![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিটি পুরুষই একজন ভালো দ্বীনদার স্ত্রী পাওয়া স্বপ্ন দেখেন। তবে এটি নির্ভর করে ভাগ্যের ওপর। আল্লাহর কাছে চাইলে কি না পাওয়া যায়? আল কোরআনের ছোট্ট একটি আয়াত রয়েছে, যা পাঠ করলে আপনি দ্বীনদার স্ত্রী লাভ করতে পারেন। এই দোয়াটি অনেক ফজিলতপূর্ণ।
এবার আমরা জানবো সেই দোয়াটি। رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا (রাব্বানা হাবলানা
মিন আজওয়াজিনা ওয়া জুররি-ইয়্যাতিনা কুররাতা আয়ুনিওঁ-ওয়াজআলনা লিল মুত্তাকিনা ইমামা)
এর অর্থ হচ্ছে- হে আমার প্রভু! স্ত্রী ও সন্তাদের দ্বারা আমার চোখ শীতল কর। আমাকে পরহেজগারদের আদর্শ কর। (সূরা ফোরকান: ৭৪)
যেভাবে আমল করবেন: যারা বিয়ে করেননি তারা প্রত্যেক নামাজের (তা ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, নফল যে কোনো নামাজ হোক) শেষ বৈঠকে দোয়ায়ে মাছূরা পড়ার পর কোরআনে বর্ণিত এই আয়াতখানা পাঠ করে সালাম ফিরাবেন। বিয়ের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে এ আমল করলে আশা করা যায়, আল্লাহভক্ত দ্বীনদার, পরহেজগার ও আদর্শ স্ত্রী জুটবে।
আর যারা বিয়ে করেছেন তারা স্ত্রী ও সন্তানদের দ্বীনদার করার জন্য, তাদের আদর্শবান করে গড়ে তোলার জন্য- প্রতিবার দোয়ায় এ আয়াত আয়াত পাঠ করলে বিশেষ উপকার লাভ হয়।
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন। আমীন
২| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিবাহিতরা পড়লে, আবার নতুন বউ এসে উপস্হিত হবে নাতো?
৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১:২৩
রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: মাশাল্লাহ। দ্বীনদার স্ত্রী পাওয়া চাট্টিখানি কথা না।
৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৩
মারটিনি টোরিয়েনি বলেছেন: চমৎকার। তবে দ্বীনদার স্বামী পেতে চাইলে?
৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:০৭
বিজন রয় বলেছেন: যাদের বিয়া শেষ?
৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
আকাশ খাঁন বলেছেন: মেয়েদের বিয়ের বিষয়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কড়া নির্দেষনা দিয়েছেন। কোন ধরণের পাত্রের সাথে আপনি আপনার মেয়েকে বিয়ে দেবেন এ সম্পর্কে নবীজী (সা.) নির্দেষনা দিয়েছেন।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের নিকট যদি এমন ব্যক্তি বিবাহের পয়গাম দেয়, যার দ্বীনদারী এবং চরিএ সুন্দর হওয়া সম্পর্কে তোমরা নিশ্চিত, তার নিকট তোমাদের মেয়েদের বিবাহ দাও। এমতাবস্হায় যদি তোমরা বিবাহ না দাও, তবে দুনিয়াতে বড় ফিতনা বা ফাসাদ নেমে আসবে।(তিরমিজি শরীফ)।
এ হাদিস দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে, পাত্রকে অবশ্যই দ্বীনদার হতে হবে। নতুবা কোন মেয়ের জন্য তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহন করা বা তার নিকট মেয়ে বিবাহ দেয়া বিপদ জনক।
মেয়েদের বিয়ের বিষয়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কড়া নির্দেষনা দিয়েছেন। কোন ধরণের পাত্রের সাথে আপনি আপনার মেয়েকে বিয়ে দেবেন এ সম্পর্কে নবীজী (সা.) নির্দেষনা দিয়েছেন।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের নিকট যদি এমন ব্যক্তি বিবাহের পয়গাম দেয়, যার দ্বীনদারী এবং চরিএ সুন্দর হওয়া সম্পর্কে তোমরা নিশ্চিত, তার নিকট তোমাদের মেয়েদের বিবাহ দাও। এমতাবস্হায় যদি তোমরা বিবাহ না দাও, তবে দুনিয়াতে বড় ফিতনা বা ফাসাদ নেমে আসবে।(তিরমিজি শরীফ)।
এ হাদিস দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে, পাত্রকে অবশ্যই দ্বীনদার হতে হবে। নতুবা কোন মেয়ের জন্য তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহন করা বা তার নিকট মেয়ে বিবাহ দেয়া বিপদ জনক।
৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
পরকীয়ায় দেশ ভরে যাচ্ছে, সেটা বন্ধ করার জন্য কিছু দোয়া পড়েন।
৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: কতই না বিচিত্র মানুষ আর তাদের ভাবনা !!!! চাঁদ মামা গাজি ভাই ভালই বলছেন। হাঁসতে হাঁসতে শেষ !!!
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪০
মাসুদ মাহামুদ বলেছেন: ধন্যবাদ,
ভাই