gravitational lensing by foreground galaxies influences the appearance of far more distant background galaxies. These far-off galaxies that might otherwise be invisible appear due to lensing effects. The plane at far left contains very distant, background galaxies. The middle plane represents foreground galaxies; their gravity amplifies the brightness of the background galaxies. The right plane shows how the field would look from Earth with the effects of gravitational lensing added. )
আইনস্টাইন প্রিডিক্ট করেছিল (যেটা ১৯১৬ বা ১৯১৭ সনে প্রুফ করা হয়েছিল) যে লাইট যখন কোন মহাভারী গ্যালাস্কী/স্টার এর পাশ দিয়ে যায়, তখন গ্যালাস্কী এর ভর এর দ্বারা সৃস্ট গ্রাভিটির টানে লাইট টা বেকে যায়। গ্যালাস্কী টা একটা লেন্স এর মত এই বাকানো লাইট কে এমপ্লিফাই করে, তাই সহজেই পৃথিবীর টেলেস্কোপ সেই অনেক দুর এর আলো দেখতে পাওয়া যায়। যেখানে যেখানে ছবিতে বাকানো (warped) লাইট দেখা যাচ্ছে বড় গ্যালাস্কীর পাশে, সে গুলির অনেকগুলিই প্রায় ১৩ বিলিয়ন লাইট ইয়ার দুরে অবস্হিত। এটাই প্রথম এত দুর এর কোন গ্যালাস্কীর ছবি। নাসা বলছে যে খুব সহসাই মহাবিশ্ব তৈরী হওয়ার কাছাকাছি সময় (১৩.৮ বিলিয়ন লাইট ইয়ার আগের) Big Bang থেকে প্রথম তৈরী হওয়া গ্যালাস্কী সমুহের ছবি তোলা হবে। এসব ছবি দেখে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন কিভাবে এই মহাবিশ্ব তৈরী হয়েছে সেটা বুঝা যাবে।

এই ছবি আকাশের একটা ছোট অংশে ফোকাস করে করে তোলা ছবি। কত ছোট অংশ??? আপনার হাতের আংগুল এর মাথায় একটা বালুকনা রেখে হাত কে প্রসারিত করে চোখে সামনে ধরলে আকাশের যে অংশ টুকু বালুকনা ঢেকে রাখে, অনলি সেই অংশের ছবি।

আলোর গতি মিথ্যা বলে না.. তাই এটাই সর্বসত্যি....

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাহ চমৎকার একটি তথ্য পেশ করেছেন। ছবিটি অনেক স্পষ্ট।

১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩৫

কলাবাগান১ বলেছেন: ১০ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে এই টেলোস্কোপ বানাতে। হাবল টেলিস্কোপ ইনফ্রা রেড আলোর ছবি তুলতে পারত না, ওয়েব টেলোস্কোপ পারছে।
যে ছবি আমরা দেখছি, তার কিছু অংশ এই মহাবিশ্ব (Universe) সৃস্টির সময়কার ছবি!!!!!!!!!

২| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৪

জ্যাকেল বলেছেন: খুব মজার তথ্য। মহাকাশ নিয়ে আমার অনেক আগ্রহ।

১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩০

কলাবাগান১ বলেছেন: মহাবিশ্ব সৃস্টির 'রহস্য' ভেদ করার সময় উপগত

৩| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


নতুন টেলিস্কোপ থেকে নতুন ছবি আসছে,নতুন তথ্য পেয়ে অবাক হওয়ার সময় সামনেই আসছে।

১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩১

কলাবাগান১ বলেছেন: It will be interesting to see the images right after the big bang that created this universe

৪| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: এই নতুন টেলিস্কোপ নিয়ে পড়ছিলাম কদিন আগেই , আজ ছবি দেখতে পেলাম । নতুনত্বে বরাবরই আকর্ষণ আমার । খুব ভাল লাগছে ।

১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৯

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞান এর অবদান। Pure pursuit of truth. বিজ্ঞানীদের এই pursuit of truth এর বিখ্যাত উদাহরন হল বিজ্ঞানী নিউটন যখন চোখের কোটর এর গঠন বুঝার জন্য নিজের চোখ এবং চোখের সকেট এর মাঝখান দিয়ে ব্লান্ট সুচ ঢুকিয়েছিলেন.. তিনিই যখন বৃটিশ Master of Mint হিসাবে নিয়োগ পান, তিনি প্রায় ১০০ এর বেশী লোককে জাল নোট বানানোর অপরাধে ফাসী দিয়েছিলেন। He had no tolerance for false or incomplete reasoning.

৫| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৩

কামাল৮০ বলেছেন: সাত আসমানের সব তথ্য ফাঁস হবে এই ওয়েব টেলিস্কোপের মাধ্যমে।

১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: ৬ নাকি ৭ দিনে পৃথিবী সৃস্টি হয়েছে- বাইবেল বলে

৬| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:০১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ঠিক এই ছবিটাই এখন পোস্ট করার ইচ্ছে ছিলো।
:(

১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:১০

কলাবাগান১ বলেছেন: পোস্ট করে ফেলুন... নতুন কোন তথ্য দিয়ে

৭| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:১২

সোনালি কাবিন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ৬ নাকি ৭ দিনে পৃথিবী সৃস্টি হয়েছে- বাইবেল বলে

# ক্যানো, আর কেউ বলে না ? :-* :-*

১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: প্রথমে তো বাইবেল ই বলেছে, তার পর অন্য ধর্ম গুলো ও সেটাই বলেছে.. নাকি এর আগেই অন্য কেউ বলেছে???

ইহুদী ধর্মে কি বলে জানা নাই, সনাতন ধর্ম গুলি কিভাবে এই মহাবিশ্ব এর সৃস্টি হয়েছে তা ব্যাখা করে??

৮| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫০

এমজেডএফ বলেছেন: ওয়েব টেলিস্কোপের সাম্প্রতিক তথ্য ব্লগে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমাদের ব্লগের তথাকথিত "কোরাআন বিশেজ্ঞরা" এর মধ্যেই ওয়েব টেলিস্কোপের তথ্য কোরাআনে খুঁজে বের করে ফেলেছেন :P। আপনার এই পোস্ট দেওয়ার দুই ঘন্টার মধ্যেই কাউন্টার পোস্ট চলে এসেছে :)। আরো আসবে...

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭

কলাবাগান১ বলেছেন: প্রথম আলোর এই খবর এর মন্তব্যে দেখলাম: বলছে এগুলি ভুয়া ছবি.ঈমান নস্ট করার জন্য প্রকাশ করা হয়েছে!!!!!

৯| ১২ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১১

ঈশ্বরকণা বলেছেন: James Webb Space Telescope-এর ফটোগুলো ইন্ফ্রারেড ইমেজ । কিন্তু নন ইনফ্রারেড ইমেজ বেইসড যেমন COBE (Cosmic Background Explorer) অথবা WMAP (Wilkinson Microwave Anisotropy Probe) মিশনগুলো থেকে কিন্তু এর চেয়েও দূরের ফটো পাওয়া গেছে ।এই দুটো মিশন থেকে পাওয়া ফটো বিগ ব্যাঙের ৩৮০,০০০ বছর পরের যখন শুধু মাইক্রোওয়েভ ব্যাকগ্রাউন্ড রেডিয়েশনের অস্তিত্ব ছিল কারণ তখনো কোনো নিগ্রহ নক্ষত্র বা গ্যালাক্সি সৃষ্টি হয়নি । কিন্তু James Webb Space Telescope-এর এই ইনফ্রারেড ফটোটা বিগ ব্যাঙের প্রায় দুশো মিলিয়ন (সময় অল্প কিছু কম বেশিও হতে পারে) বছর পরের ফটো। তাই Webb Space Telescope-এর ফটোটা কিন্তু সবচেয়ে দূরের ফটো না

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:০৫

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি টেকনিক্যালি রাইট কিন্তু সেটা ছিল হিট ম্যাপ, তখন কোন স্টার বা গ্যালাস্কি ছিল না
"The microwave COBE and WMAP satellites saw the heat signature left by the Big Bang about 380,000 years after it occurred. But at that point there were no stars and galaxies. In fact the universe was a pretty dark place. "

১০| ১২ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৬

বিটপি বলেছেন: অনেক দিনের প্রতীক্ষার অবসান ঘটল অবশেষে। সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিল জেমস ওয়েবের কেরামতি দেখার জন্য। এখনো তেমন বিস্ময়কর কিছু ঘটেনি, তবে আমরা অপেক্ষায় আছে শীঘ্রই এমন কিছু জানা যাবে, যা আমাদের বহুদিনের কৌতুহল নিবারণ করবে ইনশাল্লাহ।

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:০৯

কলাবাগান১ বলেছেন: সেটা হবে যখন ফার্স্ট গ্যালাস্কি/স্টার ছবি গুলি আসা আরম্ভ হলে। মজার কথা হল এই টেলিস্কোপে জীবন ধারন করার উপযোগী আবহাওয়া আছে কোন প্ল্যানেট (হেবিটেবল), তাও ডিটেক্ট করতে পারে..সো ফিংগার ক্রসড!!!!

১১| ১২ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৮

নতুন বলেছেন: আকাশের দুরের তারার দিকে তাকালে মনে পরে we are all stardust

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: মাংসের গায়ে, গাছের বাকলে,পোড়া পাউরুটি তে, মাটির তৈরী মূর্তি তে চোখের পানি/দুধ ইত্যাদি তে ধর্মের উপাদান খুজে পাওয়ার দিন শেষ হয়ে আসবে..।

১২| ১২ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৩৫

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: অসাধারণ দৃশ্য। মজার বিষয় হলো, ছবিতে আমরা যেই গ্যালাক্সী সমূহ দেখতে পাচ্ছি তার বেশীরভাগই হয়তো এই মূর্হর্তে ঐ স্থানে আর নেই বা হয়তো তাদের অস্তিত্বও নেই। পার্থক্য হলো সেটা বুঝতেও হয়তো আমাদের আরো বহু বছর তাকিয়ে থাকতে হবে শেষ বারের মতো ঐ গ্যালাক্সীর শেষ আলোকছটা আমাদের কর্ণিয়াতে পৌছানো পর্যন্ত। মানে দাঁড়ালো আমরা যা দেখছি তা আসলে পূর্ণ বাস্তবতা নয়। এটাই আমাকে সবচেয়ে বেশী অবাক করে।

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৩

কলাবাগান১ বলেছেন: আলোর এই ধর্মই আমাদের কে সৃস্টির সময় টা দেখতে সাহায্য করছে

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞান যা বলে সত্য বলে। যুক্তি প্রমান ছাড়া বিজ্ঞান কিছু বলে না।
ভালো পোষ্ট দিয়েছেন। ভালো থাকুন।

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞান হল Pure pursuit of truth সেখানে আমি যদি এটা হতাম বলার কোন অবকাশ নাই

১৪| ১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



ওয়েব টেলিস্কোপে হয়তো অনেক কিছুই দেখতে পাবেন যার সামান্য তথ্য সাধারণ জনগণ জানতে পারবেন, বাদবাকি তথ্য নাসা কর্তৃপক্ষ অতি সাবধানতার সাথে গোপন রাখবেন, অথবা তথ্যগুলো নষ্ট করে দিবেন। - এমন কি হওয়া সম্ভব?


১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৬

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার মত উদার মনস্ক লোক যখন Conspiracy theory কে propagate করে, তখন মনে দু:খ পাই

১৫| ১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



১৩.৮ ট্রিলিয়ন বছর আগে যেই ঘটনা ঘটেছে, উহা কিভাবে পাওয়া যাবে?

গতকাল দুপুরে আপনি লান্চ খেয়েছেন, আজকে দুপুরে যদি আপনি গতকাল দুপুরের লান্চের ছবিটা তুলতে চান, কিভাবে উহা তুলতে হবে?

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: মহা শুন্যএর ছবি তোলা কি যায়??

আপনাকে ছবি টা তুলতে হবে ২৪ ঘন্টায় আলো যত দুরে যায়, সেই দুরত্ত্বে থেকে

১৬| ১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৭

লেখার খাতা বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ পোস্টটি ভাল লিখছেন।

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৫

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মাংসের গায়ে, গাছের বাকলে,পোড়া পাউরুটি তে, মাটির তৈরী মূর্তি তে চোখের পানি/দুধ ইত্যাদি তে ধর্মের উপাদান খুজে পাওয়ার দিন শেষ হয়ে আসবে..।

ঐসবের পেছনে ধান্দাবাজেরা আয়ার পথ খোজে, এমন কিছু হলে মানুষ ঐখানে দান খয়রাত করে ।

তবে এমন বিষয়গুলি এখন অনেক কমে গেছে। মানুষের হাতের ফোনে ইন্টারনেট আসাতে অনেকেই বুঝতে পারছে এইগুলি ধান্দাবাজি।

অবশ্য কিছু আহাম্মকে দেখি কিছু দরকার হলে গুগুলে না খুজে, ফেসবুকে জানতে চেয়ে পোস্ট করে =p~

১২ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: বেশীর ভাগ মানুষ ই ভাবতে/পড়তে চায় না...। সহজ সরল...যা দেখে তাই বিশ্বাস করে ...অনেকটা রেসলিং (ফেইক) দেখে মজা পাওয়া দর্শক এর দের মত

১৮| ১২ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আমি মহাকাশ ভালোবাসি।

১২ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:২৭

কলাবাগান১ বলেছেন: মহাকাশে অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে

১৯| ১২ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ধার্মিকদের বোঝানো কষ্ট হবে।
তারা কখনো বিজ্ঞানের আবিষ্কারকে গুরুত্ব দিবে না। আগেও দেয়নি।

বরং তারা অপেক্ষা করছে আজহারী এন্টারকোটিক বা প্যারাডক্সিক্যালরা কি ব্যাখ্যা দেয়।

জেমস ওয়েবের কথা বাদ দেন। ২০০ বছর আগেই গ্যালিলিও নিউটনরা প্রমাণ করেছেন যে 'আসমান জমিন' যে ব্যাখ্যা ধর্ম পুস্তকে দেওয়া হয় সেসব মোটামুটি ভুয়া।
জমিন আছে, সেটা অতি ক্ষুদ্র ধূলিকণা সমান। আর আসমান বলতে কিছুই নেই, ইয়াকুত পাথরের তৈরি আসমান নেই, সাত আসমান কেন, একটিও নেই। আছে মহাশূন্য। আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে কিছু গ্যালাক্সি। আর কিছু নেই।

১২ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:২৯

কলাবাগান১ বলেছেন: প্রথম আলোর এই খবর এর কিূ মন্তব্য পড়লে বুঝা যা্য বাংলাদেশে বিজ্ঞান এর অবস্হা

২০| ১২ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৩৫

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: মাংসের গায়ে, গাছের বাকলে,পোড়া পাউরুটি তে, মাটির তৈরী মূর্তি তে চোখের পানি/দুধ ইত্যাদি তে ধর্মের উপাদান খুজে পাওয়ার দিন শেষ হয়ে আসবে..

নাস্তিকদের অন্যতম বড় সমস্যা এরা স্বপ্নেও ইসলাম ধর্মে কে গালি দেয়। এই দেখেন আপনিই কত সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন আবার প্রতিউত্তরে ধর্মবিদ্বেষ উঘলে দিয়েছেন। হাবল টেলিস্কোপ এর কথা নিশ্চই জানেন হাবল টেলিস্কোপের নির্মতা পৃথিবী সৃষ্ট সম্পর্কে কি বলেছেন সেটা কি জানেন?

২১| ১২ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৩৭

কলাবাগান১ বলেছেন: @Tanvir Jamar,
This post is against those people who use religion as business

২২| ১২ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫৭

তানভির জুমার বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: @Tanvir Jamar,
This post is against those people who use religion as business।

Islam is very straight religion. Quran and Hadis says you will go to the hell, If you use Islam religion as business.

১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: OK, I respect your conviction.....কিন্তু এই ছবি অনেকের বিশ্বাস এর ভিত নাড়িয়ে দিবে

২৩| ১২ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪৪

স্বাধীন বাংলা ৭১ বলেছেন: জেমস ওয়েব সাহেব কোরান করীমের কত নাম্বার আয়াত পড়ে এহেন এলেম আহরণ করেছেন? কাঠ মোল্লাদের বক্তব্য কিরূপ?

১৩ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৪২

কলাবাগান১ বলেছেন: Science rules

২৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৩৮

বিটপি বলেছেন: @স্বাধীন বাংলা ৭১, সূরা ফুরকানের ৬১ নং আয়াতে আল্লাহ সামাআ দ্বারা মহাশূন্য, বুরূজ দ্বারা নক্ষত্ররাজির সমাবেশস্থল অর্থাৎ গ্যালাক্সি, সিরাজ দ্বারা একক নক্ষত্র (যা থেকে আলো বের হয়) এবং ক্বামার দ্বারা এমন কিছু বুঝিয়েছেন, যাতে সিরাজ কর্তৃক বিকিরিত আলো প্রতিফলিত হয়ে ফেরত আসে অর্থাৎ গ্রহ ও উপগ্রহ এবং এস্টেরয়েডকে বুঝিয়েছেন।

কোরআন পড়ে বুঝার জন্য বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজন হয়। কুরআনের মত এরকম এক মহাগ্রন্থ আল্লাহ কেবল তলোয়র নিয়ে ঘুরে বেড়ানো আরবের বেদুঈন সম্প্রদায়কে জান্নাতের লোভ আর জাহান্নামের ভয় দেখানোর জন্য নাজিল করেছেন - এমনটা ভাবলে ভুল করবেন।

১৩ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৪২

কলাবাগান১ বলেছেন: So simple

২৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:১৫

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: OK, I respect your conviction.....কিন্তু এই ছবি অনেকের বিশ্বাস এর ভিত নাড়িয়ে দিব।

কিছু ছবি যদি বিশ্বাসের ভীত নাড়িয়ে দিতে পার এইরকম নড়বরে বিশ্বাস ইসলাম সমর্থন করে না। ইমেজ বিল্ডিং ও প্রপাগাণ্ডায় মার্কিনীদের বিকল্প নাই। জেমসের আগে হাবল কিন্তু এ ধরনের অনেক ছবিই তুলছে। তারপরও জেমসের ছবি দিয়া হাউকাউ হচ্ছে কেন?

১৩ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞান এর ভক্ত হিসাবে কোনটা প্রপাগান্ডা আর কোনটা আসল সেটা খুব ভাল ভাবেই বুঝি..।
আপনার এই প্রশ্নের জবাব হাজার বার দেওয়া হয়েছে অনলাইনে (কেন ওয়েব টেলিস্কোপ হাবল এর চেয়ে বেশী ইনফো দিবে)

২৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৩০

জুন বলেছেন: অজানা, অচেনা এক মহাবিশ্বকে নিয়ে সবার মত কৌতূহল আমারও। তাই এই বিষয়ে পড়তে ভালো লাগে। চলে যাওয়া দিনের ছবি তোলা সত্যি বিস্ময়কর। গত রাতে বিবিসি ওয়ার্ল্ডে এই ছবিটি দেখলাম, লিখেছে লেটেস্ট ছবি। সত্যি কি অদ্ভুত সৌন্দর্যময়।

১৩ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৩৫

কলাবাগান১ বলেছেন: কারিনা নেবুলা যেখানে বেবী স্টার জন্ম হচ্ছে, যে ভাবে আমাদের সুর্য এর জন্ম হয়েছিল

২৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: Hubble vs Webb- NASA discusses Webb images

২৮| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৬

মিরোরডডল বলেছেন:




নিউজে দেখেছি, সত্যি বিস্ময়কর !
কি ভীষণ কালারফুল আর সুন্দর ।
ভাবতে আরো ভালো লাগে এই টেলিস্কোপের নেপথ্যে মেইনলি দুজনের একজন ছিলেন নারী Astronomer Marcia J Rieke, what a great achievement !

১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:০০

কলাবাগান১ বলেছেন: সত্যিই বিস্ময়কর এবং আমাদের এই ইউনিভার্স সৃস্টির রহস্যভেদী ইনফো.।
এখানে দেখুন এস্ট্রোনোমার দের দল আলোচনা করছে এই ছবিগুলি নিয়ে। নারী/পুরুষ একসাথে

২৯| ১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হেডিং এবং কন্টেন্ট পড়ে একটু কনফিউশনে পড়ে গিয়েছিলাম। ইউটউব আর অনলাইন থেকে ক্লারিফাই করলাম।

ইউনিভার্স ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে সৃষ্টি হওয়া আর ৫ বা ১৩ বিলিয়ন লাইট ইয়ার দূরত্বের গ্যালাক্সির ছবি তোলা - দুটো দু জিনিস। একটা হলো ইউনিভার্সের বয়স, আরেকটা হলো কত দূরের ছবি তোলা হয়েছে সেটা। যেমন, সূর্যের বয়স ৪.৬ বিলিয়ন বছর। আর এখন সূর্যের ছবি যদি তুলি, সেটা ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড আগের ছবি হবে।

বিজ্ঞান অনেকদূর এগিয়ে গেল এই কারণে যে, ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে ঘটে যাওয়া বিগ ব্যাঙের ছবি তো অবশ্যই, হয়ত পুরো ঘটনাটাই ভিডিও আকারে পাওয়া যেতে পারে। যে-ছবিগুলো তোলা হয়েছে, এগুলোরও ভিডিও আছে বলে মনে করি।

তবে, এমন না যে, বিগ ব্যাং সংঘটিত হয়েছিল ১৩.৮ বিলিয়ন লাইট ইয়ার দূরত্বে অবস্থিত কোনো পয়েন্টে। এটা হতে পারে আমাদের পাশের কোনো গ্যালাক্সি পয়েন্টে, কিংবা আমাদের সূর্যটাও এর সেন্ট্রাল পয়েন্ট হতে পারে।

ইউনিভার্সের সেন্টার পয়েন্ট কোনটা? জানতে চাই।

ওয়েব টেলিস্কোপটা এখন কোথায়?

আঙুলের মাথায় বালুকণার উদাহরণ যেটা দিয়েছেন, আমার কাছে ওটা ভুল মনে হচ্ছে। ওয়েব টেলিস্কোপটা ৬.৫ মিটার চওড়া। তাতে একটা চোখও যদি বসানো হয়, চোখের ফোকাল পয়েন্টের রেডিয়াস আঙুলের ডগার সমান হবে, বা বেশিও হতে পারে। এই লাইন বরাবর ৫ / ১৩ বিলিয়ন লাইট ইয়ার দূরত্বপথে (আফটার নেসেসারি অ্যামপ্লিফিকেশন) যা যা অবস্থিত, সবই ধরা পড়েছে। আর যদি দুই চোখে ফোকাস করা হয়, এর পরিধি বাড়বে।

আইনস্টাইনের প্রেডিকশন অন লাইট বেন্ডিং অন গ্রাভিটেশনাল ফিল্ড এখানে খুবই ইগনোরেবল। পুরোটা আলোকপথ জুড়েই কোনো না কোনো বাঁধা (গ্যালাক্সি) থাকা কি সম্ভব? কিছু পথে থাকতে পারে, সর্বত্র না। আপনি ছবি থেকেও এর প্রমাণ পাবেন। পুরো পথেই গ্যালাক্সি থাকলে পুরোটা ছবিই তারায় ভর্তি থাকতো, কোথাও ডার্ক স্পট দেখা যেত না।

ব্ল্যাক হোলের ছবিটাও সুন্দর ও বিস্ময়কর ছিল।

আচ্ছা, একটা জিনিস ক্লিয়ার না। এর আগে এ ধরনের রঙিন ছবি তোলা যায় নি কেন?

এ ছবি তোলায় এক বাঙালি নারী জড়িত আছেন বলে জেনেছি। গর্ব করার মতো বিষয়।

তবে, পৃথিবীর অনেক ধারণা সমূলে পালটে যাবে যদি কোনোদিন বিগ ব্যাঙের ভিডিও'র ছবি তোলা যায়।

এগিয়ে যাক বিজ্ঞানের জয়যাত্রা। শুভ কামনা রইল।

১৩ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩৮

কলাবাগান১ বলেছেন: এস্ট্রোনমি নিয়ে আরেকটু স্বচ্ছ ধারনা নিয়ে মন্তব্য টা করলে ভাল হত। আমার নিজেরও এস্ট্রোনমি নিয়ে কোন তেমন এক্সপার্ট জ্ঞান নাই, যে লিখেছি তা হল নাসা থেকে প্রাপ্ত তথ্যই... আপনি যতগুলি ভুল বললেন, সবগুলিই তাহলে নাসার ভুল...নাসা এত বড় ভুল করার কথা না।

বালুকনার কথা নাসার ওয়েব সাইটে দেখতে পারেন

এই লাইট বেন্ডিং হবে দেখেই এই টেলিস্কোপ এর এত পাওয়াফুল (gravitational lensing)

বিগ ব্যাং এর ছবি কখনই তোলা যাবে না যেহেতু তখন আলো ছিল না

এই টেলিস্কোপ প্রায় ১ মিলিয়ন দুরে অবস্হিত

হাবল ছবি তুলত গরম আর ওয়েব ছবি তুলতে পারে ঠান্ডা বস্তুর

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.