![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কিছুটা ভ্রমণবিলাসী আর ফুলের প্রতি আছে আমার আজন্ম ভালোবাসা
কাতারের জাতিয় দিবস!
পতাকার রঙের পোষাকে সজ্জিত, পতাকা হাতে কাতারের শিশু।
ডিসেম্বরের আঠারো, কাতারের অধিবাসীদের আনন্দের উৎস। কাতারের জাতিয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস।
২০১৪-এর ডিসেম্বরে আমি মরুদেশ কাতারে ছিলাম। ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবসের সব জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান দেখলাম টিভিতে। তার একদিন পরেই কাতারের জাতিয় দিবসের অনুষ্ঠান দেখেছিলাম ওখানে উপস্থিত থেকে। সেই অনুষ্ঠানের কিছুটা বর্ণনা আর ছবি পোষ্ট করতে বসলাম আজ।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৮৭৪ সালে শেখ জসিম বিন মোহাম্মদ বিন তানি-কে তার পিতা কাতার গোত্রের নেতা হিসেবে ঘোষনা করেন। এরপর শেখ জসিম অ্টোম্যান, বৃটিশ ও অন্যান্য আরব গোত্রের সাথে যুদ্ধ করে কাতারে স্বায়ত্ব শাষণ প্রতিষ্ঠা করেন ডিসেম্বরের আঠারো তারিখে।সেই থেকে দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছিল।
প্রকৃত পক্ষে ১৯৭১ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর কাতার বৃটিশ শাষণ থেকে মুক্তি পায়। তখন থেকে ২০০৭ পর্যন্ত ৩রা সেপ্টেম্বর স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালিত হতো। এরপর থেকেই কাতারে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় এবং শাষনকর্তাকে বলা হয় রাজ্যের আমীর। আমীরের শাষণ আমলে আবারো ডিসেম্বরের আঠারো তারিখকে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সেই থেকে আজ অবধি এই দিনটিই স্বাধীনতা দিবস বা জাতিয় দিবস।
পতাকার রঙের পোষাকে সজ্জিত ভিনদেশীরাও
১৮ই ডিসেম্বর সরকারি ছুটির দিন। সে বছর ১৮ই ডিসেম্বর ছিল বুধবার, পরদিন বৃহস্পতিবারেও ছুটি ঘোষণা করা হয়। তারপর শুক্র শনি সাপ্তাহিক ছুটি। তাই চারদিন জাতিয় দিবসের ছুটি ছিল ওখানে। ডিসেম্বরে বেশ ঠান্ডা, বেড়ানোর উপযুক্ত সময়। চার দিন মজা করে বেড়ানো হয়েছিল। একদিন রাতে অবশ্যই বাইরে খাওয়া, ওখানকার বাঙালিদের নিয়মে পরিণত হয়ে গেছে। শুক্র-শনি দুইদিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যে মানেই চাঁদা তুলে বাইরে খাওয়া!
কাতারের অধিবাসীরা খুব জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালন করে জাতিয় দিবসটি। আমাদের ১৬ই ডিসেম্বরের মতই। সে বারের অনুষ্ঠানটি, আমার কাছে থেকে দেখবার সৌভাগ্য হয়েছে। টেলিভিশনে ১৬ই ডিসেম্বর দেখলাম বাংলাদেশের বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান। কাতারে চ্যানেল আই প্রচার করা হয়। অন্য চ্যানেল, দেখতে চাইলে অন্য ডিস এন্টেনা লাগাতে হয়।
কাতারের জাতিয় দিবসের মূল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় কর্নিশ-এ। এটি বানিজ্যিক এলাকা, অফিসপাড়া, যার এক পাশে পারস্য উপসাগর। এখানে সাগর গোল হয়ে ঢুকে গেছে রাজধানী দোহার ভিতরে, ওই অংশটুকুকে ‘দোহা বে’ বলা হয়। এই দোহা বে-এর চারপাশেই গড়ে উঠেছে কর্নিশ এলাকা। সকাল ৭টা্র মধ্যেই এখানে শুরু হলো মূল অনুষ্ঠান। আমাদের বাসা কাতার সি রিং রোডে, জায়গাটির নাম আল-হিলাল। আল-হিলাল থেকে কর্ণিশ ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের পথ। আমরা ভোর ছয়টায় বেরোলাম কর্নিশের উদ্দেশ্যে। পথে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিল কাতার পুলিশ। হাঁটা শুরু করলাম সূক ওয়াকিফের পথ ধরে। শত শত দর্শনার্থী দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু যেতে দেয়া হচ্ছে না,স্থান স্বল্পতার কারণে। আমরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভাবছি, ফিরে যাব কী না। পরে যারা পরিবার সহ আছেন তাদের অনুমোতি দেয়া হলো। অবশেষে আমরা পৌছুলাম কর্নিশের সমুদ্র পাড়ে। কিন্তু মূল প্যারেড অনুষ্ঠানের কাছাকাছি যেতে পারিনি, দূরে থেকেই দেখতে হয়েছে সেই ঐতিহ্যবাহী প্যারেড। আরব রাষ্ট্রে আমি সেই প্রথম, তাই সব কিছুই আমার জন্য অবাক করা!
এটাই কর্নিশ এলাকা - অফিসপাড়া
এখানেই শুরু হলো জাতিয় দিবসের কুচকাওয়াজ
আমাদের ডান পাশে সমুদ্র, বাম পাশে প্রথম চওড়া রাস্তা, আমাদের মানিক মিঞা এভিনিউ-এর মত। তারপর সড়ক দ্বীপের পরেই আবার আরেকটি চওড়া রাস্তা। দ্বিতীয় রাস্তাতে তোপধ্বনির পরে শুরু হলো মিলিটারী প্যারেড। বিভিন্ন রেজিমেন্টের প্যারেড হলো, প্রথমে ঘোড় সওয়ার বাহিনী, উট সওয়ার বাহিনী, পদাতিক বাহিনী বিভিন্ন পোশাকে সজ্জিত। পুলিশ বাহিনী, সাধারনের প্যারেডও হলো এখানে। আরও ছিল স্কাউট বাহিনী। এর পরেই নজর কাড়ল বিমান বাহিনীর বিভিন্ন রকমের কসরৎ। পতাকাবাহি হেলিকপ্টার প্রদক্ষিন করল পুরো এলাকা। বিমান বাহিনির এক ঝাঁক যুদ্ধ বিমান উড়ে গেল আকাশ দিয়ে।উড়ে এল আরো এক ঝাঁক বিমান রঙিন ধোঁয়া উড়িয়ে। প্যারাট্রুপ্রাররা এলেন জাতিয় পতাকা, আমীরদের ছবি সম্বলিত পতাকা, বিভিন্ন বাহিনীর পতাকা বহন করে রঙিন ধোঁয়া ছড়াতে ছড়াতে।খুবই অবাক হলাম, যখন তাদের কয়েকজন নামলেন সমুদ্রে ভাসমান ছোট্ট নৌকায়, বাকিরা নামলেন প্যারেড গ্রাউন্ডে, যেখানে অতিথীদের সাথে আছেন কাতারের আমীর এবং আমীর পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। আরো এলেন নৌবাহিনীর সদস্যরা ছোট ছোট স্পীডবোট নিয়ে সমুদ্রে বিভিন্ন রকমের কসরত দেখালেন। সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্যরা এলেন অনেকগুলো ঐতিহ্যবাহী পাল তোলা নৌকায় চড়ে, হাত নেড়ে উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছা জানালেন।
ছোট বড় অনেকেই পতাকার রঙের পোষাকে সজ্জিত। কারো কারো চুলের রঙ,ক্যাপ, স্কার্ফ পতাকার রঙে রাঙানো। এমন সব আকর্ষনীয় উপস্থাপনা দেখে সত্যিই আমরা অভীভূত। এগারোটার দিকে আমরা বাসায় ফিরলাম। ইভেন্ট শিডিউলে পেলাম রাত দশটায় শুরু হবে ফায়ার ওয়ার্ক । রাতে আবার আসব কর্নিশ-এ।
বিভিন্ন রেজিমেন্টের কুচকাওয়াজ
প্যারাট্রুপার
অবতরন করছে নৌজানে
জাতিয় পতাকাবাহী হেলিকপ্টার
অবতরনের প্রস্তুতি - বর্তমান আমীরের ছবি সম্বলিত পতাকাবাহী প্যারাট্রুপার
পিতা ও পুত্র - অতীত আমীর এবং বর্তমান আমীর
সমরাস্ত্র প্রদর্শনী
কুচকাওয়াজের অংশ - রাজ পরিবারের সদস্য
ঐতিহ্যবাহী পালতোলা জাহাজের বহরে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন কাতারের সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্যরা
ফুলে-পতাকায় সজ্জিত মরুদেশ কাতার
রাতের জন্য আলোকসজ্জা - দিনের খেজুর গাছ
রাত দশটায় শুরু হবে ফায়ার ওয়ার্ক, সেই হিসেবে আমরা প্রায় সারাদিনই বাইরে কাটাবো বলে ঠিক করেছিলাম। দুপুরে প্রায় চল্লিশ জনের রান্না হলো, শুধু খাশির গোশ্তের বিরিয়ানী আর ডিম ভুনা। সাতটা গাড়ী আর একটা পিক-আপ ভ্যানে রান্না খাবার নিয়ে আমরা চলে গেলাম ওয়াকরা সমুদ্র সৈকতে। তখন কাতারে শীতকাল আর সৈকতে প্রচন্ড বাতাস সেই সাথে ঠান্ডা। সব কিছু উপেক্ষা করে সন্ধ্যে পর্যন্ত সৈকতে কাটিয়ে ফিরলাম আমরা শহরে। একজনের বাসায় চা চক্র শেষ করে রাত ন’টার দিকে আবারো রওয়ানা হলাম কর্নিশের পথে।
কর্নিশকে সাজানো হয়েছে আলোকসজ্জায়। কাতার মরু এলাকা, তাই খেজুর গাছের আধিক্য দেখা যায়। সেই সব খেজুর গাছকে উপরের অংশ সাজানো হয়েছে ঐতিহ্যবাহী হারিকেন দিয়ে। হারিকেনের ভিতরে বাল্ব লাগানো হয়েছে আর পু্রো গাছটিকে সাজানো হয়েছে ছোট ছোট বাল্ব দিয়ে। পুরো দোহা শহরের সড়ক দ্বীপগুলোকে সবুজ ঘাস আর রঙিন ফুল গাছ লাগিয়ে সাজানো হয়েছে। এই মরু দেশের বালি সরিয়ে ফেলে সেখানে মাটি আর সার দিয়ে লাগানো হয়েছে এই সুন্দর গাছগুলোকে।
রাতের কর্নিশ
রাতের কর্নিশ - জাতিয় দিবসে আলোয় আলোয় সজ্জিত (রাতের খেজুর গাছ)
রাত দশটায় শুরু হলো আমাদের আকাংক্ষিত ফায়ার ওয়ার্ক। চললো দশ মিনিট ধরে। এই দশ মিনিটে আমি মুগ্ধতায় কোথায় যে হারিয়ে গিয়েছিলাম!! ফিরে এলাম হাজারো মানুষের আনন্দ উল্লাসে। একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে ঘরে ফিরলাম, শেষ হলো একটি আনন্দমুখর দিনের।
ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃ
স্মৃতির এলবাম থেকে ---- ৫ (ফটোব্লগ)
স্মৃতির এলবাম থেকে -----৪ (ফটোব্লগ)
স্মৃতির এলবাম থেকে ----- ৩ (ফটোব্লগ)
স্মৃতির এলবাম থেকে -----২ (ফটোব্লগ)
স্মৃতির এলবাম থেকে ----- ১ (ফটোব্লগ)
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: প্রথম হওয়ায় অভিনন্দন!!! এই আপনার চা রেডী!!!
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিশাল পোস্ট, প্রচুর সুন্দর সব ছবি, খুব ভাল লাগল।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হুম, বিশাল পোষ্ট! সেদিনের তোলা ছবি কোনোটা আর বাকি রাখিনি!!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫
তার আর পর নেই… বলেছেন: সবগুলো ছবি সুন্দর !তার মধ্যে খেজুর গাছের ছবিগুলোও সুন্দর !+++
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আসলেই তাই, ওরা খেজুর গাছ দিয়েই শহরটাকে খুব সুন্দর করে সাজিয়েছে।
অনেক শুভেচ্ছা ভাই!
৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার গুছিয়ে লিখেছেন আপু অনেক ধৈর্য আপনার আমি ২দিন একটা পোস্ট নিয়ে ছবি জটিলতায় থেকে যাই ।
কাতার তো দেখতে দুবাই এর মতই ।
শুভ কামনা
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা আপু!
আপনি দুই দিন জটিলতায় থাকেন আর আমি সাত দিন ধরে একটা ছবিব্লগ রেডি করি!!
খুবই অধ্যবসায়ী আমি, তাইনা!!!
আপু, দুবাই আর কাতার দু'টো দেশই মধ্যপ্রাচ্যের দেশ।
আর সব চেয়ে বড় কথা, এরা একে অপরকে প্রতিদ্বন্দি ভাবে।
তাই একজনের থেকে আরেকজন শ্রেষ্ঠতর হতে চায়।
৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৫
প্রামানিক বলেছেন: চায়ের ভিতর গাছের ফুল
ফুলের রানীর কি রান্নায় ভুল?
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ফুলের রানীর দেয়া চায়ে ফুল থাকবে না, তা'ও কি হয়!!!!
এটার নাম 'জেসমিন চা'!!!!
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
ধমনী বলেছেন: ১ম ছবির শিশুর উপর কার ছায়া?
৫ম ছবিতে কারা?!
ছবিগুলো বরাবরের মতই সুন্দর।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ১ম ছবির শিশুর উপরে ফটোগ্রাফারের ছায়া!!
৫ম ছবিতে- কাতারে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর কেউ, আমি কাউকেই চিনি না।
এমন অনুষ্ঠানে ছবি তুলতে চাইলে যে কেউ পোজ দেয়।
এইটা দেখুন বাংলাদেশের বিজয় দিবসের ছবি।
৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৮
ধমনী বলেছেন: এই জমজ দুইটারে নিশ্চয়ই জোর করে দাড় করিয়েছেন!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
এই দুইজনকেও কি ধমক দিয়ে দাঁড় করিয়েছি?
৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯
ধমনী বলেছেন: নাহ, এইটা ঠিক আছে। একজন উৎসুক, একজন লাজুক!!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হা হা হা ---------------
৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: চমৎকার ছবি......................
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই!
১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৬
সুমন কর বলেছেন: ছবিগুলো দেখে গেলাম। চমৎকার !
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা!!!
১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এই পোস্ট আমার আগেই দেখা।
আজ আবার দেখলাম ছবিগুলি। চমৎকার সব ছবি।
শুভেচ্ছা জানবেন আপা।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা, আমার স্মৃতির এলবামে ছিল এগুলো। আজ আবারও পোষ্ট করেছি।
১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ফুল দেয়া জেসমিন চা খায় না মাথায় দেয়?
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: জেসমিন চা খাওয়ার জন্যই ভাই!
আমি আফগানিস্থানে খেয়েছি।
তবে সে চায়ে ফুল ভেসে ছিল না, ফুল দিয়ে আপনাকে স্পেশাল অনার করেছি আমি।
কামডা কি খারাপ করলাম??
১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১২
তানজির খান বলেছেন: বাহ কাতারের ছবি ভাল লাগলো, খুব সুন্দর একটি দেশ মনে হল। শুভকামনা রইল
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা ভাই, খুব সুন্দরই। তবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে সুন্দর নয়।
কৃত্রিম সৌন্দর্য্য!!!
১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩০
তানজির খান বলেছেন: পৃথিবী এখন কৃত্রিমের। সবকিছু আর্টিফেশিয়াল হয়ে যাচ্ছে। যা আছে তা গুছিয়ে রাখাই সুন্দর্য, কাতার তা করতে পেরেছে বলে মনে হচ্ছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ঠিক তাই। কাতার মরুদেশ। সে দেশ ওরা কৃত্রিমভাবে সবুজ করে রেখেছে।
সে ছবি আছে আমার কালেকশন -এ, পোষ্ট করব একদিন।
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৫
আবু শাকিল বলেছেন: কাতার এবং আরব আমিরাত
মধ্যপ্রাচ্যের দুইটা দেশ খুব দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। কাতারের জাতীয় দিবস এবং আরব আমিরাত জাতীয় দিবস একি স্টাইলে পালন করে।কোন ভিন্নতা নাই।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপা।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনিও পোষ্ট করুন সংযুক্ত আরব আমিরাতের, কোন দেশের ছবিগুলো।
আমি কাতার ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের আর কোন দেশে যাই নাই।
সৌদিতে শুধু হজ্ব করতে গিয়েছিলাম।
অবশ্য আফগানিস্তানকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসেবেও ধরা হয়।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই আপনার জন্য!
১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: মুগ্ধ হওয়ার মতো না।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনি হয়তো দেখে অভ্যস্ত ভাই, তাই মুগ্ধ হওয়ার মতো না।
আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম ঠিকই!!
১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও।
১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
কল্লোল পথিক বলেছেন: বাহ!চমৎকার ছবি ব্লগ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই!!
১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা সাথে নিয়ে যান!!
২০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: লেখা ও ছবি সবই সুন্দর। ধন্যবাদ কামরুন্নাহার।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা হেনা ভাই! কেমন আছেন আপনি???
২১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: স্মৃতির এলবাম! আপনার ঝরঝরে বর্ননার সাথে চমৎকার ছবি সংযোগ অনেক ভাল লাগলো!
শুভ কামনা!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!
২২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দারুণ । বেশ লাগলো তাদের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এবং আপনার বর্ণনা এবং ছবি ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমারও ভাল লেগেছিল। অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!
২৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আতশবাজির ছবিগুলো ব্যাপক লাগল
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ব্যাপক লাগানোর জন্যইতো আতশবাজি!!
২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: আমি এয়ারপোর্টে দুই ঘন্টা ট্রানজিটে ছিলাম । কাচের দেয়াল থেকে যতটুকু দেখা । আজ আপনার চোখে বিশদ দেখা হলো কামরুন্নাহার বিথী আপা । অনেক সুন্দর ছবিগুলি লাগলো আতশবাজীর মতই ঝলমলে
+
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু, ভাল থাকবেন!!
২৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২১
কল্লোল পথিক বলেছেন: মুগ্ধ হয়ে গেলাম। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ভাই!!!
২৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি হাসি বলেছেন: এতবড় পোস্ট কি করে করতে হয় আপু, মিউ মিউ মিউ মিউউউউ
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এতবড় পোস্ট করতে শুধু একটু ধৈর্য্য নিয়ে বসে থাকতে হয়!
দুষ্টূ মেয়ের কি সে ধৈর্য্য নেই????
২৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮
জসিম বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ.
ভালো লাগলো. ধন্যবাদ.
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জসিম ভাই!!
২৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: বর্ণনা, ইতিহাস, ছবি - সব মিলিয়ে অসাধারণ পোস্ট।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫০
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৩
প্রামানিক বলেছেন: কাতারের জাতিয় দিবসে মন্তব্যে প্রথম হইছি কাতারি চা দেন।