নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেরা-অফেরা

কীর্ত্তিনাশা

একিদন- একরাত করেছি প্রেমের সাথে খেলা একরাত-একিদন করেছি মৃত্যুরে অবহেলা একিদন- একরাত;তারপর প্রেম গেছে চলে সবাই চলে যায়-সকলের যেতে হয় বলে

কীর্ত্তিনাশা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একা একা পথচলা

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

১।

রক্তে আমার আগুন জ্বলে

দাউ দাউ সব পুড়ে খাক

তাই নগ্ন হয়ে আছি দাবানলে

ভীষণ জোরে লাথি মেরে ভাংব নাপাক!

২।

অনেক চুমু বাকি পড়ে গেছে

তাই ছুটে যাচ্ছি প্রিয়তমা তোমার কাছে ।

শাটল আন্তঃনগর বাস ভ্যান পেরিয়ে

যেতে হবে দূর বহুদূর

মিঠে রোদ পাবে কিছু উষ্ণতা আরও

স্বপ্নের ধার দেনা চুকিয়ে বুকিয়ে

কবিতা বোনার উত্‍সবে শির্ণি দেব চাঁদ

প্রেম হে ! ভালবাসা আর কত ঋণি হবে !

৩।

জোছনায় ভেজার বাস কোন পথে যায়

অবিরাম

আমি আজ সেইপথে যাব ।

কোন পথে পরীকে পাব

পরী কী নদী !পরী কী চাঁদ !



পরী আজ নদী,হেমন্ত চাঁদ যেন

কোন নদী খুব বেশি নদী হয়ে যায়

কোন চাঁদ খুব বেশি চাঁদ হয়ে যায়

পরী আজ কোন কথা কয়?

পরী কী মরা গাং !ইটের ভাটা



পরী পরী তুই আজ কৈ ?

তুই আজ জোছনার নদী - জোছনার খই ।

৪।

পরী পরী

১৩.১১.১২

খুব বেশি ভালবাসি বলে

দূরে সরে আছি

অসময়ে মড়ার মত ঘুমিয়ে যাই

ঘুমানোর সময় জেগে থাকি

সরিসৃপের মত হামাগুড়ি দিয়ে হাঁটি

দুঃখকে বুকে ধরি সুখের সময়

ভালবাসি ভালবাসি

ভালবাসা কদ্দুর তুই!

পরী পরী কদ্দুর তুই

খুব বেশি ভালবাসি বলে

আজ কেবলি দুঃখের মাঝে শুই

আজ কেবলি সুখের মাঝে শুই!

৫।

পরীর কাছে যাচ্ছি



জ্যামে আটকে আছি এক যুগ প্রায়

একাজ সেকাজ

জীবনের আনাচে কানাচে খুঁজেছি ঘুরেছি

যাব যাব করে যাওয়া হয়নি পাওয়া হয়নি স্বপ্নতরী !

সেইযে শোনা গেছিল ছেলেটা রাজপুত্তুর একখান

সেইযে জ্যামে আটকে গেলাম

নিরব নিথর

তারপর পরী থেকে তরী

পরী ও তরী

চুরি হয়ে যাওয়া স্বপ্নগুলোর খোঁজে

আজ পরীর কাছে যাচ্ছি !

৬।

ভুল ভেবেছিলেম ।



ভেবেছিলেম মেঘ করবে

খুব বিষ্টিতে ভিজব দুজন

খিস্তি হবে পাতা ঝরবে !

ভেবেছিলেম শুদ্ধ হব

অমল জোছনায় নাইব দুজন ভাসব দুজন

হাসব দুজন কীর্ত্তিনাশায় চাঁদের কোলে ।

এখন কবি নীরব শুধু

কোন বনে চাঁদ কোনখানেতে শুদ্ধ প্রেমিক

নষ্টনীড়ে ভাবছি কেবল !

৭।

আমি আজ পূজো দেব!

কৃষ্ণচূড়া ফুটে গেছে

প্রেমে লালে বৈশাখীদিন

আর মুখ ফিরিয়ে থাকব না

অভিমান আর নয় প্রিয়

এবার শুধুই জোছনাস্নান

পিপাসার্ত দোয়েলের মুখে একফোঁটা শিশির

আহ্ মরা চাঁদ বুড়ো চাঁদ

একফালি চাঁদ নিয়ে কবি হব খুব

আজ তুই পূজো নে হে কেষ্টচূড়া!

৮।

ফাঁকি দিয়ে চলে গেছে চাঁদ

মেঘের আড়ালে অসুস্থ সময়

চলে যেতে যেতে সবারই যেতে হয় বুঝি

তাই চলে গেছে সে বালিকা চাঁদ

তবে আমি কেন পড়ে আছি বিস্তর

থেমে আছি পানাময় নদী

কেন আমি আজও হয়ে আছি সুনীলের অনিমেষ

ফাগুন কুড়িয়ে ছুটে চলা এই যে বোশেখ

আমি ভাবি এই কী মানুষ জন্ম!



বিমূর্ত বিষণ্নতা 9.4.12

৯।

আজন্ম একা একা পাপ আমার



আমার যমজ কোনও ভাই-বোন নেই

কোনও সহোদরও নেই

জন্মের সময় একাই কেঁদেছিলাম খুব-

সেই থেকে আমি একা।

বাবা-মা’র অলক্ষ্যে নিরবে-নিভৃতে

কখন বেড়ে উঠেছি একা একা

কেউ করেনি খেয়াল;চাকরি-ঝগড়া নিয়ে

কেটে গেছে দুজনার ব্যস্ত সময়

একা একাই ভালবেসে ফেলেছি আমার

সবটুকু পাপ!



বিড়িতে দিয়েছি টান-সঙ্গী করব বলে

উড়িয়েছি সিগ্রেট ছাই

তিতকুটে স্বাদে মুখের ভূগোল চলে গেছে

কুড়ি কুড়ি বছরের পাড়

এক দলা থুথু ফেলে

মুখ ভরে দিয়েছি গাল-শালা!

সেই থেকে একা থাকতে থাকতে

কীভাবে যেন এই একা থাকাটাকেই

ভালবেসে ফেললাম খুব।



অতঃপর তোমার লালপেড়ে শাড়িতে সিদ্ধার্থ আমি

গোপনে গোপনে চুরি করেছি তোমার

আজন্ম পাপ!

ভেবেছি ঘুচবে একাকীত্ব-নরম একাকী দুপুর

বিদায় জানাব সব ক’টা বিষাদের আয়োজন-

দুপুরের কান্না।

কতবার চেয়েছিগো- করেছি মিনতি করজোরে

নারীর বেদীমূলে

অথচ স্বপ্ন ভাঙ্গার গান-আমার গোপন নকশী কাঁথায়

দু’ফোঁটা বিষাদের জল

একদিন কবি হতে হতে হঠাৎ

বলে ফেলেছি-

আরে ধুর… এই কী মানুষ জন্ম!



আজ এই শেষ যাত্রায় এসেছ নারী

এই অবেলায় শেষ কক্ষে তোমার

নোনাজলে স্নান করেও

আমি কী দারুণ একা!



Heart Pole

08 Jan 2012

১০।

পরী ও অদ্ভুত আলো



১।স্বপ্নছোঁয়া



পরী, পঁচিশ মার্চ তোমাকে দেখতে যাব

ঠিক দুই বছর তিন দিন পর!

তোমাকে কি করে বলি পরী

এতটা দিন কী করে কেটেছে আমার!

অথচ এ কোনও স্বপ্ন নয়

নয় কোনও পতিতার প্রেম

লজ্জার সবটুকু মাথা খেয়ে

আমি ঠিকই দাঁড়িয়ে থাকব অনেক লোকের ভীড়ে

কলেজ গেটে।

তুমি প্রসন্নমুখে পরীক্ষার হল থেকে

রেলিঙে এসে দাঁড়াবে- পরীক্ষা শেষ।

অতীতের দরজা ভেঙে বেরিয়ে আসবে

ছোট্ট একটা নিঃশ্বাস

তাকাবে চারপাশে

পরিচিত মুখ নয় একটাও

মাথায় সূক্ষ্ম চিন্তার রেখা

বেহায়া বাতাস তোমার চুলে হাত বুলাবে বারবার

হয়তো তাকাবে ভুলে আকাশের নিস্তব্ধ চূড়ায়।

আমি দেখব-দূর থেকে দেখব

এতদিনে দেখতে হয়েছ কেমন

কেমনই বা বাজে এই নকশী কাঁথা সুর!

তোমার দুচোখে কী এখনও আকাশ পাখা ঝাপটায় পরী?

আমি আকাশকে চুপিচুপি বলব-একটু সরোতো ভাই

দেখছ না রাজার লোকেরা আমাকে পরীর কাছে নিয়ে যাচ্ছে!

স্বপ্নের ডাক নাইবা শুনলে নারী

অন্ধের মত একবার ছুঁয়ে দাও

আমার শরীর

দেখি-স্বপ্নের পাখিরা উড়াল দেয় কিনা!



২।প্রিয়মুখ



পরী,এপথ দিয়ে যাবার সময়

রাজার লোকেরা কি বলে যায়নি আমার কথা?

বসন্তবাতাস তোমার কানে কানে চুপিচুপি বলেনি কি

এ আমার নিঃশ্বাসের শব্দ!

আকাশ কি তোমার চোখ ছুঁয়ে বলেনি

কী অদ্ভুত সুন্দর!

এই এখন ঠিক তোমার কানের পাশে

কে যেন ফিসফিস করে বলছে না

এ্যাই মেয়ে,আমার দুহাতে তুমি লোহার শিকল পরিয়ে দাও

এ অবাধ্য দুহাত শুধু তোমাকে ছুঁতে চায়।



ভীষণ চমকে উঠবে তুমি

….. আহ্ এই প্রিয়মুখ কতদিন দেখিনি আমি!

তাকাবে পরিচিত চারপাশে

….. ওদিকে নয়,এই বুকে চোখ রাখো পরী

কেও নেই,অথচ কী আশ্চর্য

….. নোড়ো না নোড়ো না পরী

তোমার চারপাশে জমা হয় কিছু উচ্ছল তরুনী

….. তোমার ঠোঁট কি আলতো ভাবে ছুঁয়ে দেব পরী?



মনে মনে বলা আমার কয়েকটি শব্দ

দিগন্ত ছুঁয়ে যায়

তুমি বাড়ি যেতে ব্যস্ত।

আজকের আবহাওয়াটা খুব একটা ভাল নয়

কেমন চিকন গরম

তোমার মুখে ঘামের শিশির বিন্দু

তুমি কী কষ্ট পাচ্ছ পরী?

তুমি আমার ছায়ায় দাঁড়াও

আর বলি শোন, আমি স্বর্গে যেতে চাই।



৩। অদ্ভুত আলো



তুমি চলে যাচ্ছ পরী।

ওই প্রিয়মুখ আর কবে দেখা হবে?

নাকি …..



জানি চলে যেতে যেতে ফিরে তাকাতে নেই।

তবু এতদিন পর

নির্জন বাগান ছেড়ে ভেজা পায়ে

উঠে আসে পরী

আমার বুকের ভেতর

কী আলো!কী অদ্ভুত আলো!!

১১।

"নদী হও,নদী হব"



প্রিয় পরী, যদি মনে পড়ে

ফাগুনের রঙয়ে আঁকা মন

তোমার দু’হাতে তুলে নিও দূরাকাশ নীল

পথের ক্লান্তি ভোলা সাগরের ঢেউ

দুটি চোখ স্বপ্নীল-সোনাঝরা রোদ্দুর

যদি পড়ে ছায়া চেয়ে দে’খ সোনালি সোনালি চিল

নতুন কোকিল সুর-নীল রঙ খাম

লাল লাল বটফল,চিত্রার পাড়

তুমি ভুলে গেছ-আমি ভুলি না কিছুই

“নদী তুমি কোন কথা কও?”

তুমি জান না,আমিও জানি না কিছুই

(লাল রঙ মুঠোফোনে কথা হয় বটে

তবু যেন কী নেই!চিঠি নেই,তুমি নেই

দিন দিন মন যেন পদ্মার চর)

তুমি আজ দূর বহুদূর নদী যেন ব্যস্ততা ঢেউয়ের ভাঙ্গন

তবু তুমি নদী হও একবার

একবার ছুঁড়ে ফেলে মুঠোফোন

জলছাপ কাগজে তুলে ধরো খেয়ালি কলম

কিছু শব্দ বু’ন, না ছুঁয়ে যাও আকাশের ছায়া

মুঠোফোন আর নয় প্রিয়

এবার হোক কিছু বৃষ্টির গান,ছুঁয়ে যাই জোছনার খই।

প্রিয় পরী, কতদিন বলনি

“কী ছিল তোমার চোখে

ফেরাতে পারিনি চোখ বহুদিন।”

কতদিন চেয়ে আছি পথ

কতদিন চলে যায়-কতদিন নদী হব বলে!

কবে যে আসবে পিওন দুপুরের দ্বারে

তোমার হাতের একমুঠো রোদ্দুর,নরম নক্‌শীকাঁথা

চেয়ে আছি পথ,ভুলে গেছি দোয়েলের শিস্‌

কতদূর নীলরং খাম-কী মিহিন নরম সেলাই!

তুমি কী জান না পরী,আমি তো জানি না কিছুই



কতদিন-কতদিন নদী হই না আমি!

North Pole(2009)

১২।

বেখেয়ালী রাশিমালা-১



কী হবে আর জেগে থেকে

ঘুমিয়েও লাভ কী!

এরচে' জোছনা স্নান ঢের ভালো।

হতে পারে দু-একটা চুরুটের দাফন কাফন

নির্জলা কবিতা পান প্রাণের ভেতর!

কুয়াশায় ভিজে সর্দি-কাশি হলে ক্ষতি নেই

আমিতো কবি

শুনেছি কবিরা খুব বেখেয়ালী হয়্!



south pole-3.1.2012

১৩।

আজ মুখ ফেরাও বন্ধু



ওদিকে নয় এদিকে তাকাও বন্ধু।

দ্যাখো বিষন্ন দুপুর বিকেলের দবারে

আজ অন্য কোন শব্দ নয়

কেবলি দেয়ালে ঘড়ি টিকটিক

যেন সুন্দরী মেয়েদের পাছা দুলিয়ে চলে যাওয়া!

তুমি কী জান না বন্ধু

অভিমান জিতে গেলে মনটা মরে যায়।

তুমি দেখবে না হেমন্ত কুয়াশা- সন্ধ্যার বারতা

সেটা ভালো কথা নয়।

আর দেরি নয়-আজ মুখ ফেরাও বন্ধু

দ্যাখো কীভাবে মরে আছি!



12.11.2011

south pole

১৪।

অপ্রয়োজনীয় পংক্তিমালা-১





যখন তুই ভুলে যাসরে সখি

তখন আমি দুঃখে মাখামাখি।



বন্ধুরে তুই কাছে নাই,খবর নাই

আমি নিঃশ্বাস নিতে ভুলে যাই।

১৫।

অপ্রয়োজনীয় পংক্তিমালা-২





যদি দুঃখ দিয়ে থাকি

জোছনা দিয়ে মুছিয়ে দিও মুখ্,

ভালবাসো আর নাই বাসো

জে'নো বন্ধু ওটাই আমার সুখ্।





যদি তোর মনেতে না হয় আমার মন

তবু তোকে জোছনা দেখার নিমন্ত্রণ।

১৬।

চাঁদের ফাঁদে-২



কবে হবো শুদ্ধ প্রেমিক!

বৃষ্টিদিনে ভিজবো দুজন-শুদ্ধ মানুষ

শুদ্ধ পুরুষ ভাসবো কবে স্বপ্নভেলায় অন্তবীহিন্

যায় চলে যায়-যাক চলে সব নর্দমার কীট

চাঁদের ফাঁদে অশুদ্ধযান শুদ্ধ হবে যেমন শুদ্ধ অন্ধ শিশু

আমি শুধু রইবো চেয়ে-পথচেয়ে সেই বৈশাখীদিন।

কবে ভিজবে আমার উঠোন চাঁদের আলোয়

নরম ঘাসে উঠব হেসে শুদ্ধ কবি আলোর বানে।

১৭।

চাঁদের ফাঁদে-১



আমি চাঁদের ফাঁদে পড়েছি ধরা

চাঁদের হাতে তাই ধরা পড়া

তাইতো আজ কেবলি চাঁদ ছুঁতে যাওয়া!

১৮।

দুঃখ দূরের গান-৭

সে পথ দূরের নয়-যদি তাকে চোখ বুজে মাপো

অনেক অংঅগার তাতে-বিরান গ্রীষ্মের মাঠ

পায়ের ক্ষতের দিকে নাইবা তাকালে কবি

সেই পথ মুখস্ত করো-যে পথে জোছনার খই।

১৯।

দুঃখ দূরের গান-৬



ওদিকে নয় এদিকে তাকাও বন্ধু।

দ্যাখো বিষণ্ন দুপুর বিকেলের দ্বারে

অন্য কোন শব্দ নয় কেবলি দেয়ালে ঘড়ি টিকটিক

তুমি কী জান না বন্ধু

অভিমান জিতে গেলে মনটা মরে যায় !

তুমি দেখবে না হেমন্ত কুয়াশা-সন্ধ্যার বারতা

সেটা ভালো কথা নয় ।

আর দেরী নয় -আজ মুখ ফেরাও বন্ধু

দ্যাখো কীভাবে মরে আছি!

২০।

আকাশে চাদের আলো মনেতে চাদের আলো এমন চাদের আলো আজ

বিবাগী মন চায় মন জে কী চায় চাদের এমন কেন কাজ!

২১।

তোর কবিতা ছাড়া

বৃষ্টির শব্দ ভাল্লাগেনা

ভেজা পায়ে উঠে আসে না কোন নারী

বুকের ভেতর।

কোথায় আলো?

কবি,চল যাই

জোছনা কুড়াই।

২২।

দুঃখ দূরের গান-২



বন্ধু খামে ভরে তুলে দিও আঙ্গুলের মিহিন সেলাই

জলপড়া ছন্দের একো কোনো নক্শি কাথা নদী

কবিতার কান্না-

হতে পারে কোনো শব্দের চোখে জল

অথবা অন্য কিছু

কিংবা কিছুই না!

আমিতো জানি-তুমি কী জান না বন্ধু

ভুলে থাকা আর ভুলে যাওয়া এক কথা নয় ।

২৩।

দুঃখ দূরের গান -১



বালিকা তুই আনন্দে আজ মাতাল

আর আমার আছে দুচোখ ভরা জল।

তৃষ্না লাগলে পাতিস রে দুই হাত

দুহাত ভরে জল দেবরে হলেও গভীর রাত।

ভাবিসনে তুই প্রিয় বন্ধু আমার আছে জল

তোর জন্যে দুচখ ভরে করছে টলমল!

২৪।

বন্ধু,কতদিন বলিস না

দূরে থাকি মনে রাখি

আজ কেবলি ঘড়ি টিক্টিক্

যেন সুন্দরী মেয়েদের

পাছা দুলিয়ে চলে যাওয়া

আজ আর ভাল্লাগেনা বৃষ্টির মিহিন শব্দ

ভেজা পায়ে কোন নারী ভেজায় না আমার উঠোন

তুই কাছে নাই কোথায় আলো-কোথায় নকশি কাথা প্রেম



কতদিন নরম জোস্নায় ভিজি না আমি!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

কীর্ত্তিনাশা বলেছেন: হায় কবি হতে হতে আজ হয়ে গেছি বেশ্যার দালাল !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.