সবাই কিল্লিগা জামাতরে না কওনের লিগ্গা যে অধির হইয়া উঠলো হেইডার কারনটা বুঝলাম না

২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৫

আমার মাথায় ঢোকে না জামাতরে লইয়া পোলাপানের মাথা এত খরাপ হইল ক্যান। জামাতরে না করলে কি জামাত এই দেশেরতে নাই হইয়া যাইব। যাইব না। ওরা অন্য নামে আইব দামাদ হইয়া ফিরা আইব। যদি করতেই হয় তাইলে আসল কামটাই করন লাগবো। ধর্মরাষ্ট্র আর ধর্মরাজনীতি দুইটারেই দেশেরতে পুরাপুরি তুইলা দিতে হইব। তা না হইলে ওগো হাতেরতে বাচন নাই। তারপরে বি ওরা থাকব। যাইব আর কই হয় বিএনপি, নয়তো কাকার দলে নাম লেখাইয়া। সবকিছুতেই ধর্ম যাওনের স্বপ্ন দেখব আর হুদাই চিল্লাইব লেকিন হুননের কেউ থাকব না। উন্নয়ন দুই রকমের হয়। একটা সাময়িক। আর অন্যটা অবকাঠামোগত। সাময়িক উন্নযনে লাভেরতে ক্ষতিই বেশী। অবকাঠামোগত উন্নতিতে লাভ ই লাভ। ধর্মের কোন বালাই যখন থাকব না তখন আর ধর্ম নিয়া ক্যাচালের গ্রশ্নই উঠে না। মানুষ যেমন জন্মায় আবার কলাম মরেও। যার যার ধর্ম মত হে হের ব্যাবস্থা ঠিকই পাইব। শুধু তারে কওন লাগবো হে কোন ধর্ম পালন করতো। লেঠা চুইকা গেল। ধর্ম না থাকলে বলে হুজুর বা পুরহিতগো পাওন যাইব না। হেরা কই যাইব ঐ উপাসনা লয় গুলি ছাইরা যাইবই বা কই আর খাইবই বা কি? সবই আগের মতোই চলবো মাগার ধর্ম লইয়া বাড়াবাড়িটা চলব না। রাষ্ট্র সেইটা খুব নেক নজর দিয়া দেখব। বঙ্গবন্ধুর এই সহজ কথাটারে ক্যালা রং চং দিয়া জামাত বিএনপি ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতাছে তা যদি না বোঝেন তাইলে সাত দিনের স্কিম লইয়া যে কোন একখান হুজুরের দরবারে গিয়া থাইকা আহেন। তখন বুঝবেন ধর্মের ভিতরে কত বড় ব্যাবসা লুকাইয়া আছে। চুরির তে শুরু কইরা প্রেমে ব্যার্থ, প্রেমিকার মন বশ হয় না, আইন আদালতের ক্যাচাল, শক্ত কোন অসুখ, সব কিছুর তাবিজ কবজ আর পানি গড়া পয়সা দিলেই কি সোন্দর মিলে। দেশ ও দশের উন্নতি চাইলে এই গিনি বন্ধ করতেই হইব। যেই ভাবেই হোক। ধর্ম না, মানুষরে বাচাইতে হইব।



এই যে রাষ্ট্রপতি মারা গেলেন। তারে আর কতদিন মাটির উপরে মানুষ থাকবার দিব। বড়জোর দুইদিন তাও বিজ্ঞানের সাহায্য লইয়া। মরহুম জিল্লুর রহমানের সময় শেষ। সে এখন প্রকৃতির নিয়মে মাটির সাথে মিসা যাইব। তিনি মুসলমান ছিলেন। তারে মুসলমানের কায়দায় জানাজা দিয়া কবর দিব। এইটাই নিয়ম। প্রত্যেক মৃত্যুর পর এই একই নিয়ম পালিত হয়। কবর দিলে লাভ হইল প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হওনের সুযোগ থাকে না। পুড়াইলে প্রকৃতিক পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এইটা বিজ্ঞানের কথা।



এই যে ধর্মের ষাঢ় গুলি হুদাই চিল্লায়। কোন ধার্মিকটা চুরি করে মিথ্যা কথা কয় না। আবার মিথ্যা কথা কই কই কওন যায় সেইটার একটা হিসাবও ধর্মে দিয়া দিছে। সিষ্টেমে চললে মিথ্যা বা চুরির দরকার হয় না। সিষ্টেমে ঢুকতে সবাই ডরায় যদি চুরি দারি বন্ধ হইয়া যায় তাইলেই যত অসুবিধা। এর তে ভালা যেমতে চলতাছে হেমতেই চলুক চুরিও থাকুক ধর্মও থাকুক সব থাকুক। মরনের পর দ্যাখা যায়েগা। এই তো আমরা মানুষ।

৪ টি +০/-০