![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আওয়ামী লীগ প্রচারে দুর্বল, এত কাজ করেও ভোটের পাল্লাটি ঐ দিকে কেন জানি ভারি ভারি ঠেকে। এমন কথা যারা বলেন তারা যে সঠিক কথাটা বলছেন না, তা বলাই বাহুল্য। আওয়ামী লীগ প্রচারে দুর্বল, এটাও প্রচারের একটি ফ্যাসান। তারপরও আওয়ামী লীগের আগামী র্নিবাচন নিয়ে এত মাথা ব্যাথা কেন?কাজের মতো কাজ যদি করেই থাকেন তো চিন্তা কিসের। মিডিয়ার কল্যাণে আজ আর মানুষের কোন কিছুই অজানা থাকছে না। তারপরও আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তার নীম্নমুখি প্রবনতার কারণ কি? সেটা যেন তলিয়ে দেখতে আওয়ামী কুশীলবদের কেউ নিষেধ করেছে। নিজের চেহারা কেউ দেখতে পায় না এটাই নিয়ম। তাই আরশীর প্রতি মানুষের র্দুবলতা সব সময়।
বাংলাদেশের বড় দুটি দলই একটি রোগের স্বীকার। রোগটির নাম " ওরা যা যা করেছে আমরাও তাই তাই করব। বিএনপি শাসনামলে বিএনপি যা যা করে আওয়ামী লীগকেও ঠিক যেন তাই তাই করতে হবে। তাই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে মানুষ গুনগত কোন র্পাথক্য দেখতে পাচ্ছে না, এটাই বাস্তবতা। শেখ হাসিনা মন দিয়ে তাই করছেন , বেগম খারেদা জিয়া ক্ষমতায় থেকে যা যা করেছিলেন সেই গুলি। ধর্মের ব্যাবহার বিএনপিও করেছে আওয়ামী লীগও করতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে ছাত্রদলের বীরত্ব যেমন সর্বস্তরে ছড়িয়ে পড়ে ও একচেটিয়া সমস্ত ঠিকাদারী ছাত্রদল একাই করতো এখন ছাত্রলীগ বরঞ্চ তার চাইতে অনেক অনেক বেশী করছে। বিএনপির রাষ্ট্রপতি স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিদেশে যেত, আওয়ামী লীগের রাষ্ট্রপতিও যায়। বিএনপি জামাতকে সঙ্গে নেয় তো, আওয়ামী লীগও মাদ্রাসা ও মসজিদ কেন্দ্রিক ইসলামিক সংগঠন গুলিরে তেল দেয়। বিএনপি নাম পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগও নাম পাল্টায়। বিএনপি রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমতায় খুনিদের সাজা মহকুফ করে, তো আওয়ামী লীগ তাকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেয়। পাবলিক কয়, কে ভালো, এ'ভালো না ও' ভালো কার মাথায় আমি ঘোল ঢালুম। পাবলিক চাকচিক্যে আর ভুলতে চায় না। পাবলিক বোঝে যতই বাড়ে উন্নতির বুলি, ততই মাল আমদানীর সুপ্রাচিন মহা ব্যাবস্থার উজ্জলতাও বাড়ে অর্থাৎ র্দুনীতি চাষের ক্ষেক্রগুলিকে আরো বিকশিত করে। যদিও র্দুনীতি অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি সূচকও বটে। পাবলিক চায় অবকাঠামো গত উন্নয়ন হোক। যা দেশের সমস্ত কিছুতে নিয়ে আসবে একটি সুশৃঙ্খল নিয়মতান্ত্রিক ব্যাবস্থা। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে দেশ চলুক স্বমহিমায়। ন্যায় ও অন্যায়ের মধ্যে ন্যায় সংগত একটা ব্যাবধান থাকুক। তারিক কিংবা কোকো শুধুমাত্র বেগম জিয়ার সন্তান হওয়ার সুবাদে আওয়ামী লীগ তাদের প্রমানিত অপরাধের সাজা নিশ্চিত না করে তাদের বিদেশে পালিয়ে যাবার রাস্তা করে দিয়েছিলো। বিচারের বাণী যেই দেশে ভুলুন্ঠিত হয় সেই দেশে উন্নতির বান ডাকলেই বা কি আর না ডাকলেই বা কি? রাস্তা, ঘাট, বিদ্যুৎ বা বিশাল বিশাল স্থাপনা গড়ে উঠলে কি লাভ, যদি না আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। পাল্টা পাল্টির এই অসুস্থ্য রাজনীতি মানুষ আর দেখতে চাইছে না।
অতএব, দুর্বল প্রচার যন্ত্রের জন্য যদি সত্যসত্যই আম্বারা এবার কুপোকাত হয়। তাহলে যুদ্ধাপরাধীর বিচার থেকে শুরু করে বাঙ্গালী যাবতীয় ঐতিহৃ ধ্বংশ করে দেবে রাজাকার মাতা তার গৃহপালিত মৌলবাদিদের সহায়তায়।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
মোস্তাক খসরু বলেছেন: স্বাধীন কিবোর্ড আপনি যেটা বললেন সেটা বিএনিপির দ্বারা সম্ভব আম্বাদের সেই সাহস নেই। আপনি যদি রাজাকার হন তো ঠিক আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৭
স্বাধীন কিবোর্ড বলেছেন: একটু মিস্টেক হয়েছে!!!!! কারন আমি বলে দিচ্ছিঃ আওয়ামীলীগ একদিনে শতাধিক মানুষ মেরেছে, যেটা B.N.P করেনি। আচ্ছা এতো তারাতারি ভুলেন ক্যামনে????