নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রিয় সামু অমর হোক।

যত দিন থাকবে পৃথীবি ততদিন থাকবে সামু।

ছৈয়দ সালাহউদ্দীন

বাংলার ভাষার আকাশে সামুএকটি উজ্জল নক্ষত্র।

ছৈয়দ সালাহউদ্দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জানাজা নামাজে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা দিয়ে জিয়াউর রহমানের জনপ্রিয়তার যাচাই অসুস্থ মস্থিকের একটি লক্ষণ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২১

সেনা নিয়ম ভঙ্গকরে ও সেনা চাউনি হতে বের হয়ে সংবিধান লঙ্ঘনকরে ও সংবিধানকে বৃদ্ধ আঙ্গুল প্রদর্শন করে অবৈধ ভাবে হরণ করেন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা জিয়া, তার কার্যক্রমে প্রমাণিত হয় তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যকারীর মদদ দাতা ছিলেন, কথায় আছে খুনি পরিণতি খুনের মাধ্যেমে পতন হয়, তাই হল এই শৈরচারী সেনা শাসকের পরিণতি, ১৯৮১ সালে ৩০ মে জিয়া নিহত হন হবার মাধ্যমে পতন হয় এক শৈরচারী শাসকের।



জিয়াউর রহমানকে প্রথমে কবর দেওয়া হয় চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পোমরা নামক ইউনিয়নে, জিয়াউর রহমানর লাশের প্রথম গোসল, প্রথম জানাজা, ঠিক কোন সময় কোথায় হয়েছিল তার সর্ম্পকে নিদিষ্ট কোন নির্ভর যোগ্য বিশ্বস্ত তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি,



এখন প্রশ্ন হলো জিয়াউর রহমানে প্রথম জানাজা নামাজে কত জন অংশ নিয়েছিল?



র নিদিষ্ট কোন সত্য উত্তর কেউ দিতে পারবেনা, কারণ জিয়াউর রহমানে প্রথম জানাজা কোথায় , কোন মাঠে হয়েছিল তা কেউ জানেনা, শুধু তায় নয় আসলে জিয়াউর রহমানে সর্বপ্রথম যে খানে কবর দেওয়া হয় সেখানে জিয়াউর রহমানে লাশ কে দাফন করেছিল? জিয়াউর রহমানে লাশের মুখ কেউ দেখেছে কি না তারও নিদিষ্ট কোন তথ্য নেই, কারণ পুরো ব্যাপারটি জিয়া বিরুধী ও বিদ্রোহী সেনাবাহিনীর তত্ত্ববধানে হয়েছিল,



পরে জিয়ার পচা গলিত লাশ সেই চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া হতে উত্তোল করে ঢাকায় আনা হয়, ঐ পচা গলিত লাশটি আসলে কার ছিল তা এখনো পরিষ্কার নয়, কোন রকম ডি,এন,এন বা কোন রকম পরীক্ষ নিরীক্ষা ছাড়া একটি পচা গলিত লাশকে জিয়ার লাশ বলে ঢাকায় এনে দাফন করা হয়,



ঢাকায় আনার পর ঐ লাশের জানাজায় প্রচুর মানুষের সমাগম হয়।

জিয়ারউর রহমানের প্রথম জানাজা নিয়ে বি,এন,পি পক্ষহতে এখনো বিন্দুমাত্র কোন মন্তব্য করা হয়না, কিন্তু ২য় জানাজা নিয়ে বি,এন,পি বার বার গর্ববোধ করে, তারা প্রায় বলেন ও দাবী করেন জিয়ার জানাজায় প্রচুর মানুষ হয়েছিল কিন্তু বঙ্গবন্ধুর জানাজায় কোন নানুষ হয়নি, সুতরাং জিয়া বঙ্গবন্ধুর চেযে বেশী জনপ্রিয়।



হায়রো বি,এন,পি তারা চিন্তা করেনা বঙ্গবন্ধুর জানাজা ও কাফন দাফন সবই হযেছিল জিয়াউর রহমানে প্রথম কাফন দাফনের মত বিদ্রোহী সেনা সদস্যদের তত্ত্ববধানে, তারা পুরোপ্যাটি করেছি সস্পূণ গোপনে আর জনসাধারণের আড়ালে,





শুধু মাত্র জানাজা নামাজের মানুষের অংশগ্রহণ চিত্র দিয়ে বি,এন,পি যদি জিয়াউর রহমানে জনপ্রিয়তার মাপকাটি হিসাবে বিবেচনা করে তাহলো বলবো জিয়াউর রহমান হলো ( জানাজায় চিত্র দেখিয়ে সস্তা জনপ্রিয়তা পাবার চেষ্টারত এক নেতা বাস্তাবে নয় )

বি,এন,পির কাছে আবেদন এই রকম বাচ্চা সুলভ বোকামি বাদ দিন , জিয়া কে ছিল এখন তা সবাই জানে, আগে মিডিয়া ছিলনা তায় মিথ্যার উপর ভর করে জিয়া জিয়া বলে অনেক জিকির করেছেন,



সর্বশেষ একটি বাক্য সাবাইকে জানাতে চায় বর্তমান আইন অনুসারে জিয়াউর রহমান একজন ফাসীর আসামী, কারণ তিনি অবৈধ ভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হরণ করেছিল।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৪১

বাঙ্গালীর কুঠার বলেছেন: জানাজা দিয়ে জনপ্রিয়তা নির্ধারণ করার মত অথর্ব দেশে ভরা। একাশী সালে টিভিতে জিয়ারউর রহমানের কফিন দেখেছি, কখনো লাশ দেখানো হয়নি। জিয়া পরবর্তীও বিএনপিই ক্ষমতায় ছিল এবং বঙ্গবন্ধুর ব্যাপারটি ছিল সম্পূর্ন ভিন্ন।
জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের অন্য কোন পদ্ধতি অবলম্বন করলে ভাল হতো।

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:১০

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন:
রাঙ্গুনিয়ার কবির আহমদকে 'বাবা' বলে ডাকতেন জিয়া
==============================
রাশেদুল তুষার, রাঙ্গুনিয়া জিয়ানগর থেকে ফিরে
সাবেক প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান তাঁকে 'বাবা' বলে ডাকতেন। খালেদা জিয়া এখনও তাঁকে বাবা বলেই সম্বোধন করেন। সেই সূত্রে তারেক, আরাফাতের কাছে তিনি দাদা। রাঙ্গুনিয়ার ৯১ বছরের বৃদ্ধ কবির আহমদের সাথে এমনই সম্পর্ক জিয়া পরিবারের। কপালের ফেরে অজ্ঞাত লাশ হিসেবে তাঁর হাত দিয়েই ১৯৮১ সালের ৩০ মে প্রথম কবর দেওয়া হয়েছিল জিয়াকে। তাও তাঁর বাড়ি সংলগ্ন নিজের জমিতে। তখন থেকেই জিয়ানগরের তত্ত্বাবধান করছেন কবির আহমদ। এই কবির আহমদের সাক্ষাৎকার নিতে আমরা যখন রাঙ্গুনিয়া জিয়া কমপ্লেঙ্ সংলগ্ন কবির ম্যানশনে পেঁৗছাই তখন ২৭ মে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টা। কিন্তু তখনই বাড়ির মালিক তিন ছেলে ও তিন মেয়ের জনক কবির আহমদ প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরের রাউজানের নোয়াপাড়া জামে মসজিদে জুমার নামাজ পড়তে বের হয়ে যাচ্ছেন। কথা বলার মতো পর্যাপ্ত সময় তাঁর হাতে নেই। কিন্তু এর মধ্যেই হাঁটতে হাঁটতে সাবেক প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমানের সাথে তাঁর সম্পর্ক, নিহত হওয়ার পরের ঘটনাবলি বলে চললেন কালের কণ্ঠের কাছে।
কবির আহমদের জবানীতে, '৭১' স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরুর পর পরই কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে স্বাধীনতা ঘোষণা করে তৎকালীন মেজর জিয়া কালুরঘাট ব্রিজ অতিক্রম করে ১৫ জন মুক্তি সেনানীসহ রাউজানের পাহাড়তলী এলাকার আমার বাড়িতে আশ্রয় নেন। এ সময় এলাকায় পাক সেনাদের আগমন ঘটলে রাঙ্গুনিয়াস্থ শান্তিরহাট হয়ে বেতবুনিয়ার দিকে পথ প্রদর্শন করে এগিয়ে যেতে সাহায্য করি। এ সময় পাক হানাদাররা আমার বাড়ি আক্রমণ করে গোলার আঘাতে বিধ্বস্ত করে এবং বাড়ির দারোয়ানকে গুলি করে হত্যা করে।'
দেশ স্বাধীনের পরও জিয়ার সাথে আমার যোগাযোগ অব্যাহত থাকে। তিনি চট্টগ্রামে এলেই আমাকে ডাকতেন। এমনকি মৃত্যুর ২২দিন আগে আমার বাড়িতে এসে ভাতও খেয়েছেন। খাওয়া শেষে প্রায় ৮ একরের বিশাল বাড়ির চারপাশটা ঘুরে ঘুরে যখন দেখছিলেন, এই সময় জিয়া বর্তমান কবরের জায়গাটা দেখিয়ে বলেন, 'বাবা এই জায়গাটা কার?' আমি জবাব দিলাম, 'এটা আমার।' তিনি বললেন, 'আমাকে এখানে একটু জায়গা দেবেন?' আমি সাথে সাথে বললাম, 'এটা কি চাওয়া লাগে?' ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস মাত্র ২২ দিন পরেই ব্যবধানে সেখানেই তিনি এলেন কিন্তু অজ্ঞাতনামা লাশ হয়ে। আবেগাপ্লুত হয়ে কবির আহমদ বলে যান, 'আল্লাহ ভাগ্যে এখানেই তাঁর কবর লিখে রেখেছিলেন। তাও আবার আমার হাতে তার কবর।'
প্রথম কবর দেওয়ার স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে কবির আহমদ বলেন, 'যেদিন চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে হত্যা করা হলো সেদিন সকাল ৮টায় তিনটি মিলিটারি গাড়ি এসে রাঙ্গুনিয়ার আমার বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়। একজন মিলিটারি অফিসার বাড়িতে ঢুকে আমার ছেলে মোহাম্মদ নূরুল আবছারকে নিয়ে আমাকে ক্রন্দনরত অবস্থায় খুঁজে পায়। এ সময় তাঁরা ৮জন শ্রমিক নিয়ে আমাকে বাড়ির পাশে কবর খুঁড়তে বাধ্য করে। সেখানেই বেলা ১১টায় আমি ও ইমাম হাবিবসহ জানাজা পরিয়ে তাঁকে কবর দিই। তখনও আমি জানতাম না কাকে কবর দিলাম। লাশের পরিচয় জানতে চাইলে এক সেনা অফিসার আমাকে ধমক দিয়ে বলে, 'নাম জানার দরকার নেই। সে সামরিক বাহিনীর লোক।' তারপর শ্রমিকদের ২০ টাকা করে এবং ইমাম সাহেবকে ১০০ টাকা দিয়ে কিছুক্ষণ পর তারা স্থান ত্যাগ করে। কিছুক্ষণ পর বেতার ঘোষণায় শুনি, জেনারেল জিয়া নিহত। পরদিন সোমবার ১ জুন কর্নেল মাহফুজ ও চট্টগ্রামের এসপি ও কয়েকজন সেনা অফিসার আমাকে বাড়ি থেকে নিয়ে কবর খুঁড়ে লাশ উত্তোলন করে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে যায়। ওইদিন কর্নেল মাহফুজসহ আমরা মৃতদেহ পরিষ্কার করে বেলা তিনটায় হেলিকপ্টারে করে লাশ ঢাকার বঙ্গভবনে যাই। পরদিন জানাজা শেষে ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুস সাত্তার সাহেব শেষ ফ্লাইটে চট্টগ্রামে প্রত্যাবর্তনের সুযোগ করে দেয়। সেই ১৯৮০ সাল থেকে অদ্যাবধি আমি রাঙ্গুনিয়া আমার বাড়ি সংলগ্ন জিয়ার মাজার ও জিয়া কমপ্লেঙ্ তত্ত্বাবধান করে আসছি।



এই সেই কবির আহমদ যিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছিলেন জিয়াউর রহমানকে।

'আমার হাত দিয়ে জিয়ার কবর হলো অথচ আমি জানতাম না লাশের পরিচয়'
=================================
কালের কণ্ঠ : জিয়ার সাথে আপনার পরিচয় কিভাবে?
কবির আহমদ : সে অনেক পুরনো কথা। স্বাধীনতার আগে ঘটনাচক্রে জিয়াউর রহমানের সাথে আমার পরিচয়। ওনাকে একটা বিপদ থেকে আমি উদ্ধার করেছিলাম। স্বাধীনতার পরও সে যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। বিশেষ করে তিনি চট্টগ্রামে এলেই আমাকে ডেকে নিতেন।
কালের কণ্ঠ : মৃত্যুর আগে প্রেসিডেন্ট জিয়ার সাথে আপনার সর্বশেষ দেখা হয়েছিল কখন?
কবির আহমদ : মারা যাবার আগেরদিনও চন্দনপুরা জামে মসজিদে আমরা একসাথে জুমার নামাজ পড়ে হযরত শাহ আমানত (রা.) এর মাজার জেয়ারত করি। সেখান থেকে বেলা দুইটায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে ফিরে আসি। দুপুরে খাবারের পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ড. ইউসুফ, কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ ও আব্দুল্লাহ আল নোমানের সাথে বৈঠক করেন। সেখানে আমিও উপস্থিত ছিলাম। মৃত্যুর ২২দিন আগে আমার রাঙ্গুনীয়ার বাসায় জিয়া ভাত খেয়েছিলেন। সেদিন আমাকে কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, 'আপনার এখানে আমাকে একটু জায়গা দিবেন?' আমি সাথে সাথে বললাম, 'এটা কি চাওয়া লাগে?' সেখানেই ওনাকে প্রথম কবর দেয়া হয়।
কালের কণ্ঠ : যখন জিয়ার মৃত্যুর খবর শুনলেন তখন অনুভূতি কেমন ছিল?
কবির আহমদ : ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, আমার হাত দিয়েই তাঁর কবর হলো। অথচ আমি জানি না লাশের পরিচয়! পরে যখন জানি এটা জিয়ার লাশ। তখন আমি ছিলাম অনেকটা অসাড়। ঢাকায় তাঁকে দ্বিতীয়বার কবর দিয়ে এসে আমি প্রায় একমাস শয্যাশায়ী ছিলাম। (দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে) এমন মানুষ আর আসবে না। এরশাদই সব করেছে। আমি সবাইকে বলে দিয়েছি।
কালের কণ্ঠ : জিয়া পরিবারের সাথে এখনও কি যোগাযোগ হয়?
কবির আহমদ : ঢাকা গেলেই তো তাঁর (খালেদা জিয়া) সাথে দেখা হয়। তিনি আমাকে বাবা বলে ডাকেন। তারেক, আরাফাতও আমাকে দাদার মতো সম্মান করেন।
কালের কণ্ঠ : স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের আপনার সম্পর্ক কেমন?
কবির আহমদ : না, তারা সবাই আমাকে সম্মান করে। আমি কখনও উপকার ছাড়া কারো ক্ষতি করিনি। সে জন্য সবার সম্মান পাই।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন : রাশেদুল তুষার
রাঙ্গুনিয়ার কবির আহমদকে 'বাবা' বলে ডাকতেন জিয়া
=================================
একজন রাষ্ট্রনায়কের মৃত্যুর খবর
৩০ শে মে, ২০১২
সৈয়দ জিয়াউর রহমান
-------------------------------------------------------
১৯৭৬ সাল থেকে ভয়েস অব আমেরিকায় দীর্ঘ ৩৫ বছরের কর্মজীবনে ওয়াশিংটন থেকে পরিবেশিত বাংলা সংবাদ-বুলেটিনে ইতিহাসের অনেক প্রখ্যাত নেতা-নেত্রীর মৃত্যুর খবর পড়তে হয়েছে আমাকে। মিসরের কায়রোতে ক্যান্সার আক্রান্ত ইরানের শাহ রেজা পাহলভীর মৃত্যুর খবর, মিসরের রাজনীতিতে ফৌজী কুচকাওয়াজে সামরিক অভিবাদন গ্রহণকালে বিক্ষুব্ধ সৈন্যদের গুলিতে প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতের নিহত হওয়ার খবর, পাকিস্তানের সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউল হকের ফাঁসিতে ঝুলে বাংলাদেশে গণহত্যার ইন্ধনদাতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোর মৃত্যু ও পরে বিমান দুর্ঘটনায় জেনারেল জিয়াউল হকের প্রাণহানির সংবাদ, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেহরক্ষীদের গুলিতে নিহত হওয়া ও তার পুত্র সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর আত্মঘাতী হামলাকারীর বিস্ফোরণে জীবন নাশের খবর, ইস্রাইলের প্রধানমন্ত্রী ইত্সাক রাবিনের নিহত হওয়া ও তার কিছুকাল পরে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের প্রয়াণের খবর পড়েছি আমি। এছাড়া পড়েছি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নিহত হওয়ার খবর।
এগুলো নিঃসন্দেহে ছিল সংশ্লিষ্ট সময়ে বিশ্ব প্রেক্ষাপটে বেতার-সংবাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উল্লেখযোগ্য খবর। বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক বেতার প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভয়েস অব আমেরিকা গুরুত্বের সঙ্গে বস্তুনিষ্ঠভাবে এসব সংবাদ বিস্তারিত পরিবেশন করেছে। কিন্তু এর মধ্যে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নিহত হওয়ার খবর ছিল ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের পক্ষে বিশেষ তাত্পর্যপূর্ণ।
১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের প্রশাসন পাকিস্তানকে সমর্থন যুগিয়েছে। প্রেসিডেন্ট নিক্সনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে গণহত্যায় লিপ্ত পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন প্রকাশ্যে।
যদিও আমেরিকার বার্তা-মাধ্যম বেশ কিছুসংখ্যক সিনেটর ও কংগ্রেস সদস্য, শিল্পী-সাহিত্যিক-মানবতাবাদী এবং বৃহত্তর আমেরিকান জনগোষ্ঠী সোচ্চার হয়েছে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতার বিরুদ্ধে। প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের বিপন্ন মানুষের জন্য অর্থ সংগ্রহের প্রচেষ্টায় সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন নিউইয়র্ক শহরে।
কিন্তু এসব সত্ত্বেও ভয়েস অব আমেরিকার আন্তর্জাতিক বেতার-অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ সম্ভব হয়নি নিক্সন প্রশাসনের ভূমিকার দরুন। কারণ তখন যুক্তরাষ্ট্রের একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভয়েস অব আমেরিকার ছিল প্রশাসনের নীতি অনুসরণের বাধ্যবাধকতা। পরবর্তীকালে অবশ্য কংগ্রেসের অনুমোদিত একটি সনদে ভয়েস অব আমেরিকার অনুষ্ঠান নিরপেক্ষতা ও বস্তুনিষ্ঠভাবে প্রচারের নির্দেশনা ঘোষিত হয়। তা সত্ত্বেও ’৭০-এর দশকের পুরো সময়টাতেই ভিওএ’র বাংলা অনুষ্ঠানের প্রতি বাংলা ভাষাভাষী শ্রোতাদের এক ধরনের বিরাগ ভাব বেশ জোরাল ছিল। ১৯৭৮ সালে ভিওএ’র বাংলা বিভাগের প্রধান ইশতিয়াক আহমেদ শ্রোতাদের আস্থা অর্জনের প্রচেষ্টায় ঢাকায় সাংবাদিক ও শ্রোতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভয়েস অব আমেরিকার সীমাবদ্ধতার বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন। কিন্তু তারপরও মেঘ কাটেনি।
এরপর আকস্মিকভাবে ১৯৮১ সালের ৩০ মে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে রাতের বেলায় একদল বিদ্রোহী সেনা-সদস্যের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন। এই মর্মান্তিক ঘটনার খবর ওয়াশিংটনে আসার পর ৩১ মে শনিবার সকালে ভয়েস অব আমেরিকায় বাংলা বিভাগের প্রধান ইশতিয়াক আহমেদ বিভাগের সবাইকে দফতরে ডেকে পাঠান। আমার সেদিন সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছিল । বিভাগীয় প্রধান আমাদের এক ঘণ্টার অনুষ্ঠানের প্রায় পুরোটাই বাংলাদেশের বিপর্যয়-ঘটনার ওপর আলোকপাতের পরিকল্পনা করেন। আমাকে দায়িত্ব দেয়া হয় সংবাদ পাঠের। আমার অন্যান্য সহকর্মীর মধ্যে কেউ কেউ উদ্যোগ নেন নিহত রাষ্ট্রপতির এর আগেকার নেয়া সাক্ষাত্কার অবলম্বনে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচারের—এই ঘটনায় দেশ-বিদেশের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিশেষ প্রতিবেদন উপস্থাপনের এবং বিশ্ব নেতৃবর্গের মন্তব্য প্রচারের। সেদিন ১০ মিনিটের নির্ধারিত বিশ্বসংবাদের সাত মিনিটই নির্দিষ্ট করা হয় বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির নিহত হওয়ার খবর পরিবেশনের।
ভিওএ’র সম্প্রচারিত যে খবর সেদিন আমি পড়েছি, তার একটা উল্লেখযোগ্য অংশ ছিল প্রেসিডেন্ট জিয়ার মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের ও বিশ্বনেতৃবর্গের প্রতিক্রিয়া। তাতে ছিল যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স, রাশিয়া, চীন, জাপান, আরব বিশ্ব, দক্ষিণ এশিয়া ও দূরপ্রাচ্যের নেতৃবর্গ ছাড়াও নিকটতম প্রতিবেশী ভারতের প্রতিক্রিয়া। আমার কাছে এখনও আছে টেপে ধরে রাখা আজ থেকে ৩২ বছর আগে সম্প্রচারিত ওই সংবাদের রেকর্ড। তাতে ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দীর্ঘ একটি বক্তব্য। তিনি বলেছিলেন, ‘প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়ার ছিল রাষ্ট্র নায়কোচিত দূরদর্শিতা। তিনি ছিলেন তার নিজের দেশের সার্বিক অগ্রগতির প্রচেষ্টায় নিবেদিত।’
ওই দিন সংবাদ পাঠের অনুভূতি ছিল অন্য এক ধরনের, অন্যান্য দিনের খবর পড়ার মতো সহজ-স্বাভাবিক নয়। স্টুডিওতে আমার পাশের টেবিলে আরেকটি মাইক্রোফোনের সামনে বসে অনুষ্ঠান ঘোষিকার দায়িত্ব পালন করছিলেন যে সহকর্মিনী, তিনি তার চাপাকান্না রোধ করতে পারছিলেন না এবং মাঝে-মধ্যেই তার শব্দ আসছিল আমার কানে। তাছাড়া বার্তা কক্ষের পাঠানো সর্বশেষ খবর নিয়ে আসার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন যে সহকর্মী, তিনি প্রতি মুহূর্তের আপডেট খবর নিয়ে ঝড়ের বেগে প্রবেশ করছিলেন স্টুডিওতে এবং সঙ্গে সঙ্গে পড়তে হয়েছে সেই খবর। সব মিলিয়ে ছিল ব্যাপক উদ্বেগ, উত্কণ্ঠা আর উত্তেজনা।
বেতার সংবাদ সংস্থায় বার্তা পরিবেশনের ক্ষেত্রে তখনও কম্পিউটার ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়নি। ভিওএ’র বার্তা কক্ষে সংবাদ সংগৃহীত হতো বিশ্বব্যাপী প্রতিনিধিদের পাঠানো টেলিফোন ও তারবার্তা এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ-সংস্থার পাঠানো খবরাখবর থেকে। তারপর এসব খবর ভিওএ’র কেন্দ্রীয় বার্তা কক্ষ থেকে ৫২টি ভাষার অনুষ্ঠান বিভাগে পাঠানো হতো টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে। ওই দিন আমাদের বাংলা বিভাগের টেলিপ্রিন্টারে যেসব আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থার খবরাখবর আসে তার মধ্যে রয়টার্স, এএফপি ও এপি’র পাঠানো সংবাদ ছিল নির্ভরযোগ্য। কিন্তু বাংলাদেশের ঘটনা সম্পর্কে অধিকাংশ খবর আসে ভারতীয় বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া বা পিটিআই-এর মাধ্যমে। দুঃখের বিষয়, পিটিআই-এর পরিবেশিত খবর ছিল বেশিরভাগই গুজবের পর্যায়ে। যেমন এসব খবরে ছিল ‘ভারতীয় বাহিনী সতর্ক ব্যবস্থা হিসেবে সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের এলাকায় প্রবেশ করেছে’, ‘ঢাকায় রাস্তায় রাস্তায় হাতাহাতি লড়াই চলছে’, ‘চট্টগ্রামে বিদ্রোহীদের অবস্থানের ওপর সরকারি বাহিনীর বিরামহীন বোমাবর্ষণ চলছে’ ইত্যাদি।
এ অবস্থায় প্রয়োজন ছিল খুবই সতর্ক ও সঠিক তথ্য বিচারের বিচক্ষণতার এবং সংবাদ বাছাইয়ের দক্ষতার। বিভাগীয় প্রধান ইশতিয়াক আহমেদ এ ক্ষেত্রে অনন্য দক্ষতার পরিচয় দেন সেদিন। তার ফলে যেসব খবর তিনি বাছাই করে আমাকে দিয়েছিলেন সংবাদ বুলেটিনে পড়ার জন্য, তার প্রতিটিই ছিল সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ। পরবর্তীকালে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি সংবাদপত্রের মন্তব্যে বলা হয় ‘মে মাসের ৩১ তারিখে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নিহত হওয়ার খবর প্রচারিত হয় যেসব আন্তর্জাতিক বেতারে, তার মধ্যে একমাত্র ভিওএ’র বাংলা খবরই ছিল একশ’ ভাগ সঠিক।’ পরদিন ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউইয়র্ক টাইমস ও লস-এঞ্জেলেস টাইমসহ আমেরিকার প্রধান দৈনিক সংবাদপত্রগুলোতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির নিহত হওয়ার খবর এবং ঢাকায় লাখ লাখ মানুষের সমাবেশে তাকে সমাহিতকরণের ছবি ফলাও করে প্রকাশিত হয় প্রথম পৃষ্ঠায়। এছাড়াও পরপর কয়েক দিন বাংলাদেশের খবরাখবর প্রাধান্য পায় আমেরিকার পত্র-পত্রিকায়। আর সেসব সংবাদ-বিবরণী প্রতিদিনই বাংলা অনুবাদ করে প্রচারিত হয় ভিওএ’র বাংলা অনুষ্ঠানে। গোটা বাংলাদেশে তখন নিহত রাষ্ট্রপতির প্রতি সহানুভূতির প্রকাশ ব্যাপক এবং বহির্বিশ্বের প্রতিক্রিয়া জানার আগ্রহ জোরাল।
এর ফলে বাংলাদেশের শ্রোতাদের কাছে ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা অনুষ্ঠান অতীতের সব প্রশ্ন আর অবিশ্বাস অতিক্রম করে হয়ে ওঠে জনপ্রিয়। ওই সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আটজন শিক্ষক ওয়াশিংটনে পাঠানো এক চিঠিতে ভিওএ’র বাংলা সংবাদকে ‘সঠিক ও যথার্থ’ বলে অভিনন্দিত করেন। এর আগে ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগে প্রতি মাসে বাংলাদেশ, ভারত ও বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চল থেকে শ্রোতাদের যে চিঠিপত্র আসত, তার সংখ্যা গড়ে মাত্র একশ’ থেকে দেড়শ’র মধ্যে সীমিত ছিল। রাষ্ট্রপতি জিয়ার মৃত্যুর ঘটনার পরবর্তী কয়েক মাস পর্যন্ত শ্রোতাদের পাঠানো এই চিঠির সংখ্যা দাঁড়ায় প্রতি মাসে চার থেকে পাঁচ হাজার।
একজন রাষ্ট্রনায়কের মৃত্যুর খবর



৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৭

ভিটামিন সি বলেছেন: আবাল ছাড়া আর কি???

৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১০

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: "সংবিধান লঙ্ঘনকরে ও সংবিধানকে বৃদ্ধ আঙ্গুল প্রদর্শন করে"
কোন সংবিধান?
বাকশালী একদলীয় কালো সংবিধানের কথা নাকি অন্য কিছু?

শালার বাকশালীরা আর মানুষ হইলো না।

৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

মহী বলেছেন: জনপ্রিয়তা যাচাইয়ে বাকশালী কি কি এস্টাইল আছে বলে দিলেই পারতেন. :)

৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

ল্যাটিচুড বলেছেন: বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমানের জনপ্রিয়তা নিয়ে যাদের সন্দেহ আছে, তাদের এখনই মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা দরকার।

৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

আল ইফরান বলেছেন: আপনার মত বা*ছা* পোস্ট দেয়া মানুষদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে আমারও যথেস্ট সন্দেহ আছে .....................

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

গারো হিল বলেছেন: ালপোস্ট

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:০৩

এই আমি সেই আমি বলেছেন: ১৫ ই আগস্টের অভ্যুথান যদি ব্যর্থ হত এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম বা তাজউদ্দীন রা ক্ষমতায় থাকত তাহলে ঢাকায় কোটি লোকের সমাবেশ হত ।

আর জিয়ার মৃত্যুর পর মনজুর যদি টিকে যেত তাহলে জানাজা ছাড়া চট্টগ্রামে জিয়ার লাশ যেখানে পোতা হয়েছিল সেখানেই থাকত । যদি সাত্তার না আসত তাহলে জিয়ার লাশ ঢাকায় আসত না । মতান্তরে লাশ নাকি পাওয়া যায়নি । ডেমি লাশ ঢাকায় আনা হয়েছে । আর টিভি তে কান্নার শ্রাবণ মেঘের ধারা দেখত হত না , দেখতে হত না জিয়া কত বড় একজন মহামানব ছিলেন। মনজুর থাকলে দেখতাম জিয়ায় কত বড় স্বৈর শাসক ছিলেন আর টিভিতে ছেড়া হাফ প্যান্ট আর ভাঙ্গা সুটকেসের বদলে দেখতে পেতাম কর্নেল তাহের সহ জিয়ার সাজানো অভ্যুথানে নিহত স্বজন দের কান্নার আহাজারী ।

আর বিদেশের রাষ্ট্র প্রধানরাও নতুন সরকার কে স্বৈরাচার থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার জন্য অভিনন্দন জানাতেন এবং নতুন সরকারের সাথে সুসম্পর্কের প্রশস্তি গাথা গাইতেন ।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৩২

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন:
তাজউদ্দীন রে লাইথ্যায়া বাইর কইর‍্যা দিলে ক্যামনে ক্ষমতায় থাকত ??? http://www.istishon.com/node/1079
আর ক্যামনে ঢাকায় কোটি লোকের সমাবেশ হত ???



জিয়ার মৃত্যুর পর মনজুর ২ দিন ও টিকে নাই পাবলিকের আক্রোশের ঠেলায়, টিকছেন কবির আহমদ যিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছিলেন জিয়াউর রহমানকে, জানাজা ও দিছেন..


রাঙ্গুনিয়ার কবির আহমদকে 'বাবা' বলে ডাকতেন জিয়া





মাইনষের মাথা কুনু কালেই অত খারাপ না স্বৈর শাসক

এর শেষ যাত্রায় গণহারে শরীক হইবো....'৭৫ এ ও আছিলো না....তার উপর দুর্ভিক্ষের মইধ্যে পুলারে মুকুট পরাইয়া বিয়া দ্যাওনের মতন আবলামি(না দাম্ভিকতা ???) তো ক্ষমারই অযোগ্য পাবলিকের কাছে।।

তারপর ও কিছু আবাল আছে এই খানে সেই খানে , চাপা পিটাইয়া ইতিহাস বদলানির বলদ-আমির বৃথা চেষ্টায়.....

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:২০

শিপন মোল্লা বলেছেন: আল ইফরান বলেছেন: আপনার মত বা*ছা* পোস্ট দেয়া মানুষদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে আমারও যথেস্ট সন্দেহ আছে .....................

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:৩৪

শিপন মোল্লা বলেছেন: রাষ্ট্রপতির পরে সর্বচ্চ সাংবিধানিক পদ স্পিকার । মুজিবের মৃত্যুর পর
উনার দলের স্পিকার আব্দুল মালেক উকিল উচ্ছ্বাসের সহিত বলেছিলেন , দেশ ফেরাউনের কবল থেকে মুক্ত হয়েছে ।

এখন আপনি গলায় ডোল নিয়ে বলতে থাকুন মজিব জিয়ার চায়তে বেশি জনপ্রিয়। :) :)

১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৫

এই আমি সেই আমি বলেছেন: সেটাই কি ঠিক বলে মেনে নিতে হবে ।
আমি নিদৃস্ট করে তাজ উদ্দিন আহমেদের কথা বলি নাই আমি বলেছি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীনরা মানে বঙ্গবন্ধুর অনুগত কেউ যদি ক্ষমতায় আসত তাহলে ঢাকায় কোটি লোকের সমাবেশ হত। উনি আমাকে লিংক ধরিয়ে দিলেন তাজউদ্দীনের সাথে বঙ্গবন্ধুর মতানৈক্যের । সে আর এক ইতিহাস সে চাপটার না খুলে বলি তাজউদ্দীন সব সময়ই লিডারের প্রতি অনুগত ছিল আজকের কাদের সিদ্দিকি বা অলিদের মত বার হাত কাঁকুরের তের হাত বিচি হয়ে যায় না


৭৫ এর ১৫ই আগস্টের পর অস্ত্র হাতে বঙ্গভবন বা প্রশাসন যন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করতে ছিল সেনাবাহিনীর কিছু জুনিয়র কুলাঙ্গার মেজররা । আমার বক্তব্য ছিল এই সমস্ত কুলাঙ্গাররা যদি সফল না হত আবার ও বলছি বঙ্গবন্ধুর অনুগত কেউ যদি ক্ষমতায় আসত তাহলে ঢাকা বা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট কি হত সেটাই আমি ভেবে দেখার অনুরোধ করব । ঢাকায় বিশ্ব নেতাদের আগমন ঘটত ,কোটি লোকের সমাগম হত আর পত্রিকায় কারবালার মাতম বয়ে যেত ।

পক্ষান্তরে মনজুরকে গাছে উঠিয়ে দিয়ে জনগণ না ঢাকার জেনারেল গং এরশাদরা যদি মই কেড়ে না নিত , জিয়ার অনুগত ভাইস প্রেসিডেন্ট সাত্তার ক্ষমতায় না আসত অর্থাৎ মনজুররা সফল হত তাহলে আগেই উল্লেখ করেছি জিয়ার ডেমি লাশ আর ঢাকায় আসত না আর টিভিতে জিয়ার ভাঙ্গা সুটকেস(কোকো ১,২,৩,......................প্রসব করা কেরামতি সুটকেস) আর ছেড়া প্যান্ট দেখতে হত না । বরঞ্চ টিভিতে দেখতাম কালো গগজ আর সাফারি স্যুটের ফালতু হিরোর ফাতরামি ।

ভূমিতে শুধু ফলবান বৃক্ষই জন্মে না , কিছু আগাছাও জন্মে যারা কানা কিন্তু নিক নেয় পদ্মলোচন । আমাদেরও শুনতে হত না এই ফালতু হিরোর বাই প্রডাক্টদের তথা কথিত ইতিহাসের কচকচানি ।



১৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৬

এই আমি সেই আমি বলেছেন: সেটাই কি ঠিক বলে মেনে নিতে হবে ।
আমি নিদৃস্ট করে তাজ উদ্দিন আহমেদের কথা বলি নাই আমি বলেছি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীনরা মানে বঙ্গবন্ধুর অনুগত কেউ যদি ক্ষমতায় আসত তাহলে ঢাকায় কোটি লোকের সমাবেশ হত। উনি আমাকে লিংক ধরিয়ে দিলেন তাজউদ্দীনের সাথে বঙ্গবন্ধুর মতানৈক্যের । সে আর এক ইতিহাস সে চাপটার না খুলে বলি তাজউদ্দীন সব সময়ই লিডারের প্রতি অনুগত ছিল আজকের কাদের সিদ্দিকি বা অলিদের মত বার হাত কাঁকুরের তের হাত বিচি হয়ে যায় না


৭৫ এর ১৫ই আগস্টের পর অস্ত্র হাতে বঙ্গভবন বা প্রশাসন যন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করতে ছিল সেনাবাহিনীর কিছু জুনিয়র কুলাঙ্গার মেজররা । আমার বক্তব্য ছিল এই সমস্ত কুলাঙ্গাররা যদি সফল না হত আবার ও বলছি বঙ্গবন্ধুর অনুগত কেউ যদি ক্ষমতায় আসত তাহলে ঢাকা বা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট কি হত সেটাই আমি ভেবে দেখার অনুরোধ করব । ঢাকায় বিশ্ব নেতাদের আগমন ঘটত ,কোটি লোকের সমাগম হত আর পত্রিকায় কারবালার মাতম বয়ে যেত ।

পক্ষান্তরে মনজুরকে গাছে উঠিয়ে দিয়ে জনগণ না ঢাকার জেনারেল গং এরশাদরা যদি মই কেড়ে না নিত , জিয়ার অনুগত ভাইস প্রেসিডেন্ট সাত্তার ক্ষমতায় না আসত অর্থাৎ মনজুররা সফল হত তাহলে আগেই উল্লেখ করেছি জিয়ার ডেমি লাশ আর ঢাকায় আসত না আর টিভিতে জিয়ার ভাঙ্গা সুটকেস(কোকো ১,২,৩,......................প্রসব করা কেরামতি সুটকেস) আর ছেড়া প্যান্ট দেখতে হত না । বরঞ্চ টিভিতে দেখতাম কালো গগজ আর সাফারি স্যুটের ফালতু হিরোর ফাতরামি ।

ভূমিতে শুধু ফলবান বৃক্ষই জন্মে না , কিছু আগাছাও জন্মে যারা কানা কিন্তু নিক নেয় পদ্মলোচন । আমাদেরও শুনতে হত না এই ফালতু হিরোর বাই প্রডাক্টদের তথা কথিত ইতিহাসের কচকচানি ।



১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪২

এই আমি সেই আমি বলেছেন: লেখককে অনুরধ করব উপরের কমেন্ট টিতে কিছু টাইপিং এ ভুল হয়েছে । আমি ঠিক করে কমেন্ট লিখছি আপনি কাইন্ডলি উপরের এবং এই কমেন্টটিও ডিলিট করে দিন ।

১৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪৪

এই আমি সেই আমি বলেছেন: ব্লগে কিছু আবাল আছে নিজেকে মনে করে বেশ কামেলদার , এরা হল ব্লগীয় আতেল । এরা কমেন্ট ঠিক মত না পড়েই পুলাপানের লেবেনচুষের মত হাতে লিংক না হয় কিছু পেপার কাটিং ধরিয়ে দেয় । বেডা এক খান , মনে করে এইবার যাইব কই ? আজকাল তো জামাতিরা বিদেশী পত্রিকায়ও মিলিয়ন ডলারে জামাতের গুণকীর্তন করায় । এখন তারা যদি এই গুলির লিংক দিয়ে বলে গুয়াজম নিষ্পাপ সেটাই কি ঠিক বলে মেনে নিতে হবে ।

আমি নিদৃস্ট করে তাজ উদ্দিন আহমেদের কথা বলি নাই আমি বলেছি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীনরা মানে বঙ্গবন্ধুর অনুগত কেউ যদি ক্ষমতায় আসত তাহলে ঢাকায় কোটি লোকের সমাবেশ হত। উনি আমাকে লিংক ধরিয়ে দিলেন তাজউদ্দীনের সাথে বঙ্গবন্ধুর মতানৈক্যের । সে আর এক ইতিহাস সে চাপটার না খুলে বলি তাজউদ্দীন সব সময়ই লিডারের প্রতি অনুগত ছিল আজকের কাদের সিদ্দিকি বা অলিদের মত বার হাত কাঁকুরের তের হাত বিচি হয়ে যায় নাই।


৭৫ এর ১৫ই আগস্টের পর অস্ত্র হাতে বঙ্গভবন বা প্রশাসন যন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করতে ছিল সেনাবাহিনীর কিছু জুনিয়র কুলাঙ্গার মেজররা । আমার বক্তব্য ছিল এই সমস্ত কুলাঙ্গাররা যদি সফল না হত আবার ও বলছি বঙ্গবন্ধুর অনুগত কেউ যদি ক্ষমতায় আসত তাহলে ঢাকা বা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট কি হত সেটাই আমি ভেবে দেখার অনুরোধ করব । ঢাকায় বিশ্ব নেতাদের আগমন ঘটত ,কোটি লোকের সমাগম হত আর পত্রিকায় কারবালার মাতম বয়ে যেত ।

পক্ষান্তরে মনজুরকে গাছে উঠিয়ে দিয়ে জনগণ না ঢাকার জেনারেল গং এরশাদরা যদি মই কেড়ে না নিত , জিয়ার অনুগত ভাইস প্রেসিডেন্ট সাত্তার ক্ষমতায় না আসত অর্থাৎ মনজুররা সফল হত তাহলে আগেই উল্লেখ করেছি জিয়ার ডেমি লাশ আর ঢাকায় আসত না আর টিভিতে জিয়ার ভাঙ্গা সুটকেস(কোকো ১,২,৩,......................প্রসব করা কেরামতি সুটকেস) আর ছেড়া প্যান্ট দেখতে হত না । বরঞ্চ টিভিতে দেখতাম কালো গগজ আর সাফারি স্যুটের ফালতু হিরোর ফাতরামি ।

ভূমিতে শুধু ফলবান বৃক্ষই জন্মে না , কিছু আগাছাও জন্মে যারা কানা কিন্তু নিক নেয় পদ্মলোচন । আমাদেরও শুনতে হত না এই ফালতু হিরোর বাই প্রডাক্টদের তথা কথিত ইতিহাসের কচকচানি ।

১৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন:
হয়, বলগে কিছু বলদা ও আছে সাক্ষাৎ তারার চাপা পিটানি নগদে খাড়ার উপরে ধরাইয়া দিলেও Click This Link Click This Link বেহায়ার মতন স্বীকার না কইরাও দ্বিগুণ উতসাহে চাপা পিটায়(জানাজা হয়নাই/লাশ মিলেনাই) তা ও আবার রেফারেন্স ছাড়া (ব্যাকডিরে আবাল ফিডারখুর মনে করে তাগুর মতন)

প্রথম কবর দেওয়ার স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে কবির আহমদ বলেন, 'যেদিন চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে হত্যা করা হলো সেদিন সকাল ৮টায় তিনটি মিলিটারি গাড়ি এসে রাঙ্গুনিয়ার আমার বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়। একজন মিলিটারি অফিসার বাড়িতে ঢুকে আমার ছেলে মোহাম্মদ নূরুল আবছারকে নিয়ে আমাকে ক্রন্দনরত অবস্থায় খুঁজে পায়। এ সময় তাঁরা ৮জন শ্রমিক নিয়ে আমাকে বাড়ির পাশে কবর খুঁড়তে বাধ্য করে। সেখানেই বেলা ১১টায় আমি ও ইমাম হাবিবসহ জানাজা পরিয়ে তাঁকে কবর দিই। তখনও আমি জানতাম না কাকে কবর দিলাম। লাশের পরিচয় জানতে চাইলে এক সেনা অফিসার আমাকে ধমক দিয়ে বলে, 'নাম জানার দরকার নেই। সে সামরিক বাহিনীর লোক।' তারপর শ্রমিকদের ২০ টাকা করে এবং ইমাম সাহেবকে ১০০ টাকা দিয়ে কিছুক্ষণ পর তারা স্থান ত্যাগ করে। কিছুক্ষণ পর বেতার ঘোষণায় শুনি, জেনারেল জিয়া নিহত। পরদিন সোমবার ১ জুন কর্নেল মাহফুজ ও চট্টগ্রামের এসপি ও কয়েকজন সেনা অফিসার আমাকে বাড়ি থেকে নিয়ে কবর খুঁড়ে লাশ উত্তোলন করে ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে যায়। ওইদিন কর্নেল মাহফুজসহ আমরা মৃতদেহ পরিষ্কার করে বেলা তিনটায় হেলিকপ্টারে করে লাশ ঢাকার বঙ্গভবনে যাই

------------------------------------------------------

কালের কণ্ঠ : যখন জিয়ার মৃত্যুর খবর শুনলেন তখন অনুভূতি কেমন ছিল?
কবির আহমদ : ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, আমার হাত দিয়েই তাঁর কবর হলো। অথচ আমি জানি না লাশের পরিচয়! পরে যখন জানি এটা জিয়ার লাশ। তখন আমি ছিলাম অনেকটা অসাড়। ঢাকায় তাঁকে দ্বিতীয়বার কবর দিয়ে এসে আমি প্রায় একমাস শয্যাশায়ী ছিলাম। (দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে) এমন মানুষ আর আসবে না। এরশাদই সব করেছে। আমি সবাইকে বলে দিয়েছি।


এহনে পিউর ছাগুর মতন রেফারেন্স ছাড়া গায়ের জুরে ছাগুটায় কইবে,লাশ জিয়ার ছেল না তার(ছাগুটার) বাপের ছেল.....হে নিজে খাড়ায়া থাইক্যা বাক্সে লাশ ভরছে...কবির আহমদ কিতা জানে ???

১৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন:
ফালতু হিরোর চাপাবাজি

ফালতু হিরোর দুর্নীতি

১৯৫৮ সালে আয়ুব খান ক্ষমতা গ্রহনের পরে শেখ মুজিবুর রহমানকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার করে!!
==================================================================

১৯৫৮ সালে আয়ুব খান ক্ষমতাগ্রহনের পরে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার হন শেখ মুজিবুর রহমান !! তার সাথে আরো যারা দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন তারা হলেন আবুল মনসুর আহমেদ, প্রাক্তন বানিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী; মোহাম্মদ আব্দুল খালেক, প্রাক্তন শ্রম মন্ত্রী, নুরুদ্দিন আহমেদ ও আরো অনেক রাজনীতিবিদ !!!

রাষ্ট্টদ্রোহীতার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন শুধুমাত্র মওলানা ভাসানী, বাগদাদ প্যাক্টের বিরোধীতাকারী ও বামপন্থি ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির নেতা !!

এখানে নিউ ইয়ার্ক টাইমসের ১২ ই অক্টোবর ১৯৫৮ সালের রিপোর্টের অংশবিশেষ তুলে ধরা হল !

Pakistan arrests opposition chiefs
One arrested for anti state activities - Corruption is charged to 5 others
By Elie Abel
Special to The New york Times Karachi, Pakistan, October 12, 1958

Maulana Bhasani, Bearded leader of left wing National Awami (People’s) party and opponent of Bagdad pact, was thrown into prison today charged with anti-state activities.
…….
…….
At the same time the new martial-law regime, headed by president Mirza and Gen. Mohammad Ayub Khan, rounded up five prominent politicians and three civil servants on charges of corruption.

Among those were four leading feagures in East Pakistan’s Awami league, a separate party led by former prime minister Hossein Suhrwardy. They were Sheikh Mujibur Rahman, general secretary of awami league; Abul Monsoor, former minister of Commererce and Industry; Mohammad Abdul Khaleq, former labor minister, and Nuruddin Ahmad.

The regime also arrested Hamidul Huq chowdhury, former foreign minister, who belongs to the Krishak Shramic (Peasants and Workers) party.

The New York Times report link : Click This Link

তাজউদ্দীনে অমানুষ ছেল না বইল্যাই বিনা দুষে লাথ্যি খায়াও এইরাম চাপাবাজেরে শেষ পর্যন্ত সাপোর্ট দিছে যার নিজের জীবনই শুরু হইছে গুণ্ডামি/হিন্দু মারা দিয়া (ডাইরেক্ট একশন ডে কিলিং ১৯৪৬ বাই মুজিব/সোহরাওয়ারদি) ।।।

আবাল ছাগুরা এই খানে সেই খানে যতই ল্যাদাউক না কেন , জাতি আর বলদা নাই....যে ছাগনেত্রীর মতন ছাগুরাও যাই কইবো হেইডাও খালি চাপার জুরে বিনা প্রমানে মাইন্যা নিবো।।।

১৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

ধীমান অনাদি বলেছেন: @আমি ভূমিপুত্রঃ এ আবাল মাল্টির পোষ্টে এসে যুক্তি দেখাইয়েন না। এরা কোনদিন শুধরাবেনা। এরা নিজের জন্মকেই অস্বীকার করবে একদিন, হয়তো অলরেডি করেও ফেলছে :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.