![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পছন্দ গুলা কেমন জানি সবার থেকে উলটা হয়ে যায়। আমি বুঝি না কেন এমন হয়। জানি বিশ্বের প্রায় ৯৯% মানুষ এডলোফ হিটলার কে অপছন্দ করে। আমার কেন জানি অনেক বেশী ভালো লাগে তার ব্যক্তিত্ব। আমি খুব একটা বেশী জানি না দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ সম্পর্কে যত টুকু জানি মূল নায়ক হিটলার ছিলেন। ভেবে দেখুন একজন সাধারণ যোদ্ধা যে কিনা ১৯১৪ সালের প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের সময় একজন সাধারণ সৈনিক ১৯৩৯ সালে গোটা বিশ্ব তিনি কাপিয়ে তোলার মত এক জন নেতা হয়ে উঠেছিলেন। আমি মাঝে মাঝে অবাক হই উনার দক্ষতার কথা চিন্তা করে।আবার এটাও ভাবি যদি তিনি যুদ্ধে জয়ী হতেন তাহলে কি আমরা তাকে একই ভাবে ঘৃনা করতাম। অবশ্যই করতাম না। জয়ী হলে তাকে হয়তবা শান্তিতে নোবেল দেয়া হত।তার একটা বই প্রকাশ হয়ে ছিল ১৯২৫ মাইন কাম্ফ (বাংলায় আমার সংগ্রাম)প্রথম খন্ড এবং ১৯২৬ সালে দ্বিতীয় খন্ড আমার খুব ভাল লেগেছে। আমি উনার বই থেকে জিবনে অনেক কিছু শিখেছি। আমি যদি কারো কাছে বলি হিটলার আমার পছন্দের একজন নেতা নাক খিছকায়, কেন?
অগত্যা বেশ ক'বছর তাকে একাকী ও বিচ্ছিন্ন জীবন যাপন করতে হয়। এ সময় পোস্টকার্ড ও বিজ্ঞাপনের ছবি এঁকে সামান্য উপার্জন করতেন। এই অর্থ দিয়ে ভিয়েনার এক হোস্টেল থেকে আরেক হোস্টেলে বাস করতে থাকেন। এ সময় তার মধ্যে বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য দেখা গিয়েছিল যেগুলো তার পরবর্তী জীবন সম্বন্ধে আমাদের কিছু ধারণা পেতে সাহায্য করে। যেমন: একাকীত্ব, গোপনীয়তা, প্রাত্যহিক অস্তিত্বের বোহেমীয় ভাব (ছন্নছাড়া জীবন-যাপন), কসমোপলিটানিজ্মের প্রতি ঘৃণা এবং ভিয়েনার বহুজাতিক অবস্থার প্রতি বিতৃষ্ণা।
আমি হিটলারের ১০টি শিক্ষা মুলক বানী পড়েছি
১) “ সন্ত্রাস, নাশকতা, হত্যা এবং বিস্ময়ের মধ্য দিয়ে শত্রুর মনোবল ভেঙে দাও, এটাই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ ”(এই খানে শত্রুর কথা বলেছেন কেঊ আবার জাতি ভেবে নিবেন না)
২)“ যে যুবক ভবিষ্যৎকে জয় করে, সে হয় একা ”
৩)“ কে বলেছে আমি ঈশ্বরের দ্বারা সুরক্ষিত নই ”
৪)“ অপছন্দের চেয়ে ঘৃণার স্থায়িত্ব বেশি ”
৫) "একজন বড় মিথ্যাবাদী, একজন বড় জাদুকরও"
৬) “ যদি কোন মিথ্যাকে তুমি বারবার এবং সাবলীলভাবে বলতে পারো তবেই তা বিশ্বাসযোগ্য হবে ”
৭) "শক্তি প্রতিরোধে নয়, আক্রমণেই প্রকাশিত হয়"
৮)"যে ব্যাক্তি আকাশকে সবুজ দেখে এবং জমিনকে আঁকে নীল রঙে তাকে নপংসুক করে দেয়া কর্তব্য"
৯)"আমি চাইলে সব ইহুদীদের হত্যা করতে পারতাম। কিন্তু কিছু ইহুদী বাচিয়ে রেখেছি,,এই জন্যে যে, যাতে পৃথিবীর মানুষ বুঝতে পারে, আমি কেন ইহুদী হত্যায় মেতেছিলাম"
১০)“ আমি তোমাদের ভালোবাসায় না গিয়ে যুদ্ধে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি,কারন যুদ্ধে তুমি হয় বাঁচবে না হয় মরবে,কিন্তু ভালোবাসলে না পারবে বাঁচতে না পারবে মরতে ”
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩০
আবু হাসান লাবলু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৪
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ভালো দিকগুল উপস্থাপন করলেন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
আবু হাসান লাবলু বলেছেন: মন্দ দিক গুলো যদি দোয়া করে জানাতেন।
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: আমি মন্দদিক সম্পর্কেে জানি না৷ লেখায় ভাল কিছু পেয়েছি। তাই ভালর কথা বলেছি।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
আবু হাসান লাবলু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! ঐতিহাসিক পোস্ট, তাউ আবার হিটলারকে নিয়ে। বেশ!
তবে আপনার কথার আবেগ আছে। যুক্তি খুঁজতে হলে International Relations Between Two World War - E.H.Carr বইটি দেখতে পারেন। যেখানে ভার্সাই সন্ধির মধ্যে কতটা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজ নিহিত ছিল বা যুদ্ধে জার্মানি কতটা দায়ী বা দ্বিতীয়বিশ্বযুদ্ধের জন্য হিটলার কতটা দায়ী - এসবের বিশদ বিবরণ পাবেন।
আর হিটলারের বাণী না বলে বরং কথা বলাটা আমার ব্যক্তিগত মত। কারন, বাণীর মধ্যে মহাপুরুষের ফ্লেবার যুক্ত।
শুভকামনা রইল।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
আবু হাসান লাবলু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ভাল একটা বই পড়ার পরামর্শ জন্য। তবে ভাই আমার একটা প্রশ্ন, যদি হিটলার ২য় বিশ্ব যুদ্ধে জয়ী হতেন আমরা তাকে মহাপুরুষ ভাবতাম নাকি এখন যেমন ভিলেন ভাবি তাই ভাবতাম?
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
সনেট কবি বলেছেন: ভাল