নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।
(গদ্য)
প্রেমানন্দ এবং প্রীতিকর আকর্ষণের কোনো মূল্য নেই, মনোযোগ আকর্ষীরা চারপাশে। প্রত্যেক নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। প্রাণান্তকর প্রান্তর সমৃদ্ধ হচ্ছে। বুক ভরে শ্বাস টানতে কষ্ট হয়, পানি পানে তুষ্ট হতে চাইলে তেষ্টায় অতিষ্ট হতে হয়। জীবনের সময়সীমা ফুরাচ্ছে, কারো কাছে এক বছর এক হাজার বছর মনে হচ্ছে। আহাম্মকরা বিশ্বাস করে একশো বাছর বাঁচতে পারলে অমরত্ব পাবে। চির-সবুজ এবং চির-সুন্দর পৃথীবি দিনানুদিন ধূসর এবং কুৎসিত হচ্ছে। ঘরের ভিতর গুটিপোকার বাসা, তেলের কুপিতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। হভাতে জাতিকে হাঘরে করার জন্য গাওয়া ঘি ঢালচ্ছে সাদরে। দিনানুদিন দুর্ভোগ এবং দুর্নীতি বিস্তৃত হচ্ছে। মানসিক হাহাকারে কোনও ধ্বনি নেই। আয়ের উৎস সীমিত কিন্তু নিত্য প্রয়োজনীয় বস্তু ব্যয়বহুল হচ্ছে। অর্থের অভাবে জীবন অনর্থক হওয়ার আগে আমাদেরকে কর্মিষ্ঠ হতে হবে। পৃথিবীকে সবুজ করার ব্রতে ব্রতী হলে আদ্যাশক্তি আমাদেরকে সমর্থন করবে।
সবার জন্য শুভকামনা।
© Mohammed Abdulhaque
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সোবুজ বলেছেন: প্রতিবেলা তেষ্টায় অতিষ্ট হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে।ডাক্তাররা বলে, নিয়মিত পানি পান করা ভাল।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, কাজের সময় সাথে পানির বতুল রাাখি।
৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৪
ইসিয়াক বলেছেন:
খুব ভালো লাগলো।
নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো প্রিয় ব্লগার।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৭
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা,
আপনার সার্বিক সফলতা কামনা করি।
৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১২
এপোলো বলেছেন: সবুজের সমারোহ ফিরে আসুক, জীবন হোক প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য্যে ভরপুর। আধুনিকতার কৃত্রিমতা সরে গিয়ে মানুষের মানবিকতায় ভরে উঠুক আমাদের সময়। হ্যাপী নিউ ইয়ার।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২০
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনার জীবন সুন্দর হোক।
৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৪
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: রাজনৈতিক মনোভাব । সবুজ প্রেমিকেরা এতো অশান্তিতে থাকলে বনভূমি নয় ধুসর প্রান্তর পেতে হবে ।
সত্যধর্মের পথে আসতে হবে মনের শান্তি আনতে হবে । প্রকৃতিকে শোনাতে হবে কান্না, মানুষকে কাদতে শেখাতে হবে ।
আপনি ক্লান্ত পথিক । বিশ্রাম নিন ।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমার ভাবপ্রকাশ থেকে ভাবুক হয়ে আপনি আমাকে বিভ্রান্ত করে কবরে পাঠিয়ে দিতে চান? বাহ!
আমি কোনো পথিক নই। আমি আমার মত করে ভাবপ্রকাশ করি মাত্র।
৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৭
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: তেমন কিছুই নয় । আপনার লেখা নিয়মিত পড়ছি , আপনার ওয়েবের লেখাগুলোও ।
আপনাকে ক্লান্ত বিষন্ন মনে হচ্ছিল ।
যেন একই জায়গায় ঘুরপাক ।
কিছু মনে করবেন না ।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৩
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: তাইলে বলি,
বর্তমানে আমরা খুবই অসহায় অবস্থায় আছি। আমি বিষণ্ণ নই, ভয়ত্রস্ত ছিলাম, মারাত্মক ভাবে ভয়ার্ত। এখন অনেকটা ভয় দূর হয়েছে।
আমি BBC, CNN এর লেখায় মন্তব্য করি, যা পরে আমার কবিতার বইয়ে যোগ করি।
বাতাস, পানি এবং খাবার বিষাক্ত হচ্ছে তা কি জানেন? আমি কিচ্ছু করতে পারব না, তাই লিখে রাখি।
linkedin আমাকে প্রায় ব্লক করেছিল। ব্লগেও একবার জেনারেল করেছিল। আমি যখন মুখ খুলি তখনই আমাকে নির্বাক করা হয়। অনেকে লেখা দেশে বুস্ট করেছি, খালি লাইক পড়েছে। ইংলিসে লিখেছি ওরা বকাবকি করে।
গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস খাওয়ায়। Climate change নিয়ে মাঝে মাঝে লিখি তবে বেশিরাভাগ সময় বাস্তবে যা হচ্ছে তার উপর লেখি, সব খুলে লিখতে পারি না, নেংটাকে কেউ এক আনার দাম দেয় না।
আপনার সার্বিক সফলতা কামনা করি। আমার লেখা পড়েন শুনে সত্যি খুব খুশি হয়েছি।
আমাদের সবচাইতে বড় ব্যর্থতা হলো আমরা সত্যকে অসত্য বানাতে পছন্দ করি।
পারলে হাজিবাবা পড়ে একটা মন্তব্য করবেন।
৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোহাম্মাদ আব্দুলহাক,
ঠিক বলেছেন - "চির-সবুজ এবং চির-সুন্দর পৃথিবী দিনানুদিন ধূসর এবং কুৎসিত হচ্ছে।"
মানসিক হাহাকার নয়, এর কারন মনোবৈকল্য।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, মানসিক হাহাকার লিখার কারণ, গরিবদের মন এবং জীবনে শুধু হাহাকার। আমি নিজেও তাদের দলে।
৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ এক জীবনে অসংখ্য বার হাহাকার করে। প্রতিটা হাহাকার বুকের ভেতর থেকে আসে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, অনাহারেও মানুষ হাহার করে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর লিখেছেন!