নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছা্ওয়াল হিসেবে আমি খুবই সাধারণ।

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন

মধ্যবিত্তের তথাকথিত ভদ্দরনোকি আমার মধ্যে নাই। আমি কটূবাক্য বর্ষণ করতে পছন্দ করি। আমার কোনো পোস্টে মন্তব্য দেওয়ার সময় দ্বিতীয়বার চিন্তা করার আহবান জানাই। অবান্তর মন্তব্য করে আমাকে কটূশব্দ ও বাক্য টাইপ করতে বাধ্য করবেন না। আমার কাছে ভদ্দরনোক শব্দের অর্থ হলো আপোষকামী। মধ্যবিত্ত শ্রেনীটিকে আপোষ করে চলতে গিয়ে ভদ্দরনোক হতে হয়। এই শ্রেণীর অংশ হিসেবে বাধ্য হয়ে সমাজে আমাকেও আপোষ করে চলতে হয়। তাই আমি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্য পরাজিতদের মধ্যে একজন, যারা আপোষকামী নয়, কিন্তু বাধ্য হয়ে যাদেরকে আপোষ করে চলতে হয়।

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

‌‌‌হ্যাপি মাহে রমজান; ক্ষুধা ও খাদ্য বিলাস শুভ হোক

২৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩১

রমজান মাস এসে গেল। বাঙ্গালী মুসলিমদের ‘হ্যাপী মাহে রমজান’ জানাতেও দেরি করে ফেললাম। এজন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

বেহেশত নিশ্চিত করার জন্য এ মাসে মুসলিমদের ছোটাছুটির অন্ত থাকে না। যদিও রমজানের মানে শুনি সংযম। কিন্তু মুসলিমদের দিকে তাকালে দেখা যাবে বাস্তবতা ভিন্ন। রোজা হলো সচ্ছল মুসলিমদের ক্ষুধা ও খাদ্য বিলাস। বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই। যদিও কট্টোর ডানপন্থী মুসলিমরা এ কথায় গোসসা করতে পারেন, কারণ তাঁদের কাছে কোনো জবাব নেই। অন্ধ ব্যক্তিকে অন্ধ বললে যেমন তিনি রেগে যান বিষয়টা অনেকটা সেরকম। অবচেতনে হলেও তারা জানেন, কথাটা সত্য।

বিষয়টা আর একটু ন্যাংটা করে বলি, নানা কিসিমের খাদ্যখানার নিশ্চয়তা থাকার পরও অনাহারে থেকে যে বিলাসিতা করা হয় সেটাই ক্ষুধা বিলাস। আর খাদ্য বিলাস নিয়ে তো বেশি কিছু বলার নেই। ক্ষুধা লাগিয়ে ইফতারির সময় ফল-ফাকড়া থেকে শুরু করে নানা কিসিমের খাদ্যখানা প্রতিদিন ইফতারির সময় যেভাবে মাক-মাক করে সেঁটে দেওয়া হয়, তাতে খাদ্য বিলাস সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেওয়ার আবশ্যকতা থাকে না।

কিন্তু আমরা বিষয়টাকে এভাবে দেখি না। দেখতে চাই না, কারণ ভয়। পাছে বেহেশত যদি অনিশ্চিত হয়ে যায়!

জম্পেশ ক্ষুধা লাগিয়ে সন্ধ্যায় যে খাদ্য উৎসব চলে, আহা! এর কোনো জুড়ি নেই। বেজায় সুখের একটা বিষয়। রমজানে বেশিরভাগ মুসলিমদের সময় কাটে খাদ্য বিলাসের সামগ্রী জোগাড়ে। সারা দিনের ক্ষুধার ঝাল মেটাতে প্রতিটা বাসায় দুপুর থেকে শুরু হয় ছোটাছুটি।

শুনেছি, এ মাসে বিশ্বের বাইজী বাড়ীতেও (সৌদি আরব, দুবাই) নাকি অপচয়ের বন্যা বয়ে যায়। বাইজী বাড়িতে (বিশ্বের সোনাগাছিও বলা হয়ে থাকে) অবশ্য সব সময়ই বিলাসিতা আর অপচয় ঘটে। আবার বাইজী বাড়ির পাশেই আফ্রিকার সোমালিয়ার মতো কিছু দেশের বিপুল সংখ্যক লোক দুর্ভীক্ষপীড়িত। তারা না খেয়ে থাকেন। এক দিকে চলে সৃষ্টিকর্তার নামে আয়োজন করে বিলাসিতা, আর অপর দিকে খাদ্যের জন্য হাহাকার! তাতে কি আসে যায়?

হুজুররা বলে থাকেন, রোজা থাকলে নাকি গরিবের কষ্ট বোঝা যায়। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ফালতু বাত। নিশ্চিত খাবারের বন্দোবস্ত রেখে অনাহারে থাকার বিলাসিতা গরিবেরা করে না। তাদের অনাহারে থাকার কষ্ট সম্পূর্ণ আলাদা। ক্ষুধা বিলাসের সঙ্গে দরিদ্রের এ কষ্টের কোনো তূলনাই চলে না। ঘরে কোনো খাবার নেই; কখন খাবার আসবে, তাঁরও কোনো নিশ্চয়তা নেই; আর খাবার আসলেও কতটুকু আসবে এবং তাতে আদৌ পেট ভরবে কিনা তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। হরেক রকম খাবারের নিশ্চিত বন্দোবস্ত রেখে অনাহারে থাকার সৌভাগ্য রমজান মাসে তো দুরের কথা কোনোদিনই গরিবের হয় না। চারপাশে তো গরিবের অভাব নেই। তাদের ক্ষুধা দূর না করে নিজেই ক্ষুধা নিয়ে বিলাস করা দরিদ্রদের সঙ্গে তামাশা ছাড়া আর কি?

কে যেন বলেছিলেন, ‘বেশিরভাগ হুজুরদের দাড়ি-টুপির মাঝে আমি দেখতে পাই নিকৃষ্ট লোভের ছায়া’।

মনে আছে উঠতি যৌবনে একবার মসজিদে হুজুরের হুরপরীর বর্ননা শুনে আমার সুপ্ত লিঙ্গখানি সদ্যপ্রসূত গোবৎসের ন্যায় তিড়িং করিয়া লাফাইয়া উঠেছিল। আমার মতো হয়তো অনেকেরই হয়েছিল। যাইহোক শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের লাফালাফি আমার আলোচনার মূল বিষয়বস্তু নয়। নিকৃষ্ট লোভের ছায়া শুধু হুজুরদের দাড়ি-টুপির মাঝে নয়, আমি সর্বত্রই দেখতে পাই। তবে সমাজের বেশিরভাগ লোক দেখেও দেখতে চান না। অনেকে অবচেতনে হলেও বুঝতে পারেন। কিন্তু চেতন মনে আনার সাহস ও শক্তি কোনোটিই তাঁদের নেই। আর অনেকে বুঝতেই পারেন না, কারণ তাঁরা সমাজের স্রোতের সঙ্গেই চলেন। স্রোতের বিপরীত দিক সম্পর্কে তাঁদের ধারণা নেই। সমাজের প্রতিষ্ঠিত প্রতিটি কদর্য জিনিসই আমরা দেখেও না দেখার ভান করে থাকি। কারণ, তাতে ভালো থাকা যায়। স্রোতের বিপরীতে চলতে অনেক মেহনতের দরকার হয়। স্রোতের সঙ্গে চললে ভোগ-বিলাস বাধাগ্রস্ত হয় না। তবে এর মধ্যে যদি কেউ স্রোতের বিপরীতে গিয়ে অপ্রিয় সত্য তুলে ধরেন, তাঁকে কোপানো হয়। যেমন হুমায়ূন আজাদকে কোপানো হয়েছিলো। আমাদের কট্টর ডানপন্থী মুসলিমদের জ্ঞান আবার খুবই সীমিত। তারা ‌‌'পাক সার জমিন সার বাদ'র জন্য হুমায়ূন আজাদকে কুপিয়েছেন, ‌'আমার অবিশ্বাস' গ্রন্থটির জন্য নয়। আরও অনেক কবি সাহিত্যিক রয়েছেন, যারা হুমায়ূন আজাদের চেযেও অনেক বেশি ধর্মবিরোধী কথা বলেছেন বিভিন্নভাবে। কিন্তু জ্ঞান সীমিত হওয়ার কারণে তারা সেটা ধরতে পারেন নি। হুমায়ূন আহমেদও ব্যাঙ্গাত্মক অনেক কথাই বলেছেন, কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর কট্টর ডানপন্থী ইসলামিস্টরা আহাজারি জানিয়েছেন অজ্ঞতার জন্য। তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’ নিয়ে তাঁরা আন্দোলন করেছিলেন, অথচ 'লজ্জা'তে ইসলামবিরোধী কোনো কথা নেই।

শুক্রবারের জুম্মার নামাজ বাদে অন্য ওয়াক্তগুলোতে ঢাকা শহরের বিভিন্ন মহল্লার মসজিদগুলোতে খুবই অল্প সংখ্যক লোকের সমাগম ঘটে। অর্থাৎ ওই অল্প সংখ্যক লোকই নিয়মিত নামাজ পড়েন। তাদের মধ্যে যদি জরিপ চালানো হয় তাহলে দেখা যাবে, তাঁদের কমপক্ষে ৯০ শতাংশ লোক বুইড়্যা এবং স্থানীয় বাড়ির মালিক। তাঁদের এক পা এরইমধ্যে কবরে গিয়ে বসে রয়েছে। এদের বেশিরভাগই অবসরপ্রাপ্ত সরকারি আমলা, কর্মকর্তা বা ব্যবসায়ী। যৌবনকালে তাঁরা ঘুষসুদ খেয়েছেন সমানে, অন্যান্য আকাম-কুকামও বাদ যায় নি। মাল কামিয়া এলাকায় ঢাকায় একটি বাড়িও তুলে ফেলেছেন। দুনিয়াতে সন্তানদের ভবিষ্যত নিশ্চিত করে শেষ বয়সে তাঁরা এসেছেন পরোকালের স্বর্গ নিশ্চিত করতে।

বাকী ১০ শতাংশের ৯ শতাংশ দেখা যাবে তাঁরা ঘুষসুদ খাওয়ার সুযোগ পাননি। সুযোগের অভাবে সৎ। সুযোগ পেলে ঘুষসুদ সমানে খেতেন। ১ শতাংশ নিরেট ভাল মানুষ পাওয়া যেতে পারে। এলাকাভেদে এ হার কিছুটা কমবেশি হতে পারে।

আর হুজুরেরা তো নিয়মিত নামাজি হবেনই, কারণ ওটাই তাঁদের পেশা। জুম্মার নামাজে হুজুরদের বয়ানের একটা বিরাট অংশ থাকে মসজিদের জন্য ভিক্ষাবৃত্তি। এর মধ্যেও ব্যক্তিগত সুবিধার ব্যাপার রয়েছে। মসজিদকেন্দ্রিক হুজুরদের বসবাস। মসজিদ পাকাপোস্তা হলে এক পর্যায়ে তাঁদের থাকার ব্যবস্থাও উন্নত হয়। তাই তারা বহুকাল ধরেই ধর্মের দোহাই দিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করছেন। এতো গেল নামাজি ভণ্ডদের কথা।

আর এক শ্রেণীর ভণ্ডদের আমি দেখতে পাই, যারা নামাজ কেন ইসলামের কোনো নির্দেশই ঠিকমতো পালন করেন না, অথচ ইমান তাদের ষোলআনা। ইসলামবিরোধী কোনো কথা শুনলেই তাঁরা ফাল দিয়ে উঠেন। অথচ এই ফাল দেওয়ার কোনো অধিকারই তাদের নেই। এরা আরও স্বার্থপর, ভণ্ড এবং ক্ষতিকর জীব। কেন খারাপ?

তাহলে একটা গল্প বলি। হিন্দু সম্প্রদায়ের দুই ভাই। ছোট ভাই মা-কালীর খুবই ভক্ত। নিয়মিত পূজা অর্চনা করেন। আর বড় ভাই নাস্তিক। তিনি কালী-ফালী একেবারেই ঠেঙান না।

একদিন ছোট ভাই স্বপ্ন দেখলেন, মা-কালী তাকে বলছেন, ‌'তোর বড় ভাই আমার নামে আজেবাজে কথা বলে, আমার পূজাটুজা কিছু করে না, তুই ওকে সাবধান করে দিস।' জবাবে ছোটো ভাই বললো, 'এসব কথা আমাকে বলতে বলছো কেন? তুমি সরাসরি ওকে গিয়ে বলো।' কালী তখন বললো, ‌'ওমা বলে কি, আমি ওকে নিষেধ করবো কোন মুখে? ওতো আমাকে মানেই না!'

নাস্তিকরা সৃষ্টিকর্তা মানেন না, কাজেই সৃষ্টিকর্তা তাঁদের কাছে কিছু আশাও করেন না। এ ক্ষেত্রে নাস্তিকদের কোনো ভণ্ডামি থাকে না। আর যারা সৃষ্টিকর্তাকে মেনেও তাঁর কথামতো চলেন না, তারা কি ভণ্ড নয়? এই ভণ্ডগুলোই দুনিয়ার সব সুখ নিয়ে শেষ বয়সে গিয়ে বেহেশত নিশ্চিত করার জন্য নামাজ ধরবে, হজে যাবে, নামের আগে হাজী টাইটেল লাগাবে। আর যৌবনকালে সপ্তাহের জুম্মার নামাজ বা মাসেচান্দে সৃষ্টিকর্তার দরবারে হাজিরা দিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করবে, ‘আরে আছি তোমার সঙ্গে। তয় দুনিয়ার ভোগ বিলাসও একটু করতে দাও।’

বুইড়া হয়ে যাওয়ার পর পরোকালের সুখের জন্য এরা পারমানেন্টলি সৃষ্টিকর্তার কাছে সোপর্দ করে বেহেশতোর সুখের জন্য। সব সুখই এরা চায়।

দীর্ঘর্দিন থেকে সমাজের তথাকথিত শিক্ষিত বাবা-মায়েরা চান, তাদের সন্তানেরা বিসিএস দিয়ে সরকারি আমলা হোক। কারণ তারা মানসিকভাবে দুই নাম্বার। কিন্তু ওপরে ওপরে ভদ্দরনোক। আমলা হলে ঘুষসুদ থেকে শুরু করে ক্ষমতার অপব্যবহারের ব্যপক সুযোগ রয়েছে এ দেশে। এ কারণেই প্রথম শ্রেণীর কেরানির প্রতি তাঁদের এতো লোভ। ওই চাকরিতে আহামরি কোনো বেতন দেওয়া হয় না। উপরি কামাইয়ের জন্যই ওই চাকরির প্রতি তাঁদের এতো লোভ।

বিকৃত পুঁজিবাদী সমাজের এসব দুই নম্বর ভদ্দরলোক, ঘুষখোর আমলা, পুলিশ, ধর্ম ব্যবসায়ী, দুর্তিগ্রস্ত রাজনীতিবিদ, কসাই ডাক্তার, শ্রমিক ঠকানো ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সবাই ঠিকমতো মাল কামিয়ে শেষ বয়সে এসে ইসলামী লেবাস ধরেছেন এবং ধরছেন। হজে যাচ্ছেন, নিয়মিত নামাজ পড়ছেন। আজীবন নিকৃষ্ট লোভের পূজা করে যাচ্ছেন। এরাই সমাজ শাসন করছেন। মসজিদ কমিটির পদেও এরাই থাকেন।

এবার আসি দেশের নামীদামি ইসলামী চিন্তাবিদদের কথায়।

২০০০ এর দশকে (সালটা মনে নেই) একবার দেশে মারাত্মক বন্যা হলো। দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ রাস্তায় আশ্রয় নিলো। বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি ঘোষণা করা হলো। ঠিক একই সময়ে দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ কোটি কোটি টাকা খরচ করে হজে গেল। দেশের কোনো ইসলামী চিন্তাবিদ বললেন না, এবার হজে না গিয়ে টাকাটা বন্যাদুগর্তদের দেওয়া হোক। মানুষের জন্য ধর্ম না ধর্মের জন্য মানুষ? ইসলামে কি বলে?

যতদুর জানি ইসলামে একটা কথা স্পষ্ট বলা রয়েছে, প্রতিবেশী ক্ষুধার্ত থাকলে ঈমান থাকে না। ঈমানই যদি না থাকে তাহলে হজ হয় কিভাবে? উর্বর মস্তিষ্কের ইসলামী চিন্তাবিদদের অবস্থাই যদি এই হয়, তাহলে সাধারণ মুসলিমদের অবস্থা কি সেটা অনুমান করতে খুব বেশি মেহনতের দরকার হয় না। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে প্রতিবেশীর সংজ্ঞাও নিশ্চয় পাল্টেছে। আমরা মুহুর্তের মধ্যে জানতে পারি, কোথায় কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে। কোথায় মানুষ না খেয়ে আছে। সমগ্র মুসলিম জাতি কি পারে না বাইজী বাড়ীর খদ্দেরদের বিলাসিতা আরও তরান্বিত না করে এক বছরের হজের টাকা সোমালিয়ার দুর্ভিক্ষপীড়িতদের দিয়ে দিতে। পারে না, কারণ তাতে হাজী টাইটেল মার যাবে। এসব মুসলিমদের আসল কথা দাড়িয়েছে, দুনিয়া এবং আখেরাত দুটোই আমার চাই। তারা ইসলামকে এমনভাবে সাজিয়েছেন, যেন দুনিয়ার ব্যক্তিগত ভোগবিলাস, নাম যশ সম্পূর্টাই অটুট থাকে। সেই সঙ্গে বেহেশতও।

আর এক ভণ্ড শ্রেণী আছেন, যারা ইনট্যাক্ট মস্তিষ্ক নিয়ে নিয়মিত তাবলীগ করে বেড়ান। যখন কেউ আপনাকে আহবান জানিয়ে বলেন, ‌'আসেন ভাই নামাজ পড়তে যাই' তখন বুঝতে হবে ওই ব্যক্তি প্রধানত নিজের সওয়াবের জন্যই আপনাকে আহবানটি জানিয়েছেন। আপনার সওয়াবটা তাঁর লক্ষ্য নয়। তাঁর নিজের লাভ যদি না থাকতো, সে আপনাকে কখনোই এই আহবান জানাতো না। ধর্মের সব নির্দেশই সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে দেওয়া-নেওয়ার সম্পর্কে বাধা।

নিয়মিত (অনিয়মিতদের কথা বলছি না) তাবলীগকারীদের বেশিরভাগেরই করার মতো তেমন কোনো কাজ নেই। এরমধ্যে কারও কারও কাজ থাকলেও তারা মানসিকভাবে অসুখী, মোটকথা দুনিয়াতে তাদের অপ্রাপ্তিই বেশী। এই অপ্রাপ্তির অভাব আখিরাতে পূরণ করতে তারা মরিয়া। ধর্ম পালন ছাড়া তাদের আর কোনো কাম নাই, সেই সঙ্গে কোনো কাজও নাই। কিন্তু ইনট্যাক্ট মস্তিষ্ক নিয়ে তাবলীগ করা যায় না। মগজ ধোলাইয়ের কাজ অতো সোজা না। দীর্ঘদিন থেকে লোভ আর ভয়ের জগতে বাস করায় এদের অনেকেই মনোবিকলনগ্রস্ত হয়ে পড়েন।

একবার এক মাঠে আমরা কয়েক বন্ধু আড্ডা দিচ্ছি। প্রত্যেকের হাতে বিড়ি। এমন সময় তাবলীগের কিছু লোক আমাদের ওপর হানা দিলেন। গদবাধা একই ডায়ালোগ, ‘ভাই দুনিয়া আর কয় দিনের'....... আমি বললাম, ভাই, ধরুণ কোনো ব্যক্তির সেক্স জিনিসটাই নষ্ট, এখন সেই ব্যক্তি যদি বলে বসেন, আসুন পরনারীর প্রতি দৃষ্টি দেওয়া থেকে বিরত থাকি, তাহলে কি বিষয়টা হাস্যকর হয়ে দাড়ায় না?

আমার এক বন্ধু তো বলেই বসলো, ‌'দুনিয়াতে কি আমরা বাল ছেঁড়ার জন্য এসেছি? পরোকালে তো আর দুনিয়া পাওয়া যাবে না। দুনিয়ার দাম আমাদের কাছে কম না। সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে আমাদের কোনো চাওয়া-পাওয়ার সম্পর্ক নেই।'

সৃষ্টিকর্তা যদি বলতেন, দুনিয়ার পর সব শেষ, আর কোনো হিসাব নিকাশ নেই। তারপরও তোমরা যদি আমার নির্দেশগুলো পালন করো, তবে আমি খুশি হবো। তাহলে সৃষ্টিকর্তার খুশিকে কোনোদিনই কি সমাজের চারপাশের এইসব স্বার্থপর ভণ্ডরা মূল্য দিত?

এই মুহুর্তে নচিকেতার একটি গানের কথাগুলো মনে পড়ছে। কপি পেস্ট মেরে দিলাম:



যখন, ঘনায় রাত্রি এই পাথুরে শহরে

যখন, ছড়ায় দীর্ঘশ্বাস আকাশ অঝোরে

ঠিক তখখুনি সস্তার মেকাপেতে মুখ ঢেকে লাজলজ্জার সংস্কারকে পিছে রেখে

এই সাধারণ মেয়েটাই শহরে বিলোতে প্রেম রাস্তায় এসে দাড়ায়

প্রেমহীন শহরের কদর্য লোক গুলো তার কাছে প্রেম চেয়ে দুহাত বাড়ায়



ঠিক তখ্খুনি মন্দির মসজিদ গির্জায় শুরু হয় পূজো আরাধনা

বিশ্বপ্রেমের বাকে শিক্ষিত হয় লোক আঁকে প্রেমের আলপনা

সব পাপ দিয়ে আসে মানুষ দেবস্থানে দেবতারা হাসে তুলে মাথা

মাঝ রাত্তির হলে ফিরে যায় সেই মেয়ে গড়ে রোজগার বার টাকা



সারা গায়ে কাল শীতে খিদের মাশুল

জীবন তরণী বায় হোক প্রতিকুল

মুখ চেয়ে সন্তুতি হারি চরে না

বেজন্মা গালাগালে পেটভরে না



ঠিক তখখুনি এনে দিল এক রাশ সুবাতাস সেই রোজগার বার টাকা

নেভাতে প্রেমের জ্বালা অবতার হয়ে এল সেই রোজগার বার টাকা



ঠিক তখখুনি গোণা হয় প্রণামির থালা লাভের ভাড়ার হয় পূর্ণ

দেবতাকে দিয়ে ঘুষ জমা রেখে সব পাপ মানুষ বাড়ায় তার পণ্য

সেই মেয়ে ভোর হলে শত বিদ্রুপ সয় দেবতারা দেখে তুলে মাথা

সত্যি বিলোয় প্রেম সেই মেয়ে নিঃস্বারে প্রণামি মাত্র বার টাকা



বি.দ্র. আমার মাথায় বেশকিছুদিন থেকে একটা বিষয় ঘুরপাক খাচ্ছে। সময় পেলে ভাবছি বিষয়টা নিয়ে লিখবো। লেখাটার শিরোনাম দিব ‘সৃষ্টিকর্তা কি ছোটোলোক?’

এবার আসুন দেখি, আমার অপ্রিয় সত্য কথাগুলো কাদের হজম হয়েছে; কাদের বদহজম হয়েছে এবং কারা হজম হওয়ার পরও তা জোর করে উগড়ে দিতে চাইছেন। মন্তব্যের দিকে আমরা একটু তাকাই। নাকি?

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৩

লক্ষ্ণীছাড়া বলেছেন: ন্যাংটা সত্য কথাগুলো বলার জন্য ধন্যবাদ!

৩০ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:০০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৪

মাহিরাহি বলেছেন: আপনার কিছু কিছু কথায় যুক্তি আছে।

কিন্তু অনেক কিছুই লিখেছেন আবেগের বশে।

ভাইজান কয়টা প্রশ্ন করি।

ভাইজান কি ঢাকার রাস্তায় বেড়োন?

রাস্তার কিন্তু কিছু নিয়ম কানুন আছে। যেমন সিগনাল মানা, বামদিকে দিয়ে চালানো ইত্যাদি।

তারপরও অনেক লোকই নিয়ম ভাংগে। আবার আছে ঘুষগোর ট্রাফিক, আর বেপোড়োয়া ড্রাইভার।

তারপরও কিন্তু ডিএমপি কিছুটা নিয়ম পালন করেই লাখ লাখ যানবাহন দেড়ি হলেও গন্তব্যে পৌছাতে পারে।

ধর্মের ক্ষেত্রেও পালনকারীরা অনকে সময় নিয়ম ভাংগে, মুল লক্ষের দিকে মোটেও নজর দেয়না।
তাই বলে ধর্মের প্রয়োজনীয়তা কিন্ত ফুরাবে না। কিছু ধার্মিক মানুষ ঠিকই ধর্মের নিয়ম পালনে শৈথল্য প্রদর্শন না করে, তা পালন করবে নিষ্ঠার সাথেই। এতে ধর্মের সঠিক বানীটি পৌছে যাবে সবার কাছে।
ধর্মের নিয়ম পালনে আমাদের সাধ্যমত প্রচেষ্টা আমাদেরকে দেড়িতেও হলেও গন্তব্যে পৌছে দেবে। আর যদি অস্বীকার করি তাহলে জীবনের পুরো ট্রাফিক ব্যবস্থাটিই অকেজো হয়ে পড়বে।

৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: উদাহরণটা এ ক্ষেত্রে মানতে পারলাম না। ধর্ম যারা মানছে না তারা কি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করছেন? মন্দির গড়েছেও আস্তিকেরা ভাঙছেও আস্তিকেরা। ভাঙাচুরার কাজে নাস্তিকদের জড়িত থাকার নজির ইতিহাসে নেই।

৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫২

লক্ষ্ণীছাড়া বলেছেন: ন্যাংটা সত্য কথাগুলো বলার জন্য ধন্যবাদ!

৩০ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:০০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২০

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: চমৎকার লেগেছে লিখাটি। কিছু কিছু জাইগায় আমার মনে হচ্ছিলো আমিতো এই কথা বলতে চেয়েছি, তা আপনি বলেছেন। আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট দেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাই। এবং আপনি এগিয়ে যান এই ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে কলম হাতে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:২৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭

কিছুজানিনা বলেছেন: কুকুরের কাজ কুকুর করেছে ; কামড় দিয়েছে পায়,

তাই বলে কি কুকুর কে কামড়ানো কি মানুষের শোভা পায়?ৎ

ভাই আপনাকে একটা গল্প বলি:

গল্পটা হয়তো শুনে থাকবেন, তারপর ও বলি।

ভোর রাত্রে ৪ জন লোক একটা পুকুরে গোসল করছে তাদের মধ্যে ১ম জন: তাহাজ্জুত নামাজ পড়ার জন্য গোসল করছে, এবং অন্য ৩ জন কে দেখে মনে মনে বলছে আলহামদুল্লিাহ তাহাজ্জুত নামাজ পড়ার লোক আরো বাড়ল।.

২য় জন: যেনা করে গোসল করছে আর মনে মনে ভাবছে সালারা কোন মাগির কাছে গেসিল কে জানে।

৩য় জন: চুরি করে এসে গোসল করছে আর মনে মনে ভাবছে হায়রে ওরা কার বাড়িতে হামলা দিছিল কে জানে, না জানি কত ই না পাইছে।

৪র্থ জন: রাখাল , সে গরুর পাল বেধে গোসল করছে আর মনে মনে ভাবছে ওরা কারা গরু দেখিনা আবার গোসল করছে।

৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:২৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বুঝছি, বদ হজম হয়েছে আপনার। হুরপরীর কথা ভেবে হস্তমৈথুন করুন। দেখুন সমাধান হয় কিনা.......

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৩

Palol বলেছেন:
ধন্যবাদ অসাধারণ একটি পোস্ট দেয়ার জন্য, আজকালের যুগে আর কোনো কিছু মানুষ আর অন্ধভাবে গ্রহণ করবে না। ইতিহাসের ধর্মীয় ব্যাখ্যার যুগ শেষ হয়েছে অনেক আগেই। পেটের ক্ষুধার জ্বালার কাছে কোনো জ্বালাই তুলনীয় নয়। ধর্মতত্ত্ববিদরা পৃথিবীকে আর কিছু দিতে পারবে না। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। ধর্ম হল সাধারণের সংস্কৃতি, আর সংস্কৃতিবান মানুষের ধর্ম হল উন্নত রুচি বোধ। যাদের বিবেক জাগ্রত তাদের উপাসনালয়ে যাওয়ার দরকার নেই। এ যুগে ধর্ম দিয়ে মানুষকে শৃঙ্খলায় আনা যাবে না বরং উন্নত রুচিবোধ ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি দিযেই মানুষ সুশৃঙ্খল সমাজ বিনির্মান করতে পারবে। ধর্ম মানুষকে পরকালের লোভ দেখিয়ে ভালো কাজ {?} করাতে গিয়ে তার মনস্তত্ত্বে ভোগবাদী লোভ ঢুকিয়ে দিচেছ। যা কখনো মানবিক বলা যায় না।

৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ঠিক ! ইফতারির সময় এত গুরুপাক খাবার ভালোনা তাছাড়া এসব খাবার খেলে রাতের খাবারটাও ভালো করে খাওয়া যায়না। তাই সকলের উচিল ইফতারির সময় খাদ্য বিলাস বর্জন করা এবং সবসময় সহজ পাচ্য ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া।

১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শুধু ইফতারি কেন? প্রতিবেশিকে ক্ষুধার্ত রেখে হজে গিয়ে টাকা নষ্ট করাটাও বা কিসের ধর্ম?

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২০

Palol বলেছেন:
আমাদের দেশেই কত শয়তান । তাদের ঢিল মারা বাদ দিয়ে এতটাকা খরচ করে হজের নামে সৌদী আরব যাওয়ার দরকারটা কী। সেই টাকা গরিবদুখীকে দিলে তারাও তো বাচবে। সেখানে শয়তানকে ঢিল মারার নামে পাথরের স্তম্ভে ঢিল মারার চেয়ে দেশের শয়তানদের মারা অনেক ভালো কাজ। তাতে খরচটাও বাচল মানুষও বাচল, শয়তানও শায়েস্তা হল।

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২০

নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: patol ভাই হজ মানুশ শুধু শয়তান কে পাথর মারার জন্য করে না। একটু জেনে এশে কমেন্ত করুন, অবশ্য আপনাদের কাছ থেকে এর চেয়ে ভাল কিছু আশা করা জায় না।

একটা কথা বলি আমরা আল্লাহর ইবাদাত করি হুরপরি পাবার জন্য নয়। আমরা আল্লাহর ইবাদাত করি কারন আমরা চাই আমাদের স্রস্তা কে দেখতে। একটা উদাহরণ দেই। (এক জায়গা তে উধাহরন তা পড়ছিলাম) ছোট বেলাতে মা আমাদের কে বলে যদি এই অঙ্ক তা করতে পারিস তবে তকে একটা চকলেট দিব, চকলেট এর লোভে আমরা অনেকেই অঙ্ক করতাম। কিন্তু এই ভাবে আস্তে আস্তে পড়ালেখা এর প্রতি আগ্রহ তৈরি করা হয় এবং এক সময় আসে জখন আর চকলেট নয়, নিজের আগ্রহেই, নিজের লাভের জন্যই আমরা অঙ্ক করা, পড়ালেখা করি।
আর মানুস ভুল করে, আস্তিক হলেই যে সে আর ভুল করবে না এমন কথা কথাও কি লেখা আছে?আর আমাদের নবী কিন্তু জাস্ট একটা খেজুর দিয়াও ইফতারি করছে? জানেন না??? এত কিছু জানেন B:-/ এটা জানেন না? আসিফ মিয়া চুরি কইরা ধরা খাইচে।এখন যদি তাকে দেখাই আমি বলি সব নাস্তিক চোর তাইলে কি তা ফেয়ার হবে? সেরকম কোন মুসলিম ,হুজুর ভুল করলে তাকে দেখাই বলা "সব মুসলিম আর হুজুর এক, এরকম লম্পত" তা বলা কি ফেয়ার হবে?আর আমি জানি এখন অনেক হুজুর আছে জারা টাকার বিনিময়ে অনেক খারাপ করে। কিন্তু তাই বলে সকল দাড়ি তুপি ওয়ালা মানুশ কেই আপনি খারাপ বলতে পারেন না। বলা তা ফেয়ার ও হবে না

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নিশ্চুপ শরীফ, সবাইকে বোঝানো হয় নি। ব্যতিক্রম উদাহরণ সব জায়গাতেই পাওয়া যাবে। সেটা নিয়ে আলোচনা করার প্রয়োজন হয় না।

আমি শুধু সমাজের ভণ্ডামির চিত্র তুলে ধরেছি। এখানে শুধু ধার্মিক নয়, গড়ে সবাইকেই ইঙ্গিত করেছি। আপনি দেখেছেন, আমি বিসিএসের প্রসঙ্গও টেনেছি।

আপনি দেখুন প্রতিটি মহল্লায় মসজিদ কমিটিতে কারা? কারা নিয়মিত নামাজি? সৌদি আরবের কামকাজ দেখুন, আমি যা লিখেছি তা আপনি অস্বীকার করতে পারবেন ?। আর হাজীদের দিকে একটু তাকান। ইসলামী চিন্তাবিদদের দিকে তাকান।

আপনি জিজ্ঞাসা করেছেন,
আমাদের নবী কিন্তু জাস্ট একটা খেজুর দিয়াও ইফতারি করছে? জানেন না?
উত্তর: হ্যা জানি, তাঁকে নিয়ে তো কোনো প্রশ্ন নেই এখানে। তিনি তো আর মানবতা বিবর্জিত ধর্ম পালন করা শেখান নি। কিন্তু আমাদের দেশের মুসলিমরা কি করছে?

ধার্মিকেরা কি তাঁর কথামতো ধর্ম পালন করছে?
শুনুন লাখো ক্ষুধার্ত মানুষকে রেখে হজে যাওয়াটা কোনো ধর্ম নয়। ’
ধর্মের প্রতি আমার কোনো বিদ্বেষ নেই। কিন্তু মানবতা বিবর্জিত ধর্ম পালনকে আমি ঘৃণা করি।

সমাজের চারপাশে সবাই ধর্মকে ভোগ বিলাসের হাতিয়ার বানিয়েছে। চোখকান খোলা রাখুন। সব দেখতে পাবেন। সমাজটাই তো কলুষিত। ফলে এই সমাজের ধার্মিকেরা তাদের ধর্মকেই কলূষিত করছে।
আমার লেখার কোন জায়গাটায় আছে আমি সবাইকে বুঝিয়েছি? আমি তো বলেছিই এক শতাংশ নিরেট ভালো মানুষ হয়তো পাওয়া যেতে পারে। যাইহোক দরকার হলে লেখাটা আবার পড়ুন।

১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪২

ফ্রিঞ্জ বলেছেন: +++

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: + এ আর কয়েকটা চাপ না হয় বেশিই মারতেন!!

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৫০

ফ্রিঞ্জ বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:০১

হিংস্র ঈগল বলেছেন: সত্যি হজম করা অনেক কঠিন। তবে আপনার কথাগুলো অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। পোস্টে+++++

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ, আসলে বাঙালী সমাজটাই চলছে ভণ্ডামির ওপর দিয়ে। অনেকে অনুধাবন করলেও ব্যক্তিগত ভোগের কাছে পরাজিত হচ্ছে নৈতিকতা।

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:১৪

মাইন রানা বলেছেন: যারা ধর্ম পালন করে তাদের ধর্ম পালন নিয়ে বিষেধগার করা উল্টা, পাল্টা মিথ্যা তথ্য দিয়ে তাদের চৌদ্ধ গোষ্টি উদ্দারের চেষ্টা করা কোন ধরনের মানবতা????

অন্যজনের বিশ্বাসকে ঘৃণা করা কোন ধরনের মানবতা???

বিশ্বাসীদের আঘাত করে উস্কে দেওয়া কোন ধরনের মানবতা???

মসজিদ ভাঙে ধার্মিকেরা, মন্দিরও ভাঙে ধার্মিকেরা এই কথাটাই আপনার সবচেয়ে একচোখা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কথা, ভুল কথা, মিথ্যা কথা। এটাই হল সাম্প্রদায়িক উস্কানি।

সত্য কথা হল "মসজিদ ভাঙে আপরাধীরা, মন্দিরও ভাঙে অপরাধীরা"

ধার্মিকরা কখনো মসজিদ মন্দির ভাঙ্গে না ভাঙ্গতে পারে না কখনো না এবং কখনো ভাঙ্গে নাই। যারা ভেঙ্গেছে তারা ধর্মকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। এটা ধর্মের দোষ নয় যে ব্যবহার করে তার দোষ। একই বন্দুক দিয়ে দেশ রক্ষা করা যায় আবার নিরীহ মানুষ খুন করা যায় এটা বন্দুকের দোষ নয় যে চালায় তার দোষ। একই কলম দিয়ে লিখে সমাজের কল্যাণ করা যায় আবার অকল্যাণও করা যায় এটা কলমের দোষ নয় লেখকের দোষ।


পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মানবতা আছে ধর্মে। আমার বিশ্বাসে ইসলাম ধর্ম। একমাত্র মানবতার পূর্ণ সমাধান হল ইসলাম, ইসলাম, ইসলাম, ইসলাম, ইসলাম (আমার দৃঢ় বিশ্বাস) ইসলাম জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান।

১)ধর্ম কোটি কোটি মানুষকে শিখিয়েছে কিভাবে পৃথিবীতে মানবতা প্রতিষ্টিত করতে হয়। এই ধর্ম শিখিয়েছে কিভাবে সকল ধর্মালোম্বীদের সাথে সহাবস্থানে থাকতে হয়।

২) এই ধর্ম শিখিয়েছে মানুষের প্রতি মানুষের ভালবাসা কি জিনিস। মৃত্যুর সময় নিজের মুখের শেষ পানিটুকু অন্যজনের মুখে তুলে দিতে হয়।

৩) এই ধর্ম শিখিয়েছে কিভাবে ক্ষুদার্তের মুখে অন্ন, বস্ত্রহীনের শরীরে বস্ত্র, ঘরহীনকে আশ্রয় দিতে হয়। নারীদের ভোগপন্য থেকে উদ্দার করে সমাজে সনাম্নে প্রতিষ্টিত করতে হয়।

৪) এই ধর্ম শিখিয়েছে কিভাবে মালিক-গোলাম, ধনী-গরীব, বাদশা-প্রজা, চাষী-বনিক, মেথর-চৌধুরী এক কাতারে নামাজ পড়তে হয়, এক পাটিতে বসে এক থালায় একই খাবার খেতে হয়, এক বিছানায় গায়ের সাথে গা লাগিয়ে ঘুমাতে হয়।

৫) এই ধর্ম শিখিয়েছে কিভাবে নিজের কষ্টের উপার্জনের টাকা গরীবদের মাঝে বিলিয়ে দিতে হয়, কোরবানির গোস্ত সহ ধন সম্পদ সমানভাবে গরীব ও স্বজনদের মাঝে বন্টন করতে হয়।


অপরাধের কারণ খুঁজতে গিয়ে আসল অপরাধীর ধারে কাছেও না গিয়ে ধর্মের চিহ্ন খোজার চেষ্টা করাটাই সবচেয়ে বড় অমানবতা ও নির্লজ্জতা।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: মইন রানা, ধর্ম বা ধার্মিককে আঘাত করা আমার লক্ষ্য নয়। কিন্তু আপনি নিজেই দেখুন বাঙালী মুসলিমেরা কিভাবে ধর্ম পালনের নামে ভণ্ডামি করে যাচ্ছে। এরাই কিন্তু ধর্মকে অপমান করছে। আপনি কিন্তু একটাও উল্লেখ করেন নি কোনটা ভুল বলেছি।
মহল্লার মসজিদের নিয়মিত নামাজি, সৌদি আরব, বাইজি বাড়ী, হাজারো ক্ষুধার্ত মুখ রেখ হজ। আপনি হয়তো বলবেন এরা প্রকৃত মুসলমান নয়। তাহলে প্রকৃত মুসলমান আসলে নাই বললেই চলে। মানবতা বিবর্জিত ধর্ম পালনের ভণ্ডামিই আমি তুলে ধরেছি। আপনি নিজেই বলুন, যেখানে প্রতিবেশী ক্ষুধার্ত থাকলে ইমানই থাকে না, সেখানে হজ হয় কিভাবে? এটা কি প্রকৃত ইসলাম?
যাইহোক প্রতিবেশী ক্ষুধার্ত থাকলে ইমান থাকে না এই বাক্যটি ধরে এগিয়ে যান।

১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:০৬

মাইন রানা বলেছেন: আবার পড়লাম সবটা

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৩৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কি বুঝলেন?

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১০

চুরি যাওয়া আগুন... বলেছেন: ক্ষুধা লাগিয়ে ইফতারির সময় ফল-ফাকড়া থেকে শুরু করে নানা কিসিমের খাদ্য প্রতিদিন ইফতারির সময় যেভাবে মাক মাক করে সেঁটে দেওয়া হয়, তাতে খাদ্য বিলাস সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেওয়ার আবশ্যকতা থাকে না

হা হা প গে!!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৩৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমোদ বোধ করলেন সন্দ করি

১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৩৮

কর্মাধার বলেছেন: অসম কর্মের লুকোচুরিতে ______ ধর্মের ফাঁকে হারিয়ে যায়.......
মানবতায় আসার আহ্বান চালিয়ে যান.................



ভালো লাগলো লেখাটি..........................

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। পুরো বাঙালী সমাজটাই চলছে ভণ্ডামির ওপর দিয়ে। আহবান জানিয়ে মনে হয় না কোনো লাভ হবে।

১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০২

বিভ্রান্ত নাগরিক বলেছেন: মাঝে মাঝে যখন খুব হতাশায় ভুগি, যখন মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও বিবেকের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলতে বসি ঠিক তখনই আপনার মত কিছু মানুষের লেখা, চিন্তা চেতনার প্রকাশ আবার আমাকে বেঁচে থাকার সাহস দেয়, কানে কানে বলে যায়-দেখিস একদিন ঠিক মানবতারই জয় হবে। আরো লিখুন +++++++++

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে আমি আশা দেখি না। মানবতার জয় কোনোকালেই হয়নি। জয় হয়েছে কেবল শক্তিমান সম্প্রদায়ের। মানুষের নয়, মানবতারও নয়।

১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৩৪

মেংগো পিপোল বলেছেন: ২ নম্বর প্রশ্নের জবাবে হুমায়ুন আজাদের একটা প্রবচন ঢুকিয়ে দিলেন, আপনি কয়টা ইতিহাস ঘেটে এই সিধ্বান্তে এলেন, নাকি আজাদ কইছে তাতেই হইছে।

মন্দির গড়েছেও আস্তিকেরা ভাঙছেও আস্তিকেরা। ভাঙাচুরার কাজে নাস্তিকদের জড়িত থাকার নজির ইতিহাসে নেই।

নেন আপনারে একটা ইতিহাস দেই, লাগলে আরো দিবঃ
দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের ছোট্ট দেশ আলবেনিয়া। এটি ছিলো ইউরপের একমাত্র মুসলিম দেশ, পর্বতময় এ দেশটির উত্তর-পশ্চিমে মন্টেনেগ্রো, উত্তর-পূর্বে সাইবেরিয়া, পূর্বে মেসিডোনিয়া এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বে গ্রিস। পশ্চিমে আড্রিয়াটিক সাগর ও দক্ষিণ-পশ্চিমে আয়োনীয় সাগর (ভূমধ্য সাগরের অংশ)। আড্রিয়াটিক সাগর দিয়ে পশ্চিমে ইতালির সঙ্গে যুক্ত আলবেনিয়া। ইতালি থেকে এর দূরত্ব ৭৬ কিলোমিটার। আলবেনিয়া ইতিহাসে বহুবার পূর্বের ইতালীয় শক্তি ও পশ্চিমের বলকান শক্তির কাছে নত হয়েছে। পনেরো শ শতকে আলবেনিয়া উসমানীয়া সাম্রাজ্যের অধীনে আসে। ১৯১২ সালে তারা উসমানীয়া সাম্রাজ্য থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৪৪ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত আলবেনিয়া সাম্যবাদী রাষ্ট্র ছিল। এটই ছিলো প্রথম কমিউনিষ্ট রাষ্ট্র। ঐ সময় কালের মধ্যে হোজ্জাও চেয়েছিলো ধর্মকে মুছে ফেলতে। সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো।আনোয়ার হোজ্জা, আলবেনিয়েকে প্রথম (এথ্যায়িস্ট স্ট্যাট) হিসাবে ঘোষনা দেন।সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সম্পদ দখল করে নেয়া হয়া, ধর্মীয় নেতাদের বিদেশি শক্তিগুলোর সাথে সহযোগীতা বন্ধ করে দেয়া হয়। বিভিন্নভাবে তাদেরকে আক্রমনের লক্ষ্যবস্তু করা হয়। কাউকে পাঠানো হয় জেলে, কাউকে বাধ্য করা হয় কলকারখানায় কাজ করতে। এসবকিছুর পরও ধর্মীয়গোস্টিকে দমনে ব্যর্থ হয়ে হোজ্জার পার্টি শিক্ষাপ্রতিস্ঠানে নাস্তিকীয় শিক্ষা প্রচারে মনোনিবশন করে।
রমজানের মত পবিত্রদিনগুলোতে তারা হারাম খাদ্য পরিবেশন করা শুরু করে কারখানা এবং শিক্ষা প্রতিস্ঠান গুলোতে। খাবার গ্রহনে অস্বীকৃতি জানালে তাদেরকে লান্ছ্বিত করা হত। ১৯৬৭সালের ফেব্রুয়ারীতে আরো আক্রমনাত্বক পন্হা নেয় হয় নাস্তিকীয় শিক্ষা প্রচার করার জন্য।
যদিও হোজ্জা বলেন যে তিনি যে কোন সন্ত্রাসী পন্হা অবলম্বনের বিরোধী, তিনি চান বুঝিয়ে শুনিয়ে ধর্মের বিরুদ্ধে যে কোন একশন গ্রহনের শক্ত ভিত গঠন করা হোক।
এক্ষেত্রে তরুনদেরকে বেছে নেয়া হয়।
২,১৮৯টি মসজিদ এবং চার্চ বন্ধ করে দেয়া হয়। নাস্তিকবাদ অফিসিয়াল পলিসিতে পরিনত হয়। ধর্মীয় নামের শহর, নগরগুলোকে নতুন নাম দেয়া হয়, ব্যক্তির নামও বদলে ফেলা হয়। ১৯৮২ মানুষের নামের ডিকশনারি বের করা হয়। যার মধ্যে ৩,০০০ সেক্যুলার নাম ছিল। এরা ক্ষমতায় আসার সময় ৩০০ প্রিষ্ট ছিলেন, যাদের মধ্যে মাত্র ৩০জন প্রানে বাচতে পেরেছিলেন।
সমস্ত ধর্মীয় আচার অনুস্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। ১৯৬৭সাল থেকে ১৯৯১সাল পর্যন্ত এই নাস্তিক দেশটিতে যারা জন্ম নিয়েছিল তারা ধর্মের ব্যপারে কিছুই জানত না। তাই তাই তারা ছিল হয় নাস্তিক নয়ত এ্যাগোনস্টিক।

আনোয়ার হোজ্জাকে চিত্রায়িত করা হয় এমন একজন জিনিয়সা হিসাবে যিনি কিনা সংস্কৃতি, অর্থনীতি, সামরিক ইত্যাদি জীবনের প্রতিটি নৈতিক উপদেশ দান করে গেছেন। প্রত্যেকটা স্কুলের বইতে সে যে বিষয়ের উপরই হোক না কেন তার উক্তি উদ্ধৃত করা হত। . এক আলবেনিয়ান তাই আক্ষেপ করে বলেছিলেন ফিজিক্সের ক্লাসে মধ্যাকর্ষ শক্তির সুত্রটির জন্য কৃতিত্বটা পেতেন হোজ্জা যা ছিল কিনা নিউটনের পাওনা। আলবেনিয়া সিক্রেট পুলিশ এজেন্সি কে জি মত সবধরনের দমনমুলক পন্হা অবলম্বন করত। আলবেনিয়ার প্রতি তিনজন নাগরিকের একজনকে হয়ত লেবার ক্যাম্পে কাটাতে হত কিংবা সম্মুখীন হতে হত আলবেনিয়া সিক্রেট পুলিশ অফিসারদের জেরার। ভিন্ন মতালম্বীদের দমনের জন্য সিস্টেমেটিক সব পন্হা অবলম্বন করা হত। চাকুরিচ্যুত করা, লেবার ক্যাম্পে আটকে এবং প্রায়শ:ই মৃত্যদন্ড দেয়া। সরকারী কর্মকর্তাদের সরকারি সফর ছাড়া কাউকে বিদেশ যেতে দেওয়া হত না। পশ্চিমা নাচ নিষিদ্ধ ছিল, আর্টকে সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছিল সোসালিস্ট রিয়ালিজমের মধ্যে।

১৯৮১সালে হোজ্জা অনেক পার্টির নেতা এবং সরকারী কর্মকর্তাকে শুলে চড়ান। প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শেহু এইসময় আত্মহত্যা করেন অন্তর্দলীয় কোন্দলের কারনে। এটি ব্যপকভাবে বিস্বাস করা হয় যে তাকে হত্যা করা হয়েছিল।

১৯৮৫সালে হোজ্জা যখন মারা যান আলবেনিয়া তখন সারা বিশ্বের কাছে একটি নিষিদ্ধ দেশ, যারা বহির্বিশ্বের কাছে থেকে বিচ্ছিন্ন। তার শাসনামলের প্রায় সবটুকু জুড়েই আলবেনিয়া ছিল ইউরোপের সবচাইতে গরীব দেশ।

১৯৯০ সালে হোজ্জার প্রতিষ্ঠিত একদলীয় শাসনের অবসান ঘটে। ১৯৯২ সালে পরাজিত হয় সোসালিস্ট পার্টি।

আজ আলবেনিয়া হোজ্জা লিগ্যাসীর সামান্য কিছুই অবশিস্ট আছে। ধর্মীয় স্বাধীনতা জনগনকে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। আরও মজার ব্যপার আলবেনিয়া এখন ওআইসির সদস্য।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: নাস্তিকতাকে ধর্ম বানিয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এর ব্যবহার সম্পূর্ণ অন্য জিনিস

১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০২

ফারুক ওমর বলেছেন: দেরিতে হলেও অনেক সুন্দর একটি লেখা পড়লাম ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ।

২০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০০

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: হিংস্র ঈগল বলেছেন: সত্যি হজম করা অনেক কঠিন। তবে আপনার কথাগুলো অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। পোস্টে+++++
একমত

তবে আমাদের মহান আল্লাহর হুকুমও এত নগন্য না। মানুষ যদি তামাশার খোরাক করেই ফেলে নিজকে.আর ধর্মকে । কি আর করা?
তবে ইসলামের স্বর্ণ যুগে কেউ দরিদ্র ছিলনা এমন উদাহরনও মানুষই করেছিল।
যাই হোক ধন্যবাদ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৮

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ দেওয়ার জন্য স্বাগতম।

২১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৪

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: Bangi Fataya falaichen , vaijan

১১ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বাঙ্গি ফাটানোর ব্যাপারটা ঠিক পরিস্কার হলো না। বিষয়টি একটু ন্যাংটা করলে বোধ হয় ভালো হতো।

২২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সঠিক ইসলাম কোনটা?

সঠিক ইসলাম হইল হাক্কুল্লাহ+হাক্কুলইবাদ। ব্যাপক উত্তর দিতে হবে। এখন পারবোনা ভাই। পরে কখন। ইনশাল্লাহ।

হাক্কুল্লাহ=আল্লাহের আপনার উপর হক।

হাক্কুলইবাদ=আল্লাহের সৃষ্টির আপনার উপর হক

যারা এই দুইটার একটা পালন করে, তাদের ইসলাম ভুল, আর এই জন্যই দুনিয়াতে এত কেচাল।

একটু পড়ালেখা করুন নিজেই হয়ত বুঝে যাবেন ইনশাল্লাহ।

২৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:০৩

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা যদি বলতেন, দুনিয়ার পর সব শেষ, আর কোনো হিসাব নিকাশ নেই। তারপরও তোমরা যদি আমার এই এই নির্দেশগুলো পালন করো, তবে আমি খুশি হবো। তাহলে সৃষ্টিকর্তার খুশিকে কোনোদিনই কি সমাজের চারপাশের এইসব স্বার্থপর ভণ্ডরা মূল্য দিত?

এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমম। লোভ না থাকলে সৃষ্টিকর্তার কোনো দামই থাকতো না। ভণ্ডামির একটা সীমা থাকা উচিত।

২৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪৩

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: পোষ্ট ভাল লেগেছে । নাস্তিকতা আছে তাতে কি?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ। মাগার ভণ্ডের দল সত্য কথা হজম করতে পারে না। ভণ্ডামি আর কত দিন?

২৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৪

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অনাহারের বিলাসিতা করে গরীরের কষ্ট বোঝা সম্ভব না।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সহমত। নিশ্চিত খাবারের বন্দোবস্ত রেখে ক্ষুধার্ত থাকা আর দরিদ্র ব্যক্তিদের ক্ষুধা এক জিনিস নয়।

২৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০২

বায়োবোট বলেছেন: ভালো লাগলো

৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৩৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ

২৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

antaramitu বলেছেন: সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: চমৎকার লেগেছে লিখাটি। কিছু কিছু জাইগায় আমার মনে হচ্ছিলো আমিতো এই কথা বলতে চেয়েছি, তা আপনি বলেছেন। আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট দেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাই। এবং আপনি এগিয়ে যান এই ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে কলম হাতে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৮| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৯

মাইন রানা বলেছেন: এই পৃথিবী ও বাংলাদেশে সঠিক ধর্ম পালনে চেষ্টা করে এমন মানুষও আছে তাঁদেরকে আপনি কখনো দেখবেন না কারণ তাঁদের সমাজের অংশই মনে করেন না।

আপনি যাদের কথা বলছেন ভণ্ড বলছেন আর ধর্মকে জরিত করছেন কিন্তু আদের এসবের ভন্ডামির পিছনে ধর্ম কিভাবে সহায়তা করছে বুজলাম না।
এসব ভন্ডদের জিঙ্গেস করলেও তারা বলবে তাঁদের অপকর্মের জন্য ধর্ম দায়ী নয়। তারা ব্যাক্তিগত লোভ লালসা বা বিবেগ বর্জিত হয়ে পাপে জড়িয়ে পরছে।

এটা বাংলাদেশ এবং আমাদের সংবিধানে, আইনে, সমাজেও অনেক নিয়ম কানুন আছে। এসবের যার ১০০ ভাগের ১০০ ভাগ কেউ কি পালন করে? তাহলে কি বাংলাদেশী নাগরিক সবাই ভণ্ড????

ঈমানের অনেক ভিত্তি আছে, পাপেরও ধরণ আছে।

০৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সংবিধান আর ধর্ম এক জিনিস নয়। সংবিধান শ্বাশত বা পবিত্র নয় । আপনি যখন মানবতা বিবর্জিত ধর্ম পালন করবেন তখন সৃষ্টিকর্তা এবং ধর্মকেই আপনি অপমান করবেন । নাস্তিকেরা ধর্মকে অপমান করে না , অপমান করে অজ্ঞ, মুর্খ , ফালতু ধার্মিকেরাই। রমজান, ইসলামী চিন্তাবিদ, কাদের কথা ভুল বলেছি ??

০৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ব্যতিক্রম উদাহরণ সব জায়গাতেই থাকে। এটা নিয়ে কথা বলার কিছু নাই।

২৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: প্রিয়তে নিয়েছি।

অনেক ধন্যবাদ

৩০| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫১

বংশী নদীর পাড়ে বলেছেন: সহজ সরল মানুষ সোজা কথা বুঝি----

ডুব দিয়ে দেখ্‌ হৃদ মাঝারে
বসে আছেন সাঁই
সব হারালে সব পাওয়া যায়
মোহ-মায়ায় নাই।।


তোমার ভিতর আমি
আমার মাঝেও তুমি
আমি তুমি এক বস্তু
মাঝ পথে শয়তানি।।


এখানে দু্ইটি কথা-----

১. হারাতে গেলে লোভ, ভোগ, প্রাচুর্য়্য, মনের গহীন থেকে ৩ তালাক দিতে হবে। যা রমজানের মূল শিক্ষা।

২. এই "সব" বলতে শয়তানের চার নাম- শয়তান,ইবলিশ,মরদুদ আর খান্নাস। এরা যে পথ ছাড়ে না।

আপনার পোস্টে একটি প্রিয় বাক্য পেলাম----

‘বেশিরভাগ হুজুরদের দাড়ি-টুপির মাঝে আমি দেখতে পাই নিকৃষ্ট লোভের ছায়া’

আরেকটা কথা--- "হুরপরী" মাদ্রাসায় পড়ার সময় হুজুরদের এই লোভ দেখানো বানী এখনো ভুলতে পারিনা।

এখানে মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমি (র.) এর দুটি কথা উল্লেখ করতে চাই--

১. যে শরীয়তকে তোমরা মহা জ্ঞানের ভাণ্ডার মনে করে থাক,তাকে আমি অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেছি ,শরীয়তের জ্ঞানের আমার কোণই অভাব ছিল না।কিন্তু পরে বুঝতে পেরেছি যে সেই জ্ঞান দ্বারা আমি প্রকৃত জ্ঞানী ছিলাম না,বরং ছিলাম একটা আস্ত পাগল

২. শরীয়তের আলেমরা হাজারো জ্ঞানের প্রতিভা রাখে,কিন্তু নিজের পায়ে কুঠার আঘাতকারি দূষিত আত্মা সম্পর্কে কোন জ্ঞানই রাখে না

আল্লামা ইকবাল বলেছেন--- যে বেহেস্ত বানিয়েছো ওটা মোল্লাদেরকে দিয়ে দাও কিন্তু আমি তোমার রহস্যের মাঝে ডুবে যেতে চাই।

৩১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৭

রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: ফ্রিঞ্জ এর প্লাস এর ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়া হল :)

++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

রাজা হাবিব বলেছেন: হুজুররা বলে থাকেন, রোজা থাকলে নাকি গরিবের কষ্ট বোঝা যায়। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ফালতু কথা।নিশ্চিত খাবারের বন্দোবস্ত রেখে অনাহারে থাকার বিলাসিতা গরিবেরা করে না। তাদের অনাহারে থাকার কষ্ট সম্পূর্ণ আলাদা। ক্ষুধা বিলাসের সঙ্গে দরিদ্রের এ কষ্টের কোনো তূলনাই চলে না। ঘরে কোনো খাবার নেই। কখন খাবার আসবে, তাঁরও কোনো নিশ্চয়তা নেই। আর খাবার আসলেও কতটুকু আসবে এবং তাতে আদৌ পেট ভরবে কিনা তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। হরেক রকম খাবারের নিশ্চিত বন্দোবস্ত রেখে অনাহারে থাকার সৌভাগ্য রমজান মাসে তো দুরের কথা কোনোদিনই গরিবের হয় না। চারপাশে তো গরিবের অভাব নেই। তাদের ক্ষুধা দূর না করে নিজেই ক্ষুধা নিয়ে বিলাস করা দরিদ্রদের সঙ্গে তামাশা ছাড়া আর কি

****************** চরম সত্য কথা

১২ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সত্য হলেও অসত্যমগ্ন বাঙালীর পেটে তা হজম হয় না। ধন্যবাদ আপনাকে

৩৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে সঠিক ভাবে ইসলাম বুঝার তৌফিক দান করুন। যারা পাপী তার সারা জীবন পাপী। ইসলামকে সর্বদা এসকল অনৈতিক কাজ থেকে দুরে সরিয়ে রাখতে হবে। আপনার অনেক কথাই অযৌক্তিক এবং নিজের রচিত প্রবৃত্তির । এই প্রবৃত্তির অনুসরণ করলে নির্ঘত পথভ্রষ্টদের তালিকায় ঠাই পাবেন। আর আল্লাহ পাকের ঘোষনাকে নিয়ে ব্যাঙ্গ করার অধিকার আপনার নাই। হতে পারেন আপনি নাস্তিক তাতে কিছু যায় আসে না। ইসলামী জ্ঞান অর্জন না করেই ইসলাম সম্পর্কে কটুক্তি করার দুঃসাহস শুধু ব্স্তুবাদি নাস্তিকদেরই শোভা পায়।
এখনো সময় আছে, তাওবা পড়ে সঠিক পথের সন্ধান করে সেদিকে ফিরে আসুন। বান্দা যতই গোনাহ করুন এমনকি তা যদি সমূদ্রের ফেনার সমতূল্যও হয় আল্লাহ তাকে ক্ষমা করতে পারেন যদি না শিরক করে। সুতরাং কারো গোনাহ এবং আমল নিয়ে ফয়সালা করার আপনি কে? আদর্শের কথা আপনাদের মুখে খুব শোনা যায়। তো দেখানতো একবেলা না খেয়ে কোন গরীবকে আপনি খেতে দেন? শুধু আদর্শের বুলি কাঁধে ঝোলানো চটের ঝুলিতে নিয়ে পল্টন ময়দানে ঘুরলেই আদর্শবান হওয়া যায় না। ইসলামের আদর্শ কি তা সলফে সালেহীনদের জীবনী পড়লে বুঝতে পারবেন। যে কিতাব পড়ে ইসলামের পিন্ডি চটকাতে আপনারা আসেন সেই কিতাবের কোন ভিত্তি নাই। যে কিতাবের ভিত্তি আছে তাই নিয়ে গবেষনা করুন দেখবেন সত্যিকারে জ্ঞানী হতে পারবেন।

সেই হল সব থেকে বেশী গন্ডমূর্খ যার মধ্যে ইসলামী জ্ঞান নাই।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪০

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: অবান্তর কথা টানেন কেন?
আমি কোন কথাটা ভুল বললাম সেটা উল্লেখ করুন।
শুনুন নীতিবান মানুষের তাওবা করার প্রয়োজন নেই। আর যারা নীতিহীন তারা হাজার বার তাওবা পড়লেও অবস্থার পরিবর্তন হয়না।

৩৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

সাইফুল বাতেন টিটো বলেছেন: ম্যালা বড় পুষ্ট। ভালা হইসে। ++++++++++++++++++++
তয় বিয়ার আগে আমি ও হুর পরিগো লগে মনে মনে বহুৎ কিছু করচি। :) :) :) :) :) :) :) হাতে ভেজলিন আছিলো, নইলে সাবান শ্যাম্পু। আফনে কিন্তুক গেলমানগো কতা কন নাই। তার পরো দইন্নো বাত। আরো লেখেন। আমি পরুম। আবারো পেলাচ+++++

১২ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধন্যবাদ

৩৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৩

মিঠুন_বিশ্বাস_রানা বলেছেন: লোভ এর বীজ শিশু কাল থেকে প্রবেশ করনো হয় মস্তিকে ..... শিশুকাল তেকে শিখানো হয় ...
সদা সত্য কথা বলবে বেহেস্তে/স্বর্গ/হেভেন পাবে
মিথ্যা কথা বলবে দোযখে/নরক/হেল পাবে..


কিন্তু বলা হয় না সত্য কথা বল ভালো মানুষ হবা
বা
মিথ্যা কথা বলবে খারাপ মানুষে পরিনত হবা

(শিশুকালে র একটা কথা .... আল্লাহ অনেক গুনা দিব]

প্রতিউত্তর গুনা দিলে ভাল গুনা দিয়া ঘর বাধমু .. :) )

১২ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভালো বলেছেন।

৩৬| ৩০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

কাফের বলেছেন: চরম সত্য কিছু কথা
কিন্তু কুত্তার পেটে ঘি আর মানুষের পেটে সত্য হজম হয় না!!

৩৭| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:১০

ফা হিম বলেছেন: ভাই আপনার অনেক কথার সাথেই একমত। তবে "বিশ্বের বাইজী বাড়ি" বলে কটাক্ষ করাটা পছন্দ হয়নি। কে জানে আমার বুঝতে ভুলও হতে পারে।

তারা ‌‌'পাক সার জমিন সার বাদ'র জন্য হুমায়ূন আজাদকে কুপিয়েছেন, ‌'আমার অবিশ্বাস' গ্রন্থটির জন্য নয়। আরও অনেক কবি সাহিত্যিক রয়েছেন, যারা হুমায়ূন আজাদের চেযেও অনেক বেশি ধর্মবিরোধী কথা বলেছেন বিভিন্নভাবে। কিন্তু জ্ঞান সীমিত হওয়ার কারণে তারা সেটা ধরতে পারেন নি।


কথা সত্য।



আপনাকে আমার লেখা একটা ন্যানোগল্প উৎসর্গ করলাম।


দান
রতন নামের টোকাই ছেলেটি আজ সকাল থেকে অভুক্ত। খাবারের সন্ধানে এদিক-ওদিক ঘুরতে ঘুরতে মোড়ের মসজিদটির কাছে এসে পরে যেখানে জুম্মার নামাজের আয়োজন চলছে। রতন শুনতে পায় এক লোক মসজিদের উন্নায়নে দান করেছে পাঁচ হাজার টাকা।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বাইজী বাড়ি বলতে এখানে বোঝানো হয়েছে ভোগবিলাসের বিষয়টি। সৌদির বর্তমান যে সংস্কৃতি তাতে বাইজী বাড়ি শব্দটি যায়। ইন্দোনেশিয়া এবং আমাদের মতো দরিদ্র মুসলিম দেশগুলো থেকে সৌদি আরব কাজের বেটি নিয়ে অত্যাচার ধর্ষণ করে। যা প্রায়ই সংবাদ মাধ্যমে খবর আসে। আর দুবাই যে অভিজাত বাইজী বাড়ি তাতো বলার অপেক্ষাই রাখে না।

৩৮| ২০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

মাছুম পলাশ বলেছেন: তুই সালা খানকির পুত। শুয়োরের বাচ্চা যাচ না কে এই দেশ থেকে

৩৯| ২০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

শিব সত বলেছেন: অতিব সাধারণ সত্য কথা, যাহা প্রায় সব মুসলিমদের চিন্তা করা উচিৎ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.