![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুখ সেতো অধরা; ভালো করেই জানি, মর্ত্যলোকে ঘুড়ে বেড়াই আমি অভিমানী।
মানুষের ফিজিক্যাল রিলেশনটা শুধু ভালবাসা বা শ্রদ্ধায় নয় ফিজিকাল কেমিস্ট্রির সাথেও সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া উচিত । এই কেমিস্ট্রিটা আসলে কি রকম?? নারীর শরীর অম্লীয় ও চুম্বকধর্মী এবং পুরুষের শরীর ক্ষারীয় ও বিদ্যুৎধর্মী। এই অম্লের প্রভাবেই নারীদের শরীর কোমল, সৌন্দর্য ও লাবণ্যের মূল কারন। এই অম্ল বিভিন্ন ভাবে তাদের শরীর থেকে বের হয়ে যায় আর তা পুরনের স্বাভাবিক প্রবৃত্তির জন্য তারা সর্বদা অম্ল বা টক খাওয়ার জন্য বেশি পাগল থাকে। অপর পক্ষে ক্ষারধর্মী পুরুষের শরীর থেকে বিভিন্নভাবে ক্ষার (এলক্যালি) বের হয়ে যায়, তাই পুরুষ মিস্টি বেশি খেতে পছন্দ করে কারন এই মিষ্টি তাঁর শরীরের ক্ষারের চাহিদা পুরন করে।
আসল কথায় আসি, কেমিস্ট্রিতে অম্ল এবং ক্ষারের একটি স্বাভাবিক আকর্ষণ রয়েছে । অম্ল বা টক দেখলে যেমন আমাদের জিহবায় লালা বের আসে। এটা এক ধরনের আকর্ষণ। আর রাসায়নিক ভাবে অম্ল এবং ক্ষারের এই পারস্পরিক স্বাভাবিক আকর্ষণ স্বভাবের কারনেই নারী পুরুষের প্রতি এবং পুরুষ নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়। এবং এই আকর্ষণ থেকে এক হওয়ার ফলে যে বিক্রিয়া হয় কেমিস্ট্রিতে তাকে নিউট্রিলাইজেশন বিক্রিয়া বলে। অর্থাৎ, দৈহিক গঠনের উপাদানের দিক দিয়ে নারী পুরুষের কেমিস্ট্রি সম্পূর্ণ আলাদা এবং বিপরীতধর্মী বলেই নারী-পুরুষের মধ্যে এই প্রচন্ড আকর্ষণ স্পৃহা কাজ করে। কেমিস্ট্রির ব্যাপারটা খুব সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন। কিভাবে? ধরুন, আপনি একজন নারী। আপনি ভীরের দাড়িয়ে আছেন। আপনার চারপাশে সবাই নারী। আপনি চোখ বন্ধ করে আছেন। অন্য সব নারীর সাথে আপনার স্পর্শ আদান প্রদান হচ্ছে। কিন্তু আপনার মধ্যে কোনো ভাবান্তর নেই। কিন্তু এর মধ্যেই হঠাৎ করে যদি কোনো পুরুষ আপনাকে স্পর্শ আপনি চোখ বন্ধ থাকলেও তা বুঝতে পারবেন , আপনি ধাক্কা খাবেন সহজ বাংলায়...... ছ্যাৎ... করে উঠবেন। কারন ঐ যে 'নিউট্রিলাইজেশন'।
আকর্ষণ থেকেই ভালবাসা শুরু । আর নারী পুরুষের মধ্যেকার এই ভালবাসাই হলো চিরন্তন, প্রাকৃতিক,ধর্ম ও সমাজ স্বীকৃত রুচিশীল সম্পর্ক।
এর বাইরে আপনি যদি প্রগতিশীলতার কথা বলে সমকামিতাকে টেনে আনতে চান তবে তা হবে শুধুই আপনার বিকৃতমস্তিস্কের বিকৃত রুচির আস্ফালন। কারন ফিজিক্যাল কেমিস্ট্রি এখানে আপনার বিরুদ্ধে। আপনি বলবেন সমকামীদের মদ্ধেও শ্রদ্ধা-ভালবাসা-আবেগ রয়েছে। হ্যাঁ, অবশ্যই রয়েছে। আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সাথেও আমার শ্রদ্ধা-ভালবাসা-আবেগ রয়েছে তাই বলে কি তাদের সাথে......... (থাক, বললাম না)। যদি আধুনিকতার কথা বলেন তবে বলবো, পৃথিবী যতই আধুনিক হোক না কেনো মানুষের জেনেটিক ষ্ট্রাকচারের এমন কোনো চেইঞ্জ আসে নাই যে সেইম জেন্ডারের প্রতি শ্রদ্ধাভরা ভালবাসা উপচে পড়বে।
সুতরাং পুরো জিনিসটাই বিকৃত রুচি, বিকৃত লালসার ফসল। সত্যি কথা বলতে কি তাদের মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন আর কিছু নয়। আর যারা এটার লাইসেন্সের পক্ষে আইন সংবিধানে জায়গা আছে বলেন, তাদের ব্যাপারে আমি কিছু বলবো না।
২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
আতা2010 বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি তাদের মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
মানিকগঞ্জের মানিক বলেছেন: জটিল পোস্ট, ++++++++++++++++++্