নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\" অামার বেচে থাকার নামই ভাল থাকা, এই বেচে থাকার ভেতর অার সব ভাল থাকা গুলি খুজতে গেলেই অামি মারা যাই, অাশ্চর্য্যজনক ভাবে প্রতিটি পদেই মারা যাই, অথচ; এইসব মরন অামার খুব বেশী অপ্রিয়। বেচে অাছি, এইতো বেশ ভাল অাছি................. অামাকে এইটুকু ভাল নিয়ে

তিমিরবিদারী-

তিমিরবিদারী- › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটু হাসা দরকার............... ভীষন দরকার........!!!! (সংগৃহীত)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪২

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাসায় বড় বড় কবিদের আড্ডা হচ্ছে.......
.
বল্টু সেখানে সবার জন্যে চা বানিয়ে নিয়ে গেছে।
বল্টুর বানানো চা খেয়ে প্রথমে "কবিগুরু" বললেন, . 'আমারো পরাণো যাহা চায়, তার কিছু নাই, কিছুই নাহি এই চায়ে গো......
.
এটা শুনে বিদ্রোহী কবি নজরুল লাফ দিয়ে উঠে বললেন, "আমি বিদ্রোহী রণক্লান্ত, আমি সেইদিন হব শান্ত! যদি ভালো করে কেউ চা বানিয়ে আনতো!"
.
নজরুলের কথা শুনে.. উদাস মুখে জীবনানন্দ দাস বললেন, 'আর আসিবনা ফিরে,রবি ঠাকুরের নীড়ে, গরম চায়ে মুখ দিয়ে ঠোঁট গিয়েছে পুড়ে...
.
খানিক পরেই কবি সুকান্ত বললেন, 'কবিতা তোমাকে দিলাম বিদায়,এক কাপ চা যেনো ঝলসানো ছাই!
হেলাল হাফিজ তখন গুমরে বললেন, 'নষ্ট পাতির সস্তা চায়ে মুখ হয়েছে তিতা! কষ্ট চেপে নষ্ট চায়ে, মুখ দিয়েছি কিতা?
.
রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ নরম কন্ঠে বললেন, 'ভালো আছি,ভালো থেকো! চায়েতে চিনি বেশি মেখো! দিও তোমার......
.
তাকে থামিয়ে দিয়ে..... __ . কবি নির্মলেন্দু গুণ বললেন, 'আমি হয়তো মানুষ না, মানুষগুলো অন্যরকম! মানুষ হলে এমন চায়ে চুমুক দিতাম না!
.
পরিশেষে রবীন্দ্রনাথ অসহায় চোখে বল্টুর পানে তাকিয়ে বললেন.. "ওরে অধম, ওরে কাচা! ভালো করে চা বানিয়ে, আমাকে তুই বাচা!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.