১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫

অল্পভাষী বলেছেন: জামাত শিবিরের কোন সমর্থক কখনো ১৯৭১ সালে যুদ্ধ হয়েছিল সেটা স্বীকার করবে না, এটা খুবই স্বাভাবিক কথা। কারণ, ওটা তাদের একটা চরম পরাজয়ের ইতিহাস। মীরজাফর ১০০০টা থাকে না, তারা সবসময় সংখ্যায় কম থাকে। আরে, ৬৪ জেলাতেই যদি রাজাকারের প্রাধান্য থাকতো, তাইলে তো মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ জয়লাভ করত না। বাংলাদেশ নামে কোন রাষ্ট্রই হত না, এটা পাকিস্তানই থেকে যেত। আর আপনি কোন জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন করছেন??? পারলে এই প্রশ্নটা আপনাদের পাকিস্তানী জাতির কাছে করেন। আশা করি সদুত্তর পাবেন।

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: আরে, ৬৪ জেলাতেই যদি রাজাকারের প্রাধান্য থাকতো, তাইলে তো মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ জয়লাভ করত না। বাংলাদেশ নামে কোন রাষ্ট্রই হত না, এটা পাকিস্তানই থেকে যেত। আর আপনি কোন জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন করছেন??? পারলে এই প্রশ্নটা আপনাদের পাকিস্তানী জাতির কাছে করেন। আশা করি সদুত্তর পাবেন।


লেখক আসলেই আপনি একটা বলদ

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

লেখোয়াড় বলেছেন:
না যুদ্ধ হয় নাই, তবু জামাতীদের বিচার হবে।

আপনার কি?

আপনি বাংলাদেশের কলঙ্ক।
অপদার্থ।

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: "আপনি বাংলাদেশের কলঙ্ক।" বিধবা পল্লীতে যান তাদের থেকে শুনুন কিভাবে কামরুজ্মান আর তার রাজাকার বাহিনী পুরা গ্রাম কে বিধবা পল্লী বানিয়েছে

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: লেদাই তে আইসা গেসে, , কুলাঙ্গার কোথাকার । আপনিও মুসলমান আমিও , এ জন্য রাজাকারদের দল করতে হবে নাকি , , এক মাত্র স্বাধীনতা বিরোধী না হলে জামাত সাপোর্ট করার কোন কারন নাই।

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১০

রিফাত হোসেন বলেছেন: আরিফ সাহেব, আপনি কি বাচ্চা?

জা.ইসলাম যে পাকিস্তান পক্ষ টানে জানেন না? নেতাই তো আবাল(আল্লাহ মাফ করুক) যে ইসলাম এর কথা বলে যুদ্ধবন্দীদের উপর জুলুম এ পক্ষ দেয়, প্রকাশ্যে উগ্রতা প্রদাশর্ন করে, সে তো জালিম।
আপনার এইনেতাকে জানিনা, তবে আমার বাবার কাছে আপনাদের মরহুম নেতাদের কিছু কু কীর্তি জানি। বাবা মিথ্যা বলবে না কারন সে ততকালীন খবরা খবর রাখত বন্দী হবার পর ও।
আপনার তো জন্ম ২ দিন হল। উনি তখন পাকিস্তান বাহিনীতেই ছিলেন।

যার সঠিক ইতিহাস জানেন না, তা নিয়ে কথা বলা উচিত না।

মুস্লিম নাকি কেউ যৌনাঙ্গ চেক করতে আসে না, এরমকি পাকিরা ছিল। আমি জানি নব্য রাজাকার হিসেবে পরিচিত পাবেন। যদিও আপনি রাজাকার নন। সময় আছে বুঝার চেষ্টা করেন। এই জন্য আওয়া বিম্পি ভাল বলছি না। সবাই ই আমানত এর খেয়ানত করে।


আলু শহীদ হইছে। আপনার বোনরে রেপ করলে সবার সামনে! কেমন লাগবে! যুদ্ধবন্দীনি হিসেবে....
যেখানে মূল নেতারাই আল বদর আল শামস রাজাকার বানাইসে, তাদের অনুসারীরা কি রকম জুলুম করবে বুঝাই যায়।

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: আর মি. আবালের অনুসারী।।। মানে নিজামী এর অনুসারী আপনি।। কি জানে জ ই ইসলাম কবে কখন সংঘটিত হয়ে পার্টি হিসেবে! আর তাদের একটিভিটি...নিয়ে ধারনা আছে?

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি বুঝি না প্রতিবছর কোরবানীর ঈদে এত এত ছাগল বিক্রি হয়, তাও কিভাবে এই সব ছাগল বাইচা যায়! কি আজব!

আমি অবিলম্বে জেলখানায় তোমারে পাঠানোর দাবি জানাই। ওয়েট..... বন্দি হিসাবে না, সেবাদাস হিসাবে।

আমি নিশ্চিত তোমার মত একটা বেজন্মা ছাগল পাইলে ফাঁসির আদেশ পাওয়া সকল জারজ রাজাকাররা শেষ ইচ্ছা হিসাবে তোমার পটু মারতে চাইত। তখন বুঝতি যুদ্ধ কই হইতাছে।

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


কাউসার আরিফের সংক্ষিপ্ত প্র্রোফাইলঃ

১) দিবাস্বপ্ন দেখা মানুষ। আকাশকুসুম কল্পনা করি সারাদিন। ২) লিখতে ভালোবাসি। গল্প প্যারোডি বাস্তবতা সবকিছু। ৩) ক্রিকেট পাগল। ক্রিকেট খেলার সময় আর ক্রিকেট দেখার সময় দুনিয়াদারী ভুলে যাই! ৪) নিশাচর। রাত জাগাটা আমার কাছে নেশার মত। ৫) আমি ভয়াবহ অলস। মানুষ ভাবে- "কাল থেকে পড়া শুরু করবো।" আর আমি ভাবি- "সামনের মাস থেকে পড়া শুরু করবো!" ৬) মানুষের সাথে সহজে মিশতে পারি ।যদি তার মনটা সুন্দর হয়। ৭) নিরব এবং অল্প কথা বলতে পছন্দ করি। ৮) নিজেকে নিজের মত করে সাজাতে চাই। ৯) মানুষের কাজকর্ম দেখতে ভালো লাগে। রাস্তার পাশে দাড়িয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা আমি মানুষ দেখি। ১০) ফেসবুক জীবন আর বাস্তব জীবনটাকে আলাদা করি না। দুটোকেই এক ভাবি। দুটো জীবনই তো আমার। আলাদা করবো কেন?


তোমার কাছ থেকে এই প্রশ্ন আসাটাই স্বাভাবিক।





তোমার জন্য......

১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৭

আহমেদ নিশো বলেছেন:

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১২

নতুন বলেছেন: সুস্হ আছেন তো ভাই?

যারা ৭১ এ জামাতের নেতাদের ভুমিকা কি ছিলো তা নিয়া সন্দেহ করে তাদের অন্ধ বলদ বলতে খারাপ লাগেনা...

যদি আপনার মনেই হয়যে আপনার গুরুরা সবাই নিদোষ ছিলো...

তাদের ৭১এর ভুমিকা কি ছিলো সেইটা নিয়া একটু গবেষনা করেন না...

কয়েকদিন আগে আমার এক বড়ভাই যিনি জামাত নেতাদের বিচারে খুবই কস্ট পাইতেছিলেন তার কথায় বুঝলাম যে..

৭১ এ মুজাহিদ ১৮-২০ বছরের বয়সের ছাত্র ছিলেন...তাই তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের মতন অবস্হায় তিনি ছিলেন না...

যদি গুগুলে মুজাহিদের জীবনী খুজে দেখলেও তার এই ধারনা পাল্টাইতো... কিন্তু তিনি তা না করে তাদের গুরু কি বলেছেন তাই বিশ্বাস কইরা বইসা আছে...

আপনিও একটু খুজে দেখেন... হয়তো ভুল ভেঙ্গে.. ৭১এ লাখো মানুষ কস্টের কান্না আপনার কানে যাবে...

দোয়া করি মানুষ হইতে পারবেন জীবনে...

১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৩

প্রজন্ম পশ্চিমাঞ্চল বলেছেন: চলে আইছে ছাগুর বাচ্চা। এই টারে এবার ফাঁসিতে ঝুলানো দরকার।
যদি বাংলাদেশ মানতে পারিস তো থাক নাতো পাকিস্থানে চলে যা। এত পেচানোর কি আছে।

১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪৩

নিয়েল হিমু বলেছেন: এই অবস্তা চলছে ছি ছি । @ কলাবাগান১ শিবিরের পোলাপান এখন সহ ব্লগার ?

১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

কাউসার আরিফ বলেছেন: একাত্তর-পরবর্তী সময়ে জামায়াতের রাজনীতি করলেও পরে তিনি স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যোগ দেন এবং এক পর্যায়ে আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হন। দুই বছর আগে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।

একাত্তরে একটি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে ২০০৯ সালের ৩ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মোবারকের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়।

তখন হাই কোর্ট থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নেন তিনি। পরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

এরপর তার মামলা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

১৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

কাউসার আরিফ বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীর বিচার নিয়ে দেশ তোলপাড়, আমি চাই সকল যুদ্ধাপরাধীর ফাসিঁ... কারন তারা পুরো জাতীর সাথে বিরোধীতা করেছে তাদের জন্যই আমাদের মুক্তিযুদ্ধে এত এত মানুষ শহীদ হয়েছে
গন জাগরন দেখে সত্যি খুব ভালো লাগছে, ঘুনে ধরা জাতী আজ জেগে উঠেছে। তাদের ঘুম ভেঙ্গেছে কিন্তু একটা বিষয় কষ্ট দিচ্ছে রাজনৈতীক কারনে যেমন বিএনপি জামায়াত/শিবির নেতাদের ফাসিঁ চায় না, বিচার বাতিল করতে চায় আবার আওয়ামীলীগে যে সব রাজাকার/যুদ্ধপরাধী আছে তারা পার পেয়ে যাচ্ছে।
যেমন: # স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর। ১৯৭১ সালে যুদ্ধের ৯ মাস ময়মনসিংহে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (জেনারেল) ছিলেন। পাকিস্তান রক্ষার জন্য রাজাকার বাহিনী নিয়োগ কর্তা ছিলেন।
# খন্দকার মোশাররফ হোসেন। লেবার মিনিষ্টার, হাসিনার বিয়াই । ৭১ সালে তার বাড়িতেই পাকবাহিনীর ক্যাম্প ছিলো। মোশারফের বাবা ছিলেন ফরিদপুরের শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান।
# এইচ এন আশিকুর রহমান। আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ। বর্তমানে রংপুর-৫ আসনের এমপিএবং অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধকালে আশিকুর টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসাবে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় রাজাকার বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা।
# সাজেদা চৌধুরী। সংসদ উপনেতা। শেখ হাসিনার ফুফু। পাকিস্তানের গেজেট করা রাজাকার। ৭/৮/১৯৭১ তারিখের পাকিস্তান সরকারের গেজেটবদ্ধ।
# এ ছাড়া ১৯৯৬ এর কেবিনেটে জামালপুরের নুরু রাজাকারকে ­ধর্মপ্রতিমন্ত্রী বানিয়েছে আওয়ামীলীগ এ রকম আরো অনেকে আছে...

তারা কেন পাড় পাবে, আওয়ামীলীগের চামচা'রা নিজের বিবেক'কে প্রশ্ন করুন আপনাদের দলে কি কোন যুদ্ধাপরাধী নেই??? তাদের নিয়ে কেন কথা হবে না। এখানে রাজনৈতীক দিক টেনে আনবেন না... লক্ষ একটাই সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার। বিএনপি/আওয়ামীলীগ/জামাত বুঝি না। আশা করি যারা যুদ্ধপরাধীর মামলায় বাদ পরেছে তাদের নিয়েও জনগন প্রতিবাদ করবে, আর গন-জাগরনে একদল নাস্তিক এসে বলবে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতী বন্ধহোক সেটাও মানতে পারছি না, মনে রাখতে হবে যুদ্ধাপরাধীর বিচার এটাই মূখ্য বিষয় এটা থেকে ঘটনা যেন অন্যদিকে মোড না নেয় যেন আমাদের নোংরা পলিটিকসের কোন আশ্রয় না মেলে....

১৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

কাউসার আরিফ বলেছেন: সর্বপ্রথম আওয়ামীলীগে লুকিয়ে থাকা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীসহ ৩ দফা দাবী জানিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। গত সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও বর্তমান জাতীয় সংকট উত্তরণ' শীর্ষক আলোচনা সভায় সরকারের নিকট এ দাবী জানানো হয়। সভায় কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমরা আর স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষের কথা শুনতে চাই না। স্বাধীনতার পর আমার জানা নেই, কোন দেশে স্বাধীনতার পক্ষ বিপক্ষ আছে। স্বাধীন দেশে সকলেই স্বাধীনতার পক্ষে। বাংলাদেশেও আগামী দিনে সবাই স্বাধীনতার পক্ষে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, দেশের গ্রামে গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের সময় যেমন উজ্জীবিত করেছিলাম তেমনিভাবে উজ্জীবিত করে মানুষকে দেশের জন্য কাজ করার আহবান জানাতে হবে।
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরোত্তম বলেন, বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই, গ্যাস নেই বলেই যতটা সহজে ক্ষমতার আসন পাওয়া যায়। তারচেয়ে সহজে ক্ষমতার স্বাদ অর্জন করা যায় স্বাধীনতার পক্ষ বিপক্ষ দলে বিভক্ত করে। এই কথা বলে স্বাধীনতার ৩৯ বছর পরেও ক্ষমতার হালুয়া রুটি পাওয়া যায়, খাওয়া যায়, নেয়া যায়। এর অবসান ঘটাতেই যুদ্ধাপরাধের বিচার করতে হবে।
সভায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহবুবুল আলম বলেন, স্বচ্ছ অনুসন্ধানের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। যাতে এ বিচার পৃথিবীর সব জায়গায় স্বীকৃত হয়। বিচার তাদের বিরুদ্ধেই হবে, যারা হত্যা লুট, নারী নির্যাতন ও অগ্নিসংযোগে নিয়োজিত ছিল। আর এ বিচারের সংজ্ঞা হবে মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার।
বিকল্প ধারার মহাসচিব মেজর (অব আবদুল মান্নান বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে মনে হয় না কারো দ্বিমত আছে। কিন্তু বিচার হতে হবে সত্যিকারের অপরাধীদের।
সভা শেষে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ক্ষেত্রে সরকাররের কাছে ৩টি সুপারিশ করা হয়। এর মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে, সর্বপ্রথম আওয়ামীলীগে লুকিয়ে থাকা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে। এরপর জামায়াতসহ অন্যান্য দলের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করলে বিরোধী দল দমনের অভিযোগ উঠতো না। দ্বিতীয় দাবী হচ্ছে, অবিলম্বে আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের তদন্ত সংস্থা ও আইনজীবী প্যানেলে অভিজ্ঞ ও যোগ্য লোকদের বসাতে হবে। তৃতীয় দাবী হচ্ছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার পরিচালনা রনাঙ্গণের একজন লড়াকু মুক্তিযোদ্ধার মাধ্যমে করতে হবে। যা বর্তমানে অনুপস্থিত।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, কৃষক জনতা লীগের সাধারন সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার বীর প্রতীক, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম মাষ্টার, এডভোকেট মনমোহন দেবনাথ প্রমুখ।

১৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩০

কাউসার আরিফ বলেছেন: গে ইতিহাস জেনে আস ভাইয়েরা,তার পরে কথা বল আমার সাথে

১৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩১

কলাবাগান১ বলেছেন: @ কলাবাগান১ শিবিরের পোলাপান এখন সহ ব্লগার ????????? বুঝলাম না

১৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬

কাউসার আরিফ বলেছেন: পাগলেরা কি সব বুঝবে??

২০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

ইসটুপিড বলেছেন: খ্যাক, খ্যাক, ৭১ শব্দটা কানে ঢুকলেই হোগার জ্বলন আর আটকাইতে পারস না, তাই না?