| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর ইতিহাস থেকে আমার দুইটা প্রশ্ন:
১। মিশরের ফারাও রাজাদের এক রাজা ছিল যে সাগরে ডুবে মারা গিয়েছিল এবং ১২০০ বছর পরে সাগর থেকে সেই রাজার দেহ তুলে সেটা আবার জাদুঘরে রাখা হয়েছে তাও আবার কোন প্রকার পার্থীব রসদের সাহায্য ছাড়াই তবুও সেই মৃত দেহ এখনও যেমন ছিল তেমনই আছে, যার কোন পচন ধরে নি বা সাগরের কোন জীব সেটা খেয়েও ফেলে নি।
আপনারা কি এই কথাটা বিশ্বাস করেন? যদি করেন তাহলে এটার ব্যাখ্যা আমাদের সামনে উপস্থিত করুন।
২। আব্রাহা নামক এক ব্যক্তি তার হস্তি বাহীনি দিয়ে আল্লার ঘর কাবা নষ্ট করতে গিয়েছিল কিন্তু কাবার কাছে পৌছার আগে আবাবিল নামক ছোট পাখি মুখে করে সেই হস্তি বাহিনীর উপর এমন ভাবে পাথর নিক্ষেপ করেছিল যে সেই হস্তি বাহিনী ভর্তার মতো হয়ে গিয়েছিল। কাবা শরিফ যে আল্লাহ র ঘর সেই আল্লাহই রক্ষা করেছিলেন।
আপনারা কি এই কথা জানেন যদি জানেন তাহলে কি বিশ্বাস করেন? যদি বিশ্বাস করেন তাহলে এটারও ব্যাখ্যা আমাদের সামনে উপস্থিত করুন।
আল্লাহ তাঁয়ালা এমন ইতিহাস এত পরিমান সৃষ্টি করেছেন যে আমার মতো একজন নগন্য বান্দাও যদি আল্লাহর এই ইতিহাস গুলোর কথা বলতে যাই তাহলে মনে হয় একদিন ধরে বলতে পারবো।
আপনাদের উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম।
১৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৩৫
কে এস আরেফিন বলেছেন: দেখি না এত জ্ঞান যারা বিলায় তাদের নিজের ঘটে কি আছে, কি তারা বের করে সামনে আনতে পারে।
২|
১৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:২৩
মশিউর মামা বলেছেন: এই উদাহরণ নিয়া আসছেন !!!!!!!
আপনেরে আজকে ভর্তা বানায়া ফেলবে নাস্তিকেরা |
চিন্তা নাই | আল্লাহ ভরসা |
১৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৪১
কে এস আরেফিন বলেছেন: আল্লাহ ভারসা, দেখা যা ওনারা আজ কি দিয়ে ভর্তা বানান, ওনারা নিজেরাই খালি প্রশ্ন করেন তাই এখন থেকে ওনাদেকে প্রশ্ন করা শুরু করলাম।
৩|
১৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৪৭
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: উইকি তে গিইয়ে কিভাবে মমি করা হোত প্রাচীন মিশরে সেই সম্বন্ধে তথ্য পাবেন।
আর আবাবিল পাখির এই ঘটনার কোন প্রমান এই পর্যন্ত কেউ দিতে পেরেছে কি না আমার জানা নেই।
আপনি কোন প্রমান পেলে এইখানে লিঙ্ক দিয়ে আমাকে জানার সুযোগ করে দিন।
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৩২
কে এস আরেফিন বলেছেন: ফারাও এর সাগরে ডোবা উইকি
যে সাগরে ডুবে গিয়েছিল তাকে কিভাবে মমি করা হল।
হস্তি বাহীনির কাহিনি উইকি
আব্রাহা উইকি
আবাবিল পাখই উইকি
৪|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:০০
জোনায়েদ বলেছেন: ভাই আপনি কি নাস্তিক বলতে শুধু অমুসলিমদের কে বুঝিয়েছেন? যদি তাই হয় তাহলে আসলে সব ধর্মের লোকের কাছেই অন্য ধর্মের লোক নাস্তিক!
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬
কে এস আরেফিন বলেছেন: নাস্তিক আর অমুসলিম এক নয়। আমি নাক্তিক বলতে আমুসলিমদেরকে বোঝায় নি।
৫|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
শুধু প্যচাল বলেছেন: আমি নাস্তিক না ভাইজান তবে প্রশ্ন আমার আপনার কাছে-
আমি আজব্ধি বুঝতে পারলাম না, মক্কা, বালুর দেশে হাতি আইল কই থেকে? এত হাতি, এই সকল হাতি গুলো আইল কই থেকে? বর্তমান বিশ্বায়নে, উন্নত বিজ্ঞানের যুগেও মক্কা কেন সমগ্র মরু মধ্যপ্রাচ্যে হাতি পাওয়া যায় কিনা সন্দেহ। তাইলে ঐ সময়ে এত হাতি আইল কই থেকে?
মরু অঞ্চলে হাতি পাওয়া যায়না ভাইজান। কোরানের এই গল্প ঠিকি আছে কিন্তু ইহা হইল রুপক। ইহা শানে নজুল। ইহা কোরানের কথা নয়। যাইহোক এইরকম হাস্যকর প্রশ্ন করেন বলেই তারা আপনাদের উপরে আরও হাসে। আগে সত্য বুঝুন। নাস্তিক হতে হবেনা। আস্তিক হলেই সত্য জানা যায়, তবে বেকুব না। আমরা আজ মুসলিম সমাজ আস্তিক না বরং বেকুব। আর নিজেদের খুব বেশি কিছু একটা মনে করে বসি।
দুদিন আগেই একজন পোষ্ট করেছেন নবী (সাঃ) নূরের কিনা সেই নিয়ে তিনি মহা কোরানের আয়াত নিয়ে বসে পড়েছেন। কেউ তাকে নূরের বানানোর জন্য একই কোরানের আয়াত নিয়ে বসে পড়েন। অথচ সত্য কি কেউ বুঝতে চায়না।
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:১০
কে এস আরেফিন বলেছেন: আপনার কথা শুনে আপনাকে আস্তিক ভাববো না নাকি নাস্তিক ভাববো বুঝতে পারছি না। তবে আপনি আস্তিক হলে মুসলমান কি আমুসলমান তাও বুঝতে পারছি না। কারন আপনি বলেছেন
"কোরানের এই গল্প ঠিকি আছে কিন্তু ইহা হইল রুপক। ইহা শানে নজুল। ইহা কোরানের কথা নয়। "
আপনি কি কোরআন পড়েছেন নাকি না পড়েই কথাগুলো বলেছেন। কারন আল্লাহ কোরআনে একটা সুরাই নাজিল করেছেন এই হস্তি বাহিনীকে নিয়ে, সুরা ফিল।
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
أَلَمْ تَرَ كَيْفَ فَعَلَ رَبُّكَ بِأَصْحَابِ الْفِيلِ(১)
আপনি কি দেখেননি আপনার পালনকর্তা হস্তীবাহিনীর সাথে কিরূপ ব্যবহার করেছেন?
أَلَمْ يَجْعَلْ كَيْدَهُمْ فِي تَضْلِيلٍ(২)
তিনি কি তাদের চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেননি?
وَأَرْسَلَ عَلَيْهِمْ طَيْرًا أَبَابِيلَ(৩)
তিনি তাদের উপর প্রেরণ করেছেন ঝাঁকে ঝাঁকে পাখী,
تَرْمِيهِم بِحِجَارَةٍ مِّن سِجِّيلٍ(৪)
যারা তাদের উপর পাথরের কংকর নিক্ষেপ করছিল|
فَجَعَلَهُمْ كَعَصْفٍ مَّأْكُولٍ(৫)
অত:পর তিনি তাদেরকে ভক্ষিত তৃণসদৃশ করে দেন|
নবী ( সাঃ ) যে নূরের তৈরি প্রমান করতে গেছে সেও মনে হয় কোরআন না পড়েই করতে গেছে।
আপনি যদি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন তাহলে আপনার কাছে আবেদন আপনি সঠিক ভাবে কোরআন জানুন এবং কোরআন আর ছহী হাদিস অনুসারে জীবন যাপন করুন। তাহলেই কেউ আপনাকে বেকুব বা বোকা বানতে পারবে না। এমন কি কেউ আপনাকে ধোকাও দিতে পারবে না।
৬|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
দাউদ রনি বলেছেন: হায় রে চিকন মাথার পাবলিক!
......................
এইসব 'রূপকথা' নিয়ে থাকলে যুক্তি তর্ক মানা যায় না। ![]()
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
কে এস আরেফিন বলেছেন: হা হা ভালই বলেছেন আপনার জন্যও
ফারাও এর সাগরে ডোবা উইকি
যে সাগরে ডুবে গিয়েছিল তাকে কিভাবে মমি করা হল।
হস্তি বাহীনির কাহিনি উইকি
আব্রাহা উইকি
আবাবিল পাখই উইকি
এই গুলাও তাহলে মুছে দিয়ে আসুন। আগে ইতিহাস জানুন ভাল করে।
৭|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:২১
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ভাই আপনার সাহসতো কম না, আপনি নাস্তিকদের প্রশ্ন করছেন!!! আরে প্রশ্ন করাইতো নাস্তিকদের কাজ - উত্তর দেয়া নয়(আবার ভেবে বসবেন না যে উত্তর দেয়ার যোগ্যতা নই!!)। ওনাদের কাজ আপনি করলে ওনারা কী করবে??
৮|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:০০
জোনায়েদ বলেছেন: আমার আগের কমেন্ট এর উত্তর প্রসঙ্গেঃ
আপনি দুটি উদাহরনই ইসলাম ধর্মে বর্নিত কাহীনির অবতারনা করছেন। এবং নাস্তিকদের কাছ থেকে ব্যাখ্যা আশা করছেন।
অন্য ধর্মের সবাই আপনার এই ঘটনা গুলো নাও মানতে পারে। ( যেমন আপনিও হয়ত অন্য ধর্মের অনেক কাহীনি মানবেন না।) তাই আপনার প্রশ্ন গুলো আমার আছে অমুসলিম দের উদ্যেশে মনে হয়েছে।
আর একটা ব্যাপার, আপনি যদি অন্য ধর্মের লোকদের নাস্তিক নয়া ভাবেন তাহলে নাস্তিক দেরও ঠিক কোথাও ফেলতে পারবেন না। কারন, নাস্তিকতা তাদের ধর্ম!!
৯|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:০১
জোনায়েদ বলেছেন: আমার আগের কমেন্ট এর উত্তর প্রসঙ্গেঃ
আপনি দুটি উদাহরনই ইসলাম ধর্মে বর্নিত কাহীনির অবতারনা করছেন। এবং নাস্তিকদের কাছ থেকে ব্যাখ্যা আশা করছেন।
অন্য ধর্মের সবাই আপনার এই ঘটনা গুলো নাও মানতে পারে। ( যেমন আপনিও হয়ত অন্য ধর্মের অনেক কাহীনি মানবেন না।) তাই আপনার প্রশ্ন গুলো আমার আছে অমুসলিম দের উদ্যেশে মনে হয়েছে।
আর একটা ব্যাপার, আপনি যদি অন্য ধর্মের লোকদের নাস্তিক নয়া ভাবেন তাহলে নাস্তিক দেরও ঠিক কোথাও ফেলতে পারবেন না। কারন, নাস্তিকতা তাদের ধর্ম!!
১০|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:২৪
দাউদ রনি বলেছেন: শুধু প্যাচাল-এর পোস্টের জবাবে আপনি যে সুরাটার অনুবাদ ছেপে দিয়েছেন, তাতে কী কিছু প্রমাণিত হয? যারা অস্বীকার করে তারা এসব জেনেই অস্বীকার করে।
শুনেন, এ রকম হাজারো গাল-গল্পে ভরা তৌরাত, যবুর, ইঞ্জিল আর কোরান। গাল-গল্প দিয়ে রূপকথা সাজানো যায়, যুক্তির ওপর দাঁড়ানো যায় না। আরেকটা কথা, বিশ্বাস করার জন্য প্রতিভা লাগে না, কিন্তু অবিশ্বাস করার জন্য ঘিলু লাগে। যেটা আপনাদের নেই। গল্প শুনেই যাদের অন্তরে [মোহর] 'সিলগালা' হয়ে যায়, তাদের থেকে দূরে থাকাটাই ভালো। ![]()
......
বুঝলাম না, কেন যে ইউনুস নবীর মাছের পেটে থাকার গল্পটা বললেন না!!
এইটা তো আপনাদের সবচাইতে প্রিয় রূপকথার গল্প।
১১|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৩৯
কে এস আরেফিন বলেছেন: @জোনায়েদ: ami kintu prethibir etihaser kotha besi ebong wiki er link o dieasi.
ar muslim, nastik er omuslim kintu ek jinis na.
১২|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৪৪
কে এস আরেফিন বলেছেন: @দাউদ রনি: apner jonno to @প্যাচাল-এর uttor na Ota প্যাচাল-এর jonno.
Apner ta teo uttor dewa ase.
১৩|
১৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৫১
কে এস আরেফিন বলেছেন: @কাঙ্গাল মুরশিদ: chinta koiren na vai.
১৪|
১৫ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪২
এবিসি১০ বলেছেন: আমারে আবার নাস্তিক বইলা বইসেন না যেনো।
আমি কি একটার উত্তর বলতে পারবো?
ফারাও রামেসিস ২ এর কথা বলছেন নাকি? ফারাও রামেসিস ২ এর মমি পাওয়া গেছিলো ভ্যালি অব দ্য কিংস এ।
সে ৯০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছিলো। পানিতে ডুবে না। আর পরে তাকে মামিফাইড করা হয়েছিলো।
সো আপনি যদি ফেরাউন বলতে রামেসিস ২ বোঝান(কায়রো মিউজিয়ামে যার মমি আছে); তাইলে আপনী ভুয়া কথা বলছেন।
Click This Link
আর আবাবিলের কথা প্রমাণিত নয়। কোন এভিডেন্স নাই।
আপনি ওয়েব প্রোগ্রামার। অথচ ওয়েবে একটু সার্চ করলেন না! অবাক করলো।
পুনশ্চ: অন্ধবিশ্বাস খুবই ক্ষতিকর।
১৭ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:২১
কে এস আরেফিন বলেছেন: আমি ১৮তম রাজবংশের ফেরাউন কাবুসের কথা বলেছে।
১৫|
১৫ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪
এবিসি১০ বলেছেন: আবে জম জমের পানিতে নাইট্রেট আর আর্সেনিক নিয়া কী বইলবেন? ইহুদি নাসারাদের চক্রান্ত?
উত্তর জানতে মন চায়!
১৬|
১৫ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৫
এবিসি১০ বলেছেন: আবে জম জমে নাইট্রেট আর আর্সেনিক নিয়া কী বইলবেন? ইহুদি নাসারাদের চক্রান্ত?
উত্তর জানতে মন চায়!
১৭ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:২৫
কে এস আরেফিন বলেছেন: জমের পানির কথা বলতে গেলে বলতে হয় সেই পানিটা ছোট বড় কয়েকটা সংবাদ মাধ্যমের উপস্থিতিতে ২/৩টা ল্যাবে পরিক্ষা করিয়ে যদি সত্যই মানুষের জন্য ক্ষতিকর কিছু পাওয়া গেলে তা পান করা থেকে সবাইকে বিরত থাকতে হবে।
১৭|
১৫ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:০১
দাউদ রনি বলেছেন: আমি তো আপনার উত্তর খারিজ করে দিলাম।
এইবার পাল্টা কিছু দেখান দেখি...।
১৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৫৪
কে এস আরেফিন বলেছেন: অপেক্ষা করুন পরেরটা আসবে খুব তাড়াতাড়ি।
১৮|
১৫ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:০২
এরশাদ বাদশা বলেছেন: গরু দ্যা গ্রেট!!!
১৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৫২
কে এস আরেফিন বলেছেন: স্বভাবেইতো তা বোঝা যায়।
১৯|
১৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩১
টেকি সওদাগর(TechySafi) বলেছেন: ১) ফারাও রাজারে পানির নিচে থাইকা তুইলা জাদুঘরে রাখা হইসিলো?
২) কামডা যে আসলেই ঘটসিলো তার নিরপেক্ষ ইতিহাস? নাকি সবই পশ্চিম মিডিয়া খাইয়া ফেলসে? যাইহোক তারপরও বালুর দ্যাশে হাতি আসেনি? হাতিতো থাকে বনে, তাও গহীন বনে। আফ্রিকা থাইক্যা ধইরা নিয়া গেসিলো মনে হয় নাকি? হইতে পারে।
১৭ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:২৭
কে এস আরেফিন বলেছেন: বুঝলাম আপনি অনেক জানেন।
২০|
১৫ ই মে, ২০১১ রাত ৯:২৯
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: নবী ( সাঃ ) যে নূরের তৈরি প্রমান করতে গেছে সেও মনে হয় কোরআন না পড়েই করতে গেছে।
=> ভাই মহানবী সাঃ কিসের তৈরী বলে আপনি মনে করেন?
১৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৫৩
কে এস আরেফিন বলেছেন: আপনার উত্তর এখানে আছে
১৭ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৮
কে এস আরেফিন বলেছেন: লেখক বলেছেন: রসুল ( সাঃ ) ছিলেন আদম সন্তান, মাঠির তৌরি আদম সন্তান।
আল্লাহ প্রথম মানুষ, প্রথম রসুল এবং প্রথম নবী হিসাবে আদম ( আঃ ) কে পৃথীবিতে প্রথম প্রেরন করলেন। আর আদম সন্তান দিয়ে পৃথীবি আবাদ করলেন। এবং প্রত্যেক জাতীর জন্য নবী রসুল প্রেরন করলেন। কিন্তু কোন রসুলকেই আল্লাহ নূর দিয়ে তৌরি করলেন না, হজুর পাক ( সাঃ ) কে কেন নূর দিয়ে তৌরি করবেন।
নূর থেকে আল্লাহ ফেরেশতা সৃষ্টি করেছেন, আগুন থেকে জ্বীন আর মাটি থেকে মানুষ। তো হজুর ( সাঃ ) কার সন্তান ছিলেন ফেরেশতা না মানুষ। যেহেতু তিনি মানুষের সন্তান ছিলেন সেহেতু তিনি কিভাবে নূরের তৌরি হবেন।
কোরআন এবং হাদীসের কথা বলতে গেলে আপনার ওখানকার গুলোই যথেষ্ট মনে করছিলাম বলেই আপনার লিঙ্কটাই আপনার জন্য দিয়েছিলাম।
২১|
১৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:০৩
শুধু প্যচাল বলেছেন: @ Abdullah Arif Muslim একজন লিখেছেন উনি আমাদের মতই মানুষ। তবে সন্মানিত।
যাইহোক লেখক আবেগি হয়ে পড়েছেন। দেখুন লেখক সাহেব অথবা সকল অতিব আস্তিক মানুষেরা। মুসলিম হবার জন্য অন্ধকার, কুসংস্কার, আবেগি রুপকথার গল্পে কান দেয়া ঠিক না। যেমন কাজটা হিন্দুরাও করে থাকে-তাদের রামের গল্পে অসংখ্য হনুমান নিয়ে এসেছে- লঙ্কা পুড়িয়েছে-এসকল কিছুই হল রুপক। এইগুলোর ভিতর গভির সত্য আছে। যেই সত্য বুঝার জন্য অক্ষর এলেম নয় বরং সিনার এলেম বা আধ্যাত্ন জ্ঞান প্রয়োজন।
যাইহোক আপনে সুস্থ হন, সাথে যাদের কাছ থেকে ধর্ম জ্ঞান শিখেছেন তাদের কাছ থেকে শোনা বর্জন করুন। সুপথে আসুন। নামাজ রোজা করছেন করেন, এর ভিতরেও অনেক কিছুই আছে যদিও তা মানুষ বুঝতে অক্ষম, পড়ার দরকার পড়ে যায় মাত্র। ধর্মঃ আমরা সবাই শুনে ধার্মিক, বুঝেছি কয়জনা? মুখে লা ইলাহা এক বার কেন কোটিবার পড়লেই কি হয়? টিয়া পাখিরে শিখাইলেও টিয়া পাখিও বলে যেতে পারবে-তাই বলে টিয়া কখনও মুসলমান হয়না। তাই নজরুল বলেছিলেনঃ "খাচায় বসে টিয়া চানা খায় আর গায় শিখানো বল"
ভাল থাকবেন।
"আপনার উত্তর দেয়া ঠিক হয় নাই"
২২|
১৬ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: কে এস আরেফিন@ আমিতো উত্তর জানিই। আমার উত্তর হিসেবে আপনি আমার লিংকই দিলেন। আমি চেয়েছিলাম আপনার মন্তব্য রাসুল সাঃ সম্পর্কে এক কথায়। দেখলাম আপনি "শুধু প্যাচাল" ভাইকে সাপোর্ট করছেন। ভালো কথা। আর আপনি যদি আমার সাথে একমত হয়েই থাকেন তাহলে কেন "শুধু প্যাচাল" ভাইকে শুধরিয়ে দিলেন না। কিয়ামতের দিনে "শুধু প্যাচাল" ভাইতো আপনার বিপক্ষেও মামলা করতে পারেন যদি আপনি জেনেও তাকে না জানান। এখন আমি জানতে চাই আপনার মন্তব্য কি?
২৩|
১৬ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:১৮
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: শুধু প্যচাল বলেছেন: @ Abdullah Arif Muslim একজন লিখেছেন উনি আমাদের মতই মানুষ। তবে সন্মানিত।
=> আলহামদুলিল্লাহ। এতক্ষণে কোরআন এর কথা বলছেন। সম্মানিত।
সূরা আল কলম-৪> নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী।
----------------------------------------------------------------------
যাইহোক লেখক আবেগি হয়ে পড়েছেন। দেখুন লেখক সাহেব অথবা সকল অতিব আস্তিক মানুষেরা। মুসলিম হবার জন্য অন্ধকার, কুসংস্কার, আবেগি রুপকথার গল্পে কান দেয়া ঠিক না।
=> হুম। ১০০% কারেক্ট। তবে মুসলিম হতে হলে মুসলিম বা আত্মসমর্পণকারী হতে হয় যেটা আপনার মধ্যে আমরা কেউই দেখছি না। আপনি মুসলিম হতে হলে আপনাকে আত্মসমর্পণ করতে হবে আল্লাহর নিকট। আর যদি নামেই মুসলিম কিন্তু বাস্তবে আত্মসমর্পন না করে তাহলে তাদের বলা হয় মুনাফেক বা হিপোক্রেট। আমি আপনাকে কোন পার্ট এ ফেলবো চিন্তায় আছি। আপনি নিজেকে মুসলিম দাবী করেন কিন্তু মুনাফেক আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই বা অন্যান্য মুনাফেকদের মতো কোরআনের বিরোধিতা করছেন।
-------------------------------------------------------------------
যেমন কাজটা হিন্দুরাও করে থাকে-তাদের রামের গল্পে অসংখ্য হনুমান নিয়ে এসেছে- লঙ্কা পুড়িয়েছে-এসকল কিছুই হল রুপক।
=> সূরা নাজম-২৩> এগুলো কতগুলো নাম (রাম লক্ষণ, সীতা, হনুমান ইত্যাদি) বৈ নয়, যা তোমরা এবং তোমাদের পূর্ব-পুরুষদের রেখেছ। এর সমর্থনে আল্লাহ্ কোন দলীল নাযিল করেননি। তারা (কাফের মুশরিকরা) অনুমান এবং প্রবৃত্তিরই অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে পথ নির্দেশ (কোরআন) এসেছে।
------------------------------------------------------------------
এইগুলোর ভিতর গভির সত্য আছে। যেই সত্য বুঝার জন্য অক্ষর এলেম নয় বরং সিনার এলেম বা আধ্যাত্ন জ্ঞান প্রয়োজন।
=> কত যে সত্য আছে সেটা দেখতেই পাইতেছি। এগুলো হলো জাস্ট অনুমান এবং পূর্বপুরুষদের অনুকরণ। আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন। আমীন।
-------------------------------------------------------------------
যাইহোক আপনে সুস্থ হন, সাথে যাদের কাছ থেকে ধর্ম জ্ঞান শিখেছেন তাদের কাছ থেকে শোনা বর্জন করুন। সুপথে আসুন।
=> সুপথ কোনটা? সত্য পথের নির্দেশনা কোরআন বাদ দিয়ে মনো বাসনার অনুসরণ করলেই কি সুপথ পাওয়া যাবে। আপনাদের বেইজ মেন্ট হলো অনুমান কিন্তু মুসলিমদের বেইজমেন্ট হলো কোরআন।
------------------------------------------------------------------
নামাজ রোজা করছেন করেন, এর ভিতরেও অনেক কিছুই আছে যদিও তা মানুষ বুঝতে অক্ষম, পড়ার দরকার পড়ে যায় মাত্র।
=> আমরা মুসলিমরা নামাজ কি এবং তার ভিতরে কি আছে সেটা জানি। তবে অনুমান করি না। যারা বুঝতে অক্ষম তাদের কথা ভিন্ন তবে নামাজ বুঝে পড়া উচিত।
-------------------------------------------------------------------
ধর্মঃ আমরা সবাই শুনে ধার্মিক, বুঝেছি কয়জনা?
=> কতটুকু বুঝছি জানি না। তবে বুঝার চেষ্টা করছি কোরআন ও সুন্নাহ দিয়ে। অনুমান করে নয়।
-------------------------------------------------------------------
মুখে লা ইলাহা এক বার কেন কোটিবার পড়লেই কি হয়? টিয়া পাখিরে শিখাইলেও টিয়া পাখিও বলে যেতে পারবে-তাই বলে টিয়া কখনও মুসলমান হয়না।
=> লা ইলাহা পড়ার জিনিস না, ঘোষনার জিনিস। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ না। আপনি কি জানেন ইলাহ মানে কি?
-------------------------------------------------------------------
তাই নজরুল বলেছিলেনঃ "খাচায় বসে টিয়া চানা খায় আর গায় শিখানো বল"
=> কবিদের ব্যাপারে কোরআন কি বলছে সেইটা পারলে দেইখেন।
সূরা শোয়ারা-২২৪-২২৫ নং আয়াত পড়েন।
আর কে কি বললো সেটাতে কিছু যায় আসে না। কোরআন ও সহীহ হাদিস কি বললো সেইটা আসল ব্যাপার। নজরুলের "বল বীর বল উন্নত মম শির" কবিতা পড়লেই অসংখ্য শিরক দেখা যায়।
------------------------------------------------------------------
ভাল থাকবেন।
=> দোয়া রাখবেন।
------------------------------------------------------------------
"আপনার উত্তর দেয়া ঠিক হয় নাই"
=-> এই কথাটা সম্ভবত লেখক কে উদ্দেশ্য করে বলেছেন। দেখি লেখক কি উত্তর দেন।
২৪|
১৬ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪
ক্ষ বলেছেন: ভাইজান কোন ফারাও ডুবে মরছিল একটু বলবেন কি ? ফারাও অনেক কয়টা আছে এখন যদি একটু সেই ফারাও এর নাম তা বলতেন
২৫|
১৭ ই মে, ২০১১ রাত ২:১৪
শুধু প্যচাল বলেছেন: @ Abdullah Arif Muslim:
উস্তাদ অনেক বড় বড় লেকচার দিয়ে গেলেন। অন্য আর একটি পোষ্টেও এইরকম বড় বড় লেকচার মাইরে গেছেন। ভাল। খারাপ না। তবে এইরকম লেকচার মারার আগে বুঝা চাই যা বলছি সেইটা ঠিক আছে কিনা।
আপনে অনেক জায়গায় বলছেন কিছুই অনুমান কল্পনা বা অবাস্তব নয়। ভাইজান যেই আল্লাহরে আপনারা ডাকেন সেই আল্লাইত আপনার অনুমানে। বাকি আর কি কিছু বলার দরকার আছে? কাল্পনিক এক আল্লাহ আপনে সামনে রেখে আত্নসমর্পন করে মুসলিম নাম ধারন করেছেন, চিৎকার দিয়ে বললেন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু--কি কি যেন কইলেন যে ইলাহা মানে কিছু বুঝি নাকি।।হাসি পায় । আপনে মনে হয় তাবলীগ করেন? উস্তাদ আগে নিজের ইলাহা কি সেইটা ঠিক করেন।
সূরা নাজম-২৩> এগুলো কতগুলো নাম (রাম লক্ষণ, সীতা, হনুমান ইত্যাদি) বৈ নয়, যা তোমরা এবং তোমাদের পূর্ব-পুরুষদের রেখেছ। এর সমর্থনে আল্লাহ্ কোন দলীল নাযিল করেননি। তারা (কাফের মুশরিকরা) অনুমান এবং প্রবৃত্তিরই অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে পথ নির্দেশ (কোরআন) এসেছে।
কারা কাফের মুশরিক আপনে দেখি ভালই জানেন। আপনে একটা ---থাক। মানুষকে কাফের বলতে হয়না- এই হাদিস কোথাও পড়েন নাই? শুধু তাল বেতাল পড়েছেন? মানুষ হন। তারপর আল্লাহ বলবেন। কালেমা দেখার বিষয়। কালেমা হওয়ার বিষয়। এইসব কোনদিন শুনেছেন? কোরানের ঐ অক্ষরের ভিতরেই থাকবেন।
সৌদিতে হাতি থাকেনা। হাতির লাখ লাখ পাল নিয়ে কাবা দখল করতেও আসেনি। এইসকল রুপ কথা না? এইগুলো সব সত্য? এইত জানেন। লজ্জা হওয়া উচিৎ। মানুষ হন তারপর জ্ঞানী হন তারপর ধর্ম পালন করুন। নতুবা যা করছেন তা চুপ চাপ করেন। শুধু শুধু ইসলামের দূর্নাম কইরেন না।
আর এক ধর্মের কাউরে কাফের বললেন। তাইলেত প্রথমেই আপনেই কাফের হয়ে গেলেন। বেটা সুরার, আয়াতের, কোরানের বুঝেন না কিছু দৌড়ায় আইছেন কোরানের আয়াত ভাইঙ্গে আর জনকে কাফের বলতে। এইসবের কারনেই আজ মুসলিম হাস্যকর। নজরুল তাইত বলেছিলেন "ওরে যেথা দেখ মুসলিম , জিভ ধরে টান তার"।
বেশি কিছু বললাম না-নয়ত আপনারাত আছেন বোমা মারা মুসলিম। হয়ত আবার লাগবেন যে এই ভাইয়ের ব্যন চাই, ব্যন চাই---মাথা মোটা মুসলিম।
আর কত সুরার নাম ভাঙ্গাইয়ে মানুষকে কষ্ট দিবেন? মানুষ হত্যা করবেন?
সুপথ হইল ত্যাগি, মানব প্রেম। এর বাইরে কিছুই না। নিরাকারে আল্লাহরে ডাকা না। মানুষকে সেবা করা, মানুষকে ভালবাসা, এই সৃষ্টিকে ভালবাসা। জান্নাতের লোভে ভোগ করে যাওয়া হইল পশুত্ব। সুতরাং আগে সেই সুপথে আপনেও আসেন। তারপর বাকি কথা।
ধন্যবাদ
২৬|
১৭ ই মে, ২০১১ রাত ২:৫৭
জয়কৃষ্ণ বলেছেন:
১৬৯২ সালের ৭জুন জ্যামাইকার হারানো পোর্ট রয়্যাল শহর ও বন্দর ভুমিকম্পে পানির নিচে হারিয়ে যায়। বিশ্বের অন্যান্য স্থানে পানির তলে পাওয়া ধ্বংসাবশেষের সঙ্গে এর একটি বড় পার্থক্য আছে। এতো বছর পরও ব্যবহার্য পচনশীল উচ্ছিষ্ট এখানে পাওয়া গেছে অক্ষত অবস্থায়। অক্সিজেনবিহীন পানির স্তরে নিমজ্জিত থাকায় এগুলো নষ্ট হয়নি। এতে তখনকার দৈনন্দিন জীবনের চিত্র কল্পনা করে নিতে বেশ সুবিধে হয়েছে গবেষকদের।
গবেষণা করা মুসলমানদের কাজ নয়। গবেষণা করলে তো কোরাণ-এর উপর বিশ্বাস চলে যায়। এজন্য বর্তমান সময়ের গবেষণা ও নতুন আবিস্কৃত বিষয়াদি সম্পর্কে মুসলিমদের খোঁজ খবরও তেমন নেই। তারা শুধু সেই সবই নিয়ে উপস্থাপন করে যে সব তাদের মতো করে বলা যায়।
অবশ্য নতুন ব্যাখ্যায়, নতুন আবিস্কৃত বিদ্যা যে কোরাণেই আছে, তার দাবী জানানোর ব্যপারে তাদের বিস্ময়কর প্রতিভা লক্ষনীয়। ক্লোণ করে যে একই মানুষের প্রতিরুপ বানিয়ে দেয়া যায়, কয়েকদিন পর হয়তো তারা দাবী করবে এসব তো কোরাণেই ছিল। বিধর্মীরা কোরাণ থেকে চুরি করে গবেষণা করেছে।
এক্ষেত্রে মমি প্রসঙ্গটা প্রায় গত শতকের পুরোনো। সেটাকে টেনে আনা আর কোরাণ থেকে প্রমাণ হাজির করা যে কতটুকু হাস্যকর তা আর কে তাদের বলে দেবে। যে কোরাণ নিয়েই বিতর্ক যে, সেটা মানুষের লেখা না কি সৃষ্টিকর্তার লেখা।
কুয়ো থেকে বেড় না হলে, কুয়োর ব্যঙকে কিভাবে বোঝানো সম্ভব যে পৃথিবী শুধু ঐ কুয়োটাই নয়।
১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
কে এস আরেফিন বলেছেন: ভুমিকম্পের ফলে সৃষ্ট ধ্বংসাবশেষের নিচে অক্সিজেনবিহীন পানির স্তরে নিমজ্জিত থাকা পচনশীল উচ্ছিষ্ট নষ্ট হয়নি এটা বিজ্ঞান আবিস্কার করেছে এটা মানতে মুসলমাদের এক বিন্দু সমস্যা হচ্ছে না, আর কেনই বা হবে বিজ্ঞান কি ইসলামের বিপরীত কিছু নাকি। বিজ্ঞান নিজেই ইসলামের বিভিন্ন দিক প্রমান করেছে।
"গবেষণা করা মুসলমানদের কাজ নয়।" একথা আপনি কোথায় পেলেন আমার ছোট মাথায় আসছে না। আপনার জন্য উইকি থেকে মুসলিম বিজ্ঞানীদের একটা লিঙ্ক দিলাম গিয়ে দেখুন মুসলমানরা গবেষনা করে কিনা।
এই যে এখানে
আমি আপনার ধর্মগ্রন্থ বেদ বা উপনিষদ নিয়ে কথা বলব না কারন আমার এখনও বেদ এবং উপনিষদ পড়ার সুযোগ হয়নি, বেদ এবং উপনিষদ পড়ার পর আপনার ধর্মগ্রন্থ নিয়ে কথা বলতে পারব। আপনার কাছে জানতে মন চায় আপনি কি কোরআন পড়ে কোরআন সম্পর্কে মন্তব্য করলেন, নাকি না পড়ে চিলে কান নিয়েছে এমন অবস্থায় স্বীকার হয়ে কোরআন সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন।
কোরআন নিয়ে বিতর্ক যেটাই থাকুন আপনি নিজে কোরআন পড়ুন এবং নিজের মতামত দিন, আপনার নিজের মতামতে অপেক্ষায় থাকবো।
মুসলমানরা কুয়া থেকে বের হয়েছে প্রায় ১৪৫০বছর আগেই। ভাল করে বিচার করে দেখুন।
২৭|
১৭ ই মে, ২০১১ ভোর ৪:৪৩
সেতু আশরাফুল হক বলেছেন:
আমি জ্বিন দেখেছিলাম। সেটা ছিল যখন এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি কিন্তু রেজাল্ট বেড় হয়নি । এক বন্ধুর গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। সেখানেই দেখেছিলাম।
গল্পটা হলো-
এখানে
২৮|
১৭ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:২৫
শুধু প্যচাল বলেছেন: @ জয়কৃষ্ণ ঃ সুন্দর মনের কথা গুলো বলেই ফেললেন!!
এরা কোরান বুঝেনা, কোরান এর নাম ভাঙ্গিয়ে একে কাফের বলে, ওকে হত্যা করেন, তাকে ধর্ষন করে যাচ্ছে। হাদিসের নামে কত জালিয়াতি করছে। যারেই জিজ্ঞাসা করা হোক তারাই বলবে আমরা কোরান হাদিসের দলে।
যাইহোক লেখক সাহেবঃ এইধরনের বোকার মত প্রশ্ন করা ঠিক না। সুরা ফিল যেই হাতি আবাবিল এইসকল হইল রুপক। ঐ মোল্লা দাড়ি টুপি জুব্বা পরিহিত সাইনবোর্ড লাগানো আলেমদের কাছে গেলে এর অর্থ ঐ রকম ভোগবাদি, কল্পনাবাদী, আবেগি এক ধরনের শানে নজুল, তফসীর পাবেন।
এর সারমর্ম এরুপঃ তোমার ভিতর ভোগ বাদী, লোভ, কামনা সেই হাতির মতই আছে, হাতি যেমন অনেক চায়, মানুষও ঠিক সেইরুপ-এইসব কমাও। কিভাবে কমাতে হবে? আবাবিল যেমন ক্ষুদ্র পাখি ঠিক সেইরুপ তোমার ভিতরেও ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্র চিন্তা, জ্ঞান দ্বারা সব কিছু ভেঙ্গে ভেঙ্গে এসব ভোগকে কতল কর।
এই ধরনের ভাইজান অনেকটা। এই কথাগুলোকে একটা ঘটনা, রুপকথা দিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে। যেমন লঙ্কা তোমার দেহের ভিতরেই - সেখানে তোমার তান্ডপ লীলা ঘটাতে হবে। তাই তোমার ভিতরে সত্যকে তথা রামকে ডেকে সেই লীলা খেলাতে হবে। হয়ে গেল।
ধন্যবাদ।
২৯|
১৭ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৫৬
দাউদ রনি বলেছেন: আপ্নে রূপকথায় বিশ্বাস করেন, ভালো কথা। সেই রূপকথার ব্যাখ্যা অন্যদের কাছে চান কেন?
![]()
১৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
কে এস আরেফিন বলেছেন: আপনি এত উতলা হলেন কেন আপনার জন্য পরের পর্ব অপেক্ষা করছে।
৩০|
১৭ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:২৯
কুটুশ মিয়া বলেছেন: সমস্ত নাস্তিক বিশেস কইরা শুধু প্যাচাল আর এবিসি১০ আপনেদের দুজনকে উদ্দেশ্যে এই কমেন্টটা(বাকি সবগুলা কমেন্ট পড়ি নাই আর দরকারও নাই নাস্তিকদের এইসব আবর্জনা পড়ার)।আপনেরা বলছেন আপনেরা নাকি আস্তিক বা বিশ্বাসি কিন্তু আপনেরা যেসব জ্ঞানগর্ভ,পন্ডিতি কথাবার্তা শুনাচ্ছেন তাতে কিছু কথা বলতে ইচ্ছা করছে।আপনেরা আস্তিকতা বা বিশ্বাসের ডেফিনেশন জানেন?ইসলাম বিশ্বাসের ডেফিনেশন কিভাবে দিছে এইটা আগে একটু দেখি।বিশ্বাস বা ইমান হইল হুযুর(সঃ) আমাদের দৃস্টির আড়ালে বা গায়েবের যত খবর বা কথা আমাদেরকে শুনায়ছেন সমস্ত খবর কে বিনা দ্বিধায় মেনে নেওয়া।এখন কেনো মেনে নেবো?কারন হুযুর(সঃ)এর প্রতি আমাদের আস্থা আছে।এইটা হলো মোটামুটি ইমান বা বিশ্বাসের ডেফিনেশন।
এখন বিশ্বাসটার স্বরুপ কেমন হবে সেটাও ইমানদারদেরকে বুঝানো হয়েছে।যেমন মিরাজের পরদিন সকালে মুনাফিক আর কিছু নও মুসলিম যখন এই কথা শুনলো যে হুযুর(সঃ)বলছেন তিনি নাকি ১রাতেই বায়তুল মুকাদ্দাস যেয়ে আবার ফিরে এসেছেন অথচ যেটা নাকি ১ মাসের রাস্তা ছিলো তখন কিছু নও মুসলিম আবার মুরতাদ হয়ে গেলো আর মুনাফিকরা তাদের স্বভাবমতো এটা নিয়া হাসি ঠাট্টা শুরু করে দিলো।এরা হজরত আবু বকর(রাঃ)এর কাছে এসে বললো তুমি কি শুনেছো তোমার সাথি কি বলছে?আবু বকর(রাঃ)জিজ্ঞাস করলেন কি বলছেন?
মুনাফিকরা জবাব দিলো সে বলছে সে নাকি বায়তুল মুকাদ্দাসের ১মাসের রাস্তা ১রাতেই অতিক্রম করছে।এটা কি কোনদিনও সম্ভব?
তখন আবু বকর(রাঃ)বললেন সত্যিই কি আল্লাহর রসুল(সঃ)এই কথা বলেছেন।
মুনাফিকরা জবাব দিলো হ্যা এই কথাই বলেছেন।
আবু বকর(রাঃ) উত্তর দিলেন যদি আল্লাহর রসুল(সঃ)এই কথা বলে থাকেন তবে এইটাই সত্যি(যদিও ঐ সময় মানুষের জ্ঞান,বুদ্ধিতে এইটা অসম্ভব ছিলো)আমিতো বরং এরচেয়েও দুরের কথাও যদি তিনি বলেন তবে আমি সেইটাও বিশ্বাস করব।(মুটামুটি ঘটনা)।
এখন বিশ্বাসিদের এইরকম বিশ্বাস আনতে বলা হয়েছে।অবশ্য এইটা এমন না যে এইটা এমনি এমনিই চলে আসবে।এইটা অর্জন করার জিনিস।১০ থেকে ১৩ বছর আগে শুধু এই বিশ্বাসকে তৌরি করা/শিখানো হয়েছে তারপর আহকাম,শরিয়ত নাজিল হয়েছে।যাইহোক তা আপনেরা যেইরকম বিশ্বাসের কথা আমাদের শুনায়তেছেন এইধরনের বিশ্বাসি বা আস্তিকদের ইসলামে একটা নাম আছে, এরা ইসলামের শুরুর থেকেই আছে আর এরা সবসময়ই থাকবো।এদেরকে ইসলামের পরিভাষায় বলা হয় মুনাফিক।এরা সবসময়ই এইরকম আচরন করে আসছে।কোরআনে সুরা রুম নাযিলের পর মুশরিকরাও আপনেরা যেইরকম কথা বলতেছেন সেইরকম কথা বলছিলো।কিংবা খন্দকের যুদ্ধের সময় পাথরে আঘাতের সময় হুযুর(সঃ)যখন সাহাবাদের(রাঃ) শুনালেন তোমরা রোম আর পারস্য জয় করবা তখন এই মুনাফিকরা এইটা নিয়া আপনেদের মতই হাসিঠাট্টা করে বলছিলো তোমাদের পেটে খাবার নাই,এইখানে বইসা খন্দক খুড়তেছো আর রোম পারস্য জয়ের স্বপ্ন দেখো।কিন্তু হুযুর(সঃ) এর এইসব খবর সত্য না মিথ্যা হয়েছিলো এইটা ইতিহাসে আছে।কেউ যদি হুযুর(সঃ),সাহাবিদের(রাঃ)জীবনকে ভালোভাবে জানার চেস্টা করে বিশেস করে ঐ সময়কার মুনাফিকদের কামকাইজগুলা লক্ষ করে তাহলে দেখবে তাদের কামকাইজগুলা ঠিক এখনকার ব্লগের নাস্তিক,আপনেদের মত স্বঘোষিত সেকুলার আস্তিক,মুক্তমনাদের মতই ছিলো।
তারপরও আপনেরা উল্লেখিত বিষয়গুলা নিয়া যে প্রশ্ন তুলছেন সেইগুলা নিয়া আসেন একটু সেকুলার স্টাইলে আলুচুনা করি।
@শুধু প্যচাল
যারা পবিত্র কাবাকে ধংস করতে এসেছিলো আরবীতে এদের বলা হয় হাবশি কওম।যেমন হযরত বেলাল(রাঃ) ছিলেন একজন হাবশি গোলাম।আরবিতে হাবশ অর্থ হইল মিশ্রন।এই জাতিগোষ্ঠিটি মুলত আফ্রিকা(বনি হাম ইবন নুহ(আঃ)) এবং আরবের(সাবায়ি আরব/বনি সাম) বিভিন্ন গোত্রের সংমিশ্রনে গঠিত।এদের রাজত্ব ছিলো লোহিত সাগরের উভয়দিকে সেইসময়কার ইয়েমেন এবং আফ্রিকার তীরবর্তি অঞ্চল সমুহ যেগুলি এখনকার ইয়েমেন আর আফ্রিকার ইথোওপিয়া,জিবুতি,সোমালিয়া নামে পরিচিত।আর এদের রাজধানি আকসুম ছিলো এখনকার ইথুপিয়াতে অবস্থিত।প্রথমদিকে ইয়েমেন ছিলো আরেকটি আলাদা রাজ্য,হাবশার সাথে রাজনৈতিক এবং ধর্মিয় কারনে দির্ঘদিন বিরোধ চলছিলো।এসব নিয়ে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনাও আছে যেগুলি পবিত্র কোরআনেও উল্লেখ আছে যাইহোক পরবর্তিতে হাবশিরা ইয়েমেনিদেরকে পরাজিত করে ইয়েমেন দখল করে নেয়।আর ইয়েমেনিদর বিরুদ্ধে এই অভিযানে আবরাহা ছিলো সেকেন্ড ইন কমান্ড আর আপনাদের উইকিতেও উল্লেখ আছে সেই অভিযানে আবরাহা ১০০,০০০সৈন্য এবং ১০০হাতি নিয়া গঠি্ত একটি বাহিনির নেতৃত্বে ছিলো।পরবর্তিতে সেই ইয়েমেনের গভর্নর বা শাসক হিসেবে নিযুক্ত হয় আর সেই পবিত্র কাবা শরিফ ধংস করতে হস্তি বাহিনি নিয়া ইয়েমেন থেকে হেযায বা আরবের দিকে যাত্রা করে।যাইহোক এত কথা বলার উদ্দেশ্য হলো পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত হাতি কই থিকা আসলো এই বিষয়টা একটু পরিস্কার করা যে কাবা শরিফে হামলার আগেও এই অঞ্চলে হস্তিবাহিনির ব্যবহার হইছে।আর এই ঘটনাটা রুপক ফুপক দ্বারা বুঝানো হয় নাই।পবিত্র কোরআনে যেইভাবে বলা হয়েছে সেইটাই প্রকৃত ঘটনা,এই ঘটনা হুযুর(সঃ)জন্মের মাত্র ৪০/৫০দিন পুর্বে ঘটছিলো।আরব রেওয়াত এবং ঐতিহাসিকদের মধ্যে এই ঘটনাটা এত বিখ্যাত আর প্রসিদ্ধ ছিল যে,যখন সুরায়ে ফীল নাযিল হয় তখন হুযুর(সঃ) এর সাথে ইহুদি,খৃস্টান,মুশরিকদের সাথে শত্রুতা থাকার পরেও কেউ এই ব্যাপরে কোন আওয়াজ,আপত্তি জানায় নাই।ঘটনাটি মুলত খৃস্টানদের সাথে সম্পর্কিত কিন্তু সমসাময়িক কোনও খৃস্টান আলেমও এ ব্যাপারে কখনই আপত্তি করে নাই।এই সুরা যখন নাযিল হয় তখন এই ঘটনার বয়স মাত্র ৪২/৪৩বছর।ঘটনাটি সমগ্র আরবে সচক্ষে দর্শন করেছে কিংবা পিতামাতার কাছ থেকে শুনেছে এইরকম লোকের সংখ্যা ছিলো লক্ষ লক্ষ।যেকারনে সেই সময় থেকে শত শত বছর পার হয়ে গেলেও এই ঘটনার বিষয়ে কেউ কোন আপত্তি তোলে নাই।কিন্তু ঘটনার ১৩০০বছর পর গত শতকে ইউরোপিয় ঐতিহাসিকরা প্রথম প্রশ্ন তোলে।এইসব লোহালক্করবাদিরা এদের চোখের সামনে ইটকাঠ,রড,সিমেন্ট ছাড়া আর কিছুই দেখতে পায় না এইজন্য কোরআনে বর্নিত বিভিন্ন ঘটনারও ব্যাখ্যাও ইট,কাঠ দিয়ে চেস্টা করে।এরা কোরআনে বর্নিত সমস্ত ঘটনা ইট,কাঠ,রড,সিমেন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভট ব্যাখ্যা করে।কিন্তু আপনাদের সমস্যা হচ্ছে এই সমস্ত অপব্যাখ্যারই জবাব ইসলামি স্কলার দিয়েছেন কিন্তু আপনেরা সেইগুলা কখনও জানার চেস্টা করেন না।এইজন্য আপনাদের সমন্ধে বলা হয় যে আপনেরা ওহীকে অবিশ্বাস করেন ঠিকই কিন্তু আপনেদের ইউরোপিয় বাবারা যেইসব কথা বলে সেইগুলাকে আপনেরা যাচাইবাছাই ছাড়াই বা এই সম্পর্কে ইসলামি পন্ডিতদের মতামতটা কি সেইটা না জাইনাই অন্ধভাবে বিশ্বাস করেন আর এইগুলাকে ওহীর চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ন মনে করেন।যাইহোক এই ঘটনা নিয়া আপনেদের যত অপব্যাখ্যা আছে সবগুলারই জবাব দিয়েছেন আলেমরা বিস্তারিত আপাতত আলোচনা করা সম্ভব না।
@এবিসি১০,
সমস্ত ঐতিহাসিক ঘটনা যাচাই বাছাইয়ের পর ইসলামি স্কলাররা বলছেন মুসা(আঃ)যখন জন্মগ্রহন করেন তখন মিসরের ফারাও ছিলো ২য় রেমেসিস।পরবর্তিতে সে মারা যাওয়ার পর তার পুত্র মিনফাতাহ মিশরের নতুন ফারাও হয় আর একেই পুর্ববর্তি সমস্ত নবি আম্বিয়াগনের(আঃ) ধারাবাহিকতায় মুসাও(আঃ) একত্ববাদের দিকে,সমস্ত জগতের প্রতিপালকের দিকে দাওয়াত দেন,আর এই মিনফাতাহই লোহিত সাগরে তার দলবল নিয়া নিমজ্জিত হয়।এইসব নিয়াও অনেক বিস্তারিত আলোচনা করছেন ওলামারা।আপনের কমে্টের প্রেক্ষিতে এইটুকু বলি যে মিনফাতাহকে ভ্যালি অব দা কিংসে পাওয়া যায় নাই।তার লাশ পাওয়া গিয়েছিলো আমনতহাবের কবরস্তানে(আপনেদের উইকিতেও আছে)।যেখানে মিশরিদের প্রথা ছিলো তাদের কোন সম্রাট মৃত্যুবরন করলে প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা কবরস্তান,তার সম্পর্কে সমস্ত তথ্য,বৈশিস্ট,গুরুত্বপুর্ন তারিখ,রাজকিয় বস্তু,হিরা জহরত ইত্যাদি তার কবরের সাথেই সুরক্ষিত করে রাখা কিন্তু মিনফাতাহর মতো এমন প্রতাপশালি বাদশাহর জন্য এসব কিছুই না করে,প্রচলিত রসম রেওয়াজ না মেনে তাড়াহুরা করে কেনো আমনতাহাবের কবরস্তানে সামহিত করা হলো এর সবই বিস্তারিত ওলামারা আলোচনা করেছেন।মোহাম্মদ আহমদ আদাবী "দা'ওয়াতুররুসুল ইলাল্লাহ" নামক গ্রন্থে লিখেছেন,এই লাশের নাকের সম্মুখের অংশ নাই।মনে হয় কোন সামুদ্রিক প্রানি খেয়ে ফেলেছে।সম্ভবত কোন মাছই খেয়েছে।অতঃপর তার লাশ আল্লাহর নির্ধারিত ব্যবস্থা অনুযায়িই তীরে নিক্ষেপ করা হয়।
"আজ আমি তোমার দেহকে সমুদ্র হতে রক্ষা করিব যেন তাহা তোমার পরবর্তী লোকদের জন্য আল্লাহর নিদর্শন হয়।"(সুরা ইউনুস রুকু-৯)
৩১|
১৭ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫
কুটুশ মিয়া বলেছেন: আরেকটা কথা কই আপনেরা আপনেদের যেইসব আব্বাহুযুরদের কাছ থেকে প্রাপ্ত ইসলাম,কোরআন নিয়া বিভিন্ন চুলকানি মুলক প্রশ্ন নিয়া ব্লগে আইসা ফাল পারেন।এই সমস্ত প্রশ্নের জবাবই আপনেদের জন্মের আগেই ইসলামি স্কলাররা আপনেদের আব্বাহুযুরদের দিয়ে ফেলেছেন।কাজেই নতুন কোন কিছু থাকলে সেইগুলা নিয়া আসেন।
৩২|
১৭ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:৫৩
৩৩|
১৭ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫
৩৪|
১৭ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:১১
কুটুশ মিয়া বলেছেন: উইকির রেফারেন্স যেইটুকু দেয়া হইছে সেইটুকু ব্রাকেটেই উল্লেখ কইরা দেয়া হইছে।ভালো কইরা পড়েন
৩৫|
১৭ ই মে, ২০১১ রাত ৯:০৩
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: উস্তাদ অনেক বড় বড় লেকচার দিয়ে গেলেন। অন্য আর একটি পোষ্টেও এইরকম বড় বড় লেকচার মাইরে গেছেন। ভাল। খারাপ না। তবে এইরকম লেকচার মারার আগে বুঝা চাই যা বলছি সেইটা ঠিক আছে কিনা।
=> লেকচার দেওয়ার মতো কাজ করলে ও দেওয়াই লাগে। আপনেরা যে কোন ডাইসের, আপনেগো সামনে যদি আল্লাহ কে আইনা দেখাইয়াও দেয়া হয় তারপর বলবেন ম্যাজিক বা আকাশ থেকে যদি ফেরেশতাও নামাইয়া দেখানি হয় তারপরেও বলবেন জাদু। এইটা আজকে না বহুত আগে থেকেই শুরু হইছে।
------------------------------------------------------------------------
আপনে অনেক জায়গায় বলছেন কিছুই অনুমান কল্পনা বা অবাস্তব নয়। ভাইজান যেই আল্লাহরে আপনারা ডাকেন সেই আল্লাইত আপনার অনুমানে। বাকি আর কি কিছু বলার দরকার আছে?
=> আল্লাহ আছে কি নাই সেটা হলো এক ব্যাপার। তখন আমাদের কাজ আল্লাহতে বিশ্বাস করানো। কিন্তু আপনারা তো আল্লাহ তে বিশ্বাস করেন। বিশ্বাস করার পর প্যাচ লাগান। কাফের কইলে চেইতা উঠেন। আবার গীতার গুনগান গান। মক্কার কাফেররাও আল্লাহ বিশ্বাস করতো। তবে বিশ্বাসের পরে কুফরী বা অস্বীকার করতো এবং যেই ধারা আপনিও বজায় রাখছেন।
-----------------------------------------------------------------------
কাল্পনিক এক আল্লাহ আপনে সামনে রেখে আত্নসমর্পন করে মুসলিম নাম ধারন করেছেন, চিৎকার দিয়ে বললেন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু--কি কি যেন কইলেন যে ইলাহা মানে কিছু বুঝি নাকি।।হাসি পায় ।
=> হাসি পাওয়ারই কথা। কি কি কইছি সেইটা বুঝেন নাই। না বুঝারই কথা। পড়েন তো গীতা রামায়ন যেহেতু নিজের ধর্মগ্রন্থ সেইটা। আর কোরআন বিষয়ক কোন লেখা দেখলেই গায়ে ঝাড়া দিয়া উঠে নিজেরে নাস্তিক পরিচয় দিয়া নাস্তিকগো লগে তাল মিলাইয়া ইসলামের পিছনে লাইগা পড়তে। কোরআন বুঝতে গেলে কোরআন পড়া লাগে, তাফসীর পড়া লাগে, না বুঝলে যারা জানে তাদের থেকে জানতে হয়। ইলাহ কি সেইটা বুঝবেন কেমনে? অনেক মুসলিমই তো জানে না ইলাহ কি? আপনে তো বহুত দুর। মুসলিমগো লগে লাগতে আসলে আরো শিক্ষাগ্রহন কইরা আসেন।
-----------------------------------------------------------------------
আপনে মনে হয় তাবলীগ করেন? উস্তাদ আগে নিজের ইলাহা কি সেইটা ঠিক করেন।
=> ইলাহা না "ইলাহ"। আমাদের ইলাহ এক আল্লাহ, এক উপাস্য, এক রব, কিন্তু আপনাদের তো ৩৩ কোটি দেবদেবী। ৩৩কোটির উপাসনা ভাল না এক জনের উপাসনা ভালো।
-----------------------------------------------------------------------
সূরা নাজম-২৩> এগুলো কতগুলো নাম (রাম লক্ষণ, সীতা, হনুমান ইত্যাদি) বৈ নয়, যা তোমরা এবং তোমাদের পূর্ব-পুরুষদের রেখেছ। এর সমর্থনে আল্লাহ্ কোন দলীল নাযিল করেননি। তারা (কাফের মুশরিকরা) অনুমান এবং প্রবৃত্তিরই অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে পথ নির্দেশ (কোরআন) এসেছে।
কারা কাফের মুশরিক আপনে দেখি ভালই জানেন। আপনে একটা ---থাক। মানুষকে কাফের বলতে হয়না- এই হাদিস কোথাও পড়েন নাই? শুধু তাল বেতাল পড়েছেন? মানুষ হন। তারপর আল্লাহ বলবেন। কালেমা দেখার বিষয়। কালেমা হওয়ার বিষয়। এইসব কোনদিন শুনেছেন? কোরানের ঐ অক্ষরের ভিতরেই থাকবেন।
=> আপনে আর কি কইবেন। কোরআনের উপরের আয়াতটাতে মনে হয় কষ্ট পাইছেন। তবে কষ্ট পাওয়ার কিছু নাই। যা সত্য তাই। মানুষকে কাফের বলতে হয় না কিন্তু কাফেরকে কাফের বলতে হয়। আর কাফের বললে যদি কষ্ট লাগে তাহলে যে কাজ করলে কাফের হয় না সেই কাজ করলেই পারেন। কাফের মানে হইলো অস্বীকারকারী, অর্থ্যাত যারা আল্লাহ, কোরআন এবং সর্ব শেষ নবী ও রাসুল মোহাম্মদ সাঃ কে অস্বীকার করে। যদিও তাদের অস্বীকারে ইসলামের কোন ক্ষতি নাই, ক্ষতি আছে তাদের নিজেদেরই।
------------------------------------------------------------------------
মানুষ হন তারপর জ্ঞানী হন তারপর ধর্ম পালন করুন। নতুবা যা করছেন তা চুপ চাপ করেন। শুধু শুধু ইসলামের দূর্নাম কইরেন না।
=> কি কি করলে ইসলামের দুর্নাম হয় সেইটা কি আপনে জানেন? দুর্নাম তো করেন আপনারা যখন মুসলিম নাম নিয়া মুনাফিকি করেন। মানুষের লগে ঘুরেন নিজেরে মুসলিম দাবী কইরা কিন্তু ভিতরে ভিতরে মুনাফিকি কাজ করে।
সূরা জাছিয়া-৪৫:২৩> (হে নবী) আপনি কি সেই লোককে দেখেছেন যে নিজের খেয়াল খুশী কে ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে। আপনি কি মনে করেন তাদের অধিকাংশ শুনে ও বুঝে। তারা তো চতুষ্পদ জন্তু বা তার চেয়েও নিকৃষ্ট।
মুসলিম হতে হলে নিজের খেয়ালখুশীকে আল্লাহর নিকট সমর্পন করে দিতে হয় এবং আমরা সেটা করেছি। মুসলিমরা মানুষ এবং কোরআন পড়ে এবং অনুসরণ করে জ্ঞানী কিন্ত অমুসলিমরা কোরআন অস্বীকার করে এবং নিজের খেয়ালখুশিকে ইলাহ বানিয়ে চতুষ্পদ জন্তু। তবে সবাই না।
------------------------------------------------------------------------
আর এক ধর্মের কাউরে কাফের বললেন। তাইলেত প্রথমেই আপনেই কাফের হয়ে গেলেন। বেটা সুরার, আয়াতের, কোরানের বুঝেন না কিছু দৌড়ায় আইছেন কোরানের আয়াত ভাইঙ্গে আর জনকে কাফের বলতে। এইসবের কারনেই আজ মুসলিম হাস্যকর। নজরুল তাইত বলেছিলেন "ওরে যেথা দেখ মুসলিম , জিভ ধরে টান তার"।
=> মুসলিমকে কাফের বললে কাফের হয়ে যায় কিন্তু যে নিজেই স্বাক্ষী দেয় যে সে কাফের তাকে কাফের বললে সমস্যা নাই। মুসলিম তো সেই ব্যক্তি যে আত্মসমর্পন করে আল্লাহর নিকট, আল্লাহর আইন কানুন বিধিবিধান এর কাছে হোক সেটা তার ইচ্ছার পক্ষে বা বিপক্ষে। কেউ যদি বলে ৬৬৬৬ টা আয়াত এর মধ্যে ৬৬৬৫ টা আয়াত মানি একটা মানি না সেই কাফের। মুসলিম হতে হলে পুরোটাই মানতে হয়। যারা সেটা মানে না তাদের কাফের বলতে সমস্যা নাই।
কবিদের ব্যাপারে সূরা শোয়ারার ২২৪-২২৫ নং আয়াত দেখুন।
----------------------------------------------------------------------
বেশি কিছু বললাম না-নয়ত আপনারাত আছেন বোমা মারা মুসলিম। হয়ত আবার লাগবেন যে এই ভাইয়ের ব্যন চাই, ব্যন চাই---মাথা মোটা মুসলিম।
=> উল্টা পাল্টা যুক্তি বিহীন, আল্লাহ ও মহানবী সাঃ এর ব্যাপারে খারাপ মন্তব্য বা মিথ্যা কথা বললে ব্যন চাওয়াই উচিত যেহেতু আর উপায় নাই। কিন্তু সামনা সামনি বললে ভিন্ন কথা।
------------------------------------------------------------------------
আর কত সুরার নাম ভাঙ্গাইয়ে মানুষকে কষ্ট দিবেন? মানুষ হত্যা করবেন?
=> আহারে দরদ উতরাইয়া পড়তেছে।
-----------------------------------------------------------------------
সুপথ হইল ত্যাগি, মানব প্রেম। এর বাইরে কিছুই না। নিরাকারে আল্লাহরে ডাকা না। মানুষকে সেবা করা, মানুষকে ভালবাসা, এই সৃষ্টিকে ভালবাসা। জান্নাতের লোভে ভোগ করে যাওয়া হইল পশুত্ব। সুতরাং আগে সেই সুপথে আপনেও আসেন। তারপর বাকি কথা।
=> ডাইরেক্ট কইয়া ফালান না গীতা পড়তে। মানুষরে যে কেমনে ভালো বাসতে হয় সেটা ইসলাম দেখাইয়া দিছে ১৪০০ বছর আগে। সব ধর্ম বলে মানুষ সব এক। ধনী গরীব কোন ভেদাভেদ নাই। ইসলামও সেটা বলে এবং কাজের মাধ্যমেও সেটার বাস্তবায়ন করে দেখায়। যেমন নামাজ। বাড়ীওয়ালা ভাড়াটিয়া, ব্যাংক কর্মকর্তা-গার্ড ইত্যাদি।
সব ধর্ম বলে গরীবকে ভালবাস সাহায্য কর। ইসলামও সেটা বলে পাশাপাশি ফিতরা, যাকাত, ফি সাবিলিল্লাহ ইত্যাদির মাধ্যমে কিভাবে ভালবাসতে হইবো সেইটা দেখাইয়া দেয়। সব ধর্মই বলে শ্রমিকের টাকা মারা উচিত না। ইসলামও বলে পাশাপাশি শ্রমিকের ঘাম শুকানির পূর্বেই মজুরী দিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেয় এবং পারিশ্রমিক নির্ধারণ করে শ্রমিক নিয়োগ করতে বলে। ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে বলতে থাকলে সারা দিন শেষ হইয়া যাইবো। আরো পড়াশুনা করেন। আল্লাহ আপনারে হেদায়েত দান করুন। আমীন।
ধন্যবাদ
৩৬|
১৭ ই মে, ২০১১ রাত ১১:৩৮
শুধু প্যচাল বলেছেন: @Abdullah Arif Muslim : লেকচার দেওয়ার মতো কাজ করলে ও দেওয়াই লাগে। আপনেরা যে কোন ডাইসের, আপনেগো সামনে যদি আল্লাহ কে আইনা দেখাইয়াও দেয়া হয় তারপর বলবেন ম্যাজিক বা আকাশ থেকে যদি ফেরেশতাও নামাইয়া দেখানি হয় তারপরেও বলবেন জাদু। এইটা আজকে না বহুত আগে থেকেই শুরু হইছে।
উস্তাদ যুগ পাল্টাইছে, ওহন আর এই কথা কমুনা, হাসা কইতাসি, আপনে আইনে দেখান আমি ঐ কথা কমুনা। কসম কাইটা কইতাসি। শুনেন এইসব ত্যানা প্যাচনো কথা কোন অশিক্ষিতদের যেয়ে বইলেন। বা আপনাদের মত মাথা মোটা পাবলিকদের যেয়ে বইলেন।
উস্তাদ কথা ঘুরান কেন? আমি বেদ গীতা, দেবতা পুজা করি কোথাও লেখছি? এত কোটেশন দিয়ে লিখছেন, কিন্তু আগামাথা, আসল কথা সব পালটায় নিজের মত করে লিখছেন। আমি কোথাও বলিনি আমি হিন্দু খ্রিষ্টান না বৌদ্ধ - আমি বলেছি আমি নাস্তিক নই।
আর মন্তব্যের উপরে আলোচনা করুন, ব্যক্তির উপরে নয়। আমি কোন ডাইসের না কি এইসব কি ধরনের কথা? আমি আপনার মন্তব্যের উপরেই বলেছি আপনে কাফের বলছেন কেন? মানুষকে কাফের বলতে অধিকার আপনাকে কি আল্লাহ এসে আপনাকে দিয়েছে? কোরান দিয়েছে? কিসের কোরান পড়েন যেই কোরান মানুষকে কাফের বলতে শিখায়? আমিত কোরান পড়ে কোথাও দেখলাম না অন্য কাউরে কাফের বলতে শিখিয়েছে কোরান? আমি বেদ গীতা পড়েও পাইনি ? আপনারা পড়লেই পান। ব্যপারটা কি? তাহলে সমস্যা কোথায়>?
এত বড় বড় কমেন্টা লিখে অখাদ্য কেন করেন? ইসলামের সেই দূর্নাম আবার করে গেলেন। আগে নিজে সুস্থ হন, মানুষ হন। তারপর মন্তব্য করুন।
সুপথ হইল ত্যাগি, মানব প্রেম। এর বাইরে কিছুই না। নিরাকারে আল্লাহরে ডাকা না। মানুষকে সেবা করা, মানুষকে ভালবাসা, এই সৃষ্টিকে ভালবাসা। জান্নাতের লোভে ভোগ করে যাওয়া হইল পশুত্ব। সুতরাং আগে সেই সুপথে আপনেও আসেন। তারপর বাকি কথা।
=> ডাইরেক্ট কইয়া ফালান না গীতা পড়তে। মানুষরে যে কেমনে ভালো বাসতে হয় সেটা ইসলাম দেখাইয়া দিছে ১৪০০ বছর আগে। সব ধর্ম বলে মানুষ সব এক। ধনী গরীব কোন ভেদাভেদ নাই। ইসলামও সেটা বলে এবং কাজের মাধ্যমেও সেটার বাস্তবায়ন করে দেখায়। যেমন নামাজ। বাড়ীওয়ালা ভাড়াটিয়া, ব্যাংক কর্মকর্তা-গার্ড ইত্যাদি।
দেখুনত আমি আমার এই মন্তব্যে কোথায় আপনাকে বলেছি গীতা পড়তে? আপনার মন্তব্য দেখুন আমার সাথে আপনার কোথায় মিল আছে?
আর এক ধর্মের কাউরে কাফের বললেন। তাইলেত প্রথমেই আপনেই কাফের হয়ে গেলেন। বেটা সুরার, আয়াতের, কোরানের বুঝেন না কিছু দৌড়ায় আইছেন কোরানের আয়াত ভাইঙ্গে আর জনকে কাফের বলতে। এইসবের কারনেই আজ মুসলিম হাস্যকর। নজরুল তাইত বলেছিলেন "ওরে যেথা দেখ মুসলিম , জিভ ধরে টান তার"।
=> মুসলিমকে কাফের বললে কাফের হয়ে যায় কিন্তু যে নিজেই স্বাক্ষী দেয় যে সে কাফের তাকে কাফের বললে সমস্যা নাই। মুসলিম তো সেই ব্যক্তি যে আত্মসমর্পন করে আল্লাহর নিকট, আল্লাহর আইন কানুন বিধিবিধান এর কাছে হোক সেটা তার ইচ্ছার পক্ষে বা বিপক্ষে। কেউ যদি বলে ৬৬৬৬ টা আয়াত এর মধ্যে ৬৬৬৫ টা আয়াত মানি একটা মানি না সেই কাফের। মুসলিম হতে হলে পুরোটাই মানতে হয়। যারা সেটা মানে না তাদের কাফের বলতে সমস্যা নাই।
আল্লাহর নবী বলেনঃ তোমরা কাউরে কাফের বলনা, কেননা তোমরা জাননা কে কাফের। এই হাদিস মনে হয় পড়েন নাই। আসলেই আপনে অসুস্থ মুসলিম। ব্যক্তিগত ভাবে আপনাকে এই মন্তব্য করতে হল বলে দুঃখিত। এছাড়া আর কোন কিছু পাচ্ছিনা। আপনে কাফের বলবেনই। কাফেরকে কতল করতে হয়, সেইটাও মনে হয় আপনে রাজি। তাইলে শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে আপনে আসলেই ----। আপনার অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে, কোরানে কোথাও ৬৬৬৬ আয়াত নেই। ৬৪৩৬ অথবা ৬২৩৬ এই ধরনের আয়াত সংখ্যা আছে। আগে ছিল। কিন্তু কি হইছে আপনারা যতই আবেগি হন না কেন, আপনাদের উস্তাদ গন সৌদি বাদশারা ইহা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। হা--হা--।
=> উল্টা পাল্টা যুক্তি বিহীন, আল্লাহ ও মহানবী সাঃ এর ব্যাপারে খারাপ মন্তব্য বা মিথ্যা কথা বললে ব্যন চাওয়াই উচিত যেহেতু আর উপায় নাই। কিন্তু সামনা সামনি বললে ভিন্ন কথা।
সামনা সামনি কইলে কি হইত ভাইজান? ভয় পাইলাম.।আসলেই আপনারা মুসলমান!!!! ওস্তাদ আপনার নামডা দেইখা নিলাম। এর পর থেকে আপনার সাথে আর না।
আপনে কি ভাই লাদেন এর কোন আত্নীয় স্বজন লাগেন নাকি ভাইজান?
৩৭|
১৭ ই মে, ২০১১ রাত ১১:৪৬
শুধু প্যচাল বলেছেন: @Abdullah Arif Muslim : লেকচার দেওয়ার মতো কাজ করলে ও দেওয়াই লাগে। আপনেরা যে কোন ডাইসের, আপনেগো সামনে যদি আল্লাহ কে আইনা দেখাইয়াও দেয়া হয় তারপর বলবেন ম্যাজিক বা আকাশ থেকে যদি ফেরেশতাও নামাইয়া দেখানি হয় তারপরেও বলবেন জাদু। এইটা আজকে না বহুত আগে থেকেই শুরু হইছে।
উস্তাদ যুগ পাল্টাইছে, ওহন আর এই কথা কমুনা, হাসা কইতাসি, আপনে আইনে দেখান আমি ঐ কথা কমুনা। কসম কাইটা কইতাসি। শুনেন এইসব ত্যানা প্যাচনো কথা কোন অশিক্ষিতদের যেয়ে বইলেন। বা আপনাদের মত মাথা মোটা পাবলিকদের যেয়ে বইলেন।
উস্তাদ কথা ঘুরান কেন? আমি বেদ গীতা, দেবতা পুজা করি কোথাও লেখছি? এত কোটেশন দিয়ে লিখছেন, কিন্তু আগামাথা, আসল কথা সব পালটায় নিজের মত করে লিখছেন। আমি কোথাও বলিনি আমি হিন্দু খ্রিষ্টান না বৌদ্ধ - আমি বলেছি আমি নাস্তিক নই।
আর মন্তব্যের উপরে আলোচনা করুন, ব্যক্তির উপরে নয়। আমি কোন ডাইসের না কি এইসব কি ধরনের কথা? আমি আপনার মন্তব্যের উপরেই বলেছি আপনে কাফের বলছেন কেন? মানুষকে কাফের বলতে অধিকার আপনাকে কি আল্লাহ এসে আপনাকে দিয়েছে? কোরান দিয়েছে? কিসের কোরান পড়েন যেই কোরান মানুষকে কাফের বলতে শিখায়? আমিত কোরান পড়ে কোথাও দেখলাম না অন্য কাউরে কাফের বলতে শিখিয়েছে কোরান? আমি বেদ গীতা পড়েও পাইনি ? আপনারা পড়লেই পান। ব্যপারটা কি? তাহলে সমস্যা কোথায়>?
এত বড় বড় কমেন্টা লিখে অখাদ্য কেন করেন? ইসলামের সেই দূর্নাম আবার করে গেলেন। আগে নিজে সুস্থ হন, মানুষ হন। তারপর মন্তব্য করুন।
সুপথ হইল ত্যাগি, মানব প্রেম। এর বাইরে কিছুই না। নিরাকারে আল্লাহরে ডাকা না। মানুষকে সেবা করা, মানুষকে ভালবাসা, এই সৃষ্টিকে ভালবাসা। জান্নাতের লোভে ভোগ করে যাওয়া হইল পশুত্ব। সুতরাং আগে সেই সুপথে আপনেও আসেন। তারপর বাকি কথা।
=> ডাইরেক্ট কইয়া ফালান না গীতা পড়তে। মানুষরে যে কেমনে ভালো বাসতে হয় সেটা ইসলাম দেখাইয়া দিছে ১৪০০ বছর আগে। সব ধর্ম বলে মানুষ সব এক। ধনী গরীব কোন ভেদাভেদ নাই। ইসলামও সেটা বলে এবং কাজের মাধ্যমেও সেটার বাস্তবায়ন করে দেখায়। যেমন নামাজ। বাড়ীওয়ালা ভাড়াটিয়া, ব্যাংক কর্মকর্তা-গার্ড ইত্যাদি।
দেখুনত আমি আমার এই মন্তব্যে কোথায় আপনাকে বলেছি গীতা পড়তে? আপনার মন্তব্য দেখুন আমার সাথে আপনার কোথায় মিল আছে?
আর এক ধর্মের কাউরে কাফের বললেন। তাইলেত প্রথমেই আপনেই কাফের হয়ে গেলেন। বেটা সুরার, আয়াতের, কোরানের বুঝেন না কিছু দৌড়ায় আইছেন কোরানের আয়াত ভাইঙ্গে আর জনকে কাফের বলতে। এইসবের কারনেই আজ মুসলিম হাস্যকর। নজরুল তাইত বলেছিলেন "ওরে যেথা দেখ মুসলিম , জিভ ধরে টান তার"।
=> মুসলিমকে কাফের বললে কাফের হয়ে যায় কিন্তু যে নিজেই স্বাক্ষী দেয় যে সে কাফের তাকে কাফের বললে সমস্যা নাই। মুসলিম তো সেই ব্যক্তি যে আত্মসমর্পন করে আল্লাহর নিকট, আল্লাহর আইন কানুন বিধিবিধান এর কাছে হোক সেটা তার ইচ্ছার পক্ষে বা বিপক্ষে। কেউ যদি বলে ৬৬৬৬ টা আয়াত এর মধ্যে ৬৬৬৫ টা আয়াত মানি একটা মানি না সেই কাফের। মুসলিম হতে হলে পুরোটাই মানতে হয়। যারা সেটা মানে না তাদের কাফের বলতে সমস্যা নাই।
আল্লাহর নবী বলেনঃ তোমরা কাউরে কাফের বলনা, কেননা তোমরা জাননা কে কাফের। এই হাদিস মনে হয় পড়েন নাই। আসলেই আপনে অসুস্থ মুসলিম। ব্যক্তিগত ভাবে আপনাকে এই মন্তব্য করতে হল বলে দুঃখিত। এছাড়া আর কোন কিছু পাচ্ছিনা। আপনে কাফের বলবেনই। কাফেরকে কতল করতে হয়, সেইটাও মনে হয় আপনে রাজি। তাইলে শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে আপনে আসলেই ----। আপনার অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে, কোরানে কোথাও ৬৬৬৬ আয়াত নেই। ৬৪৩৬ অথবা ৬২৩৬ এই ধরনের আয়াত সংখ্যা আছে। আগে ছিল। কিন্তু কি হইছে আপনারা যতই আবেগি হন না কেন, আপনাদের উস্তাদ গন সৌদি বাদশারা ইহা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। হা--হা--।
=> উল্টা পাল্টা যুক্তি বিহীন, আল্লাহ ও মহানবী সাঃ এর ব্যাপারে খারাপ মন্তব্য বা মিথ্যা কথা বললে ব্যন চাওয়াই উচিত যেহেতু আর উপায় নাই। কিন্তু সামনা সামনি বললে ভিন্ন কথা।
সামনা সামনি কইলে কি হইত ভাইজান? ভয় পাইলাম.।আসলেই আপনারা মুসলমান!!!! ওস্তাদ আপনার নামডা দেইখা নিলাম। এর পর থেকে আপনার সাথে আর না।
আপনে কি ভাই লাদেন এর কোন আত্নীয় স্বজন লাগেন নাকি ভাইজান?
১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৩৩
কে এস আরেফিন বলেছেন: আপনার কাছে জানতে মন চায় আবু জেহেলকে আল্লাহ এবং রসুল ( সাঃ ) কি কাফের বলেছিলেন নাকি বলেনি। আপনি কোরআন এবং ছহী হাদিস পড়ুন বঝুন এরপর এই ধরনের কথা বলবেন। আর আপনি যে হাদিসটি বার বার বলছেন সেটা সনদ খুজে দেখুন সেটা আদেও হাদিস কিনা, যদি সনদ পান আর দেখেন সেটা ছহী তখন সেটা সবাট সামনে পেশ করুবেন এর আগে না। এর বেশি আর আপনাকে কিছু বলার নাই। আল্লাহ আমাকে সহ সবাইকে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।
৩৮|
১৮ ই মে, ২০১১ রাত ১২:২৩
শুধু প্যচাল বলেছেন: @ কুটুশ মিয়া ঃ কথা কইতেও ভয় পাই- আজকাল মুসলমান নিয়ে একটূ ভয়ে আছি। ভাগ্য ভাল যে এইরকম কঠিন মুসলমান হইতে পারিনি। কি আর করা জান্নাত একটুর জন্য মিস হয়ে গেল। এইসব কথা শুনলেও আপনাদের রাগ হয় বুঝি। তাই দুঃখিত। যাইহোক আপনার মন্তব্য পড়লাম। যাইহোক আন্দাজে মন্তব্য করবনা।
কিন্তু ঘটনার ১৩০০বছর পর গত শতকে ইউরোপিয় ঐতিহাসিকরা প্রথম প্রশ্ন তোলে।এইসব লোহালক্করবাদিরা এদের চোখের সামনে ইটকাঠ,রড,সিমেন্ট ছাড়া আর কিছুই দেখতে পায় না এইজন্য কোরআনে বর্নিত বিভিন্ন ঘটনারও ব্যাখ্যাও ইট,কাঠ দিয়ে চেস্টা করে।এরা কোরআনে বর্নিত সমস্ত ঘটনা ইট,কাঠ,রড,সিমেন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভট ব্যাখ্যা করে।কিন্তু আপনাদের সমস্যা হচ্ছে এই সমস্ত অপব্যাখ্যারই জবাব ইসলামি স্কলার দিয়েছেন কিন্তু আপনেরা সেইগুলা কখনও জানার চেস্টা করেন না।
না আমি ঐ খান থেকে এই প্রশ্ন পাইনি, করিনি। নিজেই করেছি। আমার এই প্রশ্ন গত শতাব্দিতে হয়ে গেছে শুনে ভাল লাগল না। যাইহোক আপনে আমার প্রশ্ন প্রথমেই দেখবেন - জানার জন্য জিজ্ঞাসা করেছি। জানানোর জন্য নয়, অথবা ফাজলামী মারার জন্য নয়। আপনে উত্তর দিলেন। লেখক সেই কাজটি করেন নাই। আসুন তারপর কি হইল? কোথা থেকে এক মুসলিম এসে উলটা পালটা প্রশ্ন উত্তর দেয়া শুরু করলেন।
আরেকটা কথা কই আপনেরা আপনেদের যেইসব আব্বাহুযুরদের কাছ থেকে প্রাপ্ত ইসলাম,কোরআন নিয়া বিভিন্ন চুলকানি মুলক প্রশ্ন নিয়া ব্লগে আইসা ফাল পারেন।এই সমস্ত প্রশ্নের জবাবই আপনেদের জন্মের আগেই ইসলামি স্কলাররা আপনেদের আব্বাহুযুরদের দিয়ে ফেলেছেন।কাজেই নতুন কোন কিছু থাকলে সেইগুলা নিয়া আসেন।
এইসব কথা না বললেই কি নয়? এইসব কি ব্যক্তি গত আক্রোমন হয়ে গেল না? আপনে যে উত্তর দিয়েছেন ঐ পর্যন্তই থেমে থাকাটা কি ভাল ছিলনা?
আপনার কাছ থেক ঈকটা ইতিহাস জানলাম । ধন্যবাদ। ঘাটব , তারপর প্রশ্ন করব।
আসুনঃ
।আপনেরা বলছেন আপনেরা নাকি আস্তিক বা বিশ্বাসি কিন্তু আপনেরা যেসব জ্ঞানগর্ভ,পন্ডিতি কথাবার্তা শুনাচ্ছেন তাতে কিছু কথা বলতে ইচ্ছা করছে।আপনেরা আস্তিকতা বা বিশ্বাসের ডেফিনেশন জানেন?ইসলাম বিশ্বাসের ডেফিনেশন কিভাবে দিছে এইটা আগে একটু দেখি।বিশ্বাস বা ইমান হইল হুযুর(সঃ) আমাদের দৃস্টির আড়ালে বা গায়েবের যত খবর বা কথা আমাদেরকে শুনায়ছেন সমস্ত খবর কে বিনা দ্বিধায় মেনে নেওয়া।এখন কেনো মেনে নেবো?কারন হুযুর(সঃ)এর প্রতি আমাদের আস্থা আছে।এইটা হলো মোটামুটি ইমান বা বিশ্বাসের ডেফিনেশন।
সুরা ইউনুস ১০০ নং আয়াত বলছেঃ কারও সাধ্য নাই ঈমান আনে আমার অনুমুতি ব্যতিত। তাহলে তার অনুমুতি নিতে কি তার সাথে জানা শুনার বিষয়টা কি জড়িত কিনা? না দেখে বিশ্বাষ হইল কেমনে। দাড়ান পড়ে মন্তব্য করছি।
ধন্যবাদ
৩৯|
১৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১
শুধু প্যচাল বলেছেন: হায়রে দুনিয়া!!! মানুষরে কাফের কইতে মানা কইছি তাই কত সনদ নিয়ে আসলেন!! সনদ দেখাতে কইতাছেন। আপনারা কি বিবেক হারিয়েই ফেললেন? আশ্চর্য লাগে। শিক্ষিত হবার পরেও বিবেক শিক্ষিত হতে পারল না।
আচ্ছা ভাই ক্ষমা চাই মাফও চাই আপনাগো কাছে, আপনারা জিতেছেন, আমি হেরেছি। আপনারা যারে খুশি কাফের বলেন সমস্যা নাই। যারে খুশি কাফের বলে জিহাদে নামেন -- কি আর বলব। এই বিবেকটাই মুসলমানের। বাকিটা অক্ষর বিদ্যা।
আর কোরানের আয়াত যে ৬৬৬৬ টি নাই সেইটা আশা রাখি হাদিস এর রেফারেন্স লাগব না, সেইটা আপনে নিজেই গুনে নিতে পারবেন বর্তমান প্রকাশিত কোরান থেকে। যা আগে ৬৬৬৬ টি ছিল, বা এক দলের কোরানে ছিল, আজ এখন সেইগুলো পাওয়া যায়না। অক্ষরে ছাপানো কোরান মহান শক্তিশালী আল্লাহ যদি রক্ষন করার দায়িত্ব নিয়ে থাকেন তাহলে এর থেকে ----থাক।
আপনারা ভাল থাকেন। আমিত শুধু সাধারন একজন, আপনারা আলেম সমাজ কুল। হাজার বই কোরান, অক্ষর বিদ্যাওয়ালা বিদ্যান।
ধন্যবাদ
৪০|
২২ শে মে, ২০১১ রাত ২:০৪
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: শুধু প্যচাল@ আপনেরে কাফের কইমু না কোন হিসাবে। আপনার মন্তব্য সমূহ নিচে দিলাম। আপনে কাফের হওয়ার জন্য আপনার করা এই লাইন গুলোই যথেষ্ট। আর যেহেতু আপনি বেদের ভূয়সী প্রশংসা করছেন তাই আপনাকে হিন্দু ধরে নিতেও আমাদের বিন্দু মাত্র ভয় নেই।
-------------------------------------------------------------------------
বেদের ভূয়সী প্রশংসাঃ
=> রামের গল্পে অসংখ্য হনুমান নিয়ে এসেছে- লঙ্কা পুড়িয়েছে-এসকল কিছুই হল রুপক। এইগুলোর ভিতর "গভির সত্য" আছে। যেই সত্য বুঝার জন্য অক্ষর এলেম নয় বরং সিনার এলেম বা আধ্যাত্ন জ্ঞান প্রয়োজন।
মন্তব্যঃ কোন মুসলিম কইবো না রামের গল্পগুলো রূপক। কারণ সেগুলো ধর্মগ্রন্থের গল্প। তবে এটাও বলবো না "গভির সত্য"। কারণ আমরা মুসলিমরা এগুলোকে মানুষের বানানো গল্পই মনে করি। সত্য হবার তো প্রশ্নই উঠে না। তবে যেই জিনিসগুলো পবিত্র কোরআনের সাথে মিলে যায় সেটাকেই মেনে নেই। আর আপনে যে বললেন "গভির সত্য", এরকম কথা বলে যখন কোন হিন্দুরে চোখে আঙ্গুল দিয়া দেখাইয়া দেই যে আপনার ধর্ম ভূল কথা বলতেছে। তখন সে বলে এগুলো আরো গভীরের ব্যাপার। এটা যে কত গভীর সেটার বলে না। আসল ব্যাপার হলো তাদের কাছে এর কোন উত্তর নাই। তখন গোড়া হিন্দুরা "গভির সত্য" বলে মুসলিমদের কাছ থেকে পালায়। এই কথা থেকেই বেদ হনুমান আপনার ভাষায় রূপক ইত্যাদির প্রতি আপনার ভালবাসা প্রকাশ পায় যেটা কোন মুসলিমের দ্বারা সম্ভব না।
--------------------------------------------------------------------------
কোরআনের প্রতি মিথ্যারোপঃ-
=> সৌদিতে হাতি থাকেনা। হাতির লাখ লাখ পাল নিয়ে কাবা দখল করতেও আসেনি। এইসকল রুপ কথা না? এইগুলো সব সত্য?
মন্তব্যঃ কোরআনের একটি আয়াত অস্বীকার করাই কাফের হওয়ার জন্য যথেষ্ট। আপনাকে কাফের বলার এটা আরেকটা কারণ। কোন মুসলমানের পক্ষে কোরআনের কোন আয়াত অস্বীকার করার ক্ষমতা নাই। কিন্তু আপনি আমার মতে হিন্দু হওয়াতেই এমন কথা বলতে পারছেন। তাই আপনার কাফের বললে আমার কোন সমস্যা হবে না ইনশাল্লাহ।
------------------------------------------------------------------------
নিজেকে আস্তিক দাবীঃ
=> আমি কোথাও বলিনি আমি হিন্দু খ্রিষ্টান না বৌদ্ধ - আমি বলেছি আমি নাস্তিক নই।
মন্তব্যঃ তার মানে আপনি স্বীকার করছেন আপনি সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী। আর যদি সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী হয়েই থাকেন এবং মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে কোরআনের বিরোধীতা করা আপনার পক্ষে সম্ভব ছিল না। কিন্তু আপনি হিন্দু হওয়ার কারণেই বেদ কে "গভির সত্য" এবং কোরআন এর আয়াতের বিরোধীতা করেছেন।
কই আপনি তো কোরআনের হাতির কাহিনীকেও "গভির সত্য" বলতে পারতেন, সেটা তো করলেন না। উল্টা হনুমান এর গল্পকে "গভির সত্য" বলে আখ্যায়িত করছেন। তার উপর আবার আশা করছেন আপনাকে আমরা মুসলিম বলবো?
-------------------------------------------------------------------------
নিজেরে মুসলিম দাবীঃ
আমরা আজ মুসলিম সমাজ আস্তিক না বরং বেকুব। আর নিজেদের খুব বেশি কিছু একটা মনে করে বসি।
=> নিজেরে মুসলিম দাবী করছেন মনে রাইখেন।
------------------------------------------------------------------------
বেদপ্রীতির আরেকটি উদাহরণঃ
=> যেমন লঙ্কা তোমার দেহের ভিতরেই - সেখানে তোমার তান্ডপ লীলা ঘটাতে হবে। তাই তোমার ভিতরে সত্যকে তথা রামকে ডেকে সেই লীলা খেলাতে হবে। হয়ে গেল।
মন্তব্যঃ আপনে কত বড় বেদের পন্ডিত। 'হয়ে গেল" বলেই সুন্দর সমাধান করে ফেললেন, কত সুন্দর সাফাই গাইলে। ভাই সত্যি কইরা কন তো আপনে নিজেরে হিন্দু পরিচয় দিতে কি লজ্জা পান?
---------------------------------------------------------------------
কোরআন সম্পর্কে অজ্ঞতাঃ
=> কোরানে কোথাও ৬৬৬৬ আয়াত নেই। ৬৪৩৬ অথবা ৬২৩৬ এই ধরনের আয়াত সংখ্যা আছে। আগে ছিল। কিন্তু কি হইছে আপনারা যতই আবেগি হন না কেন, আপনাদের উস্তাদ গন সৌদি বাদশারা ইহা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। হা--হা--।
মন্তব্যঃ হাসি দেইখা মজা লাগলো। একটা কথা আছে "পাগলের সুখ মনে মনে"। সৌদি বাদশারা এটা পরিবর্তন করে নাই। সৌদি বাদশাগো ক্ষেমতা নাই এটা করার। সূরা ফাতিহাকে কেউ বলে ৬ আয়াত বিশিষ্ট আবার কেউ বলে ৭ আয়াত বিশিষ্ট। আয়াত সবগুলো ঠিকই আছে। কেউ মাঝখানে দাড়ি দিছে। কেউ কমা দিছে। তবে সবচেয়ে প্রসিদ্ধ হলো ৬২৩৬ টা। ওইটা কইছিলাম আপনেরে বুঝানোর জন্য। কিন্তু ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ হিন্দুরা যখন বড় বড় ডায়লগ দেয় তখনি এমন ভূল গুলো ধরা পড়ে।
--------------------------------------------------------------------------
জান্নাতকে অস্বীকার এবং তিরষ্কার।
=> সুপথ হইল ত্যাগি, মানব প্রেম। এর বাইরে কিছুই না। নিরাকারে আল্লাহরে ডাকা না। মানুষকে সেবা করা, মানুষকে ভালবাসা, এই সৃষ্টিকে ভালবাসা। জান্নাতের লোভে ভোগ করে যাওয়া হইল পশুত্ব
মন্তব্যঃ পশুত্ব। ভোগ করলেই কি জান্নাত পাওয়া যায়। এই আপনার ইসলাম সম্পর্কে ধারণা। আরে ভাই আরো পড়াশুনা করেন। হিন্দু গো একটা কমন ডায়লগ, "মানুষকে ভালো বাসো"। এই এতটুকুই শেষ। জাকির নায়েকের লগে শ্রী শ্রী রবি শংকরের লেকচার টা পারলে শুনবেন। প্রচুর ভালবাসা তৈরী হইবো আপনার মনে। হায়রে ভালবাসা....ভালবাসা কারে কয়.............
------------------------------------------------------------------------
আল্লাহকে কাল্পনিক বলে আখ্যা এবং নিজেকে মুসলিম দাবীঃ-
=> কাল্পনিক এক আল্লাহ আপনে সামনে রেখে আত্নসমর্পন করে মুসলিম নাম ধারন করেছেন, চিৎকার দিয়ে বললেন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু--কি কি যেন কইলেন যে ইলাহা মানে কিছু বুঝি নাকি।।হাসি পায় ।
মন্তব্যঃ আপনে যে কাফের এটা প্রমাণের জন্য আর কতো উদ্ধৃতি লাগবো বলেন। আপনি নিজেরে বলেন আস্তিক। আবার বাইবেলের ও কোরআনের প্রশংসা না কইরা বেদের প্রশংসা করেন। আমরা জানি আপনে আস্তিক তবে সেটা বেদেই সীমাবদ্ধ। কারণ যদি আপনি মুসলিম হইতেন তাহলে "কাল্পনিক এক আল্লাহ" বলতে পারতেন না।
নিজেরে মুসলিম দাবী করতে লজ্জা লাগে না। নাকি নিজেরে হিন্দু কইতে লজ্জা লাগে?
-------------------------------------------------------------------------
সামনা সামনি কইলে কি হইত ভাইজান? ভয় পাইলাম.।আসলেই আপনারা মুসলমান!!!!
মন্তব্যঃ আসলেই আমরা মুসলমান। তাইলে আপনেই বলেন আপনে কি? আমরা তো অলরেডী একটা ধারণা পাইছি।
--------------------------------------------------------------------------
আপনারে আমি উপরোক্ত কারণগুলোর জন্য কাফের (অস্বীকারকারী অবিশ্বাসী বলছি কোরআনে ও আল্লাহর উপর) বলছি। তবে আপনাকে কাফের বলার প্রশ্নই উঠে না যদি আপনি নিজে থেকে না শুধরান।
নকল মুসলিম না সাইজা আসল মুসলিম সাজার চেষ্টা করেন। পুরো ব্লগটাই নষ্ট কইরা দিছেন আপনে। আত্মসমর্পন করেন আল্লাহর নিকট, পূর্বের ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ নাজিলকৃত গ্রন্থ আল কোরআন ও সর্বশেষ ও চুড়ান্ত নবী অন্তীম ঋষি মোহাম্মাদ সাঃ এর উপর। এতে আপনি এই জীবনেও সুখী হবেন পরকালেও। কোন কিছূ না জানলে জানার চেষ্টা করেন। অনুমান করবেন না। আর নিজের ধর্ম পরিচয় প্রকাশ করবেন। যেভাবে আমরা মুসলিমরা প্রকাশ করি। যদি মনে করেন ধর্মের নাম বলতে লজ্জা লাগে তবে যেই ধর্মের নাম বলতে বা নামে পরিচিত হতে কেউ লজ্জা বোধ করে না তাদের ধর্ম গ্রহন করেন।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন। আমীন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:২০
মেনন আহমেদ বলেছেন: নাস্তিকরা এখন চুপ করেই থাকবে।