![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এইপথে আলো জ্বেলে এ পথেই পৃথিবীর ক্রমমুক্তি হবে, সে অনেক শতাব্দীর মনীষির কাজ.....
আদমরে দেখায়া আল্লা বললেন: সেজদা কর।
শয়তানে কয়: আমি নুরের তৈরি। হে মাটির। আমি এত বচ্ছর আপনার বন্দেগী কর্লাম, হে জন্মাইল হেদিন। আমি তো হের সিনয়রও। আমি কেমনে হেরে সেজদা করি?
আল্লায় কন: নাফরমান! তুই বাইরা।
শয়তান: যাই। তয় এত বচ্ছর আপনার খেদমত কর্লাম, একটা ফেভার চাই। আমি যেন এরেও নাফরমানিতে নিতে পারি, তার ওয়ারিশরাও যেন আমার তাবে আসে, সেই শক্তি দ্যান।
মাবুদ তার ইরাদা মঞ্জুর কর্লেন। সাথে কন্ডিশন, ঈমানদারগো উপ্রে তার এই সব ওসওয়াসা কাম কর্বে না।
সেই থাইকা শুরু হৈল মানুষ আর শয়তানের খেলা। নানান ভার্সনে এই গপ্প শুইনাই সবতে বড় হৈছি আম্রা। শয়তানের গল্পটার ইউনিক দিক হৈল, সেমেটিক ধর্ম ছাড়া শয়তানের সাথে তুলনীয় চরিত্র পাওয়া দুষ্কর। গ্রিকদের ধর্মে আম্রা পাই জগতসংসার দেবতাদেরই খেলা, ট্রয়-গ্রিক যু্দ্ধ আসলে অলিম্পাস পাহাড়ে দেবতাদের আন্তসংঘর্ষেরই ফল। ব্যক্তিদেরও উস্কান দেবতা-দেবীরা, তাদের কামকাতর করেন, স্বার্থান্ধ করেন। ভয় দেখান, লোভও। ভারতীয় ধর্মেও দেবতাদের দুষ্টামি কম নাই। কিন্তু শয়তানের মত পূর্ণাঙ্গ চরিত্র, যার স্কন্ধে মানবকূলকে বিপথগামী করার গুরু দায়িত্ব, তেমন চরিত্র পাই কী?
শয়তানের শয়তানির এই গপ্পটার উৎসতে হজরত আদম পর্যন্ত পৌছায়। সঙ্গত কারণেই ধরে নেয়া যায়, বাবা আদম হতে আজ পর্যন্ত সেমেটিক জাতিকূল এই গল্পটার সাথে পরিচিত। তা কিন্তু না। এইটাই একটা আশ্চর্য বিষয়, যা তুলনামূলক ধর্মতাত্ত্বিকদের কম ভাবায় নাই।
আসেন অনুসন্ধান শুরু করা যাক।
জেনেসিস এর বর্ণনাতে পাওয়া যাবে সাপ ছিল সৃষ্ট জীবজন্তুর মাঝে সবচে’ ধুরন্ধর। সাপ একদিন হাওয়াকে বলে, মাবুদ কি আসলেই ওই গাছটার ফল খাইতে মানা কর্ছে? হাওয়া বলে, আর সব গাছের ফল খাওয়া যাইবে, কিন্তু ওই নির্দিষ্ট বিরিক্ষের ফল নিষিদ্ধ। সাপটা তখন আশ্বস্ত করে বলে, না ওইটার ফল খাইলে তোমার চোখ খুলবে, তুমি মাবুদের মতই ভাল-মন্দ বুঝতে শিখবা। জ্ঞানী হৈতে হৈলে এইটা খাওন লাগবে, দেখতেও টসটসা। হাওযা জ্ঞানী হবার আশায় নিজেও খাইল, হাজব্যানডরেও খাইতে দিল। এই হৈল জেনেসিস পুস্তকের বর্ণনা। এইখানে কিন্তু কোথাও শয়তানের উল্লেখমাত্র নাই। এমনকি, আল্লা তিনজনরে অভিশাপও দিলেন। সাপরে অভিশাপ দিলেন, হাপের পোলা হাপ, তুই জীবনভর প্যাটের উপ্রে ভর দিয়া চলবি, ধূলা হৈব তোর খাদ্য। আর হাওয়ার গুষ্টির লগে তোর গুষ্টির দিলাম স্থায়ী কাইজ্জা, হ্যারা তোর মাথায় বাড়ি দিব, তুই দিবি হ্যার গোড়ালিতে কামড়।
কোন শয়তানের উল্লেখ নাই। এমনকি, অভিশাপের বাণী থেকে খুব পষ্ট, সাপই এইখানে বিবেচ্য। শয়তান না। বরং এটাকে আমাদের আরও বহু পরিচিত গল্পের মতই লাগে; হনুমানের মুখ কেন পোড়া (লঙ্কাপুরীতে আগুন দিতে গিয়ে!), গ্রহণ কেন হয় (প্রতারিত অসুরেরা চন্দ্রদেব আর সূর্যদেবরে গিলে ফেলে!), ভূমিকম্প কেন হয় (শিং নড়লে!)ইত্যাদি হাজারটা গল্প আর কাহিনীর মতোই কল্পিত আদি স্বর্গ থেকে মানুষের পতনের সাথে সর্পকূলের সাথে শত্রুতার সম্পর্ক সৃষ্টি করা এই কাহিনীটা তাই খুব অত্যাশ্চার্য কোন কাহিনীও না। এমনটা আরও হাজারটা পাওয়া যাবে।
বরং ওই সময়কার ধর্মীয় পুস্তকগুলোতে শয়তানের যে উল্লেখ পাওযা যায়, তা একজন স্বর্গীয় পারিষদের। যার কাজ মানুষকে নাফরমানির জন্য অভিযুক্ত করা। হিব্রু ভাষায় স্যাটান মানেও যিনি অভিযুক্ত করেন। বাইবেলের জাকারিয়া পুস্তকে তার এই কাজটার উল্লেখ আছে। এইটাকে বলা যায়, স্বর্গীয় সলিসিটরের দায়িত্ব। একটা কথা ঠিক, এই ফেরেসতার কাজ ছিল মানুষ যে পাপাচারে নিমজ্জিত, সারাক্ষণ সেই কথাটা আল্লার কানে দিতে থাকা। এই ভূমিকারও ব্যাখ্যা সহজ। সমাজ কখনো অনড় থাকে না। প্রতিনিয়ত ভাঙে, ফলে নিয়মও সদা পরিবর্তনশীল। এই সদা পরিবর্তনশীলতার সাথে তাল রেখে নিত্যনতুন আইন, নিয়মকানুনও তৈরি করা হয়। এইটা ইন্টারেস্টিং, নৃবিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, আদিম গোত্রবদ্ধ অবস্থায় মানুষ নিয়মভাঙে খুব কম। এমনকি, কোন ট্যাবু কেউ সকলের অজান্তে ভেঙে ফেললেও সে তা গোপন করে না। কিন্তু এই গোত্রবদ্ধ সমাজ যখন ভেঙে অসাম্য তৈরি হয়, তখনই মানুষের পক্ষে পুরানো গোত্রীয সকল শুদ্ধাচার সকল ভ্রাতৃত্ব, সকল যৌনশুচিতা রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ে। সকল গবাদি পশু- উর্বরা ভূমি যখন অভিজাতদের দখলে চলে যায়, গোত্রের অধিকাংশ নারীদের ওপর (নারীরা যখন সম্পত্তি!) যখন সর্দার বা রাজাদের একচেটিয়া কায়েম হয়, তখন বঞ্চিত বাকিদের কাছ থেকে শুধু যে নিরাপত্তা আশা করা যায় না, তাই না। অভিজাত বা ক্ষমতাবানদের নিজেদের মাঝেও কামড়াকামড়ি শুরু হয়। মহাভারতেও আমরা দেখব, গ্রিক পুরাকাহিনীগুলোতেও আমরা দেখব মানুষ যে ক্রমশঃ অধপাতে যাচ্ছে, তারই বয়ান।
কাজেই অধঃপাতে যাওয়া মানুষকে ঠেকাতে নিত্য নতুন কাহিনী ফাঁদতে হয়। দুষ্ট লোকেরা বলে, এইটা ক্ষমতাবানদের ধান্ধা, পরনারীপরবস্তুতে লোভ করিও না; মিষ্টি করে বললেও ন্যূনতম মাত্রায় নৈতিকতার চর্চা না জারি রাখতে পারলে সম্পত্তিমালিকানার এই নতুন ব্যবস্থা চালু থাকতে পারত না।
অনেক দূরে চলে আসলাম কী! শয়তানের কীর্তিতে আসি। আমরা যেটা দেখলাম, জেনেসিসে শয়তান নাই। সখরিয়াতে আম্রা পাইলাম তিনি মহাইমাম যোশুয়ারে অভিযুক্ত করতেসেন। এইবার আসি পরের ধাপে। আইযুব নবীর কাহিনীতে দেখব তার চরিত্রের নতুন উত্থান।
“আরে আইয়ুব নবীর সোনার অঙ্গ কুষ্ঠ রোগে খায়
রহিমা বিবির চোখে বান ডাইকা যায়
নবীজি বলেন তারে, বৃথা কান্দো বিবি,
হৈবো তাহাই শেষে আল্লা যাহা চা য় আয রে....”
ওল্ড টেস্টামেন্টের আয়ুব নবীর কাহিনী আসলে প্রতিশ্রুত ভূমিতে সেই ইহুদীদের অনেকটা থিতু হবার অনেক পরের কাহিনী। তারা তখন চাষবাস করে ফসল ফলিয়ে প্রতিবেশীদের সাথে যুদ্ধটুদ্ধ করে হেস্তনেস্তই শুধু করে নাই। নিজেদের মাঝেও তাদের অনেক বদল এসেছে। আদিতে ইহুদীদের ভুমি বন্টন এমন ছিল যে, এমনকি ঋণের দায়েও কারো জমি বাজেয়াপ্ত হলে তা সাত বছর পর মালিকের কাছে ফেরত যেত, কেননা মালিকানা ছিল অচ্ছেদ্য। সেই নিয়ম ধীরে ধীরে লোপ পেয়েছে। আদিতে ইহুদের নিজেদের মাঝো দাস হতে পারত না। পরের ধাপে কেউ দেনার দায়ে কৃতদাস হয়ে গেলে সেও মুক্তি পেত সাত বছর পর কোন মুক্তিপন ছাড়াই। কিন্তু ক্রমে ইত্যাদি ইত্যাদি আদি সকল আইনের অবসান ঘটেছে।
খেয়াল করেন, এই আইনগুলার জন্ম গোত্রভাতৃত্ব অটুট রাখা। কিন্তু অন্যদিকে এই আইনের কারণেই কিন্তু আবার সমাজের স্থিরতা বজায় থাকলেও বিকাশ রূদ্ধ হয়ে পড়ছে। এইখানে, পাঠকদের কারো স্মরণ থাকলে খেয়াল করিয়ে দেই, আরবে কেন পয়গম্বর আর গ্রিসে কেন দার্শনিক নামে একটা পোস্ট দিসিলাম বহু আগে, কিন্তু সেইটার পরের পর্ব জানা-অজানা নানান কারণে আর দেয়া হয়া উঠে নাই। যারে বলে ছন্দ পতন। সেই প্রশ্নটার একটা উত্তর কিন্তু এই পয়েন্টটার মাঝে আছে।
তো, আমাদের আয়ুব নবীর বর্ণানায় যে গপ্পটা আম্রা জানি, সেইটা আদতে ইহুদী নারীরা যবের তুষ ঝাড়তে ঝাড়তে যে গানগুলা গাইত, তারই একটা। এই গল্পটার কয়েকটা মাজেজা আছে, একদিক দিয়া এইটা এখন বোঝা যায়, জীবনে ঝড় তুফান আছে, যেইটা তোমারে একলাই সহ্য করতে হবে। মানে আয়ুব নবীর কাহিনীর মৌলিক দিক ছিল সমাজরে সহিষ্ণুতা শেখান, নিস্ব সম্বলহীন হযা গেলেও ঈমান হারানো যে যাবে না, সেই শিক্ষাটা দেয়া। নতুন সমাজে এই শিক্ষাটার গুরুত্ব ম্যালা। আরেক দিক দিয়ে, এইখানে শয়তানের পদোন্নতি ঘটলো। ঐশী পরিষদকূলে তিনি এখন আর কেবল অভিযোগ উত্থাপনকারী নন, তিনি মাবুদের কাছে প্রমাণ করতে চান, বিপদে পর্লেই মানুষ নাফরমান হবে। আল্লা বলেন, লাগবা বাজি!
বাজি লাগা হৈল। আয়ুব নবীর উট গেল, জমি গেল, স্বাস্থ্য গেল, সন্তানাদি গেল। কিন্তু ঈমান অটুট রৈল। এই গল্পেও কিন্তু কোথাও শয়তান আযুব নবীকে উস্কায় নাই, বিন্দুমাত্র এসে কয় নাই, ব্যাডা, ঈমান ছাড়। সব পাবি। বরং সে কাউকে উস্কে থাকলে তা স্বয়ং মাবুদকেই।
তাইলে এই পর্যন্ত রচিত পুস্তক গুলাতে শয়তানের শয়তানি কৈ? নাই। শয়তান তার স্বমহিমায় আসলো আরও বহু পরেকার পুস্তক আর ব্যাখ্যাগুলাতে। সেই কাহিনী মনে হয় ততটা ইন্টরেস্টিং না। :-"
[ ভালো কথা, এই লেখার শয়তান সম্পর্কিত সকল ওল্ডটেস্টামেন্টীয় আইডিয়া আর তথ্যের উৎস বন্ধু কাজী। বাহুল্য অংশগুলো আর শযতানের গপ্পটা ইলাস্টিক করার দায় আমার। তারে জানায়া ধন্যবাদ দিবার উপায় নাই। আমি যে কৃতজ্ঞ, আপনারা পঞ্চজনে সাক্ষী থাকলেন মাবুদের দরবারে। :> ]
১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৪১
খারেজি বলেছেন:
আমার মাথায় এই সবের কিছুই ফলে নাই, আমি কেবল পরের ক্ষেতে সব্জি আঁটি বাইন্ধা হাটে আনছি।
এরচে' বেশি তাই পাওনাও নাই।
২| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:২৯
মোসতাকিম রাহী বলেছেন:
বেশ উর্বর মাথা আপনার...
পড়তে ভালো লেগেছে, মেদবিহীন গদ্যে পাঠক ধরে রাখার শক্তি আছে আপনার লেখনিতে।
ব্যস, এটুকুই...
৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:৫৯
নরাধম বলেছেন:
লেখা কি শেষ?? কেমন জানি কিছু বাকি আছে মনে হল। পরের পর্ব আসবে নাকি??
জেনেসিসের সাপের কাহিনীকে পরবর্তীতে সাপই শয়তান ছিল বা শয়তান সাপের বেশ ধরে এসেছিল এরকমই বলে খ্রীস্টানরা সাধারণত। এটা নিয়ে আমি এখানে একজন পাদ্রীর সাথে কথা বলেছিলাম। উনি ফিলজফিকাল ব্যাখ্যা দিচ্ছিলেন, আমি ঠিক বুঝতে পারিনি।
মুখফোঁড়ের আদমচরিত পোস্টগুলোতে শয়তান নিয়ে কিছু লেখা পড়েছিলাম আগে। লেখাগুলো বিশ্বাসীদের জন্য যথেষ্ঠ আপত্তিকর, তবে মুখফোঁড়ের একটা ক্লাস ছিল, সেটার কথা না বললেই নয়।
প্লাস। আপনার পোস্ট সবসময়ই ভাবনার খোরাক যোগায়।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৪৩
খারেজি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
পোস্ট শেষ, কাহিনীর কিছু বাকি আছে।
ওল্ডটেস্টামেন্টের জেনেসিস পুস্তকে ওইটা সাপই, যে হাওয়ারে উস্কাইছিল। বহু পরেকার ভাষ্যে সাপ আর শয়তানরে একাকার করা হয। মাঝখানের বিরাট সময়ে শয়তান ওই ভূমিকা প্রাপ্ত হয় নাই।
৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৩৫
সত্যান্বেষী বলেছেন: শয়তান নামা পড়লাম। আইয়ুব পর্যন্ত জানা হইল। তার পরের ইতিহাসটা কি? শয়তানরে ঈশ্বরের উস্কানীদাতা থেকে মানুষের উস্কানীদাতার পদে প্রমোশন (নাকি ডিমোশন) দেওয়া হইল কার আমলে?
১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৪৫
খারেজি বলেছেন:
ঘটনাটা রাজতন্ত্রের আমলে।
ব্যাখ্যাটা অ্যাপোক্যালিপটিক আমলের।
অয়েট করেন্না কেন? সবরহীনের সাথে শয়তানের আত্মীয়তা আছে তো!
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৭
খারেজি বলেছেন: য়াপনার ইঙ্গিতানুসারে পোস্টের নাম কিঞ্চিৎ পরিমার্জন করা হৈল। সেই জন্যও ধন্যবাদ পাওনা যাপনার।
৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৫০
কঁাকন বলেছেন: শয়তানের ডারুইনী ইতিহাস -- ডারুইনী ইতিহাস মানে কি?শয়তানের বিবর্তন বাদ? বিবর্তন এমিবা আমল থিকা লিখা উচিৎ আর আৎকা শেষ কইরা দেয়া উচিৎ না। শয়তান কেমনে আজকের ভুমিকায় আসলো; এর উদ্দ্যেশ্য- বিধেয় কি এই জাতিয় ব্যাখ্যাও দেয়া উচিৎ/
""কাব্বালাহ মরমিবাদে লিলিথকে দেয়া হয়েছে আরো গুরুত্ব। এক জায়গায়তো বলা হচ্ছে
লিলিথকে তৈরী করা হয়েছে এডামেরও আগে, পঞ্চম দিনে! আরেক জায়গায় বলা হচ্ছে,
লিলিথের উৎপত্তি এডামের মতন একই উপাদান থেকে। শেষ জায়গায় বলা হচ্ছে এডাম আর
লিলিথকে এমনভাবে তৈরী করলেন স্রষ্টা যেন নর ধারন করে আছে নারীকে।
নিজের অধীকার নিয়ে সচেতন, স্বাধীনচেতা এই লিলিথ সর্পরূপে পলায়ন করেছিল
ডেভিলের সাথে। শপথ করেছিল তার মায়া সে বিস্তার করেই যাবে এডামের বংশধরদের
মাঝে। হয়তোবা, ইভ’কে প্রলুব্ধ করে ঐ নিষিদ্ধ ফলটি খাইয়েছিল সর্পরূপী এই
লিলিথ!" "
Click This Link
---- এই ব্যাপারটাও একটু জানতে চাইছিলাম আর কি।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:১০
খারেজি বলেছেন: পোস্টা পড়ে দেইখা বিস্তারিত কৈতেসি।
না পৈড়াই ফেললাম, ছোট্ট পুস্ট।
আপাতত এইটুকু জানাই, বাইবেলের বহু আইডিয়া আসলে আশেপাশের জাতিগুলার থেকে নেয়া। এর মাঝে মেসোপটেমিয়ার গূরুত্ব অনেক বেশি।
মেসোপটেমিয়াতে আবার নানান ঐতিহাসিক কারণে উর্বরতার দেবি এবং প্রেম-কামের প্রভৃতি ক্ষেত্রে নারীদেবস্থানীয়দের প্রাধন্যা ছিল। প্রত্মতাত্ত্বিকরা দেখিয়েছেন, এইটা সকল সভ্যতায় একটা প্রধান ছিল।
কোন কোন সমাজে এই প্রাধান্য পরে পুরুষ দেবতার স্ত্রী বা কণ্যা বা ভগিনিতে রূপান্তরিত হয়, কোন কোন সংস্কৃতিতে এইটা একেবারে উচ্ছেদ হয়। যেমন, উন্দ্র কর্তৃক উষা ধর্ষণ প্রাচীন আর্য জাতিতে পিতৃতন্ত্রের উদ্ভবের প্রতীক হিসাবে ধরা হয। আবার, মেসোপটেমিয়ায় এক পুরুষ দেবতা আদি দেবী (তখন ডাইনিতে রূপান্তরি!) ধরে তার মুখে এত জোরে ফু দেন যে, সে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। এইটাও একটা নারী দেবতার পতন আর পুরুস দেবতার উদ্ভবের রূপক।
কিন্তু লিলিথ মানুষের কাহিনী। এইটা খুব সম্ভবত উর্বরতার ধারণার সূত্রে নারীকেন্দ্রিক আদ্যশক্তি, আদ্যাবির্ভাব ইত্যাদি যে ভাবের চর্চা পুরুষতান্ত্রিক ধর্মেরও আগে শুরু হৈছিল, তার রেমন্যান্ট। কিন্তু এই লিলিথের এই পলায়ন আসলে পুরনো সম্পর্কের ধরনেরও অবসান। এইবার আসবেন হাওযা, যিনি অধিকতর বাধ্য ও অনুগত।
এখন হয় কি, লিলিথরে বহু ভাবে স্টিগমাটাইজ করা হৈছে। সেও মেসোপটেমিয়ান দেবী ছিল আদতে। কিন্তু এই স্টিগমাটাইজ করার পরও প্রায়ই তাদের সামাজিক স্মৃতিপ্রভাবটা রয়া যায়। ফলে মূল স্টোরিটার বাইরেও অনেকগুলা ভার্সন গোপনে গোপনে কাজ করে। কাব্বালা ধর্মে কিন্তু মূল টেস্টামেন্টে স্বীকার করা হয় না, এমন কিছু রিচুয়াল আছে। শয়তানকেও অতটা ঘৃণ্য ওইখানে মনে করা হয় না। বরং সেইখানে শয়তান একজন পরীক্ষক, যে ঈমাদারের পরীক্ষা নিয়া তারে উচচস্তরে পৌছায়া দেয়।
না, ওল্ডটেস্টমেন্টে লিলিথ সাপের ছদ্মবেশে আষে নাই। ওইটা যে নিরেট সাপই, তা বর্ণনায় পরিস্কার। জেনেসিস ৩:১-৬ দেখো, আমি ওইটারেই সক্ষিপ্ত কৈরা লিখছি।
পরে আবার ভাইবা উত্তর দিমুনি। সারারাইত ধৈরা পোস্ট লিখা গোছানো ভাবনা আইতাসে না।
৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৫২
সত্যান্বেষী বলেছেন: হ, অয়েট কর্তাছি। শয়তানের আত্মীয় হইতাম চাই না। শয়তান খুব খ্রাপ।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:১১
খারেজি বলেছেন:
এইতো দেখছেন, শয়তানের ডর দেখাইলে সবাই কেমন সবর করে।
এইটাই শয়তানের ঐতিহাসিক-সামাজিক গূরুত্ব।
(সবর কখনো কখনো কিয়ামততকও হয়। হাশরের ময়দানে...)
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:০১
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: লেখাটা সুস্বাদু লাগল, জানায়া গেলাম। পরবর্তী ডিশের অপেক্ষায়।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:১২
খারেজি বলেছেন: য়াপনে রাগী মানুষ, ডর লাগে তো।
(ওইদিকে দ্যাখেন শয়তান-ক্যাপ্টেন কি না কি ফিকির ভাজে... একবার ঘুইরা আসেন...)
৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:২৭
শয়তান বলেছেন: ফটকামি করলেন । এরম আধা লেখা দিতাছেন ক্যান ? পুরাডা নাযেল করেন
১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৩৮
খারেজি বলেছেন:
আউযুবিল্লহি মিনাশ শাইতানির রাযিম না পৈড়াই পোস্ট দিসিলাম... স্বয়ং শয়তান আইনা হাজির!
আমি তাড়াহুড়ার পক্ষে না জনাব। শয়তানের আত্মীয়রা হুড়াহুড়ি করে।
৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৪৩
শয়তান বলেছেন: মন্ত্র পড়লেই যদি সব সম্ভব হৈতো.......
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৮
খারেজি বলেছেন: য়াপনের ঈমানের দোষ আমি কি কর্তাম!
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৪০
হোরাস্ বলেছেন: মহামান্যরে নিয়া কথা হইতেছে দেখি। তাইলেতো শয়তানের প্রচলিত কাহিনীর উৎপত্তির একটা অপশনই বাকি থাকলো।
কোথায় যেন পড়েছিলাম স্যাটান শব্দটার উৎপত্তি হচ্ছে মিশরীয় দেবতা হোরাসের নেমেসিস সেট (সেথ, সুথাহ নামেও পরিচিত) এর থেকে।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪০
খারেজি বলেছেন: পণ্ডিতদের মাঝে পপুলার হৈল মেসোপটেমিয়ান ধাতুমূল থেকে এইটার উৎপত্তি। ভিন্নমতও আছে।
১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৫০
রামন বলেছেন: শয়তান এবং শতাতানের শয়তানী ছাড়া ধর্ম, সেটি কোনো ধর্মের পর্যায়ে পড়ে না। কারণ শয়তান হছে ধর্মের খুটি।কাজেই যে ধর্মে শয়তান নাই, সেই ধর্ম পূর্নাঙ্গ ধর্ম নয়। ইসলামই একমাত্র পূর্নাঙ্গ ও সর্বশ্রেষ্ট ধর্ম যেখানে শয়তানের পাকাপোক্ত রূপ দেয়া আছে।
যে মহান উদ্দেশ্যে আপনার এই লেখা তার সফলতা কামনা করি।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৯
খারেজি বলেছেন: শয়তান ধর্মের খুটি-- এইবাক্য শুনি নাই আগে, মোল্লারা শুনলে বোধকরি পাথড় মারার হুকুম দিবে।
তবে শয়তান ছাড়া আল্লার মহত্ব টের পাওয়া যায় না, যেমন বুশরে জাস্টিফাই করতে লাদেন অত্যাবশ্যক।
১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:১০
শয়তান বলেছেন:
হোরাস্ @ সেইটাই । এই নিয়া কয়েকটা পোষ্টই পড়লাম । কেউই দেখলামনা নীলনদের তীরে হিজরত করছেন । আপনের আর আমার সখ্যতাই (!!) যে আসল প্যাচ সেইটা কেউই্ কৈতাছে না । খিকজ ।
কারনটা কি হৈতারে ? এনি আইডিয়া ??
১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:২৫
হোরাস্ বলেছেন: @শয়তান, আবার জিগায়!! ক্ষমতা, সম্পত্তি, আর প্রতিপত্তি ছাড়া আর কি?
কথায় আছে চাচা-ভাতিজা থাকলে দেখি কুন সমস্যা নাই। এই কেস তো পুরাই উল্টা। সেট/শয়তান (চাচা) আর ভাতিজা হোরাস (ভাতিজা) এর তো দেখি সেইরম সখ্যতা (!)
১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:২৯
হোরাস্ বলেছেন: শয়তান বলেছেন, "কারনটা কি হৈতারে ? এনি আইডিয়া ?"
নীলনদের তীরে হিজরত না করণের কারণ জিগাইছেন? সেইটা কইতে পারুম না। কি কারণ?
১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৪১
শয়তান বলেছেন: হোরাস্@যতদুর জানি বুক অফ ডেথ থিকা স্বর্গ নরক আপ্তকরন হৈছিল সব ধর্মগ্রন্থে । হয়ত শয়তান এর জন্মও ঐরকমই কিছু একটা হবে
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২০
খারেজি বলেছেন: শযতানের ধারণাটার পোক্তকরণে গ্রিকদের একটা ভূমিকা আছে। পরে কই না হয় সেইটা।
১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৪৯
হোরাস্ বলেছেন: হৈতারে। তবে এই পোস্টে এমনে গপ-সপ করতে থাকলে লেখক না আবার চেইত্যা যায়!!!
১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৭
খারেজি বলেছেন:
কি যে কন চেতমু!
ঘুঘু দিয়া ঘুঘু ধরার ফান দেখেন নাই! মাগার কাউয়া দিয়া কাউয়া ধর্তে পার্বেন না, ঠিকই খাচার কাছে আইসা কা কা কর্ব, বাট কন্টেন্টের ভিত্রে হানব না। আওয়াজের চোটে আর সব পাথীও ভাগলবা।
আপ্নেরা হৈলেন লক্ষী।
আছাসভা টাইপের কাস্টমার দেখলে পাব্লিক ভাগে, ইস্টার কাস্টমার দেখলে দুকানে ভীড় জমে।
১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
কথক পলাশ বলেছেন: আমার ভুলও হতে পারে, আমি জানতাম ফেরেশতা'রা নূরের তৈরি আর জ্বীন আগুনের তৈরি। শয়তান ছিল সেরা জ্বীন। কিন্তু, আপনার পোস্টের শুরুতেই আপনি বলেছেন শয়তান নূরের তৈরি। দয়া করে সঠিক তথ্যটা জানাবেন প্লিজ।
আপনার লেখার গদ্য ভাল হয়েছে। ধন্যবাদ।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২২
খারেজি বলেছেন: হুম, এই সহজ বিভ্রাটটা আমি এড়াতে পারি না কখনো। এর আগেও দেশীপোলা এইটা একবার ধরিয়ে দিয়েছিল। আসলেই জ্বীন আগুনের শিখা থেকে সৃষ্ট, আর ফেরেতারা আলোর তৈরি।
এই আলোর উৎস যে আগুন, সেইটা মাথার মাঝে এমনভাবে গেথে থাকে যে বারবার শয়তানরে নূরের তৈরি বলি। আসলে সে আগুনের শিখার তৈরি।
১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৪১
চেম্বার জজ বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা। তবে একটু অসম্পুর্ণতা রয়ে গেল মনে হচ্ছে।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৩
খারেজি বলেছেন: জ্বী অনেকটাই অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। দেখি আরেক পর্ব শয়তানির ষোলকলা পূর্ণ করা যায় কিনা।
১৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:০৭
আর্ক আহমেদ বলেছেন: : শয়তান বলেছেন: মন্ত্র পড়লেই যদি সব সম্ভব হৈতো..
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৫
খারেজি বলেছেন: তাইলে মডুরা এত শয়তানি কর্তে পারতো না, স্রেফ কইতাম: আউজু বিল্লাহি মিনাশ জানাইরিল রাজিম...
২০| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:১৪
জাতিষ্মর বলেছেন: কোন ভুমি ব্যবস্হা আসলে কোন সাংস্কৃতিক বিষয় নয়; মূলত লিগাল (আইনি) বিষয়, সেই সূত্রে রাজনৈতিকও বটে। --পিমুন্সি
সেইরকম শয়তান কিরাম হইব না হইব শুধু সাংস্কৃতিক বিষয় নয়; মূলত লিগাল (আইনি) বিষয়, সেই সূত্রে রাজনৈতিকও বটে।--জাতিষ্মর
"আরবে কেন পয়গম্বর আর গ্রিসে কেন দার্শনিক"
আরবে শিশু দার্শনিক পাইলেই শয়তান গলা টিপি দিতো আর না হইলে দার্শনিক সাব আল্লারে লইয়া পয়গম্বর সাইজা শয়তানের লগে যুদ্ধে যাইতো।
তবে ইহা(পয়গম্বর,দার্শনিক) শুধু শয়তানের বিষয় নয়, (আরব,গ্রীসের) ভৌগলিক বিষয়ও বটে।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৬
খারেজি বলেছেন: দ্রষ্টব্যটা আগে জানায়া রাখি: পি মুন্সীর বিষযে কোন কমেন্ট এই ব্লগে অনাকাঙ্খিত নয়। আজ রাত যে কোনটার পর থেকে তা করলে সংরক্ষণ করা হবে।
এইবার মূল কথা: পলিটিক্যাল সাইন্সে দুই টাইপের লোক পাওযা যায়, যাদের সংবিধানবাদী কওয়া যায়। একদল নিরেট স্টুপিড। বাংলাদেশের যে কোন রাজনৈতিক সঙ্কটে এদের দেখা যাবে, সংবিধানের আলোকে অমুক-তমুক সমাধান বের করে।
বস্তুত, মার্কিন রাষ্ট্রও তার যে কোন গুরুতর সঙ্কটে সংবিধান দ্বারা পরিচালিত হয় না, পরিচালিত হয় ক্ষমতাসীনদের চূড়ান্ত স্বার্থ দিয়ে। বাংলাদেশের এত বছরের ইতিহাসে এইটা বরং আম্রা অসংখ্যবার দেখেছি, সংসদে পূর্বের কাজরে বৈধতা দেয়া। যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষমতাসীনরা শক্তিশালী বৈলা এত নাজুকভাবে কাজটা সারতে হয না, আর তাদের অভ্যন্তরীন সঙ্কট তারা মেটায় দূর ইরাক বা আফগানিস্তানে।
আরেক দল থাকে, এরা ধান্ধাবাজ। এরার লক্ষ্য থাকে, যেহেতু সংবিধানে নাই,তাই অমুকটা হবে না, এই টাইপের কথা বৈলা ইস্যুরে আড়াল করা।
বিষয় আসল এইগুলাও না। বিষয় হৈল: শয়তান যেমন পলিটিক্যাল, তাই শযতানের চেহারা কালে কালে দেশে দেশে ভিন্ন হয়, সংবিধানও তেমনি পাল্টায়। শাসকদের প্রয়োজন আর ধান্ধায় যেমন, লড়াইয়ের চাপেও। এই লড়াই আর চাপটাও পলিটিক্যাল। -- খারেজি।
বিষয় হৈল, শেষমেষ, কোন পক্ষে আছো তুমি,বহু ফেনা তুইলা ফিউশন ফাইভের হাততালি পাও, না স্ট্রেটকাট নিপীড়িতর সমর্থনে কথা কৈতে পারো।
২১| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আল্লা বলেন, লাগবা বাজি!
আপ্নের পোষ্ট এবং কমেন্ট পড়ে অত্যাধিক আরাম পাইছি!
আরো লেখা চাই।
প্রিয়তে...
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৮
খারেজি বলেছেন: আমার পুরানা লেখাগুলাতে আপ্নার কমেন্টতো দেখি নাই।
ওইগুলাতে উৎসাহব্যঞ্জক কমেন্টাইতে থাকেন, মাস পার হৈব। ফাঁকে খারেজিও নতুন লেখা লয়া হাজির হৈব
২২| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫৩
তাসলিমা মুন বলেছেন: আল্লায় কন: নাফরমান! তুই বাইরা।[/si
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৮
খারেজি বলেছেন:
২৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৫৭
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: পড়লাম। যথারীতি অনেক কিছু জানলাম।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৯
খারেজি বলেছেন:
ধন্যবাদ তায়েফ। অশেষ কৃতজ্ঞতা।
২৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৮:২২
নাজিম উদদীন বলেছেন: শয়তানই বেশি পাওয়ারফুল। আদমের ব্যাপারটা যে শয়তান করে নাই এটার গ্যারান্টি কি?
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪০
খারেজি বলেছেন:
না কোন গ্যারান্টি নাই।
খালি যদি সব কিছুরে মানবীয় কল্পনা বৈলা ধৈরা নেন,তাইলে এই কল্পনার বিবর্তনের গ্রাফ আঁকার চেষ্টা হৈল।
আর যদি সত্য ঘটনাহয, ইয়া নফসি ইয়া নফসি...
২৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৪৪
ব কলম বলেছেন: শয়তান ব্যাটার কইলজা আছে কইতে অইব। বাকীরা তো খালি দাসত্ব করতে করতেই জীবন দিল। মিল্টন বাবাজি শয়তানের জবানিতে কইছিলেন--
"better to reign in hell than to serve in heaven"
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪১
খারেজি বলেছেন: কথাডা কিন্তু মন্দ কয় নাই পুরা...
২৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫২
পারভেজ আলম বলেছেন: ভাল লাগলো। আমার একটা প্রিয় বিষয় নিয়া লিখছেন। নিচে আমার Click This Link এই পোস্ট থিকা একটু কপি পেস্ট মারলাম। যেহেতু কেউ কেউ আইয়ুবের পরে শয়তানের ভবিষ্যত জানতে চাইছে।
ইহুদী ধর্মের প্রাথমিক যুগে অবশ্য শয়তানের বিশেষ গুরুত্ব ছিলনা, তাওরাতের কোথাও শয়তানকে খুঁজে পাওয়া যায়না। বিবি হাওয়াকে গন্ধম ফল বা জ্ঞান বৃক্ষের (tree of knowledge) ফল খাওয়ানোর যে কাহিনী তাওরাতে বর্ণিত আছে তাতে যে প্রতারণাকারীর কথা বলা আছে তাকে সাপ বলা হয়েছে, শয়তান বলা হয়নি, পরবর্তিকালে অবশ্য ইহুদী ও খৃষ্টানরা এই সাপকে শয়তানের সাথে মিলাতে শুরু করে। ইহুদী ধর্মে শয়তান চরিত্রটি গুরুত্ব পেতে শুরু করে ঈসা নবীর জন্মের কয়েকশ বছর আগে থেকে। পরবর্তিতে খৃষ্টান ধর্মে শয়তান শুধুমাত্র খোদাবিরোধী হিসেবেই নয় বরং খোদার বিপরীত শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়। খৃষ্টান ধর্মে শয়তান অনেকটা প্রাচীন পারস্যের জোরাস্ট্রিয়ান ধর্মের আহরীমানের মত, যে সকল খারাপ ও পাপের প্রভু অন্যদিকে আল্লাহ হচ্ছেন সকল ভালো ও পূণ্যের প্রভু। শয়তান কোথা থেকে এলো তার অবশ্য পরিষ্কার ধারণা ইহুদী বা খৃষ্টান ধর্মে খুঁজে পাওয়া কষ্ট। কেননা, বিভিন্ন ইহুদী রহস্যধর্মী ধর্মীয় পুস্তকের বিলিয়াল, বেলযেবাব, লুসিফার প্রমুখ চরিত্রকে পরবর্তিতে শয়তানের সাথে গুলিয়ে ফেলা হয়েছে, যে চরিত্রগুলোর ভিন্ন ভিন্ন নৃতাত্ত্বিক পরিচয় রয়েছে। ইসলাম ধর্মে শয়তানের প্রকৃত নাম বলা হয়েছে ‘আযাযিল’। এই আযাযিল নামটি ইহুদি বা খৃষ্টান ধর্মে শয়তানের সাথে সম্পর্কিত না। তাওরাতে আযাযিল নামে এক মরুভূমির ভুতের কথা আছে। অন্যদিকে ‘Book of Enoch’ বা ‘নবী ইউনুসের পুস্তক’ নামক সহিফায় আযাযিলের নাম একজন পথভ্রষ্ট ও পতিত ফেরেস্তার নাম হিসেবে পাওয়া যায়, তবে তার পতনের ঘটনা মানব সৃষ্টির অনেক পরের ঘটনা, নুহ নবীর সময়কার। সে যাই হোক, শয়তান সম্পর্কে খৃষ্টান ও ইসলামের ধারণা প্রায় একই রকম। ইসলাম ধর্মে শয়তানের ক্ষমতা ও পরিচয় নিয়ে অনেক ইসলামী চিন্তাবীদকেই ইসলামের প্রাথমিক যুগে ধন্ধে পরতে হয়েছে। শয়তান পতনের পূর্বে ফেরেশতা ছিলেন না জ্বীন ছিলেন তা নিয়েও ভাবনা চিন্তা কম হয় নাই। কোরআন শরিফে শয়তানের এ পরিচয়ের কোন মীমাংসা নাই। সুরা আল বাক্কারার তিরিশ থেকে সাঁইত্রিশ নং আয়াতে ইবলিশ কর্তৃক আদমকে সিজদা না করার, মানে আল্লাহর আদেশ অমান্য করার কাহিনী বর্ণিত আছে। এখানে বলা হয়েছে যে সকল ফেরেশতাই আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী আদমকে সিজদা করেছিল, শুধু ইবলিস এই আদেশ মান্য করে নাই। এসব আয়াতে ইবলিশকে ফেরেশতাদের একজন ছাড়া অন্যকিছু মনে করার কোন কারণ নাই। কিন্তু পরবর্তিতে বিভিন্ন ইসলামী কাহিনী ও হাদিসে শয়তানকে জ্বীন জাতির অন্তর্ভুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যে কিনা তার ইবাদতের জোরে ফেরেশতাদের সর্দার হতে পেরেছিল। যাই হোক, শয়তানকে ফেরেশতা হিসেবে মানতে এই অনিচ্ছার কারণ রয়েছে। ইসলাম ধর্ম মতে ফেরেশতারা আল্লাহর দাসানুদাস, তাদের মুক্তচিন্তা করার ক্ষমতা নেই, তারা প্রোগ্রাম করা রোবটের মত, প্রোগ্রামের বাইরে যাওয়ার উপায় নেই, তাই আল্লাহর আদেশ অমান্য করার মত ক্ষমতাও তাদের নেই, সুতুরাং শয়তানের পক্ষে ফেরেশতা হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু সমস্যা হল, সুরা বাক্কারার এই সাতটি আয়াতেই আবার দেখা যায়, আল্লাহ যখন মানুষ বানাতে চাইলেন ফেরেশতারা তখন শুরুতে মৃদু আপত্তি তুলেছিলেন, যা মুক্তচিন্তার পরিচয়। আবার আল্লাহ যখন ফেরেশতাদের বলছিলেন, আমি সবই জানি, তোমরা আমাকে যা বল তাও যা গোপন কর তাও, তখন আমরা দেখি যে ফেরেশতাদের তথ্য গোপন করার ক্ষমতাও রয়েছে, মুক্তভাবে চিন্তা তারা করতে পারে বৈকি। শয়তানের ক্ষমতা নিয়ে ইসলাম যে সমস্যার সম্মুখীন হয়, তা মূলত তাওহিদ বা একত্ত্ববাদের সাথে সম্পর্কিত। ইসলামে শয়তান খৃষ্টান ধর্মের মত Anti God নয়, বরং অনেক কম ক্ষমতার অধিকারী, Lesser Being, আল্লাহ সকল শুভ কর্মের উৎস হলেও শয়তান সকল অশুভের দন্ডমুণ্ডের কর্তা নন, তিনি শুধু আল্লাহর কাছ থেকে মানুষকে দাগা দেয়ার ক্ষমতা অনুরোধ করে চেয়ে নিয়েছেন, ভালো মন্দ যাবতীয় সবকিছুর নিয়ন্ত্রক আসলে আল্লাহ। তারপরও, সাধারণত মুসলমানরা পাপকর্মের জন্য শয়তানকেই দায়ী করে থাকেন। ‘শয়তানের জবানবন্দী’তে শয়তান তাই প্রশ্ন করেছেন, “ শুভ কাজের কর্তা আল্লাহতা’লা এবং অশুভকাজের কর্তা শয়তান।’ যদি তাই হয় তাবে ‘আল্লাহ অপ্রতিদ্বন্দ্বী ও সর্বশক্তিমান’ -- এ কথাটির সঠিকতা কি? প্রশ্ন এখানে তাওহীদের, আর এখানেই শুরু হয় যাবতীয় গোলমালের, প্রশ্ন আসে, পাপের জন্য দায়ি আসলে কে- মানুষ, শয়তান, না আল্লাহ স্বয়ং। প্রশ্নবিদ্ধ হয় তাকদির বা আমোঘ নিয়তির ধারণা, সবকিছুই যেখানে আগে থেকে ঠিক করা, মানুষের যা পরিবর্তন করার ক্ষমতা নেই, সেখানে মানুষের পাপ বিচার করা হয় কোন মাপকাঠিতে, শয়তানেরই বা মানুষকে পাপের পথে নিয়ে যাওয়ার দায় নেয়ার যৌক্তিকতা কোথায়?
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৬
খারেজি বলেছেন:
য়াপনার লেখাটা আগে পাইলে আমি খালি কপিপেস্ট মাইরা একটা ফুটনোট দিতাম পরের পর্ব নিয়া। বর্তমান পর্বে যা কবার তা আগেই তো কয়া দিসেন আপনে!
আর্ একটা বিষয়, সেইটা হৈল শয়তানের বর্তমান ভূমিকা কতগুলা ধর্মতাত্ত্বিক সমস্যা সমাধানের লক্ষেই। এই সমাধান পাবার আশাতেই ইসলামে শয়তানরে ফেরেশতাকূল থেকে নাম কাটায়া জ্বীনদের গুষ্টিতে নিয়া আসা হৈছে।
কিন্তু তাতেও যে সমস্যা রয়া গেল, সেইটা পাওয়া যায় আপনার পয়েন্টটায়। এইগুলা দ্বিতীয় পর্বে আলোচনার ইচ্ছা আছে।
২৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৪
পারভেজ আলম বলেছেন: খারিজি ভাইয়ের ইমেইল এড্রেসটা পাইলে খুঁসি হইতাম।
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৮
খারেজি বলেছেন: মাথার উপ্রে ঝুলতেসে!!
২৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৮
শয়তান বলেছেন: পোস্টে যেই হারে প্লাস পর্তাছে তা দেইখা একটা শয়তান ফ্যান ক্লাব খুলতে মনচাইতাছে
খারেজি কি বলেন এ বিষয়ে
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৯
খারেজি বলেছেন:
শয়তান নিকটা আমার পাওনা ছিল। কে জানি শযতানি কৈরা দেয় নাই।
২৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩০
সত্যান্বেষী বলেছেন: "তবে শয়তান ছাড়া আল্লার মহত্ব টের পাওয়া যায় না, যেমন বুশরে জাস্টিফাই করতে লাদেন অত্যাবশ্যক।"
১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫২
খারেজি বলেছেন:
হুম,দ্যাখেন না, যদ্দিন আল্লা ঈর্ষাকাতর, ভালোমন্দের মানবিক গ্রিক বা ভারতীয় দেবতাদের মত ছিল ওল্ড টেস্টামেন্টে, ততদিন কিন্তু শয়তানের দর্কার পর নাই।
যখনই আল্লা হৈল ভালত্বের চূড়ান্ত প্রতীক, তখনই খারাপত্বেরও একটা ঘনীভুত রূপ দর্কার হৈলো। বেচার শয়তান মানব সমাজের সেই অগ্রগতির বলি।
৩০| ১৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৯
জাতিষ্মর বলেছেন: "দ্রষ্টব্যটা আগে জানায়া রাখি: পি মুন্সীর বিষযে কোন কমেন্ট এই ব্লগে অনাকাঙ্খিত নয়। আজ রাত যে কোনটার পর থেকে তা করলে সংরক্ষণ করা হবে।"
৩১| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৪
নাজিম উদদীন বলেছেন: পুরা ঘটনাটাই শয়তানের কারসাজি হতে পারে। শয়তানই হয়ত এরকম একটা গল্প ছড়াইছে, তার সুবিধার জন্য। কে না জানে শয়তান খুবই শক্তিশালী, এবং প্রায়ই সে তার শক্তির ক্ষমতা দেখায়, আল্লার মত না।
...
আল্লা-শয়তানের দ্বন্দটাকে আমি চাইনীজদের ইন-ইয়াংয়ের মত মনে করি, একে অপরের পরিপূরক ধারণা হিসেবে প্রাকৃতিক অন্যন্য ভারসাম্যের মত আধ্যাত্মিক জগতের জন্য মানুষের ক্রিয়েশান।
১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৯
খারেজি বলেছেন: ইন-ইয়াংয়ের দ্বন্দ্বটা বরং কিছুটা মেলে পার্সিয়ানদের আহুর মাজদা-আহিরমানের দ্বৈরথের কাহিনীর সাথে কিছুটা মেলে। কিন্তু ইন-ইয়াংযের আরেকটা বৈশিষ্ট্যও আছে, ওইটা একই সাথে নারী-পুরুষ, পুরুষ-প্রকৃতি, কর্তা-প্রকৃতি ইত্যাদি সকল দ্বান্দ্বিক সম্পর্কের দার্শনিকায়ন। ওইখানে শেষ ফলের গূরুত্ব কম, যেমনটা আছে আহুর মাজদা-আহিরমানের লড়াইয়ে।
আর এইদিকে আল্লা হৈলেন সুপ্রীম বিইঙ, যিনি শয়তানের কর্তাও বটে। শয়তান তার খেলার একটা পার্ট মোটে। শয়তান একই সাথে বিদ্রোহী, একই সাথে তার সীমাবদ্ধতা সম্পর্কেও সচেতন।
৩২| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৮
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: শতভাগ খারেজীয় পোস্ট!
ভালো লাগা অকৃত্রিম.
১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩১
খারেজি বলেছেন: পাম পট্টি দেয়া বন করো।
পুলাপান চালাক হয়া গেসে।
৩৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৫
বৃত্তবন্দী বলেছেন: প্রিয়তে রাখার লাইগা লগ ইন করলাম...
কেরাম আছেন ইয়া খারেজি???
১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৩
খারেজি বলেছেন:
৩৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৫
মনজুরুল হক বলেছেন:
পড়ার মত লেখার আকালে একটা পাওয়া গেল, একটু রয়ে সয়ে পড়ি.........
১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৯
খারেজি বলেছেন: গরমে আবার টইকা না যায়...
৩৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৮
বৃত্তবন্দী বলেছেন:
একটা প্রশ্ন আইলো মনের ভিতরে, আল্লা যদি ভালোত্বের সুপ্রীম বিইং হয় তাইলে খারাপত্বেরও তো একটা সুপ্রীম বিইং দরকার, অন্ততঃ সমানে সমানে টক্করের লাইগা? নাকি ভুল কইলাম?
তইলে শয়তান কেম্নে টক্কর দেয় আল্লার লগে? যেখানে সে আল্লার ধারে কাছের কিছুই না বরং আল্লারই একটা সৃষ্টি?
পাড়ার টিমের লগে ব্রাজিলের খেলা দিলে মজা পামু কেম্নে?
১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৪৪
খারেজি বলেছেন:
ওই প্রশ্নটাইতো সুফীরা করে,
তুমি বেস্ত তুমি দোজখ
তুমি ভালো মন্দ
তুমি ফুল তুমি ফল
তুমি তাতে গন্ধ
আমার মনে এই আনন্দ
আল্লা তুমি ছাড়া কেহ নাই...
আসলেই শয়তান তার অস্তিত্বের একটা অংশ ছাড়া আর কিছু না। নিজের স্বরুপরে বোঝার জন্যই সে তারে নিজের থেকে আলাদা করছে, এই ভাবে প্রাচীন গ্রিক-ভারতীয় ধর্মগুলাতে স্বেচ্চ্ছাচার চালাবার পর সেমেটিক ধর্মের বিকাশের একটা পর্বৈ তার মনে হৈছে, এইবার সিস্টেমেটিক হওনের দর্কার। তাই সে তার গুনের একটা অংশ (ওয়াস্ওয়াসা র ক্ষমতা) চাপায়া দিল শয়তানের উপ্রে। তার নিন্দার উপায় আর থাকলো না।
সেইটা পরের পর্বে।
৩৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:১০
শয়তান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: তাইলে মডুরা এত শয়তানি কর্তে পারতো না, স্রেফ কইতাম: আউজু বিল্লাহি মিনাশ জানাইরিল রাজিম...
আপ্নে পারেনও । হাসতে হাসতে শ্যাষ
১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৪০
খারেজি বলেছেন: আস্তে হাসেন!
চউখে পৈড়া গেলেই খারেজি স্বর্গচ্যুত হৈব আরেক দফা...
৩৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৩:০৪
জাতিষ্মর বলেছেন: এমনিতেই একটা কমেন্ট করলাম
"অবৈধ সঙ্গম ছাড়া সুখ নাই"-- জীবনানন্দ
"শয়তানি ছাড়া সুখ নাই"-- জাতিষ্মর
১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:২৪
খারেজি বলেছেন: জনাবের কি বাণীচিরন্তনীর এক্ট সঙ্কলন কর্বার ইচ্চা?
৩৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৩:৪১
লাল সাগর বলেছেন:
১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:২৪
খারেজি বলেছেন: কান্দন কিয়ের?
৩৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৩৪
কঁাকন বলেছেন: গ্রিক-সনাতন পোয়রাণিক কাহিনীতে যে একক শয়তান ছিল না, দেবতা - অপদেবতার উষ্কানিতে ই সব হইতো (রাহুল সাংকৃত্যায়ন সম্ভবত তার এক লেখায় দেবতা-অসুরদের যুদ্ধকে ভারতীয় দের সাথে আরবদের যুদ্ধ মিন করছেলিন), তারপর যে একটা একক শয়তানের উদ্ভব হইলো কেন হইল? কেন তার দরকার পরলো এন্ড হিন্দু ধর্মে তো এখন একেশ্বরবাদ এর কথা বলে ধইরা নিলাম সময়ের সাথে সাথে পরমব্রহ্ম - একেশ্বরবাদ এডাপ্ট হইছে কিন্তু তার সাথে শয়তান এডপ্ট হইল না ক্যান মানে আমি আসলে এইরকম ক্ষমতাশীল শয়তানের উদ্ভবের কারন টা জানতে চাইছিলাম
১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৫৪
খারেজি বলেছেন: হিন্দু ধর্ম একেশ্বরবাদী... এই কথাটার আসলে মানে কি?
মানে তো এই না যে, আদি থেকেই সেই খানে একেশ্বরবাদ আগে আসছে, ঈশ্বরের আইডিয়াটাই তো অনেক নতুন। তো এই ঈশ্বরদের ধারণা যখন আসলো, তখনই প্রশ্ন আসলো কার ক্ষমতা সবার উপ্রে। দেন আসলো ব্রক্ষার ধারণা বা গ্রিসে জিউসের ধারণা। হিন্দু ধর্মে আবার ঝামেলা হৈল, ব্রক্ষারে তাইলে কে বানাইল? এই স্পেকুলেশনের মাঝে পৈড়া তার আগের ব্রক্ষা তার আগের তার আগের... একটা ঘোর চক্রাবর্ত তৈরি হৈল।
কিন্তু কার্যকালে ব্রক্ষার ভূমিকা কি? এই অর্থে কিন্তু একেশ্বরবাদ নাই। কামের বেলায় ওলাওঠা হৈলে আম্রা মা শেতলার পুজা দেই, ব্যাবসায় ভাল কর্তে চাইলে গনশার। গ্রামে আছে গ্রামদেবতা, ঢাকায় আছে ঢাকেশ্বরী। মানে দুনিয়াটা হাজার হাজার দেব দেবী তাদের দফতর বুইঝা নিয়া আছে, ব্রক্ষা কিন্তু ওইখানে নাক গলায় না।
তো একেশ্বরবাদেও সাধারণ মানুষের মন প্রায়ই মানতে পারে না, এক আল্লা সব ডিপার্টমেন্ট একাই চালায়, সিন্নি দিয়া লাভ নাই! ফলে এইখানেও প্রায়ই তাবিজকবজ-পীরফকির-মাজার চলে। কিন্তু তারপরও একটা মোটামুটি স্ট্রিকড একশ্বরবাদে সব খারাপের একটা একজ কজ তৈরির দর্কার পর্ছিল ধর্মতাত্ত্বিকদের। এই ব্যাখ্যাগুলা তৈরি হৈছিল সাপের গল্পটার বহু পরে, আয়ুব নবীর গল্পেরও বহু পরে।
মানে পরবর্তীতে যখন থিওলজিক্যাল প্রবলেমটা তৈরি হৈল, তখনই শয়তানের গায়ে স্বর্গচ্যুত হওয়া থেকে শুরু করে সব খারাপের দায় চাপান আরম্ভ হৈল।
মোট কথা, ভারতে দর্কার পরে নাই একক শয়তানের। কারণ তোমার ভাগ্য, স্বাস্থ্য, বিদ্যা সবই দেবদেবীর, অপদেবদেবীর মতিগতির উপ্রে নির্ভরশীল। তাদের পুজা দিয়া বুঝ দিতে পার্লেই সব ঠাণ্ডা।
(অসুররা আরব না। অসুররা পার্সিয়ান। ভারতে আসার আগে আর্যদের শাখায় শাখায় মারামারির কাহিনী দেবাসুরের লড়াই। তার আগের কাহিনীতে আবার অসুরদের প্রশংসাও আছে। পুরানা পার্সিয়ানে আবার দেবা বলতে আমাদের অর্থে অসুর বুঝায় এমন শ্লোকও আছে। দেন ভারতে আসার বহু পর স্থানীয়রা অসুর উপাধি পাইল। )
৪০| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৩৪
কঁাকন বলেছেন: শয়তান আর হেরাস এইরকম বান্যসংকোচন না কইরা ভাবসম্প্রসারন করলে পাঠকরা উপকৃত হইত
১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:০০
খারেজি বলেছেন: সামুতে নাকি শয়তানের ইন্টারভ্যু বাইরাইসে... হোরাসের হয় নাই। তাই সান্তন দিতাসে মনে হয়।
৪১| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৪১
ইব্রাহীম আহমেদ বলেছেন: বেশ লাগল পড়ে ।
১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:০১
খারেজি বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৪২| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৪৫
কঁাকন বলেছেন: হ পার্সিয়ান ই আছিলো আমার ভুল হইছে:
তাইলে ফাইনালি কি দাঁড়াইল যে ভূতে বিশ্বাস করে না তার ভগবানে বিশ্বাস ও পোক্ত না?
আমার কোশ্চেন হইল একটা ব্রহ্মা যদি আমদানি হইলো একটা শয়তান কেন আমদানি হইলো না? ইনফ্যাক্ট শনি দেবতা ও তো শয়তানে রূপান্তরিত হইতে পারতো; হিন্দু-বৌদ্ধ এই ধর্মগুলায় সে নাই কেন?
১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৫৫
খারেজি বলেছেন: ব্রক্ষার ক্ষমতা যদি আল্লার মত টোটালেটারিয়ান হৈত, শনিও তাইলে একচ্ছত্র শযতান হৈবার পার্তো!
ব্রক্ষা কিন্তু আমদানী হওয়া জিনিস না, বহু দেবতার উদ্ভবের পর যখন তাদের মাঝে নানান কারণে (কোন পরিবারের হাতে ক্ষমতা থাকবে, কোন পুরোহিতের হাতে, কোন অঞ্চলের হাতে...) শ্রেষ্ঠত্ব নির্ধারণ করতে হয়। তাই ইন্দ্র বা রামচন্দ্র বা বিষ্ণু বা শিবের দাপট স্থাকালপাত্র ভেদে। তারপরও আলাদা আলাদা জায়গা/দফতর ছাড়া লাগে আলাদা আলাদা কেরানীরে।
কিন্তু এই দাপটের বাইরেও একটা বিষয় আছে, সেইটা হৈল যখন বিদ্বতসমাজ গৈড়া ওঠল, দর্শন চর্চা শুরু হৈল, তখন দেবতাদের ক্ষমতার বাইরেও জগত কেমনে সৃষ্ট হৈল, সেই আইডিয়া নিয়াও কাজ শুরু হৈল। তাই দার্শনিক হিন্দুর কাছে ব্রক্ষা গুরুত্বপূর্ণ; কামের বেলায় ওই গনশা, লক্ষী, শিবঠাকুর।
ফলে বস্তুত ব্রক্ষার হাতে অত ক্ষমতা জন্মায় নাই, যতটা আল্লার হাতে। ব্রক্ষার কাউন্টার পার্ট বৈলা কিসু নাই, সবই তার হতে। শযতানের মাঝে কিন্তু আল্লার একটা হীন হৈলেও কাউন্টার আছে।
আল্লা( ইহুদিদের জিহোভা) যখন এতটা দার্শনিক দিক দিয়া জটিল হয়া উঠেন নাই, কেবল গোত্রের দেবতামাত্র ছিলেন, তখন কিন্তু তিনিই শয়তানের কাজটাও পালন করতেন, মানে উস্কানোর কাজটা। সেইটা পরের পার্টে আসপে। একটু সবুর কর রে বাপ।
৪৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৫৯
কঁাকন বলেছেন: পরের পার্ট টা একটু যত্ন নিয়া লিখ;
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৫৫
খারেজি বলেছেন: একটু যত্ন নিয়া যতি চিহ্নের ব্যাভার কৈরো;
ডেরাফটটা আগে পাঠায়া দিমুনি, তুমি গিরিন সিগন্যাল দিলেই
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৫৫
খারেজি বলেছেন: একটু যত্ন নিয়া যতি চিহ্নের ব্যাভার কৈরো;
ডেরাফটটা আগে পাঠায়া দিমুনি, তুমি গিরিন সিগন্যাল দিলেই
৪৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:২৫
আবদুল ওয়াহিদ বলেছেন:
ভালো লিখেছেন।
শয়তান পুজারীদের নিয়ে কিছু বলবেন কি?
আর পরে কি আসছে সে অপেক্ষায়....
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৫৯
খারেজি বলেছেন:
না শয়তান পুজারি অতি শৌখিন বিদ্যা, ওই নিয়া জানি খুব কম।
ফ্রিম্যাসন দানিকেন ভুডু য়ুফও বিশেষজ্ঞ কয়েকজন ছিল ব্লগে, তারা মনে কয় ব্লগ ছাড়ছে। (আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
)
৪৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
শয়তান বলেছেন: আম্রা কি কঁাকন এর থিকা শয়তান বিষয়ক একটা লেখা আশা করতে পারি এর পর
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:০০
খারেজি বলেছেন:
"কতিপয় খান্নাসি মেন্যু" নামডা কিরাম?
৪৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫৮
নাজনীন১ বলেছেন: স্বর্গের সাপ তাহলে কথা বলতে পারতো মানুষের সাথে!!
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:০১
খারেজি বলেছেন: সেই যুগের কতাই আলাদা...সবাই সবতের ভাষা বুঝতো।
৪৭| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:০১
এরশাদ বাদশা বলেছেন: ১ নং মন্তব্যের কথাগুলোই আপনার জন্য।
বহু পুরোনো একটি পোস্ট পড়েছিলাম আপনার। সেই থেকেই আপনার মষ্তিষ্ক সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা পেয়ে গেছি।
অ.ট- জানা একটা দায়সারা জবাব দিয়েছেন। আমার লাস্ট পোস্ট ঘুইরা আসেন।
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:১২
খারেজি বলেছেন:
উর্বর মস্তিষ্ক বৈলা এক্টা শ্লেষ বাঙলায় আছে বটে :-&
যাইহোক, এই আবিষ্কারটা আমার না। শেষপ্যারায় তার উল্লেখ আছে।
(ঘুইড়া আসতেসি...)
৪৮| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:০৬
শয়তান বলেছেন: শ্যাষ পার্ট কি আজকাই নাযেল হৈবো ?
তাইলে ঘুমামু না ।
[ এই পার্টটা মনমত হৈলে সারপ্রাইজ আছে একখান ]
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:১৪
খারেজি বলেছেন: অক্ষনই ঘুমাইতে যান। তিন মাসের আগে আমি কখনো দোসরা কিস্তি দেই নাই !
(মনমতো হবার চান্স নাই। পরেরটুকু স্রেফ ইতিহাসের প্যাচপ্যাচানি। রস নাই।)
৪৯| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:০৯
দ্রীঘাংচু বলেছেন: ছেড়ে দে শয়তান তোগো কি মা-বুন(লিংগান্তরে বাপ-ভাই)নাই
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:১৬
খারেজি বলেছেন:
আহা!
এক বনিকের বউরে পটানোর এক অসাধারণ গপ্প আছে শয়তানের!
আইজাক বাসিমভ সিঙ্গারের। আমি ওই রকম গপ্প জীবনে পড়ি নাই।
৫০| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:২১
শয়তান বলেছেন: আইডি হস্তান্তর প্রক্রিয়াও পিছাইয়া গেল তাইলে
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:২৬
খারেজি বলেছেন: ভাবেন দেখি কেমন হৈত... যদি দোসরা কিস্তি শয়তাননামা যদি শয়তান স্বয়ং লিখত!!
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:২৬
খারেজি বলেছেন: ভাবেন দেখি কেমন হৈত... দোসরা কিস্তি শয়তাননামা যদি শয়তান স্বয়ং লিখত!!
৫১| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:২২
দ্রীঘাংচু বলেছেন: ঐ বেচারার নাম ভুল্কর্লেন কিল্লিগা?মৈরা গেছে বৈলা হের্কি মান্সুলেমান নাই
হের্নাম আইজাক বশেভিশ সিঙ্গার
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:২৫
খারেজি বলেছেন: ভুলটা অতি অন্যায্য হৈছে... বেটারে একদম রুশ বানায়া দিসিলাম!
গপ্পটা সেই রকম না!
৫২| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৩০
দ্রীঘাংচু বলেছেন: গপ্পডি আস্লেই সেরাম।
তয় নেক্সট পার্ট তত্তরি না দিলে কৈলাম খবরাছে। অহন আপ্নের পুরানা পোস্ট পর্তে যাইতেছি। মাইনাসের বৈন্যায় ভাইসা যাইবেন্কৈলাম
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৫১
খারেজি বলেছেন: রূপকথার পুস্ট দুইটায় যদি মাইনাস দিবার পারেন, তাইলে য়াপনে যে ইয়াজুজ মাজুস, তাতে আর সন্দ থাকব না।
৫৩| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৩১
শয়তান বলেছেন:
দোসরা কিস্তি শয়তাননামা যদি শয়তান স্বয়ং লিখত!!
------------
এরমডা হৈলে ঈমানে কৈতাসি অক্ষনি আইডি দিয়া দিমু
খালি জায়গাতে বৈইস্যা আওয়াজ দ্যান
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৪৮
খারেজি বলেছেন: মেইল আর নিক দুইডাই কিন্তুক!
৫৪| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৪৫
দ্রীঘাংচু বলেছেন: আইচ্ছা ইয়া খারেজী টেক্নিকাল কিসু কারনে নয়া পোস্টামু না ঠিক্কর্ছি। কিন্তুক মাতার ভিত্রে এক্টা কুচ্চেন ঘুর্ঘুর কর্তেছে। অভয় দইলে কৈরা ফেল্ত পারি? করুম?
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৫০
খারেজি বলেছেন: অভয় দিমু কি, নিজেরি আডু ঠকঠক কৈরা কাঁপতেসে।
য়াপনে যেমুন ভুল ধরনে ওস্তাদ...
৫৫| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৫৬
শয়তান বলেছেন: হয় । পাক্কা ওয়াদা
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:০২
খারেজি বলেছেন: এক্দম!!
দোসরা কিস্তি শয়তানেই লিখত।
৫৬| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:০২
দ্রীঘাংচু বলেছেন: আইচ্ছা কোচ্চেন্ডি কৈরাই ফালাই।
আমার মাতায় ঘুর্ফির কর্তেছে যে
ভু-প্রাকৃতিক/জলবায়ুগত কুনো কারণে কি এই উপ-মহাদেশের বিভিন্ন এলাকার মাইন্ষের কাপড়ের কালার চয়েজে কুনো প্রভাব ফেলে?
যেরামঃ-
পান্জাবের মাইন্ষে উজ্জ্বল কালারের; লাইক- গাঢ় গোলাপী/সবুজ/লাল/কমলা রংয়ের জিনিস পছন্দ করে/কর্তো।
রাজস্থানের মাইন্ষের লাইক আছিলো/করে রক্তের মত লাল/ ম্যাট কমলা নৈলে হোয়াইটিশ কালার।
আবার বাংগালীরা (বাংলাদেশের) গ্রামের্দিকে আগে দেক্তাম সবুজ কালারের শাড়ি বেশি পর্তে।
এইরামার্কি। জানা থাক্লে আমারে জান্তে হেলেপ করেন। নৈলে কৈত্থিকা জান্তারুম সেডিও জুদি জানা থাকে তাও হেলেপাইতারেন।
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:১৬
খারেজি বলেছেন: বাফ্রে!
এতগুলান জাগাত আমি ত গেসি না।
তবে নিশ্চয়ই প্রভাব আছে। এদের মাঝে যারা মরুবাসী, তাদের কাপড়ে রং এর উৎস প্রাকৃতিক ভাবে ছিল কম। তাই অল্প কটা রঙ তারা ব্যবহার করতে পারত। সুদানের (জাতিটার নাম ভুইলা গেসি, পড়ে মনে পর্তারে) বলে নীলমানব। এদের নারীপুরুষ সবাই আপাদমস্তক নীল পোষাকে আবৃত। খুব ভয়ঙ্কর যোদ্ধা ছিল এরায়। এখনো ওই এলাকায় বিদ্রোহ চলতেসে ওইখানে। কথা হৈল, কেবল নীল রঙের ডাই ই ওইখানে পাওয়া যায।
আবার, আমাগো দেশের কাটা ওয়ালা গাছটা যেন কী, শেকড় দিয়া লাল রঙ হয়, ওই জাতীয় গাছ পাওয়া গেলে লাল রঙ তো মজাছে ব্যবহার করা যায়। কাজেই ধৈরা লওয়া যায়, গাছপালার থাইকা রঞ্জকের উৎস কম, এমন জাতিগোষ্ঠীগুলা সাধারণ একটা দ্ইটা কমন কালারই ব্যবহার করব।
য়ুরোপেও মধ্যযুগ পর্যন্ত চাষারা এই কমন উজ্জ্বল রংগুলাই ব্যবহার করত। পরে অহন তো রাসয়নিক রঞ্জক আসার পর সক্কলেই নানান রঙের কাপড় পড়ে।
বাই দা ওয়ে, ন্যাচারাল রঙ অনেক বেশি টেকসই আর উজ্জ্বল ও হয়। আমাদের দেশের পাহাড়িরা, গারোরা দারুণ ন্যাচারাল ডাই বানায়। তাদের কাপড়ের রঙ তাই সহজে নষ্ট হয় না।
আপাতত এর চায়া বেশি কিসু কৈতে পারি না। তয় এইটা শিউর, গাছপালাজাত রঞ্জকের উৎসের প্রাপ্যতাই আদি অভ্যাস গইড়া তুলছে, পরে হয়তো সেইটাই জাতীয় জীবনে ছাপ ফেলছে।
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:১৭
খারেজি বলেছেন: মনে পর্ছে, জাতিটার নাম তুয়ারেগ। নীল মানব।
৫৭| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:১৭
শয়তান বলেছেন: @কাউয়া আলাদা পোষ্ট দেন ।
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:১৯
খারেজি বলেছেন: রঙ লৈয়া?
দারুণ হৈব। অবজারভেশনটা পসন্দ হৈসে।
৫৮| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২১
দ্রীঘাংচু বলেছেন: পোস্টদিমু কৈতেছেন?@শয়তান & খারেজি
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২৭
খারেজি বলেছেন: অক্ষন দেন। য়াপনের রঙডাও সেই রকম!
৫৯| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২৫
শয়তান বলেছেন: ASAP @ দ্রীঘাংচু
৬০| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩৪
দ্রীঘাংচু বলেছেন: পোস্টায়া দিসি
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৫৬
খারেজি বলেছেন: দ্যাখ্লাম পুস্ট
৬১| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৩:৫৭
শয়তান বলেছেন: তাইলে আমি শয়তান ( ফেজ-২ ) আইডি খুলি এখন
আপনে ত আমি হৈতাসেন দুইদিন পর
২০ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:০০
খারেজি বলেছেন: পাঠায়া দেন সব!
৬২| ২০ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:০৪
শয়তান বলেছেন: আগে লেখার খসড়া তো দেখি
২০ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:০৮
খারেজি বলেছেন: ঘুমাইতে গেলাম।
এই লেখার লগে আইডির কুনু সম্পর্ক নাই। ওইটা য়েমনিতেই পাওনা আছিলো। য়াপনে কথা রাখেন না। মন চাইবো যখন, তখন দিমু পরের কিস্তি।
দিমুই না যান।
৬৩| ২০ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:১৪
শয়তান বলেছেন:
৬৪| ২০ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:১৭
কঁাকন বলেছেন: পোস্ট দিবানা ভালো কথা; খামাখা অন্যের ঘারে দোষ দাও কেন?
বাঙালীর ৩ হাত; ডাইন হাত, বাম হাত, অজুহাত
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৬
খারেজি বলেছেন: কাহিনী জানা থাক্লে এমন কথা কৈতে পারতা না কাঁকনা।
এ এক দীর্ঘ চুক্তি ভঙ্গের ইতিহাস, শয়তানের কাছে অবশ্য অন্য কি আর আশা করা যায়!
৬৫| ২০ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:৩৩
শয়তান বলেছেন: কঁাকন বলেছেন:বাঙালীর ৩ হাত; ডাইন হাত, বাম হাত, অজুহাত
৬৬| ২০ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:২১
কঁাকন বলেছেন: অট: আবদুল ওয়াহিদ এর ৪৩ নং মন্তব্যের প্রেক্ষিতে একটা অফটপিক কথা কই; শয়তানের পূজারীদের নিয়া একটা থ্রিলার পড়ছিলাম ঐখানে কেন শয়তানের পূজা করে ঐটার ব্যাক্ষায় একজন কইছিলো শয়তানের জন্যই পৃথিবী সৃষ্টি হইছে; শয়তানের উষ্কানি না থাকলে পৃথিবী তৈরীর প্র্যোজনিয়তা দেখা দিত না আদতে শয়তানের মাস্টারপ্ল্যানের ফল হইলো বর্তমান পৃথিবী ......হেন তেন পেন; পইড়া মনে হইতেসিলো আমারো শয়তানের পূজা আরম্ভ করা দরকার
২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩২
খারেজি বলেছেন: এই জন্যই হিন্দু ধর্মে আলাদা করিয়া শয়তানের পুজার বেবস্থা নাই। ঠগীও মা কালীর পুজা করে, বামুন ঠাকুরও।
লোভী বেনেও গনেশ দেবতারে ভোগ দেয়, ইন্টারভিউ দিতে যায়া বেচারা চাকরিপ্রার্থীও।
সেমেটিক ধর্মে খালি সৃষ্টিকর্তার এই মন্দগুনটা পৃথক চেহারা পাইছে। বাট, রিমেমবার, পার্সিয়ান আহুর মাজদা আর আহিরমানের দ্বন্দ্বেই কিন্তু ভাল আর মন্দের চিরন্তন লড়াইয়ের আইডিয়াটা পূর্ণাঙ্গভাবে আসছিল। হৈতেই পারে, এর মূল দর্শনটা ওইখান থেকে সংগৃহীত।
৬৭| ২০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৩
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: শয়তান সাহেবের স্ত্রী, পুত্র-কন্যারা কেমন?
২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:০৩
খারেজি বলেছেন: কমেন্ট ৪৮ এ সেই বিষয়ে কিছু আলোর ইশারা আছে...
৬৮| ২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১১
রোবোট বলেছেন: ইনটারেস্টিং
২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৯
খারেজি বলেছেন:
সুচিন্তিত মতামতের জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।
৬৯| ২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৪৫
শয়তান বলেছেন: আজকেও কি ফাকিবাজি হৈবো মিডাইঅলা
২১ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:১১
খারেজি বলেছেন: গুণ্ডাদের আক্রমণে য়াপনে হাসপাতালে ভর্তি হৈষেন গেষেন এই সংবাদ শুনা মাত্রই পরের কিস্তি দিমু।
৭০| ২১ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:১৫
কঁাকন বলেছেন: খিক খিক খিক; ইয়া খারেজি একিরকম ভাবে ঠগী আর মওলানাও নামাজ পড়ে এন্ড লোভী বেনে আর চাকুরী প্রার্থী মানত করে আল্লার কাছেই;
আর এই উপমহা দেশে বা হিন্দুদের মধ্যে শয়তানের পূজা না থাকলেও প্রেত সাধনা বা পিশাচ এড় পূজো করার চল কিন্তু আছে যেটা ঐ শয়তানের পূজা করার মতনই অন্ধকারের পূজা করা
২১ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:৪৬
খারেজি বলেছেন: হুম... আমি ঠিক শিওর না একই রকম ভাবে কি না।
একবার কিছু পেশাদার অপরাধীর সাক্ষাত পাইছিলাম, ন্যাচারালি তাদের ধর্মবিশ্বাস বোঝার চেষ্টা কর্লাম। আমার মনে হৈছে, ওরা আল্লার কাছে নিরাপত্তা ভিক্ষা করে, ক্ষমা ভিক্ষা করে, হয়তো কাজটা সফল হোক, সেইটাও চায়... কিন্তু নিজে কাজটারে অনৈতিক মনে করে, এবং আল্লার সাথে মিলায় না। একটু কন্ট্রাডিকটরি মনে হৈতে পারে, কিন্তু মনে হয় না আল্লারে সে সকল খারাপ কাজের প্রতিভূও মনে করে।
মুশ্কিল হৈলো, ধরো ঠগীরা, চোররা, ডাকাইতরাসহ ভারতবর্ষে সকল পেশার অপরাধীদের নিজস্ব দেবদেবী আছে, যারা অষন্তুষ্ট হৈলে পেশার বারোটা বাজবে। কিন্তু এইক্ষেত্রে ওই দেবতা বা দেবী ওই পেশার রক্ষক, প্রতিভূ। তার কাছে কাজের জন্য ক্ষমা চায় না তারা, যেইটা আল্লার কাছে চাওয়া হয়। এমনকি, বহু এলাকায় মুসলমান অপরাধী পেশারও নির্দিষ্ট পীর-মাজার বা পুজা-সিন্নির চল ছিল। মনে হয় হিন্দু প্রভাবেই এটা ঘটে।
দাড়াও, আরো ভাবি। ধরো ভারতীয় জীবন দর্শনে কখনো কি প্রেতের উস্কানি পাইছো? দেবতার উস্কানি পাওয়া যাবে কেবল অল্প কিছু ক্ষেত্রে, যেমন যুদ্ধে সাফল্যের জন্য বিপক্ষের কাউরে ভুল পথে চালানো; মদনদেবের প্রেমের উস্কানি; কিন্তু ব্যক্তিগত (ইনডিভিজুয়ালের জীবনে) এইরকম কোন উল্লেখ কি আছে? নাই কিন্তু। বরং সহজে কেউ বলে, সে রিপুর বশ হৈছে, আমি রিপুর বশ হয়া ওই কাজটা করছি, লোভ-ক্রোধ-কাম-ঈর্ষা ইত্যাদি আর কি কি যানি।
মুসলমানী থিওলজিতে কিন্তু এই প্রবৃত্তি বা রিপুর কারনে খারাপ কিছু ঘটলে তারে ব্যক্তির রিপু দমনে ব্যর্থতার চাইতে শয়তানের ওইগুলারে উস্কায়া দেয়ারেই ব্যবহার করা হয। ফলে একজন হিনদু অপরাধবোধে ভুগলে তার নিজস্ব রিপুরে দমন করতে ব্যর্থতারে যেমনে দায়ি করবেন, মুসলমান ভাববেন শয়তানের উস্কানিতে তিনি এই রিপু দমনে ব্যর্থ হৈছেন। মানে, ঘটনাটা একই থাকলেও শয়তান একটা এক্সটারনাল বাড়তি শর্ত হিসাবে আসতেসে, যেইটার উপস্থিতি হিন্দু সংস্কৃতিতে সাধারণভাবে নাই।
প্রেত বা পিশাচসিদ্ধরা কিন্তু ওগো বস হয়া যায়। শযতানের উপাসকরা শয়তানের কাছে আত্মা বিক্রি করে, তাদের দাস হয়। দুইটা একেবারে ভিন্ন।
আরেকটা বিষয় দেখো, তাইলে আরো পরিস্কার হৈতে পারে। কাপালিক কি নরকে যাবে? না। প্রেতসাধক? না। শয়তান উপাসক? হুম। তারা আত্মা বিক্রি করে শয়তানের কাছে। মধ্যযুগে বহু মানুষ এইভাবে শয়তান উপাসক হৈত, তারা কিন্তু বেশ শিক্ষিতলোকই ছিল। কারণ ভাবা হৈত শয়তানের উপাসক হৈলে ডাক্তারি আর বিশেষ কৈরা অ্যালকেমিবিদ্যায় সাফল্য পাওয়া যাইব।
ওরা এই নিয়তি জাইনাই শয়তানের কাছে আত্মা বিক্রি করছিল। তুমি তো ম্যালা সেবার বই পড়ছো, একটা ছিল না আজব একটা বোতল যার কাছে থাকবো, যা চাইবো তাই পাইবো, শর্ত একটাই আরও কম দামে কারও কাছে বেতচে হৈব... এইভাবে শেষের লোকটা যে হবে, শয়তান তারে দোজখে নিয়া যাইব?
সংস্কৃতির এই ভিন্নতা (রিপু আর শয়াতানের উস্কানির ভিন্নতা যেমন) কিন্তু জাতির গঠনে, সংস্কৃতি আর মনোভঙ্গিতে, এমনকি মানসিক অসুখ সৃষ্টিতেও আমূল ছাপ রাখে। অপরাধবোধ কিছু রোগ আছে যেটা কিছু সংস্কৃতিতে হবেই না।
২১ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:৪৮
খারেজি বলেছেন: তারপরও তোমার পযেন্টের প্রথম অংশটা নিয়া আরো ভাবা যাবে, পুরা ধাক্কা সামলাইতে পারি নাই।
বাট পরের অংশটা খুব দুর্বল হৈছে...
৭১| ২১ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৫৩
শয়তান বলেছেন: সামান্য আইডির লাইগ্যা এত্তোবড় অভিশাপ
৭২| ২১ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:০৬
রোবোট বলেছেন: শয়তানরে নিয়া এতকিছু লিখলেন মানুষ নিয়া কিছু লেখেন। ২ জনইতো এই ব্লগের ব্লগার।
২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৩
খারেজি বলেছেন: শয়তান মানুষ সবই নিয়া লেখ্লে রোবট নিয়াও লেখা দর্কার।
ফেরেস্তারা (থিওরেটিক্যালি) অনুভূতিশূন্য, কিছুটা রোবটিক না?
৭৩| ২১ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
কঁাকন বলেছেন: ইন জেনারেল শয়তানের উপাসনাও অন্ধকারের উপাসনা , পিশাচ বা প্রেত সাধনাও তাই আলোর বিপরীতে অন্ধকারের পূজা;
২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৫
খারেজি বলেছেন: অদম্য কাঁকনা B:-)
৭৪| ২১ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
শয়তান বলেছেন: দুইটার ভিতর মৌলিক পার্থক্য আছে@কঁাকন । আরেট্টু ঘাটেন । নিজেই বুঝে যাবেন
৭৫| ২১ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:০৫
কঁাকন বলেছেন: @ শয়তান
ঘাটাঘাটি কইরা গঠন গত পদ্ধতিগত পার্থক্য পাইলাম; শয়তানের উপাসনে অনেকটা সরাসরি আল্লাহ এর বিরুদ্ধে সেই এঙ্গেলে পিশাচ সাধনা বা প্রেত সাধনা সরাসরি ভগবান এর বিরোধিতা না যেহেতু এইখানে ভগবানের বিপরীতে একক শক্তিশালী অন্ধকার শক্তি নাই তাই সেটা তো সম্ভব ও না সো আপনারা কেউ ব্যাখ্যা করলে বুঝতে সুবিধা হইতো; নিঝে বুঝুন অন্যকে বুঝতে সাহায্য করুন।
৭৬| ২১ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:০৩
ব্যাকপেইন বলেছেন: ঝগড়াঝাটি পরে করেন ।
আগে পরের খন্ডটা আমাদের দিয়ে দিন । আমরা পড়ি ।
২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৬
খারেজি বলেছেন: শয়তানে স্বযং দিব পরের কিস্তি।
৭৭| ২১ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:১২
মনির হাসান বলেছেন: "সেই কাহিনী মনে হয় ততটা ইন্টরেস্টিং না।" - কে কইছে আপ্নারে ... আপনি কি শুনেন নাই "একটি গন্ধমেরও লা গি য়া ... আল্লায় বানাইলো দু নি য়া ...
কাহিনি অতিমাত্রায় ইন্টারেস্টিং ...
২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৭
খারেজি বলেছেন: ভাবতেসি পরের কিস্তি আর না দিয়া আরেকটা ইস্যুতে জাম্প দিমু। বাজার চড়া রাখা ভাল, ডিমান্ড থাকব
৭৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৪৪
রোবোট বলেছেন: লেখক বলেছেন: শয়তান মানুষ সবই নিয়া লেখ্লে রোবট নিয়াও লেখা দর্কার।
হ লেখেন, নিজের কথা তো নিজে কৈতে পারিনা। চক্ষুলজ্জা বৈলাও তো একটা ব্যাপার আছে। তাই ওর পাতে দৈ দিতে বল্লাম।
২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৬
খারেজি বলেছেন:
এই কমেন্টের পর আপ্নারে আর রোবট কওন যায় না, য়াপনের মানুষে ডিমোশন হয়া গেলু....
৭৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:২৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: জানলাম শয়তান সম্পর্কে.............
২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৫
খারেজি বলেছেন: য়্যালা খাওয়ান।
৮০| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৪৫
তীব্র রঙিন বলেছেন: বোতলসংক্রান্ত গল্পটি রবার্ট লুই স্টিভেনসনের 'দ্য বটল ইম্প'।
শয়তানসংক্রান্ত সিঙ্গারের গল্পটিও সেবা থেকে বের-করা সিঙ্গারের গল্পগুচ্ছে ছিল।
শয়তানসংক্রান্ত আরো পর্যবেক্ষণের আশায়।
হাতের কাছে এখন রেফারেন্স গ্রন্থ নেই, তবে পরে কিছু ঝেড়ে যাব।
ধন্যবাদ।
২৮ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৫১
খারেজি বলেছেন: রাইট রবার্ট লুই স্টিভেনশনের!!
বেটা এত প্রিয় লেখক ছিল! কিন্তু ওর এই লেখাটা পড়ছিলাম তিন চার কেলাসে, বাকিগুলা প্রথমে সেবা পড়লেও এইটা মনে হয় সেবার না। বাধান ইন্ডিয়ান বই বইলা মনে হয়।
শয়তান নিয়া আর না ঝাইড়া আলাদা একটা পোস্ট দিয়া দেন, খালি লিঙ্কটা ফালাইয়া যায়েন।
৮১| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:৫১
এস এম সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পোষ্টখানার বিষয় বেশ কৌতুহলউদ্দীপক , ধর্মের উতপত্তির সাথে সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবেই জড়িয়ে আছে "শয়তান" ! অনেকটা যেন শয়তানের "শয়তানি" থেকে বাঁচতেই ধর্মের প্রয়োজন। ধরা যাক , মানুষের মস্তিষ্কের ভেতরেই ধর্মের জন্ম ! [না ধরে উপায় কি !] ,এও ধরা যাক , যাবতীয় কু/বদ বিষয়কেই "শয়তান" বলা হচ্ছে , কবে কোন কালে কোন এক সৃষ্টিশীল মস্তিষ্ক একটা গল্প বলে বসল " এই পথে , এই এই ঘটনার ভেতর দিয়ে "শয়তান" নামক এক জীব এর উদ্ভব, সেই গল্পে আরও রঙ চড়ানো হল , তাতে "শয়তান" , শয়তান পদে আসীন হলেন।
ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটুস লিখলাম , আবার কথা হবে , ভাল থাকবেন ভাইয়া । প্রিয়তে ও প্লাস!
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:২৬
মোসতাকিম রাহী বলেছেন:
বেশ উর্বর মাথা আপনার...
পড়তে ভালো লেগেছে, মেদবিহীন গদ্যে পাঠক ধরে রাখার শক্তি আছে আপনার লেখনিতে।
ব্যস, এটুকুই...