![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কানাই স্যার। বিড়াল ছানারা আমার ছাত্র/ছাত্রী। বিড়াল হলে আমার ক্লাসে থাকবেন। বিড়াল-বিড়ালীরা ছাড়া ক্লাসে থাকবেন না।G
জামাত বিম্পির হরতাল প্যাটার্ন
জামাত বিম্পি দুই মাস ধরে অবরোধের পাশাপাশি হরতালও দিচ্ছে। এই হরতাল ডাকার একটা প্যাটার্ন তৈরি হয়েছে। প্রথমে রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ৭২ ঘণ্টা এবং তারপর আরও ৪৮ ঘণ্টা বর্ধিত করা হয়। মনে হয়, যেন তারা আন্দোলনের নামে তামাশা করছেন। এই তামাশার শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
ঢাকা শহরে হরতাল-অবরোধ কোনোটাই কার্যকরী নয়। ঢাকার বাইরে বোমাতঙ্কে হরতাল হচ্ছে। এর ফলে কৃষকের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি হচ্ছে না। সাধারণ গরিব মানুষ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তথাকথিত নতুন টাকা ওয়ালা এই দল করে । কিন্তু জনগণের নাম নিয়ে রাজনীতি করা জামাত বিম্পি মানুষের ভালোমন্দ নিয়ে কবে ভেবেছে? বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় বিএনপি গরিব মধ্যবিত্তদের দাবি নিয়ে কোনো একটি সভাও করেনি। তাদের কোনো আর্থ-সামাজিক কর্মসূচিও নেই। কোনদিনও ছিল না। এভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ ডাকা চরম দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় বহন করে।
জামাত বিম্পি কিভাবে মিথ্যাচার করেছে দেখা যাক, । ছয়জন মার্কিন কংগ্রেসম্যানের নামে যুক্তরাষ্ট্রের বিএনপি নেতারা যে জাল বিবৃতি দিয়েছিলেন তা দলটির চরম দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে। প্রথমত, মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ। দ্বিতীয়ত, বিদেশ-নির্ভরতা। একইভাবে ভারতের শাসক দল বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে ফোনালাপ নিয়েও সংশয় আছে।
এ ধরনের মিথ্যা বিবৃতির উদ্দেশ্য কি? জনগণ এবং হতাশ হয়ে যাওয়া দলের কর্মীদের আশ্বাস দেওয়া যে, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহ আমাদের সঙ্গে আছে। জনগণের ওপর আস্থা থাকলে বিদেশিদের দিকে তাকাতে হয় না।
জামাত বিম্পি দুই মাস ধরে অবরোধের পাশাপাশি হরতালও দিচ্ছে। এই হরতাল ডাকার একটা প্যাটার্ন তৈরি হয়েছে। প্রথমে রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ৭২ ঘণ্টা এবং তারপর আরও ৪৮ ঘণ্টা বর্ধিত করা হয়। মনে হয়, যেন তারা আন্দোলনের নামে তামাশা করছেন। এই তামাশার শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
ঢাকা শহরে হরতাল-অবরোধ কোনোটাই কার্যকরী নয়। ঢাকার বাইরে বোমাতঙ্কে হরতাল হচ্ছে। এর ফলে কৃষকের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি হচ্ছে না। সাধারণ গরিব মানুষ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তথাকথিত নতুন টাকা ওয়ালা এই দল করে । কিন্তু জনগণের নাম নিয়ে রাজনীতি করা জামাত বিম্পি মানুষের ভালোমন্দ নিয়ে কবে ভেবেছে? বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় বিএনপি গরিব মধ্যবিত্তদের দাবি নিয়ে কোনো একটি সভাও করেনি। তাদের কোনো আর্থ-সামাজিক কর্মসূচিও নেই। কোনদিনও ছিল না। এভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ ডাকা চরম দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় বহন করে।
জামাত বিম্পি কিভাবে মিথ্যাচার করেছে দেখা যাক, । ছয়জন মার্কিন কংগ্রেসম্যানের নামে যুক্তরাষ্ট্রের বিএনপি নেতারা যে জাল বিবৃতি দিয়েছিলেন তা দলটির চরম দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে। প্রথমত, মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ। দ্বিতীয়ত, বিদেশ-নির্ভরতা। একইভাবে ভারতের শাসক দল বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে ফোনালাপ নিয়েও সংশয় আছে।
এ ধরনের মিথ্যা বিবৃতির উদ্দেশ্য কি? জনগণ এবং হতাশ হয়ে যাওয়া দলের কর্মীদের আশ্বাস দেওয়া যে, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহ আমাদের সঙ্গে আছে। জনগণের ওপর আস্থা থাকলে বিদেশিদের দিকে তাকাতে হয় না।
©somewhere in net ltd.