নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুহম্মদ জুলহাস খান

সর্বদাই সত্যের উপর অবিচল

জুলহাস খান

সর্বদাই সত্যের উপর অবিচল

জুলহাস খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তমনা নামে যদি কেউ ধর্মকে আঘাত করে, ধার্মিকরা তাকে আঘাত করলে দোষ কেন?

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২২

মুক্তমনা নামে যদি কেউ ধর্মকে আঘাত করে, ধার্মিকরা তাকে আঘাত করলে দোষ কেন? বর্তমান সময়ে ব্লগার নামে কিছু ইসলামের শক্রুরা ইসলাম, ইসলামের বিধান এবং বিশ্বনবী (স) কে নিয়ে ব্লগে ব্যঙ্গাত্বক লেখা লেখছে।



প্রথমে এদের বিচারের দাবি জানালে তাদের বিচার তো দুরের কথা তাদেরকে আরো পুরুষ্কার দিচ্ছে সরকার।



যদি সরকার এদের বিচার করতো তাহলে হয়তো তাদের নিয়ে এতো পরিষ্কার জল গোলা হতো না।



তাদেরকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের সিপাহ সালার ঘোষনা দিয়ে ব্লগারদের জীবনকে ঝুকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে সরকার। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কয়েকটা হত্যাকান্ডের ঘটনাও ঘটেছে। এবং সকল ব্লগাররা এখন নিরাপত্তা ঝুকিতে রয়েছে।



সুতরাং সরকারের উচিৎ হবে ধর্ম অবমাননা কারীদের বিচার করে সকল ব্লগারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।





সর্বোপরি আমি বলবো মুক্তমনা যদি ধর্মকে আক্রমন করা হয় তাহলে ধার্মিকরা মুক্তমনাদের আঘাত করলে সেটা অপরাধ কেন?



কারণ আঘাতের জবাব পাল্টা আঘাত-ই-তো হবার কথা।



(চেতনাধারীরা চেতনায় ঘুতা খাইলে কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়)

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩০

মীর সজিব বলেছেন: সর্বোপরি আমি বলবো মুক্তমনা যদি ধর্মকে আক্রমন করা হয় তাহলে ধার্মিকরা মুক্তমনাদের আঘাত করলে সেটা অপরাধ কেন?

আমিও একমত পোষণ করলাম।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

জুলহাস খান বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮

ছাসা ডোনার বলেছেন: জুলহাস খান, আপনে কি মানুষ নাকি খুনী? যদি মানুষ হন তবে আপনিও লিখুন নাকি নিরকখর? আপনাকে মানুষ খুন করার অধিকার কোন ধর্ম শিখিয়েছে? আপনি কি জানেন জীব হত্যা মহাপাপ? ফালতু জিনিষ লিখবেন না প্লিজ।আগে নিজে ধার্মিক হন এবং অন্যকেও ধর্মের পথে চলার জন্য পথ দেখান।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

জুলহাস খান বলেছেন: ধর্মকে আঘাত করার অধিকার আপনাকে কে দিয়েছে ?

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪২

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

আমার ( মৌলবাদ সাম্যবাদ নাকি ভ্রান্তিবাদ ) লেখাটি পড়ার অনুরোধ থাকল। কিছুটা হলেও বুঝবেন, কেন তাদের হত্যা করা আমাদের কাজ না। ওরা যদি আমাদের বিশ্বাসকে আঘাত করে তাহলে উচিৎ হবে ওদের ভাবনার অসাড়তা প্রমান করা যুক্তি দিয়ে। কাউকে হত্যা করে তার ভাবনাকে হত্যা করা যায় না। তাছাড়া ধর্মানুভুতিতে আঘাতের জন্য আইন আছে। যৌক্তিক মনে হলে কোর্টে জেতে হবে।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

জুলহাস খান বলেছেন: আপনি সম্ভবত বাংলাদেশে বসবাস করছেন না। করলে কোর্টের কথা বলতেন না।

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

যোগী বলেছেন:
তুই আসলে মানুষ বা মুসলিম কোনটাই না, তুই সিমপ্লি মূর্খ।

কে শিখাইছে তোকে যে ধর্মকে আঘাত করলে তাকে মেরে ফেলতে হবে?

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১২

জুলহাস খান বলেছেন: ব্যবহারে বংশের পরিচয়।

আমার লেখায় কোথাও মেরে ফেলার কথা বলা হয়নি।

আর মূর্খতা লেখার মধ্যেই পরিচয় বহন করছে কে মূর্খ আর কে মূর্খ নয়।

যুক্তি দিয়ে না খন্ডিয়ে ব্যক্তিগত আঘাত করলেন কেন?

আপনারা যারা মুক্তমনা দাবি করেন আর বলেন, লেখাকে যুক্তি দিয়ে খন্ডাতে হবে। সেখানে আপনি যুক্তি দিয়ে নয় গালি দিলেন।

তাহলে অন্যের কাছে যুক্তি চাচ্ছেন কেন?

এখনও আপনারা আপনাদের চিনতে পারেন নি?

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

আপনি বোধ হয় ইসলামই জানেন না। তা না হলে হত্যাকে এপ্রুভাল দিতেন না। B:-) B:-)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৫

জুলহাস খান বলেছেন: আপনি আমার লেখাকে হয়তো বুঝতে পারেন নি।

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২০

জুলহাস খান বলেছেন: আমার এই লেখাটি সরকারের বিরুদ্ধে। কারণ যারা বিশ্ব নবী (স) ও ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করে যাচ্ছে তাদের যদি বিচার করা হতো তাহলে ওদের এই বয়সে মরতে হতো না। সুতরা যারা লেখাটি বুঝেননি তারা খালি খালি প্রলাভ বকছেন। আগে বুঝুন তারপর বলুন।

একজন রসূল বিদ্ধেসীর মৃত্যুতে এতো যাদের দরদ তাদের কাছ থেকে আমার ইসলাম জানার প্রয়োজন নেই।


৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৩

আলী আকবার লিটন বলেছেন: ছাসা ডোনার বলেছেনআপনি কি জানেন জীব হত্যা মহাপাপ? এটা বুদ্ধদের একটা ধর্মীয় ডায়লগ ।
কিছুদিন আগে মিয়ানমারে তথাকথিত বুদতকার"এই ধর্মীয় বচন অমান্য করে হাজার হাজার মুসলিম নর নারীকে হত্যা করেছে, গাজায় ইয়াহুদিরা এবং বর্তমানে মালদিভে যে হারে মুসলিম নারী ও , শিশু হত্যা করা হচ্ছে তখন এদের ব্যাপারে কোথায় থাকে আপনার কলম আর কোথায় থাকে উইপোকায় খাওয়া বিবেক???
হিন্দি একটা প্রবাদ আছে " তোম কারো তো চমৎকার অর মে কারু তো বলাৎকার"

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

জুলহাস খান বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই। ভারতের কথা ভাবুন। যেটা দেখে সেটাই ওদের মন্দির।

৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

এনামুল রেজা বলেছেন: উপরে দেখলাম, আপনি যুক্তিযুক্ত মতামত আশা করেছেন আমি দেবার চেষ্টা করি।
অজস্র লোকের সম্মানীয় একজন মানুষকে যদি কেউ তার লেখায় হেয় করে,অপমান করে সেটা চুড়ান্ত গর্হিত কাজ। আস্তিক নাস্তিকে যাচ্ছিনা,আমি যেটা মনে করি,একজন লেখক যাই লেখেন দ্বায়িত্ব নিয়েই লেখেন,লেখার পূর্ণ স্বাধীনতা রাখেন। ইসলাম বিদ্বেষি লেখার ক্ষেত্রে, বাংলাদেশ যদি ইসলামিক স্টেট হত হয়তো সেটার বিচারও চলতো। কিন্তু বাংলাদেশ তো ইসলামিক স্টেট না। ছিলইনা কখনও।
এইযে হত্যা হচ্ছে, এর ফলে আখেরে লাভ কাদের হচ্ছে ভেবে দেখার দরকার আছে। অর্থহিন একটা কাজ কিছু মানুষ যখন করে, সেটা তো উন্মাদের কাজ। ডঃ অভিজিৎ রায়ের মৃত্যুতে তার আন্দোলনটা কিন্তু থেমে যায়নি,থামার সম্ভাবনাও নেই।
আর সবশেষে বলবো, কেউ যদি নিজেকে মুক্তমনা দাবি করেন, নিজের মতবাদকে সম্মানের পাশাপাশি অন্য মতামতকে স্মমান করতে পারবো। অন্য মানুষের মতামতকে গালি দেওয়া, হেয় প্রতিপন্ন করবার উদ্দেশ্যে মিথ্যা মনগড়া কাহিনী রচনা করাটা আদতে মুক্তমনের কাজ না, হতে পারেনা।
সুতরাং কেউ যখন কলম দিয়ে হেয় করছে, মানুষ কেন ভূলে যাচ্ছে কলম দিয়েই বিপরীত আন্দোলনটা সম্ভব। অথচ ইসলাম ইসলাম বলে যারা গলা ফাটান, তাদেরই তো কাজ ছিল এই আন্দোলনটা করা। ধর্মবিদ্বেষিদের জবাবটা দেওয়া কলম দিয়েই।
এইযে আইনের কথাটা বললেন, কন্ঠরোধের আইন, এক উদ্দেশ্যে চালু হবে, ব্যাবহার হবে ভিন্ন উদ্দেশ্যে। ব্লাস্ফেমির দগদগে উদাহরণ পাকিস্তান।
আমার ধর্মকে কেউ ছোটো করতে চাইলেই আমার ধর্ম ছোটো হয়না। আর সেই গালিতো আদতে আম জনগণের কাছ পর্যন্ত পৌছায়ই না। আমি নিজের কথা বলি। অভিজিৎ রায়ের বিজ্ঞান লেখাগুলো সম্পর্কে জানতাম আগে। তার ধর্মকে কটাক্ষ করে লেখাগুলো আমি পড়িনি, আমি জানতামই না। যা পেলাম, সেটি তার মৃত্যুর পর। ওয়াশিক বাবুকে তো চিনতামই না। এখন আমি যেটুকু সুবিধা পাই,আপনি যেমন জানেন,আমিও জানি কোটি কোটি বাঙালি আছে তার অর্ধেক সুবিধাও পায়না পড়াশুনার ক্ষেত্রে।

আর পৌছুলেও, আম জনগণের উচিৎ তার প্রতিবাদ করা, আন্দোলন করা। লিখতে সবাই পারেনা। যেসব মহা মহা টাইটেলধারী আল্লামা আছেন, তাঁরা হত্যার ফতোয়া না দিয়ে কলমে যদি জবাব দেওয়ার ক্ষমতা রাখতেন, দেশটা হয়তো বদলে যেত!


আপনি কি বুঝতে পারছেন? নাকি আরও ব্যাখ্যার দরকার?

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

জুলহাস খান বলেছেন: ধন্যবাদ এটাই সঠিক উত্তর বলে আমি মনে করি। কেউ একমত হবে বা দ্বিমত পোষন করবে সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কাউকে আঘাত দিয়ে লিখলে সমাজে অপরাধ প্রবণতার দিকে এগিয়ে যায়।

আঘাত দিয়ে লেখা যদি বৈধ হতো তাহলে মানহানি নামক কোন আইন প্রবর্তন হতো না।

আর আমাদের সংবিধানের অধীনেই ধর্ম অবমাননা কারীদের বিচার করা সম্ভব।

আমাদের সমাজে টাইটেলধারী আল্লামা যারা আছেন তাদের লেখা আপনি পড়েন না। বিধায় মনে করছেন তারা লেখে না।

৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
পালটা আঘাত মানে মেরে ফেলা হোয়া উচিত না। দেশের আইন আছে, যেখানে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করা বা অপমানজনক কথা বলা অপরাধ।

কেউ যদি মেরে ফেলার মত সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তার আগে একটা মামলাই করে দেখতো। মানুষ হয়রানীকে ভয় পায়। মামলার প্যাচে ফালাক। ১০ জন আলাদা আলাদা মামলা করুক। মামলার ভয়েই একজন আরেকজনকে খোচাবেনা। বিশ্বাস যার যার, নিজের মতই পালন করুক, খোচাকুচিটা অন্তত কমুক।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

জুলহাস খান বলেছেন: দেশের আইন আছে মানি কিন্তু এদের শাস্তি দেয়ার জন্য না পুরুষ্কৃত করতে। যারা ইসলামের বিরুদ্ধে লিখছে তাদের কারো শাস্তি কি হয়েছে? জানা থাকলে বলবেন।

১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

আলী আকবার লিটন বলেছেন: হাহাহা ওদের সবাইকে হাত পা বেধে আমির খানের pk মুভি দেখাতে হবে তিন বেলা। সকাল ১২ টা , দুপুর ৩ টা এবং রাত ৯ টার শো । আর যারা নবী রাসুলের বিরোধিতা কারীদের সাপোর্ট করে তাদের ভোটার আই ডি কার্ড চেক করা দরকার যে তারা বাংলাদেশী না ইন্ডিয়া'র ইস্পাই ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

জুলহাস খান বলেছেন: হা হা হা

১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

এ আর ১৫ বলেছেন: মুক্তমনা নামে যদি কেউ ধর্মকে আঘাত করে, ধার্মিকরা তাকে আঘাত করলে দোষ কেন? -- বলুন অধার্মিকরা তাকে আঘাত করলে ক্ষতি কি !! মুক্তমনা যদি আঘাত করে কলম দিয়ে তখন প্রকৃত ধার্মিক তাকে জবাব দেয় কলম দিয়ে খুন করে নয়। বাংলাদেশে যে আইন আছে ধর্মিয় অনুভুতিতে আঘাত দেওয়া সংক্রান্ত তা দিয়েই প্রকৃত ধার্মিক জবাব দিতে পারতো।সব চেয়ে বড় অস্ত্র যা কোরানে বলা আছে এবং বাস্তবে অন্য ধর্মিরা প্রয়োগ করে সুফল পেয়েছে সেটা প্র‌োয়গ করা ।এই কৌশল প্রয়োগ করে খৃস্টানরা হাতে নাতে সুফল পেয়েছে এবং কোরানেও বলা আছে। কৌশলটা হোল পাত্তা না দেওয়া, ইগনোর করা, চুপচাপ থাকা কোন প্রতিক্রীয়া না দেখানো। যে নাড়া দিতে চা্য় সে যখন দেখে কোন ভাবে ফিডব্যাক আসছে না তখন আপনা আপনি নাড়া দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়। মৌলবাদিরা তার উল্টোটা করে তাই নাড়া দেওয়া পক্ষ আরো উৎসাহ পায় এবং চলতে থাকে অতোছ সুরা মোজ্জামেল আয়াত ১০ এবং সুরা নিসার আয়াত ১৪০ সুস্পস্ঠভাবে ইগনোর করার উপদেশ দেওয়া আছে। প্রকৃত ধার্মিক কোরনের উপদেশ মেনে চলে খুন করে না।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

জুলহাস খান বলেছেন: আমি কোন আঘাতেই বিশ্বাসি নই।

আপনি আমাকে আঘাত করেছেন। আমি যেভাবে পাল্টা আঘাত করি সেটা আমার ব্যাপার।

আমাকে আগে আঘাত করাটাই তো ভুল। কেন আঘাত করবেন? আঘাত যেহেতু করেছেন যে কোন পাল্টা আঘাতের জন্য প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন।

১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

রামন বলেছেন:
যেখানে আপনার ধর্মগুরু সফি হুজুর, হ্যা সেই তেঁতুল হুজুরের কথা বলছি যার নারী দেখা মাত্রই জিভে লোল ঝরে, , যিনি একের পর এক মুক্তমনা লেখক ও ব্লগার হত্যার পক্ষে সমর্থন দিচ্ছেন এবং জঘন্য সিরিয়াল কিলারদের নির্দোষ দাবি করছেন, সেই হিসেবে আপনি কোন ছার!!
তবে এ কথা নির্দ্বধায় বলা যায় মুক্তমনা লেখকরা তাদের লেখনি দিয়ে ইসলামের যত না ক্ষতি করতে পারবে তার চেয়ে সফি /বাবুনগরীর মত আর এক হালি ধারক বাহকের উদয় হলে এই দেশে ইসলামের যে বারোটা বাজবে তাতে কোন সন্দেহ নাই৷

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

জুলহাস খান বলেছেন: সফি হুজুরের তো জিভে লোল আসে। আর তোদের মুক্তমনাদের তো মেইন জায়গায় পানি আসে।

কোন চোরই মনে করেনা যে সে চুরি করলে জাতি বা দেশের কোন ক্ষতি হয়। তেমনি ভাবে মুক্তমনারা সেভাবেই মনে করে। কুকুর এই কথিত মুক্তমনাদের চেয়ে শতগুনে ভালো ও উত্তম।

১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪১

ইলুসন বলেছেন: সমস্যা হল একদল আঘাত করছে লিখালিখি করে, আরেকদল মানুষ হত্যা করে। কোনটা কী রকম আঘাত সেটা বুঝতে হবে।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

জুলহাস খান বলেছেন: আমি যদি কাউকে আঘাত করি আমার উচিৎ পাল্টা যে কোন আঘাত মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত থাকা। সেটা যে আঘাত হোক না কেন।

১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩১

আলপিন ম্যান বলেছেন: যোগী বলেছেন:
তুই আসলে মানুষ বা মুসলিম কোনটাই না, তুই সিমপ্লি মূর্খ


এত দেখি মানুষ আর মুসলিম আলাদা প্রজাতি করে ফেলেছে। যোগীর মত কিছু মুসলিম বিদ্বেষী ব্লগারদের জন্যই নাস্তিকদের এত নিন্দা। প্রকৃত নাস্তিক সব ধর্মকে সমান ভাবে দেখে, আর এই সব আবালের ল্যাদানিতে ম্যাতকার ওঠে।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪

জুলহাস খান বলেছেন: একদম ঠিক

১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

নবীউল করিম বলেছেন: উত্তরটা কোরআনেই আছে। একটু দেখে নেই...........

“যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি”।৫:৩৩


লক্ষ্য করুন, এখানে ৪টা বিকল্প ব্যবস্থার কথা বলা আছে।স্থান, কাল, পাত্র ভেদে এর যে কনও একটা প্রয়োগ কোরতে হবে।হবে।খুব সহজ,কনও জটিলতাই নেই।শুধু বুঝে নিতে হবে।আর এইটুকু জ্ঞান তো আল্লাহ মানুষকে দিয়েছে,তাই না? সেই জন্যই ওই আয়াতটা “পড় তমার প্রভুর নামে”।

কোরআন পড়তে এবং বিভিন্ন ভাষায় পেতে Click This Link

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪

জুলহাস খান বলেছেন: ধন্যবাদ

১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

রাখালছেলে বলেছেন: পারলে লিখে প্রতিবাদ করুন । মানুষ মেরে প্রতিবাদ করার কোন কামের কাম হল না। সহজ রাস্তা ছেড়ে আসল রাস্তায় আসেন । আর কত দিন ধর্মের নামে জিহাদের নামে কুকাম করে বেরাবেন । শাহবাগের আন্দোলনের কথা ভুলে যাবেন না। দেখাতে কি পারবেন এত বড় আন্দোলন স্বাধীনতার পর হয়েছে কি । মানুষ কে তার স্বাধীনতা দিয়ে ছেড়ে দেন দেখেন তার মধ্যে কি আছে । পারলে আপনিও কিছু করে দেখান। চাপাতি আর ছুরি রেখে মেধা নিয়ে মাঠে নামেন ।
একজন ব্লগার মারবেন আমার মত লাখো ব্লগার তৈরি হবে । থামাবেন কি করে । প্রশ্ন করার জন্য আমরা তৈরি পারলে উত্তর তৈরি রাখেন । না হয় পিছনের লাইনে চলে যান । আমাদের উত্তর খুজতে বাধা দিবেন না । সামনাসামনি আসেন পিছনের দিক দিয়ে কোপ দিয়ে চলে যাবেন না । কাপুরুষরা পিছনের দিকে আঘাত করে ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

জুলহাস খান বলেছেন: শাহবাগের আন্দোলন আবার করে দেখান? দেখি কতজন মানুষ আসে। অভিজিৎ ও বাবুকে হত্যার প্রতিবাদে এমন আন্দোলণ তো করতেই পারেন। দেখি পারেন কিনা?


কাউকে গালি দিয়ে লেখার প্রতিবাদ কিভাবে করা যায় আমার জানা নাই। তবে ভদ্রভাবে যতটা সম্ভব করেছি এবং আগামিতেও করবো।

আমি একমত মানুষ মেরে প্রতিবাদ হয় না।

তবে আশ্বিন মাসে কুকুর কামড়ালে একটি ভয়াবহ রোগ হয়। এই রোগ থেকে বাচার জন্য ভেকসিনের চেয়ে উত্তম পন্থা হলো রাস্তা থেকে কুকুরটিকে মেরে ফেলা। যদি কেউ কুকুর মেরে ফেলে সেটা তার দোষ নয় বরং ভালো কাজই করেছেন। আর একটি কুকুর মারলে তো অন্য কুকুর গুলো ঘেউ ঘেউ করবেই এটাই স্বাভাবিক।

তাই বলে কুকুর ছেড়ে দিয়ে ভয়ংকর রোগ ডেকে আনা যায় না।

আর ইসলাম বিরোধীরা আশ্বিন মাসের কুকুর। এদের ছেড়ে দিলে জাতির জলাতঙ্ক রোগ হতে পারে তাই আত্নরাক্ষার্থে কুকুর যে কেউ মারতেই পারে। আমাদের উচিৎ তাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখা

১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০২

নতুন বলেছেন: একজন কথা বলবে না হয় কলম দিয়ে লিখবে....

আর তার উত্তর দেবেন চাকু/চাপাটি দিয়ে কুপিয়ে???

আপনার মাথা ঠিক আছে তো??

এখন ২০১৫ সাল চলে.... এই মনভাব নিয়ে চলতে থাকলে একটা সময় আপনার মতের মানুষেরা টেররিস্ট নামেই পরিচিতি পবেন...

খৃস্টানদের চাচ` এর ইতিহাসে 40,000 to 100,000 dead, just in the period of c. 1480 to c. 1750.


Joan of Arc এবং ব্রুন কে পুড়িয়ে মেরেছিলো... গ্যালিওকে নিবাসনে পাঠিয়েছিলো... সবই ছিলো ধমের নামে...ধম`বিরোধিতার নামে...

এখন এটা তাদের জন্য লজ্জাজনক সময়...

পানি পড়ায় বিশ্বাসীদের ব্যবসা মন্দা হবেই যখন মানুষ বিজ্ঞান জানবে...

তেমনি এখন ২০১৫ সাল চলছে... বাইরের দুনিয়াতে একটু চোখ মেলে দেখুন...

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

জুলহাস খান বলেছেন: বাইরের দুনিয়াতে তোমরা এখনো চোখ মেলাতে পারোনি। পতিতার ছায়ার নিছে বসে কেবল চোখ মেলেছো বটে। তবে ছায়াটা রঙ্গিন হওয়ায় পৃথিবীটা তোমাদের কাছে রঙ্গিন মনে হচ্ছে।

প্লিজ ছায়টা জাগাও দেখবে এখনো পতিতার ছায়ার নিচে বসা আছো। যা রঙ্গিন দেখছো আসলে তা রঙ্গিন নয়।

আমার সেন্টিমেন্ট নিয়ে কটুক্তি বা গালি দেয়ার অধিকার তোমাকে কে দিয়েছে?

আমি যদি তোমার সেন্টিমেন্ট নিয়ে কটুক্তি করি আমাকেও তুমি হত্যা করো বিন্দুমাত্র আফসোস থাকবেনা।

১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

কানাই স্যার বলেছেন: তুই আসলে মানুষ বা মুসলিম কোনটাই না, তুই সিমপ্লি মূর্খ।

কে শিখাইছে তোকে যে ধর্মকে আঘাত করলে তাকে মেরে ফেলতে হবে?

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

জুলহাস খান বলেছেন: মূর্খতার পরিচয় তাদের ব্যবহার, চলন বা লিখনি দিয়েই বহন করে।


আর গন্ডমূর্খরাই ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে।

১৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাই, লেখার মাধ্যমে প্রবল বেয়াদবি করা, ধর্মকে অবমাননা করা আর তাকে বীভৎস, পাশবিকভাবে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে, পিটিয়ে, মস্তক ছিন্ন করে মেরে ফেলা কি সমান অপরাধ ?

রাস্তায় নেড়ি কুকুর কেও এভাবে কুপিয়ে, পিটিয়ে, মস্তক ছিন্ন করে মেরে ফেললেও তো মানুষ হিসেবে কষ্ট হবার কথা । তো, আমার প্রশ্ন, আপনি কি মানুষ ????

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

জুলহাস খান বলেছেন: যারা ধর্মের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিতে জানে তারা ধর্মের জন্য অন্যের জীবন নিতেও পারে। এটাই বীরত্ব।



রাস্তায় নেড়ি কুকুর কেও এভাবে কুপিয়ে, পিটিয়ে, মস্তক ছিন্ন করে মেরে ফেললেও তো মানুষ হিসেবে কষ্ট হবার কথা ঠিকই। কিন্তু যখন জলাতঙ্কের আশঙ্কা থাকে তখন মায়া দেখিয়ে কোন লাভ নেই।

হ্যাঁ আমি মানুষ বলেই অমানুষদের বিরুদ্ধে লিখছি।

যারা মানুষের সেন্টিমেন্টে আঘাত করে তারা মানুষ হতে পারে না।

যারা প্রকৃত মানুষ তাদের কাছ থেকেই আমি যে মানুষ তার পরিচয় চাই। কোন অমানুষদের থেকে নয়।

২০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

রাখালছেলে বলেছেন: আর ইসলাম বিরোধীরা আশ্বিন মাসের কুকুর। এদের ছেড়ে দিলে জাতির জলাতঙ্ক রোগ হতে পারে তাই আত্নরাক্ষার্থে কুকুর যে কেউ মারতেই পারে। আমাদের উচিৎ তাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখা



আপনার শেষ কথাটা দিয়েই বুঝালেন আপনার পক্ষটা কি । আপনাদের জন্য সুন্দর একটা বাক্য আমরা বানিয়েছি । তা হল "ছাগু"

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

জুলহাস খান বলেছেন: আর আপনার জন্য জাতি যে শব্দটি বানিয়েছে তা হলো ‘কুত্তা’। সেটা আগেই বলেছি।

২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

মিতক্ষরা বলেছেন: এরকম একের পর এক হত্যাকান্ড খুব আশংকাজনক।

বিচারহীনতার কারনে এসব হত্যাকান্ড বেড়েই চলছে। অন্যদিকে বিচারহীনতার জন্য দায়ী বর্তমান সরকারের ক্রশফায়ার আর গুমের সংস্কৃতি। আইন সবার জন্য সমান। একদিকে গুম/ক্রশফায়ার চালু থাকবে, অন্য দিকে ব্লগার হত্যা বন্ধ হবে - এমনটি আশা করা স্রেফ বোকামি।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৪

জুলহাস খান বলেছেন: একমত। ওরা এই সকল মৃত্যুর ঘটনায় কখনো প্রতিবাদ করছে না।

২২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জনাব মাহাবুব বলেছেন: দেশে যদি ধর্মবিরোধীদের সরকার যথাযথ আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করতো তাহলে, মানুষ হত্যার মত জঘন্য ঘটনা ঘটতো না।

যেখানে আইনের শাসন অচল সেখানে মানুষ নিজের হাতে আইন তুলে নেয়। :(

শেখ হাসিনা বা শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে কেউ একটু কটুক্তি করলে, আমাদের আইনের সেবকরা তাদের অণুবীক্ষন যন্ত্র দিয়ে খুজে বের করে শাস্তির সম্মুখিন করে। অথচ আমাদের প্রাণপ্রিয় নবী করিম (সাঃ) কে যাচ্ছেতাই ভাবে গালিগালাজ করা হয়, সেটার কোন বিচার হয় না। X((

আমরা চাই না দেশে অহেতুক খুনাখুনি লেগে থাকুক, সরকারই পারে এইসব খুন খারাবি বন্ধ করতে।

সরকারের কাছে বিনীত অনুরোধ যারা ধর্মকে কটুক্তী করে তাদের আইনের আশ্রয়ে এনে বিচার করুন এবং আমাদের সোনার বাংলাকে শান্তির স্থানে পরিণত করুন।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

জুলহাস খান বলেছেন: একমত

২৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনি হয়ত জানেনই না যে আপনি ধার্মিক নন । আপনি ধর্মের কলঙ্ক, দেশের কলঙ্ক এবং সর্বোপরি মনুষ্যতের কলঙ্ক......।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

জুলহাস খান বলেছেন: আপনি জানে না যে আপনি মানুষ নয় পশু। মানুষের মতো দেখতে কিন্তু মানুষ নয়।

২৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৯

রাখালছেলে বলেছেন: আপনার পোষ্টের প্রতিউত্তরগুলো যদি খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন যে, আপনার প্রতি মানুষের মনোভাব কি । আপনি যে পাগলা কুকুরের উদাহরন দিয়েছেন সেটাই আপনি প্রতীয়মান হচ্ছেন । আপনি হচ্ছেন সেই কুকুর যার সমাজের কোন কাজেই লাগলেন না । না কোন ভাল কাজে না কোন খারাপ কাজে । না কোন দেশের কাজে না কোন নিজের কাজে । আপনার বিবেক বহু বছর পুরনো । এটাকে পরিবর্তন করুন । তাতে নিজেরই উপকার হবে ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০১

জুলহাস খান বলেছেন: মানুষের বিবেক পরিবর্তন করে পশুর মতো আচরণ করে মানুষ হওয়া যায় না। পশু বিরুদ্ধে লিখেছি। তাই প্রতি উত্তর পশুর মতোই দিয়েছে। যেটা ব্যতিক্রম বা অবাক হওয়ার কিছু নয়।

২৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: যারা ধর্মের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিতে জানে তারা ধর্মের জন্য অন্যের জীবন নিতেও পারে। এটাই বীরত্ব।


যারা অন্যের জীবন নিতে পারে ধমের জন্য...

সেই সব বীরেরা কেন পালিয়ে যায় কুপিয়ে???

আপনার মাথার ডাক্তার দেখান... সমস্যা হইছে..


আপনি পোস্টের কমেন্টগুলি দেখেন... বুঝতে পারবেন যে কেউই আপনার মতের সাথে এক মত না...

কারন তারা সুস্হ মস্তিস্কের মানুষ... আপনার মতন অসুস্হ চিন্তা করেনা...


আমি যদি তোমার সেন্টিমেন্ট নিয়ে কটুক্তি করি আমাকেও তুমি হত্যা করো বিন্দুমাত্র আফসোস থাকবেনা।

আর আপনি যেই ভাবে তুমি/তুই ব্যবহার করছেন কমেন্টের উত্তরে তাতে অবাক লাগছে...

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:০৩

জুলহাস খান বলেছেন: আপনি পোস্টের কমেন্টগুলি ভালো করে দেখুন তারপর বলুন আমার ব্যবহার কখনো খারাপ হয়নি বরং মুক্তমনা নামের মানুষগুলো ব্যবহার খারাপ হয়েছে। আমি ভালো ব্যবহারে যথেষ্ঠ চেষ্টা করেছি এবং ভালো ব্যবহার করেছি।

আর কমেন্টসগুলো সাথে শুধু কুলাঙ্গার গুলো একমত না। তা ছাড়া ভালো মানুষ গুলো সবাই একমত।

২৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১৪

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি কলম দিয়ে আঘাত করুন কেউই না করবে না

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

জুলহাস খান বলেছেন: আঘাত কি না করলেই নয়।

২৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৬:৩১

পালের গোদা বলেছেন: "সর্বোপরি আমি বলবো মুক্তমনা যদি ধর্মকে আক্রমন করা হয় তাহলে ধার্মিকরা মুক্তমনাদের আঘাত করলে সেটা অপরাধ কেন?"

এটা এমনই একটা আউটরেজিয়াস এবং শিশুতোষ প্রশ্ন যে প্রথমে বুঝতেই পারিনি আপনি কি সিরিয়াসলি এ প্রশ্ন করছেন নাকি জোক বা সারকাসম করছেন। যাই হোক আপনার পোস্ট পুরোটা পড়ে মনে হোল সিরিয়াসলি প্রশ্নটা করেছেন এবং আপনি সিরিয়াসলি বিশ্বাস করছেন যে লেখা দিয়ে আঘাত এবং চাপাতি দিয়ে আঘাতের মধ্যে কোনরকম তুলনা চলে। মনে হচ্ছে দুটোর মধ্য পার্থক্য আপনাকে বুঝিয়ে বলতে হবে।

কল্পনা করুন আমি আপনার সম্পর্কে কোথাও খুব খারাপ জঘন্যতম কথা লিখলাম। তার ফলে কি ক্ষতি আপনার? পড়ে আপনার খুব খারাপ লাগবে তাইতো? এমনকি তেমন খারাপ নাও লাগতে পারে। ফেসবুকে তো অনেকেই অনেককে ক্রমাগত গালিগালাজ করছে। তাতে কি কারো ঘুম হারাম হচ্ছে? এটাকে ধরে নেন আঘাত টাইপ ১।

এখন কল্পনা করুন আমি চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে আপনার কল্লা নামিয়ে ফেললম। তার ফলে আপনার জীবনটা শেষ হয়ে গেল। আপনার বাবা মা হলেন সন্তানহারা আর আপনার স্ত্রী সন্তান থেকে থাকলে তারা হলো বিধবা/এতিম। এটাকে ধরে নেন আঘাত টাইপ ২।

এখন বলুন দুটো কি আপনার একইরকম আঘাত বলে মনে হচ্ছে? নাকি দুটো সম্পুর্ন আলাদা রকম আঘাতের মধ্যে পার্থক্য আপনাকে বোঝাতে পেরেছি?

এখন আপনার প্রশ্নে আসি। আইন নিজের হাতে তুলে নেবার প্রসংগ আপাতত বাদ দিয়ে কেবলমাত্র নৈতিকতার দষ্টিকোন থেকে আলোচনা করি। মুক্তমনারা ধর্মকে কিভাবে আক্রমন করেছে? তারা কি কোন ধার্মিককে চাপাতির কোপ দিয়েছে? তারা কি কোন মসজিদে আগুন দিয়েছে? যদি তারা এই জাতীয় কিছু করত তাহলে আপনার এইরুপ প্রশ্নের কিছুটা হলেও ভিত্তি থাকত। তারা কেবল লিখে আঘাত করেছে। অর্থাৎ তারা যে আঘাতটা করেছে সেটা হচ্ছে আঘাত টাইপ ১। তার উত্তরে আপনারা তো তাদের উপর আঘাত টাইপ ১ ক্রমাগত চালিয়েই যাচ্ছেন। তাদেরকে মুত্রমনা বলছেন, জারজ বলছেন। যাচ্ছেতাই গালি দিচ্ছেন। সেগুলো সব ঠিক আছে। আঘাত টাইপ ১ এর প্রত্যুত্তরে আঘাত টাইপ ১ করছেন। সেটাত কেউ অপরাধ বলছে না। অপরাধ হচ্ছে তখন যখন আপনারা আঘাত টাইপ ১ এর উত্তরে আঘাত টাইপ ২ করছেন। অর্থাৎ লেখার উত্তর দিচ্ছেন হত্যা দিয়ে। সংগত কারনেই সভ্য বিশ্বে এরুপ আচরনকে বরবরতা বলা হয়। সবাই যদি আপনাদের মতো ভাবতে শুরু করে যে বাক্যের উত্তর বাক্য দিয়ে দেয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে চাপাতি দিয়ে দেয়া যেতে পারে, তাহলে পথিবীটা নরক হতে কতদিন লাগবে? ধরুন আপনার কোন বন্ধু ফেসবুকে হাসিনাকে গালি দিল। সেটা তো হাসিনাকে আঘাত করা হলো তাইনা? তারপরে যদি হাসিনার লীগ বাহিনী এসে আপনার সেই বন্ধুকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে, তাহলে কি আপনি মেনে নেবেন? আপনার যুক্তি অনুযায়ী কিন্তু সেটা কোন অপরাধ হবে না কারন আপনার বন্ধুইত প্রথমে হাসিনাকে আক্রমন করলো।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

জুলহাস খান বলেছেন: আপনি টাইপ ১ কেন করতে যাবেন? আর হাসিনার সাথে ধর্মীর ব্যাপার এক না। সুতরাং আমি যদি টাইপ ১ কে বৈধ বলি তাহলে টাইপ ২ কেন বৈধ বলবনা।

আর যদি টাইপ ১ অবৈধ তাহলে টাইপ ২ অবৈধ।



কোন হত্যাকান্ড বা বি শৃঙখলাকে সাপোর্ট করা যায় না।

কোন হত্যাকান্ডের শুধু বিচার নয়। তার কারণ গুলোকে বন্ধ করা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.