নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সত্য প্রেম (উপন্যাস) পৃষ্টা ৯৫-৯৯

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯




আনীল… ‘আসল বাঙালরা ভাত পায় না, খালি মাইর খায়। কারণ, আসল বাঙালরা বেশি দরদি। নিজে না খেয়ে অন্যকে খাওয়ায়।’
নীলা… ‘আমি হলাম বাংলার অবলা।’
আনীল… ‘বাঙালিরা এখন আর বাঙালিখানা খায় না, বাবুয়ানায় ব্যস্ত বাঙালি পছন্দ করে না বাঙালিয়ানা।’
নীলা… ‘পুরান কবির কবিতা পড়ে আমি বিরক্ত হই, নতুন কবির কবিতা পড়ে চিন্তার সাগরে ডুবি, দিনমান সাঁতারে খুঁজে পাই না থই।’
আনীল… ‘বৈশাখে যখন কালবৈশাখী আসে তখন টোনাটুনির বুক কাঁপে ভয়ে, নাজানি কখন সুখের নীড় উড়বে বাতাসে।’
নীলা… ‘বোকামির সীমা থাকা ভালা, নইলে হাবায় ডাকবে আউলা, জেনেশোনে বোকা হলে বক হাসে একলা।’
আনীল… ‘মনের মানুষ মনে দুঃখ দিয়েছে, মনের দুঃখ বলব কারে গো? মনেরাকাশে মেঘ জমেছে।’
নীলা… ‘দুঃখকে যারা বরণ করে, দুঃখ তাদেরকে সালাম করে বলে, আমি তোর পাশে আছি আর দুঃখ করিস না।’
আনীল… ‘রূপক প্রেমে মজা মানে বোকামি, বুকের ভিতর জমে দুঃখের কথা, চোখে জল টলমল, মনে শুধু ব্যথা।’
নীলা… ‘হে সাধক, সাধনা করতে থাকো। মনের কথা নীলে লিখতে চাইলে তোমার দুঃখে আকাশ কাঁদবে।’
আনীল… ‘একটা কথা না বলে পারছি না, তা হলো গরিবরা খালি পেটেও আরামে ঘুমায়, টাকার কুমিররা ঘুমাতে পারে না।’
নীলা… ‘ধাউড়ামি বাদ দিয়ে লিখতে থাকলে লেখক হবে, গাইতে থাকলে গাইন হবে, চলতে থাকলে গন্তব্যে পৌঁছবে।’
আনীল… ‘বনফুল ফুটেছিল বনে একলা হাঁটছিল শীখি, বরণমালা গাঁথার জন্য লাল নীল বেগুনি ফুল তুলছিল সখী, সুখবসন্তে সুখেরাশায় স্বপ্ন দেখেছিল আমার যুগল আখি।’
নীলা… ‘সকল নীল গাইর নাভিতে থাকে না গন্ধা, তেল লাগে না কৈ মাছ নোনে হয় রান্ধা, আরাধনায় মুক্তি পাব বলে ধ্যানে বসি সামনে নিয়ে নিশিগন্ধা।’
আনীল… ‘বিরহ এবং বিচ্ছেদে অনেক কষ্ট, ওষুধ চাইলে কবিরাজে দিয়েছিল সর্পগন্ধা।’
নীলা… ‘কত হায়নে এক শতাব্দী হয়? তিন হায়ন গত হয়েছে দিন গুনে, তুমি আসনি বাসরে আজো আমি অপেক্ষমাণ।’
আনীল… ‘আমি হৃদয়হীন, সেই কবে হৃদয় ছিঁড়ে ফেলে বুকের ভিতর পাথর ভরেছি, এখন আমি দিনে দিনে দিন গুনি।’
নীলা… ‘সবুরে মেওয়া ফলে গুণীজন বলেন, এমন গুণীজন আমি আজো পেলাম না, বেসবুর আমি সবুর করতে পারলাম না।’
আনীল… ‘দিনমান দিবাস্বপ্ন দেখে ক্লান্ত হয়ে রাত নিশায়, কুপি নিবিয়ে ঘুমঘোরে বেঘোর হলে, স্বপনে স্বপ্নচারিণী আসে, আসে নিশাবসানে।’
নীলা… ‘বাঁশের শোকনো পাতায় আগুন জ্বালিয়ে অন্ধকার পথ করি উজালা, বন্ধু তুমি আসবে বলে বরণডালা হাতে পথের বাঁকে বসে থাকে অবলা।’
আনীল… ‘শব্দে সুর থাকে, বসন্তে শব্দরা সুর হয়ে ভাসে, সুরসুন্দরীকে কাছে পাওয়ার আশে, বনফুলে বাসর সাজাই বরচন্দন আগরে।’
নীলা… ‘নতুন কলি দেখে আমরা ভুলে যাই, গত বছর এই ডালে আরেকটা ফুল ফুটেছিল, ভাতা হাতে পেলে হাভাতেরা ব্যথা ভুলে।’
আনীল… ‘মনে আনচান আমার চোখে লেগেছে রূপের নেশা, মাতাল হয়েছিলাম অধরমধু পান করে, বঁধু মধুবনে আসো মনের কথা বলব কানেকানে।’
নীলা… ‘মনে আশা আছে আমার নয়নে স্বপ্ন ছিল হব সুখি, তুমি কেন পথ হারালে পথের বাঁকে বসে ছিলাম আমি, মন হতে চায় বিমনা তোমার অপেক্ষায় হয়েছি দুখিনী।’
আনীল… ‘তুমি আমার কবিতার প্রাণ, আজ কেন বেজার? তোমার চিন্তিক্লিষ্ট মুখ দেখলে বুকে করে আনচান।’
নীলা… ‘ওজনে ধান হিসাব করব বৈশাখে, হাঁটার সময় বলতে চাই না ভয়ের কারণ, ষাড়ের বশত বাঁকের বাড়িতে।’
আনীল… ‘কিছু পারি না করতে আমি সব পারি মুখে বলি, কিছু জানি না আমি সবজান্তার মত তালে চলি, আমি কী জানি বা পারি তা তো আমি জানি খালুই যে খালি।’
নীলা… ‘মাঝে মাঝে ভাবি, কী হল, অন্যের হচ্ছে আমার হয় না কেন? অমুকে আম খেয়ে সত্ত্ব ছুঁড়ে মারলে গাছের ডালে শয়ে শয়ে আম ধরে, সযতনে রোয়ে সকাল বিকাল পানি দিলেও অঙ্কুর গজায় না কেন?’
আনীল… ‘অন্যে না জানলেও আমি জানি, অত্যাদরে অত্যহিত হয়।’
নীলা… ‘তুমি আসলে সাধুসন্ত।’
আনীল… ‘মন্তা হতে চেয়ে ময়দা দিয়ে গাঠিয়া বানিয়ে খেয়েছিলাম। ফেণিবাতাসা কিনার জন্য ফেণিতে একবার গিয়েছিলাম।’
নীলা… ‘কামার্তা হয়েছি তুনপরশ দাও। জানি আদেশ করার অধিকার নাই, মন নিরাশ হচ্ছে লোকান্তর হতে চাই।’
আনীল… ‘আর কত আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকব, তারা ঝলমল করছে, চাঁদিনি কোথায়?’
নীলা… ‘হায়, বিমনা মনে নেই একরত্তি নন্দ, তোমাকে পাশে পাব তাই গান গাই কবিতা লেখি, এই অপেক্ষায় আমি আনন্দ পাই। তুমি আমার মুখ কালো করেছ বিধায় আমি আয়নায় মুখ দেখি না, তুমি আমাকে কলঙ্কিনী করেছ বিধায় আমি অন্যকে মুখ দেখাই না। আশায় আশায় জীবন ফুরাচ্ছে আমার আশা পূরণ হলো না, আশার পাল তুলে ভাসান জলে ভেসেছি, কিনার দেখি না।’
আনীল… ‘কী যেন কী হয়েছে, কী যেন হারিয়েছে জানি না? বনে আর একলা যাব না। পাষাণী, তুমি আমার মনের কথা বুঝলে না, তোমার জন্য বিবাগী তুমি তা জানলে না।’
নীলা… ‘মরতে চাইলে মরা যায় না, বাঁচতে চাইলেও বাঁচা যায় না। মনের মানুষকে মন ভুলতে পারে না, মনের মানুষ কখনো অজনায় হারায় না।’
আনীল… ‘অপেক্ষমাণ আমি ক্ষণ পল দিন একা গোনছিলাম, অবশেষে ভেসেছে সূর্য এখন মধ্যাকাশে, তাকে দেখেছিলাম। বিরহ বরণ করে কাঁদি আমি সুখের বৃষ্টি তোমাকে দিলাম, মনানন্দে নীলিমাকে কাঁদিয়ে আমি কষ্টের নীলে আনীল হয়েছিলাম।’
নীলা… ‘সত্যকে হত্যা করতে চেয়ে মিথ্যুকরা বিপাকে পড়ে, বকাবকি করলেও বল্কলধারীরা আশীর্বাদ করে।’
আনীল… ‘হুল আছে দেখেও ডাল ধরে বিপাকে পড়েছিলাম।’
নীলা… ‘বকুল ফুল তাগায় গেঁথে পাগলের গলায় দিয়েছিলাম বরণমালা, মনের কথা মনে রইল তারে বলতে পারলাম না, ছিলাম অবলা। এখন আমার হাতে হাইআমলা আর তুমি হয়েছ আলাভোলা।’
আনীল… ‘মধুবসন্তে মধু চুষে মৌটুসি, প্রাণবন্ত হয়েছে মধুবন, তুমি ফিরে আসো বঁধু তোমার জন্য কাঁদে মোর মন। দিনমান নয়নে উদাসিপনা আমার মনে হুতাশন, সজনী তুমি ছিলে দূরে বিধায় অন্তরে অনুশোচন।’
নীলা… ‘আমি না দেখলাম নয়নে বন্ধু তোমারে ডাকি মনে মনে, জাগি একা রজনে, স্বপ্ন দেখি শয়নে তোমার দেখা চাই শুভলগনে।’
আনীল… ‘সখী আমার বাসরে এসেছে বিরহের পথ উৎরিয়ে, সেই সুখে জোড়া কউতর আকাশে দিয়েছি উড়িয়ে।’
নীলা… ‘তার আর পর নেই, সে বলেছিল, তারপর আসবে কিন্তু তার পর সে আর আসেনি। তারপর থেকে বসে আছি পথ চেয়ে পর পর দিন চলে যায়। তার দেখা আমি আজো পাইনি।’
আনীল… ‘আমার মন কান্দে যার লাগি আমি তারে ভালোবাসি, নয়নে পানি আমার কলিজায় ধুকধুকানি, আমি হয়েছি উদাসী, আমার অন্তরে দুঃখ, আমি নিরালায় বসে কাঁদি দিবানিশি, আমার বুকে বিরহেরাগুন জ্বলে রয়ে রয়ে হাসে আমার প্রেয়সী।’
নীলা… ‘মনের কথা মনে রইল, তার বিরহে কত দিন কাটল, অপেক্ষমাণ আমি, সে না আসল, মনটা শুধু পুড়ে ছারখার হল।’
আনীল… ‘দিন ফুরিয়ে রাত পোহায়, আমি আজো বসে আমি সাফল্যের আশায়, আকাশ আজ নীল, হয়তো ঝেপে বৃষ্টি নামবে, মন আজ বিমনা, হয়তো সজনী বিদায় বলবে।’
নীলা… ‘রাত জাগা পাখিরে তুই আর ডাকিস না, আমি আর রাত জাগতে চাই না, মনে গ্লানি আমার দেহ ক্লান্ত, ঘুমে চোখ ঢুলু ঢুলু, আমি এখন ঘুমাতে চাই।’
আনীল… ‘সতৃষ্ণ আমি উদাসদৃষ্টে তাকিয়ে থাকি, স্মৃতিরা আনন্দস্রোতে ভেসে যায়, আমি ভেসে যাচ্ছি কালস্রোতে বরুণা দেয় দোল, মনে ভয়, হতে চাই না নিরুপায়।’
নীলা… ‘কেন প্রশ্নের জবাব হল, যা হয় ভালোর জন্য হয়। আমরা জেনেও তা মানতে পারি না কেন? এই কেন প্রশ্নের জবাব আমি জানি না।’
আনীল… ‘সুনয়না, শোনো আমার মনের কথা, শোনো সজনী, আমি তোমাকে ভালোবাসি, ভালোবেসেছি বলে আজ আমি বিমনা, শুনবে কি ব্যথার গল্প?’
নীলা… ‘দিন কাটে, রাত গত হয়, জীবনাকাশে সুখের সূর্য হয়নি উদয়, আশা দুরাশা হয়েছে, আপনজনরা নাজানি কবে হবে সদয়? চোখে রঙ লেগেছিল নন্দে মন করছিল গুনগুন, হাসনুহানার সুবাসে বাতাস হয়েছিল উদাস। সবাই জিততে চাইলেও বেশির ভাগ হারে, আমি একটা দল বানাব যে দলে শুধু পরাজিতরা থাকবে।’
আনীল… ‘আপন ভালোবাসে না আমাকে ভালোবাসে পরে, কারণ খুঁজতে গেলে ভেবে দেখি সব দোষ আমার, ক্ষমা চাই পরক্ষণে যখন দেখি সামনে কবর, পরপারে যাব চলে আমরা ভ্রামণিক এই সংসারে।’
নীলা… ‘বিদায়ের লগন ঘনাল হায় একি অসময়? কিছু সঞ্চয় করিনি, রিক্ততার যাতনা মনে না সয়, শিশু কিশোর অতীত, দিনে দিনে ক্ষান্তিময় দেহ হল ক্ষয়।’
আনীল… ‘অনন্ত দীগন্ত পাড়ি দিতে মেঘ চলে গেল, অপেক্ষমাণ আমি প্রহর গোনছি, ডানা ভাঙা পাখি উদাসী, ক্ষণ পল প্রহর গোনে কত হায়ন চলে গেল, শাওন আসে শাওন যায় আজো না আসল আমার মানসী।’
নীলা… ‘মনের দুঃখ বলব কারে, আমার দরদি নাই ঘরে, মরমী যে ছিল সে আজ পর হয়েছে, চলে গেছে দূরে, তার বিচ্ছেদে নিরানন্দ আজ সুখ নাই আমার অন্তরে, তার বিরহে কাঁদি আমি নিরাশ হয়ে হাঁটি একা নগরে।’
আনীল… ‘নিরালায় বসলে মন কাঁদে সখীর লাগি, সখীর চিন্তায় বিমনা মন হতে চায় বিবাগী, সখীর বিচ্ছেদ বিরহে আমি হব কি বৈরাগী?’
নীলা… ‘জানি তুমি আমার মনের কথা বুঝনি, জানি তুমি আমার ব্যথা বুঝতেও চাওনি, বিধায় নয়নজলে কালাপানিতে ভেসেছি, তবুও তোমাকে কান্নাবিন্দু উপহার দেইনি।’
আনীল… ‘দিব্যচোখে দেখি ললিতা জেল্লাময়ী জানি দখিনাতে পুষ্পসুবাস, নির্সগে রঙ ফিরেছে অদ্য পূবালিতে বইছে লীলাচঞ্চল বাতাস, স্বপ্নহীন নয়ন নীরস জীবন আমার সুখপাখি উড়ে গিয়েছে পরবাস, ঘাটের-মড়া নিঃসঙ্গ আমি বিরহী মন সজনীর বিরহে উদাস। আমার অবুঝ মন তোমার স্মৃতির খামার, যেখানে তোমার স্মৃতির চাষ হয়, না পাওয়ার ব্যথা যন্ত্রণা করে বংশবিস্তার, আমি আজ ব্যর্থ এবং ব্যথাকাতর।’
নীলা… ‘শূন্য হাতে এসেছি, বাজি ধরে বাজিমাত মারতেও দেখেছি, আমি রিক্ত। দাও মোরে কিঞ্চিতানন্দ, নন্দিতা হব।’

প্রথম প্রকাশ ২০/১২/২০১৭
Copyright © 2017 by Mohammed abdulhaque
ISBN-13: 978-1982087326

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লন্ডনে আপনার পাঠকেরা আপনার লেখা নিয়ে আপনার সাথে আলাপ করেন?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সত্যি কথা বলি, আমার সাথে কেউ কথা বলে না। আমার কোনো পাঠক নেই। ব্লগে আপনারা পড়ছেন দেখে দিচ্ছি। আমি ভেবেছিলাম আপনারা বকাবকি করবেন এবং আমি বন্ধ করে কাজে মন দেব। আপনারা পড়ছেন তাই কাজের ফাঁকে ফাঁকে ব্লগে সময় দিচ্ছি। আমি নিজেই বিরক্ত হয়েছি সেই কবে। তবে মনোযোগ দিয়ে পড়লে জানার অনেক কিছু আছে।

আপনি কেমন আছেন? সিটি ওফ লণ্ডনের অবস্থা খারাপ, সিটির ভিতরে বাহিরে রোড ওর্য়াক, জ্যাম, সারা দিনে ১০০ রুজি হয় না।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১১

রাজীব নুর বলেছেন: আগামীতে কি লিখবেন। মানে বই প্রকাশ করবেন?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনি কী চান?

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চলনসই লেখা।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনুধাবন করছি।
লন্ডনে বাংগালীদের জীবন নিয়ে লিখুন।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: লেখালেখির গোষ্ঠির কপালে উষ্ঠা মেরে আমি মিনিক্যাবিং শুরু করেছি। এখানে বইর পাঠক নেই। যারা লেখা লেখি করে তাদের লেখা পড়লে হয় বমি করতে মন চায় নইলে থাপড়াইতে মন চায়। আমি আপনার সাথে শেয়ার করতে চাই কিন্তু আপনি তো ব্যস্তা মানুষ। কেমন লেখক এখানে জানেত চাইলে বলেবেন। তবে কিছু খুব ভালো লেখক আছেন, তাদের সাথে পরিচয় হয়নি হবেও বা। যাদের সাথে পরিচয় ওরা এখানকার হর্তাকর্তা, আমি তো ভয়ে থরহরি করি।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: ১।
নীলা… ‘পুরান কবির কবিতা পড়ে আমি বিরক্ত হই, নতুন কবির কবিতা পড়ে চিন্তার সাগরে ডুবি, দিনমান সাঁতারে খুঁজে পাই না থই।’
আনীল… ‘বৈশাখে যখন কালবৈশাখী আসে তখন টোনাটুনির বুক কাঁপে ভয়ে, নাজানি কখন সুখের নীড় উড়বে বাতাসে।’
নীলা… ‘বোকামির সীমা থাকা ভালা, নইলে হাবায় ডাকবে আউলা, জেনেশোনে বোকা হলে বক হাসে একলা।’

২।
নীলা… ‘বাঁশের শোকনো পাতায় আগুন জ্বালিয়ে অন্ধকার পথ করি উজালা, বন্ধু তুমি আসবে বলে বরণডালা হাতে পথের বাঁকে বসে থাকে অবলা।’
আনীল… ‘শব্দে সুর থাকে, বসন্তে শব্দরা সুর হয়ে ভাসে, সুরসুন্দরীকে কাছে পাওয়ার আশে, বনফুলে বাসর সাজাই বরচন্দন আগরে।’

৩।
নীলা… ‘মরতে চাইলে মরা যায় না, বাঁচতে চাইলেও বাঁচা যায় না। মনের মানুষকে মন ভুলতে পারে না, মনের মানুষ কখনো অজনায় হারায় না।’ < এখানে অজনায় হবে না অজানায় হবে?

৪।
নীলা… ‘মনের দুঃখ বলব কারে, আমার দরদি নাই ঘরে, মরমী যে ছিল সে আজ পর হয়েছে, চলে গেছে দূরে, তার বিচ্ছেদে নিরানন্দ আজ সুখ নাই আমার অন্তরে, তার বিরহে কাঁদি আমি নিরাশ হয়ে হাঁটি একা নগরে।’
আনীল… ‘নিরালায় বসলে মন কাঁদে সখীর লাগি, সখীর চিন্তায় বিমনা মন হতে চায় বিবাগী, সখীর বিচ্ছেদ বিরহে আমি হব কি বৈরাগী?’

আমার পছন্দের লাইনগুলি তুলে দিলাম। আমি কারও লেখা পড়লে মনোযোগ দিয়ে পড়ি। আপনার লেখা পড়লে অনেক কিছু শেখা যায়। ব্লগে বেশিরভাগ পাঠক ছোট লেখা পড়তে চাই। চোখ বুলিয়ে দেখতে চায়। এটাই হলো আসল সমস্যা।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমার কাছে প্রায় ৫ শো পৃষ্টা সংলাপ জমেছিল, তা দিয়ে চারটা উাপন্যাস শেষ করেছি। সত্য প্রেম এ বেশি সময় দিতে পারিনি বিধায় শুধু সংলাপে শেষ করেছিলাম। আপনার ভালো লাগছে জেনে সত্যি খুশি হয়েছি। তবে শুধু সংলাপে কাজ করা খুব কঠিন, মাথা আউলা হয়ে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.