নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ এবং রাজনীতিবিদ শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ৮ম মৃত্যুবাষিকী আজ। ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি তারিখে তার নির্বাচনী এলাকা সিলেটের হবিগঞ্জে গ্রেনেড হামলায় মর্মান্তিকভাবে নিহত হন। সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ৮ম মৃত্যুবাষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।
শাহ এ এম এস কিবরিয়া, পুরো নাম শাহ আবু মোহাম্মদ শামসুল কিবরিয়া ১ মে, ১৯৩১ তারিখে বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতা শাহ ইমতিয়াজ আলী ছিলেন বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের প্রাথমিক শিক্ষা প্রসারের অগ্রদূত। কিবরিয়া শৈশবেই তীক্ষ্ণ ধী-শক্তির অধিকারী ও মেধাবী ছাত্র হিসেবে সংশ্লিষ্ট সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ঐ বৎসরেই বাংলা ভাষা আন্দোলনে সম্পৃক্ততার অভিযোগে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান পুলিশ কর্তৃক তিনি গ্রেফতার হন এবং অল্পকিছুদিন পরেই মুক্তি পান। ১৯৫৩ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জনের পর পাকিস্তান সরকারের সেন্ট্রাল সুপিরিয়র সার্ভিস পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়ে পাকিস্তানে বৈদেশিক বিভাগে যোগদান করেন। কিবরিয়া আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনে ফ্লেচার স্কুল অব ল এবং যুক্তরাজ্যের লণ্ডনে ব্রিটিশ ফরিন অফিসে কূটনৈতিক সেবায় আরো দক্ষতা অর্জনের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। ১৯৫৪ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের বৈদেশিক বিভাগে যোগদান করে কিবরিয়া পররাষ্ট্রবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক বিষয়ক বিভাগের মহাপরিচালক হয়েছিলেন। ১৯৮১-১৯৯২ সালের মধ্যেকার সময়ে তিনি জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক কমিশন (এসকাপ)-এর প্রধান নির্বাহী ছিলেন। এছাড়াও, অর্থমন্ত্রী হিসেবে কিবরিয়া ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে এম.পি বা সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
শাহ এ এম এস কিবরিয়া পাকিস্তানের কূটনৈতিক মিশনের সদস্য হিসেবে কলকাতা, কায়রো, জাতিসংঘ মিশন, নিউইয়র্ক, তেহরান এবং জাকার্তায় নিয়োজিত ছিলেন। এছাড়াও তিনি ইসলামাবাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এবং ওয়াশিংটন ডি.সি.-তে পাকিস্তান দূতাবাসে নিযুক্ত ছিলেন। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে শাহ কিবরিয়া ওয়াশিংটন ডি.সি.-তে অবস্থিত পাকিস্তান দূতাবাসে রাজনৈতিক পরামর্শদাতা হিসেবে চাকুরীরত ছিলেন। পাক দূতাবাসে কর্মরত অবস্থায় ৪ আগস্ট, ১৯৭১ তারিখে তিনি ও তার বাঙ্গালী সহকর্মীবৃন্দ দূতাবাস ত্যাগ করে বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের প্রতি আনুগত্য দেখান। পরে তিনি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ মিশন তদারকী করাসহ বাংলাদেশের পক্ষে জনমত গঠনে প্রভূত সহায়তা করেন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে যুদ্ধকালীন সময়ে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সাফল্য ও অগ্রগতি নিয়ে নিয়মিতভাবে বুলেটিন, পুস্তিকা প্রকাশনার কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করে স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্যাপক অবদান রাখেন।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর শাহ এ এম এস কিবরিয়া ঢাকায় নবপ্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন রাজনৈতিক বিষয়ক বিভাগের মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। এছাড়াও, তিনি সচিব হিসেবে প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৩ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং ফিজিতে হাইকমিশনার হিসেবে নিযুক্ত করে। ১৯৭৬ সালে তিনি জেনেভায় জাতিসংঘের ইউরোপীয় কার্যালয়ের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে বৈদেশিক সচিব হিসেবে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। ১৯৭৯ সালে ৭৭-জাতি গ্রুপের প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে ম্যানিলায় আংকটাডের সভায় নির্বাচিত হন তিনি। মে ১৯৮১ থেকে মার্চ ১৯৯২ পর্যন্ত সময়কালে কিবরিয়া এসকাপের নির্বাহী সচিবের পদে অধিষ্ঠিত হন। এছাড়াও, ১৯৮৬ সালে তিনি জাতিসংঘ মহাসচিবের প্রতিনিধি হিসেবে কম্বোডিয়ায় ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন।
জাতিসংঘের কার্যাবলী সম্পন্ন করে কিবরিয়া ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। দেশের সেবা করার লক্ষ্যে রাজনীতিতে আগ্রহী হয়ে ঐ বছরের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে এডভাইজরী কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে যোগদান করেন। একই সময়ে কিবরিয়া জাতীয় দৈনিকগুলোতে অর্থনীতি এবং রাজনৈতিক ইস্যু সম্পর্কীয় নিবন্ধ লেখতে শুরু করেন। শাহ কিবরিয়া নিয়মিতভাবে জাতীয় দৈনিকগুলোতে অর্থনীতি এবং রাজনীতি বিষয়ক নিবন্ধ রচনা করে গেছেন। এছাড়াও তিনি সাপ্তাহিক মৃদু ভাষণ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা এবং সম্পাদক ছিলেন। কিবরিয়া ৪টি বই রচনা করছেন। যথাঃ
১। মৃদু ভাষণ, ১৯৯৭, আইএসবিএন: ৯৮৪-০৫-০১৮৩-৬
২। দি ইমার্জিং নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার, ইংরেজি, ১৯৯৯, আইএসবিএন: ৯৮৪-০৫-১৪৭০-৯
৩। বাংলাদেশ এট দ্য ক্রসরোডস্, ইংরেজি, ১৯৯৯, আইএসবিএন: ৯৮৪-০৫-১৪৬৩-৬
৪। চিত্ত যেথা ভয়শূণ্য
শাহ এ এম এস কিবরিয়া ১৯৯৪ সালে তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতির "রাজনৈতিক উপদেষ্টা" পদে নিযুক্ত হন। জুন ১২, ১৯৯৬ তারিখে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনের পর তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্ত্রী পরিষদে অর্থমন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেন। ২০০১ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত ঐ সরকারের মেয়াদকালীন সময়ে একই পদে অধিষ্ঠিত হয়ে দেশ সেবার মানসে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন। ১৯৯৭ সালের বার্ষিক সভায় কিবরিয়া এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (এসকাপ) চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এছাড়াও ১৯৮৮ সালে আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিলের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হিসেবে অধিষ্ঠিত ছিলেন তিনি। ২০০১ সালের ১ অক্টোবরে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে শাহ এ এম এস কিবরিয়া হবিগঞ্জ-৩ নির্বাচনী এলাকা থেকে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে মেম্বার অব পার্লামেন্ট (এমপি) বা সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।
ব্যক্তিগত জীবনে মৃদুভাষী ব্যক্তিসত্তার অধিকারী, পরিশীলিত ও মার্জিত ভদ্রলোক হিসেবে সামাজিকভাবে ভীষণ জনপ্রিয় ছিলেন শাহ এ এম এস কিবরিয়া। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তার সততা, বিনয়, শিষ্টতা ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গীতে সম্মানিত রাজনীতিবিদ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। কিবরিয়া'র পুত্র ড. রেজা কিবরিয়া একজন স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ এবং কন্যা ড. নাজলী কিবরিয়া বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। তার সহধর্মিনী আসমা কিবরিয়া ব্যক্তিগত জীবনে একজন চিত্রকর।
২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি তারিখ বিকেলে শাহ এ এম এস কিবরিয়া হবিগঞ্জের বৈদ্যের বাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক রাজনৈতিক জনসভায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি বক্তৃতা শেষ করে স্কুল গেট দিয়ে বের হয়ে আসার সময় তাকে লক্ষ করে দ্রুত দুটি আর্জেস গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। তিনি ও তার ভাইপোসহ তিন সহযোগী ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। কিবরিয়াকে প্রথমে হবিগঞ্জ এবং মাধবপুরে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু ডাক্তারের অনুপস্থিতি এবং চিকিৎসা সামগ্রীর অপ্রতুলতার জন্য তার কোনো চিকিৎসা করা যায়নি। পরবর্তীকালে তাকে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৬৫ মাইল দূরবর্তী ঢাকার বারডেম হাসপাতালে নেয়া হয়। এ্যাম্বুলেন্স সহযোগে বারডেম হাসপাতালে শাহ কিবরিয়াকে নেয়া হলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
শাহ কিবরিয়ার হত্যাকাণ্ডে হবিগঞ্জের নিরাপত্তা বাহিনী, সরকারি কর্মকর্তাসহ চিকিৎসকদের ভূমিকার ব্যাপক সমালোচনা হয়। কিবরিয়ার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এ নারকীয় হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সরকার-বিরোধী আন্দোলন ও দেশব্যাপী হরতালের ডাক দেয়। জনপ্রিয় এই নেতার মৃত্যুদিবসে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
সূত্রঃ Shah AMS Kibria.org বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুনঃ
শাহ এ এম এস কিবরিয়া
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: এ ভ্রদ্রর লোকটি ৯৬ শেয়ার বাজার কেলেংকারীর জন্য দায়ী তার জন্য মাঝখানে অনেক বছর বাদ দিয়ে ৮ম মৃত্যুবার্ষীকীর আয়োজন করে এত স্মরণ করবে কারা?
উনা তো দেখি দেশেরজন্য তেমন উল্লেখ যোগ্য কিছুই নাই,নিজের ব্যক্তি গত আর্জনইতো বেশী দেখি।
তারপরও একজন মুসলমান হিসাবে উনারা রুহের মগফিরাত কামনা করি??
৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
আমি বাংলার সন্তান বলেছেন: ৮ম মৃত্যুবাষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি ..
৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
টেকনিসিয়ান বলেছেন: ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৪ |
আজ সকাল সাড়ে ন'টা থেকে এ লিখাটি প্রকাশিত কিন্তু মন্তব্য মাত্র ৩টি অথচ নির্বাচিত পাতায় ঠাঁই পেয়েছিল তারপরও মন্তব্য নাই কেন ?
কারণ আর কিছুই না এসব জাতীয় কুলাঙ্গারদের কেউ পছন্দ করে না। ভবিষ্যতে আমাদের আবুল শ্রেনীর অর্থমন্ত্রী, যোগাযোগমন্ত্রী, মশিউর রহমান, গু বাবু, এদেরও এ দশা হবে।
৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
শয়ন কুমার বলেছেন: গ্রেনেড ছুড়ে যারা মানুষ হত্যা করে সেই হত্যাকারী সম্প্রদায়ের কয়েকটারে দেখতে পাচ্ছি ।
কিবরিয়া আর তার কয়েকজন সঙ্গী তো মরে গিয়ে বেচে গেছেন কিন্তু প্রতিপক্ষের ছোড়া গ্রেনেড হামলায় যে ৭০ জন সাধারন কর্মী সমর্থক আজো হাত- পা বিহীন ভাবে পঙ্গুত্ব জীবন নিয়ে বেচে আছে তাদের কি হবে ।
গ্রেনেড ছুড়ে যারা মানুষ হত্যা করে সেই হত্যাকারীদের বিচার চাই ।
৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৩
টেকনিসিয়ান বলেছেন: @শয়ন কুমার ছাগু লীগের জন্য এত মায়া কান্না কেন ভাই। মনে পরে না বেশী দিন আগেকার কথাতো নয় হাটহাজারী লোকনাথ মন্দির হাটহাজারী সীতা কালি মন্দরি, রক্ষাকালী মন্দির, এবং হাটহাজারী সদর থানা থেকে মাত্র ১০০ গজ দূরে হিন্দুদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শুক্রবার মসজিদ থেকে বের হয়ে কারা হামলা করেছিল? যারা মোবাইলে ভিডিও করেছিল তাতে দেখা যাচ্ছে সবাই ছাগুলীগের আপনার আত্নীয় স্বজন বা নন্দীর হাট লোকনাথ বাবার মন্দিরে নিজে আসিয়া সত্য ঘটনা জানার জন্য অনুরোধ করছি।
রামু'র ঘটনা তো কিছুদিন আগে পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে ছাত্রলীগ, যুবলীগের যারা আছে তাদের নাম বাদ দিয়ে দেয়ার জন্য। তারপরও কি করে অন্ধভক্ত হতে পারেন এসব দলের?
৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৭
শয়ন কুমার বলেছেন: @টেকনিসিয়ান ,না ভাই আমার ছাগুর প্রতিও কোন দরদ নাই, আবার লীগের প্রতিও কোন দরদ নাই ।তাই বলে গ্রেনেড ছুড়ে যারা মানুষ হত্যা করে সেই হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কি চাওয়া যাইতে পারে না !!!!!
।আমার দৃষ্টিতে যখন যে দল ভূল করছে তখনই সে দলের সমালোচনা করেছি ।আমার ছাগুর প্রতিও কোন দরদ নাই, আবার লীগের প্রতিও কোন দরদ নাই ।
পদ্মার মহান আবুল, মহান শেয়ার বাজারী লোটা কামাল এগোরে জীবনী পোলাপাইনের বইপুস্তকে অন্তর্ভূক্ত করা হোক
ছাত্রলীগের গুন্ডা আজাদ-ইমনের ফাসি চাই
প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যাচারের নমুনা !!!!!!!!!!!!!!!!!
হানাদার বাহিনীর শীর্ষ দোষরদের দ্বারা পরিচালিত যে কোন ধরনের রাজনৈতিক সংগঠন নিষিদ্ধ করা হোক
গনতাণ্ত্রিক ব্যবস্হাই ধর্মভিত্তিক রাজনীতি কিংবা সমাজতাণ্ত্রিকসহ সকল ধারার জনকল্যানকর রাজনীতি করবার অধিকার দেয়
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
টেকনিসিয়ান বলেছেন: এ ভ্রদ্রর লোকটি ৯৬ শেয়ার বাজার কেলেংকারীর জন্য দায়ী তার জন্য মাঝখানে অনেক বছর বাদ দিয়ে ৮ম মৃত্যুবার্ষীকীর আয়োজন করে এত স্মরণ করবে কারা?