নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমাকে অভিবাদন,বাংলাদেশ,তুমি ফিরে এসেছ লাল সবুজ আঁকা পতাকার ভেতরে।।

শহীদের খুন লেগে, কিশোর তোমার দুই হাতে দুই, সূর্য উঠেছে জেগে।-------হাসান হাফিজ

কাউসার আলম

কতজনের কত কিছুই হল আমার না হয় পান্তা ভাত আর নুন, কত কী যে হওয়ার কথা ছিল আমার না হয় পাগলামিটাই গুণ।।

কাউসার আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের শিশুদের যক্ষ্মা-আমাদের করণীয়

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬



বিশ্বের ২২টি দেশের মধ্যে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা সর্বাধিক। এর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ষষ্ঠতম। যক্ষ্মা শুধু বড়দের আক্রান্ত করে না শিশুরাও আক্রান্ত হয়। বিশ্বের মোট যক্ষ্মা রোগীর ১০ শতাংশ শিশু, যাদের বয়স ১৫ বছরের নিচে। বিশ্বব্যাপী শিশুমৃত্যুর প্রথম ১০টি কারণের মধ্যে যক্ষ্মা একটি। বাংলাদেশে মোট যক্ষ্মা রোগীর ৩ শতাংশ শিশু। কিন্তু বাংলাদেশে শিশুদের যক্ষ্মা এখনো একটি অবহেলিত বিষয়। বড়দের যক্ষ্মা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কফ পরীক্ষা করলেই রোগটির জীবাণু পাওয়া যায়। কিন্তু শিশুদের যক্ষ্মার জীবাণু কফে থাকে না। পাকস্থলী থেকে নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হলে জীবাণু শনাক্ত করা যায়। জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিতে বড়দের যতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়, শিশুদের ততটা নয়।


যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিতে ফুসফুসের যক্ষ্মা রোগী হিসেবে কেবল তারাই অন্তর্ভুক্ত হয়, যাদের কফে এই জীবাণু শনাক্ত করা যায়। এই নিয়মের কারণে শিশুরা কর্মসূচির বাইরেই রয়ে যায়। কারণ—

(এক) বেশির ভাগ শিশু পরীক্ষার জন্য যথেষ্ট কফ দিতে পারে না। তা ছাড়া জীবাণুর সংখ্যা ছোটদের কফে এত কম থাকে যে তা পরীক্ষায় ধরা না-ও পড়তে পারে। এর ফলে অধিকাংশ শিশুর রোগ শনাক্ত হয় না।

(দুই) শিশুদের যক্ষ্মার লক্ষণগুলো প্রায়ই নিউমোনিয়া, হাঁপানি, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ বা ব্রঙ্কিওলাইটিসের সঙ্গে মিলে যায় বলে সব সময় সন্দেহের বাইরে থাকে।

(তিন) কোনো কোনো ক্ষেত্রে যক্ষ্মায় আক্রান্ত শিশুর কফ, কাশি বা শ্বাসকষ্টের মতো কোনো উপসর্গই থাকে না।




এখন আমরা শিশুদের যক্ষ্মা সম্বন্ধে বিস্তারিত জানবঃ



শিশুর যক্ষ্মাঃ

‘যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব’-যক্ষ্মা সম্পর্কে এ কথাটি আমাদের সবার জানা থাকা দরকার। সারা পৃথিবীতে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যক্ষ্মা এখনো অসংখ্য মৃত্যুর কারণ হিসেবে চিহ্নিত। যক্ষ্মা বা টিবি রোগ শুধু বড়দের হয়, এ কথা মনে করা ঠিক নয়। এ দেশে অনেক শিশুই যক্ষ্মা রোগে ভোগে। প্রোটিন শক্তি অপুষ্টিতে ভোগে যেসব শিশু, তাদের যক্ষ্মা হওয়ার ঝুঁকি বেশি। কোনো শিশু হাম ও হুপিং কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার পর টিবি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকগুণ বেড়ে যায়। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, এইডস ও যক্ষ্মার জীবাণু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দুষ্টচক্রের সৃষ্টি করে। কোনো শিশু এইডসে ভুগলে যক্ষ্মা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। আবার এইডস রোগী যক্ষ্মায় আক্রান্ত হলে খুব তাড়াতাড়ি তা মারাত্মক হয়ে ওঠে।

যক্ষ্মার কারণঃ



এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া-মাইক্রোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস বা মাইক্রো-ব্যাকটেরিয়াম বোভিস জীবাণু যক্ষ্মা রোগ সৃষ্টি করে। দৈর্ঘ্য মাত্র ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটার। ফলে সহজেই ফুসফুসের অভ্যন্তরে চলে যেতে পারে।



শিশু কীভাবে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ঃ

সাধারণত পরিবার কিংবা প্রতিবেশী বড়দের কেউ যক্ষ্মায় ভুগলে তার সঙ্গে যে শিশুর মেলামেশা হয় সে শিশুর যক্ষ্মা হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যক্ষ্মায় আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমে মাইক্রোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস নামক যক্ষ্মার জীবাণু বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। শিশু তার সংস্পর্শে এলে তার ফুসফুসের অভ্যন্তরে চলে যেতে পারে। একইভাবে যক্ষ্মায় আক্রান্ত লোকের প্রস্রাব কিংবা গ্ল্যান্ডের পুঁজ যক্ষ্মার জীবাণুতে ভর্তি থাকে বলে অন্যরা সংক্রমিত হতে পারে। যক্ষ্মায় ভুগছে এমন কোনো প্রাণীর দুধ, যেমন গরুর দুধ যদি পাস্তুরাইজ না করিয়ে পান করা হয় তাহলে যক্ষ্মার জীবাণু দেহে প্রবেশ করে যক্ষ্মার সৃষ্টি করতে পারে। গর্ভাবস্থায় মা যক্ষ্মা রোগে ভুগলে নবজাত শিশুও এ রোগ নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারে।



বড়দের ও শিশুদের যক্ষ্মার পার্থক্যঃ

বড়দের মতো শিশুদের যক্ষ্মা বেশি ছোঁয়াচে হয় না। তাদের বাড়িতে রেখে চিকিৎসা করানো যায়। শিশুদের যক্ষ্মা ফুসফুস বা শরীরের অন্য কোনো অংশে প্রাথমিক ক্ষত করার পর রক্তের মাধ্যমে দ্রুত শরীরের অন্যান্য স্থান, যেমন মস্তিষ্ক, হাড় ইত্যাদিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে, বড়দের ক্ষেত্রে যা সচরাচর দেখা যায় না।

শিশুর যক্ষ্মা রোগের উৎপত্তি যক্ষ্মায় আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শে থাকার কারণে, বড়দের বেলায় যক্ষ্মা নিজের শরীরেই লুকিয়ে থাকা অবস্থা থেকে আত্মপ্রকাশ করে থাকে। বিশেষ করে অন্য কোনো অসুখে ভুগে যখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা লোপ পায়। যক্ষ্মার জীবাণু শিশুর ফুসফুসে প্রবেশ করে যে প্রাথমিক ক্ষত সৃষ্টি করে শতকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে তা আপনাআপনি শুকিয়ে যায়। বড়দের ক্ষেত্রে দেখা যায় তার বিপরীত চিত্র। কেননা প্রায়ই ফুসফুসে জটিল ক্ষত বর্তমান থাকে। শিশুদের যক্ষ্মায় ফুসফুসের কাছাকাছি গ্ল্যান্ড প্রধানত আক্রান্ত হয়ে থাকে, বড়দের ক্ষেত্রে এই আক্রমণ ফুসফুসে ক্ষত সৃষ্টি করে। এ ছাড়া বড়দের তুলনায় শিশুর যক্ষ্মার ক্ষতসমূহে যক্ষ্মার জীবাণু খুব কম পাওয়া যায়।



শিশুর যক্ষ্মা হয়েছে কি না বুঝবেন কীভাবেঃ

শিশুদের যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় খুব কঠিন। প্রায় ক্ষেত্রে রোগের খুব স্পষ্ট লক্ষণ থাকে না। সচরাচর যেসব লক্ষণ দেখা যায় তার মধ্যে রয়েছে-দীর্ঘদিন ধরে অল্প জ্বর, বিকেলের দিকে এই জ্বর কিছুটা বাড়ে, রাতে ঘাম দিয়ে ছেড়ে যায়; অনেক দিন ধরে কাশি, বিশেষ করে তা যদি ৩০ দিনের বেশি স্থায়ী হয়; খাওয়ায় অরুচি; ওজন কমে যাওয়া বা ওজন না বাড়া। স্রেফ ওজন কমে যাওয়া বা সময়মতো ওজন না বাড়াই হতে পারে যক্ষ্মার লক্ষণ, যা অনেক অভিভাবকের চোখ এড়িয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে আপনার বাড়ির বা পরিবারের শিশুটির প্রতি মনোযোগ দিন।

(এক) শিশুটি ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া, খেলাধুলা করছে কি না, প্রাণবন্ত আছে কি না

(দুই) দিন দিন তার ওজন কমে যাচ্ছে কি না অথবা বয়স অনুপাতে ওজন ঠিকমতো বাড়ছে কি না

(তিন) আশপাশে, পরিবার বা প্রতিবেশী বা স্কুলে কারও যক্ষ্মা হয়েছে কি না

(চার) বারবার অথবা দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে কি না, যা সাধারণ চিকিৎসায় কিছুতেই সারছে না

(পাঁচ) শিশুটি অপুষ্টিতে আক্রান্ত কি না।

অপুষ্টি ও যক্ষ্মা রোগীর সংস্পর্শ—এই দুটি হলো শিশুদের যক্ষ্মার মূল কারণ। এই সংস্পর্শ যত কম বয়সে ঘটে, ঝুঁকি তত বাড়ে।




বিশেষ লক্ষণঃ

আমাদের দেশে যক্ষ্মায় আক্রান্ত শিশুর শতকরা প্রায় ৮০ ভাগই ফুসফুসের যক্ষ্মা হিসেবে দেখা যায়। দ্বিতীয়ত, সর্বোচ্চ হচ্ছে শরীরের বিভিন্ন গ্রন্থি বা গ্ল্যান্ডের যক্ষ্মা (টিউবারকুলোসিস লিমপেডেনোপ্যাথি)।

তৃতীয়ত, শরীরের বিভিন্ন হাড় যক্ষ্মার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যাকে বলা হয় স্কেলিটাল টিউবারকুলোসিস। এর মধ্যে সমধিক হচ্ছে মেরুদণ্ডের যক্ষ্মা বা কেরিস স্পাইন, হিপ ও হাঁটুর যক্ষ্মা। শিশুর ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের যক্ষ্মা হওয়া মারাত্মক ব্যাপার। সাধারণত যক্ষ্মার জীবাণু শরীরে প্রবেশ করার ছয় মাসের মধ্যে মস্তিষ্কের যক্ষ্মা দেখা যায়। এ ছাড়া যক্ষ্মার জীবাণু কিডনি, ক্ষুদ্রান্ত, ত্বক, লিভার ইত্যাদি অংশে আক্রমণ করতে পারে। কিডনির যক্ষ্মা যক্ষ্মার জীবাণু শরীরে প্রবেশ করার প্রায় চার থেকে পাঁচ বছর পর হয়ে থাকে। অন্যদিকে হাড়ের যক্ষ্মা হতে তা সময় নেয় তিন বছরের মতো।



শিশুর যক্ষ্মার সাধারণ লক্ষণঃ

অনেক দিন ধরে অল্প জ্বর, কাশি, খিদে কমে যাওয়া, খিটখিটে মেজাজ, ওজন কমে যাওয়া বা ওজন না বাড়া ইত্যাদি। শিশু ডিসিজ ভ্যাকসিন না নিয়ে থাকলে বা বিসিজি টিকার দাগ না থাকলে। পাঁচ বছরের কমবয়সী শিশু টিবি রোগে আক্রান্ত বড় কারও সংস্পর্শে ছিল এ রকম কিছু জানা গেলে।



পরীক্ষা-নিরীক্ষাঃ

বড়দের কফ পরীক্ষা করে এফবি দেখা হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে যেহেতু তারা কফ গিলে ফেলে তাই পাকস্থলী থেকে খালিপেটে সকালে তরল নিয়ে পরীক্ষা করতে হয়। তবে শিশুদের যক্ষ্মা নির্ণয় করা হয় মূলত লক্ষণ ও টিউবারকুলিন/বিসিজি টেস্ট, সম্ভব হবে বায়োপসির সাহায্যে।



যক্ষ্মার ওষুধঃ

‘যক্ষ্মা হলে রক্ষা নেই’ এ রকম ধারণা একসময় প্রচলিত ছিল। যার কারণে ‘রাজরোগ’ নামেও অভিহিত হতো টিবি। আগেকার দিনে যক্ষ্মা রোগের নির্দিষ্ট ওষুধ প্রয়োগ করতে হতো ১৮ মাস থেকে দুই বছরের মতো। বর্তমানে অনেক ওষুধ আবিষ্কারের ফলে বেশির ভাগ যক্ষ্মা ছয় মাস নিয়মিত চিকিৎসায় সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়। এমনকি চিকিৎসা শুরুর দুই সপ্তাহের মধ্যে রোগীর রোগ ছড়ানোর ক্ষমতা কমে যায় ও সমাজের জন্য নিরাপদ হয়ে ওঠে।

গর্ভাবস্থায় মায়ের টিবি রোগ থাকলে নবজাতকের টিবি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সে ক্ষেত্রে পরীক্ষা করে দেখতে হবে, তখন মায়ের টিবি চিকিৎসা করার পাশাপাশি নবজাত শিশুকেও চিকিৎসা দিতে হতে পারে। তবে তখনো শিশু মায়ের বুকের দুধ খেতে পারবে। কিন্তু দ্রুত শিশুবিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।



আশার বাণী---রক্ত পরীক্ষা করে যক্ষ্মা নির্ণয়ের প্রণালি উদ্ভাবনঃ



থুতু পরীক্ষা বা এক্স-রে করার পরিবর্তে যক্ষ্মারোগ নির্ণয়ে নতুন প্রণালি (ডায়াগনস্টিক মেথড) উদ্ভাবন করেছে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)। এই প্রণালিতে রক্ত পরীক্ষা করে যক্ষ্মা নির্ণয় করা হয়। আইসিডিডিআরবি ইতিমধ্যে এই প্রণালিতে যক্ষ্মা নির্ণয়ের কাজ শুরু করেছে। তারা যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট অ্যান্ড ট্রেড অফিসে এই উদ্ভাবনের স্বত্ব নিবন্ধনও করেছে।

উদ্ভাবনের সঙ্গে জড়িত বিজ্ঞানীরা বলছেন, ফুসফুসবহির্ভূত ও শিশুদের যক্ষ্মা নির্ণয়ে এই নতুন প্রণালি কার্যকর। নতুন এই প্রণালি ব্যাখ্যা করার সময় আইসিডিডিআরবির পুষ্টি প্রাণরসায়ন পরীক্ষাগারের প্রধান রুবহানা রকিব বলেন, ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত নিয়ে রক্তরস (সিরাম) ও রক্তকোষ (সেল) আলাদা করা হয়। এরপর রক্তকোষ কালচার (বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ব্যাকটেরিয়া উৎপাদন) করা হয়। যক্ষ্মার জীবাণু থাকলে রক্তকোষে এন্টিবডি (রক্তে উৎপন্ন হওয়া ক্ষতিকর জীবাণু প্রতিরোধক) তৈরি হয়। কালচার করার পর এলাইজার (রং নির্ণয় পরীক্ষার মাধ্যম) মাধ্যমে রক্তকোষের এন্টিবডি মাপা হয়। এন্টিবডি পাওয়ার অর্থ হলো, শরীরে যক্ষ্মার জীবাণু আছে।

রুবহানা রকিব বলেন, নতুন পদ্ধতিতে শিশুদের ও ফুসফুসবহির্ভূত যক্ষ্মা নির্ণয় করা সম্ভব। এতে ব্যক্তির শরীরে যক্ষ্মার জীবাণু আছে কি না, তা ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে নিশ্চিত হওয়া যায়। বর্তমানে প্রচলিত দুটি প্রণালিতে (থুতু ও এক্স-রে) রোগ নির্ণয়ে যথার্থতার হার ৫০ শতাংশ বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান।

রুবহানা রকিব বলেন, এই প্রণালিটি আরও সহজ করার জন্য তাঁরা গবেষণা অব্যাহত রেখেছেন। তাঁরা একটি রাসায়নিক পাত (স্ট্রিপ) উদ্ভাবনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছেন। স্ট্রিপ উদ্ভাবন করা গেলে যক্ষ্মারোগ নির্ণয়ে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হবে না। দুই দিনের কম সময়ে ফলাফল জানা যাবে। রোগ পরীক্ষার খরচও অনেক কমে আসবে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর সচেতন পোস্ট
শুভেচ্ছা

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

কাউসার আলম বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

আমি বোকা মানুষ বলেছেন: চমৎকার সচেতনমূলক পোষ্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.