নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কতজনের কত কিছুই হল আমার না হয় পান্তা ভাত আর নুন, কত কী যে হওয়ার কথা ছিল আমার না হয় পাগলামিটাই গুণ।।
জর্জ বানার্ড শ মাত্র পাঁচ বছর স্কুলে লেখা পড়া করেছেন। দারিদ্র্যতার কারনে মাত্র ১৫ বছর বয়সে মাসে ৪০ টাকা বেতনে কেরানির চাকুরি নেন। কিন্তু তিনি বিশ্বাস করতেন একদিন অনেক বড় লেখক হবেন। এমন কি শেক্সপিয়রকে তিনি আতিক্রম করবেন। তাই চাকুরি ছেড়ে প্রতিদিন নিয়মিত লেখা শুরু করেন। বাধ্যতামুলক প্রতিদিন ১০ পৃষ্ঠা, কোনোদিন না পারলে পরের দিন ২০ পৃষ্ঠা লিখতেন । লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে তার ৯ বছর সময় লেগেছিল। এই ৯ বছরে লেখা থেকে তার আয় হয়েছিল মাত্র ৩০০ টাকা। কিন্তু তার স্বপ্নই তাকে এগিয়ে নিয়েছে। লেখক হিসেবেই পরবর্তী জীবনে আয় করেছিলেন লাখ লাখ টাকা । তার চেয়ে বড় কথা, বিশ্বব্যাপী শাশ্বতকালের খ্যাতি আর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার।
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০২
কালোপরী বলেছেন: বিসিএস এর জন্য শুভকামনা
২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
কাউসার আলম বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
কাউসার আলম বলেছেন: স্বপ্নের জগতের সব উৎকণ্ঠা, ভয় আরআকাঙ্ক্ষার পেছনে রয়েছে জীবনের প্রতিদিনের ভালো-মন্দ অভিজ্ঞতা। গবেষকদের মতে, দৈনন্দিন জীবনের ভাবনাগুলোর সঙ্গে ঘুমের জগতের ভাবনাগুলোর রয়েছে অনেক মিল। খবর লাইভসায়েন্সের।
নিউ ইয়র্ক একাডেমী অব সায়েন্স আয়োজিত 'দি স্ট্রেঞ্জ সায়েন্স অব সস্নিপ অ্যান্ড ড্রিম' শীর্ষক আলোচনায় স্বপ্ন আর বাস্তব জগতের ভাবনাগুলোর এই মিল সম্পর্কে বলেছেন এমআইটির নিউরোসায়েন্টিস্ট ম্যাথিউ উইলসন।
একজন মানুষের স্মৃতি, শেখার ক্ষমতা আর স্বপ্নের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করছেন উইলসন। উইলসনের মতে, স্বপ্ন একজন মানুষের মস্তিষ্ককে তার বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতাগুলো বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করে। জেগে থাকা অবস্থায় মস্তিষ্ক যে নিউরোলজিকাল মেশিনারি ব্যবহার করে, একজন মানুষের অতীত অভিজ্ঞতাগুলো বিশ্লেষণ করে ঠিক একই নিউরোলজিকাল মেশিনারি ব্যবহার করে স্বপ্নের মধ্যেও। উইলসন আরো বলেন, একজন মানুষের স্মৃতি হচ্ছে তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি।
উইলসন এবং হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের সস্নিপ সায়েন্টিস্ট এরিক ওয়েমসলির গবেষণার মূল বিষয় হচ্ছে স্মৃতি ও স্বপ্নের সম্পর্ক। ওয়েমসলির গবেষণা অনুযায়ী ঘুমের মধ্যেও স্বপ্নের মাধ্যমে শেখে মানুষের মস্তিষ্ক। এজন্য কয়েকজন গেমারের ওপর পরীক্ষা চালান ওয়েমসলি। তাদের একটি গোলকধাঁধার ভিডিও গেম খেলতেদেন তিনি। এরপর ঘুমের ঘোরে স্বপ্নে গেমটি যারা দেখেন, ঘুম থেকে ওঠার পর অন্য গেমারদের তুলনায় অনেক ভালো পারফর্ম করেন তারা।
স্কিয়িংবিষয়ক আরেকটি গেম দিয়ে প্রায় একই রকম ফলাফল পান ওয়েমসলি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, স্বপ্নের মাধ্যমে গেমগুলোর সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিল গেমারদের মস্তিষ্ক। অনেকটা যেন ঘুমের ঘোরেই ধাঁধার উত্তর খুঁজছিল মস্তিষ্ক।
নিজের গবেষণায়ও একই রকমের ফলাফল পেয়েছেন উইলসন। উইলসনের মতে, আমাদের স্মৃতিতে থাকা বিষয়গুলোর অনেকগুলোই আমাদের মনে গেঁথে যায় স্বপ্নের কারণে।