নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কে এই শুভ ?

নিজের সম্পর্কে বলার মত তেমন কিছুই নাই ।খুব সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিরাবের সাধারণ একজন ছেলে আমি ।আমার পরিবারে বাবা ,মা , দুই বোন আছে। তেমন কোন বিশেষত্ব নাই ।তবে মোটামুটি সব কিছুই একটু একটু পারি ।তবে একটা কাজ একদম ই পারি না সেটা হচ্ছে কাউকে নিজের কাছে ধরে রাখা ।আজ পর্যন্ত এই কাজ টা কখনও করতে পারি নাই ।কেউ আমার খুব কাছে চলে আসলে সে বেশিদিন থাকে না ।একসময় কোন না কোন কারনে দুরে চলে যায় । সবাই হয়ত এটা ভাবতেছেন যে ছ্যাকা খেয়ে এসব বকছি ।না সেরকম কিছু না ।একজন কে ভালবাসি তবে সেটাই আমার প্রধান সমস্যা ।পারিবারিক কিছু কারনে ভালবাসাটা এলোমেলো হয়ে গেছে আর সাথেজীবনের অনেক কিছুই নষ্ট করে দিয়ে গেছে ।অনেকের সাথে এই কারনে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেছে ,যারা আমার খুব প্রিয় কিছু মানুষ ছিল ।।তাদের অনেকেই এখন আমার সাথে কথাই বলে না । বয়স বেশি হয় নি ।তবে এই ছোট জীবনেই জীবনের অনেক কিছুই দেখে ফেলছি ।সফলতা ,ব্যার্থতা ,সফলতার পর সবার অভিনন্দন ,ব্যার্থতার পর সবার ব্যাবহার এসব বিষয় গুলো খুব ভালভাবে দেখছি ।অনেক কিছু উপলব্ধিও করছি । একটা কথা জোর দিয়ে বলতে পারি সেটা হল দুনিয়াতে স্বার্থ ছাড়া কেউ এক পা এখন আর ফেলে না ।এখন সবাই স্বার্থপর ।তাই স্বার্থপর হওয়ার চেষ্টায় আছি আমার ফেসবুক আইডি লিঙ্ক : https://www.facebook.com/keishuvo

কে এই শুভ ? › বিস্তারিত পোস্টঃ

টাকায় তো বাঘের দুধ্ও পাওয়া যায় , তাইলে এটা তো কিছুই না (ঢাবি, বুয়েট, মেডিকেল সব সার্টিফিকেট এখন পাবেন নীলক্ষেতে)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

রাজধানীর নীলক্ষেত এলাকায় দিনেদুপুরে টাকা দিলেই মিলছে নামীদামি প্রতিষ্ঠানের সনদ। ১০০০ টাকা থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে এসব সনদ।



সিলেটের শাহাজালাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্প্রতি মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ করেছেন রাতুল (ছদ্মনাম) ঢাকায় এসেছেন চাকরির খোঁজে। বর্তমানে চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য বিভিন্ন জায়গায় বায়োডাটা জমা দিচ্ছেন তিনি। তবে বেশিরভাগ চাকরিতে কম্পিউটারের ওপর দক্ষতা প্রয়োজন। কিন্তু তার কোনো কম্পিউটারের অভিজ্ঞতা নেই। এ পরিস্থিতিতে চাকরি পেতে কম্পিউটারের একটা সার্টিফিকেট খুবই প্রয়োজন রাতুললের। পরে এক বন্ধুর কাছে জানতে পেরে তিনি দৌড়ান ঢাকার নীলক্ষেত এলাকায়। নীলক্ষেত এলাকার বাকুশাহ সুপার মার্কেট থেকে মাত্র ৫০০ টাকার বিনিময়ে তিনি সংগ্রহ করেন তার কাক্সিক্ষত কম্পিউটারের সার্টিফিকেট।



এ ঘটনার সূত্র ধরে বাকুশাহ সুপার মার্কেটে গিয়ে যা দেখা যায় তা কল্পনাকেও হার মানায়। সার্টিফিকেটের ক্রেতা সেজে ওই মার্কেটের একাধিক দোকানির সঙ্গে কথা বলে যা জানা যায় তা বিস্ময়কর ও ভয়ানক। প্রথমে কথা হয় বিছমিল্লাহ বুক হাউসের এক বিক্রেতার সঙ্গে। এসএসসি ও এইচএসসির সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে কি না জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন কবে প্রয়োজন? আজই প্রয়োজন। এর উত্তরে তিনি বলেন, ‘আজ লাগলে দুইটার জন্য ১০ হাজার টাকা লাগবে। আগামীকাল নিলে ৬০০০ হাজার টাকা।’ এরপর দরকষাকষির একপর্যায়ে তিনি বলেন, ‘ভাই নেয়ার সময় দেখা যাবে।’



পাশের গলিতে একইভাবে কথা হয় সান কম্পিউটারের বিক্রেতার সঙ্গে। কম্পিউটারের ওপর সার্টিফিকেট হবে কি না জানতে চাইলে ওই দোকানি বলেন, কত দিনের কোর্সের প্রয়োজন। কিছু বলার আগেই তিনি বলতে শুরু করেন, ৩ মাসের কোর্সের সার্টিফিকেট নিতে হলে ১০০০ টাকা লাগবে। আর ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য লাগবে ১ হাজার টাকা। একটা নমুনা কপি দেয়া যাবে কি না জানতে চাইলে তিনি ৫ টাকার বিনিময়ে অফসেট পেপারে ধানমন্ডির ইনস্টিটিউট অব গ্রাফিক্স ডিজাইন অ্যান্ড অপারেটিং সিস্টেমের একটি নমুনা সনদ দেখান। পরে তিনি আরো জানান, অরিজিনালটা নেয়ার সময় ফোর কালারে বোর্ডের কাগজের মতো একই ধরনের সার্টিফিকেট দেয়া হবে। এ ছাড়া তার কাছ থেকে ডেফোডিল, বীকন, ভূঁইয়া কম্পিউটারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট নেয়া যাবে বলে ওই দোকানি জানান।



একই ঢংয়ে কথা হয় টাচ্ কম্পিউটার পয়েন্টের বিক্রেতার সঙ্গে। কিছু বলার আগেই তিনি বলেন, ‘ভাই কিছু লাগবে’। আমার একটা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর অনার্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন এটা বলার সঙ্গে সঙ্গে ওই দোকানের বিক্রেতা বলেন, কারটা দরকার ঢাকা, বুয়েট নাকি প্রাইভেট। প্রাইভেট দিলেই চলবে। এটা শোনার পর তিনি বলেন, ৫ হাজার টাকার কমে হবে না। একইভাবে নীলক্ষেত এলাকার বাকুশাহ মার্কেটের একাধিক দোকানে ক্রেতা সেজে এ ধরনের জাল সনদ বিক্রির অসংখ্য প্রমাণ পাওয়া যায়।



সরেজমিন ওই মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ দোকানের ব্যবসার একটি বিরাট কারবার হলো জাল সনদ বিক্রি। স্কুল-কলেজ থেকে শুরু করে বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সব প্রতিষ্ঠানের সনদই এখানে পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া এ মার্কেটে জাল নাগরিক সনদ, জাল নিবন্ধন সনদসহ যাবতীয় ভুয়া কাগজপত্রের এক বিপুল সমারোহ। নানা ধরনের জাল কাগজপত্রের জন্য কেবল ঢাকা শহরেই নয়, সারাদেশেই এ মার্কেটের পরিচিতি ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে দেশের নানা প্রান্ত থেকে প্রতিদিনই এ মার্কেটে জাল কাগজপত্রের ক্রেতারা ভিড় জমান। জাল সার্টিফিকেট ক্রয় করতে আসা তানভিরকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘আগামী দুদিনের মধ্যে আমার একটা কোম্পানিতে ইন্টারভিউ রয়েছে। সেখানে আমাকে কম্পিউটারের ওপর শর্ট কোর্সের একটা সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। কম্পিউটারের ওপর একটু-আধটু জানি। সার্টিফিকেটের জন্য এখানে এসেছি।’ এর আগেও এ মার্কেট থেকে তিনি এইচএসসির সার্টিফিকেট ক্রয় করেছেন বলে জানান। এ মার্কেট ঘুরে এবং সার্টিফিকেট নিয়েছেন এমন অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ মার্কেটে জাল সনদ এমনভাবে তৈরি করা হয় যা দেখতে অরিজিনাল সার্টিফিকেটের মতোই। এখান থেকে জাল সনদ ক্রয় করে অনেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে যাচ্ছেন। ওই মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মনোগ্রাম তাদের কম্পিউটারে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া এখানে বিভিন্ন সরকারি অফিসারের নামসংবলিত ভুয়া সিলও বিক্রি করা হয়। এ সময় একাধিক জাল সার্টিফিকেটের ক্রেতাকে সেখানে দেখা যায়।



এ ব্যাপারে নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, আমরা সব সময় এ বিষয়ে সতর্ক । এ ধরনের কাজ নীলক্ষেতে হয় এটাও সত্য। মাস তিনেক আগে একজন অভিযোগ করে মামলা দায়ের করেছিল। আমরা মামলার সূত্র ধরে তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়েছি এবং তার চার্জশিটও দিয়েছি। তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ তেমন আসে না। যারা এসব সার্টিফিকেট নেয় তারাও বিষয়টি গোপন করে। প্রতারকরা আরো বেশি চালাক। ফলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া কঠিন। আর কার কম্পিউটারে কী হচ্ছে সেটা দেখাও মুশকিল। পেছনে যাওয়ামাত্রই তারা তা ডিলেট করে দেয়। তবে কেউ আমাদের সহযোগিতা চাইলে পুলিশ দিয়ে হলেও এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেবো।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

নষ্ট কাক বলেছেন: ভাই আমার একটা দরকার । "বুয়েট কমার্স গ্রুপের" =p~ =p~ =p~ =p~

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৪

কে এই শুভ ? বলেছেন: দিবেন কত ? :P

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

যেড ফ্রম এ বলেছেন: এখানে আমার মতে বিক্রেতার চেয়ে ক্রেতা বেশি দায়ী। পণ্যের চাহিদা থাকলে পণ্য সরবরাহকারীও থাকবে। মোরাল অবলিগেশন ক্রেতার বেশি অবশ্যই!

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৬

রাশেদ অনি বলেছেন: বাহ,তাইলে আর পরনের কি দরকার?৫-৭ টা DSC ডিগ্রী কি নিয়াই নিমু নাকি!!!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

কে এই শুভ ? বলেছেন: :-B নিয়া নেন !! :D

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১০

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: এছাড়া নামকরা প্রাইভেট ইউনির সার্টিফিকেট ও পাওয়া যায়।আমি একবার এনএসইউ এর একটা সার্টিফিকেট দেখেছিলাম।ঐটায় বার কোড দেয়া ছিল।

প্রশ্নঃ এনএসইউ এর সার্টিফিকেটে কি বারকোড দেয়া থাকে?

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

ছাসা ডোনার বলেছেন: বাঁচালেন ভাই! তাহলে আর কষ্ট করে লেখাপড়ার তো দরকার নাই। কালই লইয়া ফেলুম দরকারী সার্টিফিকেট!!!!!!!

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০

মশিকুর বলেছেন:
ভাবতাছি পিএইচডি কি কইরাই ফালামু নাকি।।

৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮

মোহাইমিনুল ইসলাম বাঁধন বলেছেন:
একটা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং আর একটা মেডিসিন বিশেষজ্ঞ নাঃ এই সব কিছুই লাগবো না। দরকার একটা ফ্রান্সের পাসপোর্ট। মাসুদ রানা টাইপ মুভিতে দেখা যায় অল্প সময়ে যেকোনো দেশের পাসপোর্ট ভিসা করে দেওয়া হয়।
যাহোক , এগুলো তো জাল সনদ, কিন্তু আমার মনে হয় চ্যানেল মত আরও বেশী টাকা ঢাললে নকল সনদ পাওয়া যাবে আবার বোর্ডে বা নেটে সার্চ দিলে ঠিকই নাম দেখা যাবে।

৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪২

দি সুফি বলেছেন: আজকাল কি শুধুমাত্র সার্টিফিকেটের জোড়ে চাকরী হয় নাকি?? B:-) B:-)
আমাদের সেক্টরে (কম্পিউটার সাইন্স রিলেটেড), সার্টিফিকেটের চেয়ে দক্ষতার দাম বেশি! সুখের বিষয়, দক্ষতা কিনতে পাওয়া যায় না। :-P :-P

৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৬

ড. জেকিল বলেছেন: এই খোঁজ আগে দিলে তো আর এতোদিন কষ্ট করতাম না। ;)

১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

ল্যাটিচুড বলেছেন: এসব কি লিখেছেন, ডরাইছি।

সে যাই হোক - আপনার প্রফাইল পড়লাম -স্বার্থপর হওয়ার চেষ্টা কতদুর সফল হল ?

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

কে এই শুভ ? বলেছেন: পারতেসি না /:) /:)

১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

এ.কে.এম. সুমন বলেছেন: জনসচেতনার উদ্দেশ্যে পোষ্টটি ষ্টিকি করা হোক।


পোষ্টে++++++++++++++++

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

কে এই শুভ ? বলেছেন: :#>

১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

মুনসীমাহফুজ বলেছেন: কিন্তু এই সার্টিফিকেট দেশের বাইরে চলবে না, ফরেন মিনিস্ট্রি থেকে এটেসটেড করাতে হবে অবশ্যই। ওরা এটেস্টশনও করে নাকি ?

১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭

স্বপ্ন নীল বলেছেন: হাই হাই হুদাই ৫ টা বছর লস করলাম লোগে আনেক টাকা ও

১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১১

রবিনহুড বলেছেন:
ধূর....আমাদের প্রাইম মিনিষ্টার শুধু শুধু বিদেশ গিয়ে এই সব সার্টিফিকেট কেন যে সংগ্রহ করেন?
উনি বললে নীলক্ষেতএর এই লোকগুলো তার বাসায় গিয়েই উনার মন মত সব সার্টিফিকেট দিয়ে আসতে পারে.... তাতে করে উনার বিদেশ যাবার ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হত না.... আর দেশ বাসীও সমালোচনার সুযোগ পেত না.... :P

১৫| ১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০২

অয়োময়ী বলেছেন: ধুর মিয়া। এইটা জানলে এত্ত কষ্ট করে আড়াই মাস ধরে ম্যারাথন পরীক্ষা দিতাম না। X( X( X(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.