নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যই সুন্দর

আমি সত্য জানতে চাই

কোবিদ

আমি লেখালেখি করি

কোবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের ৯নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এম,এ জলিলের জন্মদিন আজঃ জাসদের প্রতিষ্ঠাতা এম এ জলিলের জন্মদিনে শুভেচ্ছা

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭



মুক্তিযুদ্ধের ৯নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এম,এ জলিলের জন্মদিন আজ। ১৯৪২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি তিনি বরিশাল জেলার উজিরপুরে নানার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম মোহাম্মদ আব্দুল জলিল। তবে তিনি মেজর এম এ জলিল নামেই পরিচিত। তাঁর পিতা জোনাব আলী চৌধুরী ও মা রাবেয়া খাতুন। তার জন্মের তিন মাস আগেই তার পিতা জোনাব আলী মৃত্যুবরণ করেন। দেশের একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই এম এ জলিলের রয়েছে ব্যাপক পরিচিতি। এর বাইরেও তিনি ছিলেন একজন রাজনীতিক ও সামরিক কর্মকর্তা। মুক্তিযুদ্ধের এই বীর সেনানীর জন্ম দিন আজ।তাঁর জন্মদিনে আমাদের শুভেচ্ছা।



এম এ জলিলের শৈশব ও কৈশোর কাটে উজিরপুরে। তিনি উজিরপুর ডব্লিউবি ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন থেকে ১৯৫৯ সালে কৃতিত্বের সাথে মাধ্যমিক পাস করেন। এরপর ফিশারিজ ডিপার্টমেন্টে কিছুদিন চাকরি করেন। কিছুদিন পর চাকরি ছেড়ে পড়াশুনা করতে পশ্চিম পাকিস্তানে যান তিনি। ১৯৬১ সালে সেখানকার মারি ইয়ং ক্যাডেট ইনস্টিটিউশন থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। পাশাপাশি গ্রহণ করেন সামরিক শিক্ষা। এরপরই আব্দুল জলিল ১৯৬২ সালে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীতে ট্রেনি অফিসার হিসেবে যোগদান করেন। সামরিক বাহিনীতে চাকরিরত অবস্থায় তিনি বি.এ. পাস করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি কমিশন প্রাপ্ত হন এবং ১২নং ট্যাঙ্ক ক্যাভারলি রেজিমেন্টের অফিসার হিসেবে তত্কালীন পাক-ভারত যুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬৬ সালে যুদ্ধবিরতির পর পাকিস্তান একাডেমি থেকে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি লাভ করেন। পরে মুলতানে কর্মরত থাকাকালে তিনি ইতিহাসে এম. এ. ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালে তিনি মেজর পদে উন্নীত হন।



১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ডাকে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ শুর হলে তিনি ১৯৭১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি মায়ের অসুস্থতার জন্য এক মাসের ছুটি নিয়ে বরিশালে আসেন এবং মার্চে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। ইতিপূর্বে কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের ভবেরপাড়ার আম্রকাননে মুজিব নগর সরকার গঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন এম এ জি ওসমানী। মুক্তিযুদ্ধের হাইকমান্ড থেকে সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে বৃহত্তর বরিশাল, খুলনা, ফরিদপুরের একাংশ, পটুয়াখালী-বরগুনাসহ ৯নং সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত করে মেজর জলিলকে ওই সেক্টরের কমান্ডার হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার স্থাপিত হয় টরকির হাসনাবাদে। হিঙ্গলগঞ্জে ক্যাপ্টেন হুদার নেতৃত্বে সেক্টর অপারেশন ক্যাম্প এবং শমসের নগরে একটা নজরদারি ক্যাম্প স্থাপন করা হয়। এরপরই শুরু হয় পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ। ১৮ এপ্রিলের পর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে মেজর জলিল একটি বড় বাহিনী গড়ে তোলেন।



গেরিলা বাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধা ছাড়াও মেজর জলিলের আরেক সৈনিকের নাম 'বিপ্লবী বাংলাদেশ'। সাপ্তাহিক এ পত্রিকাটি ৯নং সেক্টরের কলম সৈনিক হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এর প্রথম প্রকাশ ৪ আগস্ট ১৯৭১। সম্পাদক নুরুল আলম ফরিদ। ৯নং সেক্টর হেড কোয়ার্টারের আনুকূল্যে ও সহায়তায় বসিরহাটের হাসনাবাদ থেকে সাপ্তাহিক পত্রিকা হিসেবে এটি নিয়মিত প্রকাশিত হয়। পত্রিকাটি মুজিবনগর হেড কোয়ার্টার, ৯নং সেক্টরের মুক্ত এলাকাসহ সেক্টরভূক্ত সকল ক্যাম্প ও স্থাপনায় অবস্থানরত মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তিকামী মানুষগুলোর জন্য একটা প্রেরণার উত্স ছিল। মুক্তিযুদ্ধকালে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থানরত সকল এমএনএ ও এমসিএসহ সকল স্তরের জনগণ এ পত্রিকার পাঠক ছিলেন। শত আর্থিক অসুবিধার মধ্যেও ফরিদসহ সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকগণ বহু শ্রম ব্যয়ে মুক্তিযুদ্ধের কলমসৈনিক হিসেবে ৯নং সেক্টরের মুখপত্র 'বিপ্লবী বাংলাদেশ' নিয়মিত প্রকাশ করেছেন। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখ থেকে 'বিপ্লবী বাংলাদেশ' বরিশাল থেকে প্রথমে সাপ্তাহিক হিসেবে এবং পরে ১৯৯৬ সালে এটি দৈনিক হিসেবে প্রকাশিত হয়। 'বিপ্লবী বাংলাদেশ' তখন একটি সাব সেক্টরের মতো ভূমিকা পালন করে।



১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় সূচিত হলে স্থানীয় লোকজন তখন বিজয়ের আনন্দে আত্মহারা। লোকজন নানাভাবে আতিথ্য দেখিয়ে জলিল ও তাঁর বাহিনীকে মুগ্ধ করল। তবে দেশ স্বাধীন হলেও ব্যক্তি জলিল ভোগ করতে পারেননি স্বাধীনতার স্বাদ। স্বাধীনতার পরে সরকারী বাহিনীর নিপীড়ন-নির্যাতন ও জেল-জুলুমের পরও অন্যায় আর অত্যাচারের বিরুদ্ধে তাঁর প্রতিবাদী কন্ঠ ছিল সোচ্চার। সরকারবিরোধী রাজপথের নানা আন্দোলনে মেজর জলিল ছিলেন সম্মুখ সারির নেতা।।অন্যায় আর অত্যাচারের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন আপোষহীন নেতা। ১৯৭১ সালের ৩১ ডিসেম্বর মেজর জলিলকে গ্রেফতার করা হয়। ভারতীয় সেনাদের লুটপাট ও খুলনা সীমান্ত এলাকা দিয়ে দেশের সম্পদ পাচারের তীব্র প্রতিবাদ করাই ছিল তাঁর অপরাধ। তাঁকে ধরে প্রথমে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে অবস্থিত সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁকে কার্যত নজরবন্দি করে রাখা হয়। মেজর জলিল ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম রাজবন্দি। ১৯৭২ সালের ২ সেপ্টেম্বর তিনি মুক্ত হন এ বন্দিদশা থেকে। এর পরে ১৯৭৪ সালের ১৭ মার্চ দলীয় কর্মীদের নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সরকারী বাসভবন ঘেরাও অভিযানকালে তিনি পুনরায় গ্রেফতার হন। পরে ১৯৭৫ সালের ৮ নভেম্বর মুক্তি লাভ করেন। তত্কালীন সামরিক সরকার তাঁর বিরদ্ধে সরকার উত্খাতের ষড়যন্ত্র এবং অবৈধ পন্থায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল প্রচেষ্টার অভিযোগ আনে। তত্কালীন সামরিক সরকার কর্তৃক ২৫ নভেম্বর পুনরায় তিনি গ্রেফতার হন। বিশেষ সামরিক ট্রাইব্যুনালে তাঁর বিচার করা হয়। ১৯৭৬ সালের ১৮ জুলাই আদালতের দেয়া রায়ে তিনি যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত হন। তবে ১৯৮০ সালের ২৪ মার্চ তিনি মুক্তি লাভ করেন।



বন্দিদশা থেকে মুক্তি লাভের পর মেজর জলিল রাজনীতির দিকে ঝুঁকে পড়েন। তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক পরিক্রমায় দেখা গেছে, ১৯৭২ সালের অক্টোবর মাসে তিনি জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) গঠনে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। তিনি ছিলেন এ দলেন যুগ্ম আহ্বায়ক। ২৬ ডিসেম্বর দলের কাউন্সিল অধিবেশনে তিনি সভাপতি নির্বাচিত হন এবং তিনিই ছিলেন জাসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তাঁর নেতৃত্বে জাসদ দেশে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মকান্ড পরিচালনা করেন। সরকার বিরোধী রাজনীতিতে তিনি ছিলেন সক্রিয়। মেজর জলিল ১৯৭৩ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। সাতটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি। কিন্তু কোনো আসনেই তিনি জয়লাভ করতে পারেননি। এছাড়াও জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কৃষক শ্রমিক সমাজবাদী দলের সমন্বয়ে গঠিত ত্রিদলীয় জোটের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মেজর জলিল ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।



১৯৮২ সালে ঘাটাইলের (টাঙ্গাইল) আখতারুজ্জামান খান ও মাহমুদা আখতারের তনয়া সায়মার সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন মেজর জলিল। মেজর জলিলের দুই মেয়ে সারাহ জলিল ও ফারাহ জলিল। সারাহ আইন পেশায় নিয়োজিত। মেজর জলিলের মৃত্যুর সময় ফারাহ ছিল ৩ মাসের গর্ভে। ফারাহ জলিল আইন বিষয়ে পড়াশুনা করেছেন। মেজর জলিলের স্ত্রী সায়মা জলিল রাজনীতির সাথে জড়িত।

মেজর জলিল ১৯৮৪ সালে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় মুক্তি আন্দোলন নামে একটি দল গঠন করেন এবং এই দলের মাধ্যমে ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করেন। লিবিয়া, ইরান, ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশে ইসলামিক সম্মেলনে তিনি যোগ দেন।



লেখক হিসেবে মেজর জলিল উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। ছাত্রজীবনেই তাঁর লেখালেখির অভ্যাস ছিল। স্কুল জীবনে তিনি 'পথের কাঙ্গাল' ও 'রীতি' নামে দুটি উপন্যাস লেখেন। কিন্তু পরে এ পান্ডুলিপি দুটি হারিয়ে যায়। একটু অবসর পেলেই তিনি বই পড়তেন। স্ত্রী ও সন্তানদের সর্বদা বই পড়ার উপদেশ দিতেন। পরবর্তীতে তিনি মূলত রাজনৈতিক বিষয়েই লেখালেখি করেন। মুক্তিযুদ্ধের ওপর লেখা তাঁর বইগুলো ছিল প্রামাণ্য রচনা। তাঁর রচিত রাজনীতি ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গ্রন্থ :১। সীমাহীন সমর (১৯৭৬), ২। দৃষ্টিভঙ্গি ও জীবনদর্শন, সূর্যোদয় (১৯৮২), ৩। অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা (১৯৮৯), ৪। Bangladesh Nationalist Movement for Unity: A Historical Necessity। এছাড়া তিনি বেশকিছু কবিতাও লিখেছেন।



অকুতভয় এই বীর মুক্তি যোদ্ধা ১৯৮৯ সালের ১৯ নভেম্বর রাত ১০টা ৩০ মিনিটে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে মৃত্যুবরণ করেন৷ ১৯৮৯ সালের ৫ নভেম্বর একটি ইসলামিক কনফারেন্সে যোগ দিতে মেজর জলিল পাকিস্তান যান। ১০, ১১ ও ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনে তিনি বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। পাকিস্তানে অবস্থানকালেই ইসলামাবাদে ১৯ নভেম্বর হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাত ১০টা ৩০ মিনিটে তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন। পরে ২২ নভেম্বর তাঁর মৃতদেহ ঢাকায় আনা হয় এবং সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন করা হয়। ঝাঁকড়া চুলের টকবগে সেই মুক্তিযুদ্ধের নেতা মিরপুরের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন।



সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত মেজর এম এ জলিল সব সময় পাজামা-পাঞ্জাবি পড়তেন। তিনি ছিলেন একমাত্র ব্যক্তি যিনি আমৃত্যু কেবল দেশের স্বার্থকে ঊর্ধ্বে রেখে কাজ করে গেছেন। মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অর্থাত্ পূর্ণ মেয়াদে সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছেন। ধনদৌলতের প্রতি তাঁর ছিল না কোনো মোহ। দেশ, দেশের মাটি ও দেশের জনগণই ছিল তাঁর সবচেয়ে বড় সম্পদ। মেজর জলিল তাঁর জীবদ্দশায় রাষ্ট্রীয় কোনো পুরস্কার বা সম্মাননা পাননি। এমনকি রাষ্ট্র কর্তৃক তাঁকে মুক্তিযোদ্ধার খেতাবটি পর্যন্ত দেয়া হয়নি। তবে তাঁর মৃত্যুর পরে স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ন অবদানের জন্য মেজর এম এ জলিলের নামে ঢাকা মহানগরীর একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও বরিশালের উজিরপুরের শিকারপুর ব্রিজটি মেজর জলিলের নামে করা হয়েছে।এ ছাড়া নগরীর কাঁটাবন মোড় থেকে ফুলবাড়িয়া পর্যন্ত সড়কটি এখন থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জলিল সড়ক নামে পরিচিত হচ্ছে। বরিশাল শহরেও তাঁর নামে একটি সড়কের নামকরণ করা ছাড়াও বরিশালে একটি অডিটোরিয়াম ও তাঁর একটি ভাস্কর্য রয়েছে। এরশাদ সরকার তাঁর পরিবারের জন্য বনানীতে একটি প্লট উপহার দেন। সেখানেই তাঁর স্ত্রী সায়মা জলিল বসবাস করেন।



মুক্তিযুদ্ধের অকুতভয় বীর সেনানী এম এ জলিলের জন্ম দিনে আমাদের শুভেচ্ছা।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

পালা গান বলেছেন: সিংহসাবক, নরশার্দুল, বাঘের বাচচা টইগার জলিল লও লও লও লাল সালাম।

আমরা তোমায় ভুলব না।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

কোবিদ বলেছেন: শুভেচ্ছা নরশাদূল,টাইগার জলিলের জন্মদিনে।
আজ এমন একজন টাইগারের অত্যাবশ্যক
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলাবার জন্য

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০০

ইনফাইনাইট বলেছেন: "সিংহসাবক, নরশার্দুল, বাঘের বাচচা টইগার জলিল লও লও লও লাল সালাম।

আমরা তোমায় ভুলব না।"

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে জনাব ইনফাইনাইট
আপনার মন্তব্যের জন্য

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

রবিউল ৮১ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের অকুতভয় বীর সেনানী এম এ জলিলেল জন্ম দিনে উনার প্রতি রইলো শুভেচ্ছা।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

কোবিদ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
শ্রদ্ধাভরে এম এ জলিলকে স্মরণ করার
জন্য

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

ইব্রাহীম খলিল আল-আমিন বলেছেন: পোস্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ। পিলাচ
আর, ভাইয়া "অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা" এই বইটার ডাউনলোড লিঙ্ক যদি থাকে তবে, দয়া করে দিবেন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১

কোবিদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ইব্রাহীম খলিল,
মুক্তিযুদ্ধের অকুতভয় বীর সেনানী এম এ জলিলেল জন্ম দিনে
তাঁকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। তাঁর "অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা"
বইটির লিংক নিচে দেওয়া হলো। আশা করি উপকৃত হবেন
Orokkhito Shadhinotai Poradhinota by Major M A Jalil

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

সাইফুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন: তার দুটি বই পড়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। তবে তাকে নিয়ে এত বিস্তারিত জানার সুযোগ হয়নি।

লেখককে ধন্যবাদ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
আপনাকে

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

উমাইর চৌধুরী বলেছেন: এই লোকটাকেও আওয়ামী বামরা চর-রাজাকার বলেছে !

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

কোবিদ বলেছেন: মানুষ বেঁচে থাকে তাঁর কর্মে।
কে কখন কি বললো তাতে কীই এমন
আসে যায়।
দিনকে কেউ বললে রাত
আলো কী তার কমে যায়?
ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

তারিক আজিম বলেছেন: স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাজবন্ধী , শোষীত মানুষের পক্ষের প্রথম দল জাসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মরহুম মেজর (অবঃ) এম এ জলিল।। লাল সালাম কমরেড , তোমার জন্মদিন হোক শোষীত মানুষের মুক্তির প্রেরনা ।।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫১

কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ তারিক আজিম
কমরেড এম এ জলিলের
জন্মদিনে লাল সালাম ও
অনেক অনেক শুভেচ্ছা

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

২০১৩ বলেছেন: মেজর জলিলের কথা কেউ মনে করেনা কারন সে আম্লিকের , মুজিবারের দালাল ছিলনা, আপনি মনে করেছেন আপনাকে এবং সেই মহান মুক্তিযোদ্ধা মেজর জলিল কে সালাম। লাল সালাম

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

কোবিদ বলেছেন: সৌভাগ্যক্রমে এই বীর সেনানীর সাথে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমার সাক্ষাৎ হয়েছিলো।
আমারা একই উপজেলার বাসিন্দা,
এই জন্য্ আমি গর্বিত।
ধন্যবাদ ২০১৩,
১৯৭১ কথা মনে
করিয়ে দেবার
জন্য

৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: মহান মুক্তিযোদ্ধা মেজর জলিল কে সালাম।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

কোবিদ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ রাসেল।
এম এ জলিলের জন্মদিনে আপনাকেও
শুভেচ্ছা জানাচ্ছি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.