নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

অন্তত একবার সত্যকে তার সম্বন্ধে কিছু বলতে দাও। আমরা কে কী, অন্যরা তা জানতে এবং দেখতে পারবে।

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

"কুমারী ডাক"

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪২



ছোট গল্প

পরিকল্পিত চক্রান্তকারীদের চক্র থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য মাহী সাধুর ছদ্মবেশে এক শহর থেকে পালিয়ে অন্য শহরে যায়। রেবা নামের মেয়ে সন্ধ্যাবেলা বান্ধবীর সাথে দেখা করার জন্য পার্কে আসে। মাহী ভেবে চক্রান্তকারীরা অন্য এক ছেলেকে গুলি করার সময় রেবা তা দেখে। চক্রান্তকারীরা রেবাকেও হত্যা করতে চায় কিন্তু বরাতজোরে ও আত্মরক্ষা করে পালাতে সক্ষম হলেও চক্রান্তকারীরা ওকে ধাওয়া করে।
চক্রান্তকারীদের হাতে মাহীর ছবি ছিল এবং যখন ওরা অন্য ছেলেকে ধাওয়া করছিল তখন একজনের হাত থেকে ছবি পড়ে যা রেবা তুলে দেখেছিল। ছবির পিছনে লেখা ছিল, এই ছেলের কল্লা দিলে এক পালঙ্ক দেব। এক পলঙ্কের অর্থ না বুঝলেও যা বুঝেছিল তা হলো, ছেলের মাথা দিলে অনেক টাকা পাবে। পালঙ্ক বানাতে হলে চার কোটি লাগে এবং এক শো লাখে এক কোটি হয় যা শুধু মাহী এবং চক্রান্তকারীরা জানে। রেবাও শহর থেকে পালায় এবং কালাকালের ফেরে পড়ে দুজন এক শহরে আশ্রিত হয়। নতুন শহরে পৌঁছে মাহী ছদ্মবেশ বদলিয়ে এক দোকান থেকে নতুন সিম কিনার সময় রেবা তাকে দেখে। অজ্ঞাত নম্বর থেকে মাহীর মোবাইলে কুমারী ডাক আসে। মোবাইলের দিকে তাকিয়ে মাহী বললো, "কে হতে পারে? হুম, চিন্তার বিষয়। এই শহরের কেউ আমাকে চিনে না। সিম একটু আগে কিনেছি। যার কাছ থেকে সিম কিনেছিলাম সে ছাড়া আর কেউ আমার নম্বর জানার কথা নয়। তাইলে সে কি কাউকে দিয়েছে না কেউ ভুল নম্বর ঘুরিয়েছিল? ভুল নম্বর হলে নম্বর ওঠার কথা। যে ডাক দিয়েছে সে চায় না আমি তাকে চিনি। তবে কি কেউ আমাকে তিক্ত অতিষ্ট করতে চায়, আমি তখন কোথায় ছিলাম যখন কুমারী ডাক এসেছিল, মোবাইল তো সব সময় আমার পেকেটেই ছিল। ধ্যেৎ। যাচ্ছেতাই ভাবলে ভেস্তে যাব। দুনিয়ায় কত লক্ষ কোটি লোক আছে তাদের কেউ নিশ্চয় ভুল নম্বর ঘুরিয়েছিল, ক্রেডিট ছিল না হয়তো। এই বিষয়ে চিন্তা করে খোমাখা সময় নষ্ট করলে বুদ্ধিমানরা আমাকে নির্বোধ ডাকবে।"

এমন সময় আবার কুমারী ডাক আসে।

"আপনাকে আল্লাহর দোহাই দিয়ে বলছি আমাকে সাহয্য করুন। দয়া করে এদের চক্রজাল থেকে আমাকে উদ্ধার করুন। ওরা আমাকে মেরে ফেলবে। আমি তখন আমার বান্ধবীর সাথে দেখা করার জন্য গিয়েছিলাম। আমি গুপ্তচর অথবা আইন বিভাগের লোক নই। আমাকে সাহায্য করলে আমি দেশ ছেড়ে চলে যাব। আমি আসলে কিচ্ছু দেখিনি। আমি শুধু এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখছিলাম। কী হয়েছিল তাও আমি জানি না।"
"দয়া করে শান্ত হোন। আপনি নিশ্চয় ভুল নম্বরে ফোন করেছেন। আপনি কী বলছেন তা আমার বোধগম্য হচ্ছে না। আমি সাধারণ মানুষ এবং এক রত্তি স্বস্তির জন্য এই শহরে এসেছি। এই সিম আমি একটু আগে কিনেছি এবং এখুনি নতুন আরেকটা কিনব।"
"আমি আপনার হাতে পায়ে ধরব, দয়া করে লাইন কাটবেন না। আমি সত্যি মহাবিপদে পড়েছি।"
"আল্লাহ ছাড়া কেউ আপনাকে তরাতে পারবে না। আমি এখন মহা বিপদে। আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করতে থাকুন সত্বর সাহায্য আসবে। দয়া করে আমার জন্য দোয়া করবেন। সত্যি অনেক ঝামেলা এবং ঝুঁকিতে আছি। যেকোনো মূহুর্তে আমার জীবননাশ হতে পারে। দোয়ার জন্য অগ্রীম ধন্যবাদ। সদা সুস্থ এবং নিরাপদ থাকবেন।"
"ইয়া আল্লাহ আমাকে সাহয্য করো।"
লাইন কাটতে চেয়ে নারীর কাকুতি মিনতি শুনে মোবাইল কানে লাগিয়ে চিন্তিতকণ্ঠে মাহী বললো, "আপনার কী হয়েছে এবং আমার নম্বর কোথায় পেলেন?"
"আমার নাম রেবা, অমুক শহর থেকে পালিয়ে তমুক শহরে যেয়ে আপনাকে না পেয়ে এই শহরে এসেছি।"
"এখন বোঝেছি, কুমারীর ডাকে সাড়া দিয়ে আমি অবলার কবলে পরেছি।"
"বিস্ময়বিমুগ্ধ হতে চেয়ে বিস্ময়ে বিস্ফারিত হয়েছি।"
"দিগ্দর্শন যন্ত্রে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি, চমৎকারজনক দৃশ্যে চমৎকার মানুষরা হাঁটাহাঁটি করছে, বুভুক্ষুরা চমৎকার খাবার খাচ্ছে। আপনি নিশ্চয় চমৎকারিণী?"
"দয়া করে বুঝার চেষ্টা করুন, ওরা বলেছে আমি নাকি ত্রিহত্যার প্রত্যক্ষদর্শী।"
"সোজাসুজিভাবে সাক্ষী নাশ করে ওরা চাক্ষুষ প্রমাণ হাপিশ করতে চায়।"
"দয়া করে আমাকে সাহায্য করুন, আমি বাঁচতে চাই।"
"আমিও মরতে চাই না। আমাকে ক্ষমা করুন।" বলে মাহী লাইন কাটে। আবার কুমারী ডাক আসলে মোবাইল ছোড়ে মারে। ইয়া মোটা কুস্তিগির ধপাস ধপাস করে হাঁটচ্ছিল। তার পাশে মাহী তালপাতার সেপাই। ছোড়ন্ত মোবাইল পিঠে পড়লে কুস্তিগির ক্ষিপ্ত হয়ে দ্রুত যায়। বাতাসের ঝাপটা সামলাতে না পেরে ধপাস করে পড়লে কুস্তিগির তাকে উঠিয়ে দাঁত কটমট করে বললো, "এই নাটা, আমি কেটা তুই জানিস?"
"না গো মোটাভাই আমি জানি।" মাহী সভয়ে বললো।
"কী, তুই আমাকে মোটা ডেকেছিস? দাঁড়া, আজ তোর একদিন কী আমার একদিন।"
"মোটাভাই গো, আমি আপনাকে মোটা ডাকিনি। ভাই ডেকেছিলাম। মোট কথায় মোটা শব্দটা ফসকে মুখ থেকে বেরিয়েছিল। এই তাওবা করলাম, জীবনে আর মোটা শব্দ মুখ দিয়ে বেরোবে না।"
"ঠিকাছে শোন, আমি হলাম ছোটুমস্তান। মনে থাকে যেন, এই নে আমার ভাগ থেকে তুই একটু খা। পরের বার মোটাভাই ডাকলে এক্কেবারে খালাস করে ফেলব। আমি মোটাভাই নই, আমি হলাম ছোটুমস্তান। শোন, আমার বিয়ার বয়স হয়েছে। বউ খোঁজাখুঁজি করছি। সুন্দর কন্যা চোখে পড়লে আমাকে দেখাবে, ঠিকাছে?"
"জি ওস্তাদ ঠিকাছে, দেখার সাথে সাথে আপনাকে ডাকলে আজুরা কত দেবেন?"
"তুই তো বহুত বড় সেয়ানা, তোকে লংলায় চালান করতে হবে। ছাওয়ালের দুধ দাঁত পড়েনি কিন্তু ইসদন্ত দেখায়। ঠিকাছে চল, হাওয়া গিলে কন্যা দেখব।"
"হ্যাঁ ওস্তাদ, দৌড়াদৌড়ি করে আমার ভুখ লেগছে। হাওয়া গিলে কন্যা দেখার মজাই আলাদা। ওস্তাদ, আমাকে কবে বিয়ে করাবেন?
“খাইছ! এই ছাওয়াল এসব কীসব বলছে? এখনো কলা ধরতে পারে না বদে বলে বউর হাত ধরে বউআ হতে চায়। আমার বগল থেকে দূরে সর, তোকে সাথে নিলে কন্যারা আমার দিকে তাকাবে না। ঝামেলা কোথাকার, ভাগ!”
"ঠিকাছে ওস্তাদ, আমি আর বিয়ে করব না। আপনি বিয়ে করে বিপদ ঘরে তুলার পর আপনার শালিকাকে প্রস্তাব দেব। চিন্তার কারণ নেই একটা টাকাও খরচ হবে না আজুরাও বাচবে।"
"কী বললে? তুই তো আমাকে সর্বস্বান্ত করার ধান্ধা শুরু করেছিস।" বলে কুস্তিগির ধমক দেবে এমন সময় ডানাকাটা পরীর মত রেবা তাদের সামন দিয়ে ঠাট টমক ঠসকে হেঁটে যায়। মাহী ব্যস্তকণ্ঠে বললো, "ওস্তাদ, ঠ্যাং ধরে হাঁই হুঁই করি?"
"কী, কেন?"
"অলোক সুন্দর কন্যা। পাও ধরে মিনতি করলে আজুরা বাচবে। শুরু করব?"
"যা চেষ্টা কর, আমি নিরাপদ দূরত্বে আছি।"
মাহী দৌড়ে যেয়ে সালাম করে হাঁটু গেড়ে বসে হাউ মাউ করে কেঁদে বললো, “ও বউড়ি গোো, আপনার চানমুখ দেখে আমার মোটাভাই বিবাগী হয়েছেন। আপনি উনাকে বিয়ে না করলে আজ আমার পাতে ভাত পড়বে না।"
রেবা চোখ বুজে দু হাতে কান চেপে ধেরে চিল্লায়, "আমাকে বাঁচাও, আমাকে বাঁচাও।"
কুস্তিগির দৌড়ে যেয়ে ধমকে মাহীকে সরিয়ে রেবাকে শান্ত হওয়ার জন্য বলে সাধারণকণ্ঠে বললো, "আপনি চিল্লাছেন কেন, কী হয়েছে?"
রেবা চোখ বুজে শিউরে বললো, "আপনি কেটা?"
"কাটোয়ার ডাঁটা।"
"ছি ছি, থু থু।"
"কী হয়েছে?"
"না কিছু না। ওই নাটা আমার ঠ্যাং ধরেছিল কেন? ভিখারিরা টাকা চায়, বদের ভায়রা আমাকে তার মোটাভাইর বউ বানাতে চায়। মোটাভাই কেটা?"
"ওটাকে আমি চিনি না। আপনার হাবভাবে বাতাস বিত্রস্ত, মন বলছে আপনার বিয়ের বয়স হয়েছে। আমার মতো ঘটক খুঁজছেন নাকি?"
পরখ করে কুস্তিগিরের মাথা থেকে পা পর্যন্ত দেখে চোখের দিকে তাকিয়ে রেবা বললো, "ডাব না খেলে কী হয়?"
"ক্যান-ক্যান করে ক্যনায় কী কয়?" বলে কুস্তিগির মাথা চেপ ধেরে। প্রশ্ন শুনে মাহীর মেজাজ ছাপ্পান্ন। দাঁত কটমট করে কুস্তিগির বললো, "ওই ছেমড়ি, আমি কি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য এসেছি না তুই পাঠশালার হেড মাস্টরনী?"
"চোপ! মুখ বুজে উত্তর দে।"
"দক্ষিণে যেয়ে শোন, ডাব না খেলে ঘোড়ার আণ্ডা হয়। তোকে আর বিয়ে করব না। এখন জিজ্ঞাস করেছিস, ডাব না খেলে কী হয়, বিয়ের পরে জিজ্ঞাস করবে, ভেরেণ্ডা না খেলে কী হয়? উত্তর আমি জানি না। ভোম্বলের নানি ল্যালা, আমার সম্মুখ থেকে দূর হ।”
"ওই মিঞা! বিয়া করা মুখের কথা নয়। বিয়া করে বউকে কী খাওয়াবে, আশমানের তারা?"
"তোকে বিয়া করলে কাটোয়ার ডাঁটা দিয়ে কুঁকড়া ভুনে খাওয়াব।"
"আমার পিছে পড়ে আউল পাবলিক ফাউল করেছে। যা ভাগ! তোর মতো খোদার খাশিকে আমি বিয়ে করব না।"
"দূর যা! তোকে বিয়ে করে আমি অনাহরে মরতে চাই না।”

ওরা যখন ঝগড়া করে তখন মিঠাই মন্ডায় আসক্ত নিতাই বাজারের পাশে হাঁটাহাঁটি করছিল। মাথায় বস্তা নিয়ে এক বৃদ্ধ হাঁটছিলেন আর একটু পরপর থেমে হাঁপাচ্ছিল। বৃদ্ধের পথ রোধ করে সবিনয়ে নিতাই বললো, "বাপু, আমার উপর আস্তা রাখুন, আমি একজন বিশ্বস্ত লোক। বোঝ বস্তা আমার মাথায় দিয়ে আপনি আস্তেধীরে হাঁটুন। আপনার বোঝ বহন করে যথাস্থানে পৌঁছে দেব।"
"ঠিকাছে বাবা অপারগ হয়ে তোমার উপর আস্তা রাখলাম। এই নাও, এটা একটা চিনির মট।" বলে বৃদ্ধ হাঁপাতে থাকেন।
"চিনির মট এত মজার আমি আগে জানতাম না।" বলে নিতাই মট খেয়ে হাঁটতে শুরু করে এবং যথাস্থানে পৌঁছে বস্তা খালি দেখে বৃদ্ধ যখন মাথায় হাত দিয়ে বসেন তখন দৌড়াদৌড়ি করে যাত্রীরা উড়ুজাহাজে উঠে শান্তি এবং স্বস্তির সাথে বসলে, উড়ুউড়ু করে জাহাজ বাতাসে ওড়ে। মাত্র চল্লিশ হাজার ফুট উপরে উঠার পর অটোপাইলটে দেওয়ার সাথে সাথে পাইলটের হার্ট অ্যাটাক হয়। যাত্রীদেরকে না জানিয়ে পাশের দেশে অবতরণ করার জন্য বললে কপাইলট হাত কাঁধ ঝুলিয়ে বললো, "উড়ুজাহাজ উড়াতে পারি না।"
কপাইল্ট যে ভূয়া তা কেউ জানতো না।
"ইয়া আল্লাহ! মাত্র চল্লিশ হাজার ফুট উপরে উঠে এই বেটা এসব কীসব বললো?” বলে বিমানবালক মাথা চাপড়া।
"ও আল্লাহ গো, এসব আমি কী শুনলাম গো?" বলে বিমানবালা সংজ্ঞাহীন হলে এক যাত্রী দৌড়ে যেয়ে শিরা পরীক্ষা করে বললো, "চিন্তার কারণ নেই মাস কয়েক পর উনি মা হবেন।"
বিমানবালক হতাশ হয়ে বললো, "উনি আর মা হতে পারবেন না।"
"কেন কী হয়েছে, উনার স্বামী কি ছেলে সন্তান চান না? রক্ত চলাচলে বুঝা যাচ্ছে সন্তান ছেলে হবে।"
"আরে ভাই, মেয়ে হলে আরো বেশি খুশি হবো, আমাদের দেশে নারীরা বারবার প্রধান মন্ত্রীর পদ জবরদখল করেন।"
"তাইলে কী হয়েছে, আপনারা পালিয়ে বিয়ে করেছেন নাকি?"
"না, আমাদের একমাত্র পাইলট হার্ট অ্যাটাক করেছেন এবং কপাইলট ড্রাইভিং জানেন না। জাহাজ এখন অটোপাইলট সাহেব চালাচ্ছেন।"
"ও রে সর্বনাশ, আমিও আর জীবনে ডাক্তার হতে পারব না।" বলে ডাক্তার কাঁদে শুরু করে। কপাইলট অপরাধির মত বেরিয়ে সবিনয়ে বললো, "আমাকে জানে মেরে ফেলুন আমি মারাত্মক ভুল করেছি। শুধুমাত্র মৃত পাইলটের জন্য ভূয়া পাইলট হয়েছিলাম। দেখতে জবর সুন্দর ছিল, এখন মুখটা কেমন ফেকেসে হয়েছে। এমন একটা বউর জন্য দুনিয়া ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম। আমাকে দেখেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে।"
ডাক্তার দাঁড়িয়ে দাঁত কটমট করে বললো, "বেটা বদের ভায়রা, বুঝেশুঝে প্রেম করলে না কেন? এখন আমাদের সাথে তুইও মরবে। দৃঢ়প্রত্যয়ে মৃত্যুবরণ করে আমরা স্বর্গে চলে যাব, আত্মহত্যা করে তুই একলা রৌরবে যাবে।"
ডাক্তারের কথা শুনে যাত্রিরা যখন হাঁই হুঁই শুরু করে।

-সমাপ্ত -

আঠারোটা ছোট গল্প

© Mohammed Abdulhaque

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



ভয়াবহ বিষয়!
আপনার কি আরব দেশের (মধ্যপ্রাচ্যে দেশের) বন্ধু বান্ধব আছেন?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আছে, তবে যোগাযোগ নেই।

আপনি কোথায় আছেন?

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি দেশেই থাকি। জলপাই, কাঁচা আম, তেতুল, চালতা, বিলেম্বু দিয়ে ডাল ভাত খাওয়ার জন্য দেশে থেকে গিয়েছি। আর ফরাশের বিচি (রেড বিন) দিয়ে আইড় মাছের ডাল ভাত আমার প্রিয় খাবারের একটি।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনি সুুখি এবং আশীর্বাদধন্য।

আপনি ভোজনবিলাসী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.