নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সত্য প্রেম (উপন্যাস) পৃষ্টা ৩১-৩৪

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৯




‘তুই হয়তো জানিস না, নুরি সত্যি তোকে ভালোবাসে।’
‘ঠিকাছে পরে নুরিকে জুতসই করব, এখন বলুন আপনাকে দেখতে পাচ্ছি না কেন?’
‘আশা নিরাশায় অদৃশ্য হয়েছি। যাক, এখন আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোন, আমাকে সাহায্য করলে আমি তোকে পিরিতির ষোলোকলা শিখাব।’
‘বাগে পেলে নুরিকে কিলাব। ঠিকাছে, এখন কী করতে হবে?’
‘নীলার রূপে মজেছিস নাকি?’
‘নীলকান্তমণি দেখতে চাই।’
‘আমাকে দেখার জন্য আনীল আসবে।’
‘আচ্ছা, বাউরামি করার জন্য বাউরা কি আসবে?’
‘আসলে বাউরামি করার জন্য বলব।’
‘ভুল হয়েছে, আমি বলতে চেয়েছিলাম উপায়ান্ত হয়ে উনারা নিশ্চয় উপবনে আসবেন?’
‘হ্যাঁ, হয়তো আজ ওরা আসবে। আমার বগলে বসতে চাস না ওদের সাথে গলাগলি করতে চাস?’
‘নুরি আমাকে বলেছিল, বেয়াড়ামি করলে বানরীর খপ্পরে পড়তে হয়।’ বলে অনিল হাসার চেষ্টা করলে খিলখিল করে হেসে নারীকণ্ঠে বলল, ‘ঠিকাছে, আমার বগলে আয় আমি তোকে বারন বানাব।’
‘দাদিকে একটা প্রশ্ন করতে পারব?’
‘নিশ্চয়।’
‘আমি সত্যি অত্যাশ্চর্য হয়েছি, অঝোরে বৃষ্টি ঝরছে কিন্তু আমার উপর ছিটেফোঁটাও পড়েনি এবং পাখিরাও পানিতে নেমে স্নান অথবা পানি পান করেনি।’
‘আমার মন বিষণ্ণ হলে বৃষ্টিজল বিষাক্ত হয়।’
‘নিশ্চয় অপসিদ্ধান্ত করেছিলেন?’
‘না, চোখের সামনে সে অপস্রিয়মাণ হয়েছিল।’
‘তিন কাহন ক্যারার পণ ধরে বলতে পারব, লোকটার কপালে কষ্টের কারখানা আছে।’
‘আমার সাথে আয় তোকে করল্লা ভর্তা খাওয়াব।’
‘দাদি, বনবন থাকলে দাও; ক্রিমিরা দমিত হবে, করল্লা ভর্তা খেলে কল্লার ভিতর সমস্যা হবে।’
‘এখন বাসরে চল মিঠাই মন্ডা দেব।’
‘কোন পথে যাব?’
‘হাঁটতে থাক।’
‘দাদি, মনোহারিণী শব্দের অর্থ জানতে চাই।’ বলে অনিল কপট হাসলে নারীকণ্ঠ বলল, ‘অন্তরের কথা অন্তরে থাকে, মনের ভিতর থাকে মনের মানুষ, তার সাথে বাসর জাগার মনোগত বাসনা। মনোজ কামনায় মনকে আকৃষ্ট করে সে চিত্তাকর্ষক এবং মনোগ্রাহী। মনোজগতে থাকে সে মনোজ্ঞ এবং মনোরম। মনোদুঃখে দুঃখিনী হয়েছি আমি মনোনয়নে তাকে দেখার জন্য নির্জনে বসে মনোনিবেশ করি। মনোনীত সে মনোবলে মনোবাঞ্ছা পূরণ করতে চেয়ে মনোবিকার করেছে মনোবিচ্ছেদ। মনোবিদ্যায় মনোবিবাদ হয়েছিল মনোবৃত্তির প্রকাশ। মনোবেদনা মনোব্যধি হয়েছে মনোভবে মনোভঙ্গ। মনোমতো মনোরথে মনোহারিত্ব থাকে মনোমদে মনোমালিন্য। মনোমোহন বাঁশির সুরে মন বিমনা হয়। মনোময় মনোরাজ্যে মনোলোভা মনোহারিণীর মনোভাবে মনোভার হ‌য়নি মনোরঞ্জন।’
দুহাতে মাথা চেপে ধরে অনিল বলল, ‘নিশ্চয় আমার মাথার মাঝখানে ঠাঠা পড়েছে?’
‘মায়াবনে এসেছিস কেন?’
‘আমি আসতে চাইনি তো, কেউ আমাকে অপহরণ করে নিয়ে এসেছে।’
‘মিথ্যা বললে তোর কাতুকুতু হয় না?’
‘আসলে কী হয়েছে, সত্যি কেউ আমাকে অপহরণ করে নিয়ে এসেছি। আমি আসলে নীলার সাথে দেখা করার জন্য বেরিয়েছিলাম।’
‘নীলা…।’
‘নীলা বলে থামলেন কেন?’
‘অপলকদৃষ্টে তাকিয়ে আনীল দর হেঁকেছিল, তার প্রেমে পড়ে আমি বিমনা মন নিলাম করেছিলাম।’
‘নিশ্চয় লাভ হয়েছে?’
‘বেশি লাফালাফি করেছিস, আজ তোকে লাবড়া বানিয়ে খাওয়াব।’
‘লাবণ্যময়ী।’ বলে অনিল হেসে কুটপাটি হলে রাগান্বিকণ্ঠে নারী বলল, ‘উপর্যুপরি কয়েটা পড়লে হাড়েহাড়ে মজা টের পাবে।’
‘দাদি, মনের টানে তড়িত্বান আছে। বুকের ভিতন আনচান আনচান শুরু হয়েছে। নুরির সাথে ভাব জমাতে চাই।’
‘তড়বড় করে এত তড়পাচ্ছিস কেন? মনে রাখিস, তড়িঘড়ি করে তড়িচ্চালক হওয়া যায় না।’
‘আজ আমার বিশ্বাস হয়েছে নারীরা সত্যি তড়িচ্চুম্বক।’
‘দাঁড়া, আজ তোকে তড়িন্ময় বানাব।’
‘দাদি, আমাকে একটু আদর করবে?’ বলে অনিল বিদ্রুপ হাসলে বিরক্তোক্তি করে নারীকণ্ঠে বলল, ‘উঁফ, এই উপরি ভার আমার ঘাড়ে পড়েছে কেন?’
‘দাদি, একটা সংলাপ বলতে চাই, অভয় দিলে নির্ভয়ে বলব।’
‘আমি ধৈর্যচ্যুত হলে তুই স্থানচ্যুত হবে।’
‘আমি বলতে চেয়েছিলাম, বান্দরবনের ব্যক্তিত্ববান ব্যক্তির প্রেমে মজে আপনি ভক্তমতী হয়েছেন নাকি?’
‘কী বললে?’
‘উচ্ছ্বেসনে মন উচ্ছ্বাসিত হয়েছে জেনেও আমি উচ্ছৃঙ্খল হতে চাই না।’ বলে অনিল হর্ষান্বিত হলে রাগান্বিতকণ্ঠে নারী বলল, ‘ওরে উজবুক, তোর মাথায় কেড়া ঢুকেছে রে।’
‘দাদি গো, প্রেমে পড়ে গড়পড়তা হরেদরে লাভ-লোকসান সমান হয়েছে গো।’
‘গূঢ়তত্ত্ব উন্মুক্ত করলে কেমনে?’
‘আপনাদের প্রেমকাহিনী পড়েছিলাম এবং দাদিজান বলেছিলেন উনার তালতোবোন ভেলকিবাজের খপ্পরে পড়ে ভামিনী হয়েছিলেন।’
‘হ্যাঁ, ভাবুকের হাবভাবে ভাবিত হয়েছিলাম ভাবুনে।’
‘যাক, আমি এখন বাসায় যেতে চাই। আব্বা আম্মা নিশ্চয় চিন্তিত হচ্ছেন। ফুসমন্তরে নুরিকে ফুসলাতে পারলে সাথে নিয়ে আসব। আমার সাথে বনিবনা না হলেও আপনার সাথে ভান ভণিতা করবে।’
‘সত্যি ওকে নিয়ে আসবে?’
‘সবাই বিশ্বাস করেন আপনার মৃত্যু হয়েছে। আপনার আম্মা নির্জনে বসে আপনার জন্য কাঁদতেন।’
‘সত্যি বলছিস?’
‘আমি এখন বাসায় যেতে চাই। আপনার মনে দয়ামায়া নেই।’
‘নুরিকে বিয়ে করলে নবরত্নে বরণমালা বানিয়ে দেব।’
‘কবলাচ্ছেন নাকি?’
‘অনেকে বলে কুলের মুখে কালি লেপে কুলটা হয়েছি।’
‘দাদি, নষ্টদের কথা বিশ্বাস করলে মন মান এবং ইমান নষ্ট হয়। অসত্য বলে ওরা সত্যকে হেনস্তা করতে চায়।’
‘কী বলতে চাস?’
‘আপনি নিশ্চয় জানেন, ভসকা জামরুল বস্তাবন্দি করলে ভেস্তে যায়।’
‘বুঝিয়ে বল।’
‘পচাই পানে লোক মাতাল হয় এবং পচ্য সংরক্ষণ করলে অপচয় হয়।’
‘এখন থেকে আমি তোকে দাদা ডাকব। তুই আমাকে দাদি ডাকলে ‌লজ্জায় মাথা হেঁট হবে।’
‘হেঁজিপেঁজিরা খামোখা গ্যঁজায় এবং হেঁচকা টানে হেঁচকি ওঠে।’
‘হেঁইও, হেয়ালি করে আমি হরিয়ালকে হরীতকী দিয়েছি।’
‘আপনার সাথে পরিচিত হয়ে আমি হৃষিত হয়েছি, হর্ষান্বিত হতে চাই। এখন দয়া করে আমাকে আমার বাসায় পৌঁছে দিলে বিয়ের আগে হৃষ্টপুষ্ট হব।’ বলে অনিল হাসার চেষ্টা করে নারীকণ্ঠ বলল, ‘সামনে তাকিয়ে দেখ।’
সামনে তাকিয়ে শহর দেখে অবকাকণ্ঠে অনিল বলল, ‘ওরে বাসরে, তিরস্কারিণী শিখে আপনি মায়াবিনী হয়েছেন নাকি?’
‘আমার জন্য দোয়া করিস।’
‘চাইলেও আপনাকে দেখতে পারব না, তাই না?’
‘ছুটি কাটাবার জন্য নুরির সাথে আসলে তোদের সাথে চড়ুইভাতি করব। সদা হাসিখুশি থাকিস।’
‘আল্লাহ আমাদের রক্ষক।’ বলে অনিল দৌড়ে যেয়ে টেক্সি থামিয়ে বাসার ঠিকানা বলে উঠে বসলে তার মোবাইল বাজে। বাসার নম্বর দেখে চমকে জবাব দিয়ে ব্যস্তকণ্ঠে বলল, ‘আম্মা গো, জীবনে আর দেরি হবে না, আম্মা আর কোনোদিন এমন করব না। জি, আমি এখন টেক্সিতে, বাসায় আসছি। জি আম্মা আমি ঠিকঠাক আছি। কেন দেরি হয়েছে বললে আপনি হাসবেন। একটা সংলাপ নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলাম। ওটা ঠিকঠাক করার জন্য চা বাগানে গিয়েছিলাম। জি আম্মা আমি এখন সোজা বাসায় আসব। আর কোনোদিন সংলাপ নিয়ে সমস্যা হবে না। জি আম্মা ঠিকাছে।’

প্রথম প্রকাশ ২০/১২/২০১৭
Copyright © 2017 by Mohammed abdulhaque
ISBN-13: 978-1982087326

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২২

রাজীব নুর বলেছেন: এই পর্ব টি বেশ ভালো ডায়লগ আছে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমার কাছে প্রায় ৫ শো পৃষ্টার মত মন্তব্য ছিল তা দিয়ে সংলাপ বানিয়েছি কয়েটা উপন্যাসে, তার একটা এটা।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নান্দনিক । ভালো লাগলো ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনার জীবন সুন্দর হোক।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বনবন থাকলে দাও.......আমার মাথা বন বন করছে, আপনার পোষ্ট পড়ে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: পারলে হয় দেশে আসতাম অথবা আপনাকে এদেশে আনতাম আমার একটা কবিতা পড়াবার জন্য।


চিন্তার কারণ নেই মিছরি খেলে সব ঠিক হয়ে যাবে।

কোন কবিতা পড়তে চান? ;)

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কবিতাই দুনিয়াতে আমার কাছে সব থেকে কষ্টের জিনিস মনে হয়। কিছু কবিরা এতো শক্ত শক্ত শব্দ দিয়ে কবিতা নির্মান করে যে, আমার দাঁত নোখ সব কিছু ফালাফালা হইয়া যায়। তবু আপনার ঐ কবিতাটা পড়তে চাই, যেটা পড়াবার জন্য আপনি আমাকে লন্ডন নিতে চান :)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এই কবিতায় ২২৯৪ শব্দ আছে, নিয়ে মাত্র ৫২ টা দিলা...

চিরন্তন চিন্তায় চিন্তিত চিন্তক,
কৃন্তক কৃপাণে কৃপা চিন্তনীয় চিন্তনে দুশ্চিন্তিত চিন্তাকুল,
দুষ্কুল দুশ্চিন্তাকারী দুশ্চর ব্রতে নিশ্চিন্ত হতে চায় দুষ্কালে,
কস্মিনকালে চিন্তামুক্ত হয়নি কেউ, তবুও করে দুষ্কর দুশ্চেষ্টা,
প্রচেষ্টা বিমৃষ্ট, দুষ্কার্যে দুষ্ট দ্রষ্টার লঘিষ্ট ভ্রষ্টাচারে নষ্ট কড়মা,
করিতকর্মা নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থনায় আত্মা প্রশান্ত হয় কৃতাত্মা,
আত্মা সাত্ত্বিক হয় লঘিমা লব্দে, দুশ্চিন্তায় সত্তা হয় দুষ্কর্মা।


এই কবিতা পড়লে আপনার মত আমার দশা হয়। মাথায় কাজ করে না এক্কেবারে হ্যাং মারে :D

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অত্যন্ত সাবলীল কবিতা, জীবনে একবার যে এই কবিতা পড়ে নাই তার জীবন খানা কুড়ি আনাই মিছা =p~

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এখন আপনি বলুন আমি কী করব? আমার অবস্থা এক্কেবাের নালিতা শাকের মত। আল্লাহ রাহামনুর রাহিম, আল্লাহর দয়ায় কাজ শুরু করেছি। তাওবা আসতাগপার জপে কাজ করি, সময় ভালো কাটে। কবিতা টবিতার কথা মনে হলে আমি সত্যি অসুস্থবোধ করি। :(

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: এত আগের লেখায় মোবাইল মোবাইল? ওড লাগছে না?

নারীকণ্ঠ বলল, ‘অন্তরের কথা অন্তরে থাকে, মনের ভিতর থাকে মনের মানুষ, তার সাথে বাসর জাগার মনোগত বাসনা। মনোজ কামনায় মনকে আকৃষ্ট করে সে চিত্তাকর্ষক এবং মনোগ্রাহী। মনোজগতে থাকে সে মনোজ্ঞ এবং মনোরম। মনোদুঃখে দুঃখিনী হয়েছি আমি মনোনয়নে তাকে দেখার জন্য নির্জনে বসে মনোনিবেশ করি। মনোনীত সে মনোবলে মনোবাঞ্ছা পূরণ করতে চেয়ে মনোবিকার করেছে মনোবিচ্ছেদ। মনোবিদ্যায় মনোবিবাদ হয়েছিল মনোবৃত্তির প্রকাশ। মনোবেদনা মনোব্যধি হয়েছে মনোভবে মনোভঙ্গ। মনোমতো মনোরথে মনোহারিত্ব থাকে মনোমদে মনোমালিন্য। মনোমোহন বাঁশির সুরে মন বিমনা হয়। মনোময় মনোরাজ্যে মনোলোভা মনোহারিণীর মনোভাবে মনোভার হ‌য়নি মনোরঞ্জন।’
দুহাতে মাথা চেপে ধরে অনিল বলল, ‘নিশ্চয় আমার মাথার মাঝখানে ঠাঠা পড়েছে?’

অনিলের সাথে আমার মাথায়ও ঠাঠা পরেছে। বাপ্রে? কীভাবে লিখেন?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এই গল্প আসলে এক্কেবারে উলটপালট করেছি, তবে আমার স্বপ্নের সাথে মিল রেখে শেষ করেছি। মোবাইল ওড লাগছে? গল্পের পটতো আধুনিক। বুঝেছি, আবার পড়তে হবে।

অভিধানের প্রেম মজলে এমনই হয় ;)

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: না আসলে কেন যেন পড়তে থাকলে কিছুটা আগের সময়ের লেখা মনে হয়। সম সাময়িক কালের লাগে না। সেজন্য মোবাইল দেখু হূট করে ধাক্কা খেয়েছি।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনি ঠিক ধাক্কা খেয়েছেন গল্পের শুরুটা ছিল ৪০ বছর আগের, পরে রিরাইট করে বদলালেও বদলেনি, এবার ঠিক করব, দোয়া করবেন। যাক আপনার লেখায় মন্তব্য করেছি, জলদি উত্তর দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.