নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আঞ্চলিক ভাষায় উপন্যাস

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:২৬




ভানাই হয়ে ঢেঁকিতে ধান ভেনেছিলাম মনানন্দে, মনে ছিল আশা তোলোহাঁড়িতে করব রান্না, তুষ হল বাধা আমার সন্তোষসাধনে, কষ্ট ছন্দে। তোলোতে তোলিত তুলা তোল্য হল তোশা হল না, তোষামোদে তোষিত হয় রে মন তোষামুদের নেই তুলনা। বয়স হয়েছে টুইয়ে টুইয়ে টোয়ানো সার, তোয়াজ করে না অখন তোলকে তোলন হয় খার। তোতলা মন তোড়ি চর্চা করে তোতার নাম শুকপাখি, তোড়-জোড়ে তোড়ই হলে রোষানলে জ্বলে আখি।
বুঝছি উপরর স্তবক আদায় কাঁচকলায় বেশি দুঃখর হইগিছে। ঠিকাছে বারোভূতরে সাড়ে বত্রিশভাজা কইরা বাদে আরকটা লেখমুনে, অখন একটু গপসপ করলাই, কিতা কইন? ও আইচ্ছা আপনারা কাহিনি পড়তা চায়রা, ঠিকাছে! আমি লেখরাম আপনারা মনোযোগ দিয়া পড়ৌকা। মনো আছে নি? হৌ যে সাম্যতা আর এজমালি সুখর লাগি সাত কানায় গাই দৌড়াইয়া কানা করছিল? ই গাইর আসল মালিক আছিল জাকির মিঞা তালুকদার। তার গাই কানা হইয়া আরক বাড়িত গেছিলগি আর গাই না পাইয়া মনর দুঃখে দেশান্তরী হইয়া হে লন্ডন আইচ্ছিল। ভালা রুজি-রোজগার করে আর বউ পুরি লইয়া সুখে শান্তিতে আছে, ই কথা সকলে কইন। সকলতা ঠিকঠাক আছে তবুও রাতবিরেতে তারে উড়শে কামরায়। আরামে ঘুমাইতো পারে না, উদলা গতরে বিছনাত গড়াগড়ি করে। ডাকর একটা কথা আছে, বেআরামে গতরো আরাম না পায়, সুখর ঘুম হারাম করার লাগি ম্যাঁও ধরাত যায়। ঔ দশা হইছে তার জানো শান্তি নাই। সারা রাত উজাগরি করে ভোরে যখন চোখের পাতা এক হয় তখন মেয়ে ডেকে বলল, ‘আব্বু! আমারে লইয়া স্কুলো যাইবা নি?’
জাকির চোখ কচলিয়ে ওঠে বসে মেয়েকে উরে টানে এবং কপালে চুমু দিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে সস্নেহে বলল, ‘যাইমুনে গো ঝি। তুমি রেডি হও আব্বুই হাত মুখ ধইয়া আই।’
‘আম্মুই নাস্তা বানাইলিছইন। আপনে আউকা আমি কার্টুন দেখরাম গিয়া।’ বলে মেয়ে বসারঘরে চলে যায়। জাকির হাত মুখ ধুয়ে বসারঘরে প্রবেশ করে। তার স্ত্রী হেনা বেগম তাকে দেখেও না দেখার ভান করে কামরায় যেয়ে বিছানা তুলায় ব্যস্ত হয়। জাকির কষ্টে কাষ্ট হাসি হেসে স্ত্রীর চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে চেয়ার টেনে বসে এবং চা নাস্তা খেয়ে মেয়েকে নিয়ে বেরিয়ে যায়। দুপুরে দরজা খুলে ঘরে ঢুকে স্ত্রীকে ডেকে বলল, ‘বউ গো, জলদি আমারে চাইরটা ভাত দে, ভুখে পেট কচলাইয়া মাথা ঘুরার।’
‘কিতা কইলায়! হারা বিয়ান কোয়াই আছলায়?’ হেনা খ্যাঁক করে উঠলে জাকির কপাল কুঁচকে বলল, ‘ভাতর কথা কইতেঔ আভাতির লাখান ঝাত করি উঠলে কিতার লাগি লো?’
‘ভাত সালান রান্ধা নায় এর লাগি ঝাত করি উঠছি। কোনতা করতায় নি?’
‘তোরে আমি কিতা করতাম লো, আইজ ই বেতমিজর লাখান মাতরে কিতার লাগি? তামচা মারিনো তমিজ হিকাইলিমো।’
‘এরে, আইজ কাইল তুমি বেশি মাতিলিরায়।’
‘বেশি মাতলে কিতা করবে?’ বলে জাকির মাথা দিয়ে ইশারা করলে হেনা ব্যস্তকণ্ঠে বলল, ‘কিতা করমো বাদ নিশা কইমুনে, অখন বাজার লইয়া আও গিয়া। আর হুনো! আমি একটু পরে বারে যাইমো, পারলে ভাত সালন রাইন্ধা থইয়।’
‘কিতা কইলে?’
‘কিতা কইতাম কিতা? আমার এপয়েন্টমেন্ট আছে, আমি যায়রামগি। দেরি হইলে সমস্যা হইব।’
‘দেখরায়নি তাই কিজাত বেটি হইছে? উবাইছ! জাগা থাকি ডুলিছ না, আইজ তোর চুল ছিড়তাম।’
‘তোমার নানায়ঔ আমার চুল ধরতা পারছইন্না আর তুমি আমার লগে বরফুটানি কররায়। বেশি মাইত্ত না! পুলিশ ডাকিলিমো।’ বলে হেনা চোখ পাকিয়ে ঘাড় বাঁকিয়ে তাকায়।
‘ও নানি তুমি কোয়াই গো? ইগুর মাত হুইন্না আমার মাথাত পুরপুরি করের। হেই! কে কোয়াই আছবে জলদি আও। ইগুরে আইজ কিলাইলিমো।’ বলে জাকির ডানে বাঁয়ে তাকিয়ে দু হাতে মাথা চেপে ধরে। হেনা মুখ ভেংচিয়ে আড় চোখে তাকিয়ে বলল, ‘ত্যানাত ধরার সাহস নাই আর তাইন আমারে কিলাইতা। যেতা মনে কয় ওতা, এর লাগি নাইন্নে তোমার কটাত দিতা গুতা!’
‘দেখরায়নি! গুণ্ডাইতর লাখান গুণ্ডিয়া মাতের।’
‘মাতমুনানি, আমি অখন ছলাকলা হিকছি। নাইন্নে কইতা জানলে মাইনষে হাপ লইয়া লেখায়, না জানলে কুইচ্ছা ডরায়। আমি অখন হাপ কুইচ্ছা চিনি।’
‘মেনি লো! আইজ তুই বেশি মাতিলি রে।’
‘বেশি মাতলে কিতা করবায়?’
‘কিতা করমো জানি না কিন্তু বেশি গোসা উঠলে কিল মারি চেগা করিলিমো।’ জাকির চোখ পাকিয়ে বললে হেনা দাঁত কটমট বলল, ‘চেত নাই কমজোরর জোয়ানি ক্ষার আর আনামাতি বই থাকি করি হকল বায়দি খাস্তা আমার।’
জাকির আঁতকে ওঠে বলল, ‘কিতা কইলে?’
‘কইছি, দাত নাই বাঘর তড়পানি সার, হাচা কথা হুনলে বুকত পড়ে ঢেকির পাড়।’
‘আইজ ইগু অত বাড় বাড়ছে কিতার লাগি বে? হেই! বেশি উদাইছ না লো কিলাইয়া তলপাটনি বানাইলিমো।’
‘উদাইতাম কিতা? আমি তোমার লাখান নায়। আমার শরীলো অখনো জোর চেত আছে, তুমি তো এক্কেবারে নিস্তেজ! হউ যে কইন, আড়িয়া বাছুরর তিড়িং বিড়িং বড়াই আর আম্বা, বাঘে ঝাপটা মারলে কয় হাম্বা।’ বলে হেনা মুখ ভেংচি দিলে জাকির রাগান্বিতকণ্ঠে বলল, ‘উবা লো! দুমাদুম কিলাইয়া আইজ তোরে বানাইমো দুম্বা।’
হেনা ব্যঙ্গোক্তি করে বলল, ‘হ্যেঁ! হারাদিন হম্বিতম্বি আর রাইত হইলে আখাম্বা! বিয়ার আগে কইছলায় দিবায় কিন্তু আইজও দিলায় না এক’ছা মলম্বা। মিস্টার মিঞা মুরব্বি, কোনতা কইলে খালি কও খাইতায় মোরব্বা।’
‘রম্ভোরু লো! আইজ তোরে কুসুম্ভা খাওয়াইমো, উবা।’
‘আমি তো উবাঔ আছি, তুমি তো ঢং চুটকি বুঝো না এর লাগি আইজ আরম্ভ করছি অষ্টরম্ভা!’
‘কিতা কইলে?’
‘কইছি আনামাতি বইয়া আমার কথা হুনো! জানলে ব্যাঙর ছাতার নাম কোঁড়া আর না জানলে ডোরা হাপর নাম বোড়া। চুপচাপ বই থাকো, পুলিশ ডাকলে তিন বিপদো পড়বায়।’ বলে হেনা মুখ ভেংচি দেয়। জাকির দু হাতে মাথা চেপে ধরে হেনার দিকে তাকিয়ে রাগ এবং অপমানে অসহায়ের মত বলল, ‘কেউ ইগুর মাত হুনরায়নিবে? হেই! আইজ তোর কিতা হইছে, ঠাঠার লাখান ফাইট্টা ঝিলকির লাখান ঝিলকায়রে কেনে?’
‘বাজ পইড়া মেঘ আইছে, তোমার ভাঙা ছাত্তি কোয়াই?’ বলে হেনা মাথা দিয়ে ইশারা করলে জাকির মাথা নেড়ে বলল, ‘ভূতে কিলাইয়া আমারে বেভোতা বানাইছিল এর লাগি তোরে বিয়া করছিলাম লো।’
হেনা চোখ টেপা দিয়ে বিদ্রুপ হেসে বলল, ‘ও রসিক বন্ধু! কিতা হইছে ইতা কররায় কেনে?’
জাকির চোখ পাকিয়ে বলল, ‘এই! তুই আমার বায় ইলা চাইছ না। আঙুল দি গুতা মারি কানা করিলিমো।’
‘আমার ঠাই লাগের তোমারে চালিশায় ধরিলিছে, আমার খান্দাত আও, দেখি তোমার চোখো ছানি পড়িছেনি?’
‘তাইর সাহস দেখরায়নি বে! কয় চালিশায় ধইরা আমার চোখো বুলে ছানি পড়িগিছে। উবা! তোরে এক চোপ দিতাম।’
‘এরে! আমি ছানির কথা কইতেঔ তুমি ছ্যাত করি উঠলায় কেনে? আর আমার চাওয়া ভালা না লাগলে আমার বায় চাইও না।’ বলে হেনা আড়চোখে তাকালে জাকির মাথা নেড়ে বলল, ‘বুদ্ধিয়ালর নানির কথা কেউ হুনরায়নি বে? আমি কইলাম আমার বায় কানি চোখে চাইত না আর তাই আমারে চাল্লিশবছরি বুড়া বানাইলিছে। এই! আমি আমার বউর বায় চাইতাম না তে কার বায় চাইতাম লো?’
‘পূবর বাড়ির দাদিরে জিঘা করা লাগব।’ বলে হেনা শরীর কাঁপিয়ে হাসতে শুরু করে।
‘ধুর আমার হম্মুক থাকি হরি যা।’ বলে জাকির দাঁত কটমট করে আড় চোখে তাকায়। এমন সময় তার মোবাইল বাজে। হেনা মাথা দিয়ে ইশারা করে বলল, ‘কে ফন করইছন?’
‘সরণ।’ বলে জাকির কথা বলতে শুরু করলে হেনা বেরিয়ে যায়। জাকির রাগান্বিতকণ্ঠে বলল, ‘হেই! তুই অনে ফোন করছত কিতার লাগি রে?’
সরণ চিন্তিতকণ্ঠে বলল, ‘কিতা হইছে ইলা মাতরে কেনে?’

ISBN-13: 978-1539419624
Copyright © 2016 by Mohammed abdulhaque
Cover by: Mohammed abdulhaque

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

নিভৃতা বলেছেন: হা হা হা হা হা। হাসতে হাসতে মুখো বেদনা অই গেসে। সিলোটি বউ অখল অতো জাদরেল না কিতা। ইকটা কিন্তু ঠিক অইলো না। আমরা সিলোটি বউয়াইনতোর অফমান। X((

বালা লেখসোইন। খুব সুন্দর অইসে। অখনও হাসিয়ার। আফনে ফারোইনও। :)

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ই বই লেখার সময় আমার যে কষ্ট হইছিল, পয়লা লাগে তাই যে জল্লাদ, তারে মনে কয় মারে নায়নি? একটু পরে মজা শুরু হয়। পড়লে বুঝবানে। আরকটা আছে, হিটার নাম জাতে বাংলাদেশি।

আপনে যখন পড়ছইন দয়া করি মতামত দিবা, আরো কয়েক পৃষ্টা পড়লে ভালা হইব। ব্লগো আর দিতাম নায়।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি সীমিত পাঠকের এলাকায় আবদ্ধ হয়েছেন

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন।
আমি আসলে তা করে শেষ করেছি যা শুরু করেছিলাম। আপনার মন্তব্যে আমার অনেক অনেক উপকার হয়েছে। আজ সত্য প্রেম রিরাইটিং শেষ করব। বড় কথা হলো, আমি যা শুরু করেছিলাম তা এখনো শেষ করতে পারি না। শুধু উপন্যাস শেষ করেছি, কবিতা আমার কাছে প্রায় তিন হাজার আছে। এখন ভয় এবং ঘৃণা হয় কবিতা ডায়েরি খুললে। হাতে লেখা ওগুলো। এখন সত্যি কিছু রুজি করতে চাই কিন্তু সমস্যা হয়েছে বসে বসে জীবন কাটিয়েছি, খুব কষ্ট হয়। যাক, আপনি কেমন আছেন? এখানেতো মানুষ অসুস্থ হতে শুরু করেছে। কয়দিন আগে আমার থেকে মাত্র কয়েকমাইল দূরে এক চিনা উভারে করে হাসপাতালে গিয়েছে এবং ও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। আপনার উপদেশ মতে জানালা খোলা রাখি, মাস্ক এখনও কিনিনি, কিনতে হবে।


সকলে মঙ্গল হোক।

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বেশ লেখা। ;)

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: িকতা ভাইসাব, হকলতা ঠিকঠাক আছেনি? :P

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: অনেক চেষ্টা করেও অর্ধেকের বেশি নামতে পারি নি। এই ভাষা আমার খুবই অপরিচিত।
চাটগাইয়া আর সিলহটি ভাষা না জন্মালে শেখা যায় না।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এই ভাষা আসলে দেশি। অনেক শব্দ আমি শুদ্ধ করেছি। কোনটা নামাতে পারেননি? সকল বইর ডাইরেক্ট লিংকিং করা, রাইট ক্লিক সেইভ করলে সেইভ হওয়ার কথা।

৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আঞ্চলিক ভাষায় লেখা সবটা বুঝতে না পারলেও যেটা বুঝেছি, জাকির মিয়া ও হেনার অভাবী সংসারের খুনসুটি থেকে এক বাস্তব চিত্র সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। তবে প্রথমদিকে সংলাপগুলো আরও একটু ছোট হলে বুঝতে আরো সুবিধা হত।
শুভকামনা প্রিয় ভাইকে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: দাদা, কেমন আছেন?

ঠিক ধরেছেন, তবে শুরু করেছি কবিতা দিয়ে এবং পাঠককে ধাক্কা দেওয়ার জন্য থোড়া ভান ভণিতা করেছি। এই বইয়ে যখন কাজ করেছিলাম তখন আমার নিজে দেঁতে কটকট করেছিল। আরেকটা আছে, অর্ধেক মত কথ্য। এমন করার কারণ হলো অভিধান।

৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: আঞ্চলিক ভাষা আমি বুঝি না। সারা জীবন ঢাকা থেকেছি। চলতি ভাষা বুঝি। আপনার লেখা গুলো পড়তে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: প্রায় ৪০ বছর ধরে লণ্ডন আছি, অন্যরা অত্যাধুনিক হয়েছে আমি এখনও কথ্য শব্দে শুদ্ধ করার জন্য রাত জাগর করি। লণ্ডনের নিজস্ব ভাষা বুঝলেও আমি কথা বলতে পারি না। ঢাকার নিজস্ব ভাষায় কথা কইতে পারেন?

৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭

নিভৃতা বলেছেন: আইচ্ছা ভাইসাব ফরমু সময় করিয়া। আফনার লাখান জ্ঞানী মাইনশোর লেখা থাকি বউততা হিকার আছে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি জ্ঞানী হইলে আসল জ্ঞানী হকলরে কেউ চিনতো নায়।

আল্লায় আপনারে দুনিয়া আখেরাতো খুশি করবা, আমিন।

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নজসু বলেছেন:



১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কিচ্ছু বুঝিনি :(

৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রায় ৪০ বছর ধরে লণ্ডন আছি, অন্যরা অত্যাধুনিক হয়েছে আমি এখনও কথ্য শব্দে শুদ্ধ করার জন্য রাত জাগর করি। লণ্ডনের নিজস্ব ভাষা বুঝলেও আমি কথা বলতে পারি না। ঢাকার নিজস্ব ভাষায় কথা কইতে পারেন?

৪০ বছর ধরে লন্ডনে???!!!!!!!!!!!!!
আর কত থাকবেন?? চলে শুন নিজ দেশে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আল্লাহ হলেন স্রষ্টা এবং আমি হলাম সৃষ্টি। আমার গন্তব্য হলে আল্লাহ। আগে মনে করতাম নিজ দেশ এখন চিন্তা করি আমি আল্লাহর কাছেই ফিরে যাব।

১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: কোন এলাকার ভাষা???

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এটা আসলে আমার ভাষা এবং আমি এখন লণ্ডনে। যদিও আমার জন্ম হয়েছিল লাউতলা, থানা জগন্নাতপুর জেলা সুনামগঞ্জ।

১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে আবার আসা। উপরওয়ালার ইচ্ছায় ভালো আছি। আশা করি আপনিও কুশলে আছেন।
। শুভেচ্ছা নিয়েন।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: উপরওয়ালা সকলের মঙ্গল করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.