![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলার ভাষার আকাশে সামুএকটি উজ্জল নক্ষত্র।
১৯৮৩ সালে গ্রামীণ ব্যাং প্রতিষ্ঠার পর প্রতিটি সরকারই এই ব্যাংক কে সর্বাত্মক সহায়তা দিয়েছে। ৩০ বছরে এই ব্যাংকের গ্রাহক হয়েছে ৮৫ লাখ। কিন্তু গোল বাঁধে মূলত ২০১০ সালে নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন যখন প্রচার করে দাতা সংস্থা নোরাডের ৭০০ কোটি টাকা গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গ্রামীণ কল্যাণে স্থানান্তর করেছেন ড.ইউনূস। নরওয়ে সরকার এই অর্থ গ্রামীণ ব্যাংকে ফেরত আনার কথা কঠোরভাবে জানালে ড.ইউনূস মাত্র ৩০ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেয় আর এক ব্যক্তিগত চিঠির মাধ্যমে এই পুরো বিষয়টি গোপন করার অনুরোধ জানায় নোরাডকে। ফলে নোরাড বিষয়টি চেপে যায় এবং সব নথিপত্র গোপনে রেখে দেয়।
এরপরে ২০১১ সালে গ্রামীণ ব্যাংক রিভিউ কমিটি এবং ২০১৩ তে গ্রামীণ ব্যাংক কমিশন গঠন করে সরকার। কমিটি এবং কমিশনের রিপোর্টে ড.ইউনূসের নানা অনিয়ম উঠে আসে। অনুমোদনের শর্ত অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকের ভূমিহীন নারীদের নিয়ে কাজ করার কথা, কোন শিল্প বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়ার কথা নয়। কিন্তু ২০০৫ সালে ড.ইউনূস তার পারিবারিক প্রতিষ্ঠান 'প্যাকেজেস কর্পোরেশন' কে ঋণ দেন ৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ দুলা মিয়া সওদাগর ড.ইউনূসের বাবা। আর ইউনূস নিজেই এই প্রতিষ্ঠানের একজন শেয়ারহোল্ডার পরিচালক। ড.ইউনূসের নিজের এই প্রতিষ্ঠানের ঋণ মওকুফ করা হয়েছে ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
১৯৯৬ পর্যন্ত আয়কর অব্যাহতির সুবিধা ছিল গ্রামীণ ব্যাংকের। এরপরও কর অব্যাহতি পাওয়ার জন্য গ্রামীণ কল্যাণের কাছে তহবিল হস্তান্তর করে গ্রামীণ ব্যাংককে ঋণগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে তুলে ধরা হয়। কেবল তাই নয়, গ্রামীণ ব্যাংক অন্য কোন প্রতিষ্ঠান তৈরির ইখতিয়ার না রাখলেও গঠন করা হয় গ্রামীণ ফান্ড আর গ্রামীণ কল্যাণ। এরপর এই দুই প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে গত ২০ বছরে গড়ে তোলা হয় ৫৪ টি প্রতিষ্ঠান। আর বাকী প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে আয়কর অব্যাহতি পায় সেজন্য বারবার সরকারের কাছে আবেদন করেন ড.ইউনূস।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
রাখালছেলে বলেছেন: এরপর এই দুই প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে গত ২০ বছরে গড়ে তোলা হয় ৫৪ টি প্রতিষ্ঠান...নামগুলা কি করে জানা যায়। কারন আমি সত্য জানতে আগ্রহী ।
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
এ.আর.রাজ বলেছেন: দ্যাশটা বাটপারের কারখানা ওইয়া গ্যাচে....
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৯
পরিযায়ী বলেছেন: ইউনুস এতো খারাপ, হাছিনা তারে ধরে ফাঁসি দিক। ঝামেলা মিটে যাক।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
বিপুল কুমার বিশ্বাস বলেছেন: এত টেহা ফাকি বাপরে বাপ ..... জিনিস একটা । আর একটা নোবেল দেওয়া উচিত এর জন্য । কিন্তু সরকার এসব কি শুরু করছে ।