![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলার ভাষার আকাশে সামুএকটি উজ্জল নক্ষত্র।
খুবই গভীর ভাবে লক্ষ করুন ছবিটির খেলা গুলো।
১) হলুদ কলাম।
দেবদেবীর বা আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া (হারাম) "
২) সবুজ কলাম।
আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া (হারাম) "
৩) গোলাপী কলাম।
আল্লাহর নাম ব্যাতিত জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া (হারাম) "
৪) কমলা কলাম।
দেবদেবীর নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া (হারাম) "
এই লাইনটি ২০১৩ সালে প্রকাশিত নবম শ্রেণীর "ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা " পাঠ্য বইয়ে ৮১ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করা হয়।
সেখানে হালাল হারাম বিষয়ে কথাটি লিখা হয।
দেবদেবীর বা আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া (হারাম)
লাইনটি বিস্তারিত ও বিশাদভাবে বিচার ও বিশ্নষণ করলে দেখা যায়।
সে সব পশুর মাংস খাওয়া হারাম।
১) আল্লাহ নাম ব্যাতিত বা আল্লাহর নাম ছাড়া জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া।
২) দেবদেবীর নাম মানে বা জবাই করার সময় দেবদেবীর নাম নিয়ে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া।
লাইনটি আলো সহজ ও বিস্তারিত ভেঙ্গে লিখলে দাড়ায়।
আল্লাহ নাম ছাড়া জবাই করা পশুর মাংস খাওয়া হারাম। মানে মুসলমান সেই সবপশুর মাংস খেতে পারবে যে সব পশু জবেহ করার সময় আল্লার নামে জবাই করা হবে। দেবদেবীর নামে বা দেবদেবী ব্যাতিত অন্য যে কোন কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস মুসলমানের জন্য খাওয়া হারাম।
এই কথাটি সংক্ষিপ্ত ভাবে লিখায় অনেক মানুষ ব্যাপারটি বুঝতে পারেনি, বিশেষ করে অক্ষিত ও অর্ধশিক্ষত নীরহ সহজ সরল মানুষ ব্যাপারটি হজে বুঝতে পারেনি প্রথমে। ব্যাপারটি নিয়ে আমি নিজে অনেক মানুষের সাথে আলাপ হয়েছে প্রথমে সাবই তাৎক্ষণিক ব্যাপারটি বুঝতে পারেনা , একটি খেয়াল করলে ব্যাপারটি স্পষ্ট হয়। মুলত বির্তকটি সৃষ্টি হয় অতিমাত্রায় লাইনটি সংক্ষিপ্ত আকারে লিখায়।
বর্তমানে বিশেষ করে জামাত শিবির কর্মী সমর্তকরা গ্রামে অর্ধ ও অশিক্ষিত বৃদ্ধ ও নারীদের বুঝাচ্ছে বিষটি ভিন্ন ও বিকৃতি করে, সাবধান সবাই, সর্তক থাকুন ব্যাপারটি হতে, শেয়ার করুন ও সাবই কে বুঝান ব্যাপরটি আসলে কি,
ব্যাপরটি নিয়ে একটি বিশেষ মহল র্ধমীয় উন্মদনা আর র্ধমীয় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্ট করতেছে। সাবধান সবাই।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪২
নষ্ট ছেলে বলেছেন: আরেকটা কথা, যদি শয়তানি চিন্তাই না থাকত তাইলে শুধু শুধু দেবদেবীর নামটা এখানে আনার কি দরকার ছিল? শুধু এতটুকু দিলেই কি যথেষ্ট হত না?
"আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।"
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০০
নূর আদনান বলেছেন:
@নষ্ট ছেলে
আপনার মাথায় তো দেখি এন্ড্রয়েড এর লাহান বুদ্ধি !!
সত্য কথা বলতে এই পোষ্টের লেখা পড়তে আমার মাথা ঘুরা শুরু হইছিল। কিন্তু "নষ্ট ছেলে " ভাইয়ের মন্তব্যটা কত সুন্দর বুঝা যাচ্ছে। আমি তার সাথে একমত।
শুধু এতটুকুই যথেষ্ট হত
"আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।"
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪
কষ্টবিলাসী বলেছেন: ব্লগ ভরিয়া গেল ছাগলের পালে। আপনি তো ট্রেডমার্ক বেহায়া তাই না?
৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭
এমএইচডি বলেছেন: নষ্ট ছেলে ও নূর আদনান এর সাথে আমি ও একমত । লেখক এত বিস্তারিত ভাবে লেখা স্বত্বেও কিছুই বুঝলাম না ।
জানি না ধর্ম বইটা কোন লেখক লিখেছে ।
তবে লেখক হেড লাইনে যেমনে শিবির এর উপর খ্যাপল !!! আমি তো লেখা পরে পুরাই বোকা হয়ে গেলাম । বার বার পড়লাম ।
নাকি এখন বুঝিনি তা ও বুঝলাম না !!!!!
৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৪২
এমএইচডি বলেছেন: কিছু মনে করবেন না ।
ঘুইরা ঘাইরা যা দেখলাম , ভাই তো আমার পুরাই আওমি পন্থি ।
৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১২
আমি অপদার্থ বলেছেন:
পুরো বিষয় মাথার উপ্রে দিয়া গেছে।
"আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।"
এইটা বুঝেছি কমেন্টে আইসা।
৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:২৫
nurul amin বলেছেন: 'দেবদেবী বা আল্লাহ' এর মানে ভাল করে বুঝে নিবেন।
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
বিডি আমিনুর বলেছেন: কি বাল বুঝাইলেন ?
ত্যানা না পেচাইয়া আপনি এইটা মুখস্ত করেন
"আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।"
১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
বাংলাদেশের বিবেক বলেছেন: ইসলাম শিষ্কা বই - এ দেব দেবীর কথা আসবে কেন?
এখানে ব্যাপারটা এভাবে লিখলেই হত
"আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।"
আসলে গাধাকে দিয়ে ঘোড়ার কাজ করালে এ রকম হবেই।
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
হাসান রাজু বলেছেন: জানিনা যে লিখেছে তার নিয়ত কি ছিল ।
তবে এটা স্পষ্ট, এই বাক্যটাকে খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা করা যায়, শুধু দরকার সুন্দর মানসিকতা। এবং পরবর্তী মুদ্রনে আরও স্পষ্ট করে -যেমনটা নষ্ট ছেলে বলেছেন "আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।" ছাপা যায়।
যারা এই বাক্যটাকে বিকৃত উদ্দেশে ব্যাবহার করছেন তাদেরকে আল্লাহ্ হেদায়েত করুন ।
১২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
পথহারা সৈকত বলেছেন: হিটখোর........
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৩
নষ্ট ছেলে বলেছেন: ব্লগে যারা আসে তারা মোটামুটি ভালই শিক্ষিত। তারপরও আপনাকে এই একটা লাইন বুঝাতে হলুদ কলাম, সবুজ কলাম, গোলাপী কলাম, কমলা কলাম করতে করতে হয়েছে!!
বাক্য ১: দেবদেবীর নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।
বাক্য ২: আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।
এখন দুইটা বাক্যকে যদি যুক্ত করি তাহলে নিচের কোনটা হবে?
১) দেবদেবীর নামে বা আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।
অথবা,
২) দেবদেবীর বা আল্লাহর নাম ব্যাতিত অন্য কারো নামে জবাই কৃত পশুর মাংস খাওয়া হারাম।
দ্বিতীয় বাক্যে "নাম ব্যাতিত" অংশটুকু দিয়ে কি দেবদেবী এবং আল্লাহ উভয়কে বুঝানো হয় নাই?
নাকি আমি বুঝতে পারছি না?