নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রবন্ধ ও ফিচার লেখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পাশাপাশি গল্প, অনুবাদ, কবিতা ও রম্য লেখি। আমি আশাবাদী মানুষ।
এরিকার সাথে ঝগড়াটা ঠিক জমে না সুমনের। এজন্য মেজাজ যখন খুব বিগড়ে যায় তখন বিড়বিড় করে মনে মনে এরিকার চৌদ্দগোষ্টী উদ্ধার করে; রাগে-অভিমানে কথা-টথা ক্ষণিকের জন্য বন্ধ করে দেয়। বিষয়টি কিন্তু এরিকার চোখ ফাঁকি দেয় না! সে এগুলো উপভোগ করে। এজন্য নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে সুমনের দিকে বিরামহীনভাবে থাকিয়ে এরিকা মিট মিট করে হাসে যাতে সুমনের রাগটা আরো চড়া হয়। সুমনও যে ব্যাপারটা বুঝে না তা কিন্তু নয়। স্বভাবতঃ সুমন খুব নিরিবিলি ও নম্র চরিত্রের মানুষ হলেও হঠাৎ করে রেগ যাওয়ার একটা বাতিক আছে সেই নেংটা কাল থেকে।
আজকে সুমনের রেগে যাওয়াটা কিন্তু এরিকার সাথে কোন ঝগড়া-ঝাটি কিংবা মান অভিমান নিয়ে নয়; স্রেফ প্রকৃতির অসম্ভব সুন্দর এক খেয়ালের অংশ হয়েছিল বলে। গত এগারো বছর থেকে লন্ডনে থাকলেও আজকের মত এতো ভারী তুষারপাত সুমন কোন দিন দেখে নাই। সকালে কাজে যাওয়ার সময় রাস্তা একদম ফাঁকা ছিল। ফেরার সময় মনে হচ্ছিল তুষাপাতের সফেদ মরুদ্যান। যেদিকে চোখ যায় শুধু বরফের ঠিলা; রাস্তা-ফুটপাত-পার্ক সব মিলে-মিশে একাকার!
তবে গত কয়েকদিন থেকে ওয়েদার ফরকাস্টে সতর্কতা জারি ছিল। দুই দিন থেকে স্থানীয় প্রশাসন রাস্তায় লবন-বালু ছিটিয়ে দিচ্ছিলো যাতে স্নোতে হাঁটা-চলা করতে মানুষ পিছলে পড়ে না যায়। যে কোন সময় ভারী তুষারপাত হতে পারে এমন আভাস থাকলেও এতো -ভা-রী- হবে কেউ ভাবেনি। দুপুরের দিকে এমন তুষারপাত হয়েছে যে, সুমন নিজের গাড়ি ড্রাইভ করে বাসায় আসতে পারে নাই। বাধ্য হয়ে আন্ডারগ্রাউন্ড ট্রেনে নর্থ গ্রীনউইচ স্টেশনে এসে বাকি পথ হাঁটা। বাস চলাচল বন্ধ থাকায় সুমনের মতো অফিস ফেরৎ সবাই হেঁটে হেঁটে যার যার গন্তব্যে ফিরতে হয়েছে।
পথে কম করে হলেও তিনবার পা পিছলে ধবধবে সাদা স্নোয়ের মধ্যে গড়াগড়ি খেতে হয়েছে সুমনের। মেজাজটা বিগড়ে তিনশত ষাট ডিগ্রী হয়ে আছে। তার উপর বাসায় ফিরে ফ্ল্যাটের দরজায় কয়েকবার বেল টিপেও এরিকার কোন সাড়াশব্দ নেই। শেষমেষ দরজাটা যখন খুললো তখন সুমনের স্নো মাখা ভেজা শরীর আর অভূক্ত অসহায় বদনখানি দেখে এরিকা খিল খিল করে হেঁসে উঠলো। বউয়ের এমন নির্দয় হাসিটি সুমনের বুকে তীরের মতো বিদ্ধ হতে লাগলো। তিন বছরের ছেলে স্কোপও দৌড়ে বাবার বেহাল দশা দেখতে হাজির। যদিও ছেলে স্কুপের কথা পুরোপুরি স্পষ্ট হয়নি তবুও বাবার আওয়াজ শুনলেই ছেলেটি যত ব্যস্ত থাকুক না কেন হাজির হবেই।
সুমন রাগটা দমাতে বউয়ের দিকে কঠিন হৃদয়ে একবার দৃষ্টি নিক্ষেপ করে কোন প্রতিউত্তর না দিয়ে হুট করে শাওয়ারে ঢুকে পড়ে। সুবিধা হলো ঠান্ডা ও গরম পানির ব্যবস্থা থাকায় এতো শীতেও গোসল করতে বেগ পেতে হয় না। গরম-ঠান্ডার সংমিশ্রণে কষ্ট-অভিমান প্রশমিত হবে নিশ্চিত!
এরিকার সাথে সুমনের পরিচয় সাত বছর আগে কাজের সূত্রে। দু'জনেই তখন স্টারবাক্সের বেরিস্তা। সুমন গত দেড় বছর হলো প্রমোশন পেয়ে স্টারবাক্সের ম্যানেজার। তবে এরিকা কোম্পানী পরিবর্তন করে ক্যাফে নিরোতে সুপারভাইজার হিসেবে জয়েন করেছে। দু'জনের চাকরিই কফি শপে। শুধু কোম্পানী আর পদবী উনিশ-কুড়ি।
ছেলে স্কোপকে ঘুম পাড়িয়ে এরিকা তাড়া দিল, জলদি খেতে আস? আমাকে কাজে যেতে হবে। সুমনের খেয়াল হলো আজ এরিকার ইভিনিং ডিউটি। ছেলের জন্য দু'জনেই ডিউটি ভাগ করে রাখে যাতে বাসায় ছেলেটি একা থাকতে না হয়। এরিকা হাঙ্গেরিয়ান। সাড়ে আট বছর থেকে লন্ডনে থাকে। সুমনের সাথে যখন পরিচয় তখন ইংরেজি তেমন বুঝতো না। অনেকটা ইশারা ইঙ্গিতে একে অন্যের বোঝা-পাড়াটা হত। এখন এরিকা ইংরেজিতে বেশ পাকা। অনেকটা ব্রিটিশদের মত এক্সেন তার। তবে স্বামী স্ত্রীর ঝগড়া করতে দু'জনের জানা ইংরেজিটা হয়ত যথেষ্ট ছিল না! ঝগড়ার সময় বাংলা বনাম হাঙ্গেরিয়ান কথার বাতচিত চলে!! এজন্য সারাদিন মন খুলে কথা বলতে পারলেও ঝগড়াটা একদম জমে না তাদের!!!
সুমন খাটে হেলান দিয়ে ট্যাবটা হাতে নিয়ে কানে হেডফোন লাগিয়ে নিল যাতে পাশে ঘুমিয়ে থাকা স্কোপের কোন ডিস্টার্ব না হয়। এরিকা না থাকলে এ সময় সুমন ইউটিউবে গান শুনে। বাংলা কমেডি নাটকগুলোও তার বেশ পছন্দ। হঠাৎ ট্যাবের মনিটরে বায়োস্কোপের একটি ছবি চোখে ভাসতেই আঙুলের ডগা দিয়ে চাপ দিল। বাজতে লাগলো-
"তোমার বাড়ির রঙ্গের মেলায়
দেখেছিলাম বায়স্কোপ,
বায়স্কোপের নেশায় আমায় ছাড়েনা।।
ডাইনে তোমার চাচার বাড়ি
বায়ের দিকে পুকুরঘাট,
সেই ভাবনায় বয়স আমার বাড়ে না।।"
কতবার যে গানটি শুনেছে খেয়াল নেই সুমনের। গানটি তার আত্মার সাথে, রক্তের সাথে, নিঃশ্বাসের সাথে, আবেগের সাথে মিশে আছে। কিন্তু স্ত্রী-সন্তানকে সময় দেওয়া, কজের ব্যস্ততা আর প্রবাসে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার নিরন্তর চেষ্টায় অবিরাম ছুটতে গিয়ে বায়োস্কোপের স্মৃতিগুলো অনেকটা আড়াল হয়ে গেছে সুমনের কাছে নিজের অজান্তেই। অথচ বায়োস্কোপ তার জীবনের সাথে মিশে আছে অক্সিজেনের মত।
সুমনের বাবা আবুল মন্ডল ছিলেন বায়স্কোপের কারবারি, অন্যভাবে বললে "বায়োস্কোপ ওয়ালা"।। তবে যারা বায়স্কোপ দেখিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে তাদের পেশাকে কী বলে তা সুমন মনে করতে পারলো না। বাবার এ পেশাটি ছিল দাদার কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া। একজন মানুষ তার পেশার প্রতি কতটুকু নিবেদিত প্রাণ হতে পারে; পূর্ব পূরুষদের এ পেশাটাকে ভালবেসে আগলে রাখতে পারে তা বাবা আবুল মন্ডলকে দেখে বুঝেছিল সুমন।
প্রতিদিন আবুল মন্ডল নিয়ম করে বিভিন্ন হাট বাজার, মেলা, বিয়ে-সাদীর অনুষ্ঠানে বায়স্কোপ নিয়ে হাজির হতেন। এলাকায় কোথায় কী অনুষ্ঠান হবে সব খবর বাবার জানা থাকত। কখনো ফাঁকা দিন থাকলে এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর সামনে গিয়ে বাচ্চাদের বায়স্কোপ দেখাতেন। তবে স্কুলের বাচ্চাদের যে ছবিগুলো দেখাতেন তা শিক্ষনীয় ছিল। সপ্তাহে একদিন সুমনদের স্কুলেও যেতেন তিনি। বাবা একহাত দিয়ে খঞ্জন বাজাতেন, অন্য হাত দিয়ে কাঠের বায়স্কোপটির হেন্ডেল ঘোরাতেন। মুখে গান ধরতেন আর বায়স্কোপের চারটি ছিদ্র দিয়ে দামাল ছেলেরা হুমড়ি খেয়ে মাথা ঢুকিয়ে ছবি দেখত। অবাকের বিষয় বাবা এসব বাচ্চাদের কাছে থেকে কোন পয়সা নিতেন না।
একদিন সুমন প্রশ্ন করেছিল, বাবা তুমি বায়োস্কোপ দেখিয়ে স্কুলের বাচ্চাদের কাছ থেকে টাকা পয়সা নাও না কেন? উত্তরে বাবা আবুল মন্ডল বলেছিলেন, আমিতো বেশি লেখা পড়া জানি না। বলতে পার শুধু বায়স্কোপ দেখানোটা ভালভাবে পারি, অন্য কিছু তেমন পারি না। আমি মনে করি দেশের নাগরিক হিসাবে আমাদের সবার উচিৎ যার যার অবস্থান থেকে সমাজকে, দেশকে কিছু ফিরিয়ে দেওয়া; সমাজ পরিবর্তনে সহযোগী হওয়া। আমি দায়িত্ববোধ থেকে তাই করছি মাত্র। বাবার একটা উপলব্ধি ছিল মানুষ পড়ে/মুখস্ত করে যা শিখে ছবি দেখলে শেখাটা তার আরো সহজে মনে দাগ কাটে।
মা সব সময় বলতেন সংসার আর চলে না। তুমি অন্যকিছু একটা কর। আর এখনকার দিনে মানুষ বায়স্কোপ দেখে নাকি? ছেলেটিও বড় হচ্ছে, আয় রোজগার ভাল না হলে ছেলের লেখাপড়ার খরছ চালাবে কেমনে? বাবার এক কথা উপায় একটা না একটা হবেই। মায়ের পীড়াপীড়িতে নিজের সামান্য জমিতে চাষবাসও করেছেন তবে বায়োস্কোপের নেশাটাই মূল ছিল। সংসারের অভাব অনটনে মা মাঝে মাঝে বাবাকে বকা দিলেও কখনো নেশাটি ছাড়ার জন্য চাপাচাপি করেননি। মা জানতেন বাবার ভাল লাগা মন্দ লাগার বিষয়টি। মানুষ বেঁচে থাকে তার পছন্দের খেয়ালটি নিয়ে; এটাকে বাদ দিয়ে সংসার, জীবন কোনটিই হয় না।
বাবা একদিন প্রশ্ন করেছিলেন বড় হয়ে কী হতে চাও? সুমন বলেছিল বায়স্কোপ ওয়ালা। শুনে বাবার মুখটি গম্ভীর হয়ে গিয়েছিল। মা বিষয়টি খেয়াল করে দৌড়ে এসে বলেছিলেন, আমার ছেলে আধুনিক বায়স্কোপ ওয়ালা হবে। কথাটি যে বাবাকে খুশি করতে বলেছেন তা বয়স কম হলেও বুঝেছিল সুমন। বাবা নিজের পেশা নিয়ে সব সময় অন্তরদ্বন্ধে ভোগতেন। কখনো চাইতেন না ছেলের জীবন তার মতো কষ্টের হোক, অনিশ্চিত হোক। বাবা সব সময় আশঙ্কা করতেন তার মৃত্যুর পর কী বায়স্কোপ কেউ দেখবে না? একটা সময় হয়ত আসবে বায়স্কোপ নামটি কেউ মনে রাখবে না।
সত্যি সত্যি নিজের অস্তিত্বের সাথে তার বায়স্কোপের মৃত্যকে মেনে নিতে পারতেন না আবুল মন্ডল। প্রতিটি মানুষ তার কর্মে বেঁচে থাকতে চায় মৃত্যুর ওপারেও।
দশ বছর হতে চললো বাবা মারা গেছেন, হিসাব করে দেখল সুমন। মনে হচ্ছে এই তো সেদিন বাবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে লন্ডনের পথে রওয়ানা দিয়েছিল সে। লন্ডনে আসার এক বছরের মাথায় বাবা চলে যাবেন তা ভাবতেই পারেনি। সামনে থাকলে বাবার শেষ ইচ্ছাটি জানতে পারতো। খুব ইচ্ছা ছিল বাবা মাকে লন্ডনের রঙিন বায়স্কোপ দেখানোর। তা আর হয়ে উঠেনি। যদিও পরে মা একা এসে ঘুরে গেছেন।
ছেলে স্কোপের দিকে অপলক তাকিয়ে রইল সুমন। ছেলেটি বাবার পাশে নিশ্চিন্তে তখনো ঘুমাচ্ছে। হঠাৎ খেয়াল হল আজ বাসায় ফেরার সময় রাস্তার পাশে ছোট বাচ্চারা স্নো ম্যান বানাচ্ছিল। একটা স্নো ম্যান চারকোনা আকৃতির ছিল। সাথে চারটি বড় বড় চোখ। অনেকটা বাবার কাঠের সবুজ বায়স্কোপের মত দেখতে।
এরিকার কী এমন কোন স্মৃতি আছে? নিজেকে প্রশ্ন করল সুমন। থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে। কিভাবে জানবে সুমন? এরিকাকে তো সে কোনদিন তার অতীত স্মৃতি নিয়ে প্রশ্ন করেনি! এছাড়া হাঙ্গেরিতে শ্বশুরবাড়িতেও সুমন কোনদিন যায়নি। দেশটি সম্বন্ধে তেমন কিছুই জানে না সে। তবে এরিকা মাঝে মাঝে গুগলে সার্চ করে তার শ্বশুরের দেশ সম্বন্ধে অনেক কিছুই জেনেছে। ইদানিং বাংলাটাও একটু একটু পারে।
আচ্ছা ছেলে স্কোপ কোন ভাষায় প্রথমে পাঠ নেবে? বাংলা, হাঙ্গেরিয়ান নাকি ইংরেজিতে? উত্তর খুঁজে পায় না সুমন। আগে তো কখনো এ বিষয়টি মাথায় আসেনি সুমনের! বিশ্বায়নের এ যুগে মানুষে মানুষে দূরত্ব কমলেও ভাষা-সংস্কৃতির নিজস্ব প্রভাব রয়ে গেছে। এগুলো জীবনের সাথে সম্পর্কীত।
সুমন মনে মনে ভাবলো টিভি সিনেমা তো এ যুগের বায়স্কোপ। আর ইউটিউব হলো আধুনিক বায়স্কোপের সর্বশেষ সংস্করণ। তাহলে কী বাবার বায়স্কোপটি হারিয়ে যাবে? না, কখনো না। হারিয়ে যেতে পারে না। চোয়াল শক্ত করে ভাবল সুমন।
সিদ্ধান্ত নিল আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে টাকা জমিয়ে দেশে গিয়ে একটি অর্কাইভ তৈরি করবে। ভবিষ্যতে সম্ভব হলে সরকারি/বেসরকারি সহযোগিতায় একটি জাদুঘর বানানোর চেষ্টা করবে; যেখানে থাকবে বায়োস্কোপ সহ হারিয়ে যাওয়া দেশের সব ঐতিহ্য। এ উদ্যোগের সাথী হবে স্ত্রী এরিকা এবং ছেলে স্কোপ দু'জনেই। বিশ্বাস আছ প্রিয়তমা অমত করবে না।
আরেকটি কথা ছেলে স্কোপ নামটি হলো বায়স্কোপ থেকে আনা অংশ বিশেষ; যাতে বাবা আবুল মন্ডল নাতির নামটির মাধ্যমে সুমনের কাছে বেঁচে থাকেন অন্তত একটি প্রজন্ম হলেও। এরিকার বাবা-মায়ের কী এমন কোন সখ-আহ্লাদ ছিল?
ফটো ক্রেডিট,
গুগল।
উৎসর্গ: গল্পটি আমার জানেমন সামু ব্লগের সুপারস্টার (স্বঘোষিত)!! মন্ডল বাড়ির পাজী পোলা মিস-টার মোঃ নিজাম উদ্দিন মন্ডল ভাইকে উৎসর্গ করলাম।
০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমার প্রিয়, ভাইয়ের প্রথম কমেন্ট দেখে অবাক হয়েছি। পাশাপাশি -খু-উ-ব- খুশি হয়েছি।
০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৩:৪১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বই হোক মানুষের আসল ভালবাসা। বইকে ভালবাসলে জ্ঞানকে পাওয়া যায়, জ্ঞান অর্জিত হলে বিবেক জাগ্রত হয়, বিবেক জাগ্রত হলো চিন্তাশক্তির বিকাশ ঘটে, চিন্তাশক্তির বিকাশ ঘটলে মানুষ যুক্তিবাদী হয়, মানুষ যুক্তবাদী হলে ভালমন্দের বিচার করতে শেখে, ভাল মন্দের বিচার করতে শিখলে মানুষ সহনশীল হয়, মানুষ সহনশীল হলে সমাজটা শান্তিপূর্ণ হয়, সমাজ শান্তিপূর্ণ হলে দেশ ও দশের উন্নয়ন হয়, আর দেশের উন্নতি হলে সমাজের অর্থনৈতিক উন্নতি হয়, আর অর্থনৈতিক উন্নয়নের ফলে দেশের মর্যাদা বিশ্বের দরবারে অনেক উঁচু হয়। আর এসব ম্যাকানিজমের সংমিশ্রণে গড়ে উঠে একজন সত্যিকারের মানুষ, একটি প্রগতিশীল সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা।
২| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর।
০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রিয় সাজ্জাদ ভাই।
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! সুমন ও হাঙ্গেরিয়ান এরিকার সন্তান স্কোপকো সামনে রেখে বায়োস্কোপ ওয়ালা পিতা আবুল মন্ডলের স্মৃতিকে যে ভাবে আধুনিক সুমন বহন করছে, তাকে মর্যাদা না জানিয়ে পারিনা । গল্প বেশ ভালো লাগলো।
অনেক অনেক ভালো লাগা প্রিয় কাওসার ভাইকে ।
০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: পদাতিক ভাই, অল্প কথায় চমৎকারভাবে গল্পের মূল থিমটা তুলে ধরেছেন। এজন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইলো। অনেক ভাল লাগা প্রিয় ভাই। শুভ কামনা রইলো।
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
অচেনা হৃদি বলেছেন: বাপজানের বায়োস্কোপ !
সুমনরা এমন কেন ? দেশে এতো ভালো ভালো পাত্রী থাকতে হাঙ্গেরিয়ান ছাড়া উনাদের চলে না !
এইওয়ে, শুভকামনা রইল সুমনের জন্য ।
০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "দেশে এতো ভালো ভালো পাত্রী থাকতে হাঙ্গেরিয়ান ছাড়া উনাদের চলে না!!".....
একদম হক কথা খইছইন আফা। কিন্তু দেশের "অচনা হৃদয়" চিনতে জানতে যে সময়টুকু প্রয়োজন তা অনেক সুমনের থাকে না। এছাড়া, সময়ের প্রয়োজনে প্রেম ভালবাসা অনেক সময় হয়ে যায়।
আমি চাই লসএঞ্জেলসে বসবাসরত কোন সুপার সুমন দেশের "অচেনা হৃদয়" খুঁজে নিক।
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
লাবণ্য ২ বলেছেন: চমৎকার গল্প।
০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপু। শুভ কামনা আপনার জন্য।
৬| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা বায়স্কোপ!
কি দারুন গায়কী আর বাজনা। হ্যমালিনের বাঁশিওয়ালার মতো বাচ্চারা ছুটতো!!!!!
ভিন্নরকম গল্পে ভাললাগা!
++++
০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগু ভাই, গল্পটি পড়ার জন্য আর কষ্ট করে মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো।
৭| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
অচেনা হৃদি বলেছেন: ডক্টর, লস এঞ্জেলস নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম । সময় থাকলে পড়ে দেখার আমন্ত্রণ !
০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: জি!! আপুমনি এক্কুনি পড়ছি।
৮| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: একটা কঠিন মন্তব্য করবো কাওসার ভাই।
আপনার গল্প গুলো এবং লেখার ভঙ্গি একই রকম হচ্ছে।
ওয়াই??
০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রাজীব ভাই, ঠিক আছে আরো ভীন্নধর্মী গল্প দেব। কথা দিলাম। যাতে প্রিয় মানুষদের কাছ থেকে কঠিন কথা শুনতে না হয়!!
৯| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬
মিথী_মারজান বলেছেন: বাহ্!
আজকের গল্পটা আপনার অন্যগল্পগুলোর থেকে সবচেয়ে ভালো লাগলো।
হারানো ঐতিহ্যগুলো নতুনকরে ফিরে আসুক সুমনদের প্রচেষ্টায়।
সুন্দর গল্প।
০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপা, আপনার মন্তব্যে পড়ে ভাল লাগলো। আপনি একজন গুণী লেখক। আপনাদের যেকোন অনুপ্রেরণা আমার লেখার মান আরো উন্নত করতে সহায়ক হবে। অনেক ভাল লাগা ও শুভ কামনা প্রিয় আপুর জন্য।
১০| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ!!!
সম্পর্ক সেখানকার জটিলতা তুলে এনেছেন।
০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপা, অনেক ভাল লাগা ও ধন্যবাদ। শুভ কামনা আপনার জন্য।
১১| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আজকের গল্পটা অনেক ভালো লাগল! আপনি অনেক ভালো লিখেন! আরও গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।
০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় সম্রাট ভাই, অনেক ভাল লাগলো আপনর কমেন্ট পেয়ে। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
১২| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমার নামে পোস্ট জবাই!
এর পেছনে আবার কোন মতলব নেই তো??
আমি শিওর, আমার নামটা পরে জুড়ে দেয়া হয়েছে!!
ও ডিয়ার
নেভার ফেয়ার
হিরো ইজ হিয়ার
তোমার বাড়ির রঙের মেলায়দেখে ছিলাম বায়োস্কোপ.....
বি. দ্রঃ আমি কখনো বায়োস্কোপ দেখিনি
০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: জানেমন, গল্পটি কী মনযোগ দিয়ে পড়েছেন? পড়লে দেখতে পারবেন আরেক খান নায়ক "আবুল মন্ডল" আছেন। তিনি এ গল্পের অদৃশ্য তবে মূল হিরো। বায়োস্কোপওয়ালা!!
১৩| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: * বায়োস্কোপ ওয়ালার ছেলে লন্ডন কীভাবে যায়?
* এত গরীব ঘরের ছেলেরা সাধারণত উচ্চভিলাসী যেমন বিদেশী মেয়ে বিয়ে করার মত মানসিকতার হয় না।
যাই হোক গল্প তো গল্পই। আমি মনে হয় বেশী সমালোচনা করছি...
০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: না না, আপনি বেশি সমালোচনা করেন নাই। আসলে গল্পে লেখকরা সব কিছু উল্লেখ করে দিলে, খোলাসা করে বলে দিলে পাঠকের গল্পটিকে নিয়ে ভাবনার জায়গাটি সংকোচিত হয়ে যায়। এজন্য লেখার সময় এ দিকটা আমাদের খেয়াল রাখতে হয়।
আপনার প্রশ্নটা যৌক্তিক। তবে, মানুষ তো কতভাবেই বিদেশ যায়। শুধু কী ধনীর দূলালরা ইউরোপ আমেরিকায় যায়? গরীবরাও যায়। এগল্পে বায়োস্কোপওয়ালার ছেলে সুমন দেশের নামকরা কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে স্কলারশিপ নিয়েও লন্ডনে যেতে পারে। কারণ, মেধাবীদের বিদেশে পড়তে যেতে টাকার যোগানটা মূখ্য নয়।
আমি তার এ দিকটা আলোচনায় না এনে পাঠকের ভাবনার উপর ছেড়ে দিয়েছি। আর মূল ফোকাস করেছি গল্পের মূল উপজীব্য "বায়োস্কোপকে"। আশা করি, এবার বুঝতে পেরেছেন।
১৪| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আবেগে ফেলে দিলে বন্ধু!
মেজাজের দিক দিয়ে সুমনের সাথে আমার মিল আছে!
আর বউ??
আমিও এক সাদা চামড়াওয়ালিকে পছন্দ করতুম
হারামিটা আমার সাথে হারামিপনা করলো?
বাঁশ খাওয়া প্রেম
স্কুল লাইফে তোমায় দেখি
কলেজ লাইফে প্রেম,
হাতের মাঝে উল্কি এঁকে
লিখেছি তোমার নেম।
কয়েক বছরের প্রেমের পর
করবো যখন বিয়ে,
তোমায় ছেড়ে ঘর করিবো
অন্য মানুষ নিয়ে।
০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "মেজাজের দিক দিয়ে সুমনের সাথে আমার মিল আছে!
আর বউ??
আমিও এক সাদা চামড়াওয়ালিকে পছন্দ করতুম
হারামিটা আমার সাথে হারামিপনা করলো?".......
রতনে রতন চেনে দুই বন্ধুর তো দেখি হেভি মিল।
১৫| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @পদাতিক চৌধুরি,
ধন্যবাদ।
@অচেনা হৃদি,
আমার মাথায়ও "বাপজানের বায়োস্কোপ" সিনেমাটি এসেছে.
@"বিচার মানি তালগাছ আমার,
সহমত।
আচ্ছা লেখক?
সুমন কীভাবে বিদেশ গেল??
০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আচ্ছা লেখক?
সুমন কীভাবে বিদেশ গেল?? মাথামোটা বন্ধু একখান আমার
আন্নের প্রশ্নের উত্তর অলরেডি দিয়ে দিছি। চোখ থাকলে নিজ দায়িত্বে দেখে নিয়েন।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
স্কুল লাইফে তোমায় দেখি
কলেজ লাইফে প্রেম,
হাতের মাঝে উল্কি এঁকে
লিখেছি তোমার নেম।
কয়েক বছরের প্রেমের পর
করবো যখন বিয়ে,
তোমায় ছেড়ে ঘর করিবো
অন্য মানুষ নিয়ে।
"স্কুল লাইফে পেকে গেছে
মন্ডল বাড়ির পোলা,
তাই না দেখে মেয়ের বাপে
মারে মন্ডলরে দোরা।"
১৬| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @রাজীব নুর,
নুর ভাই আপনার ব্যাবসার খবর কি??
আপনি যেহেতু এক আকাশ আশা নিয়ে মন্তব্য করেছেন! আজ আপনাকে আর হতাশ করবো না! আপনার গোঁজামিল দেয়া পাঁচমিশালী বিদ্যেটা কাওসার ভাইকে শিখিয়ে দিন!!
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আফনে কিতার লাগি ইকানো রাজীব বাইরে টানিয়া আনরা? ইতা বালা নায়। আন্নে, পোলা তো নয় যেন, দুলনারই কবি।
সেফ হওয়া কবি, আর স্যাকা খাওয়া ছড়ার জাদুকরের জন্য এক টন শুভ কামনা।
১৭| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সত্যি ব্যতিক্রমী গল্প, বায়স্কোপ বাংলা সাংস্কৃতির হারিয়ে যাওয়া একটি অং শ। খুবই চমৎকার হয়েছে গল্পটি।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় তারেক ভাই, আপনার কাছ থেকে এমন মন্তব্য শুনে সত্যি খুব খুশি হলাম। অনেক ভাল লাগা ও শুভ কামনা তারেক ভাই।
১৮| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আচ্ছা?
সুমনের মা বাড়ীতে একা একাই থাকে??
কাওসার ভাই?
ব্লগে কয়েকটা নতুন সুন্দর গাধা/মাকাল ফল দেখলাম?
আমি তো আবার সুবোধ ছেলে!!
তাই লজ্জায় তাদের মন্তব্য করতে পারবো না/করবো না!!!
আপনাদের মত ভালো মানুষরা তাদের নিয়ে থাকুক!
কথাকেও এটা বলেছি!!
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আচ্ছা?
সুমনের মা বাড়ীতে একা একাই থাকে?? এমন কত মা দেশে একা একা থাকেন, খবর রাখেন? আমার এক চাচা চার বছর আগে মারা যান। তাদের চার মেয়ে এক ছেলে। চারটি মেয়ে ইংল্যান্ডে থাকে, একমাত্র ছেলেও লন্ডন প্রবাসী। বাবা মা দেশেই থাকতেন। প্রতি দুই বছর পরপর ইউকেতে বেড়াতে যেতেন। চাচা মারা যাওয়ার পর তাদের সন্তানরা চাচিকে ইংল্যান্ডে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন কিন্তু উনি যান নাই। তবে উনার যত্নের কোন অভাব হয়নি। সব সময় বাপের বাড়ি ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন উনাকে সঙ্গ দিয়েছেন। কখনো একা ফিল করেন নাই। গত বছর জুলাইতে উনি মারা যান। এ সময় সব ছেলে মেয়ে উপস্থিত ছিলেন।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:২১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: কাওসার ভাই?
ব্লগে কয়েকটা নতুন সুন্দর গাধা/মাকাল ফল দেখলাম?
আমি তো আবার সুবোধ ছেলে!!
তাই লজ্জায় তাদের মন্তব্য করতে পারবো না/করবো না!!!
আপনাদের মত ভালো মানুষরা তাদের নিয়ে থাকুক!
কথাকেও এটা বলেছি!!
আন্নে আমারে এ বিষয়টি মনে করিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এই ভাল মানুষটা উনাদের খদমতে অলরেডি শামমিল । আন্নে কইলাম ভুলেও এদিকে আইয়েন না।
১৯| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৭
শিখা রহমান বলেছেন: কাওসার গল্পটা ভালো লেগেছে। শুভকামনা। আরো গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় আপুর কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে ভাল লাগছে। শুভ কামনা রইলো, আপু।
২০| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:১২
শামচুল হক বলেছেন: চমৎকার গল্প, খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, শামচুল ভাই।
২১| ০৭ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: রাজীব ভাই, ঠিক আছে আরো ভীন্নধর্মী গল্প দেব। কথা দিলাম। যাতে প্রিয় মানুষদের কাছ থেকে কঠিন কথা শুনতে না হয়!!
ভালোবাসা নিরন্তর।
০৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ০৭ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এই গল্পটা বাস্তবিকই আমার অনেক ভাললেগেছে।
+++
০৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় মাইদুল ভাই। শুভ কামনা আপনার জন্য।
২৩| ০৭ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯
কাইকর বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
০৭ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:১০
সোহানী বলেছেন: গল্পে অবশ্যই ভালোলাগা তবে আপনার আর নিজাম উদ্দিন আওলিয়ার মন্তব্য চালাচালিই সুপার। আওলিয়া কেন বললাম বুঝেছেন নিশ্চয়।
আমি এমন অনেক সম্পর্ক দেখেছি, এমন অনেক কষ্টই এখানে দেখি। তারপরও বলবো সুমনরা এমন সম্পর্কে জড়িয়ে বোকামীই করে। নিজের কালচার, শিকড় থেকে সরে যাওয়াটা আমার কাছে অল্পদিনের মোহ মনে হয়। আমার পরিবার বা বন্ধু বান্ধবদের এমন সম্পর্ক কিন্তু বেশী দিন টিকেনি।.................
০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপু, একটু আগেই আপনাকে লগইন দেখলাম। এই নটিফিকেশনটি পাওয়ার পর কেন যে মনে হয়েছে কমেন্টটি আমার সোহানী আপুর হবে!! আর ক্লীক করে ঠিকই সত্যতা পেলাম। এতো ব্যস্ততার মাঝেও সময় করে, আগের লেখাগুলো খোঁজে খোঁজে মন্তব্য করেন। এটা আমার জন্য কতটুকু অনুপ্রেরণার তা বুঝাতে পারবো না, আপা। শুধু এটুকুই বলবো, কৃতজ্ঞ, অনেক বেশি কৃতজ্ঞতা।
--------------------------------------------
"আমি এমন অনেক সম্পর্ক দেখেছি, এমন অনেক কষ্টই এখানে দেখি। তারপরও বলবো সুমনরা এমন সম্পর্কে জড়িয়ে বোকামীই করে। নিজের কালচার, শিকড় থেকে সরে যাওয়াটা আমার কাছে অল্পদিনের মোহ মনে হয়। আমার পরিবার বা বন্ধু বান্ধবদের এমন সম্পর্ক কিন্তু বেশী দিন টিকেনি।"......... আপা এই সম্পর্কগুলো আবেগী হয়। এজন্য আবেগ কেটে গেলে অনেক সময় সংসার ঠিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ- সংসার লাইফে ধর্ম, বর্ণ, জাতীয়তা ও কালচার একটি বিরাট ফ্যাক্টর। এগুলো ব্যক্তিগত ভাল লাগা ও পারিবারিক সম্পর্কগগুলোকে জোরালো করে।
২৫| ০৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:০১
সুমন কর বলেছেন: সাবলীল লেখা। বর্ণনার কারণে গল্প ভালো লাগল।
০৮ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই।
২৬| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: বাহ! কি চমৎকার লিখেছেন ভাইয়া। অনেক ভালো লাগল পড়ে।
আমার খুব বায়স্কোপ দেখার শখ ছিল। কিন্তু কই পাই সেটা লেখার মধ্যে যে গান টি সেটি একটি পছন্দের গান আমার।
@নিজাম ভাই "আপনাদের মত ভালো মানুষরা তাদের নিয়ে থাকুক!
কথাকেও এটা বলেছি" কাওসার ভাই, কেউ একজন মনে হয় তার প্রশংসা শুনতে চাচ্ছে
০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমার খুব বায়স্কোপ দেখার শখ ছিল। কিন্তু কই পাই সেটা লেখার মধ্যে যে গান টি সেটি একটি পছন্দের গান আমার।....... আসলেই এ প্রজন্মের কাছে বায়োস্কোপ খুব অচেনা। শুধু নামটি জানা, ব্যস।
@নিজাম ভাই "আপনাদের মত ভালো মানুষরা তাদের নিয়ে থাকুক!
কথাকেও এটা বলেছি" কাওসার ভাই, কেউ একজন মনে হয় তার প্রশংসা শুনতে চাচ্ছে
.......... পাছে লোকে কিছু বলে
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজ আমি প্রথম হবো।