রাজাকার খ:তম কর।।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

সময়টা ঠিক মনে নেই তখন ইরনে ইরানের শাহের শাসন চলছিন। খোমেনি ছিলেন র্নিবাসিত একজন ধর্মিও নেতা। শাহর শাসনে দেশ এগুচ্ছিল খুবদ্রুত। ঠিক কেন যেন রাতারাতি একটি গনআন্দোলন গড়ে উঠেছিল তা এখন ঠিক এই মুর্হুতে মনে করতে পারছি না। তবে সেটা যে ধর্মান্ধ মুসরমানদের আন্দোলন ছিল। সে বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই।মুসলিম বিশ্ব মানেই মুর্খ নির্বোধ ও বর্বদের ভ্রাত্রিত্ববোধ যা মুসরমান মাত্রই বহন করে চলছে। সেই সময়ও ইরানের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মুর্খ মানুষগুলি আয়াকউল্লাহ খোমানিকে চাদের পিঠে সোয়ার হয়ে ইরানে ফিরতে দেখেছিলেন। যা ছিল পুরোটাই ধর্মীও ষাঢ় গুলির প্রচারিত গুজব। এই ধর্মিও ষাঢ়গুলির জন্যই আজ পৃথিবীতে ইসলাম জিল্লতের ধর্মে পযাবেষিত হয়েছে। নামের আগে পিছে মুহাম্মদ দেখলে সন্দেহের চোখে দেখে সবাই।



দেশ যখন শান্তি সমৃদ্ধ ও বিভেদের রাজনীতি বন্ধ করতে সবাই যার যার অবস্থানে থেকে কাজ করে যাচ্ছে ঠিক তখনি ছাইদি ছাবের অপ্রবিত্র মুখ মোবারক কিছু কিছু মর্দে মুমিন চাদে হুজুরের ছবি দেখতে পেয়ে ছড়িয়ে দিয়েছেন দেশ জুড়ে যার ফলশ্রুতিতে ধর্মভীরু বাঙ্গালি মানুষ গুলি ভুল বুঝে জামাত শিবির ও বিএনপির ফাঁদে পা দিয়ে তারা তিনটি থানা , এসপির বাড়ী ও আওয়মী লীগ নেতার বাড়ীতে অগ্নি সংযোগ করে অস্থিতিশীল অবস্থার সৃষ্টি করে দেশকে ঠেলে দিতে চেয়েছিল গৃহ যুদ্ধের দ্বার প্রান্তে। সরকারের যথাযথ ব্যাবস্থা অবলম্বনে পরিস্থিতি এখন শান্ত। মৃত্যুটা আছে বলেই ধর্মটা এখনো বেচে আছে। লোভ আছে বলেই সম্পদের মুল্যমান ছাড়িয়ে যাচ্ছে। নারী আছে বলেই হয়তো পুরুষ আজও বেচে আছে। নারী না থাকলে হয়তো পুরুষের বীযপাতে পৃথিবী পিচ্ছিল হয়ে যেত।



গুজবের শেষ নেই। হাত, পা, মাথা নেই। বলে দিলেই হলো। ঈমান আনতে যা যা লাগে গুজব মানতেও ঠিক তাই তাই লাগে। আল্লাহকে না দেখেই তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করতে হয়। হাসরের ময়দান না দেখেই বিশ্বাস করতে হবে শেষ বিচার সেখানেই হবে। কবরে না গিয়েই বিশ্বাস করতে হবে কেরামন ও কাতিবির প্রশ্নবানে ঝড়ে পড়তে হবে মানুষকে সেদিক দিয়ে হিন্দুরা অনেকটা সেফ শেষ বিচারের জন্য থাকছে না তার শরীর আর কেরামন কাতিবিন এর অত্যাচার। মরে গেলে পুড়িয়ে দিলেই জীবনের পরিসমাপ্তি। তবে ভুত ও পেত্নি হবার সম্ভাবনা থেকেই যায়। ঐ বিজ্ঞান নামক বই টার একটি সুত্র শক্তির নিত্যতা পৃথিবীতে কিছুই নষ্ট হয় না সব একই থাকে শুধু আকার ও আকৃতির পরিবর্তন ঘটে মাত্র।



গড়ে একটি মানুষ বাচে ৯০ থেকে ১০০ বছর বিজ্ঞানের উন্নতির কারনে ও মানুষের বয়সচুরির বাতিকে। প্রবিত্র কোরান শরীফে পরিস্কার করে বলে দেয়া হয়েছে “তোমরা তোমাদের ঈমানের রজ্ঝুটি খুব শক্ত করে ধরে থাক। মহান আল্লাই তায়ালাই তার প্রেরিত ধর্ম রক্ষার জন্য যথেষ্ট। তারপরও মর্দেমুমিনদের ধর্মরক্ষার নমুনা দেখলে মনে হয় আল্লাহ আদৌও আছে কি? থাকলে ওরা কারা। ওরইকি আল্লাহ না আল্লার অংশ। ওরা যদি আল্লাহ হয় তাহলে আমার কোন কথা নেই যদি ওরা আল্লার অংশ হয় তাহলে আমিও তো আল্লাহর অংশ আমার অধিকার আছে আমার বিশ্বাসকে রক্ষা করার। তাই আমি যুদ্ধে নেমেছি মা একটি রাজাকারকে জীবিত রেখেও আর ঘড়ে ফিরব না।





জ্বালবো আগুন

ঘড়ে ঘড়ে

ক্ষোভের আগুন

জ্বলবে দ্বীগুন

রাজাকার জবাই করে

বোধিমুলের মুল ভুমিতে বাধতে হবে

ক্রোধের আগুন জমিয়ে নেব

হৃদয় নামের ডীপফ্রিজে

যার যে টুকু দরকারে তার

জন্য শুধু বিলিয়ে যাব।

বাংলা মায়ের জন্য না হয়

জীবনাটাকে ভেস্তে দেব।

০ টি +০/-০