নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিয়মিত এক গ্লাস লেবু-মধুর মিশ্রণ সেবন করার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে আপনার বাড়তি ওজন নিয়ে আর চিন্তা করতে হবেনা। ওজন কমাতে লেবু-মধুর মিশ্রন অদ্বিতীয়। তবে ওজন কমানোর অন্যান্য অভ্যাসগুলোও বজায় রাখতে হবে। ব্যায়াম এবং অন্যান্য অভ্যাস নিয়ন্ত্রণে না রেখে শুধু লেবু-মধুর মিশ্রণে সুফল লাভ সম্ভব নয়।
মধুর উপকারিতাঃ মধু শরীরকে রিলাক্স করে, মনকে প্রফুল্ল রাখতে সাহায্য করে এবং সহজে ঘুম আনতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক, যা শরীরের ক্ষতিকর জীবাণু মেরে ফেলে ইনফেকশন দূর করে। এটি হজমে সহায়ক। তাই বেশি খাবার খাওয়ার পর অল্প মধু খেতে পারেন। মধু ফ্যাট কমায়, ফলে ওজন কমে। চোখের জন্য ভালো, গলার স্বর সুন্দর করে। শরীরের ক্ষত দ্রুত সারায়।আলসার সারাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন রকম রোগ সারায়। নালিগুলো পরিষ্কার করে। ঠাণ্ডা লাগলে, জ্বর, গলা ব্যথায় ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে। মধু অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। ত্বকের রঙ ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। বুদ্ধিবৃত্তি বাড়ায়।
লেবুর উপকারিতাঃ লেবুতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা অ্যান্টিসেপটিক ও ঠাণ্ডা লাগা প্রতিরোধ করে। এছাড়া লেবুতে থাকে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও ফসফরাস, যার কারণে হাড় ও দাঁত শক্ত হয়। লেবুর এ উপাদানগুলো টনসিল ও ইউরিন ইনফেকশন প্রতিরোধ করে। এছাড়া লেবুর ভিটামিন সি ক্যান্সারের সেল গঠন প্রতিরোধ করে। লেবু বুক জ্বালা, আলসার সারাতে সাহায্য করে। শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। তাই ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি ত্বক পরিষ্কার রাখে, ব্রণ দূর করে। ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও কালো দাগ কমায়। লেবু ওজন কমাতে সাহায্য করে। লেবু হজমে সহায়ক ও হজমের সমস্যা দূর করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। শরীরের ভেতরের টক্সিন দূর করে, অন্ত্রনালি, লিভার ও গোটা শরীরকে পরিষ্কার রাখে। পেট ফুলার সমস্যা কমায়। রক্ত পরিশোধন করে। ঠাণ্ডা লাগলে জ্বর, গলা ব্যথায় ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে। শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি হলে ভালো কাজ করে। শ্বাসনালি ও গলার ইনফেকশন সারাতে সাহায্য করে।
লেবু-মধু পানীয়র উপকারিতাঃ এ পানীয় শরীর থেকে টক্সিন বের করে। শরীরের ভেতরের নালিগুলোর সব ময়লা বের করে দেয়। হজমশক্তি বাড়ায়, ফলে ওজন কমে। ঠাণ্ডা লাগলে এ পানীয় কফ বের করতে সাহায্য করে এবং ঠাণ্ডা লাগলে গলা ব্যথা করলেও এটি উপকারী। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শরীরের শক্তি বাড়ায়, অলসতা কমায়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
প্রণালিঃ এক গ্লাস হালকা বা কুসুম গরম পানি, অর্ধেক/দুই চা চামচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধু। গরম পানিতে লেবু ও মধু মিশিয়ে পান করুন লেবু-মধু পানীয়। আপনি চাইলে এর সঙ্গে সবুজ চা (গ্রিন টি) মেশাতে পারেন। আগে পানি হালকা গরম করে তারপর তাতে লেবু ও মধু মেশাবেন। মধু কখনই গরম করতে যাবেন না। যদি ঠাণ্ডা পানিতে এটি পান করেন, তবে বিপরীত ফল হবে, মানে আপনার ওজন বাড়বে।
কখন খাবেনঃ সাধারণত সকালে উঠেই প্রথম পানীয় হিসেবে খালি পেটে এটি খাওয়া হয়। এর কিছুক্ষণ পর সকালের নাশতা খেতে পারেন।
সাবধানতাঃ যাদের গ্যাস্টিকের সমস্যা আছে তারা অবশ্যই এটি খালি পেটে খাবেন না। কারণ লেবু এসিডিক। তাই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে এটি খাবেন। তাছাড়া লেবুর এসিড দাঁতের এনামেলের জন্য ক্ষতিকর, তাই এ পানীয় খাবার সঙ্গে সঙ্গে কুলি করবেন।
সূত্রঃ Boldsky
Benefits Of Drinking Lemon Honey Juice Read more at: Click This Link
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
কোবিদ বলেছেন: আপনিতো বাংলাদেশের আইডল
সব প্রশ্নের উত্তর আপনার জানা থাকারই কথা।
আপনার কাছে এর উত্তর আছে নিশ্চয়!!
দয়া করে আমাদের জানালে আমরা বাধিত হবো,
উপকৃত হবে অনেকে।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
একটু ছোঁয়া বলেছেন: ধন্যবাদ.।।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
কোবিদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ,
আশা করি কারো কারো কাজে
লাগবে।
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
লিন্কল্ন বলেছেন: ঢাকায় ভালো মধু পাবো কোথায়? কোন ভালো কোম্পানির নাম জানেন?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
কোবিদ বলেছেন: শুনেছি টাকা হেলে নাকি বাঘের দুধ যোগার করা অসম্ভব নয়,
মধুতো কোন ছার। যদি খাটি মধুর আবশ্যকতা থাকে তা হলে
গুলশান বনানীর অভিজাত বিপনীবিতানগুলিতে খোঁজ নিতে পারেন।
সেখানে অস্ট্রেলিয়ান মধু পাওয়া যায়, তা ছাড়া আমাদের দেশেও বিভিন্ন
ব্রাণ্ডের মধু পাওয়া যায় সেখানে। যেমন এপির মধু। আশাকরি আপনার
প্রয়োজন মিটবে
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ভাল পোষ্ট। আপনাকে ধন্যবাদ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
কোবিদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য প্রদানের জন্য।
ভালো থাকবেন
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
বিডি আইডল বলেছেন: উত্তরটা প্লিজ??
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
কোবিদ বলেছেন: আপনি নিচের লিংক ভিজিট করে দেখতে পারেন।
আশা করি আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।
Honey- Health and Nutritional Benefits
তবে যারা
সব কিছুতে কিন্তু খোঁজে তাদের সমস্যার সমাধান সুদূর পরাহত। কারণ
বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদুর
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
বিডি আইডল বলেছেন: এই বিষয়ের ব্লগের আগের কয়েকটি পোষ্ট
Click This Link
Click This Link
Click This Link
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
কোবিদ বলেছেন: বিশাল তথ্য ভাণ্ডার,
আশা করি অনেকেই উপকৃত হবে।
আপনার ও উপকার হোক সেই প্রত্যাশায়
৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
শামীম 776 বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
কোবিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শামীম,
আপনার কাজে লাগলে আমার
ভালো লাগবে
৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
আদিম পুরুষ বলেছেন: জিনিসটা আসলেই কাজের। আমি ৮৮কেজি ছিলাম। রঙ চা এর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ৪ মাস নিয়মিত খেয়েছি। ওজন কমে এখন ৭২ কেজি।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
কোবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আদিম পুরুষ আপনার
পক্ষথেকে সুখবর পাবার জন্য।
যদিও অনেকের আপত্তি আছে
অবশ্য কিছু কিছু মানুষ আছে
যারা সব সময় গ্লাস অর্ধেক খালি দেখে,
তাদের পক্ষে কোনদিনই অর্ধেক ভর্তি
গ্লাস দেখার সৌভাগ্য হবেনা। আফসোস তাদের জন্য।
৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
বিডি আইডল বলেছেন: আমি তর্ক করেনি...জানতে চেয়েছি গরম পানির সাথে না খেয়ে ঠান্ডা পানির সাথে খেলে হিতে বিপরীত কেন হবে?? পোষ্টটা যেহেতু লিখেছেন, এই বিষয়ে আপনার পরিস্কার ধারণা থাকার কথা
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
কোবিদ বলেছেন: আমি পোস্টটি বিভিন্ন পরামর্শক চিকিৎসকের মতামত ও উপদেশের ভিত্তিতে সাজিয়েছি, যে হেতু আমি পুষ্টি বিশারদ নই তাই কেন ঠান্ডা পানিতে মধু খেলে ওজন বাড়ে তা অজানা আমার কাছে। আপনি এ বিষয়ে পুষ্টি বিশারদ ও চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। উপরে বেশ কয়েকটি লিংক দেওয়া আছে, ভিজিট করে দেখুন আপনার বুঝ আসতেও পারে। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
বিডি আইডল বলেছেন: ঠান্ডা পানিতে খেলে ওজন বাড়বে কেন? এর ক্যামিকেল গুনাগুণ কোনটা নষ্ট হবে?
উত্তর দিতে পারবেন না জানি...এইটা একটা বহু পুরান কপি পেষ্ট পোষ্ট