১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৭

ওমেরা বলেছেন: কেন দেখলেনই তো তাবলিগ বের করেছে !!!

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৮

আরিফ মোহাম্মাদ মহিউদ্দিন বলেছেন: তাবলীগ এ যুগের ফেতনা

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৯

Al Rajbari বলেছেন: হা হা হা..

এই নিয়ম বের করেছে বুজুর্গানের দ্বিন।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

Al Rajbari বলেছেন:

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা নিলয় বলেছেন: তাবলীগ জামাত নিয়ে কিছু আমার কিছু ব্যক্তিগত মন্তব্য আছে । মসজিদে থাকা খাওয়ার কিন্তু শরিয়তে অনুমোদন নাই। আপনি নিজেও একটা সহিহ হাদিস দেখাতে পারবেন না, যেখানে নবীজি (সাঃ) নিজে রমজান মাস ছাড়া অন্য কোন সময় নিজে মসজিদে থেকেছেন। তাবলীগ জামাতের অনেকে আসহাবে সুফফার এর মসজিদে থাকার দলিল দেয় । কিন্তু আসলে তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টা অন্যরকম । তাদেরকে এ জন্য থাকতে দেয়া হয়েছিলো, কারণ তাদের থাকার আর কোন জায়গা ছিল না। আর তারা কিন্তু মুল মসজিদের বাইরে ( বারান্দায় ) থাকত ।

আর ৪০ দিনের চিল্লা দেয়া, বাসার বাইরে মসজিদে থাকা এমন কোন আমল নবীজি (সাঃ) বা সাহবিদের মদ্ধেও পাবেন না।

আপনি ৪০ দিন আপনি বাসার বাইরে থাকবেন, আপনার নিজের ও আপনার স্ত্রীর তো শারিরীক চাহিদা আছে । এভাবে নিজের পরিবারকে দুরে রেখে বৈরাগ্যবাদ ইসলাম সমর্থন করে না । যে ইবাদত বা যিক্‌র আল্লাহ ও তাঁর রসূল দেননি সে ইবাদত বা আমাল পরিত্যাজ। সংসারত্যাগী হয়ে, নাফ্‌সের উপর চরমভাবে সংযম চালিয়ে নিজেদেরকে শুদ্ধ করতে চেষ্টা কর সুন্নাতের পরিপন্থী। এ সম্পর্কে একটি হাদিস বুখারী শরিফে এসেছেঃ

আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) বর্ণনা করেন , তিন ব্যক্তির একটি দল, রসূলুল্লাহ (স.) এর ইবাদত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার জন্য আগমন করল। তাদেরকে এ সম্পর্কে অবগত করানো হলো। নবী (স.) এর ইবাদতের পরিমাণ কম মনে করে তারা বললঃ আমরা নবী (স.) এর ইবাদতের পরিমাণ কম মনে করে তারা বললঃ আমরা নাবীর সমকক্ষ হই কি করে যার আগের ও পরের সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে।

এ সময় তাদের মধ্য থেকে একজন বললঃ আমি বিরতহীনভাবে সারা বছর সিয়াম পালন করব। অন্য জন বললঃ আজীবন সারা রাত সালত পড়তে থাকব। তৃতীয় ব্যক্তি বললঃ আমি ইবাদতের জন্য সর্বদা নারী বিবর্জিত থাকব এবং কখনও বিবাহ করব না।


(এ কথা শুনে) নাবী (স.) তাদের কাছে আসলেন এবং বললেনঃ তোমরা কি সেই লোক যারা এরূপ কথাবর্তা বলেছ ? আল্লাহর কসম, আমি আল্লাহর প্রতি তোমাদের চেয়ে বেশী অনুগত এবং তাকে তোমাদের চেয়ে বেশী ভয় করি। অথচ তা সত্ত্বেও আমি সিয়াম পালন করি আবার বিরতিও দেই। রাতে নিদ্রাও যাই, সলাতও পড়ি। আর বিবাহও করি। সুতরাং যারা আমার সুন্নাতের প্রতি বিরাগ পোষন করবে তারা আমার উম্মাতের মধ্যে অর্ন্তভুক্ত নয়।

(সহীহ বুখারী হাঃ নং ৪৬৯০ আ.প্র.)।

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দলিল ছাড়া এসব নিয়ম বাড়াবাড়ি...

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: এই দেশে সব কিছুই চলে। তাবলীগেরটা শুধু মিষ্টি খাওয়া সুন্নত। আর ব্লগে তো ধর্ম বিদ্বেষ ছড়ানো এখন রীতিমত ফ্যাশন। মুফতিরও অভাব নাই।

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

নতুন নকিব বলেছেন:



ভাই কল্যানপুর,
তাবলিগ জামাতের সব কাজ একেবারে সহীহ পরিপূর্ন হবে, এমনটা ভাবা কঠিন। তাদেরও ছোটখাট এরকম কিছু ভুল ভ্রান্তিও থাকা স্বাভাবিক। তবে, আন্তরিকভাবে দু:খ প্রকাশ করছি, 'সবার খাবার শেষ না হওয়ার আগে আপনি উঠে যাওয়াতে আপনার বেয়াদবি হয়েছে' কথাটি শুনে। আসলে এসব জামাতে আমার দেখা মতে ভাল মানুষ যেমন থাকেন তেমনি চোর গুন্ডা বদমাশ ঘুসখোর, সুদখোরসহ নানা ধরনের অপরাধী ব্যক্তিবর্গও জীবনের ভুল বুঝতে পেরে, নিজের কৃতকর্মে অনুতপ্ত হয়ে, তাওবা করে জীবনের একটা পর্যায়ে ভাল হওয়ার আশায়, পাপ পঙ্কিলতা থেকে মুক্ত হওয়ার প্রত্যয়ে এসব জামাতে গিয়ে যুক্ত হন।

আমি দেখেছি, এদের অনেকেই চেষ্টা করেও তাবলিগের জামাতে গিয়ে পূর্বের অভ্যাস সহসাই ছাড়তে পারেন না। নিজের ভেতরের আমিত্ব ভাব, দর্প অহংকার কুপ্রবৃত্তি, নিজেরটা না দেখে অন্যের দোষ অন্বেষন ইত্যাদি বদ স্বভাব পরিত্যাগে ব্যর্থ হওয়ার কারনে ক্ষেত্র বিশেষে এদের আচরনের প্রভাব গিয়ে গোটা তাবলিগ জামাতের উপর চলে যায়। সামান্য এক দু'টি চিল্লা দিয়ে নিজেকে অনেক বড় মুত্তাকী ভেবে বসেন অনেকে। বেপরওয়া ভাব এসে যায় ভেতরে তখন। কেমন একটা মুরব্বি মুরব্বি ডাটফাট। এগুলো মূলত: আমাদের এড়িয়ে যাওয়াটাই বুদ্ধিমানের পরিচায়ক।

আপনার ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে, আমার মনে হয়, আপনিও এই জাতীয় কোন অবস্থার শিকার হয়ে থাকবেন হয়তো। পরিশেষে অনুরোধ করব, বিচ্ছিন্ন এরকম দু'একটি ঘটনায় পুরো তাবলিগ জামাতকে দায়ী করা সমিচীন মনে হয় না। বরং তাবলিগ জামাতের ইখলাসপূর্ন মেহনতের বদৌলতে পৃথিবী ব্যাপী লক্ষ লক্ষ আল্লাহ - ভোলা আখিরাত বিমুখ মানুষ দ্বীনহীন পথহারাগন যেভাবে দিনকে দিন ইসলামের সত্যিকার শিক্ষার আলোকিত দিক নির্দেশনা পেয়ে নিজেদের দুনিয়া আখিরাতের জীবন কুরআন হাদীস মোতাবেক সাজিয়ে ধন্য হচ্ছেন, আমরা মুসলিম জাতির বৃহত্তর কল্যানের লক্ষ্যে আমাদের ক্ষুদ্র ব্যথা কষ্ট ভুলে যাব।

ভাল থাকবেন ভাই।

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

নতুন নকিব বলেছেন:



ভাই, অনেক ধন্যবাদ, দেরিতে হলেও ফের প্রতিমন্তব্যে আসায়। ভেবেছিলাম, হয়তো পূর্বোক্ত কমেন্ট আপনার জন্য কোন কষ্টদায়ক কিছু হল কি না।

আমরা শুধু অন্যের ভাল গুনগুলো দেখব, গ্রহন করব, পালন করতে চেষ্টা করব। দোষগুলো, অন্যের অন্যায়গুলো এড়িয়ে যাব। আয়ত্বের ভেতরে থাকলে, যথাসম্ভব সংশোধনের চেষ্টা অব্যহত রাখব।

সহমত পোষন করায় কৃতজ্ঞতা আবারও।

অাল্লাহ পাক আমাদের ভাল আমলগুলো কবুল করুন। বেশি বেশি ভাল আমল করার তাওফিক দান করুন।

১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

আল ইফরান বলেছেন: তাবলীগ জামাত আখেরি জামানার ফিতনা কি না সেইটা বিচারের মালিক আল্লাহ।
তাদের ইতিহাস নিয়ে আমার যথেস্ট সন্দেহ আছে।
তবে মুরুব্বী যখন বললেন 'সবার খাবার শেষ না হওয়ার আগে আপনার উঠে যাওয়াতে আপনার বেয়াদবি হয়েছে', এই জায়গাতে আমি তার সাথে একমত। কারো সাথে (ইনক্লুডিং ফ্যামিলি) একসাথে খেতে বসলে আগে উঠে যাওয়ার আগে অনুমতি নেয়া (সে ছোট/বড় যেই হোক) একটা সাধারন ভদ্রতা।
ব্লগে ছিচকাদুনী টাইপের পোস্ট দিয়ে প্রমান করলেন যে আপনি এই শিক্ষা পান নাই।
অনাহুত ভাবে তাব্লীগ-জামাতকে নীচু করতে গিয়ে নিজেকেও ছোট করলেন।
আই এম স্যরি টু সে লাইক দ্যাট।

১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ভাবিয়াছিলাম এই পোস্টে মন্তব্য করিবোনা। সূর্য যখন আকাশে ওঠে সকলেই তাহা দেখিতে পায়। পায়না কেবল অন্ধ ও নিশাচর প্রাণী।
কাহাকেও বালেগ বানানোর চেষ্টা করা হইলেও সে যদি বালেগ না হইতে পারে তাহা যাহারা বানাইতে চেষ্টা করিয়াছিল তাহাদের দোষ নহে , বরং আবালেরই !

"আমাদের ফ্রেন্ডদের মধ্যে অনেকেই তাবলীগে গেছে। তাদের কাছ থেকে শুনেছি- এক ৫০ বছরের মুরব্বী নাকি মসজিদে শুয়ে শুয়ে পর্ণো ভিডিও দেখতেন এবং সমকামিও ছিলেন।"
ইহাতো পরিপূর্ণ কুৎসা হইলো ! পছন্দ না করেন অফ যান। দুনিয়াতে কত বাবা , আহলে হদস আছে তাহাদের কাছে যান। না হয় নিজেই আল্লামা বনিয়া আমল করিতে থাকেন। ব্লগে আসিয়া শেয়ালদের একত্রিত করিয়া হুক্কা হুয়া করিবার দরকার কি ?

সারা দুনিয়ার ওলামায়ে হক তবলীগ কে সহীহ বলিয়াছেন , সমর্থন করিয়াছেন। তবলীগওয়ালা তো কখনো চোর হয়না , বরং চোরই তবলীগওয়ালা সাজিয়া চুরি করে। ধানের বস্তায় চিটা থাকিবেই। ওলামায়ে হক তাহা খুব ভালো করিয়া জানেন। আফনে না জানিলে জানিয়া লইয়েন।