নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরমাত্মীয় (পৃষ্টা ১১-১৩)

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮


পৃষ্টা ৭-১০

‘বাজান ডেকে তুমি আমার কুলকন্যা হয়েছ…।’
‘বাজান, আপনার চিন্তা পবিত্র এবং অন্তরে কোনো কুমন্ত্রণা নেই। আমি দোয়া করি আপনার বংশ যেন বহাল থাকে।’
এমন সময় একজন হেঁকে বলল, ‘মাতিন, উদাসিনীকে চলে যেতে বল।’
‘মালেক ভাই, ইতিমধ্যে অনেক অঘটন ঘটেছে।’
‘আমি জানি, এই কুলটার কারণ আমাদের মাথা হেঁট হয়েছে।’
‘গলা কেটে ভাগাড়ে ফেল দাও।’
‘আমি জেলে যেতে চাই না।’ বলে মালেক প্রস্থান করে। উদাসিনীকে ডেকে মাতিন বলল, ‘ও গো ঝি, ভিতরে যেয়ে আমার আম্মাকে সাহায্য করো।’
‘না বাজান, আমি এখন চলে যাব।’ বলে উদাসিনী পিছু হাঁটলে মাতিনের ভাই হেঁকে বলল, ‘মাতিন, উদাসিনীকে ভিতরে যাওয়ার জন্য বল। আম্মা ওকে ডেকেছেন।’
‘ভিতরে যাও, তোমার দাদি তোমাকে ডেকেছেন।’ বলে মাতিন মাথা দিয়ে ইশারা করলে উদাসিনী বলল, ‘বাজান, মাসুমকে ওরা টুকরা টুকরা করেছিল।’
‘তোমাকে কুলটা করেছিল জানলে আমি তার কল্লা কাটতাম।’
‘বাজান আপনি এত নির্দয় কেন?’ চিৎকার করে বলে উদাসিনী পিছু হাঁটলে আরমান দৌড়ে যেয়ে বলল, ‘পিছপা হেঁটে পিছমোড় দিলে আমাদের সর্বনাশ হবে।’
উদাসিনী হাঁটু গেঁড়ে বসে মাতিনের দিকে তাকিয়ে অশ্রুবর্ষণ করে মাথা নেড়ে বলল, ‘বাজান, মাসুম আমাকে কুলটা করেনি।’
‘মাসুমের বংশ নির্বংশ হয়েছে। তুমিও একমাত্র সন্তান। তোমার মা বাবার মৃত্যু হয়েছে। এসবের জন্য দায়ী কে?’ বলে মাতিন মাথা দিয়ে ইশারা করলে উদাসিনী দাঁড়িয়ে অশ্রু মুছে বলল, ‘বাজান আমাকে পাকঘরে নিয়ে যাও বিবিজানকে সাহায্য করব।’
মাতিন বুক কাঁপিয়ে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, ‘মা রে, বাংলার বুকে যথেষ্ট কষ্ট। সন্তুষ্ট হলে তুমি বিশিষ্ট হবে। চেষ্টায় কিছু নষ্ট হয় না। অতিষ্ট হলে অনিষ্ট হয়।’
হাসার চেষ্টা করে উদাসিনী দ্রুত হেঁটে দরজার সামনে যেয়ে হেঁকে বলল, ‘ও বিবিজান, মাটিরঘরে পা রাখলে ঠাস করে মাটকি ফাটবে না তো?’
মাতিনের মা বেরিয়ে দাঁত কটমট করে বললেন, ‘ভিতরে আয় নইলে কোলে তোলার জন্য দাদাকে ডাকব।’
‘আসছি তো, ধমকাচ্ছ কেন গো?’ বলে উদাসিনী ঘরে প্রবেশ করে মাতিনের মা গলা জড়িয়ে ডুকরে কেঁদে বলে, ‘দাদি গো, পিরিতি করে আমি পাপিষ্ঠা হয়েছি।’
‘যা হওয়ার হয়েছে। অনুতপ্ত হয়ে তাওবা করলে পাপমোচন হয়। পাকঘরে চল গপসপ করে রান্নাবাড়া করব।’
‘হ্যাঁ চলো।’ বলে উদাসীনি অশ্রু মুছে পাকঘরের পাশে যেয়ে সামনে তাকিয়ে যুবতী দেখে গম্ভীরকণ্ঠে বলল, ‘তোদের দুর্ব্যবহারে অনাথিনী হলেও আমি পাষাণী হইনি। আমি সব জেনেও কিছু বলব না। বললেও কোনো লাভ হবে না। তবে কোনোএকদিন…।’
মাতিনের মা কপাল কুঁচকে বললেন, ‘কোনোএক দিন কী?’
‘না কিছু না। আপনারা চলে যান আমি এখন চিতলের কল্লা কাটব।’ বলে উদাসিনী পায়ের নিচে দা রেখে চিতলের কল্লা কেটে অপলক দৃষ্টে রক্তের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘তার রগে এত রক্ত ছিল গো দাদি, মরা গাঙের পানি রক্তাক্ত হয়েছিল।’
কাপে চা ঢেলে মাতিনের মা বললেন, ‘ওদেরকে ক্ষমা করে দে।’
‘বাজানকে বিয়ে করাচ্ছ না কেন?’
‘তোর বাজান কে?’
‘আপনার ছোট ছেলে।’
‘এই, আমার ছেলেকে বাজান ডাকছিস কেন লো?’
‘আমার নাগর উনাকে বাজান ডাকতেন।’
‘তোর রূপে মজে বেঘোরে মরার কুবুদ্ধি কোন ভূত তাকে দিয়েছিল?’
‘জানো দাদি? আমার চোখের সামনে তার কল্লাটা কেটেছিল।’ বলে উদাসিনী দাঁত কটমট করে চোখ বুজলে মাতিনের মা বিচলিত হয়ে বললেন, ‘রাগ এবং ঘৃণায় তোর আত্মা রুষ্টা হয়েছে। অন্তরকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা কর। মানুষ খুন করা সহজ। মানুষ খুন করলে ঈমান নষ্ট হয়।’
‘দাদি, আমি এখন কী করব?’ বলে উদাসিনী ঘনঘন পলক মেরে মাছ কাটতে শুরু করলে মাতিনের মা বললেন, ‘শান্ত হওয়ার চেষ্টা কর, দুশ্চিন্তায় অশান্তি বাড়ে।’
‘শান্তির মন্ত্র জানলে বলো, শমদমে জপে তোমার জন্য দোয়া করব।’
‘আল্লাহর নাম জপলে আত্মা প্রশান্ত হয়।’
‘প্রশান্ত হতে চাইলেও আমি পারি না। শান্তির জন্য সুস্থির হয়ে বসলে তার চিৎকার কানে প্রতিধ্বনিত হয়। সাহায্যের জন্য সে কাকুতি মিনতি করেছিল, কেউ তাকে সাহায্য করেনি।’
‘দুর্বিপাকে পড়লে কেউ কাউকে সাহায্য করে না এবং হন্তারা মৃতকে জ্যান্ত করতে পারে না।’
‘জানি, তাদের কল্লা কেটে তাজা রক্তে গোসল করলে কামাগ্নি নিববে না।’
‘কামানল যেমন তেমন, রোষানলে তাপন বেশি। আমার কথা শোন, চোখের জলে সজল হওয়ার চেষ্টা কর, মা ডাক শুনলে কলিজা থলথলে হবে।’
‘কেউ আমাকে বিয়ে করবে না। লটরপটর করার জন্য হাফগেরস্ত হতে চাই না।’
‘এসব তুই কী বলছিস?’
‘ওরা আমাকে সম্ভোগ করতে চায়। জানি আমার দেহে যৌবনমদ মত্ত হচ্ছে এবং কামনদে আগুনের ঢেউ। কিন্তু আমার মন এখন অগ্নিমুখী এবং অন্তরে ক্রোধাগ্নি দাউ দাউ করছে।’
‘আর কথা না বলে কোপ্তা বানা। তোকে সতিন না নাতিবউ বানাব তা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে হবে।’
‘চা আরেকটা বানাও তোমার নাতির জন্য দোয়া করব।’
‘আদর করার জন্য দাদাকে ডাকি?’
‘দাদাকে ডাকলে সর্বনাশ হবে গো দাদি।’
‘কেন?’
‘আমার কাহিনী শুনলে দা হাতে নিয়ে বলবেন, মশলা নিয়ে আয়, কলিজা ভুনা খাব। দাদার মত নাতিও বীর্যবান হবে গো দাদি।’ বলে উদাসিনী অন্তহাসি হেসে রান্না নিয়ে ব্যস্ত হয়। রান্না হলে খেয়ে মুখে পান পুরে চিবাতে চিবাতে বলল, ‘দাদি, আমার জন্য দোয়া করবে।’
‘এখন কোথায় যাবে?’
‘খালিবাড়ি যাব।’ বলে উদাসিনী দ্রুত বেরিয়ে যায়। আর কথা না বলে মাতিনের মা নিজকাজে ব্যস্ত হন। কয়েকদিন পর মাতিনের বাবা রাতের খাবার খেতে বসেন। এমন সময় উদাসিনী হেঁকে বলল, ‘বিবিজান, ভাত দাও ভুখ লেগেছে।’
‘পাকঘরে আয়, এক সাথে খাব।’ মাতিনের মা জবাব দিলে উদাসিনী পাকঘরে যায় এবং বর্তন ধুয়ে ডেগের সরা সরিয়ে সাধারণকণ্ঠে বলল, ‘দাদার পাতে যা দিয়েছ তা আমাকে দাও।’
‘দাদার খাবার হজম করতে পারবে না। আমি যা খাব তা খা।’ বলে মাতিনের মা দাঁত কটমট করলে উদাসিনী বিদ্রুপহেসে বলল, ‘তুমি যা খাবে তা আমি খাব না। দাদাকে যা খেতে দিয়েছ তা আমাকে দাও।’
‘এক সের নাগামরিচ দিয়ে দাদার জন্য শুঁটকিসুরুয়া রান্না করেছি। ভিরমি খাওয়ার হাউস থাকলে তুষ্ট হয়ে খা, আমি বারণ করব না।’ বলে মাতিনের মা মুখ বিকৃত করলে উদাসিনী চোখ বুজে শিউরে বলল, ‘এত ঝাল হজম করেন কেমনে? আগের বার এক ফোঁটা সুরুয়া মুখে দিয়ে আমি ঝালে আচ্ছন্ন হয়েছিলাম।’
‘মুখ বুজে ভাত খা।’ বলে মাতিনের মা ধমক দিলে আর কথা না বলে ভাত খেয়ে উদাসিনী চলে যায়। হাত মুখ ধুয়ে পান মুখে পুরে চিবাতে চিবাতে মাতিনের বাবা বললেন, ‘তোমাকে বলতে ভুলেছি, মাতিন এবং আরমানের জন্য পাত্রী দেখে এসেছি। চাইলে তোমরা যেয়ে দেখতে পারবে।’
‘আপনার পছন্দ হলে আমার ছেলে আপত্তি করবে না। এই যে, একটা কথা বলতে চাই। অভয় দিলে নির্ভয়ে বলব।’
‘নির্ভয়ে বলো।’
‘উদাসিনীকে সতিন বানাতে চাই।’
‘কী বললে? নিশ্চয় উদাসিনীর মত তোমার মগজ বিকল হয়েছে। ছেলের বিয়ের কথা মাত্র পাকা করেছি আর তুমি আমাকে নাতনী বিয়ে করার জন্য মিনতি করছ। তোমাকে যে কী করি?’
‘আমি কাউকে বলব না।’ মাতিনের মা মিনতি করে বললে মাতিনের বাবা চোখ পাকিয়ে বললেন, ‘আরেকবার বললে তোমার বিয়ের কথা আমার সাথে পাকা করব।’
‘মায়, এত রাগ করছেন কেন?’
‘নাগালে পেলে দাবড়িয়ে থাপড়িয়ে ঠিকঠাক করতাম। পিরিতি করার জন্য আমি ওকে মিনতি করেছিলাম নাকি?’
মাতিনের মা কাতর হয়ে তাকালে মাতিনের বাবা হাত দিয়ে ইশারা করে চোখ পাকিয়ে বললেন, ‘তোমার গতরে সতিন-প্রেতনী ভর করেছে। দূরে সরে দূরত্ব বজায় রাখো নইলে ঝাড়ফুঁক শুরু করব।’
‘তিন সত্য করে বলছি, আমি কান্নাকাটি করব না।’
‘দাঁড়াও, এখুনি তোমাকে তুরুমঠোকা দেব। হাবিব, দৌড়ে আয়।’
হাবিব দৌড়ে গেলে মাতিনের বাবা মাথা দিয়ে ইশার করে বললেন, ‘থরহরি করছিস কেন?’
‘হাঁকাহাঁকি শুনলে হাত পা কাঁপে।’

এই বই দুই খন্ডে আমাজনে প্রকাশ করেছি
Poromatthio: Volume 1 (Bengali) Paperback – 21 Jun 2016
by Mohammed Abdulhaque (Author)
Product details
Paperback: 596 pages
First edition (21 Jun. 2016)
Language: Bengali
ISBN-10: 1534824596
ISBN-13: 978-1534824591
Product Dimensions: 12.7 x 3.4 x 20.3 cm
এক সাথে পড়তে চাইলে আমাজন থেকে কিনতে পারবেন
অথবা অনলাইন পড়তে চাইলে আমার সাইটে আছে

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

সত্যের ছায়া বলেছেন: ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম। আজকের পাঠ গতকালের চাইতে তুলনামূলক সহজ।

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: শুরুতে অনেক কিছু বিশ্লেষণ করতে হয়েছে। এখন আপনি একটা আন্দাজ পাবেন, কী হতে যাচ্ছে।

২| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১০

সত্যের ছায়া বলেছেন: আস্তে আস্তে গভীরে যেতে চাই। তাতে পরিপূর্ণ স্বাদ পাওয়া যাবে।

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি কিন্তু সত্যি উপভোগ করি। কিছু বিষয় খুব কষ্টদায়ক আছে, তবে তা বাস্তবিক।

৩| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১১

শূন্যনীড় বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটি পড়ে। পরের পর্বের তৃষ্ণা বেড়ে গেল +++++

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এই বই শেষ করে আমি অসুস্থ হয়েছিলাম। এখন আমি সুস্থ হচ্ছি। আপনার সাথে আড্ডা দিয়ে, আপনাদের মন্তব্য পড়ে সত্যি ডিপ্রেশন কমতে শুরু করেছে।

আপনাদের মঙ্গলকামনা করি।

(চাইলে আমার সাইট থেকে নামিয়ে পড়তে পারবেন। উপরে লিংক দিয়েছি।)

৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো, মজা বাড়ছে দিনদিন।

পরের পর্বের আশায়

শুভকামনা রইল।

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সাথে আছি জানার জন্য।

দিনদিন আকর্ষ বেড়েই চলেছে আপনার গল্পের, সবগুলো পর্ব পড়ার ইচ্ছা রাখি।

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ভুল ধরা পড়লে দয়া করে জানাবেন, বই এখনো ষোলআনা সম্পাদনা হয়নি।

আপনার সময়ে আল্লাহ বরকত দেবেন।

৬| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: একটা ভালো কথা বলেছেন, মুগ্ধ হলাম।

আমি অনেকসময় অনেক গুণিজনের পোষ্টে সামান্য টুকটাক ভুল দেখেও ভুল সম্পর্কে কিছু না বলে লেখার প্রশংসা করেই চলে আসি। কারণ, একে তো নতুন, তার উপর একদমই বোকা! তাই আমার কারো ভুল ধরা শোভিত মনে করিনা।
আপনার হিসেব সবসময় আলাদা। ব্লগে আমার প্রিয় তালিকার প্রথম সাড়িতে যারা তাঁদের সঙ্গে আপনার স্থান। আমি শ্রদ্ধায় স্মরণ করি আপনাদের।
প্রতিউত্তরে কৃতজ্ঞতা রেখে গেলাম।
আল্লাহ্ আপনাকে সবসময় আত্মতৃপ্তিতে রাখুক।
সবসময় আপনার সফলতা কামনায়

১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি অভিজ্ঞতা শেয়ার করি। জীবনে অনেক হেরেছি, অনেক জিতেছি। তার ছোটদের কাছে দিতে চাই। অনেক সময় ছোটার অনেক বিষয়ে বিজ্ঞ, তাদের কাছ থেকে আমি শিখতে চাই।

ভুল শুদ্ধ হলে মন তৃপ্ত হয়।


সাথে আছি, সাথে চাই।
(অদ্য আমি ব্যস্ত আছি)

৭| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ১:১৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: নাতীনরা এসেছে?? না ন্য কাজ।। ভাল থাকুন।।

১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ২:২৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, ওরা এক সপ্তা ছিল আমার সাথে। ওদের জন্য দোয়া করবেন।
আমার জন্য দোয়া করবেন।
আপনার মঙ্গল কামনা করি।

৮| ১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

অরফিয়াস বলেছেন: ভালা লিখছেন!!!!


তয় এই ভাবে ৩ পৃষ্ঠা করে দিলে তো শেষ হইতে মাগার একযুগ লাগবো মেয়াবাই!!!:)

১৬ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, এই জন্যই তো উপরে লিংক দিয়েছি।
আর হয়তো পোস্ট করবনা।

৯| ১৬ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি মূল লিংকে আছি! ;)

দৌড়ে দৌড়ে শেষ করা যায় :)

+++++

১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধন্যবাদ কবিসাহেব, কেমন আছেন?

১০| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:২৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: প্লাস গতকালকে দিয়েছিলাম, পুরোটা পড়া হ্য়নি, তাই রাজ্যে পড়ে মন্তব্য রেখে গেলাম।

১১| ১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:২৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: মাসুম আমাকে কুলটা করেনি
এখানে কুল এর অর্থ কি?

১৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: নিচে ...

কুল3 [ kula3 ] বি. 1 বংশ, গোত্র, গোষ্ঠী (কুলের গৌরব, কুলের কলঙ্ক); 2 সদ্বংশ (তাঁর কুলের উপযুক্ত অনুষ্ঠান); 3 সন্তানসন্ততি (তার কুল আজও আছে); 4 কৌলীন্য, বংশমর্যাদা, আভিজাত্য (কুলশীল); 5 গৃহ; সমাজ; কুলধর্ম (কুলত্যাগ); 6 আবাস, ভবন (গুরুকুল); 7 জাতি, বর্ণ (রক্ষঃকুল); 8 গণ; সমুহ (বানরকুল, জীবকুল)। [সং. কু + লা + অ]। কুল করা ক্রি. বি. কুলীন বংশের সঙ্গে বৈবাহিক সম্বন্ধ স্থাপন করা; নিজ কুলের উপযুক্ত বা নিজ কুলের সঙ্গে তুলনীয় অন্য কুলে পুত্রকন্যার বিবাহ দেওয়া। কুল মজানো ক্রি. বি. বংশের সুনাম নষ্ট করা। কুলে কালি দেওয়া ক্রি. বি. কুকার্য করে নিজের বংশকে কলঙ্কিত করা। কুলে বাতি দেওয়া ক্রি. বি. বংশের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা (তার মৃত্যুতে তার কুলে বাতি দেওয়ার কেউ রইল না)। কুলের বাহির (বার) হওয়া ক্রি. বি. (স্ত্রীলোক সম্বন্ধে) স্বামীর গৃহ বা পিতৃগৃহ ত্যাগ করে কুলটা হওয়া। কুল-রাখি কি শ্যাম রাখি (প্র.) একদিকে (শ্যামের সঙ্গে) প্রণয় এবং অন্যদিকে সতিত্বধর্ম ও বংশের সম্মান -এই দুই বিপরীত আকর্ষণের মধ্যে পড়ে (রাধিকার) মানসিক দ্বন্দ্ব; (আল.) উভয়সংকট। কণ্টক বি. বংশের কাঁটা বা কলঙ্কস্বরূপ ব্যক্তি।

১২| ১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:৪১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই পর্বেও ভাল লাগা গুরু। ভাল থাকবেন এই কামনা অবিরত।

১৭ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:৪২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.