![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলার ভাষার আকাশে সামুএকটি উজ্জল নক্ষত্র।
দেশে যে ভাবে মিডিয়া হয়েছে এতে বিন্দু মাত্র চুল পরিমাণ কোরো কারচুপি বা চালাকি করার সুযোগ নেই, আমরা দেখেছি গত বড় বড় সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন গুলোতে একে পর এক আওয়ামীলীগ পরাস্ত হয়েছে কখনো বি,এন,পির কাছে আবার কখনো স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে। সিটি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল বিরুধী দলের তো দুরের কথা স্বতন্ত্র প্রার্থীর সাথেও কারচুপি করার সুযোগ বা সাহস পায়নি, কুমিল্লাহ ও নারায়ণগঞ্জে সরকারী দলের প্রার্থীকে হারিয়ে জয় পেয়েছে র্নিদলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী।
অতীতে আমরা সবাই দেখেছি
১৯৯১ সালের তত্ববধায়ক সরকারের বিরুদ্ধে নিরপেক্ষতার প্রশ্ন তুলেছিল এরশাদ।
২০০১ সালের তত্ববধায়ক সরকারের নিরেপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল আওয়ামীলীগ।
২০০৭/৮ সালে তত্ববধায়ক সরকারের নিরেপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ছিল বি,এন,পি।
তাছাড়া ২০০৭/৮ তত্ববধায়ক সরকার কি করেছে তা সবার জানা ও স্বচোক্ষে দেখা।
সতুরাং দেখা যাচ্ছে সবাই তত্ববধায়ক সরকারের উপর অষন্তুষ্ট ।
একদিকে বর্তমান ক্ষতাসীন জোট চায় সর্বদলীয় ঐক্যমতে নির্বাচন কালীন অর্ন্তভর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন।
অন্যদিকে বিরুধী জোট চায় সম্পূর্ণ সেই আগের মত তত্ববধায় সরকারের অধীনে নির্বাচন।
এখন প্রশ্ন হলো কার কথায় নির্বাচন কালীন সরকার গঠিত হবে,
সর্বশেষ নির্বাচনে ৪৯% ভোট পাওয়া জোটের কথায়? নাকি ৩৩.২% ভোট পাওয়া জোটের কথায়?
এখন প্রশ্ন বি,এন,পি সহ বর্তমান বিরুধী দলের তত্ববধায় সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবী করতেছে তার যৌক্তিকতা আর নৈতিকতা কতটুকু।
বি,এন,পির আবদার পূরণ করা হবে কিন্তু আওয়ামীলীগের আবদার কি একটাও আবদার পুরণ করা হবেনা। কথায় কথায় বি,এন,পি গণ ভোটের দোহায় দেন, আরে বাবা ২০০৮ সালের জনগণের যে গণভোটে রায়ে ৫ বছরের জন্য ক্ষমতায় বসিয়েছে মানুষ সেই গণভোটের কি হবে? বি,এন,পি আওয়ামীলীগ দুই দলেই আগামী ৫ বছরের জন্য জয় আথবা পরাজয় এই দুটি ফল মঝে একটি ফল মেনে নিতে এটা জেনে সবাই নির্বাচনে গিয়েছিল, তা হলে কথায় কথায় আবার কোন যুক্তিতে বি,এন,পি গণভোট গণভোট করে চিৎকার করে?
এবার আসাযাক বি,এন,পি প্রধান মন্ত্রীর নির্বাচন কালীন অর্ন্তভর্তী সরকারের প্রস্তাবে সাড়া দিবে কি না?
এর উত্তর আগেই সাবার জানা,
বি,এন,পি কখনো প্রধান মন্ত্রীর প্রস্তাব গ্রহণ করবে না।
এর মূল কারণ যেই ভাবে নির্বাচন হোক আগামী জাতীয় নির্বাচনে বি,এন,পি পরাজিত হবে এটা মোটা মোটি নিশ্চিত বি,এন,পি, সুতরাং পরাজয়ের শঙ্ক নিয়ে বি,এন,পি কখনো নির্বাচনে অংশ নিবে না, আওয়ামীলীগের মহাপর্বত সম সাফল্যকে আম্লাণ করে দিতে বি,এন,পির সবচেয়ে বড় অস্ত্র যে করে হোক আগামী নির্বাচন বয়কট করে নির্বানকে সবার কাছে প্রশ্ন বিদ্ধ করা, আর যে কোন প্রকারে কলা কৌশরে দেশে একটি আন্দোলনের ছুতো দিয়ে বিশৃঙ্কলা আর অরাজকাতা সৃষ্টি করে সরকারকে ও দেশকে অর্থনেতিক ভাবে বেকাদায় ফেলে সরকারের সুনাম নষ্ট করা।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
ছৈয়দ সালাহউদ্দীন বলেছেন: আপনি সত্তি বলেছে আমরা র্দুভাগ্য জাতি,
আপনি কোন প্রধান মন্ত্রীর কথা বলেছেনে জানি না, সাবেক নাকি বর্তমান?
তবে আপনাকে প্রমাণ সহ বলতে পারি , আমরা মিথ্যা বাদি আর সত্য বাদী নিয়ে বির্তক করি, কিন্তু এই সত্য মিথ্যর চেয়ে ভয়ঙ্কর হলো
সেই প্রধান মন্ত্রী যে নিজে নিজে স্বইচ্চায় স্বজ্ঞানে সুস্থ মসতিষ্কে প্রায় ৩৩ লক্ষ টাকা জরিমানা দিয়ে তার ব্যাক্তিগত চুরিকরা কালো টাকা সাদা করেছেন, আর সেই জন হলো খালেদা জিয়া,
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
হৃদয় এর স্পন্দন বলেছেন: আপনার সাথে এই ব্যাপার নিয়া কথা বলা মানে হলো বিচার মানি তাল গাছ আমার, আপনি বলছেন অতিতের কথা তাহলে অতিতেই ফিরে যাই , যখন খালেদা জিয়া বলেছিলো অন্তবরতি সরকারের কথা তখন আপনারা কেনো মানেন নি, আর হ্যা সুষ্ট জবাব এটাই স্বত্রন্ত পারথি অথবা বিরোধি দলের নিকট আপনারা সিটি নিরবাচনে কারচুপি করেন নি, জাতিয় নিরবাচনে করবেন বলে, আমি রাজনিতিবিদ না, আওয়ামী বি এন পি জামাত বা এরশাদ কাউরেই ভালো লাগেনা, কথা গুলু এ জন্যি বললাম সাধারন নাগরিক হিসেবে, কোনো সরকারের অধিনে না বরং নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে নিরবাচন হলে ভালো, আর কোনো সরকার বলতে ভুল বুঝবেন না আমি বলেছি নিরাবাচিত সরকারের অধিনে না
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
এম. মাসুদ আলম. বলেছেন: জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কেউ এক দিন ও বাংলার ক্ষমতায় থাকার অধিকার নাই। তত্ত্বাবধায়ক কার ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় যায়? জিয়া, এরশাদরা কার ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলো? সব জোচ্চোর।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
মদন বলেছেন: সতুরাং দেখা যাচ্ছে সবাই তত্ববধায়ক সরকারের উপর অষন্তুষ্ট ।
আর এই অখাদ্য জিনিসের মূল আমদানীকারক হলো আওয়ামীলীগ। এবং এই অখ্যাদ্য আমদানী করতে দেশে দিনের পর দিন হরতাল, ভাংচুর সহ নৈরাজ্যের সৃষ্টি করেছিলো আওয়ামীলীগ। কোটি কোটি টাকার দেশের সম্পদ নষ্ট করে, শত শত জীবনের বিনিময়ে আওয়ামীলীগ দেশে আমদানী করেছে তত্বাবধায়ক সরকার।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তত্তাবধায়ক সরকার ব্যাবস্থা বহাল থাকলেও আরো বড় অচলাবস্থা হতো
Click This Link
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০০
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: কোটি কোটি টাকার দেশের সম্পদ নষ্ট করে, শত শত জীবনের বিনিময়ে আওয়ামীলীগ দেশে আমদানী করেছে তত্বাবধায়ক সরকার। আর এজন্য শেখ হাসিনা কি দেশের জনগণের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা পুর্বক রাজনীতি ত্যাগ করবেন ? ক্ষতিপুরনও দিতে বলেন । হতাহতদের ক্ষতিপুরন কি হবে ? নিহতদের জন্য কি হাসিনার বিচার হবে ?
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আকাশ সংস্কৃতির যুগে জনগন আর অন্ধ নয় , সময়ে এর জবাব পাবে
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পুরাই বালের নির্বাচনী প্রচারনা পোস্ট
৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১০
স্বাধীকার বলেছেন:
এর মূল কারণ যেই ভাবে নির্বাচন হোক আগামী জাতীয় নির্বাচনে বি,এন,পি পরাজিত হবে এটা মোটা মোটি নিশ্চিত বি,এন,পি
-----------------------এই কথার মাধ্যমে আপনি বুঝিয়ে দিয়েছেন- নির্বাচনে আম্লীগ ভোট প্রাপ্তির হিসাব করবেনা। তাদের ভোটের দরকার নেই, ভোট ছাড়াই কেবল তাদের প্রার্থীকে জয়ী হিসাবে ঘোষণা দিবে। এজন্যই নিজেদের অধীনে নির্বাচন করতে চায়। এরকম ডাকাত আম্লীগকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচনে বিএনপিকে কেন যেতে হবে?
আপনি নিশ্চিত হয়েছেন আপনারাই ক্ষমতায় আসবেন। এটা হতে পারে দুই ভাবে------
১. ভোটের দরকার নেই আম্লীগের, তাদের দরকার জয়ী ঘোষণা করা দেওয়া।
২. আপনি নেশাগ্রস্ত, সুস্থ্য চিন্তা করার মানসিক সামর্থ্য আপনার নেই।
উপরের দুটোর মধ্যে আপনি কোনটিতে হ্যাঁ বলবেন? এখানে জানান। তারপর বাকী আলোচনা হবে আপনার সাথে।
১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রতিদিনের হরতাল অবরোধে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ক্ষতি হচ্ছে জিডিপির ০.১২ শতাংশ৷ এ জন্য পোশাক শিল্প খাতেই প্রতিদিন ক্ষতি হচ্ছে ৩৬০ কোটি টাকা৷ এছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর শুধু একদিন বন্ধ থাকলে সরকারের রাজস্ব বাবদ ক্ষতি হয় প্রায় তিন কোটি টাকা৷ বন্দরে কন্টেইনার খালাসের অনুমোদনের তুলনায় খালাস হচ্ছে খুবই কম৷ বন্দরে রেকর্ড পরিমাণে কন্টেইনার জট সৃষ্টি হওয়ায় আমদানি-রফতানি বাণিজ্য অচল হয়ে পড়ে৷
2.
বিজিএমইএ সূত্র অনুযায়ী, সাম্প্রতিককালে ঘন ঘন হরতাল হওয়ায় এ যাবৎ প্রায় ১৫টি কারখানার ২২ লাখ মার্কিন ডলারের রপ্তানি অর্ডার বাতিল হয়েছে। হরতালের কারণে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জাহাজীকরন করতে না পারায় ক্রেতারা রপ্তানিকারকদের কাছে প্রায় ৭ লাখ মার্কিন ডলার ডিসকাউন্ট দাবি করছেন এবং বিমানে করে পাঠাতে হয়েছে প্রায় ১৭ লাখ ডলার মূল্যমানের পোশাক।
এরকম খুজলে হাজার লাখো তথ্য প্রমাণ আছে সবার কাছেই। হরতালে কি ভয়াবহ ক্ষতি হয় দেশের, জনগণের উন্নয়নের।
তাই আমরা হরতাল চাইনা।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যু নিয়া আওয়ামীলিগ হরতাল দিয়েছিল ১৭৩ দিন!!!!!!
এইবার একটা সাধারন হিসার করেন-
গড় ক্ষতি সাড়ে পাঁচশো কোটি টাকা ধরে তার পরিমান কত?
৯৫১৫০ কোটি টাকার ক্ষতি স্বীখার করে যেই তত্ত্ববধায়ক সরকারের দাবী পূরণ হলো এবং তার অধীনে নির্বচান হচ্ছে। নানা দাভী-পাল্টা দাবীর পরও জনগণ সহ দেশ বিদেশেও প্রশংসিত হচ্ছে- তখন এই ধারাবাহিকতাকে বাদ দিতে আদালতের আদেশও আংশিক মেনে তা সংসদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে আওয়ামীলিগ বাতিল করে দিল!!!!!!!
এক্ষনে আমজনতার প্রতিনিধি আইজুদ্দিনের সামথ্য নাই যে মামলা করে; কিন্তু আফসোস- যে দেশে কেউ কি নাই- সরকারকে রুল জারি করায়- জণগণের ৯৫ হাজার কোটি টাকারও বেশী ব্যায়ে যে বিধান পাস হল তা কেন জনরায় বা গণভোট ছাড়াই বাতিল করা হল।
এবং যদি দলীয় বিবেচনায় বাদ হয়ে থাকে তবে সরকার বা ঐ দল কেন রাষ্ট্রকে সমপরিমান টাকা ক্ষতিপূরন দেবে না- ৭দিনের মধ্যে জবাব চেয়ে একটা রুল জারি করায়!!!!
১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাকী রইল আদালত প্রসংগ। আদালততো পরিস্কার বলে দিয়েছৈ আগামী ২ টার্ম তত্তাবধায়ক দিয়ে করে ইতোমধ্যে নতুন পদ্ধতি আবিস্কার বা নতুন কোন পথ সন্ধান করতে!!!
আদালত অবমাননা কাকে বলে? আদালতের আদেশ অমান্য, আংশিক মান্য, আদালতের বিরুদ্ধে মন্তব্য, আদালতের কাযক্রম নিয়ে প্রশ্ন তোলা বা সংশ্লিষ্ট প্রযোজ্য সকল কিছূ।
আজকে জাতির সামনে যে নো ওয়ে অভ রিটার্ণ এসেছে- যেখানে প্রধানমন্ত্রী/সরকার একচুলও না নড়ার ঘোষনা দিয়ে ষ্ট্যান্ড পরিস্কার করে ঠায় বসে আছেন- এর মাধ্যমে কি তিনি আদালত অবমাননা করেন নি?
যেই আদালতের আদেশ বলে ১৫তম সংশোধনী, আর যেই সংশোধনী এবং যেই সংবিধানের দোহাই দিয়ে হার্ডলাইনে সরকার, সেখানেই তো সমস্যার সমাধান।
আদালত ষ্পষ্ট করে যেখানে বলেছে-
Caretaker government may hold next 2 JS polls for 'safety'
পরবর্তী ২টা নির্বাচন করার যে অপশন আদালত দিয়েছে/রেখেছে ফর সেফটি, সেটা মেনে অনুসরন করলেইতো কোন সমস্যাই থাকে না। জাতিও নিরাপত্তাবোধ করে।
তবে কি বলা যায় না- সেই অপশন অসনুসরন না করার মাধ্যমে আদালত অবমাননা করা হচ্ছে!!!!
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৫
আমি ভূমিপুত্র বলেছেন:
আগে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীত্ব ছাড়বেন,পরে আলোচনা - ১৯৯৪ সালে শেখ হাসিনা
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: জাতি হিসাবে আমাদের দূর্ভাগ্য যে এমন এক কুটিল মিথ্যাবাদী মহিলা আমাদের প্রধানমন্ত্রী।