নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কতজনের কত কিছুই হল আমার না হয় পান্তা ভাত আর নুন, কত কী যে হওয়ার কথা ছিল আমার না হয় পাগলামিটাই গুণ।।
চৈত্র মাসের ৮ তারিখ আজ । প্রকৃতিতে আমের মুকুল ঝরে পরে ছোট ছোট আম দেখা দিয়েছে। আর কয়দিন পরেই কাঁচা আম পাওয়া যাবে। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে যারা আম খেতে পছন্দ করে না। আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের চেয়ে কাঁচা আমের গুণ আরো বেশি। কাঁচা আমের গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে সত্যিই অবাক হতে হয়।
আম আমাদের শরীরের রক্ত পরিষ্কার রাখে, স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে, ক্যারোটিন ও ভিটামিনসমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখে, বিটা ক্যারোটিন থাকায় হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে, পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করে, কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় রক্তস্বল্পতা সমস্যা সমাধানে বেশ উপকারী, ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ হওয়ায় গরমে ঠাণ্ডাজাতীয় রোগ প্রতিরোধ, কিডনির সমস্যা প্রতিরোধ সাহায্য করে, লিভার ভালো রাখে, নিঃশ্বাসের সমস্যা, জ্বরের সমস্যা উপশম করে, অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করে, ত্বক উজ্জ্বল করে, দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করে, ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, এ ছাড়া ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এমনকি পাকা আমের চেয়ে কাঁচা আমে ভিটামিন-সি বেশি পরিমাণে থাকে। তাই বেশি বেশি কাঁচা আম খেয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
কাউসার আলম বলেছেন: আমার এক বন্ধু গত গ্রীষ্মে আমাদের কাঁচা আমের জুস বানিয়ে খাইয়ে ছিল, খুব মজার হয়ে ছিল। এরপর আমি ওর ব্লেন্ডারটা নিয়ে নিয়েছিলাম। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস, সেটি আমার কাছ থেকেও অন্যের হাতে চলে গিয়েছে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
আহলান বলেছেন: আমার এক কলিগ মহিলা কলিগদের কাছে হিট হয়োর জন্য কাচা আমের জ্যুস করে এনেছিলো, সেটা জানতে পেরে আমরাই সব জ্যুস সাবাড় করে দিয়েছিলাম, তয় জ্যুসটা মজা হৈছিলো ....