নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ও আওয়ামী লীগের একজন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমানের জন্মদিন আজ। ১৯২৯ সালের ৯ মার্চ জিল্লুর রহমান কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরবে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের ১৮তম রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ জিল্লুর রহমানের ৮৫তম জন্মদিনে আমাদের শুভেচ্ছা
জিল্লুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইতিহাসে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় হতে তিনি আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে এ যাবৎ দেশের সবকয়টি আন্দোলনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭০ সালে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য (এমএনএ) নির্বাচিত হন। কিশোরগঞ্জ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছাড়াও জিল্লুর রহমান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যসহ বিভিন্ন সময় দলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনসহ '৭৩, '৮৬, '৯৬ ও ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর-ভৈরব আসন থেকে জিল্লুর রহমান সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। '৯৬ এর আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে তিনি এলজিআরডি মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তাঁর স্ত্রী আইভি রহমানও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় জিল্লুর রহমান তার সহধর্মিনী ও মহিলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভানেত্রী আইভি রহমানকে হারান। পারিবারিক জীবনে তিনি এক পুত্র ও দুই কন্যার জনক।
২০০৬ সালের ১১ জানুয়ারি ফখরুদ্দীন আহমদের তত্তাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিলে যখন শেখ হাসিনা গ্রেফতার হন তার পর থেকেই জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাল ধরেন। ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট বিপুল ভোটে জয়লাভ করে। নবম জাতীয় সংসদে জিল্লুর রহমান সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেন। তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ২০০৯ সালে বাংলাদেশের ১৯-তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন এবং ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ শপথ গ্রহণের মাধ্যমে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি এম এম রহুল আমিন তাঁকে বঙ্গভবনে শপথ বাক্য পাঠ করান। বাংলাদেশের ১৮-তম রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের মেয়াদ ছিল ২০০৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। নবম সংসদ নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় তার মেয়াদও দীর্ঘায়িত হয়।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
কোবিদ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
সম্মানিত কাউকে সন্মান করতে না
পারা দৈন্যতা তবে তাঁকে অসম্মান
করা নিজের ক্ষুদ্রতার বহিঃপ্রকাশ
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: যারা ক্ষমতার লোভে জনসাধারনের বুকে গুলি চালায়,দূর্নীতি আর লুটেরা সরকারের রাষ্ট্রপতিকে সুভেচ্ছা জানাতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
কোবিদ বলেছেন: আমার মনে হয়না এই সকল গুণীজনেরা কারো শুভেচ্ছা
পাবার জন্য লালায়িত থাকেন। সৃষ্টিকর্তাই তাঁদেরকে
অযাচিত ভাবে সম্মানিত করেছেন। তাঁদের সম্মান
জানাতে পারলে আমরাই বেশী সম্মানিত হতে পারতাম।
যা হোক আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
লেখোয়াড় বলেছেন:
+ + + + + + +
জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
কোবিদ বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে ভালো লাগছে।
কেমন আছেন? মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে তাঁর
জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য আপনাকে
ধন্যবাদ। মহান ব্যক্তিদের সম্মান করতে না
পারা আমাদের দৈন্যতার প্রকাশ
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
রাজীব দে সরকার বলেছেন: ভালো পোস্ট
আসলে মানুষকে সম্মান দেবার মানসিকতা আমরা হারিয়ে ফেলেছি
রাষ্ট্রপতিকে জন্মদিনের এবং আপনাকে ব্লগীয় শুভেচ্ছা
জয় বাংলা
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
কোবিদ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
গুণীজনদের সম্মান করতে পারা বা তাঁদের শ্রদ্ধা জানাতে
নিজেদেরকে বড় হতে হয়। কুটিল-জটিল মনের মানুষ কাউকে
সম্মান জানাতে পারেনা। বড়মনের মানুষই কেবল অন্যের
মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে পারে।
৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৪
মিজানুর রহমান (মিজান) বলেছেন: বাংলাদেশের মহামান্য রাস্ট্রপতির ৮৫তম জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা। ভালবাসা ও শ্রদ্ধাঞ্জলী।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
নাঈম বলেছেন: জন্মদিনে তাঁকে তৈলাক্ত ও ক্ষমাহীন শুভেচ্ছা।