|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবির চৌধুরী
"হায়রে হৃদয় - তোমার সঞ্চয় দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথ - প্রান্তে ফেলে যেতে হয়।"
- সৌখিন ধূমপায়ীদের জন্য উপযোগী পোস্ট 
ছোটবেলায় নাটক সিনেমায় প্রায়ই রাজ রাজা-জমিদারদের নলা যুক্ত ফুলদানী সদৃশ একটি যন্ত্রে ফুঁক ফুঁক করে ধূমপান করতে দেখতাম। চাকর গোছের কেও সুন্দর করে আগুন জ্বালিয়ে সাজায় আধশোয়া মনিবকে একটা নল ধরিয়ে দিচ্ছে। বেশ বনেদি একটা ভাব!
যা হোক সে সময় তা টেনে দেখার কল্পনাও করতে পারতাম না। যুগ বদলায়। আবার যেন ফিরেও আসে! তাই প্রমান করতে ঢাকায় এখন হুক্কার ছড়াছড়ি! যেখানে সেখানে "শিশা লাউঞ্জ"। তবে আমি একজন নিপাট হোমলি পারসন। সব কিছু ঘরে বসে করতে ভালবাসি। এই পোস্টে জানবেন বাসায় কিভাবে শিশা খাবেন, দাম কত ইত্যাদি।।
ধারনা করা হয় এই উপমহাদেশে প্রথম মোঘল সম্রাট আকবরের পারস্য কবিরাজ আবুল ফতেহ্ জিলানী হুক্কার ডিজাইন উদ্ভাবন করেন। তামাক পোড়ানো ধোয়া, পানিতে পিউরিফাই এবং ঠান্ডা করে সেবন করার পদ্ধতি শুরু হয় তখন।
আরবীয়রা এটাকে Nargileh বলে। কাছাকাছি আরো কিছু শব্দ আছে Nargeela, Argeela, Argileh, Argilee। Nargileh শব্দটি পারসিয়ান শব্দ nārghile হতে উৎপত্তি। ধারনা করা হয় এটা সংস্কৃতি শব্দ "নারিকিলা" এর পরিবর্তিত রুপ। দেখা যাচ্ছে, ঘুরে ফিরে আমাদের নারিকেলের হুক্কা থেকেই এই জিনিসের উৎপত্তি, নামকরণ।
বর্তমান যুগে সারা বিশ্বে Shisha/sheesha নামটা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কারন আমেরিকা-ইউরোপে এই নামটির প্রচলন বেশি। যদিও Shisha শব্দের অর্থ তামাক। মতান্তরে shīshe মানে কাঁচ। হুক্কার নিচে পানির জারটা কাঁচের তৈরি হয়, সে কারনেও এই নামকরণ হতে পারে!
(হুক্কার কারিগর। ১৮৬০ সালে পূর্ব বাংলাতে তোলা।
ছবি: ব্রিটিশ মিউজিয়াম থেকে সংগ্রহ)
গ্রাম বাংলায় নারিকেলের খোল দিয়ে তৈরি হুক্কার সাথে সবার কম বেশি পরিচিত। যার সাথে কাঠের নলের উপর তামাক রাখার একটি কল্কে থাকে। এর সাথে বিদেশী হুক্কা গঠন প্রণালী কিছুটা আলাদা হলেও কাজ এক। অনেকে বলে এই উপমহাদেশে কোন এক কালে এটা দিয়ে তামাক নয় শুধু গাঁজা খেতে ব্যবহার হত।
শিশার গঠনে সবার উপরে থাকে মাটি বা মার্বেলের তৈরি কল্কে। যার মধ্যে তামাক এবং জ্বলন্ত কয়লা থাকে। নিচে আছে কাঁচের তৈরি পানির জার। মাঝে অংশে কারুকাজ করা স্টিলের পাইপ থাকে। যার নিচের অংশে ধোয়া টানার পাইপ এবং অপর দিকে একটি নির্গমন ভাল্ব সংযুক্ত। আছে একটি থালা। যার উপর ছাই পরে। কয়লা ধরার চিমটা। ইত্যাদি।
যা হোক শিশা খেতে হলে তার গঠন প্রণালী খুব একটা জানার প্রয়োজন নেই। বরং আসুন জেনে নেই ঢাকাতে কোথায় শিশা কিনতে পাওয়া যায় এবং তার দাম কত। এবং ঘরে বসে খেতে হলে কি কি করতে হবে।
শিশা কিনতে ঢাকার নিউমার্কেটের পাশে দুবাই মার্কেটে চলে যান। বড়গুলো ৩ হাজার টাকার মধ্যে পাবেন। মাঝারিটার দাম দেড় হাজার ছোটটা আরো কিছু কম।
তবে সমস্যা হচ্ছে ফ্লেভার (তামাক) কিনতে হলে বেশ ভাল টাকা খরচ করতে হয়। ৩০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা মধ্যে বহু ফ্লেভার পাবেন।
এক প্যাকেট কিনলে বেশ কয়েকবার ব্যবহার করতে পারবেন। শিশাতে কত যে ফ্লেভার আছে তা ধারনাই করতে পারবেন না। শিশা টানার মূল মজাই এখানে। আপনি সিগারেট খাচ্ছেন মোটামুটি দু একটা ব্র্যান্ডের। কিন্তু শিশার ফ্লেভার বলা যায় স্কাই ইজ দা লিমিট।
নিজেও কিছু রেসিপি দাড়া করাতে পারেন তামাকে এবং জারের পানিতে নানা রকম আইটেম মিক্স করে। ইন্টারনেটে/ইউটিউবে এ বিষয়ে জটিল/মজার তথ্য পাবেন। ঘেটে দেখতে পারেন। নতুন কিছু বানাতে পারলে জানাতে ভুলবেন না।
আর লাগবে কয়লা। আগে দেশী কয়লা কষ্ট করে আগুন দিয়ে লাল
করে কল্কেতে বসাতে হত। এখন চাইলে শিশাতে ব্যবহার করার জন্য আধুনিক কয়লা কিনতে পাওয়া যায়। দশ পিছের প্যাকেটের দাম ৫০০ টাকা যদিও।
তবে এটা অনেকক্ষণ ধরে জ্বলবে, নিভে যাবার ঝামেলা নেই।
আর লাগবে কিছু ফয়েল পেপার। রাংতা কাগজের রোল কিনতে পাওয়া যায়। চাইলে শিশা বেচার দোকান থেকে আলগা ৫০ টাকার কিনে নিতে পারেন।
স্টিলের রডটা বসানোর আগে নিচের জারে এমন পরিমান পানি দিন যাতে রডের নিচের মাথা পানিতে ডুবে থাকে। পানিতে মধু, মিস্টি যা বুদ্ধি আসে মিশিয়ে ট্রাই করতে পারেন। বাড়তি ব্লেন্ড ফ্লেভার পাবেন।
কল্কের গর্ততে মাঝারি পরিমান তামাক ফ্লেভার দিন। যারা সিগারেট খোর, কড়া গন্ধ পছন্দ করেন তারা চাইলে কিছুটা সিগারেট মেশাতে পারেন। আবার গাঁজা প্রেমীদের পাল্লায় পরে অন্য কিছু মেশাবেন না যেন!
তারপর ছবির মত ফয়েল পেপার দিয়ে কল্কের উপরের বৃত্তটা ভাল মত মুড়িয়ে দিয়ে শলাকা দিয়ে দশ বারোটা ফুটা করুন। ব্যাস কল্কের কাজ শেষ। শিশার উপর এটাকে বসিয়ে দিন।
কেনা কয়লার সুবিধা এটার আকার ঠিক থাকে। একটা ধরাইলেই এক কল্কে জ্বলে। ড্যাম হয় না।
চাইলে সাধারন কাঠ কয়লা/নারিকেলের শক্ত করে মোড়ানো ছোবড়া ব্যবহার করতে পারেন। তবে তাতে অনেক কাঠ খড় পুড়াতে হয়! হ্যাপা বেশি।
যে কয়লাই ব্যবহার করেন না কেন তা ভাল করে লাল করে (চুলাতে বেস্ট তবে তাতে মায়ের হাতে ধরা খাবার সম্ভাবনা প্রবল থাকে) কয়লার টুকরোটি ফয়েলের উপর ছবির মত বসিয়ে দিন। আগুন সেট হবার জন্য যার দম ভাল তাকে প্রথমে একটু জোরে টানতে দিন। যখন দেখবেন প্রতি টানে নিয়মিত ধোয়া বের হচ্ছে বুঝবেন শিশা তৈরি।
তারপর?.......
খাওয়া শেষে শিশার প্রতিটি অংশ আলাদা করে জারের পানি ফেলে পরিস্কার পানিতে ধুয়ে ফেলুন। তা নাহলে তামাকে বিশ্রি গন্ধ বসে যাবে।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ:
ধূমপান স্বাস্থের জন্য যতটা ক্ষতিকর তার চাইতে বাবা মার কাছে ধরা খাইলে বেশি ক্ষতি হবার আশংকা রয়েছে।
হিতোপদেশ:
শিশা খেতে চাইলে ঢাকার আনাচে কানাচে গড়ে ওঠা শিশা লাউঞ্জে যেয়ে অর্থ (নূন্যতম ৩০০ টাকা থেকে কয়েক হাজার টাকা) নষ্ট করার চেয়ে একবার কষ্ট করে কিনে নিয়া উত্তম। তাতে অর্থ এবং দৃষ্টির সাশ্রয় হবে।
বিতর্ক:
১. 'সিসা লাউঞ্জে' নতুন নেশা! -- তরুণ তরুণীদের নতুন নেশা।
২. শিশা লাউন্জে আমার এক সন্ধা (১৮+)
৩. Hookahs vs. Cigarettes
ভিডিও টিউটরিয়াল:
ইউটিউব।
(ডানে বামের গুলাও মাস্ট সি ভিডিও)
প্রয়োজনীয় অপ্রয়োজনীয় কিছু ওয়েব সাইটঃ
১. হুক্কা কেনার/দেখার ভাল সাইট।
২. ফ্লেভার কেনার/দেখার সাইট।
৩. ফেসবুক গ্রুপ।
৪. উইকিপিডিয়া।
৫. আরো হুক্কা।
৮৪ টি 
+২৪/-০ ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২২
কবির চৌধুরী বলেছেন: মাদক আর অশ্লীলতার জন্য শিশাকে দোষ দিয়ে কি লাভ? এগুলোর চালান থাকলে শিশা লাউঞ্জে না হোক অন্য কোথাও ঠিকই বিক্রি হবে।
তবে ধূমপানে বিষপান বিষয়টা ভিন্ন।। 
উন্নত বিশ্বে শিশার প্রচলন ব্যপক।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া শিশাখোরদেরকে দেখলেই কিন্তু আমার মহা হাসি পায়। বিশেষ করে কেমন একটা মোঘলী আজমভাবে শিশা টানে মানুষ এটা দেখে।
এ কথাটা শুনে যেন আবার রাগ করোনা আমার প্রিয় ভাইয়া। কারণ আমার ধারনা এই মোঘলী আজম ভাবটা তোমার বড়ই পছন্দের।
যাইহোক যেটা বলতে এই পোস্টে লেখা সেটা হলো এই হুক্কা জিনিসটা আসলেই দেখতে অনেক মজার। বিশেষ করে কোনো রুম ডেকোরেশনে এ্যান্টিক ভাব আনতে।
আমিও সেই চিন্তাটা থেকেই কিনেছিলাম একটা খুবই সুক্ষ কারুকার্য্যময় হুক্কা। যখনই সেটার দিকে চোখ পড়ে আমি তার সাথে সাথে যেন দেখতে পাই সম্রাট আকবরকেই মানে মনের চোখ দিয়ে।
ভালো থেকো ভাইয়ামনি।
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২৮
কবির চৌধুরী বলেছেন: এটাতো মুঘলদেরই আবিস্কৃত খানা! আর আয়েসী করতে কারনা ভাল লাগে। শিশা একটার চেয়ে আর একটা বেশি সুন্দর দেখতে ।
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:১০
নষ্ট কবি বলেছেন: বুড়া হইলে খামুনে
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩২
কবির চৌধুরী বলেছেন: কন কি?
তাইলে এখন কি খান?
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২২
দূর্যোধন বলেছেন: ঢাকার বাতাসে যেই পরিমান সীসা আছে,তারপরও এই শিসা খাইতে কন ????
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৩
কবির চৌধুরী বলেছেন: সেটাই। তাহলে আর ভয় পাবার কি আছে?
শুরু করে দিন।
৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৫
সিস্টেম বলেছেন: তাতে অর্থ এবং দৃষ্টির সাশ্রয় হবে 
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৪৫
কবির চৌধুরী বলেছেন:
৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৮
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
থ্যাঙ্কু!
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৪৮
কবির চৌধুরী বলেছেন: কিনে ছবি দিয়েন
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১৭
মহলদার বলেছেন: আমাদের এলাকায় হুক্কাকে বলে ছিলুম। অনেক জায়গায় বলে হুকো বা ছিলিম। না টানলেও ছোট বেলায় অনেক তামাক সেজেছি মুরব্বীদের আদেশে। ভাবতে ভালই লাগছে সেই ঐতিহ্যটা আবার ফিরে আসছে । ছিলুমের জলের আরেকটা ব্যবহার হয়ত অনেকের জানা নেই। বিভিন্ন কবিরাজি চিকিৎসায় ছিলুমের জল লাগে। সেক্ষেত্রে শিশার জল এর বিকল্প হতে পারে কিনা কবিরাজ মশাইদের কাছে শুনতে হবে, কারন ছিলুমের জলের সন্ধান এখন গাঁও-গ্রামেও পাওয়া যায় না।
দুই চারদিন ধরে এই হুক্কা নিয়ে অনেক দৃশ্যই চোখের সামনে ভেসে বেড়াচ্ছে। (বিভূতিভূষণের ইছামতি পড়ছি তাই)। তবে সেই কালের চন্ডী মন্ডপে বসে চিটাগুড়ে মাখা দা এ কাটা তামাক সেজে হুকো টানার সাথে আজকের শিশা টানার এই দৃশ্য যেন এ কথারই প্রতিফলন-যুগ বদলায়। আবার যেন ফিরেও আসে!
পোষ্ট পড়ে ব্যাপক মজা পেলাম কবির ভাই। সৌখিন ধূমপায়ীদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৪
কবির চৌধুরী বলেছেন: আমাদের এখানে 'গড়গড়া' ও বলে। বললেন ছিলুমের জলের সন্ধান পাওয়া যায় না, তার মানে এখন কি গ্রামে কোন মানুষ সেই হুকো খায় না? "চিটাগুড়ে মাখা দা এ কাটা তামাক সাজানো" ব্যাপারটা কি?
পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ মহলদার।
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২৬
অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: ভাল্লাগছে
কিন্তু বহুত প্যারা । এক চারকোল কতক্ষণ জ্বলবে? ফ্লেভার কি শিসা লাউন্জ গুলার মত ৩০ মিনিটেই শেষ হয়া যায়??
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৫
কবির চৌধুরী বলেছেন: একটু লজিক খাটালেই উত্তর পাবেন। এটা সময়ের সাথে চারকলের আকার, নন স্টপ টান দেয়া, ফ্লেভারের পরিমান, আদ্রতা অনেক কিছুর বিষয়ের উপর নির্ভরশীল। শিশা লাউঞ্জ চাইবেই তাড়াতাড়ি কাস্টমারকে বিদায় করতে!
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩২
নষ্ট কবি বলেছেন: আমি এখন কিছু খাইনা- খালি সিগারেট
পড়ে রাজার হালে থাকবো আর এটা খাবো
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০১
কবির চৌধুরী বলেছেন: আমার ছোট শালী বলে, এত কষ্ট করে রান্না বান্না করে খাওয়ার কি দরকার?
সিগারেট বেটার ওর কাছে
১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৭
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: বেশ খেটে খুটে দারুন একটা পোষ্ট দিয়েছেন, যার মধ্যে আছে অসংখ্য লিংক। চমৎকার পোষ্টে + ও প্রিয়তে।
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৩
কবির চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ সাইফ বাঙ্গালী।
১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১২
নীল অ্যাপাচী বলেছেন: ভাল লাগল।প্রিয়তে রাখলাম। মিক্চার সমন্ধে কিছু জানান ।
১৯ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:২৪
কবির চৌধুরী বলেছেন: মিকচার বলতে শিশা ফ্লেভার না রোলিং পেপারে বানানো হোম মেড মিকচার সিগারেটের কথা বলছেন?
১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২১
মহলদার বলেছেন: হ্যাঁ গড়গড়া/গুড়গুড়ি নামটাও শুনেছি।
নাঃ গ্রামেও এখন আর তেমন হুঁকো খাওয়ার রেওয়াজ নেই। ধরেন আমাদের গ্রামে যদি খুঁজি ১-২টা পাবো কি না সন্দেহ আছে।
দা দিয়ে কুচি কুচি করে কাটা তামাক চিটাগুঁড় দিয়ে মাখানো হতো। (অবশ্য বাজারেও এমন তামাক কিনতে পাওয়া যেত) চিটাগুঁড় দিয়ে মাখানো হত সম্ভবতঃ দু'টো কারনে, একটা হলো ফ্লেভার এর জন্য, অন্য কারন হল এতে তামাক একটু ভিজে ভিজে হয়, ফলে কলকের মধ্যে আগুনে পুড়ে তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় না।
১৯ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
কবির চৌধুরী বলেছেন: দেখি একটা বাংলাদেশের ক্লাসিক হুকো কিনতে হবে। টান দেবার লোভ হচ্ছে
১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৭
রিপেনডিল বলেছেন: এই পোস্টটি নেশা কে উৎসাহ দিচ্ছে। এমন পোস্ট দিলে সাথে এর খারাপ দিকগুলোও বিস্তারিত লেখা উচিত।
১৯ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫১
কবির চৌধুরী বলেছেন: হুম! কথা সত্য!!
১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:০১
কুন্তল_এ বলেছেন: আপনার পোষ্ট দেখে একটা কিনতে ইচ্ছা হচ্ছে, কিন্তু সেইটা না আবার আমার পিঠেই ভাংগে !
১৯ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৯
কবির চৌধুরী বলেছেন: ধরা খাইলে তীব্র সম্ভাবনা আছে 
১৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
মেঘবন্ধু বলেছেন: Hmm
১৯ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯
কবির চৌধুরী বলেছেন:
১৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:০১
সায়েম মুরাদ বলেছেন: ধন্যবাদ। কাজের পোস্ট।
১৯ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
কবির চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সায়েম মুরাদ
১৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:০৪
অহন_৮০ বলেছেন: @কুন্তল_এ বলেছেন: আপনার পোষ্ট দেখে একটা কিনতে ইচ্ছা হচ্ছে, কিন্তু সেইটা না আবার আমার পিঠেই ভাংগে.....
আমার ও কিনতে ইচ্ছা হচ্ছে কিন্তু যদি আপনার মতো হয়. :-& :-& :-& :-& :-& :-&
১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪৪
কবির চৌধুরী বলেছেন: শিশার ঝামেলা হচ্ছে অনেক আয়োজন করে বসতে হয়!
১৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:০৬
আহমেদ মুস্তফা জিহাদী বলেছেন: স্টোর রুমে ফালায় রাখছি ... ! বের করার সাহস পাইতেছিনা ... !
১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:০৩
কবির চৌধুরী বলেছেন: হাহাহাহ.....
আমার মত বিয়ে শাদী/জব করেন, সাহস পাবেন। তার আগে কিছু মজা প্রিজার্ভ রাখাই ভাল!
১৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮
ডাইনোসর বলেছেন: সুন্দর।
১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২৩
কবির চৌধুরী বলেছেন: কি শিশা?
ধন্যবাদ
২০| ২০ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: ওরে বাপস, শিশা খাওয়া এত কষ্ট, এত ঝামেলা!
তবে আপনার শিশাটা পছন্দ হয়েছে, খুব আর্টিস্টিক! আচ্ছা গড়গড়া, আলবোলা আর এটা মধ্যে ডিফরেন্সটা কোথায়?
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৫
কবির চৌধুরী বলেছেন: শিশা বানানোকে 'ঝামেলা' না বলে 'আয়োজন' বলতে পরেন!
আলবোলা/গড়গড়া/হুক্কা/শিশা বিষয়ে এই লাইনটা পড়ুন,
Cigarettes are for nervous people, competitive people, people on the run [...] When you smoke a narghile, you have time to think. It teaches you patience and tolerance, and gives you an appreciation of good company. Narghile smokers have a much more balanced approach to life than cigarette smokers."
২১| ২০ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩২
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমার একটা কিনতে ইচ্ছা করছে এখন, কোথায় পাওয়া যাবে? দাম কেমন? শুধু ঘরের ডেকোরেশনের কিনবো।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪৩
কবির চৌধুরী বলেছেন: সন্দেহ হচ্ছে আমার পোস্ট খানি পুরোটা পড়েননি।
Grrrrrr.....
২২| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন টা আমি খুবই মনোযোগের সাথে পড়েছি। :!>
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৬
কবির চৌধুরী বলেছেন: হেহে,
ছোট বেলায় গ্রামের বাড়িতে পাট খড়িতে আগুন জ্বালিয়ে টানতে যেয়ে যে কাল মলা খেয়েছিলাম তা এখনও মনে আছে! 
২৩| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৫
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট!
আমার ফিলিস্তিনী রুমমেটের বদৌলতে যে হারে শীসা খাইতেছি, তাতে অবশা ভালো না। ডাবল এপল ফ্লেভারটা বেশ চমৎকার, ষ্ট্রবেরি ফ্লেভারটা ব্যান্ড ভেদে নির্ভর করে, আমি একবার বেশ ভারী একটা টানছিলাম। তয় বার কয়েক বড় কল্কিতে টানছি, আমার মতো পাঁড় গোল্ডলীফ স্মোকারও বিপদে পড়ছিলো মনে করেন, বেশি কড়া। বান্দরবানের দা কাটা তামাক এইরকম বিপদে ফালাইছিলো আমারে অতীতে। শীসার পানি নিয়মিত চেঞ্জ করার ব্যাপারে জানি না, অনেক ক্ষেত্রে পুরনো পানি আগের ফ্লেভারটা ধরে রাখতে সাহায্য করে। আমার কাছে সবচে' ফাইন লাগে যখন বরফ শীতল পানির সাথে লেবু কেটে দিলে, ফাইন টেস্ট। দেশী কয়লা বেশ যন্ত্রণার জিনিশ, তবে সাশ্রয়ী।
শীসার সাআথে সুগন্ধী চায়ের স্বাদ তুলনাহীন, তবে টার্কিশ কফিও কম যায় না। আর ঘন্টাখানেক শীসা খাবার পরে যেই খিদা লাগে না মামা!
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৩
কবির চৌধুরী বলেছেন:
শিশার ফ্লেভার ভারি এবং কড়া হলে টানতে সমস্যা হবেই। কারন এটা আমরা সিগারেটের মত আগে মুখে নিয়ে ইনহেল করি না। ধুয়াটা যায় সরাসরি।
বরফ পানির সাথে লেবু আইডিয়া নেক্সট টাইমই প্রয়োগ করব।
আপনার জানা আর কোন ফ্লেভার/আইডিয়া শেয়ার করলে খুশি হব। চমৎকার তথ্যবহুল মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৬
আরিফ্ ৯১ বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে। কামে লাগপে।
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২১
কবির চৌধুরী বলেছেন: কাজে লাগায়ে আওয়াজ দিয়েন।
২৫| ২১ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪৫
সায়েম মুন বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে শিশা খেতে ইচ্ছে করছে। ঐ যে বিভিন্ন সিনেমা নাটকে শিল্পপতী খলিলকে গড়গড় করে টানতে দেখতাম না? ঐভাবে।
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৮
কবির চৌধুরী বলেছেন: হেহেহ...
কিংবা এইভাবেও ট্রাই করতে পারেন,
২৬| ২১ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫১
রেজোওয়ানা বলেছেন: ওহ তিন হাজার....... :#>
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৪
কবির চৌধুরী বলেছেন: আমারটা দেড় হাজার।।
২৭| ২২ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় কবির, ‘হুক্কা” বিষয়ক তথ্য ভিত্তিক এমন সুন্দর একটি পোস্ট কিভাবে যে আমার চোখ এড়য়ে গিয়েছিল জানিনা!
আমার দাদাজান এই হুক্কা টানায় একটা আভিজাত্য তৈরী করেছিলেন। তাই ওয়ারীতে আমার দাদা বাড়িতে(আমার জন্মের বহু বছর পূর্বে)নাকি নিয়মিত পুরনো ঢাকার অনেক অভিজাত লোকদের নিয়ে জম্পেশ আড্ডা হতো।কালের স্বাক্ষী হয়ে দাদাজানের বেশ কয়েকটা কারুকার্যময় হুক্কা এখনও আমার এক চাচার বাড়ির শোভা বর্ধন করছে! কিশোর বয়সে একসময় আমরা কয়েকজন কাজিন মিলে সেই হুক্কার কার্য্যকরিতা প্রমান করতে নাজিরা বাজার থেকে একজন বিশেষজ্ঞ হুক্কাখোড় দিয়ে অতি গোপনে প্রস্তুত প্রনালী শিখে সকলের অজান্তে যখন প্রত্যেকেই একটা করে টান দিয়ে কাঁশতে কাঁশতে মাথা ঘুড়ে পরেযাচ্ছিলাম-তখন পরবিতো পর একেবারে মালির ঘাড়ে পরেযাই! থ পরিবারের সবথেকে বড় কাজিনের হাতেধরাখাই! তারপর বড়জনেরা আমাদের কিঞ্চিত কানধরে সু্য্যের দিকে তাকিয়েথাকার শাস্তিদন্ড আরোপ করেছিল! আমাদের ভাগ্য ভালছিল-আমাদের "অপমান করতে পারেনি"!
তোমার সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ:
ধূমপান স্বাস্থের জন্য যতটা ক্ষতিকর তার চাইতে বাবা মার কাছে ধরা খাইলে বেশি ক্ষতি হবার আশংকা রয়েছে-আগে পড়াথাকলে হয়ত 'কঞ্চিত শাস্তি' পেতে হতোনা।
ধন্যবাদ। +১৪
২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৭
কবির চৌধুরী বলেছেন: হাহাহ, ধরা খাইলে জামিন নাই!
আমার দাদা/বাবা কেও ধূমপান করেন না। কিন্তু কিভাবে যেন আমার কিছুটা বদ অভ্যাস তৈরি হয়ে গেল!
২৮| ২২ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪১
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: আমার বাড়ি বাগেরহাট। ঐ এলাকায় এখনও প্রচুর লোকে হুক্কায় অভ্যস্থ। অবশ্য আমাদের এলাকায় বলাহয় 'গুড়্গুড়ি'। +
২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৩
কবির চৌধুরী বলেছেন:
টান দেয়ার সময় জারের পানি হয়ে ধোয়া নির্গমন হতে হতে গুড়গুড় শব্দ হয়। 
গড়গড়া/গুড়গুড়ি নামটা দেয়ার এটা কারন হতে পারে। 
২৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:২০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট । কবির ভাই, আপনার এই পোস্ট খানাও প্রিয়তে । অনেক দিন আসেন না আমার ঘরে, আপনার খবর কি ??
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:০৯
কবির চৌধুরী বলেছেন: 
ধন্যবাদ.....
৩০| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৬
শিপু ভাই বলেছেন: দারুনতো!!!++++++++++++++++++++
কিনুম
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৪
কবির চৌধুরী বলেছেন: কিনা ছবি দিয়েন
৩১| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:০১
গানচিল বলেছেন: হুক্কার প্রধান Ingredients হল (১) চিটেগুড় মেশানো শুকনো তামাক। (২) আধা পুড়ানো খড়কে পিষে এবং পরিমানমত পানি মিশিয়ে Paste তৈরী করে তাতে পুঁদিনার রস মিশিয়ে ফ্ল্যাট ভাবে অনেকটা বাতাসার মত তৈরী করে রোদে শুকাতে হয়।(যেটাকে আমরা সিলেটীরা টিকি বলে ডাকি)। তারপর কল্কে বা ছিলিম ভর্তি তামাকের উপর রেখে আগুন ধরিয়ে হুক্কা টানতে হয়। তবে এখানে হুক্কাও জায়গা মোতাবেক একটা স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করে। গ্রামের গৃহস্হ বা মাতব্বররা পিতলের তৈরী ঝকঝক করা হুক্কাতে লাগানো ইয়া লম্বা একটা নলের মাধ্যমে হুক্কা টানেন। আর তার অধীনস্হ চাকর-বাকররা মাঠে কাজের ফাকে ফাকে নারিকেল দিয়ে তৈরী Handy বা হাতুয়া হুক্কা টানেন।তবে দুটোর Ingredients কিন্তু একই থাকে।এখনকার কথা জানিনা, তবে এটাই ছিল আমাদের এককালের আবহমান গ্রামবাংলার একটা চিরাচরিত দৃশ্য।বইয়ে পড়েছি হুক্কা নাকি সিগারেটের চাইতে কম ক্ষতিকর। কারন,হুক্কার নিকোটিন তথা ধুয়াটা পানির ভিতর দিয়ে ফিল্টার হয়ে এসে মুখে প্রবেশ করে।যদিও আমার নিজের অভিজ্ঞতাটা তেমন একটা সুখকর নয়। একটা টান দেবার সাথে সাথে বুকের মধ্যে যে ধাক্কাটা মারে তাতে শ্বাস বন্ধ হবার উপক্রম হয়।সময়ের বিবর্তনে সবকিছুর পরিবর্তন হয়। হুক্কার ও হয়েছে। এককালের সেই Raw তামাকের জায়গায় এখন স্হান পেয়েছে ফ্লেভারড Ingredients.যেটাকে আমি আর্টিফিসিয়েল হুক্কাই বলব। অরিজিন্যাল হুক্কা-প্রেমীরা যে এটাকে পছন্দ করবেনা সেটা নির্দ্বিধায় বলে দিতে পারি। হ্যা! আমি নিজেও এটা ট্রাই করে দেখেছি।
যাইহোক, হুক্কা বিষয়ক আপনার পোস্ট পড়ে ভালই লাগলো।
২৫ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৫০
কবির চৌধুরী বলেছেন: আপনার বর্ণনা শুনে খেয়ে দেখতে ইচ্ছা করছে।
শুকনো তামাক কোথায় পাওয়া যেতে পারে ধারনা আছে? পুঁদিনার রস বলতে কি পুদিনা পাতা পিষা রস? প্রস্তুতির বাকি কাজগুলো করতে পারব। নারিকেলের হুক্কা কিনতে হবে। তারপর সেটা দিয়েই ক্লাসিক হুক্কা ফ্লেভার ট্রাই করা যেতে পারে।
শিশা সিগারেটের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর!
আপনার লেখা বন্ধ কেন?
৩২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:৩১
নিশম বলেছেন: কবীরদা, ধৃষ্টতা হিসেবে নিবেন না দয়া করে। এই লিখাটা পড়েছেন কিনা জানিনা, তবে যদি একটু পড়ে দেখতেন, আমার মনে হয় আরো ভালো হতো। শিশা জিনিসটা কতোটা খারাপ, এটা বেশীরভাগ মানুষই জানেনা।
শীশা
১৪ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:৫৬
কবির চৌধুরী বলেছেন: বিতর্ক প্যারায় এই বিষয়ে একটি লিংক আছে খেয়াল করেননি বোধ হয়!
৩৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
সরল মানুষ বলেছেন:
ছোট বেলা থাইকা একবার ট্রাই মারবার খুব সখ আছিলো এখনো পারি নাই। আপনার পোস্ট পইড়া আরো ,,,.
অনেক কিছু জানলাম।
৩০ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:০৪
কবির চৌধুরী বলেছেন: আপনার পোস্ট পইড়া আরো ,,,. 
পরে লোক জনে তো আমকে দোষাইবে, সরল মানুষটারে পুরা নষ্ট কইরা দিল
৩৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা কবির ভাই
৩০ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:২৩
কবির চৌধুরী বলেছেন: শুধু শুভেচ্ছা জানালে পেট ভরবে না। রিয়েল ফুড চাই, দাওয়াত সহকারে।
৩৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:২৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হুক্কা বানানো হইলো চৌধুরী সাহেবের?
কোথায় যে উধাও হইছিলেন!
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
৩০ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৫৭
কবির চৌধুরী বলেছেন: জবের জন্য সময় বের করা কঠিন হয়ে পরছে
আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা....
৩৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৫৭
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: আমি সৌখিন ধুমপায়ী না ঈদ মোবারক কবির ভাই।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৯
কবির চৌধুরী বলেছেন: কবি এখানে নীরব
ঈদ মোবারক, প্রিয় ব্লগার।
৩৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৫১
পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: ঈদ মোবারক
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৯
কবির চৌধুরী বলেছেন: ঈদ মোবারক
৩৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪২
শাহরুজ বলেছেন: বুঝলাম। । । ।
আসলেই। । । ।প্রিয়তে। । । ।
ভালো থাকবেন। । । । ।
আর হাতটা কিন্তু আমারই। । । ।
বাট এইটা মিন্ট-এ। । । ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৪
কবির চৌধুরী বলেছেন: বাহ! বাহ! তাই নাকি?
৩৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০১
চশমখোর বলেছেন: পোষ্ট প্রিয়তে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১১
কবির চৌধুরী বলেছেন:
৪০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২
সুদীপ0718 বলেছেন: এবার ঘরেই বানাব।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৮
কবির চৌধুরী বলেছেন: বেস্ট আইডিয়া
৪১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৪
নিমচাঁদ বলেছেন:
কিনে ঘরে কোথায় লুকিয়ে রাখব , অইটা ভাবছি , এই সিগারেট বিষয় টা নিয়া বড় ঝামেলায় আছি , তার মধ্যে এখন আবার এইটা চেখে দেখতে মুঞ্চায় :#>
এটা লোভনীয় পোষ্ট, ভিখিরিদের কি ডাকাত হতে ইচ্ছে করবে না এক দিন ও ?? আমার হলো এই অবস্থা
+++ এবং প্রিয়তে
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৮
কবির চৌধুরী বলেছেন: এই দিন দিন না আরো দিন আছে।
৪২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩০
রাজামশাই বলেছেন:
আমার বড়ই প্রিয় জিনিস ... ১৩০রিয়াল খরচ কইরা একখান বনেদী হুক্কা কিনছি .... মাঝে মঝে ছিলুম সাজাইয়া বইসা পড়ি ....
পরাণের হুক্কারে
তোর নাম কে রাখিলো ডাব্বুয়া
ডাব্বুয়ার ভিতরে গঙ্গার জল বা সমুদ্রের পানি ...
তোরে ধইরা আমি ফুসুর ফুসুর টানি..
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৯
কবির চৌধুরী বলেছেন:
৪৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৮
ইলি বিডি বলেছেন: ভাল লাগল।প্রিয়তে রাখলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৫৮
রিজওয়ানুল ইসলাম রুদ্র বলেছেন: ঘরে বসে খাওয়াটাকে সমর্থন করলাম। তবে বারগুলো বন্ধ করে দেয়া উচিত। কারো ইচ্ছে হলে সবার সামনে বসেই খাক। শিশার আড়ালে বারগুলোতে মাদকব্যবসা চলছে। এটা মেনে নেয়া যায় না।