নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যই সুন্দর

আমি সত্য জানতে চাই

কোবিদ

আমি লেখালেখি করি

কোবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীনতা যুদ্ধের অকুতভয় বীর সেনানী ৭নং সেক্টর কমাণ্ডার কর্নেল (অব.) কাজী নূরুজ্জামান, বীর উত্তম এর জন্মদিনে শুভেচ্ছা

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭



মেজর (অব.) কাজী নূরুজ্জামান (কিউএন জামান), বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার। যু্দ্ধকালীন অবস্থায় মেজর জামানকে লেঃকর্ণেল পদে উন্নীত করা হয়। তিনি ডিসেম্বর পর্যন্ত ৭ নম্বর সেক্টরের দ্বায়িত্ব পালন করেন। রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া ও দিনাজপুর জেলার একাংশ নিয়ে ছিল ৭ নম্বর সেক্টর। এই সেক্টরের সাব-সেক্টর ছিল নয়টি। সেক্টর ট্রুপস্ ছিল ২৩১০ সৈন্য এবং গেরিলা ছিল ১২,৫০০। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলার সময় সেপ্টেম্বর মাসে তিনি ৭ নম্বর সেক্টরে কমান্ডারের দায়িত্ব লাভের পর বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা করেন।



(মেজর নাজমুল হক)

প্রথমে এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর নাজমুল হক। তারপর দায়িত্ব নেন সুবেদার মেজর আবদুর রব এবং সবশেষে দায়িত্ব নেন কাজী নুরুজ্জামান। ১৯৭১ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ৭নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার মেজর নাজমুল হক ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা মারা যাওয়ার পর কর্ণেল নূরুজ্জামানকে এই সেক্টরের অধিনায়ক করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদানের জন্য তাকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করা হয়। আজ অসীম সাহসী স্বাধীনচেতা সেক্টর কমাণ্ডার কাজী নূর-উজ্জামানের জন্মদিন। স্বাধীনতার মাসে সেক্টর কমাণ্ডার কর্নেল (অব.) কাজী নূরুজ্জামানের জন্মদিনে শুভেচ্ছা।



একাত্তরের মার্চে কর্নেল (অব.) কাজী নূর-উজ্জামান ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা। ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বর্বর হানাদার বাহিনী যখন বাঙালী হত্যা শুরু করে বিশেষত ইপিআর-এর সদস্য ও তাদের পরিবার-পরিজনের ওপর নির্বিচারে আক্রমণ চালায় তখন ইপিআর সদস্যদের পরিবার-পরিজনের আর্তনাদ তাঁকে বিক্ষুব্ধ করে তোলে। সেই নৃশংস দৃশ্য দেখে মেজর (অব.) কাজী নূর-উজ্জামান তাঁর পরিবারের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেন হানাদারের বিরুদ্ধে আবার অস্ত্র তুলে নেওয়ার। তিনি তাঁর পরিবার-পরিজনকে ময়মনসিংহ জেলার গান্ধিনা নামক এক গ্রামে পাঠিয়ে ২৮ মার্চ তৎকালীন কর্নেল শফিউল্লাহর ব্যাটালিয়নে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল এমএজি ওসমানী কাজী নূর-উজ্জামানকে নিজের সাথে রেখে বিভিন্ন কাজের দায়িত্ব অর্পণ করেন।



কাজী নূর-উজ্জামান ১৯২৫ সালের ২৪ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম খান সাহেব কাজী সদরুলওলা, মাতার নাম রতুবুন্নেসা। কলকাতা সেন্ট-জেভিয়ার্স কলেজের কেমিস্ট্রির ছাত্র থাকা অবস্থায় অনার্স পরীক্ষা শেষ না করেই বাবার অমতে তিনি ১৯৪৩ সালে নেভিতে ভর্তি হন। নেভিতে চাকরিরত অবস্থায় ব্রিটিশ অফিসারদের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিরোধ ঘটায় দু-দুবার কোর্ট মার্শাল হয়; অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার কারণে সেই কোর্ট মার্শাল থেকে তিনি রেহাই পান। ১৯৪৬ সালে পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর আহ্বানে নেভি থেকে সেনাবাহিনীতে ট্রান্সফার নেন।



১৯৪৯ সালে ইংল্যান্ডের রয়েল আর্টিলারি স্কুল থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ শেষে কাশ্মির যুদ্ধে জেলাম সেক্টরে যোগদান করেন। ১৯৫০ সালে ক্যাডেট ট্রেনিং স্কুলে শিক্ষক হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। ১৯৫৬ সালে মেজর হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৫৮ সালে স্টাফ কলেজে অত্যন্ত মনোযোগের সাথে অধ্যয়ন শেষে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান যে যুদ্ধ কোনো সমস্যার সমাধান করেনি এবং ভবিষ্যতেও যুদ্ধ দিয়ে কোনো রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ১৯৬২ সালে ইপিআইডিসিতে বদলি হয়ে আসেন। এখানেও পশ্চিম পাকিস্তানি আমলাদের সাথে তাঁর মতবিরোধ দেখা দেয়। আমলাদের ব্যবহারে অসন্তুষ্ট হয়ে তিনি ১৯৬৯ সালে চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন এবং ব্যবসায় মনোনিবেশ করেন। কর্নেল কাজী নুর-উজ্জামান আর্মিতে চাকরিকালীন সময় থেকেই বিশেষ করে ১৯৬২ সাল থেকে এদেশের প্রগতিশীল শিক্ষক চিন্তাবিদ লেখক বুদ্ধিজীবীদের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ড. আহমদ শরীফ যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্টস ফ্যাকাল্টির ডিন তখন থেকেই কাজী নূর-উজ্জামান ড. আহমদ শরীফের স্বাতন্ত্র্য-বৈশিষ্ট্যের প্রতি আকৃষ্ট হন এবং তাঁর সান্নিধ্যে আসেন। ড. আহমদ শরীফের সমাজচিন্তা, স্পষ্টবাদিতা এবং চারিত্রিক দৃঢ়তার জন্য তিনি তাঁকে অত্যন্ত শ্রদ্ধার চোখে দেখতেন। ড. শরীফ প্রতিষ্ঠিত স্বদেশ চিন্তা সঙ্ঘের সাথেও তিনি ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত হয়ে ড. আহমদ শরীফের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কাজ করেছেন। কর্নেল কাজী নূর-উজ্জামান বীরউত্তম সাম্রাজ্যবাদ আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে একসময় বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নিয়মিত কলাম লিখেছেন।



কাজী নূরুজ্জামান ১৯২৫ সালের ২৪ মার্চ যশোর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম খান সাহেব কাজী সদরুলওলা এবং মাতার নাম রতুবুন্নেসা। কাজী নূরুজ্জামানের পড়াশোনা কলকাতায়। সেখানে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে রসায়নে পড়ার সময় ১৯৪৩ সনে ব্রিটিশ ভারতীয় নৌবাহিনীতে যোগ দেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি বার্মার উপকূল ও সুমাত্রায় যুদ্ধ করেন। ১৯৪৬ সালে পণ্ডিত জহরলাল নেহেরুর আহবানে অনেকে নৌবাহিনী থেকে ভারতীয় সেনবাহিনীতে চলে আসে। কাজী নূরুজ্জামান তাদের মধ্যে অন্যতম। প্রশিক্ষণের জন্য কাজী নূরুজ্জামান দেরাদুনে রয়্যাল ইন্ডিয়ান মিলিটারি একাডেমিতে চলে যান। ১৯৪৭ সালে তিনি এই একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন। ১৯৪৭ এর ১৫ আগস্টের পর কাজী নুরুজ্জামানের পরিবার পাকিস্তানে আসার সিদ্ধান্ত নিলে নুরুজ্জামান পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে নবীন অফিসার হিসাবে যোগ দেন। ১৯৪৯ সালে ইংল্যান্ডে আর্টিলারি কোর্স সমাপ্ত করে আসার পর তিনি পাকিস্তানের নওশেরায় আর্টিলারি সেন্টার এন্ড স্কুলে প্রশিক্ষক নিয়োজিত হন। পরের বছর হোন অফিসার ট্রেনিং স্কুলের ইনস্ট্রাক্টর। ১৯৫৬ সালে মেজর পদে পদোন্নতি পান এবং ১৯৫৮ সালে স্টাফ কলেজ সম্পন্ন করেন। ১৯৫৮ সালে সেনাপ্রধান আইয়ুব খান দেশে সামরিক আইন জারি করলে তিনি উর্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাদানুবাদে লিপ্ত হয়ে পড়েন। তখন (১৯৬২ সালে) তাকে প্রেষণে ইস্ট পাকিস্তান ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনে (ইপিআইডিসি) পাঠানো হয়। এরই মধ্যে তিনি লেফটেনেন্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পান। ইপিআইডিসি থেকে তিনি স্বল্প সময় পরে তিনি সেনাবাহিনীতে ফিরে আসেন এবং স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময় তিনি আবার সেনাবাহিনীতে ফিরে যান এবং যুদ্ধকালীন সময়ের পরপরই পুনরায় সিভিল পেশায ফেরত আসেন। ১৯৬২ সাল থেকে তিনি বাংলাদেশের প্রগতিশীল লেখক ও বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তিনি ড. আহমদ শরীফ প্রতিষ্ঠিত স্বদেশ চিন্তা সঙ্ঘের সঙ্গে ওতপ্রতোভাবে যুক্ত ছিলেন। তিনি ছিলেন লেখক শিবির ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ফ্রন্টের সদস্য।



১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালো রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালির উপর গণহত্যা শুরু করলে কাজী নূরুজ্জামান ঢাকা ত্যাগ করে স্বপরিবারে ময়মনসিংহ চলে যান। ২৮ মার্চ দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট জয়দেবপুর থেকে টাঙ্গাইল হয়ে ময়মনসিংহে পৌঁছে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর কাজী মোহাম্মদ সফিউল্লাহ'র সঙ্গে দেখা করেন। ৪ এপ্রিল, ১৯৭১ হবিগঞ্জের তেলিয়াপাড়া চা-বাগানের ম্যানেজারের বাংলোয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর ও তদূর্ধ্ব পদবির কর্মকর্তাদের প্রথম এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সে সভায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। একাত্তরের মে মাসে তাঁকে সভাপতি করে একটি পর্ষদ গঠন করা হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম ব্যাচ ক্যাডেট নির্বাচনের জন্য। এই ক্যাডেটরা কমিশন লাভ করেন সে বছরের ৯ অক্টোবর। নব্বইয়ের দশকে কর্ণেল নূরুজ্জামান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গড়ে উঠা আন্দোলনে অংশ নেন। তিনি গণআদালতের অন্যতম বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন।



কর্নেল (অব.) কাজী নূর-উজ্জামান একজন প্রতিবাদী মানুষ ছিলেন। দেশী-বিদেশী সকল প্রতিক্রিয়াশীল বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে তাঁর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ আন্দোলনকামী জনতাকে উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ লেখক শিবির-এর অন্যতম সদস্য, ছিলেন গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ফ্রন্টের অগ্রভাগে। কর্নেল (অব.) কাজী নূর-উজ্জামান বীরউত্তমকে আহ্বায়ক করে প্রগতিশীল রাজনৈতিক সংগঠনগুলো গড়ে তুলেছিল ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক কমিটি। ১৯৮৫ সালে গঠিত মুক্তিযুদ্ধ চেতনা বিকাশ কেন্দ্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কর্নেল (অব.) কাজী নূর-উজ্জামান বীরউত্তম। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় কমিটি আয়োজিত গণআদালতের অন্যতম বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন এই সাহসী যোদ্ধা। তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে সাপ্তাহিক নয়াপদধ্বনি।



ব্যাক্তিগত জীবনে কাজী নূরুজ্জামানের স্ত্রী ডা. সুলতানা জামান, দুই মেয়ে - নায়লা জামান ও লুবনা মরিয়ম এবং এক ছেলে নাদিম ওমর-সহ ভারতে আশ্রয় নেন। ডা. সুলতানা জামান সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় ৭ নম্বর সেক্টরের মাহদিপুর সাব-সেক্টরে একটি হাসপাতাল গড়ে তোলেন। তাঁকে সাহায্য করেন ডা. মোয়াজ্জেম। ১৫ বছরের কিশোর নাদিম ওমর লালগোলা সাব-সেক্টরের কমান্ডার ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধ করেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনার জন্যে কর্নেল (অব.) কাজী নূর-উজ্জামানকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। কিন্তু গণযোদ্ধাদের সঠিক মূল্যায়ণ ও স্বীকৃতি দেয়া হয়নি বলে কাজী নূরুজ্জামান তা তাঁর নামের শেষে ব্যবহার করতেন না।



'একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়' গ্রন্থের অন্যতম সম্পাদক ছিলেন কাজী নূরুজ্জামান। তাঁর রচিত অন্যান্যগ্রন্থসমূহ সুধীজন কর্তৃক সমাদৃত হয়েছে। তাঁর রচিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছেঃ

১। 'একাত্তর ও মুক্তিযুদ্ধ: একজন সেক্টর কমান্ডারের স্মৃতিকথা',

২। 'মুক্তিযুদ্ধ ও রাজনীতি',

৩। বাংলাদেশের সমাজ ও রাজনীতি'

৪। 'স্বদেশ চিন্তা'



বার্ধক্যজনিত কারণে ২০১১ সালের ৬ মে সকাল ১০:১৫ ঘটিকায় ঢাকা'র স্কয়ার হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন কর্নেল (অব.) কাজী নূরুজ্জামান। স্বাধীনতা যুদ্ধের অকুতভয় বীর সেনানী ৭নং সেক্টর কমাণ্ডার কর্নেল (অব.) কাজী নূরুজ্জামান, বীর উত্তম এর জন্মদিনে তাঁকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায়।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

াহো বলেছেন: ++++++++++++++++++



ডাউনলোড মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র (০১ থেকে ১৫ খন্ড) মুক্তিযুদ্ধের প্রায় ১২০০০ পাতার দলিলপত্র

Direct Download Link
Please Share
Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share Please Share

Click This Link

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

কোবিদ বলেছেন:

ধন্যবাদ আপনাকে মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ দলিল দস্তাবেজের
ডাউনলোড লিংকের ঠিকানা দেবার জন্য

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

শান্তা273 বলেছেন: স্বাধীনতা যুদ্ধের অকুতভয় বীর সেনানী ৭নং সেক্টর কমাণ্ডার কর্নেল (অব.) কাজী নূরুজ্জামান, বীর উত্তম এর জন্মদিনে তাঁকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায়।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

কোবিদ বলেছেন:
শান্তা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর সেনানীকে
তাঁর জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

নস্টালজিক বলেছেন: স্যালুট!

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

কোবিদ বলেছেন:

ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.