![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কুমারখালী প্রতিনিধি: কুমারখালীর পৌর শহর তলীর এলঙ্গী পাড়ার ভন্ডপীর হামিদ প্রামানিকের ষড়যন্ত্রের জালে পড়ে কুমারখালীর বুজরুক বাঁখই গ্রামের হাসানের পরিবার প্রায় নি:স্ব। জানা যায় ২০১৩ সালের ২৫ শে মে বুজরুক বাঁখই গ্রামের সাদেক আলী ছেলে মো: হাসান আলীর (২৫) সাথে এলঙ্গী পাড়ার ভন্ডপীর হামিদ প্রামানিকের নাতী ও ফরিদ উদ্দিনের মেয়ে মোছা: শিউলী (১৯) খাতুনের বিয়ে হয় । বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই হাসান আলীর নানা শ্বশুড় হামিদ প্রামানিক নাতী শিউলীকে সংসার করতে বাধা বিগ্ন সৃষ্টি করে। এক পর্যায়ে নাতী শিউলীকে নানা হামিদ প্রামানিক কৌশলে হাত করে নাতীজামায় হাসান আলীর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা দায়ের করে। যার ফলে হৃতদরিদ্র হাসান আলীর পরিবার মামলা মোকদ্দমা মোকাবেলা করতে গিয়ে প্রায় নিঃস্ব পড়েছে। এই বিষয়ে হাসান আলীর পিতা সাদেক আলী গত কাল বলেন, এলঙ্গী পাড়ার নিজেকে নবী বলে দাবী করার কারনে গণ ধোলাই খেয়ে দীর্ঘ দিন জেল খাটা হামিদ প্রামানিক নিজের মেয়েদের বিয়ে দিয়ে পরবর্তীতে জামায়দের নামে বিভিন্ন অজুহাতে মামলা মোকদ্দমা করে দেলমহরের বিনিময়ে মেয়েদের ছাড়িয়ে নেন। বর্তমান ৪টি মেয়ের মধ্যে ২ টি মেয়ে স্বামী বিহীন অবস্থায় তার নিজ বাড়ীতে রেখেছেন। তিনি আরোও বলেন, এতদিন নিজ মেয়েদের জীবন নিয়ে ছিনি-মিনি খেলে এখন নাতী মেয়ে শিউলী নিয়ে ছিনি-মিনি খেলছে হামিদ প্রামানিক। মেয়ের জামায়দের মত একই কৌশলে নাতী জামায় হাসান আলীর বিরুদ্ধে মামলা মোকদ্দমা করে নাতী মেয়ে শিউলী কে ছাড়িয়ে নিয়ে দেলমোহর আদায়ের ষড়যন্ত্র করছে। এ বিষয়ে তিনি আরোও বলেন, ভন্ডপীর হামিদ প্রামানিকের মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা মোকাবেলা করতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছি। আমাদের আর কিছু নেই। আমি মানবাধিকার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাহায্য কামনা করছি।
কুমারখালীর পৌর শহর তলীর এলঙ্গী পাড়ার ভন্ডপীর হামিদ প্রামানিকের ষড়যন্ত্রের জালে পড়ে কুমারখালীর বুজরুক বাঁখই গ্রামের হাসানের পরিবার প্রায় নি:স্ব। জানা যায় ২০১৩ সালের ২৫ শে মে বুজরুক বাঁখই গ্রামের সাদেক আলী ছেলে মো: হাসান আলীর (২৫) সাথে এলঙ্গী পাড়ার ভন্ডপীর হামিদ প্রামানিকের নাতী ও ফরিদ উদ্দিনের মেয়ে মোছা: শিউলী (১৯) খাতুনের বিয়ে হয় । বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই হাসান আলীর নানা শ্বশুড় হামিদ প্রামানিক নাতী শিউলীকে সংসার করতে বাধা বিগ্ন সৃষ্টি করে। এক পর্যায়ে নাতী শিউলীকে নানা হামিদ প্রামানিক কৌশলে হাত করে নাতীজামায় হাসান আলীর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা দায়ের করে। যার ফলে হৃতদরিদ্র হাসান আলীর পরিবার মামলা মোকদ্দমা মোকাবেলা করতে গিয়ে প্রায় নিঃস্ব পড়েছে। এই বিষয়ে হাসান আলীর পিতা সাদেক আলী গত কাল বলেন, এলঙ্গী পাড়ার নিজেকে নবী বলে দাবী করার কারনে গণ ধোলাই খেয়ে দীর্ঘ দিন জেল খাটা হামিদ প্রামানিক নিজের মেয়েদের বিয়ে দিয়ে পরবর্তীতে জামায়দের নামে বিভিন্ন অজুহাতে মামলা মোকদ্দমা করে দেলমহরের বিনিময়ে মেয়েদের ছাড়িয়ে নেন। বর্তমান ৪টি মেয়ের মধ্যে ২ টি মেয়ে স্বামী বিহীন অবস্থায় তার নিজ বাড়ীতে রেখেছেন। তিনি আরোও বলেন, এতদিন নিজ মেয়েদের জীবন নিয়ে ছিনি-মিনি খেলে এখন নাতী মেয়ে শিউলী নিয়ে ছিনি-মিনি খেলছে হামিদ প্রামানিক। মেয়ের জামায়দের মত একই কৌশলে নাতী জামায় হাসান আলীর বিরুদ্ধে মামলা মোকদ্দমা করে নাতী মেয়ে শিউলী কে ছাড়িয়ে নিয়ে দেলমোহর আদায়ের ষড়যন্ত্র করছে। এ বিষয়ে তিনি আরোও বলেন, ভন্ডপীর হামিদ প্রামানিকের মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা মোকাবেলা করতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছি। আমাদের আর কিছু নেই। আমি মানবাধিকার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাহায্য কামনা করছি।
©somewhere in net ltd.