নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরমাত্মীয় (পৃষ্টা ৪-৬)

১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০


পৃষ্টা ১
পৃষ্টা ২-৩
‘জি।’
‘কোষ থেকে তেগ বার করলে তোমার অনিষ্ট হবে। এই তেগ একমাত্র তার হাতে নিরাপদ যে আত্মসাধন করেছে।’
‘আত্মসাধকের নামধাম বললে কৃতার্থ হব।’
‘তার সন্ধান আমি জানি না। হয়তো এখনো দেহধারণ করেনি। তার সাথে কথা বললে তুমি আশান্বিত হবে।’
‘বাবা…।’
‘মন্ত্রামৃতে মধু মিশলে কী হয় তুমি তা স্বচক্ষে দেখেছ এবং আমি তোমাকে দেখতে পাচ্ছি না। কীভাবে কী হয়েছে তা আমি জানতেও চাই না। এখন যা করতে হবে তা হল, তোমাকে সর্তক থাকতে হবে। তোমার হাতে তার সবর্স্ব, তোমাকে সর্বস্বান্ত করতে চাইবে।’
‘বাবা, বেঘোরে মরে দোজখে যেতে চাই না।’
‘মৃত্যুর পর আমরা বেহেস্তে অথবা দোজখে যাব। অপকর্মে আক্ষিপ্ত হলে আত্মশুদ্ধি হয়। শুদ্ধাত্মরা বেহেস্তে যাবে। মনে থাকে যেন, প্রেমিকের রক্তে আগুন থাকে। খবরদার, তাকে আঘাত করো না। সে রক্তাক্ত হলে আগ্নেয়গিরিতে আগুন লাগবে।’
‘আহ, আমি তাকে রক্ষা করতে পারিনি।’
‘তুমি তাকে রক্ষা করতে পারবে না। আল্লাহ তার রক্ষক। তার সাথে দেখা হওয়ার আগ পর্যন্ত তুমি শুধু আত্মরক্ষার চেষ্টা করবে। জাদুর তেগ আমাদের জন্য অলীক হলেও তার জন্য ব্যবহারযোগ্য হাতিয়ার।’
‘বাবা, কার কথা বলছেন?’
‘আত্মসাধকরা অসাধারণ পুরুষ।’
‘বাবা, শৌভিক পালিয়েছে এবং মন্ত্রবলে যেকোনো ভেকধারণে সে সক্ষম।’
‘মন্ত্রবলে আদল আকৃতি বদলাতে সক্ষম হলেও সে এখন অক্ষম। তেগের জন্য সে তোমাকে আক্রমণ করবে। সবসময় সতর্ক থাকবে।’
‘বাবা, সে আমার আত্মীয়স্বজনের অনিষ্ট করতে চাইবে। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
‘লক্ষ্মী এখন রক্ষিণী হয়েছে। দিগন্তরপুরের আশেপাশে সে যাবে না এবং দরদিবাড়িতে যারা যাওয়া-আসা করবে তাদের সাথে সে দূরত্ব বজায় রাখবে। সমস্যা হলো, মন্ত্রবলে সে ভেক বদলাতে পারে এবং মানুষের মনে লোভ আছে।’ বলে উনি যখন হাঁটতে শুরু করেন তখন জুজুবুড়ি মালীহাকে ডেকে বলল, ‘আত্মসাধক যুবকের রক্তে মাসুমের দেহ সিক্ত করলে সে উজ্জীবিত হবে।’
‘তাকে কোথায় পাব?’
‘তাকে খুঁজে বার করতে হবে। সে তোর পরমাত্মীয় হলে কী করবে?’
‘আমি তাকে খুঁজে বার করব এবং পরমাত্মীয় হলে যত্নআত্তি করব।’ বলে মালীহা দ্রুত বাড়ি যায়। পাশের বাড়ির লোকজন ওকে কুলটা ডেকে বাড়ি থেকে বার করে দিলে হতাশ্বাস হয়ে উদাসিনী বেশে উধাও হয়। মাসুমের বিয়োগশোকে মা বাবার মৃত্যু হলে তার বাড়ি খালিবাড়ি নামে পরিচিত হয়। হাটে ঘাটে লোকমুখে অবান্তর বৃত্তান্ত, শনির নানী অশরীরিণী খালিবাড়িতে আবির্ভূত হয়েছে। ভরদুপুর অথবা নিশারাতে দিশাহারা হয়ে খালিবাড়িতে গেলে জ্যান্ত খেয়ে ফেলে। শনির নানীকে কেউ কখনো দেখেনি তবে শুনেছে, শমনী নক্তে খালিবাড়ির ধারিতে বসে উদাসিনী গুনগুনায়, ছায়ামূর্তির সূক্ষ্মদেহ বাতাসে ভাসে ভূতপূর্ণিমায়। আঁজলা ভরা নয়নজলে মণ্ডনকলা করে অমাবস্যায়, রাতবিরেতে হেঁটে ক্লান্ত হলে জিরায় বসে ভূতকেশির ছায়।
যোগসাধনায় বসে প্রাণায়াম করলে প্রাণারাম মিলে, এমন বুদ্ধির বার ভূতুড়ে বৃত্তান্ত শুনলে কুস্তিগিরের হাঁটু কাঁপে। মৃত্যুভয়ে জোয়ান বুড়া খালিবাড়ির আশেপাশে যায় না। সেদিন ছিল শনিবার। আচরের নমাজ পড়ে মসজিদ থেকে বেরিয়ে দুই যুবক হাঁটছিল। ঘাসুড়িয়া ঘাসের ভাঁড় নামিয়ে ঘাড়ে মালিশ করে জিরাবার জন্য রাজ আইলে বসবে এমন সময় নারীকণ্ঠে গানের সুর ভাসে, ‘আমি কলঙ্কিনী হইলাম বন্ধু তোমারও লাগিয়া, লোকে অখন কুলটা ডাকে আমারও নাম ধরিয়া।’
ঘাসুড়িয়া লাফ দিয়ে উঠে দৌড়াতে শুরু করলে এক যুবক হেঁকে বলল, ‘ঔ ঘাসুয়া এদিকে আয়। পালাবার চেষ্টা করলে ঘোড়ার এণ্ডার ওমলেট খাওয়াব।’
ঘাসুড়িয়া থমকে দাঁড়ায় এবং ডানে বাঁয়ে তাকিয়ে ইনিয়ে বিনিয়ে বলল, ‘ভাইজান, নুন মরিচ আনার জন্য বাজারে যেতে হবে। সারাদিন ধরে কিচ্ছু খাইনি।’
‘আমার বগলে দুতারা আছে, দৌড়ে আয়। তুই কি জানিস না আমাকে যে বাউরা ভূতে জেঁতেছে?’
‘লাহাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ। ভাইজান এসব আপনি কী বলছেন?’
‘ত্বরাত্বরি আয়। হাত পা ম্যাজম্যাজ করে আমার বিষম সমস্যা হচ্ছে।’
‘বিশ্বাস করুন, সত্যি গান গাওয়া ছেড়ে দিয়েছি।’
‘তা আমি জানি এবং তোর জন্য সুখবর আছে। তোকে ঘোড়সওয়ার বানাবার জন্য আরমান ঘোড়ি কিনেছে। দৌড়ে আমার উরে আয়।’
‘আজ নিস্তার দিলে জীবনে আর বাউলা গান গাইব না। সাত আশমানের নিচে দাঁড়িয়ে এই কান ধরে তওবা করলাম।’
‘ঠিকাছে, এক শর্তে নিস্তার দেব।’
‘নিস্তারের জন্য সব শর্ত মানতে রাজি।’
‘ঘোড়া দেখে খোঁড়া হওয়া এবং ঘোড়ি ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়ার কূটার্থ বিশদভাবে বিশ্লেষণ কর।’
‘আপনার পায়ে ধরি, আমাকে ক্ষমা করুন।’
‘ক্ষমা করব পরে আগে আমার উরে আয়। গত ভূতপূর্ণিমায় এক পেতনী আমাকে কানে কানে বলেছিল, তুই জবরদস্ত কবি হয়েছিস। তোর কবিতা শুনলে পাষাণ মন গলে মোম হয়। আজ মনে পাষাণ ভাব। এই মুহুর্তে কবিতা শুনালে নিশ্চয় তোকে নিস্তার দেব।’ বলে যুবক মাথা দিয়ে ইশারা করলে ঘাসুড়িয়া কবিতা আবৃত্তি করে, ‘চৈত্রের শুরুতে ওকে বলেছিলাম, বৈশাখের শেষ বিকালে আমার সাথে দেখা করার জন্য। পলাশতলে মেলা বসবে। তা এক হায়ন আগে, বৈশাখী তুলে আমি পাইকারের কাছে তিন মণ ধান বেচেছিলাম আলতা কুমকুম কিনার জন্য। পলাশতলে গিয়ে দেখেছিলাম মেলা বসেনি, কালবৈশাখী এসেছিল। অপেক্ষার জন্য আমি স্থিরপ্রতিজ্ঞ হয়েছিলাম। সন্ধ্যায় তাণ্ডবলীলা থামলে পাল্কিতে বসে ওকে বরের বাড়ি যেতে দেখেছিলাম। ডান হাত নেড়ে আমি বলেছিলাম, সুখে থেকো। আমার বাম হাতে শো টাকার নোট ছিল এবং গণ্ড বেয়ে দুই ফোঁটা অশ্রু ঝরেছিল। ঝড়ঝাপটায় আমি রুদ্ধশ্বাস হয়েছিলাম, অবশ হাত থেকে নোট উড়ে ওর পাল্কিতে প্রবেশ করেছিল, খুঁটে গিঁট দিয়ে বলেছিল, তোমার কাছে সুখ বন্ধক দিয়েছি। বিয়ে করে সংসারী হও। তুমি সুখী হলে আমার নাতনী তোমাকে মোহনবাঁশি কিনে দেবে।’
যুবক চিন্তিত হওয়ার ভান করে বলল, ‘অনবদ্য বলতে পারব না আমি বিস্মিত হয়েছি। কাঠামো হারিয়ে কবিতা অনবগুণ্ঠিত হয়েছে। আলুদোষে দোষীত শৈলী আলুনি সালনের মত, থোড়া সালম-মিছরি দিলে জবর মজা হবে। বিধায়, সম্মিলিত ভাবে সলাপারামর্শ অতীব জরুরি। দপ্তরে চল, বন্ধকপত্রে টিপসই দিতে হবে।’
অন্য যুবক বিরক্ত হয়ে বলল, ‘এই মাতিন, ঘাসুয়াকে যেতে দে ওর বকবক শুনলে মাথার মগজ ফেনা হয়।’
‘আরকানকে গান শিখিয়ে মাসে শো টাকা নেয়। আজুরা আদায় করার জন্য আজ তাকে উচিত শিক্ষা দেব।’ বলে মাতিন দাঁত কটমট করে তাকালে ঘাসুড়িয়া কপট হেসে বলল, ‘আরমান সাহেব, ভাঁড়ের ঘাস ঘোড়ির সামনে রেখে আমি যো-হুকুমের দলে সামিল হব।’
‘ভাগ।’ বলে আরমান ধমক দেয় এবং মাতিন রেগে ক্ষিপ্ত হয়ে বাতাসে লাথি মেরে হেঁকে বলল, ‘ঘাসুড়িয়া, দুতারার টুংটাং শুনলে আমি তোকে রম্ভারডালে লটকাব।’
ঘাসুড়িয়া দৌড়ে পালালে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আরমান বলল, ‘চোখে জল মনে আশা, হে কাম তুমি কেন আমাকে কামার্ত করতে চাও? কামিনী, তুমি বলেছিলে সুখবাসরে দেখা করবে, হাতে হাত অধরে অধর থাকবে। তুমি পাষাণী হলে। চিন্তায় মন পাথর হতে চায়। বৈরাগী হতে চাই স্বেচ্ছায়। হে সময়, ওর হাত ধরে তুমি চলে গেলে আজ আমি সুস্থির হতাম।’
মাতিন কপাল কুঁচকে বলল, ‘টুংটাং বেমারে তোকেও জেঁতেছে?’
আরমান মাথা নেড়ে ক্ষেতের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘হাড়ভাঙা খাটুনি খেটে কষ্টজীবী কৃষকরা অন্নকষ্টে অতিষ্ট হয় কেন?’
‘সাগরের জল নোনা হয় কেন বললে বলব।’
‘কষ্টের কারণ জানার জন্য আমি প্রশ্ন করেছিলাম, জবাব না দিয়ে উলটা জটিল প্রশ্ন করলে কেন তিনসত্য করে বল?’ বলে আরমান কপাল কুঁচকে তাকালে কাব্যসাদকের মত মাতিন বলল, ‘সত্যলোকে মিথ্যা বলে না কেউ মানুষ্যলোকে সত্য বললে বিপাকে পড়ে। উপদেষ্টা উপদিষ্ট হলেও কষ্টজীবীরা শত কষ্টে কৃষ্টি রক্ষা করতে পারে না।’
‘এসব কী বলছিস?’
‘বলছি, ডাকপুরুষ কখনো মিথ্যা বলে না এবং ডাকের কথা সত্য প্রমাণিত হয়। তুই না জানলেও আমি জানি।’
‘তোর সব কথা আমি বুঝি না। ভাবী আমাকে বুদ্ধির ঢেঁকি ডাকেন।’
‘কর্মদোষে ভাগ্যবিড়ম্বিত হয়েছিস।’
‘জানি সুখের আশায় উজান গাঙে দিবাতন বৈঠা বেয়ে মাঝিভাই নিরাশ। আউস আমন উড়িধানে গোলা ভরে চাষিভাই থাকে উপোস। উদাস রাখাল বাঁশির সুরে ছাড়ে দীর্ঘশ্বাস। সবাই হতাশ। তবুও সময় থেমে থাকে না, জীবন এবং পরিবেশে পরিবর্তন আসে। মরা গাঙের পাড় ধসে বালোচর ভাসে এবং নোনাজলে নগর ডুবে সাগর হয়। সুখিত হওয়ার মানসে আমি আশার মাথায় পাথর চেপেছি।’
মাতিন উদাস হওয়ার ভান করে বলল, ‘গান গাই মনের দুঃখে কাঁদি আমি সুখের ঠিকানা না জানি। তোমার আসার পথের দিকে তাকিয়ে থাকি আমি উদাস হয়ে কাটাই দিনরজনি।’
‘আমাকে কিছু বলছিস নাকি?’ বলে আরমান সামনে তাকিয়ে নিম্নকণ্ঠে বলল, ‘উদাসিনী এসেছে কেন?’
উদাসিনীবেশী মালীহা তাদের সামনে যেয়ে ডানে বাঁয়ে তাকিয়ে বলল, ‘বাপজান, দিগন্তরপুরের দরদিবাড়ি কোনটা?’

এই বই দুই খন্ডে আমাজনে প্রকাশ করেছি
Poromatthio: Volume 1 (Bengali) Paperback – 21 Jun 2016
by Mohammed Abdulhaque (Author)
Product details
Paperback: 596 pages
First edition (21 Jun. 2016)
Language: Bengali
ISBN-10: 1534824596
ISBN-13: 978-1534824591
Product Dimensions: 12.7 x 3.4 x 20.3 cm
এক সাথে পড়তে চাইলে আমাজন থেকে কিনতে পারবেন
অথবা অনলাইন পড়তে চাইলে আমার সাইটে আছে

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তেগ কিতা মিঞা ভাই?

১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন:
মেভাই, আঁন্নের দাঁত ঠিকাছে তো? :D

২| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার চকচকা তেগ দেইখা ভয়ে আমার দাঁতে দাঁতে বাড়ি লেয়ে কয়েকটা বুঝি গেল =p~

১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মেভাই, আপনারা আমার আসল মানুষ। আপনাদের জন্যই আমি এসলিখেছি। আপনি যদি বলেন দাঁত পড়ল দাঁত পড়ল তখন অন্যরা কী বলবে :((

৩| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: অনেক নতুন শব্দ শিখলাম।

বাংলা অভিধান মনে হয় আপনার আর দরকার হবে না। :)

১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সরল বাংলা অভিধান, বাংলা থেকে বাংলা, বাংলা থেকে ইংলিস, এই তিনটা আমার চোখের সামনে খোলা থাকে।

আপনি বলছেন দরকার হয়না, বাংলা অভিধান ছাড়া আমি অচল :(

৪| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পগুচ্ছ। মুগ্ধতা আপনার গল্প গাঁথুনিতে।


ভাই, বাউল গানকি খারাপ নাকি? কেন যে প্রশ্নটা জাগলো আমার ...!!


শুভকামনা জানবেন। আপনার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ উপন্যাস গুলোর সফলতা কামনায়

১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ফতুয়া দেওয়া হয়েছে, গান গাওয়া হারাম।

আমি অনেক গান গেয়েছে :((

৫| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এভাবেই ছোটাকারে প্রকাশ করতে থাকুন।

১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধন্যবাদ।

মতামত এখনও পাচ্ছি না :(

৬| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শিল্পী মমতাজ তার গানে তো আবার জোড় দিয়েই সব যুক্তি তুলে ধরে ভাই।
গান গাইছিলেন খাজা যেইদিন!!

ফতুয়া শুনেছি ভাই, গানবাজনা হারাম।

১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এসব তো জানার কথা?

৭| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

অতৃপ্তনয়ন বলেছেন: ভালো গল্পের ধরণ, গাঁথুনিতে যুক্তিতে ভালো লাগা
সফলতা কামনায়

১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মতামতের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

আপনার মঙ্গলকামনা করি।

৮| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: লেখার মান ভাল। আমার মতো তাড়াহুড়ো নেই। তবে আপনাকে গুরু মেনে আমিও লেখার চেষ্টায় আছি।

১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:৪২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মাত্র ২৫ বছরে শেষ করেছি। অনেক সময় মানের ভয়ে সবার লেখা পড়ে মন্তব্য করি না। অনেকে বকাবকি করে।

আপনার মনে যথেষ্ট গল্প আছে। লিখতে হলে শ্রম দিতে হবে।

৯| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি পুরাই চিৎপটাং।।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১:০২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: একটু খুলে বললে আমিও হেসে গড়াগড়ি খাব।

১০| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১:০৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অল্প একটু পড়েই মন্তব্য করেছি।। পুরোটা পড়ার সাহস পাই নি।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১:০৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা।

মাত্র ১৩৭৩ পৃষ্টা পড়তে শুরু করলে মাত্র ছয় নয় মাস লাগবে :D

১১| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১:১৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সেটা নির্ভর করে, পরিবেশ আর পরিস্থিতির উপর।। আমি ২০০৪ থেকে বই পড়া বাদ দিয়েছি।। শুরুটা ছিল, '৬৩ অথবা '৬৪।।

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১:২৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: তাইলে বাদ দেন, আমি খালি লেখি পড়ার সময় পাই না :(

১২| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বেশ কিছু গ্রাম্য অঞ্চলের পুরোনো কথা মনে পড়ে গেলো।

১৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আচরের নমাজ পড়ে মসজিদ থেকে বেরিয়ে দুই যুবক হাঁটছিল।
আছরের, আছর
সরি ভাই, কিছু মনে কইরেন না, ভুলটা ঠিক করে নিন, বুঝেনি তো ভাই দেশের যা দিন কাল পড়ছে।

১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আরও অনেক বানান এবং ব্যকারণ ভুল পাবেন। জানালে কৃতজ্ঞ হব।

আমি আসলে আচর-ই লিখেছিলাম। ঠিকাছে ঠিক করেছি।

১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: বইয়ে ১২ বানান ছিল, ঠিক করেছি। আবারও ধন্যবাদ।

১৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

সত্যের ছায়া বলেছেন: দীর্ঘ হলেও পড়লাম।

১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.