![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এখনও পড়াশুনা করছি। তার সাথে বেশ কিছু দিন ধরে লেখালেখির সাথে যুক্ত আছি। বাবা মায়ের ছোট ছেলে। ঘোরাঘুরি এবং খাওয়া দাওয়া করতে বেশ পছন্দ করি।
প্রতিটা শিশু যখন জন্মায় সে আল্লা, ঈশ্বর-হিন্দু মুসলমান কিছুই জানে না। প্রতিটি শিশুই নাস্তিক।
একজন মুসলিম, হিন্দু, খ্রীষ্টান জন্মগত ভাবে সে সেই ধর্মের অনুসারী কিন্তু একজন নাস্তিক সে তার নিজের বিবেক, বুদ্ধি , বিচার বিশ্লেসন করেই কিন্তু নিজেকে নাস্তিক বলে দাবী করেন । নাস্তিকতা সে জন্মগত ভাবে অর্জন করে নি । একজন নাস্তিক প্রাপ্ত বয়স্ক হবার পরই কিন্তু নাস্তিক হয় । আমার দৃষ্টিতে নাস্তিকতা যার যার ব্যাক্তিগত বিশ্বাস । একটি রাষ্টে যেমন অন্যধর্মাবলীরা স্বাধিন ভাবে বাস করে । স্বাধীন ভাবে নিজেদের ধর্মীয় রীতিনীতি পালন করেন । ঠিক তেমনি একজন নাস্তিকও নিজেকে নির্ভয়ে নাস্তিক বলে দাবী করতে পারেন । কিন্তু যখন কোন ব্যাক্তি নিজেকে নাস্তিক বলে দাবী করেন ঠিক তখনই সব ধর্মের অনুসারীদের মাথায় যেন বাজ পড়ে । একজন মুসলিম আরেক জন অন্যধর্মালম্বী কে খুব স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে পারে কিন্তু নাস্তিকতার বেলায় তাদের কি হয় ? কেন তারা সেটা স্বাভাবিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখতে পারে না
নাস্তিকতা শুধুই একটি ব্যাক্তিগত বিশ্বাস যা সে নিজের বিবেক, বুদ্ধি, বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে । এতে কারো অধিকার নেই তার ব্যাক্তিগত বিশ্বাসকে অসন্মান করা । প্রতিটি মানুষের মত তারও অধিকার রয়েছে সন্মান পাবার । যদি কোন ধর্মীয় গুষ্টি সেটাকে সন্মান করতে না পারে তাহলে সেটা সেই ধর্মীয় গুষ্টির ব্যার্থতা । যুক্তি তর্ক অবশ্যই আসবে কিন্তু সেটার জন্য দরকার পারস্পারিক শ্রদ্ধা বোধ । সত্য সব সময় সত্যি বলেই প্রমানিত হয় । হোক সেটা হাজার বছর পরে।
যুক্তির জবাব সব সময় যুক্তির মাধ্যমে দিতে হয় কিন্তু তার জবাব তালোয়ারের মাধ্যমে দেয়া নেহাত বোকামী ছাড়া কিছু নয় । সত্য কে সত্যি বলে স্বিকার করতে দরকার শুধু নিজের বিবেক এবং বিচার বিশ্লেসন করার মত বুদ্ধিমত্বা । সিদ্ধান্ত প্রতিটি মানুষের নিজের উপর । আর মানুষের ব্যাক্তিগত স্বিদ্ধান্তের উপর অবশ্যই শ্রদ্ধা থাকা প্রয়োজন ।
এইবার আসি আমি কেন নাস্তিক হলাম। আমি কোন আল্লাই বিশ্বাস করি না। যাকে আমি কোন দিন চোখে দেখি নাই তাহলে আমি তাকে কিভাবে বিশ্বাস করতে পারি। অনেকে আমাকে বলে থাকে তাহলে এটা যে আমার মা কিংবা বাবা এটা আমি কিভাবে বিশ্বাস করি। এটার সহজ একটা উত্তর আছে। বিঞ্জানের এই যুগে ডি এন এ টেস্ট করলে সব কিছু জানা যাবে।
এইবার আসি একটা সহজ উদাহরনেঃ
আমি ধরে নিলাম আমি কোন ধর্মের লোক ছিলাম। আর আমি একদিন সাইকেল চালাচ্ছি। তার সাথে আমি আল্লাহ্র জিকির করছি। তার কিছু ক্ষন পরে একটা বড় মোটর সাইকেল এসে আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেল দিল। তখন সবার প্রিয় আল্লাহ কই ছিল। তিনি কি আমাকে রক্ষা করতে পারতেন না। আমি তো তখন তার জিকির করছিলাম। তাহলে কেন তিনি আমাকে রক্ষা করলেন না। আসলে আল্লাহ বলতে কেউ নেই। যদি থাকত তাহলে তিনি আমাকে রক্ষা করতে আসতেন। আমাকে রক্ষা করলেন সেই মানুষটা যিনি রাস্তার পাশে আমাকে পড়ে থাকতে দেখলেন।
এমন অনেক উদাহন আছে যা বলতে গেলে অনেক সময় লাগবে।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২৬
কাল্পনিক আমি বলেছেন: এইখানে বুদ্ধি বিবেচনার কথা অব্যশই আসছে। যে ছেলে কিংবা মেয়ে কোথায় থেকে এসেছে তা কেউ জানে না। সে শুধু জানে তারা বাবা মা কে। সে তো তখন কিছুই জানে না। না জানে তার ধর্ম না জানে তার কোন সংস্কৃতি। তাহলে তো আমরা ধরে নিতে পারি সে একজন নাস্তিক।
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অপরিপক্ক লেখা।
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
কাবিল বলেছেন:
প্রতিটা শিশু যখন জন্মায় সে আল্লা, ঈশ্বর-হিন্দু মুসলমান কিছুই জানে না। প্রতিটি শিশুই নাস্তিক।
একজন নাস্তিক সে তার নিজের বিবেক, বুদ্ধি , বিচার বিশ্লেসন করেই কিন্তু নিজেকে নাস্তিক বলে দাবী করেন ।
ভাই-- বিবেক, বুদ্ধি , বিচার বিশ্লেসন করেই যদি নাস্তিক বলে দাবী করে তাহলে প্রতিটি শিশু নাস্তিক হল কিভাবে?
দুটো কথাই পরস্পরের বিরোধী বলে মনে কই।
আর আপনার সহজ উদাহরনের পরিপ্রেক্ষিতে একটা প্রস্ন করি--
ধর্ম বিষয় বস্তু যদি বাদ দেওয়া হয় তাহলে পৃথিবীতে শান্তি বাড়বে না কমবে?
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
সজা১২৩ বলেছেন: স্রষ্টায় বিশ্বাস: কারা সঠিক? (আশা করি আস্তিক-নাস্তিক উভয়ে একমত হবেন)
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
জামিনদার বলেছেন: তা-তুমি ডি.এনএ টেস্ট কইরা তোমার মাতৃপিতৃ পরিচয় নিশ্চত করছ?এই কথা আমি ক্যামনে বিশ্বাস করি।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২৯
কাল্পনিক আমি বলেছেন: কেউ যদি বলে তাহলে সেই ক্ষেত্রে এটার দরকার হবে। তা না হলে দরকার আছে বলে মনে হয় না।
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
মমতাজ চট্রগ্রাম বলেছেন: পৃথিবীতে ৮০%এর উপরে মানুষ কোন না কোন ধর্মে বিশ্বাসি, যুক্তি যদি এখানে দাড় করা হয় তয়লে
দেখা যায় শুধু কোনায় কানায় দু চারটে নাস্তিক শুধু তাদের বিবেগ ভান দাবি করে।
৮০% ধর্মিও মানুষ গুলো কি সবাই বোকা/বিবেগ হিন,,,,,,???
এমন যুক্তি আরো অনেক আছে।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩০
কাল্পনিক আমি বলেছেন: আমি কিন্তু আমার লেখায় বলেছি নাস্তিকতা শুধুই একটি ব্যাক্তিগত বিশ্বাস যা সে নিজের বিবেক, বুদ্ধি, বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে । এতে কারো অধিকার নেই তার ব্যাক্তিগত বিশ্বাসকে অসন্মান করা ।
৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
টিএম.নীরব বলেছেন: তরমত গাধাই শিশু কালে নাস্তিক থাকে
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
কাল্পনিক আমি বলেছেন: আপনি কি জানেন আপনি কিভাবে হলেন? কিংবা আপনি কোথা থেকে এসেছেন। তাহলে আমি বলব আপনার তো জন্মের ঠিক নাই।
৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মশামাছি বলেছেন: ফালতু লাগলো, বিশেষ করে উদাহরণটা
৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন: গল্প করার কথা বলে শুধু গান শুনিয়ে সময় কাটিয়ে দিলেন।
তাও আবার কাউয়ালী গান !
১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা বলেছেন: যুবায়ের ভাইয়া ভালো বলেছেন :-D
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
টিএম.নীরব বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি আল্লাহ আমাকে আমার মায়ের গর্ভে হেফাজত করেছেন, আমি বিশ্বাস করি আল্লাহ আমাকে হেফাজত করে এই প্রথিবীতে মায়ের পেট থেকে বাহির করেছেন, আমি সেই জন্য আল্লাহ হাজার শুকরিয়া আদায় করে আমাকে আল্লাহ একজন দ্বীনদার মা দিয়েছিলেন, আমি বলতেই পারিনা, কবে আমি কোরয়ান পড়া শিখেছি, আমি বলতে পারিনা কবে আমি নামাজ পড়া শিখেছি, আমি বলতে পারি তুমি এমন একজন মা পাওনি, আমি বলতে পারি তুমি কুন দ্বিনদার মায়ের গর্ভে জন্ম নেওনি, আফসোজ তুমি আল্লাহ বিরুদ্দে কথা বলো, আর আমি আল্লাহ পক্ষে কথা বলি, তোমাকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুক, ইসলামি বই বা কিতাব গুলো দেখিও থাহলে বুজতে পারবে তুমি জন্মের আগে কি ছিলে,
আমি জানি তুমি মুখ ফিরিয়ে নিবে,
আমাকে গালি দিবে,
কিন্তো তুমি ভুল পথে আছো,
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
কাল্পনিক আমি বলেছেন: আল্লাহ যে আপনাকে আপনার মায়ের গর্ভে হেফজত করেছে সেটা কি আপনি দেখেছেন? না দেখে আপনি সেটা কিভাবে সিউর হলেন। বর্তমান এই বিঞ্জানের এই যুগে আপনি এই কথা বলছেন।
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: জিকির কইরা আল্লাহর প্রিয় হইয়া গেছিলেন প্রায়, তাই আল্লাহ আপনারে মাইরা নিজের কাছে পাকাপাকি নিয়া যাওয়ার ব্যবস্থা নিছিলো এইটাও বুঝলেননা।
আরেকটু পাকা হইয়া মাঠে নামেন। পইড়া হাসলাম, মনে হইলো কৌতুক পড়তেছি।
০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:০৮
কাল্পনিক আমি বলেছেন: আমি তাহলে যদি বলি যে মেয়েটা দিনে দুপুরে ধষন এর স্বীকার হয় তখন কি আপনাদের আল্লাহ হাত গুটায়া বসে থাকেন কেন? তিনি কিছু করতে পারেন না। মেয়েটার তো কোন দোষ ছিল না।
১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০১
হাসিব০৭ বলেছেন: @টিএম.নীরব সহমত
১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৮
মাইমম সজীব বলেছেন: হাম
১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৫
অঝোরে কষ্ট বলেছেন: পৃথিবীতে ১৪০ কোটি মুসলিম আর ১২৬ কোটি নাস্তিক।
তবে নাস্তিকদের আমি রেসপেক্ট করি কিন্তু অন্য ধর্ম কে ছোট করে কিছু বলবেন না।
১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
চেংরা পোলা বলেছেন: "নাস্তিক" শব্দ লাগায় সবার মনযোগ টানার চেষ্টা করেছেন , আর শেষে একটা হাস্যকর উদাহরণ দিয়ে বুঝাতে চাইলেন আপনার "নাস্তিকতা " খুব যৌক্তিক !
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২০
আটলান্টিকের প্রবাল বলেছেন: তুই তো সেই লেবেলের আবাল । এমন খাশি মার্কা উদাহরণ ক্যামনে দিলি?
ধর্ষণ যখন হয় আল্লাহ তখন কি করেন? বসে বসে চুপচাপ ধর্ষণের দৃশ্য উপভোগ করেন?
এই উদাহরণটা দিলেও তো পারতি হাদারাম কোথাকার
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
কাল্পনিক আমি বলেছেন: শেষ কথাটা কিন্থু তাই ছিল। এমন অনেক উদাহরন আছে। তার কোন শেষ নাই
১৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: হয়ত তুমি তোমার জীবদ্দশায় এমন কিছু আকাম কুকাম করছ, যেটার জন্য মহান আল্লাহ পাক তোমার উপর বিরক্ত । তাই জিকির আজগরেও কাজ হয় নি ।
০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:১৪
কাল্পনিক আমি বলেছেন: ধর্ষণ যখন হয় আল্লাহ তখন কি করেন? বসে বসে চুপচাপ ধর্ষণের দৃশ্য উপভোগ করেন? কই তিনি তো এসে সে মেয়েটাকে রক্ষা করেন না। তাহলে কি বলবেন আপনি?
১৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:০৫
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: রেসপেক্ট।
২০| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
মঞ্জুর৫০৭ বলেছেন: আপনার মা বাবা তুলে অনেক গুলা গালি দিতে মনে চাইছিল। কিন্তু, ইসলাম বলে, তুমি অন্যের মা বাবাকে গালি দিচ্ছ মানে নিজের মা বাবাকে গালি দিচ্ছ, কেননা তোমার গালির বিপরীতে সেও তোমাকে একইভাবে গালি দিতে পারে তোমার বাবা, মাকে নিয়ে।
আশা করি সহজেই বুঝবেন ইসলাম কি শিক্ষা দেয়।
২১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯
মঞ্জুর৫০৭ বলেছেন: আল্লাহ মানুষকেই একমাত্র নিজস্ব বিচার বুদ্ধির ক্ষমতা দিয়েছেন, যা অন্য কোন প্রানিকে দেন নাই। সেই জন্যই মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। সে জন্যই তারা স্বাধীনভাবে সব কিছু করতে পারে এবং তাদেরকে কিয়ামতের দিন বিচারের সম্মুখীন হতে হবে তাদের কর্মের জন্য।
২২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
নাস্তিকের দাঁত বলেছেন: হা হা হা.... এসব জম্ মুরক্ষ কৈ থেকে যে আমদানি হয় তা আর বুঝলামনা,, ইসলাম বা ধর্ম বা আল্লাহর আইন বলেই দিয়েছে তার সৌন্দর্য ঢেকে রাখতে যাতে মেয়েটার সৌন্দর্য দেখে কেউ আকৃষ্ট না হতে পারে এবং তার ইজ্জত বা সত্ত্বিত্ব নস্ট করতে না পারে আরো খুলে বলি ধর্ষন করতে না পারে। অর্থাৎ, মহান আল্লাহর ধর্ম ইসলামে নারীর সন্মান রক্ষা করার জন্য, নারীকে পর্দা বা কালো বোরকা পরতে বলেছে যাতে তার সৌন্দর্য প্রকাশিত হয়ে কাউকে আকৃষ্ট বা ধর্ষন করতে উদ্দত না করে,,এমন ভাবে বোরাকা পরো যা একদম ঢোলা ডালা, যাতে তার শরিলের আকারই কেউ না বুঝতে পারে,, ছুবহানাল্লহ কতো সুন্দর কথা ও দায়িত্ববোধ দিয়েছেন আল্লাহ পাক, মেয়েদেরকে,,, কিন্তূ যখন মেয়েরা তুমাদের মতো নাস্তিকতা দেখাতে যায় মানে ধর্মের আদেশ পালন না করে, তখনই তারা ধর্ষন হয়,, তাহলে দেখা যাচ্ছে ধর্ষনের জন্য ধর্ম বা আস্তিকতা অথবা আল্লাহকে বিশ্বাস দায়ী নয়,, বরং নাস্তিকতায় দায়ী;/; হা হা হা এই সব বুকাদের উচিৎ কোনো অভিজ্ঞ আলেমের কাছে গিয়ে ইসলাম সম্পর্কে জানা উচিৎ, যাতে বোকাগিরি বা নাস্তিকতার হাস্যকর ভূত ঘাড় থেকে নেমে যায়,,, আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক, এখন কি তাহলে আল্লাহ আকাশ থেকে নেমে সঠিক বুঝ দান করবেন,, এটাও আবার হাস্যকর কথা কারন,, আল্লাহ বলেছেন, মানুষকে যে জ্ঞান বিবেক বা বুদ্ধি দিয়ে দিয়েছি, তা দ্বারা সঠিক বুঝার চেষ্টা করতে হবে তাহলেই আল্লাহ পাক গায়েবি ভাবে মানে অদৃশ্য ভাবে আরো খুলে বলি হঠাৎ করে মাথার ভিতর ঢুকিয়ে দিবেন,, তাই সঠিক বুঝার চেষ্টা করতে হবে তাহলেই পাবো, আর আল্লাহ মানুষকে বানায়াছেন চেষ্টা করার জন্য চেষ্টা বা কস্ট না করলে মিষ্টি পাওয়া যায়না,, আর আল্লাহ সব কিছু দিয়ে রেখেছেন সেটা নিজেকে চেষ্টা করে নিয়ে নিতে হবে,, লেখক সহ সবাইকে ধন্যবাদ।।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
যুবায়ে২৯ বলেছেন: প্রতিটা শিশু যখন জন্মায় সে আল্লা, ঈশ্বর-হিন্দু মুসলমান কিছুই জানে না। প্রতিটি শিশুই নাস্তিক।
একদম সঠিক কথা বলেছেন।
আস্তিক হলো তারাই, যারা নিজের বিবেক, বুদ্ধি, বিবেচনাকে কাজে লাগাতে পেরেছে।
আর নাস্তিক হলো তারাই যারা বিবেক, বুদ্ধি, বিবেচনাকে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে।
ধন্যবাদ