![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলার ভাষার আকাশে সামুএকটি উজ্জল নক্ষত্র।
যে কোন দেশের বর্তমান বা সাবেক রাষ্ট্র প্রধানগণের মাধ্যে কোথাও দেখা হলে একে অপরের সাথে সৌজন্য মুলক সাক্ষাত করা একটি ভদ্রতা ও সভ্যতার লক্ষণ। যে কোন দেশের বর্তমান বা সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রধান মন্ত্রী একে অপরের সাথে সৌজন্য মুলক দেখা সাক্ষাত করলে তাকে কিছু যায় আসেনা বরং সম্মান বৃদ্ধি পায়।
আমারা দেখেছি আমাদের প্রধান বিরুধী দলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধান মন্ত্রী পাকিস্তানের নবনির্বাচিত প্রধান মন্ত্রী নওয়াজ শরীফের সাথে সৌদিয়া আরবে অবস্থান কালে সাক্ষাত করেছেন। আমি নিজে ব্যাক্তিগত ভাবে খালেদা জিয়ার সাথে নওয়াজ শরীফের সাক্ষাতকে স্বাগত জানাই ও সম্মানের দৃষ্টিতে দেখি।
তারপরও খালেদা জিয়া ও নওয়াজ শরীফের মাঝে সৌদিয়া আরবে বৈঠক কিছু বির্তকের জন্ম দিয়েছে।
কারণ আমাদের দৃষ্টিতে দুনিয়ার সব রাষ্ট্র এক রকম আর পাকিস্তান আর ইসরাইল অন্যরকম। পাকিস্তান মানে আমাদের কাছে গৃণার একটি প্রতিশব্দ, তারপর পাকিস্তানের সাথে আমাদের বহু সর্ম্পক বাধ্যগত ভাবে ঠিকিয়ে রাখতে হয়, প্রধানত মুসলিম রাষ্ট হওয়ায়, তারপরে আছে আমাদের সার্কভুক্ত রাষ্ট্র।
আমাদের দেশের রাজনীতির ময়দানে পাকিস্তান খুবই গুরুত্ব পূর্ণ একটি বিষয়। এই মুর্হুতে নির্বাচনী প্রাক মুর্হুতে খালেদা জিয়ার উচিত হযনি অপ্রোয়োজনীয় ভাবে নিদিষ্ট কোন এজেন্ডা বা বিষয় ছাড়া কোন পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়া নওয়াজ শরীফের সাথে দেখা করে সাক্ষাত করা। এতে করে তিনি স্বাধীনতার বিরুধী শক্তিকে উৎসাহী করেছেন এবং তার উপর যে পাকিস্তান প্রেমের কলঙ্ক আছে তা আরেক বার মনে করিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
খালেদা ও নওয়াজ বৈঠকে সবচেয়ে যে বির্তক আর প্রশ্নে জন্ম দিয়েছেন সেটি হল।
গত কিছুদিন আগে আমাদের দেশে ভারতীয় রাষ্ট্রপতি প্রণব মুর্খাজি আমাদের বাংলাদেশ সফরে এসেছিল। খালেদা জিয়ার সাথে প্রণব মুখার্জির বৈঠকের সময় সুচি, স্থান সব কিছু আগে থেকেই ঠিক করা ছিল, সবকিছু ঠিক থাকা সত্ত্বেও খালেদা জিয়া ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুর্খাজি সাথে দেখা সাক্ষাত করেনি। অথচ বহুদুরে অন্যদেশে গিয়ে কোন রকম এজেন্ডা ছাড়া গায়ে পড়ে খালেদা জিয়া পাকিস্তানী প্রধান মন্ত্রীর সাথে দেখা সাক্ষাত করলেন কিন্তু ঘরে আসা বিদেশী অতিতির ভারতীয় রাষ্ট্রপতির সাথে খালেদা জিয়া দেখা করতে পারলেনা।
গায়ে পড়ে কোন রকম বিষয় বা আমন্ত্রণ ছাড়া অন্যদেশে গিয়ে পাকিস্তানী প্রধান মন্ত্রীর সাথে খালেদা দেখা করতে পারে।
কিন্তু নিজ দেশে আসা ভারতীয় রাষ্ট্রপতির সাথে খালেদা জিয়া দেখা করতে পারলেন না।
নওয়াজ শরীফের বেলাই সৌজন্যতা আর শিষ্টচার ,
কিন্তু প্রণব মুখার্জির বেলাই সেই সৌজন্যতা আর শিষ্টচার কোথায় ছিল?
০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৫৯
ছৈয়দ সালাহউদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু।
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
কষ্টবিলাসী বলেছেন: বৃটেন বা আমেরিকার সাথে আমাদের কি সম্পর্ক হওয়া উচিৎ? বৃটেন ২০০ বছর শোষণ করেছে, আমেরিকা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে।
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০২
পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: ছৈয়দ ছাব, কৈ পাইলেন যে উনারা বৈঠকে বইসা হিসাব করতাছেন কেমনে জামাতিদের বাচানো যায়, কেমনে সরকার উৎখাত করা যায়? নেওয়াজ শরিফ এহরাম পইরা আছে, খালেদা জিয়াও। খুব সম্ভবত উমরাহ পালনের কোন দৃশ্য এইটা। এই ছবি নিয়া রঙ চং মাখায়া সরকারের বিরূদ্ধে ষঢ়যন্ত্রে কাহিনী প্রচার কইরা দিলেন? সব কিছুই কি এতই সোজা মনে করসেন? মাথায় মগজ আছে নাকি আওয়ামী লীগ করলেই বিবেক বন্ধক দেওন লাগে? আর কত জুজু দেখাইবেন? পাব্লিক আর খায় না এইসব ধুনফুন।
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৩
পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: তার থিকা ফালু মিয়া কেন খালেদার হুইল চেয়ার ঠেলতাছে এইটা নিয়া আলোচনা করেন, অনেক সাপ খোপ বাইর হইয়া আসতে পারে।
৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৫
সরকার৮৪ বলেছেন:
৩০ লাখ শহীদের খুনী কসাই টিক্কা খানের সাথে ২২শে ফেব্রুয়ারী ১৯৭৪ সালে পাকি এয়ারপোর্টে ...........
স্বাধীনতার সপক্ষের শিষ্টচার
৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৮
কষ্টবিলাসী বলেছেন: জিয়াউর রহমান ২৩শে নভেম্বর রাতে দ্বিতীয়বারের মতো আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। ওই সময় তার মধ্যে ভীতি সঞ্চার হয়েছিল যে, বাংলাদেশে ভারত আক্রমণ চালাচ্ছে। রাত ১২টা ৩০ মিনিটে তিনি রেডিওতে আহ্বান জানান এই চূড়ান্ত সময়ে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার। সরকার এতটাই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল যে, তারা গোপনে পাকিস্তানে দূত পাঠিয়েছিল সে দেশের প্রধানমন্ত্রী জেড. এ ভুট্টোর কাছে। উদ্দেশ্য ভারতীয় এই আক্রমণ প্রতিহত করতে তাদের সহায়তা পাওয়া।
৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: আবালীয় পোষ্ট..........বাপের হোটেলে খাও আর মায়ের বোর্ডিং এ ঘুমাও আন্দাজ করতে পারোনা জীবন কারে কয়!! বাপরে জিগাও জীবন কেমনে চালাইতাছে...
৬০ টাকা কেজি চাল খাওয়াইয়া তোমার মতো খোদাই ষাঁড় পালতাছে আর তুমি আঁতেল হওয়ার দিক্ষা নেও.........
বাস্তবে ফিরে আসো বালক...আঁতেল সমাজের নব তারকা সৈয়দ সালাউদ্দীন..........
৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
সরকার৮৪ বলেছেন:
২৫-২৬শে মার্চ মধ্যরাত ১ টায় পাকী কর্নেল জানজুয়ারে মারে জিয়া
Ziaur Rahman accusing India for border trouble (Observer Reporter - December 9,1976)
৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৫
জাগরূ৪৯ বলেছেন: বাস্তবে ফিরে আসো বালক...আঁতেল সমাজের নব তারকা সৈয়দ সালাউদ্দীন....
১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:০৪
রেওয়ান বলেছেন: সর্বোচ্চ বিদ্যুত উৎপাদন
বি,এন,পি ২০০৬ = ৩১০০ মেগাওয়াট। ৫ বছরে বৃধি মাত্র ৩০০ মেঃ
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ৮৫২৫ মেগাওয়াট। ৪ বছরে বৃধি - ৫,৫২৫ মেঃ
খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতি।
বি,এন,পি ২০০৬-০৭ = ৩০ লক্ষ মেট্রিক টন খাদ্য (ঘাটতি)
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ২৩ লক্ষ মেট্রিক টন খাদ্য ( উদ্বৃত্ত্ব
স্বাস্থ সেবা।
বি,এন,পি ২০০৬ = কমিউনিটি ক্লিনিক - নাই
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ১৫ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা
হাসপাতালের সংখ্যা।
বি,এন,পি ২০০৬ = ১,৬৮৩ টি।
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ২,৫০১ টি।
প্রত্যাশিত আয়ু।
বি,এন,পি ২০০৬ = ৫৬ বছর।
আওয়ামীলীগ২০১৩ = ৭১ বছর।
শিশু মৃত্যুর হার।
বি,এন,পি ২০০৬ = ৬.১০%
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ৩.৯৯%
মাথাপিছু গড় আয়
বি,এন,পি ২০০৬ = ৪২৭ র্মাকিন ডলার
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ৯১৪ র্মাকিন ডলার
রপ্তানি আয়।
বি,এন,পি ২০০৬ = ১.০৩ বিলিয়ন র্মাকিন ডলার।
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ২.৪৩ বিলিয়ন র্মাকিন ডলার। (বিশ্বমন্দা উপেক্ষা করে)
জনশক্তি রপ্তানি। পার ইয়ার।
বি,এন,পি ২০০৬ = ৯ লক্ষ ৮ হাজার
আওয়ামীলীগ ২০১৩ = ৪ লক্ষ ৪০ হাজার
গত টার্মে ও তত্তাবধায়ক টার্মে বিদেশে বেশী আদম রপ্তানী হয়েছে সত্য।
বেশী গেছিল ঠিকই, কিন্তু দুইনম্বরি ছিল, বেশী টাকাও খরচ হয়েছিল, যে কারনে বেশীরভাগই ফেরত আসছিল, নতুবা জেলে গেছিল।
কিন্তু এইবার সংখ্যার দিকে নয়, মানের দিকে নজর দেওয়া হয়েছে। প্রতি বছর ৫-৬ লাখ শ্রমিক বিদেশে যাচ্ছেন। এরা দক্ষ কিন্তু কম খরচে দক্ষতা নিয়ে বেশি বেতনে চাকরি নিয়ে যেতে পারেন, তা নিশ্চিত করার চেষ্টা হচ্ছে। এ কারণে জনশক্তি রপ্তানি কিছুটা কমতে পারে। তবুও বছর বছর চার লাখ লোক বিদেশ যাচ্ছেন। প্রতারনা, দুইনম্বরি নেই বললেই চলে।
পর্যাপ্ত নিরপত্তা ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে বিপুল সংখক নারী শ্রমিক হংকং গেছেন ও অন্যান্ন দেশে যাচ্ছেন।
এর চমকপ্রদ ফলাফলও পাওয়া গেছে! রেমিটেন্স আসছে ৪ গুন বেশী!
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ১৩ বিলিয়ন থেকে বেড়ে ৫০ বিলিয়ন!
গত দুই রমজানে ঢাকায় কোন পানিসংকট নেই। বিদ্যুত সংকট উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে।
সুত্র: Click This Link
১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫৫
ভিটামিন সি বলেছেন: সারাজীবন দেখলাম বৈঠক হয় দামী শুভ্র সোফায় বসে। লেখক বৈঠক দেখালেন খাড়ানো অবস্থায়। কালে কালে আরো কত কি দেখব আবলীয় আমলে!! এটার নাম দিলাম শালা খাইঠক।
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: আবালীয় পোষ্ট..........বাপের হোটেলে খাও আর মায়ের বোর্ডিং এ ঘুমাও আন্দাজ করতে পারোনা জীবন কারে কয়!! বাপরে জিগাও জীবন কেমনে চালাইতাছে...
৬০ টাকা কেজি চাল খাওয়াইয়া তোমার মতো খোদাই ষাঁড় পালতাছে আর তুমি আঁতেল হওয়ার দিক্ষা নেও.........
বাস্তবে ফিরে আসো বালক...আঁতেল সমাজের নব তারকা সৈয়দ সালাউদ্দীন..........
১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
আল ইফরান বলেছেন: ভিটামিন সি বলেছেন: সারাজীবন দেখলাম বৈঠক হয় দামী শুভ্র সোফায় বসে। লেখক বৈঠক দেখালেন খাড়ানো অবস্থায়।
জ্বী, এই লেখক আ*ল সমাজের নব্য তারকা বলেই এইটা পোস্ট করা তার পক্ষেই কেবল সম্ভব হইছে
১৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
জহির উদদীন বলেছেন: মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: আবালীয় পোষ্ট..........বাপের হোটেলে খাও আর মায়ের বোর্ডিং এ ঘুমাও আন্দাজ করতে পারোনা জীবন কারে কয়!! বাপরে জিগাও জীবন কেমনে চালাইতাছে...
৬০ টাকা কেজি চাল খাওয়াইয়া তোমার মতো খোদাই ষাঁড় পালতাছে আর তুমি আঁতেল হওয়ার দিক্ষা নেও.........
বাস্তবে ফিরে আসো বালক...আঁতেল সমাজের নব তারকা সৈয়দ সালাউদ্দীন..........
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৫
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: এত কিছু বোঝার মতো ঘিলু কি গোলাপী ম্যাডামের মাথায় আছে?
গোলাপী ম্যাডাম ফাইভ পাশ
গণতন্ত্রের পাছায় বাশ।